শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৩, শনিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৮

গ্রামকে শহরে উন্নীত করা

আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি
অনলাইন ভার্সন
গ্রামকে শহরে উন্নীত করা

গত ১৪ জুলাই পাবনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের গ্রামগুলোকে শহরে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছেন। এই ঘোষণাকে বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী ঘোষণা হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। এদেশের অধিকাংশ মানুষ গ্রামে বসবাস করেন। তারা গ্রামে থেকে কঠোর পরিশ্রম করে কৃষি উৎপাদন করে দেশের খাদ্য যোগান দেন। প্রাণিসম্পদ উৎপাদন করে প্রোটিনের যোগান দেন। শিল্পাঞ্চল ও শহরতলীর কলকারখানায় দরদর করে ঘেমে ঘেমে শিল্প উৎপাদনের চাকা সচল রাখেন। অভ্যন্তরীণ চাহিদা, রপ্তানি সর্বোপরি জিডিপির ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার মূখ্য কারিগর গ্রামের মানুষ।

যারা সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে দেশকে সমৃদ্ধ করে চলেছেন তারাই ছিলেন এদেশে চরমতম অবহেলিত। খাদ্য উৎপাদনে মূখ্য ভুমিকা পালনকারী কৃষি শ্রমিক ও তার সন্তানদের ভাগ্যে পেট ভরে খাবার জুটতো এই ক'দিন আগেও। কৃষি শ্রমিকের স্ত্রী যদি ২/৩ সন্তানের জননী হোন তার কপালে পেট ভরে খাদ্য গ্রহণের কখনোই সুযোগ হতো না। পুষ্টি প্রাপ্তি সুদূরপরাহত। অর্ধাহারী নারী জন্ম দিতেন অপুষ্টিতে ভোগা মানব সন্তান।

তাদের চলাচলের রাস্তা
কর্দমাক্ত, বাড়িঘর জরাজীর্ণ, স্যানিটেশন ছিল অমানবিক। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও বড় রাস্তার পাশের গলি এখনো অসহনীয় দুর্দশাগ্রস্ত। অধিকাংশ স্কুল ভবন এখনো জরাজীর্ণ ও অপ্রতুল। অনেক স্কুলে ভবন নির্মিত হয়েছে।  
কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। নির্মাণকালে ডিজাইন ত্রুটি, প্রয়োজনীয় পাইলিং না করা এবং প্রকৌশলী-ঠিকাদার ঐক্যের অতি মুনাফার কারনে অসংখ্য নির্মিত ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে।

গ্রামের হাট বাজারগুলি অধিকাংশ কর্দমাক্ত, অস্বাস্থ্যকর। নেই টয়লেটের নূন্যতম ব্যবস্থা। গ্রামীণ অর্থনীতির দ্রুত প্রবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারগুলোর জমির মূল্য হু হু করে বেড়ে চলেছে। রাস্তা, গলির কিনার ঘেষে অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন দোকান, মিনি মার্কেট নির্মাণ করে চরম জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। নির্মিত রাস্তার চেয়ে ভূমি উঁচু করে দোকান, ঘরবাড়ি নির্মাণ করায় পিচ ঢালা বা ইট বিছানো রাস্তা ড্রেনে পরিণত হয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা মানসম্পন্ন না হওয়ায় কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পান না। অথচ শহরের মানুষ একই পণ্য বহুগুণ বেশী দামে কিনে খান। মাঝখানে ফঁড়িয়ারা অতি মুনাফা করে, পোশাকধারী -অপোশাকধারী চাঁদাবাজ, টোলবাজরা মূল্য বৃদ্ধির মূল কারণ।

গ্রাম ছিল অন্ধকার। বিদ্যুতের আলো তাদের জন্য ছিল মরীচিকার মত। চিকিৎসা প্রাপ্তির সুযোগ ছিল না বললেই চলে। সকল রোগে মিকচার আর হাইডোজের পেনিসিলিন ইঞ্জেকশন ছিল সম্বল। বিধাতার কাছে অসংখ্য শুকরিয়া যে, তিনি বিশেষ রহমত করে বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতে দেশের শাসন ভার অর্পণ করেছিলেন এবং শাসনকাল দীর্ঘায়িত করেছেন বলে এখন গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত। তারা কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা পান, ৩৬ প্রকারের ওষুধ বিনামূল্যে পান, প্রসূতিগণ পরামর্শ ও স্বাস্থ্যসেবা পান।

গ্রামের মানুষের দুর্দশা নিয়ে '৭৫ পরবর্তী কোন 'জনদরদি' ও 'ধর্মদরদি' সরকারকে ভাবতে দেখি নি। মুখে জনগণের জন্য ভালবাসার খই ফুটতে দেখেছি কিন্তু গ্রামের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে দেখিনি। মধ্যরাতের সবজান্তা 'দেশপ্রেমিক'গণ টেলিভিশনের পর্দায় পারিশ্রমিকের বিনিময়ে জ্ঞান বিতরণের প্রতিযোগিতা করেন। তারা সভা সব বিষয়ে সমালোচনার ঝড় তোলেন। কিন্তু উৎপাদক গ্রামের মানুষের কষ্টের কথা তাদের মুখে উচ্চারিত  হয় না। সর্ববিষয়ে 'জ্ঞানী' উপস্থাপকরা সব বিষয়ে বিতর্কের অবতারণা করেন, ঝগড়া লাগিয়ে দিয়ে অবশেষে নিজের জ্ঞানগর্ভ মতামত প্রতিষ্ঠিত করার নিদারুণ কসরত করেন। এই জ্ঞানবাজরাও গ্রামের মানুষের কথা বলেন না।

একশ্রেণীর জ্ঞানী নাগরিক আছেন ; যারা গরিবের জীবনমান উন্নয়ন, শিক্ষা, স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, নারী উন্নয়ন, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ের কথা সুন্দর করে মার্কেটিং করে বিদেশ থেকে অর্থ আনেন। সেই টাকা ব্যয় করেন নিজেদের জন্য দামি জিপ কিনে, গাড়ির ড্রাইভার ও জ্বালানি বাবদ, নিজেদের বেতন, ভাতা, সম্মানি, ট্যুর ভাতা, এসি রুমে কর্মশালা ব্যয় ও রাজকীয় আপ্যায়ন, বিদেশ ভ্রমণ, তারকা হোটেল ব্যয়, দামি কাগজে বর্ণিল পাবলিকেশন, অডিট কর্তৃপক্ষ ম্যানেজ ইত্যাদি নিজ- হিতকর কাজে। জনগণের নামে আনা অর্থ জনহিতকর কাজে ব্যয় হয় অতি সামান্য। নিতান্তই প্রচারণা, পাবলিকেশনের জন্য যা না করলেই নয় অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেটুকুই করা হয়। তবে, ব্র্যাকের মত উজ্জ্বলতম ব্যতিক্রমও আছে।

এই জ্ঞানী মহোদয়রা প্রতিনিয়ত ক্ষ্যাপাটে টাইপের জ্ঞান বর্ষণ করেন এবং প্রায়শঃ গাড়িতে জাতীয় পতাকা লাগানোর জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। তাদেরও গ্রামের মানুষের জন্য কিছু করতে বা কেবলমাত্র তাদের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার স্বার্থে উচ্চকিত হতে দেখি না।

এতিমের হক আত্মসাতের সুনির্দিষ্ট ও প্রমাণিত অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত অথচ গৃহপরিচারিকা, উন্নত মেডিকেডেট বেড পাওয়া একজন কয়েদির জন্য এই 'জ্ঞানবাজ'গণের যতটা মমতা উথলে উঠতে দেখা যায় তার কিয়দাংশও গ্রামের অসহায় মানুষের জন্য দেখা যায় না।

গ্রামে শেকড় পোতা না থাকলে, গ্রামে জীবনের কিছু সময় না কাটালে গ্রামের প্রতি দরদ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা কম। এমনিতেই গ্রাম থেকে উঠে আসা অনেক ব্যক্তি শহরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর 'ডার্টি' গ্রামকে ভুলে যান। স্বাধীনতার পর ৪৭ বছরে দেশ অনেক দূর এগিয়েছে। তিলোত্তমা মহানগর হয়েছে। কিন্তু গ্রাম প্রাপ্য উন্নয়ন সমতা এখনো পায়নি।

টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্ম নেওয়া এবং শৈশব-কৈশোর কাটানো বঙ্গবন্ধু কন্যার মাঝে গ্রামের ভালবাসা ও মমতা অনেক গভীর। আজন্ম তীক্ষ্ম মেধাসম্পন্ন মুজিব-কন্যা গ্রামের জীবন দেখেছেন, আনন্দ-বেদনা দেখেছেন, মানুষের কষ্ট দেখেছেন। এখনো গণভবনের সিরামিকের লাল দেয়াল তাঁকে বৃন্ত চ্যুত করতে পারেনি। তার জীবন যাপন, খাদ্যাভাস সব কিছুতেই গ্রামের প্রভাব বিদ্যমান। দেশের প্রধানমন্ত্রী অথচ সুযোগ পেলেই নাতি- নাতনিদের নিজের পায়ের ওপর শুয়ে দিয়ে কুসুম গরম সরিষার তেল মালিশ করেন। এই গ্রামকন্যা প্রথম মেয়াদে '৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর বাংলাদেশের গ্রাম প্রথমবারের মত জাতীয় উন্নয়ন নীতিমালায় অন্তর্ভূক্ত হয়। এর আগে গ্রামের মানুষকে শুধুমাত্র রিলিফ দিয়ে আর ধর্মের কথা বলে সন্তুষ্ট রাখা হতো। তিনিই প্রথম গ্রামীণ অর্থনীতিতে অর্থ প্রবাহ সৃষ্টি করেন।

গ্রামীণ সড়ক পাকাকরণ, গ্রামে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, কৃষি উৎপাদনে সামগ্রী ও প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান, গ্রামে কর্মসংস্থান সৃষ্টি সহ অতি দরিদ্র অসহায় মানুষদের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে এনে নিয়মিত সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তিনি গ্রামকে উন্নয়নের মহাসড়কে তোলার প্রাণান্তকর চেষ্টা করেন। ২০০১ সালের পর আবার সেই অভিযাত্রা থমকে যায়। বিএনপি-জামাত কতটা প্রতিহিংসা পরায়ন যে তারা গ্রামের প্রতি ৬ হাজার মানুষের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি ক্লিনিক এক হুকুমে বন্ধ করে দিয়েছিল।

২০০৯ সালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে হযরত ওমর (রাঃ)'র একান্ত অনুসারী বঙ্গবন্ধু-কন্যা আবার গ্রাম উন্নয়নে মনোনিবেশ করেন। তিনি মনে করেন, বাংলার গ্রাম, বাংলাদেশের প্রাণ। তিনি গ্রামে বিদ্যুৎ দিয়েছেন, উৎপাদক কৃষককে ব্যাংক চ্যানেলে কৃষি ভর্তুকি দেন, সেচ যন্ত্রে বিদ্যুত সংযোগ দিয়ে সেচের ব্যয় হ্রাস করেছেন। গ্রামের গরিব মানুষের সন্তানদের লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টির জন্য সকল রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরন করেছেন, এখন নতুন নতুন ভবন তৈরী করছেন। মা-দের মোবাইল ব্যাংকি-এর মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা প্রদান করছেন। গ্রামের অপুষ্টিতে ভোগা প্রসূতি মা- দের মাতৃত্বকালিন ভাতা প্রদান করছেন। গ্রামের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাড়ে চৌদ্দ বছরের উন্নয়ন ও কল্যান গত এক শত বছরের অপরাপর সরকারসমূহের কর্মের চেয়েও বেশী।

কিন্তু এখনো গ্রামে সমস্যা প্রচুর। গ্রামের অভ্যন্তরীণ রাস্তা, গলি, ড্রেনেজ সমস্যা প্রকট। শহরের মত ঘিঞ্জি বাড়িঘর তৈরী হয়েছে। প্রাকৃতিক নালা, খাল প্রভাবশালীরা দখল করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করেছে ঢাকা মহানগরের ন্যায়। মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানের অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না।

গ্রামের ছোটখাট রাস্তা, ড্রেন, স্যানিটেশনের দায়িত্ব ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদ পালন করে। পিচ ঢালা রাস্তা ও সেতু নির্মাণ করে এলজিইডি। বিদ্যুত সংযোগ দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি, ছোট কালভার্ট নির্মাণ করে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর।কিছু কিছু স্যানিটেশন ও টিউবওয়েল স্থাপনের কাজ করে জনস্বাস্থ্য বিভাগ। সংস্থাগুলোর কাজের মধ্যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে।

স্থানীয় সরকারগুলোর মধ্যে জবাবদিহিতা ও তদারকির অভাবে ঠিকমত কাজ হয় না। একই কাজ একাধিক সংস্থা কাগজে কলমে সম্পন্ন করে অর্থ আত্মসাত করে। বর্তমান সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন এলজিএসপি প্রকল্পের আওতায় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত ও টেকসই কাজ হচ্ছে। তবে তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বর্তমান গতিতে কাজ চলতে থাকলে গ্রামীণ অলি-গলি উন্নত হতে কয়েক যুগ লাগবে।

দেশের সিংহভাগ গ্রামের মানুষকে কাদার মধ্যে হাঁটিয়ে মহানগরের ফুটপাত ভাঙ্গা গড়ার আমলাতান্ত্রিক অচলায়তন ভেঙ্গে ফেলার সময় এসেছে। ভিশনারী ও জনদরদি রাজনৈতিক নেতৃত্ব উন্নয়ন মাতা শেখ হাসিনার গ্রামকে শহরে উন্নীত করার সদয় ঘোষণা এই অচলায়তন ভাঙ্গার পথ নির্দেশ করছে।

প্রধানমন্ত্রীর এই ঐতিহাসিক ঘোষনার পরদিনই জরুরী ভিত্তিতে আমি নির্বাচনী এলাকার সকল তৃণমূল নেতা ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করে গ্রামে নামিয়ে দিয়েছিলাম। নিজেও অনেক গ্রামে গিয়ে মানুষের সঙ্গে আলোচনা করেছি।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় গ্রামের মানুষ খুবই খুশী হয়েছেন। তারা আশায় বুক বেঁধেছেন। তাদের বিশ্বাস, শেখের বেটি যে কথা বলেন, সেই কাজ তিনি করেন। এই বিশ্বাস বোধ থেকে তারা মনে করছেন, তাদের শত বছরের ভোগান্তির দিন শেষ হবে, আঁধার কেটে ভোরের কুসুমিত সূর্যের আলোকচ্ছ্বটায় বাংলাদেশের গ্রামগুলো আলোকিত হবে। গ্রামে বসে মানুষ শহরের জীবনের স্বাদ পাবে।

জনগণের চাহিদা মোতাবেক আমাদের নির্বাচনী এলাকার গ্রামগুলোর প্রাথমিক অবকাঠামো উন্নয়নের একটি তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। গ্রাম থেকে সকল তথ্য উপাত্ত নিয়ে মাঠ প্রকৌশলীগণের সঙ্গে আলোচনা করে দেখেছি, জয়পুরহাট-২ নির্বাচনী এলাকার গ্রামসমূহের প্রাথমিক অবকাঠামো উন্নয়নে প্রায় তিন শত কোটি টাকা প্রয়োজন হবে।

বাংলাদেশের অনেক নির্বাচনী এলাকা মহানগর বা শহর এলাকা। সে হিসাবে ২৫০ টি নির্বাচনী এলাকার জন্য গড়ে তিন শত কোটি টাকা করে লাগলে পচাত্তর হাজার  কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চলমান ব্যয় প্রক্রিয়া থেকে কিছু বাজেট সাশ্রয় হবে। ৩ টি অর্থ বছরে  প্রতি বছর ২৫ হাজার কোটি টাকা করে বাজেট দিয়ে সরকারের সবচেয়ে ইপিসিয়েন্ট প্রতিষ্ঠান এলজিইডি'র মাধ্যমে বাস্তবায়ন করলে তিন বছরের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ও ঘোষণা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। ১০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় বাঁচবে, নতুন করে ১৫ হাজার কোটি টাকা গ্রামের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে সংস্থান করা শেখের বেটি'র জন্য কঠিন কোন বিষয় নয়।

চির বঞ্চিত, অবহেলিত গ্রামের মানুষ উন্নত জীবন পাক বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত ধরে। গ্রামগুলো শহরের পর্যায়ে উন্নীত হোক। বাংলাদেশ বৈষমহীনতার এক নতুন যুগে পদার্পণ করুক কল্যাণময়ী শেখ হাসিনার ভিশনারী নেতৃত্বে।

লেখক :  সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা