শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৩, শনিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৮

গ্রামকে শহরে উন্নীত করা

আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি
অনলাইন ভার্সন
গ্রামকে শহরে উন্নীত করা

গত ১৪ জুলাই পাবনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের গ্রামগুলোকে শহরে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছেন। এই ঘোষণাকে বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী ঘোষণা হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। এদেশের অধিকাংশ মানুষ গ্রামে বসবাস করেন। তারা গ্রামে থেকে কঠোর পরিশ্রম করে কৃষি উৎপাদন করে দেশের খাদ্য যোগান দেন। প্রাণিসম্পদ উৎপাদন করে প্রোটিনের যোগান দেন। শিল্পাঞ্চল ও শহরতলীর কলকারখানায় দরদর করে ঘেমে ঘেমে শিল্প উৎপাদনের চাকা সচল রাখেন। অভ্যন্তরীণ চাহিদা, রপ্তানি সর্বোপরি জিডিপির ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার মূখ্য কারিগর গ্রামের মানুষ।

যারা সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে দেশকে সমৃদ্ধ করে চলেছেন তারাই ছিলেন এদেশে চরমতম অবহেলিত। খাদ্য উৎপাদনে মূখ্য ভুমিকা পালনকারী কৃষি শ্রমিক ও তার সন্তানদের ভাগ্যে পেট ভরে খাবার জুটতো এই ক'দিন আগেও। কৃষি শ্রমিকের স্ত্রী যদি ২/৩ সন্তানের জননী হোন তার কপালে পেট ভরে খাদ্য গ্রহণের কখনোই সুযোগ হতো না। পুষ্টি প্রাপ্তি সুদূরপরাহত। অর্ধাহারী নারী জন্ম দিতেন অপুষ্টিতে ভোগা মানব সন্তান।

তাদের চলাচলের রাস্তা
কর্দমাক্ত, বাড়িঘর জরাজীর্ণ, স্যানিটেশন ছিল অমানবিক। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও বড় রাস্তার পাশের গলি এখনো অসহনীয় দুর্দশাগ্রস্ত। অধিকাংশ স্কুল ভবন এখনো জরাজীর্ণ ও অপ্রতুল। অনেক স্কুলে ভবন নির্মিত হয়েছে।  
কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। নির্মাণকালে ডিজাইন ত্রুটি, প্রয়োজনীয় পাইলিং না করা এবং প্রকৌশলী-ঠিকাদার ঐক্যের অতি মুনাফার কারনে অসংখ্য নির্মিত ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে।

গ্রামের হাট বাজারগুলি অধিকাংশ কর্দমাক্ত, অস্বাস্থ্যকর। নেই টয়লেটের নূন্যতম ব্যবস্থা। গ্রামীণ অর্থনীতির দ্রুত প্রবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারগুলোর জমির মূল্য হু হু করে বেড়ে চলেছে। রাস্তা, গলির কিনার ঘেষে অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন দোকান, মিনি মার্কেট নির্মাণ করে চরম জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। নির্মিত রাস্তার চেয়ে ভূমি উঁচু করে দোকান, ঘরবাড়ি নির্মাণ করায় পিচ ঢালা বা ইট বিছানো রাস্তা ড্রেনে পরিণত হয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা মানসম্পন্ন না হওয়ায় কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পান না। অথচ শহরের মানুষ একই পণ্য বহুগুণ বেশী দামে কিনে খান। মাঝখানে ফঁড়িয়ারা অতি মুনাফা করে, পোশাকধারী -অপোশাকধারী চাঁদাবাজ, টোলবাজরা মূল্য বৃদ্ধির মূল কারণ।

গ্রাম ছিল অন্ধকার। বিদ্যুতের আলো তাদের জন্য ছিল মরীচিকার মত। চিকিৎসা প্রাপ্তির সুযোগ ছিল না বললেই চলে। সকল রোগে মিকচার আর হাইডোজের পেনিসিলিন ইঞ্জেকশন ছিল সম্বল। বিধাতার কাছে অসংখ্য শুকরিয়া যে, তিনি বিশেষ রহমত করে বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতে দেশের শাসন ভার অর্পণ করেছিলেন এবং শাসনকাল দীর্ঘায়িত করেছেন বলে এখন গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত। তারা কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা পান, ৩৬ প্রকারের ওষুধ বিনামূল্যে পান, প্রসূতিগণ পরামর্শ ও স্বাস্থ্যসেবা পান।

গ্রামের মানুষের দুর্দশা নিয়ে '৭৫ পরবর্তী কোন 'জনদরদি' ও 'ধর্মদরদি' সরকারকে ভাবতে দেখি নি। মুখে জনগণের জন্য ভালবাসার খই ফুটতে দেখেছি কিন্তু গ্রামের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে দেখিনি। মধ্যরাতের সবজান্তা 'দেশপ্রেমিক'গণ টেলিভিশনের পর্দায় পারিশ্রমিকের বিনিময়ে জ্ঞান বিতরণের প্রতিযোগিতা করেন। তারা সভা সব বিষয়ে সমালোচনার ঝড় তোলেন। কিন্তু উৎপাদক গ্রামের মানুষের কষ্টের কথা তাদের মুখে উচ্চারিত  হয় না। সর্ববিষয়ে 'জ্ঞানী' উপস্থাপকরা সব বিষয়ে বিতর্কের অবতারণা করেন, ঝগড়া লাগিয়ে দিয়ে অবশেষে নিজের জ্ঞানগর্ভ মতামত প্রতিষ্ঠিত করার নিদারুণ কসরত করেন। এই জ্ঞানবাজরাও গ্রামের মানুষের কথা বলেন না।

একশ্রেণীর জ্ঞানী নাগরিক আছেন ; যারা গরিবের জীবনমান উন্নয়ন, শিক্ষা, স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, নারী উন্নয়ন, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ের কথা সুন্দর করে মার্কেটিং করে বিদেশ থেকে অর্থ আনেন। সেই টাকা ব্যয় করেন নিজেদের জন্য দামি জিপ কিনে, গাড়ির ড্রাইভার ও জ্বালানি বাবদ, নিজেদের বেতন, ভাতা, সম্মানি, ট্যুর ভাতা, এসি রুমে কর্মশালা ব্যয় ও রাজকীয় আপ্যায়ন, বিদেশ ভ্রমণ, তারকা হোটেল ব্যয়, দামি কাগজে বর্ণিল পাবলিকেশন, অডিট কর্তৃপক্ষ ম্যানেজ ইত্যাদি নিজ- হিতকর কাজে। জনগণের নামে আনা অর্থ জনহিতকর কাজে ব্যয় হয় অতি সামান্য। নিতান্তই প্রচারণা, পাবলিকেশনের জন্য যা না করলেই নয় অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেটুকুই করা হয়। তবে, ব্র্যাকের মত উজ্জ্বলতম ব্যতিক্রমও আছে।

এই জ্ঞানী মহোদয়রা প্রতিনিয়ত ক্ষ্যাপাটে টাইপের জ্ঞান বর্ষণ করেন এবং প্রায়শঃ গাড়িতে জাতীয় পতাকা লাগানোর জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। তাদেরও গ্রামের মানুষের জন্য কিছু করতে বা কেবলমাত্র তাদের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার স্বার্থে উচ্চকিত হতে দেখি না।

এতিমের হক আত্মসাতের সুনির্দিষ্ট ও প্রমাণিত অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত অথচ গৃহপরিচারিকা, উন্নত মেডিকেডেট বেড পাওয়া একজন কয়েদির জন্য এই 'জ্ঞানবাজ'গণের যতটা মমতা উথলে উঠতে দেখা যায় তার কিয়দাংশও গ্রামের অসহায় মানুষের জন্য দেখা যায় না।

গ্রামে শেকড় পোতা না থাকলে, গ্রামে জীবনের কিছু সময় না কাটালে গ্রামের প্রতি দরদ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা কম। এমনিতেই গ্রাম থেকে উঠে আসা অনেক ব্যক্তি শহরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর 'ডার্টি' গ্রামকে ভুলে যান। স্বাধীনতার পর ৪৭ বছরে দেশ অনেক দূর এগিয়েছে। তিলোত্তমা মহানগর হয়েছে। কিন্তু গ্রাম প্রাপ্য উন্নয়ন সমতা এখনো পায়নি।

টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্ম নেওয়া এবং শৈশব-কৈশোর কাটানো বঙ্গবন্ধু কন্যার মাঝে গ্রামের ভালবাসা ও মমতা অনেক গভীর। আজন্ম তীক্ষ্ম মেধাসম্পন্ন মুজিব-কন্যা গ্রামের জীবন দেখেছেন, আনন্দ-বেদনা দেখেছেন, মানুষের কষ্ট দেখেছেন। এখনো গণভবনের সিরামিকের লাল দেয়াল তাঁকে বৃন্ত চ্যুত করতে পারেনি। তার জীবন যাপন, খাদ্যাভাস সব কিছুতেই গ্রামের প্রভাব বিদ্যমান। দেশের প্রধানমন্ত্রী অথচ সুযোগ পেলেই নাতি- নাতনিদের নিজের পায়ের ওপর শুয়ে দিয়ে কুসুম গরম সরিষার তেল মালিশ করেন। এই গ্রামকন্যা প্রথম মেয়াদে '৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর বাংলাদেশের গ্রাম প্রথমবারের মত জাতীয় উন্নয়ন নীতিমালায় অন্তর্ভূক্ত হয়। এর আগে গ্রামের মানুষকে শুধুমাত্র রিলিফ দিয়ে আর ধর্মের কথা বলে সন্তুষ্ট রাখা হতো। তিনিই প্রথম গ্রামীণ অর্থনীতিতে অর্থ প্রবাহ সৃষ্টি করেন।

গ্রামীণ সড়ক পাকাকরণ, গ্রামে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, কৃষি উৎপাদনে সামগ্রী ও প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান, গ্রামে কর্মসংস্থান সৃষ্টি সহ অতি দরিদ্র অসহায় মানুষদের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে এনে নিয়মিত সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তিনি গ্রামকে উন্নয়নের মহাসড়কে তোলার প্রাণান্তকর চেষ্টা করেন। ২০০১ সালের পর আবার সেই অভিযাত্রা থমকে যায়। বিএনপি-জামাত কতটা প্রতিহিংসা পরায়ন যে তারা গ্রামের প্রতি ৬ হাজার মানুষের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি ক্লিনিক এক হুকুমে বন্ধ করে দিয়েছিল।

২০০৯ সালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে হযরত ওমর (রাঃ)'র একান্ত অনুসারী বঙ্গবন্ধু-কন্যা আবার গ্রাম উন্নয়নে মনোনিবেশ করেন। তিনি মনে করেন, বাংলার গ্রাম, বাংলাদেশের প্রাণ। তিনি গ্রামে বিদ্যুৎ দিয়েছেন, উৎপাদক কৃষককে ব্যাংক চ্যানেলে কৃষি ভর্তুকি দেন, সেচ যন্ত্রে বিদ্যুত সংযোগ দিয়ে সেচের ব্যয় হ্রাস করেছেন। গ্রামের গরিব মানুষের সন্তানদের লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টির জন্য সকল রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরন করেছেন, এখন নতুন নতুন ভবন তৈরী করছেন। মা-দের মোবাইল ব্যাংকি-এর মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা প্রদান করছেন। গ্রামের অপুষ্টিতে ভোগা প্রসূতি মা- দের মাতৃত্বকালিন ভাতা প্রদান করছেন। গ্রামের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাড়ে চৌদ্দ বছরের উন্নয়ন ও কল্যান গত এক শত বছরের অপরাপর সরকারসমূহের কর্মের চেয়েও বেশী।

কিন্তু এখনো গ্রামে সমস্যা প্রচুর। গ্রামের অভ্যন্তরীণ রাস্তা, গলি, ড্রেনেজ সমস্যা প্রকট। শহরের মত ঘিঞ্জি বাড়িঘর তৈরী হয়েছে। প্রাকৃতিক নালা, খাল প্রভাবশালীরা দখল করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করেছে ঢাকা মহানগরের ন্যায়। মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানের অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না।

গ্রামের ছোটখাট রাস্তা, ড্রেন, স্যানিটেশনের দায়িত্ব ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদ পালন করে। পিচ ঢালা রাস্তা ও সেতু নির্মাণ করে এলজিইডি। বিদ্যুত সংযোগ দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি, ছোট কালভার্ট নির্মাণ করে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর।কিছু কিছু স্যানিটেশন ও টিউবওয়েল স্থাপনের কাজ করে জনস্বাস্থ্য বিভাগ। সংস্থাগুলোর কাজের মধ্যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে।

স্থানীয় সরকারগুলোর মধ্যে জবাবদিহিতা ও তদারকির অভাবে ঠিকমত কাজ হয় না। একই কাজ একাধিক সংস্থা কাগজে কলমে সম্পন্ন করে অর্থ আত্মসাত করে। বর্তমান সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন এলজিএসপি প্রকল্পের আওতায় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত ও টেকসই কাজ হচ্ছে। তবে তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বর্তমান গতিতে কাজ চলতে থাকলে গ্রামীণ অলি-গলি উন্নত হতে কয়েক যুগ লাগবে।

দেশের সিংহভাগ গ্রামের মানুষকে কাদার মধ্যে হাঁটিয়ে মহানগরের ফুটপাত ভাঙ্গা গড়ার আমলাতান্ত্রিক অচলায়তন ভেঙ্গে ফেলার সময় এসেছে। ভিশনারী ও জনদরদি রাজনৈতিক নেতৃত্ব উন্নয়ন মাতা শেখ হাসিনার গ্রামকে শহরে উন্নীত করার সদয় ঘোষণা এই অচলায়তন ভাঙ্গার পথ নির্দেশ করছে।

প্রধানমন্ত্রীর এই ঐতিহাসিক ঘোষনার পরদিনই জরুরী ভিত্তিতে আমি নির্বাচনী এলাকার সকল তৃণমূল নেতা ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করে গ্রামে নামিয়ে দিয়েছিলাম। নিজেও অনেক গ্রামে গিয়ে মানুষের সঙ্গে আলোচনা করেছি।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় গ্রামের মানুষ খুবই খুশী হয়েছেন। তারা আশায় বুক বেঁধেছেন। তাদের বিশ্বাস, শেখের বেটি যে কথা বলেন, সেই কাজ তিনি করেন। এই বিশ্বাস বোধ থেকে তারা মনে করছেন, তাদের শত বছরের ভোগান্তির দিন শেষ হবে, আঁধার কেটে ভোরের কুসুমিত সূর্যের আলোকচ্ছ্বটায় বাংলাদেশের গ্রামগুলো আলোকিত হবে। গ্রামে বসে মানুষ শহরের জীবনের স্বাদ পাবে।

জনগণের চাহিদা মোতাবেক আমাদের নির্বাচনী এলাকার গ্রামগুলোর প্রাথমিক অবকাঠামো উন্নয়নের একটি তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। গ্রাম থেকে সকল তথ্য উপাত্ত নিয়ে মাঠ প্রকৌশলীগণের সঙ্গে আলোচনা করে দেখেছি, জয়পুরহাট-২ নির্বাচনী এলাকার গ্রামসমূহের প্রাথমিক অবকাঠামো উন্নয়নে প্রায় তিন শত কোটি টাকা প্রয়োজন হবে।

বাংলাদেশের অনেক নির্বাচনী এলাকা মহানগর বা শহর এলাকা। সে হিসাবে ২৫০ টি নির্বাচনী এলাকার জন্য গড়ে তিন শত কোটি টাকা করে লাগলে পচাত্তর হাজার  কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চলমান ব্যয় প্রক্রিয়া থেকে কিছু বাজেট সাশ্রয় হবে। ৩ টি অর্থ বছরে  প্রতি বছর ২৫ হাজার কোটি টাকা করে বাজেট দিয়ে সরকারের সবচেয়ে ইপিসিয়েন্ট প্রতিষ্ঠান এলজিইডি'র মাধ্যমে বাস্তবায়ন করলে তিন বছরের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ও ঘোষণা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। ১০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় বাঁচবে, নতুন করে ১৫ হাজার কোটি টাকা গ্রামের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে সংস্থান করা শেখের বেটি'র জন্য কঠিন কোন বিষয় নয়।

চির বঞ্চিত, অবহেলিত গ্রামের মানুষ উন্নত জীবন পাক বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত ধরে। গ্রামগুলো শহরের পর্যায়ে উন্নীত হোক। বাংলাদেশ বৈষমহীনতার এক নতুন যুগে পদার্পণ করুক কল্যাণময়ী শেখ হাসিনার ভিশনারী নেতৃত্বে।

লেখক :  সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা