শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৯, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

একটি প্রশ্নপত্র ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

রাশেক রহমান
অনলাইন ভার্সন
একটি প্রশ্নপত্র ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

সম্প্রতি দেখলাম ঢাকা শহরের একটি স্কুলের প্রশ্নপত্রে মিয়া খলিফা ও সানি লিওন নামে দু’জনের নাম এসেছে। সেই ঘটনার খবর দেখলাম গণমাধ্যমে। কিছু গণমাধ্যমে এসেছে ছবিসহ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটা নিয়ে আলোচনা হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু এভাবে গণমাধ্যমে আসাকে আমি সঠিক বলে মনে করি না। কারণ বিচ্ছিন্নভাবে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা জানার পর তা শিক্ষামন্ত্রী বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানালে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যেতো।  দেশের নাগরিক হিসেবেই সেটি আমাদের দায়িত্ব।

কিন্তু সেটি না করে বিষয়টি দেশের ১৭ কোটি মানুষের সামনে নিয়ে আসায় সবাই আজ মিয়া খলিফা ও সানি লিওনের ব্যাপারে জেনে গেছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির যে শিক্ষার্থী হয়তো খেলার খবর জানার জন্য পত্রিকার পাতা উল্টাতো, সেও আজ তাদের ব্যাপারে জানতে পারছে, যেমন জানতে পারছে দেশের সব মানুষ। যারা তাদের চিনতো না, তারাও এখন গুগল সার্চ দিয়ে তাদের সম্পর্কে জেনে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, কোনো পাবলিক পরীক্ষায় এমন প্রশ্ন হলে কথা ছিল। তখন গণমাধ্যমে এলেও তা নিয়ে আপত্তি থাকতো না। কিন্তু কোনো এক স্কুলের শিক্ষকের এমন ভুল নিয়ে পুরো বিষয়টি গণমাধ্যমে উপস্থাপন আমার কাছে অন্যায় মনে হয়েছে।

‘এক ছাত্রের খসড়া প্রশ্নের সঙ্গে ভুল হয়ে ছাপা হয়ে গেছে। দয়া করে এটিকে খবর বানাবেন না,’— শিক্ষকের এমন উত্তর দেখতে পেলাম গণমাধ্যমে। আমি মনে করি, এ ঘটনার পর ওই শিক্ষক প্রশ্নপত্র তৈরির নৈতিকতা হারিয়েছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ওই শিক্ষক যদি তার কোনো ছাত্রকে দিয়ে প্রশ্নপত্র তৈরি করিয়েও থাকেন, তখন তার শিক্ষক পদে থাকার কোনো অধিকার থাকে না। তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।

এ ঘটনা থেকে আমরা যেটা বুঝি তা হলো—শিক্ষক হওয়ার জন্য যতটা জাগরণ বোধ দরকার, সেটি আসলে এখনো আমাদের এখানে তৈরি হয়নি। ঠিক একইভাবে সমাজ, জাতি বা রাষ্ট্র হয়তো শিক্ষককে সেই সম্মানের স্থানে রাখতে পারছেন না, যেখানে তিনি দায়িত্ববোধের গুরুত্ব অনুভব করবেন।

দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের এখনে এমন অনেক ঘটনা এখনো শোনা যায় যে স্কুলের গভর্নিং বডি অনৈতিকভাবে উৎকোচ গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে অনুপযোগী ও অনুপযুক্ত শিক্ষকের নিয়োগ দেন। এ ক্ষেত্রে এমন ঘটনাগুলো পুরো বাংলাদেশে পর্যবেক্ষণের আওতায় আনা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কিন্তু যেটা করা যেতে পারে সেটাও আমরা করছি না এখনো। যারা শিক্ষকতার মতো মহান পেশাতে আগ্রহী, তাদের সব বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া দরকার আগে। এরপরে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের আওতায় যোগ্যতা প্রমাণ দিয়ে যদি শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আসা যেতো, তবে হয়তো উপকার পাওয়া যেতে পারে।

বঙ্গবন্ধু একটি জ্ঞাননির্ভর সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু জ্ঞাননির্ভর না হয়ে যখন কোনো শিক্ষার্থী কেবল পরীক্ষায় পাস করার জন্য পড়ালেখা করে, সেই পরীক্ষা আমাদের সমাজের বা দেশের উন্নতি আনতে পারে না। জ্ঞাননির্ভর না হওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জন করাটা সম্পূর্ণ ক্লাস বা বোর্ডের পরীক্ষাভিত্তিক হয়ে গেছে। সমাজের প্রতিটি স্তরে যদি জ্ঞানের চর্চা না ঘটে, তবে পরীক্ষানির্ভর শিক্ষা কখনোই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে না।

জ্ঞাননির্ভর শিক্ষা বলতে কী বোঝাতে চাচ্ছি, সেটা নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলতে পারে। আমরা বলছি প্রশ্নপত্রে সৃজনশীলতার কথা। কিন্তু সেটা শিক্ষার মধ্যে আছে কি না, সেটিও ভাবার বিষয়। যে বয়সে শিক্ষাগ্রহণকে শিক্ষার্থীর কাছে আগ্রহী করে তোলার কথা, সেই বয়সীদের মধ্যে কি সেই আগ্রহ তৈরি করতে পারছি আমরা? যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ দিয়ে স্কুল জীবনের শুরু থেকেই মুখস্থ বিদ্যা শেখানো হচ্ছে। আদৌ এটা কতটুকু সঠিক? মাঝে মধ্যে কাউকে যখন প্রশ্ন করি, গুণ মানে কী বলুন তো? তখন অনেকেই নিশ্চুপ হয়ে থাকেন। কেউ কেউ বলেন এক সংখ্যা দিয়ে আরেক সংখ্যাকে গুণ করা। যেমন— ২*২ = ৪ বা ২*৩ = ৬, মানে মুখস্থ বিদ্যাকেই অগ্রাধিকার দেওয়া। অথচ গুণ মানে যদি শিক্ষার্থীকে বলা হতো বহু যোগের সমষ্টি, যেমন— ২+২ = ৪ বা ২+২+২ = ৬, তবে শিক্ষার্থী খুব সহজেই সেটা গ্রহণ করে মনে রাখতে পারত মুখস্থ না করেই।

এভাবে যদি কোনো শিক্ষার্থীকে অল্প বয়সের শিক্ষা দিয়ে গড়ে না তোলা যায়, তাহলে গণিত নিয়ে তার ভয়টা ভাঙবে কীভাবে? কিভাবে দেশ পাবে গণিতবিদ? এমসিকিউ পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ ফাইভ পাওয়াই যদি তার লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়, তাহলে পরীক্ষার ফল খারাপ হলে বা পাসের হার কম হলে সে তো রাস্তায় নামবেই। তাদের অভিভাবকদের হয়তো অনেকেই জানেন না, স্কুলে তাদের কী শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।

আগে আমাদের শেখানো হতো—গুরুজনে সম্মান করো, সদা সত্য কথা বলিব, মিথ্যা কথা বলিব না। আমাদের সময় স্কুলে শেখানো হয়েছিল— রাস্তা পার হওয়ার সময়ে আগে ডানে দেখতে হবে ও এর পরে বামে দেখতে হবে। এগুলো যখন ছোট বয়স থেকেই শেখানো হয়, তখন জ্ঞানের চর্চাটা শিশুকাল থেকে বেড়ে ওঠে। এই শিক্ষা কিন্তু একজন শিক্ষার্থী জীবনের প্রতিটি স্তরে মনে রাখে। আর এভাবেই ঘটে জ্ঞানের চর্চা।

কিন্তু এখন কী ঘটছে? ফিরে আসি সেই প্রশ্নপত্রের ঘটনায়। হয়তো দেখা যাবে, সেই শিক্ষক তার দায়িত্ববোধের গুরুত্ব বুঝতেই পারেননি। শিক্ষামন্ত্রীও বলেছেন, ‘বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। সরকার বিষয়টি খতিয়ে দেখবে এবং দায়ীদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে।’ তিনি চাইলেই আরেকটি প্রশ্ন এখানে তুলতে পারতেন। শিক্ষক যে ভুল করেছে, সেটা প্রকাশ করতে গিয়ে গণমাধ্যমে ছবিসহ খবর করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত— তা প্রশ্ন করতে পারতেন শিক্ষামন্ত্রীর।

পাবলিক পরীক্ষার ঘটনা হলে অবশ্যই সেটি গণমাধ্যমে আনা দরকার ছিল বলে আমি মনে করি। কিন্তু একটি অখ্যাত স্কুলের শিক্ষকের এমন ভুলকে শিক্ষামন্ত্রী বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে ছবিসহ গণমাধ্যমে খবর ছাপানোকে আমি দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা মনে করি না। এর মাধ্যমে বরং ওই দুই ব্যক্তিকে বাকি সবার সঙ্গে পরিচিত করানোর সুযোগ করে দেওয়া হলো।

আমাদের সবার সংকল্প করা উচিত— ভবিষ্যতে এমন সংবাদ করা যা শিক্ষার্থীদের নেতিবাচক কিছুর দিকে ঝুঁকতে সাহায্য করবে না। একবার ভাবুন তো, যে ভুল সেই শিক্ষক করেছেন, ছবি দিয়ে বা নাম হাইলাইট করে শিরোনাম দিয়ে সেই ভুল তো গণমাধ্যমও করেছে! যে শিরোনাম নেতিবাচক বিষয়ে কাউকে আগ্রহী করতে পারে, সে শিরোনাম কার জন্য?

লেখক: রাজনীতিবিদ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

১০ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা