শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৩, শনিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৮

গ্রামকে শহরে উন্নীত করা

আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি
অনলাইন ভার্সন
গ্রামকে শহরে উন্নীত করা

গত ১৪ জুলাই পাবনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের গ্রামগুলোকে শহরে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছেন। এই ঘোষণাকে বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী ঘোষণা হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। এদেশের অধিকাংশ মানুষ গ্রামে বসবাস করেন। তারা গ্রামে থেকে কঠোর পরিশ্রম করে কৃষি উৎপাদন করে দেশের খাদ্য যোগান দেন। প্রাণিসম্পদ উৎপাদন করে প্রোটিনের যোগান দেন। শিল্পাঞ্চল ও শহরতলীর কলকারখানায় দরদর করে ঘেমে ঘেমে শিল্প উৎপাদনের চাকা সচল রাখেন। অভ্যন্তরীণ চাহিদা, রপ্তানি সর্বোপরি জিডিপির ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার মূখ্য কারিগর গ্রামের মানুষ।

যারা সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে দেশকে সমৃদ্ধ করে চলেছেন তারাই ছিলেন এদেশে চরমতম অবহেলিত। খাদ্য উৎপাদনে মূখ্য ভুমিকা পালনকারী কৃষি শ্রমিক ও তার সন্তানদের ভাগ্যে পেট ভরে খাবার জুটতো এই ক'দিন আগেও। কৃষি শ্রমিকের স্ত্রী যদি ২/৩ সন্তানের জননী হোন তার কপালে পেট ভরে খাদ্য গ্রহণের কখনোই সুযোগ হতো না। পুষ্টি প্রাপ্তি সুদূরপরাহত। অর্ধাহারী নারী জন্ম দিতেন অপুষ্টিতে ভোগা মানব সন্তান।

তাদের চলাচলের রাস্তা
কর্দমাক্ত, বাড়িঘর জরাজীর্ণ, স্যানিটেশন ছিল অমানবিক। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও বড় রাস্তার পাশের গলি এখনো অসহনীয় দুর্দশাগ্রস্ত। অধিকাংশ স্কুল ভবন এখনো জরাজীর্ণ ও অপ্রতুল। অনেক স্কুলে ভবন নির্মিত হয়েছে।  
কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। নির্মাণকালে ডিজাইন ত্রুটি, প্রয়োজনীয় পাইলিং না করা এবং প্রকৌশলী-ঠিকাদার ঐক্যের অতি মুনাফার কারনে অসংখ্য নির্মিত ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে।

গ্রামের হাট বাজারগুলি অধিকাংশ কর্দমাক্ত, অস্বাস্থ্যকর। নেই টয়লেটের নূন্যতম ব্যবস্থা। গ্রামীণ অর্থনীতির দ্রুত প্রবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারগুলোর জমির মূল্য হু হু করে বেড়ে চলেছে। রাস্তা, গলির কিনার ঘেষে অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন দোকান, মিনি মার্কেট নির্মাণ করে চরম জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। নির্মিত রাস্তার চেয়ে ভূমি উঁচু করে দোকান, ঘরবাড়ি নির্মাণ করায় পিচ ঢালা বা ইট বিছানো রাস্তা ড্রেনে পরিণত হয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা মানসম্পন্ন না হওয়ায় কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পান না। অথচ শহরের মানুষ একই পণ্য বহুগুণ বেশী দামে কিনে খান। মাঝখানে ফঁড়িয়ারা অতি মুনাফা করে, পোশাকধারী -অপোশাকধারী চাঁদাবাজ, টোলবাজরা মূল্য বৃদ্ধির মূল কারণ।

গ্রাম ছিল অন্ধকার। বিদ্যুতের আলো তাদের জন্য ছিল মরীচিকার মত। চিকিৎসা প্রাপ্তির সুযোগ ছিল না বললেই চলে। সকল রোগে মিকচার আর হাইডোজের পেনিসিলিন ইঞ্জেকশন ছিল সম্বল। বিধাতার কাছে অসংখ্য শুকরিয়া যে, তিনি বিশেষ রহমত করে বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতে দেশের শাসন ভার অর্পণ করেছিলেন এবং শাসনকাল দীর্ঘায়িত করেছেন বলে এখন গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত। তারা কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা পান, ৩৬ প্রকারের ওষুধ বিনামূল্যে পান, প্রসূতিগণ পরামর্শ ও স্বাস্থ্যসেবা পান।

গ্রামের মানুষের দুর্দশা নিয়ে '৭৫ পরবর্তী কোন 'জনদরদি' ও 'ধর্মদরদি' সরকারকে ভাবতে দেখি নি। মুখে জনগণের জন্য ভালবাসার খই ফুটতে দেখেছি কিন্তু গ্রামের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে দেখিনি। মধ্যরাতের সবজান্তা 'দেশপ্রেমিক'গণ টেলিভিশনের পর্দায় পারিশ্রমিকের বিনিময়ে জ্ঞান বিতরণের প্রতিযোগিতা করেন। তারা সভা সব বিষয়ে সমালোচনার ঝড় তোলেন। কিন্তু উৎপাদক গ্রামের মানুষের কষ্টের কথা তাদের মুখে উচ্চারিত  হয় না। সর্ববিষয়ে 'জ্ঞানী' উপস্থাপকরা সব বিষয়ে বিতর্কের অবতারণা করেন, ঝগড়া লাগিয়ে দিয়ে অবশেষে নিজের জ্ঞানগর্ভ মতামত প্রতিষ্ঠিত করার নিদারুণ কসরত করেন। এই জ্ঞানবাজরাও গ্রামের মানুষের কথা বলেন না।

একশ্রেণীর জ্ঞানী নাগরিক আছেন ; যারা গরিবের জীবনমান উন্নয়ন, শিক্ষা, স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, নারী উন্নয়ন, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ের কথা সুন্দর করে মার্কেটিং করে বিদেশ থেকে অর্থ আনেন। সেই টাকা ব্যয় করেন নিজেদের জন্য দামি জিপ কিনে, গাড়ির ড্রাইভার ও জ্বালানি বাবদ, নিজেদের বেতন, ভাতা, সম্মানি, ট্যুর ভাতা, এসি রুমে কর্মশালা ব্যয় ও রাজকীয় আপ্যায়ন, বিদেশ ভ্রমণ, তারকা হোটেল ব্যয়, দামি কাগজে বর্ণিল পাবলিকেশন, অডিট কর্তৃপক্ষ ম্যানেজ ইত্যাদি নিজ- হিতকর কাজে। জনগণের নামে আনা অর্থ জনহিতকর কাজে ব্যয় হয় অতি সামান্য। নিতান্তই প্রচারণা, পাবলিকেশনের জন্য যা না করলেই নয় অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেটুকুই করা হয়। তবে, ব্র্যাকের মত উজ্জ্বলতম ব্যতিক্রমও আছে।

এই জ্ঞানী মহোদয়রা প্রতিনিয়ত ক্ষ্যাপাটে টাইপের জ্ঞান বর্ষণ করেন এবং প্রায়শঃ গাড়িতে জাতীয় পতাকা লাগানোর জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। তাদেরও গ্রামের মানুষের জন্য কিছু করতে বা কেবলমাত্র তাদের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার স্বার্থে উচ্চকিত হতে দেখি না।

এতিমের হক আত্মসাতের সুনির্দিষ্ট ও প্রমাণিত অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত অথচ গৃহপরিচারিকা, উন্নত মেডিকেডেট বেড পাওয়া একজন কয়েদির জন্য এই 'জ্ঞানবাজ'গণের যতটা মমতা উথলে উঠতে দেখা যায় তার কিয়দাংশও গ্রামের অসহায় মানুষের জন্য দেখা যায় না।

গ্রামে শেকড় পোতা না থাকলে, গ্রামে জীবনের কিছু সময় না কাটালে গ্রামের প্রতি দরদ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা কম। এমনিতেই গ্রাম থেকে উঠে আসা অনেক ব্যক্তি শহরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর 'ডার্টি' গ্রামকে ভুলে যান। স্বাধীনতার পর ৪৭ বছরে দেশ অনেক দূর এগিয়েছে। তিলোত্তমা মহানগর হয়েছে। কিন্তু গ্রাম প্রাপ্য উন্নয়ন সমতা এখনো পায়নি।

টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্ম নেওয়া এবং শৈশব-কৈশোর কাটানো বঙ্গবন্ধু কন্যার মাঝে গ্রামের ভালবাসা ও মমতা অনেক গভীর। আজন্ম তীক্ষ্ম মেধাসম্পন্ন মুজিব-কন্যা গ্রামের জীবন দেখেছেন, আনন্দ-বেদনা দেখেছেন, মানুষের কষ্ট দেখেছেন। এখনো গণভবনের সিরামিকের লাল দেয়াল তাঁকে বৃন্ত চ্যুত করতে পারেনি। তার জীবন যাপন, খাদ্যাভাস সব কিছুতেই গ্রামের প্রভাব বিদ্যমান। দেশের প্রধানমন্ত্রী অথচ সুযোগ পেলেই নাতি- নাতনিদের নিজের পায়ের ওপর শুয়ে দিয়ে কুসুম গরম সরিষার তেল মালিশ করেন। এই গ্রামকন্যা প্রথম মেয়াদে '৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর বাংলাদেশের গ্রাম প্রথমবারের মত জাতীয় উন্নয়ন নীতিমালায় অন্তর্ভূক্ত হয়। এর আগে গ্রামের মানুষকে শুধুমাত্র রিলিফ দিয়ে আর ধর্মের কথা বলে সন্তুষ্ট রাখা হতো। তিনিই প্রথম গ্রামীণ অর্থনীতিতে অর্থ প্রবাহ সৃষ্টি করেন।

গ্রামীণ সড়ক পাকাকরণ, গ্রামে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, কৃষি উৎপাদনে সামগ্রী ও প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান, গ্রামে কর্মসংস্থান সৃষ্টি সহ অতি দরিদ্র অসহায় মানুষদের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে এনে নিয়মিত সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তিনি গ্রামকে উন্নয়নের মহাসড়কে তোলার প্রাণান্তকর চেষ্টা করেন। ২০০১ সালের পর আবার সেই অভিযাত্রা থমকে যায়। বিএনপি-জামাত কতটা প্রতিহিংসা পরায়ন যে তারা গ্রামের প্রতি ৬ হাজার মানুষের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি ক্লিনিক এক হুকুমে বন্ধ করে দিয়েছিল।

২০০৯ সালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে হযরত ওমর (রাঃ)'র একান্ত অনুসারী বঙ্গবন্ধু-কন্যা আবার গ্রাম উন্নয়নে মনোনিবেশ করেন। তিনি মনে করেন, বাংলার গ্রাম, বাংলাদেশের প্রাণ। তিনি গ্রামে বিদ্যুৎ দিয়েছেন, উৎপাদক কৃষককে ব্যাংক চ্যানেলে কৃষি ভর্তুকি দেন, সেচ যন্ত্রে বিদ্যুত সংযোগ দিয়ে সেচের ব্যয় হ্রাস করেছেন। গ্রামের গরিব মানুষের সন্তানদের লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টির জন্য সকল রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরন করেছেন, এখন নতুন নতুন ভবন তৈরী করছেন। মা-দের মোবাইল ব্যাংকি-এর মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা প্রদান করছেন। গ্রামের অপুষ্টিতে ভোগা প্রসূতি মা- দের মাতৃত্বকালিন ভাতা প্রদান করছেন। গ্রামের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাড়ে চৌদ্দ বছরের উন্নয়ন ও কল্যান গত এক শত বছরের অপরাপর সরকারসমূহের কর্মের চেয়েও বেশী।

কিন্তু এখনো গ্রামে সমস্যা প্রচুর। গ্রামের অভ্যন্তরীণ রাস্তা, গলি, ড্রেনেজ সমস্যা প্রকট। শহরের মত ঘিঞ্জি বাড়িঘর তৈরী হয়েছে। প্রাকৃতিক নালা, খাল প্রভাবশালীরা দখল করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করেছে ঢাকা মহানগরের ন্যায়। মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানের অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না।

গ্রামের ছোটখাট রাস্তা, ড্রেন, স্যানিটেশনের দায়িত্ব ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদ পালন করে। পিচ ঢালা রাস্তা ও সেতু নির্মাণ করে এলজিইডি। বিদ্যুত সংযোগ দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি, ছোট কালভার্ট নির্মাণ করে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর।কিছু কিছু স্যানিটেশন ও টিউবওয়েল স্থাপনের কাজ করে জনস্বাস্থ্য বিভাগ। সংস্থাগুলোর কাজের মধ্যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে।

স্থানীয় সরকারগুলোর মধ্যে জবাবদিহিতা ও তদারকির অভাবে ঠিকমত কাজ হয় না। একই কাজ একাধিক সংস্থা কাগজে কলমে সম্পন্ন করে অর্থ আত্মসাত করে। বর্তমান সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন এলজিএসপি প্রকল্পের আওতায় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত ও টেকসই কাজ হচ্ছে। তবে তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বর্তমান গতিতে কাজ চলতে থাকলে গ্রামীণ অলি-গলি উন্নত হতে কয়েক যুগ লাগবে।

দেশের সিংহভাগ গ্রামের মানুষকে কাদার মধ্যে হাঁটিয়ে মহানগরের ফুটপাত ভাঙ্গা গড়ার আমলাতান্ত্রিক অচলায়তন ভেঙ্গে ফেলার সময় এসেছে। ভিশনারী ও জনদরদি রাজনৈতিক নেতৃত্ব উন্নয়ন মাতা শেখ হাসিনার গ্রামকে শহরে উন্নীত করার সদয় ঘোষণা এই অচলায়তন ভাঙ্গার পথ নির্দেশ করছে।

প্রধানমন্ত্রীর এই ঐতিহাসিক ঘোষনার পরদিনই জরুরী ভিত্তিতে আমি নির্বাচনী এলাকার সকল তৃণমূল নেতা ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করে গ্রামে নামিয়ে দিয়েছিলাম। নিজেও অনেক গ্রামে গিয়ে মানুষের সঙ্গে আলোচনা করেছি।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় গ্রামের মানুষ খুবই খুশী হয়েছেন। তারা আশায় বুক বেঁধেছেন। তাদের বিশ্বাস, শেখের বেটি যে কথা বলেন, সেই কাজ তিনি করেন। এই বিশ্বাস বোধ থেকে তারা মনে করছেন, তাদের শত বছরের ভোগান্তির দিন শেষ হবে, আঁধার কেটে ভোরের কুসুমিত সূর্যের আলোকচ্ছ্বটায় বাংলাদেশের গ্রামগুলো আলোকিত হবে। গ্রামে বসে মানুষ শহরের জীবনের স্বাদ পাবে।

জনগণের চাহিদা মোতাবেক আমাদের নির্বাচনী এলাকার গ্রামগুলোর প্রাথমিক অবকাঠামো উন্নয়নের একটি তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। গ্রাম থেকে সকল তথ্য উপাত্ত নিয়ে মাঠ প্রকৌশলীগণের সঙ্গে আলোচনা করে দেখেছি, জয়পুরহাট-২ নির্বাচনী এলাকার গ্রামসমূহের প্রাথমিক অবকাঠামো উন্নয়নে প্রায় তিন শত কোটি টাকা প্রয়োজন হবে।

বাংলাদেশের অনেক নির্বাচনী এলাকা মহানগর বা শহর এলাকা। সে হিসাবে ২৫০ টি নির্বাচনী এলাকার জন্য গড়ে তিন শত কোটি টাকা করে লাগলে পচাত্তর হাজার  কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চলমান ব্যয় প্রক্রিয়া থেকে কিছু বাজেট সাশ্রয় হবে। ৩ টি অর্থ বছরে  প্রতি বছর ২৫ হাজার কোটি টাকা করে বাজেট দিয়ে সরকারের সবচেয়ে ইপিসিয়েন্ট প্রতিষ্ঠান এলজিইডি'র মাধ্যমে বাস্তবায়ন করলে তিন বছরের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ও ঘোষণা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। ১০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় বাঁচবে, নতুন করে ১৫ হাজার কোটি টাকা গ্রামের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে সংস্থান করা শেখের বেটি'র জন্য কঠিন কোন বিষয় নয়।

চির বঞ্চিত, অবহেলিত গ্রামের মানুষ উন্নত জীবন পাক বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত ধরে। গ্রামগুলো শহরের পর্যায়ে উন্নীত হোক। বাংলাদেশ বৈষমহীনতার এক নতুন যুগে পদার্পণ করুক কল্যাণময়ী শেখ হাসিনার ভিশনারী নেতৃত্বে।

লেখক :  সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
সর্বশেষ খবর
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ