শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৯, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

একটি প্রশ্নপত্র ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

রাশেক রহমান
অনলাইন ভার্সন
একটি প্রশ্নপত্র ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

সম্প্রতি দেখলাম ঢাকা শহরের একটি স্কুলের প্রশ্নপত্রে মিয়া খলিফা ও সানি লিওন নামে দু’জনের নাম এসেছে। সেই ঘটনার খবর দেখলাম গণমাধ্যমে। কিছু গণমাধ্যমে এসেছে ছবিসহ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটা নিয়ে আলোচনা হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু এভাবে গণমাধ্যমে আসাকে আমি সঠিক বলে মনে করি না। কারণ বিচ্ছিন্নভাবে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা জানার পর তা শিক্ষামন্ত্রী বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানালে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যেতো।  দেশের নাগরিক হিসেবেই সেটি আমাদের দায়িত্ব।

কিন্তু সেটি না করে বিষয়টি দেশের ১৭ কোটি মানুষের সামনে নিয়ে আসায় সবাই আজ মিয়া খলিফা ও সানি লিওনের ব্যাপারে জেনে গেছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির যে শিক্ষার্থী হয়তো খেলার খবর জানার জন্য পত্রিকার পাতা উল্টাতো, সেও আজ তাদের ব্যাপারে জানতে পারছে, যেমন জানতে পারছে দেশের সব মানুষ। যারা তাদের চিনতো না, তারাও এখন গুগল সার্চ দিয়ে তাদের সম্পর্কে জেনে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, কোনো পাবলিক পরীক্ষায় এমন প্রশ্ন হলে কথা ছিল। তখন গণমাধ্যমে এলেও তা নিয়ে আপত্তি থাকতো না। কিন্তু কোনো এক স্কুলের শিক্ষকের এমন ভুল নিয়ে পুরো বিষয়টি গণমাধ্যমে উপস্থাপন আমার কাছে অন্যায় মনে হয়েছে।

‘এক ছাত্রের খসড়া প্রশ্নের সঙ্গে ভুল হয়ে ছাপা হয়ে গেছে। দয়া করে এটিকে খবর বানাবেন না,’— শিক্ষকের এমন উত্তর দেখতে পেলাম গণমাধ্যমে। আমি মনে করি, এ ঘটনার পর ওই শিক্ষক প্রশ্নপত্র তৈরির নৈতিকতা হারিয়েছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ওই শিক্ষক যদি তার কোনো ছাত্রকে দিয়ে প্রশ্নপত্র তৈরি করিয়েও থাকেন, তখন তার শিক্ষক পদে থাকার কোনো অধিকার থাকে না। তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।

এ ঘটনা থেকে আমরা যেটা বুঝি তা হলো—শিক্ষক হওয়ার জন্য যতটা জাগরণ বোধ দরকার, সেটি আসলে এখনো আমাদের এখানে তৈরি হয়নি। ঠিক একইভাবে সমাজ, জাতি বা রাষ্ট্র হয়তো শিক্ষককে সেই সম্মানের স্থানে রাখতে পারছেন না, যেখানে তিনি দায়িত্ববোধের গুরুত্ব অনুভব করবেন।

দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের এখনে এমন অনেক ঘটনা এখনো শোনা যায় যে স্কুলের গভর্নিং বডি অনৈতিকভাবে উৎকোচ গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে অনুপযোগী ও অনুপযুক্ত শিক্ষকের নিয়োগ দেন। এ ক্ষেত্রে এমন ঘটনাগুলো পুরো বাংলাদেশে পর্যবেক্ষণের আওতায় আনা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কিন্তু যেটা করা যেতে পারে সেটাও আমরা করছি না এখনো। যারা শিক্ষকতার মতো মহান পেশাতে আগ্রহী, তাদের সব বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া দরকার আগে। এরপরে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের আওতায় যোগ্যতা প্রমাণ দিয়ে যদি শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আসা যেতো, তবে হয়তো উপকার পাওয়া যেতে পারে।

বঙ্গবন্ধু একটি জ্ঞাননির্ভর সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু জ্ঞাননির্ভর না হয়ে যখন কোনো শিক্ষার্থী কেবল পরীক্ষায় পাস করার জন্য পড়ালেখা করে, সেই পরীক্ষা আমাদের সমাজের বা দেশের উন্নতি আনতে পারে না। জ্ঞাননির্ভর না হওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জন করাটা সম্পূর্ণ ক্লাস বা বোর্ডের পরীক্ষাভিত্তিক হয়ে গেছে। সমাজের প্রতিটি স্তরে যদি জ্ঞানের চর্চা না ঘটে, তবে পরীক্ষানির্ভর শিক্ষা কখনোই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে না।

জ্ঞাননির্ভর শিক্ষা বলতে কী বোঝাতে চাচ্ছি, সেটা নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলতে পারে। আমরা বলছি প্রশ্নপত্রে সৃজনশীলতার কথা। কিন্তু সেটা শিক্ষার মধ্যে আছে কি না, সেটিও ভাবার বিষয়। যে বয়সে শিক্ষাগ্রহণকে শিক্ষার্থীর কাছে আগ্রহী করে তোলার কথা, সেই বয়সীদের মধ্যে কি সেই আগ্রহ তৈরি করতে পারছি আমরা? যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ দিয়ে স্কুল জীবনের শুরু থেকেই মুখস্থ বিদ্যা শেখানো হচ্ছে। আদৌ এটা কতটুকু সঠিক? মাঝে মধ্যে কাউকে যখন প্রশ্ন করি, গুণ মানে কী বলুন তো? তখন অনেকেই নিশ্চুপ হয়ে থাকেন। কেউ কেউ বলেন এক সংখ্যা দিয়ে আরেক সংখ্যাকে গুণ করা। যেমন— ২*২ = ৪ বা ২*৩ = ৬, মানে মুখস্থ বিদ্যাকেই অগ্রাধিকার দেওয়া। অথচ গুণ মানে যদি শিক্ষার্থীকে বলা হতো বহু যোগের সমষ্টি, যেমন— ২+২ = ৪ বা ২+২+২ = ৬, তবে শিক্ষার্থী খুব সহজেই সেটা গ্রহণ করে মনে রাখতে পারত মুখস্থ না করেই।

এভাবে যদি কোনো শিক্ষার্থীকে অল্প বয়সের শিক্ষা দিয়ে গড়ে না তোলা যায়, তাহলে গণিত নিয়ে তার ভয়টা ভাঙবে কীভাবে? কিভাবে দেশ পাবে গণিতবিদ? এমসিকিউ পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ ফাইভ পাওয়াই যদি তার লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়, তাহলে পরীক্ষার ফল খারাপ হলে বা পাসের হার কম হলে সে তো রাস্তায় নামবেই। তাদের অভিভাবকদের হয়তো অনেকেই জানেন না, স্কুলে তাদের কী শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।

আগে আমাদের শেখানো হতো—গুরুজনে সম্মান করো, সদা সত্য কথা বলিব, মিথ্যা কথা বলিব না। আমাদের সময় স্কুলে শেখানো হয়েছিল— রাস্তা পার হওয়ার সময়ে আগে ডানে দেখতে হবে ও এর পরে বামে দেখতে হবে। এগুলো যখন ছোট বয়স থেকেই শেখানো হয়, তখন জ্ঞানের চর্চাটা শিশুকাল থেকে বেড়ে ওঠে। এই শিক্ষা কিন্তু একজন শিক্ষার্থী জীবনের প্রতিটি স্তরে মনে রাখে। আর এভাবেই ঘটে জ্ঞানের চর্চা।

কিন্তু এখন কী ঘটছে? ফিরে আসি সেই প্রশ্নপত্রের ঘটনায়। হয়তো দেখা যাবে, সেই শিক্ষক তার দায়িত্ববোধের গুরুত্ব বুঝতেই পারেননি। শিক্ষামন্ত্রীও বলেছেন, ‘বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। সরকার বিষয়টি খতিয়ে দেখবে এবং দায়ীদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে।’ তিনি চাইলেই আরেকটি প্রশ্ন এখানে তুলতে পারতেন। শিক্ষক যে ভুল করেছে, সেটা প্রকাশ করতে গিয়ে গণমাধ্যমে ছবিসহ খবর করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত— তা প্রশ্ন করতে পারতেন শিক্ষামন্ত্রীর।

পাবলিক পরীক্ষার ঘটনা হলে অবশ্যই সেটি গণমাধ্যমে আনা দরকার ছিল বলে আমি মনে করি। কিন্তু একটি অখ্যাত স্কুলের শিক্ষকের এমন ভুলকে শিক্ষামন্ত্রী বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে ছবিসহ গণমাধ্যমে খবর ছাপানোকে আমি দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা মনে করি না। এর মাধ্যমে বরং ওই দুই ব্যক্তিকে বাকি সবার সঙ্গে পরিচিত করানোর সুযোগ করে দেওয়া হলো।

আমাদের সবার সংকল্প করা উচিত— ভবিষ্যতে এমন সংবাদ করা যা শিক্ষার্থীদের নেতিবাচক কিছুর দিকে ঝুঁকতে সাহায্য করবে না। একবার ভাবুন তো, যে ভুল সেই শিক্ষক করেছেন, ছবি দিয়ে বা নাম হাইলাইট করে শিরোনাম দিয়ে সেই ভুল তো গণমাধ্যমও করেছে! যে শিরোনাম নেতিবাচক বিষয়ে কাউকে আগ্রহী করতে পারে, সে শিরোনাম কার জন্য?

লেখক: রাজনীতিবিদ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন