শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৩, শনিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৮

গ্রামকে শহরে উন্নীত করা

আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি
অনলাইন ভার্সন
গ্রামকে শহরে উন্নীত করা

গত ১৪ জুলাই পাবনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের গ্রামগুলোকে শহরে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছেন। এই ঘোষণাকে বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী ঘোষণা হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। এদেশের অধিকাংশ মানুষ গ্রামে বসবাস করেন। তারা গ্রামে থেকে কঠোর পরিশ্রম করে কৃষি উৎপাদন করে দেশের খাদ্য যোগান দেন। প্রাণিসম্পদ উৎপাদন করে প্রোটিনের যোগান দেন। শিল্পাঞ্চল ও শহরতলীর কলকারখানায় দরদর করে ঘেমে ঘেমে শিল্প উৎপাদনের চাকা সচল রাখেন। অভ্যন্তরীণ চাহিদা, রপ্তানি সর্বোপরি জিডিপির ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার মূখ্য কারিগর গ্রামের মানুষ।

যারা সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে দেশকে সমৃদ্ধ করে চলেছেন তারাই ছিলেন এদেশে চরমতম অবহেলিত। খাদ্য উৎপাদনে মূখ্য ভুমিকা পালনকারী কৃষি শ্রমিক ও তার সন্তানদের ভাগ্যে পেট ভরে খাবার জুটতো এই ক'দিন আগেও। কৃষি শ্রমিকের স্ত্রী যদি ২/৩ সন্তানের জননী হোন তার কপালে পেট ভরে খাদ্য গ্রহণের কখনোই সুযোগ হতো না। পুষ্টি প্রাপ্তি সুদূরপরাহত। অর্ধাহারী নারী জন্ম দিতেন অপুষ্টিতে ভোগা মানব সন্তান।

তাদের চলাচলের রাস্তা
কর্দমাক্ত, বাড়িঘর জরাজীর্ণ, স্যানিটেশন ছিল অমানবিক। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও বড় রাস্তার পাশের গলি এখনো অসহনীয় দুর্দশাগ্রস্ত। অধিকাংশ স্কুল ভবন এখনো জরাজীর্ণ ও অপ্রতুল। অনেক স্কুলে ভবন নির্মিত হয়েছে।  
কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। নির্মাণকালে ডিজাইন ত্রুটি, প্রয়োজনীয় পাইলিং না করা এবং প্রকৌশলী-ঠিকাদার ঐক্যের অতি মুনাফার কারনে অসংখ্য নির্মিত ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে।

গ্রামের হাট বাজারগুলি অধিকাংশ কর্দমাক্ত, অস্বাস্থ্যকর। নেই টয়লেটের নূন্যতম ব্যবস্থা। গ্রামীণ অর্থনীতির দ্রুত প্রবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারগুলোর জমির মূল্য হু হু করে বেড়ে চলেছে। রাস্তা, গলির কিনার ঘেষে অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন দোকান, মিনি মার্কেট নির্মাণ করে চরম জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। নির্মিত রাস্তার চেয়ে ভূমি উঁচু করে দোকান, ঘরবাড়ি নির্মাণ করায় পিচ ঢালা বা ইট বিছানো রাস্তা ড্রেনে পরিণত হয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা মানসম্পন্ন না হওয়ায় কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পান না। অথচ শহরের মানুষ একই পণ্য বহুগুণ বেশী দামে কিনে খান। মাঝখানে ফঁড়িয়ারা অতি মুনাফা করে, পোশাকধারী -অপোশাকধারী চাঁদাবাজ, টোলবাজরা মূল্য বৃদ্ধির মূল কারণ।

গ্রাম ছিল অন্ধকার। বিদ্যুতের আলো তাদের জন্য ছিল মরীচিকার মত। চিকিৎসা প্রাপ্তির সুযোগ ছিল না বললেই চলে। সকল রোগে মিকচার আর হাইডোজের পেনিসিলিন ইঞ্জেকশন ছিল সম্বল। বিধাতার কাছে অসংখ্য শুকরিয়া যে, তিনি বিশেষ রহমত করে বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতে দেশের শাসন ভার অর্পণ করেছিলেন এবং শাসনকাল দীর্ঘায়িত করেছেন বলে এখন গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত। তারা কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা পান, ৩৬ প্রকারের ওষুধ বিনামূল্যে পান, প্রসূতিগণ পরামর্শ ও স্বাস্থ্যসেবা পান।

গ্রামের মানুষের দুর্দশা নিয়ে '৭৫ পরবর্তী কোন 'জনদরদি' ও 'ধর্মদরদি' সরকারকে ভাবতে দেখি নি। মুখে জনগণের জন্য ভালবাসার খই ফুটতে দেখেছি কিন্তু গ্রামের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে দেখিনি। মধ্যরাতের সবজান্তা 'দেশপ্রেমিক'গণ টেলিভিশনের পর্দায় পারিশ্রমিকের বিনিময়ে জ্ঞান বিতরণের প্রতিযোগিতা করেন। তারা সভা সব বিষয়ে সমালোচনার ঝড় তোলেন। কিন্তু উৎপাদক গ্রামের মানুষের কষ্টের কথা তাদের মুখে উচ্চারিত  হয় না। সর্ববিষয়ে 'জ্ঞানী' উপস্থাপকরা সব বিষয়ে বিতর্কের অবতারণা করেন, ঝগড়া লাগিয়ে দিয়ে অবশেষে নিজের জ্ঞানগর্ভ মতামত প্রতিষ্ঠিত করার নিদারুণ কসরত করেন। এই জ্ঞানবাজরাও গ্রামের মানুষের কথা বলেন না।

একশ্রেণীর জ্ঞানী নাগরিক আছেন ; যারা গরিবের জীবনমান উন্নয়ন, শিক্ষা, স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, নারী উন্নয়ন, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ের কথা সুন্দর করে মার্কেটিং করে বিদেশ থেকে অর্থ আনেন। সেই টাকা ব্যয় করেন নিজেদের জন্য দামি জিপ কিনে, গাড়ির ড্রাইভার ও জ্বালানি বাবদ, নিজেদের বেতন, ভাতা, সম্মানি, ট্যুর ভাতা, এসি রুমে কর্মশালা ব্যয় ও রাজকীয় আপ্যায়ন, বিদেশ ভ্রমণ, তারকা হোটেল ব্যয়, দামি কাগজে বর্ণিল পাবলিকেশন, অডিট কর্তৃপক্ষ ম্যানেজ ইত্যাদি নিজ- হিতকর কাজে। জনগণের নামে আনা অর্থ জনহিতকর কাজে ব্যয় হয় অতি সামান্য। নিতান্তই প্রচারণা, পাবলিকেশনের জন্য যা না করলেই নয় অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেটুকুই করা হয়। তবে, ব্র্যাকের মত উজ্জ্বলতম ব্যতিক্রমও আছে।

এই জ্ঞানী মহোদয়রা প্রতিনিয়ত ক্ষ্যাপাটে টাইপের জ্ঞান বর্ষণ করেন এবং প্রায়শঃ গাড়িতে জাতীয় পতাকা লাগানোর জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। তাদেরও গ্রামের মানুষের জন্য কিছু করতে বা কেবলমাত্র তাদের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার স্বার্থে উচ্চকিত হতে দেখি না।

এতিমের হক আত্মসাতের সুনির্দিষ্ট ও প্রমাণিত অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত অথচ গৃহপরিচারিকা, উন্নত মেডিকেডেট বেড পাওয়া একজন কয়েদির জন্য এই 'জ্ঞানবাজ'গণের যতটা মমতা উথলে উঠতে দেখা যায় তার কিয়দাংশও গ্রামের অসহায় মানুষের জন্য দেখা যায় না।

গ্রামে শেকড় পোতা না থাকলে, গ্রামে জীবনের কিছু সময় না কাটালে গ্রামের প্রতি দরদ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা কম। এমনিতেই গ্রাম থেকে উঠে আসা অনেক ব্যক্তি শহরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর 'ডার্টি' গ্রামকে ভুলে যান। স্বাধীনতার পর ৪৭ বছরে দেশ অনেক দূর এগিয়েছে। তিলোত্তমা মহানগর হয়েছে। কিন্তু গ্রাম প্রাপ্য উন্নয়ন সমতা এখনো পায়নি।

টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্ম নেওয়া এবং শৈশব-কৈশোর কাটানো বঙ্গবন্ধু কন্যার মাঝে গ্রামের ভালবাসা ও মমতা অনেক গভীর। আজন্ম তীক্ষ্ম মেধাসম্পন্ন মুজিব-কন্যা গ্রামের জীবন দেখেছেন, আনন্দ-বেদনা দেখেছেন, মানুষের কষ্ট দেখেছেন। এখনো গণভবনের সিরামিকের লাল দেয়াল তাঁকে বৃন্ত চ্যুত করতে পারেনি। তার জীবন যাপন, খাদ্যাভাস সব কিছুতেই গ্রামের প্রভাব বিদ্যমান। দেশের প্রধানমন্ত্রী অথচ সুযোগ পেলেই নাতি- নাতনিদের নিজের পায়ের ওপর শুয়ে দিয়ে কুসুম গরম সরিষার তেল মালিশ করেন। এই গ্রামকন্যা প্রথম মেয়াদে '৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর বাংলাদেশের গ্রাম প্রথমবারের মত জাতীয় উন্নয়ন নীতিমালায় অন্তর্ভূক্ত হয়। এর আগে গ্রামের মানুষকে শুধুমাত্র রিলিফ দিয়ে আর ধর্মের কথা বলে সন্তুষ্ট রাখা হতো। তিনিই প্রথম গ্রামীণ অর্থনীতিতে অর্থ প্রবাহ সৃষ্টি করেন।

গ্রামীণ সড়ক পাকাকরণ, গ্রামে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, কৃষি উৎপাদনে সামগ্রী ও প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান, গ্রামে কর্মসংস্থান সৃষ্টি সহ অতি দরিদ্র অসহায় মানুষদের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে এনে নিয়মিত সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তিনি গ্রামকে উন্নয়নের মহাসড়কে তোলার প্রাণান্তকর চেষ্টা করেন। ২০০১ সালের পর আবার সেই অভিযাত্রা থমকে যায়। বিএনপি-জামাত কতটা প্রতিহিংসা পরায়ন যে তারা গ্রামের প্রতি ৬ হাজার মানুষের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি ক্লিনিক এক হুকুমে বন্ধ করে দিয়েছিল।

২০০৯ সালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে হযরত ওমর (রাঃ)'র একান্ত অনুসারী বঙ্গবন্ধু-কন্যা আবার গ্রাম উন্নয়নে মনোনিবেশ করেন। তিনি মনে করেন, বাংলার গ্রাম, বাংলাদেশের প্রাণ। তিনি গ্রামে বিদ্যুৎ দিয়েছেন, উৎপাদক কৃষককে ব্যাংক চ্যানেলে কৃষি ভর্তুকি দেন, সেচ যন্ত্রে বিদ্যুত সংযোগ দিয়ে সেচের ব্যয় হ্রাস করেছেন। গ্রামের গরিব মানুষের সন্তানদের লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টির জন্য সকল রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরন করেছেন, এখন নতুন নতুন ভবন তৈরী করছেন। মা-দের মোবাইল ব্যাংকি-এর মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা প্রদান করছেন। গ্রামের অপুষ্টিতে ভোগা প্রসূতি মা- দের মাতৃত্বকালিন ভাতা প্রদান করছেন। গ্রামের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাড়ে চৌদ্দ বছরের উন্নয়ন ও কল্যান গত এক শত বছরের অপরাপর সরকারসমূহের কর্মের চেয়েও বেশী।

কিন্তু এখনো গ্রামে সমস্যা প্রচুর। গ্রামের অভ্যন্তরীণ রাস্তা, গলি, ড্রেনেজ সমস্যা প্রকট। শহরের মত ঘিঞ্জি বাড়িঘর তৈরী হয়েছে। প্রাকৃতিক নালা, খাল প্রভাবশালীরা দখল করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করেছে ঢাকা মহানগরের ন্যায়। মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানের অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না।

গ্রামের ছোটখাট রাস্তা, ড্রেন, স্যানিটেশনের দায়িত্ব ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদ পালন করে। পিচ ঢালা রাস্তা ও সেতু নির্মাণ করে এলজিইডি। বিদ্যুত সংযোগ দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি, ছোট কালভার্ট নির্মাণ করে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর।কিছু কিছু স্যানিটেশন ও টিউবওয়েল স্থাপনের কাজ করে জনস্বাস্থ্য বিভাগ। সংস্থাগুলোর কাজের মধ্যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে।

স্থানীয় সরকারগুলোর মধ্যে জবাবদিহিতা ও তদারকির অভাবে ঠিকমত কাজ হয় না। একই কাজ একাধিক সংস্থা কাগজে কলমে সম্পন্ন করে অর্থ আত্মসাত করে। বর্তমান সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন এলজিএসপি প্রকল্পের আওতায় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত ও টেকসই কাজ হচ্ছে। তবে তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বর্তমান গতিতে কাজ চলতে থাকলে গ্রামীণ অলি-গলি উন্নত হতে কয়েক যুগ লাগবে।

দেশের সিংহভাগ গ্রামের মানুষকে কাদার মধ্যে হাঁটিয়ে মহানগরের ফুটপাত ভাঙ্গা গড়ার আমলাতান্ত্রিক অচলায়তন ভেঙ্গে ফেলার সময় এসেছে। ভিশনারী ও জনদরদি রাজনৈতিক নেতৃত্ব উন্নয়ন মাতা শেখ হাসিনার গ্রামকে শহরে উন্নীত করার সদয় ঘোষণা এই অচলায়তন ভাঙ্গার পথ নির্দেশ করছে।

প্রধানমন্ত্রীর এই ঐতিহাসিক ঘোষনার পরদিনই জরুরী ভিত্তিতে আমি নির্বাচনী এলাকার সকল তৃণমূল নেতা ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করে গ্রামে নামিয়ে দিয়েছিলাম। নিজেও অনেক গ্রামে গিয়ে মানুষের সঙ্গে আলোচনা করেছি।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় গ্রামের মানুষ খুবই খুশী হয়েছেন। তারা আশায় বুক বেঁধেছেন। তাদের বিশ্বাস, শেখের বেটি যে কথা বলেন, সেই কাজ তিনি করেন। এই বিশ্বাস বোধ থেকে তারা মনে করছেন, তাদের শত বছরের ভোগান্তির দিন শেষ হবে, আঁধার কেটে ভোরের কুসুমিত সূর্যের আলোকচ্ছ্বটায় বাংলাদেশের গ্রামগুলো আলোকিত হবে। গ্রামে বসে মানুষ শহরের জীবনের স্বাদ পাবে।

জনগণের চাহিদা মোতাবেক আমাদের নির্বাচনী এলাকার গ্রামগুলোর প্রাথমিক অবকাঠামো উন্নয়নের একটি তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। গ্রাম থেকে সকল তথ্য উপাত্ত নিয়ে মাঠ প্রকৌশলীগণের সঙ্গে আলোচনা করে দেখেছি, জয়পুরহাট-২ নির্বাচনী এলাকার গ্রামসমূহের প্রাথমিক অবকাঠামো উন্নয়নে প্রায় তিন শত কোটি টাকা প্রয়োজন হবে।

বাংলাদেশের অনেক নির্বাচনী এলাকা মহানগর বা শহর এলাকা। সে হিসাবে ২৫০ টি নির্বাচনী এলাকার জন্য গড়ে তিন শত কোটি টাকা করে লাগলে পচাত্তর হাজার  কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চলমান ব্যয় প্রক্রিয়া থেকে কিছু বাজেট সাশ্রয় হবে। ৩ টি অর্থ বছরে  প্রতি বছর ২৫ হাজার কোটি টাকা করে বাজেট দিয়ে সরকারের সবচেয়ে ইপিসিয়েন্ট প্রতিষ্ঠান এলজিইডি'র মাধ্যমে বাস্তবায়ন করলে তিন বছরের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ও ঘোষণা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। ১০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় বাঁচবে, নতুন করে ১৫ হাজার কোটি টাকা গ্রামের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে সংস্থান করা শেখের বেটি'র জন্য কঠিন কোন বিষয় নয়।

চির বঞ্চিত, অবহেলিত গ্রামের মানুষ উন্নত জীবন পাক বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত ধরে। গ্রামগুলো শহরের পর্যায়ে উন্নীত হোক। বাংলাদেশ বৈষমহীনতার এক নতুন যুগে পদার্পণ করুক কল্যাণময়ী শেখ হাসিনার ভিশনারী নেতৃত্বে।

লেখক :  সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা
৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু
বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা
ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান
কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু
দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে
ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ