শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৯, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

একটি প্রশ্নপত্র ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

রাশেক রহমান
অনলাইন ভার্সন
একটি প্রশ্নপত্র ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

সম্প্রতি দেখলাম ঢাকা শহরের একটি স্কুলের প্রশ্নপত্রে মিয়া খলিফা ও সানি লিওন নামে দু’জনের নাম এসেছে। সেই ঘটনার খবর দেখলাম গণমাধ্যমে। কিছু গণমাধ্যমে এসেছে ছবিসহ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটা নিয়ে আলোচনা হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু এভাবে গণমাধ্যমে আসাকে আমি সঠিক বলে মনে করি না। কারণ বিচ্ছিন্নভাবে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা জানার পর তা শিক্ষামন্ত্রী বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানালে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যেতো।  দেশের নাগরিক হিসেবেই সেটি আমাদের দায়িত্ব।

কিন্তু সেটি না করে বিষয়টি দেশের ১৭ কোটি মানুষের সামনে নিয়ে আসায় সবাই আজ মিয়া খলিফা ও সানি লিওনের ব্যাপারে জেনে গেছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির যে শিক্ষার্থী হয়তো খেলার খবর জানার জন্য পত্রিকার পাতা উল্টাতো, সেও আজ তাদের ব্যাপারে জানতে পারছে, যেমন জানতে পারছে দেশের সব মানুষ। যারা তাদের চিনতো না, তারাও এখন গুগল সার্চ দিয়ে তাদের সম্পর্কে জেনে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, কোনো পাবলিক পরীক্ষায় এমন প্রশ্ন হলে কথা ছিল। তখন গণমাধ্যমে এলেও তা নিয়ে আপত্তি থাকতো না। কিন্তু কোনো এক স্কুলের শিক্ষকের এমন ভুল নিয়ে পুরো বিষয়টি গণমাধ্যমে উপস্থাপন আমার কাছে অন্যায় মনে হয়েছে।

‘এক ছাত্রের খসড়া প্রশ্নের সঙ্গে ভুল হয়ে ছাপা হয়ে গেছে। দয়া করে এটিকে খবর বানাবেন না,’— শিক্ষকের এমন উত্তর দেখতে পেলাম গণমাধ্যমে। আমি মনে করি, এ ঘটনার পর ওই শিক্ষক প্রশ্নপত্র তৈরির নৈতিকতা হারিয়েছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ওই শিক্ষক যদি তার কোনো ছাত্রকে দিয়ে প্রশ্নপত্র তৈরি করিয়েও থাকেন, তখন তার শিক্ষক পদে থাকার কোনো অধিকার থাকে না। তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।

এ ঘটনা থেকে আমরা যেটা বুঝি তা হলো—শিক্ষক হওয়ার জন্য যতটা জাগরণ বোধ দরকার, সেটি আসলে এখনো আমাদের এখানে তৈরি হয়নি। ঠিক একইভাবে সমাজ, জাতি বা রাষ্ট্র হয়তো শিক্ষককে সেই সম্মানের স্থানে রাখতে পারছেন না, যেখানে তিনি দায়িত্ববোধের গুরুত্ব অনুভব করবেন।

দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের এখনে এমন অনেক ঘটনা এখনো শোনা যায় যে স্কুলের গভর্নিং বডি অনৈতিকভাবে উৎকোচ গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে অনুপযোগী ও অনুপযুক্ত শিক্ষকের নিয়োগ দেন। এ ক্ষেত্রে এমন ঘটনাগুলো পুরো বাংলাদেশে পর্যবেক্ষণের আওতায় আনা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কিন্তু যেটা করা যেতে পারে সেটাও আমরা করছি না এখনো। যারা শিক্ষকতার মতো মহান পেশাতে আগ্রহী, তাদের সব বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া দরকার আগে। এরপরে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের আওতায় যোগ্যতা প্রমাণ দিয়ে যদি শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আসা যেতো, তবে হয়তো উপকার পাওয়া যেতে পারে।

বঙ্গবন্ধু একটি জ্ঞাননির্ভর সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু জ্ঞাননির্ভর না হয়ে যখন কোনো শিক্ষার্থী কেবল পরীক্ষায় পাস করার জন্য পড়ালেখা করে, সেই পরীক্ষা আমাদের সমাজের বা দেশের উন্নতি আনতে পারে না। জ্ঞাননির্ভর না হওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জন করাটা সম্পূর্ণ ক্লাস বা বোর্ডের পরীক্ষাভিত্তিক হয়ে গেছে। সমাজের প্রতিটি স্তরে যদি জ্ঞানের চর্চা না ঘটে, তবে পরীক্ষানির্ভর শিক্ষা কখনোই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে না।

জ্ঞাননির্ভর শিক্ষা বলতে কী বোঝাতে চাচ্ছি, সেটা নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলতে পারে। আমরা বলছি প্রশ্নপত্রে সৃজনশীলতার কথা। কিন্তু সেটা শিক্ষার মধ্যে আছে কি না, সেটিও ভাবার বিষয়। যে বয়সে শিক্ষাগ্রহণকে শিক্ষার্থীর কাছে আগ্রহী করে তোলার কথা, সেই বয়সীদের মধ্যে কি সেই আগ্রহ তৈরি করতে পারছি আমরা? যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ দিয়ে স্কুল জীবনের শুরু থেকেই মুখস্থ বিদ্যা শেখানো হচ্ছে। আদৌ এটা কতটুকু সঠিক? মাঝে মধ্যে কাউকে যখন প্রশ্ন করি, গুণ মানে কী বলুন তো? তখন অনেকেই নিশ্চুপ হয়ে থাকেন। কেউ কেউ বলেন এক সংখ্যা দিয়ে আরেক সংখ্যাকে গুণ করা। যেমন— ২*২ = ৪ বা ২*৩ = ৬, মানে মুখস্থ বিদ্যাকেই অগ্রাধিকার দেওয়া। অথচ গুণ মানে যদি শিক্ষার্থীকে বলা হতো বহু যোগের সমষ্টি, যেমন— ২+২ = ৪ বা ২+২+২ = ৬, তবে শিক্ষার্থী খুব সহজেই সেটা গ্রহণ করে মনে রাখতে পারত মুখস্থ না করেই।

এভাবে যদি কোনো শিক্ষার্থীকে অল্প বয়সের শিক্ষা দিয়ে গড়ে না তোলা যায়, তাহলে গণিত নিয়ে তার ভয়টা ভাঙবে কীভাবে? কিভাবে দেশ পাবে গণিতবিদ? এমসিকিউ পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ ফাইভ পাওয়াই যদি তার লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়, তাহলে পরীক্ষার ফল খারাপ হলে বা পাসের হার কম হলে সে তো রাস্তায় নামবেই। তাদের অভিভাবকদের হয়তো অনেকেই জানেন না, স্কুলে তাদের কী শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।

আগে আমাদের শেখানো হতো—গুরুজনে সম্মান করো, সদা সত্য কথা বলিব, মিথ্যা কথা বলিব না। আমাদের সময় স্কুলে শেখানো হয়েছিল— রাস্তা পার হওয়ার সময়ে আগে ডানে দেখতে হবে ও এর পরে বামে দেখতে হবে। এগুলো যখন ছোট বয়স থেকেই শেখানো হয়, তখন জ্ঞানের চর্চাটা শিশুকাল থেকে বেড়ে ওঠে। এই শিক্ষা কিন্তু একজন শিক্ষার্থী জীবনের প্রতিটি স্তরে মনে রাখে। আর এভাবেই ঘটে জ্ঞানের চর্চা।

কিন্তু এখন কী ঘটছে? ফিরে আসি সেই প্রশ্নপত্রের ঘটনায়। হয়তো দেখা যাবে, সেই শিক্ষক তার দায়িত্ববোধের গুরুত্ব বুঝতেই পারেননি। শিক্ষামন্ত্রীও বলেছেন, ‘বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। সরকার বিষয়টি খতিয়ে দেখবে এবং দায়ীদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে।’ তিনি চাইলেই আরেকটি প্রশ্ন এখানে তুলতে পারতেন। শিক্ষক যে ভুল করেছে, সেটা প্রকাশ করতে গিয়ে গণমাধ্যমে ছবিসহ খবর করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত— তা প্রশ্ন করতে পারতেন শিক্ষামন্ত্রীর।

পাবলিক পরীক্ষার ঘটনা হলে অবশ্যই সেটি গণমাধ্যমে আনা দরকার ছিল বলে আমি মনে করি। কিন্তু একটি অখ্যাত স্কুলের শিক্ষকের এমন ভুলকে শিক্ষামন্ত্রী বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে ছবিসহ গণমাধ্যমে খবর ছাপানোকে আমি দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা মনে করি না। এর মাধ্যমে বরং ওই দুই ব্যক্তিকে বাকি সবার সঙ্গে পরিচিত করানোর সুযোগ করে দেওয়া হলো।

আমাদের সবার সংকল্প করা উচিত— ভবিষ্যতে এমন সংবাদ করা যা শিক্ষার্থীদের নেতিবাচক কিছুর দিকে ঝুঁকতে সাহায্য করবে না। একবার ভাবুন তো, যে ভুল সেই শিক্ষক করেছেন, ছবি দিয়ে বা নাম হাইলাইট করে শিরোনাম দিয়ে সেই ভুল তো গণমাধ্যমও করেছে! যে শিরোনাম নেতিবাচক বিষয়ে কাউকে আগ্রহী করতে পারে, সে শিরোনাম কার জন্য?

লেখক: রাজনীতিবিদ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা