শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৯, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

১৫ আগস্টের ট্র্যাজেডি ও পুলিশের আত্মত্যাগের ইতিহাস

নাজমুল হোসাইন
অনলাইন ভার্সন
১৫ আগস্টের ট্র্যাজেডি ও পুলিশের আত্মত্যাগের ইতিহাস

বাংলাদেশের পুলিশ বরাবরই হতভাগা একটি বাহিনী। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাজারবাগে পুলিশের আত্মত্যাগের ইতিহাস সবারই জানা। সেই কালো রাতে থ্রি নট থ্রি রাইফেল দিয়ে অসীম সাহসিকতার প্রতিরোধ দেখিয়েছিলেন বীর পুলিশ সদস্যরা। একরাতেই আটশতাধিক পুলিশ সদস্য শহীদ হয়েছিলেন। রাজারবাগে পুলিশের অবিশ্বাস্য প্রতিরোধের পর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বুঝতে পারে গোটা পূর্ব পাকিস্তানে পুলিশকে নিরস্ত্র করতে হবে। কারণ বাঙালি পুলিশ সদস্যরা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ভক্ত। তাইতো মার্চের শেষ সপ্তাহ এবং এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে যেখানেই পাকিস্তানি বাহিনী হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে সেখানেই তারা থানা দখলে নিয়েছে।

পরিস্থিতি বুঝেই বাঙালি পুলিশ সদস্যরা প্রায় সব থানার অস্ত্রাগারের অস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে তুলে দেন এবং নিজেরাও প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। প্রত্যেক জেলায় একই ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশের ডিআইজি, এসপি পদমর্যাদার অনেক অফিসার শহীদ হয়েছেন। কারণ পাকিস্তানি হায়েনাদের আক্রোশে বড় টার্গেট ছিলো বাঙালি পুলিশ। এরপর…কিন্তু?

যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর দেখা গেল পুলিশের কেউই বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব পাননি। এমনকি বীরউত্তম খেতাব দেয়া হয়নি। চার দশক পর্যন্ত পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের অবদান ছিল উপেক্ষিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ২০১১ সালে পুলিশকে দেয়া হয় স্বাধীনতা পদক (অথচ ২০০৪ সালে জন্মের পর ২০০৮ সালে র‍্যাব অর্জন করে স্বাধীনতা পদক) পুলিশের বীর শহীদ কর্মকর্তাদের পর্যায়ক্রমে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক দেয়া হয়েছে।

স্বাধীনতার পর পুলিশকে জনগণের পুলিশ হতে বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু। সেই কথা রেখেছিল পুলিশ। ১৯৭৫ সালে পিজিআর গঠনের আগ পর্যন্ত ঢাকা জেলা পুলিশ বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করতো। বঙ্গবন্ধুকে জনগণের কাছে নিতে পুলিশ সবসময় সজাগ ছিল। প্রতিটি সরকারী সফরে পুলিশ সদস্যরাই বঙ্গবন্ধুকে গার্ড অব অনার এবং প্রটোকলের দায়িত্ব পালন করতেন। 

সময়কাল ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫। ভোররাতে পিজিআর সদস্যরা অস্ত্র হাতে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছিল। কারণ তাদের বন্দুকে গুলি ছিল না। ১৪ আগস্ট গভীর রাতে পিজিআরের সুবেদার মেজর ওয়াহাব জোয়ার্দার ঘাতকদের সাথে ষড়যন্ত্র করে পিজিআরের সব গুলি নিজের জিম্মায় নিয়ে নেয়। কিন্তু পুলিশের গুলি নেয়ার সুযোগ ঘাতকেরা পায়নি। তাই ভোরে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর আক্রান্ত হলে পুলিশ গুলি ছুড়ে প্রতিরোধ গড়ে। তার খেসারত হিসেবে ঘাতক সেনাদের গুলিতে ঘটনাস্থলে শহীদ হন পুলিশের এ এস আই ছিদ্দিকুর রহমান। গুলিবিদ্ধ হন পুলিশের ডিএসপি অফিসার নুরুল ইসলাম খান। সব পুলিশ সদস্যকে বন্দী করে অস্ত্র কেড়ে নেয় ঘাতকেরা। কিন্তু কোন পুলিশ সদস্যের গুলিতে রক্তাক্ত হয়নি বঙ্গবন্ধুর বুক।

এবার আসি, ইতিহাসে কিভাবে উপেক্ষিত পুলিশ?
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শহীদদের তালিকার মধ্যে কর্নেল জামিলের ছবি দেয়া হয়। তাই সবাই মরহুম জামিল সাহেবের আত্মত্যাগের ইতিহাস জানার সুযোগ পান। কিন্তু শহীদ এ এস আই ছিদ্দিকুরের নাম ক’জন জানেন? গুলিবিদ্ধ পুলিশ কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম খানের খবর ক’জন রাখে? মানুষ জানে না। কারণ তারা পুলিশ আর পুলিশের পরবর্তী প্রজন্ম সাহস করে বিষয়টিকে সামনে আনেনি।

এই বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম খান, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী। কিন্তু ১৯৯৭ সালে ফ্রিডম পার্টির সদস্যরা গাজীপুরে তার মাথা ইট দিয়ে থেঁতলে দেয়। আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে যান এবং আদালতে সাক্ষ্য দেন। তাঁর বড় ছেলে এরশাদের সময় ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের ভিপি ছিলেন। কিন্তু স্থানীয় রাজনীতির রোষানলে পড়েন। আরেক সন্তান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাহিদ খান বর্তমানে বিজিবির রংপুর রিজিওয়ন কমান্ডার। বিভিন্ন সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পিজিআরের দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে কুমিল্লা সেনানিবাসের স্টেশন কমান্ডার করা হয়েছে।

৮৮ বছর বয়সী নুরুল ইসলাম খান এখন আমেরিকায় থাকেন। গত ডিসেম্বর মাসে তিনি দেশে এসেছিলেন। তখন তাকে খুঁজে বের করেন সিনিয়র এ এস পি সুদীপ্ত সরকার। মেধাবী এই অফিসার মনেপ্রাণে একজন দক্ষ গবেষক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ নেতা এবং সংগঠক হিসেবে তাঁর সৃজনশীলতা সম্পর্কে আগে থেকেই জানতাম। তীব্র শীতের মধ্যে বাইক চালিয়ে অনেকদিন আমরা মিরপুর গিয়েছি। সহযোগিতা করেছিল স্নেহের দুই ছোটভাই সালেহ জয়তী মিল্টন। আমি খুঁজে বের করি ছিদ্দিকুরের ছোট ছেলেকে।

এরপর শুরু হয় নতুন গবেষণা। নুরুল ইসলাম খানের কাছে নিয়ে যাই ছিদ্দিকুর রহমানের ছোট ছেলে মাহফুজকে। হতভাগ্য সন্তান বাবার স্মৃতি জানার সুযোগ পান। নুরুল ইসলাম খান জানালেন, তাঁর পাশেই ছিলেন এএসআই ছিদ্দিকুর রহমান। আচমকা একটা গুলি বুকে লাগার পর তিনি লুটিয়ে পড়েন। আর একটা গুলি এসে লাগে নুরুল ইসলাম খানের পায়ে। তিনি কাতরাতে থাকেন। পরে তাকে বন্দী করা হয়।

শহীদ ছিদ্দিকুরের ছবি কিভাবে জোগাড় করা যায়?
এটাও নতুন যুদ্ধ। আমার মাথায় আইডিয়া আসে স্কেচ ফর্মুলা। আমাদের বীরশ্রেষ্ঠদের কোনো ছবি নেই কিন্তু তাদের স্বজন ও সহকর্মীদের কাছ থেকে বর্ণনা শুনে যেভাবে স্কেচ করা হয় ঠিক সেভাবেই আঁকা হয়েছে শহীদ এ এস আই ছিদ্দিকুরের ছবি। নুরুল ইসলাম খান আমাদের নিশ্চিত করেছেন, স্কেচের মত দেখতে ছিলেন ছিদ্দিকুর রহমান।

কেমন আছেন শহীদ ছিদ্দিকুরের পরিবারের সদস্যরা?
স্বামী মারা যাওয়ার পর কোনো পেনশন দেয়া হয়নি এ এস আই ছিদ্দিকুরের পরিবারকে। দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে অর্থাভাবে দিন কেটেছে ছিদ্দিকুরের স্ত্রী-সন্তানদের। ১৯৯২ সালে মা মারা যাওয়ার পর মাহাবুব এবং মাহফুজকে কঠিন জীবনযুদ্ধে নামতে হয়। এখন দুইভাই বেকার। আমি অনেক পুলিশ কর্মকর্তাকে বলেছি, দুইভাইকে একটি চাকরি দেয়ার জন্য। কিন্তু এখনো সফল হতে পারিনি।

ইতিহাস বলে, পুলিশ কখনই দেশ মাতৃকার এবং বঙ্গবন্ধুর বিশ্বাসের সাথে বেইমানি করেনি। তাই ১৫ আগস্টের ট্র্যাজেডির মত পুলিশের আত্মত্যাগের ইতিহাস বরাবরই ট্রাডেজি হয়ে আছে।

(চ্যানেল আই অনলাইনের সৌজন্যে)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্র জড়িত নয়: মার্কো রুবিও
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্র জড়িত নয়: মার্কো রুবিও

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা হামলার আশঙ্কায় সতর্ক ইসরায়েল
ইরানের পাল্টা হামলার আশঙ্কায় সতর্ক ইসরায়েল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে মেয়েকে নিয়ে মায়ের ‘আত্মহত্যা’
নোয়াখালীতে মেয়েকে নিয়ে মায়ের ‘আত্মহত্যা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ
এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২
রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?
আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল
লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার
হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন
মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন
তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে
নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল
ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন
‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন