শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৯

রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন বহুপাক্ষিক উদ্যোগ

মঞ্জুর হাসান
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন বহুপাক্ষিক উদ্যোগ

গুলি-বোমা-আগুন, খুন-ধর্ষণ, চোখের সামনে স্বামী-স্বজনের উপর বীভৎসতা, হাজার হাজার মানুষের প্রাণহরণ-মৃত্যুর বিভীষিকা পেছনে ফেলে বলপূর্বক লক্ষ লক্ষ বাস্তুচ্যূত রোহিঙ্গা নাগরিক নিকটজন ও সর্বস্ব হারিয়ে নাফ নদী পাড়ি দিয়ে নিতান্ত প্রাণের দায়ে বাংলাদেশে শরণ নিয়েছে। বাংলাদেশের মানবিক মানুষ দরাজ দিলে ব্যথিত রোহিঙ্গাদের স্বাগত জানিয়েছে, সদাশয় সরকার নানাবিধ ঝুঁকি নিয়ে মরণাপন্ন এই মানুষদের আশ্রয় দিয়েছে। শিকড়চ্যূত এই সকল অসহায় মানুষের মুখে বর্মী সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুরতার কাহিনী, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গাদের আবাস পুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ছবি বিশ্ববাসী দেখেছে।    

২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ১০ লাখেরও বেশী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে চলেছে। এই সংখ্যা বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশে আশ্রিত বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থীর অতিরিক্ত। ফলে, বিশ্বের মোট শরণার্থী জনসংখ্যার ৪.৭ ভাগ এখন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তাৎক্ষণিকভাবে বাংলাদেশের জনগণ-ব্যক্তি-সঙ্ঘ-সংস্থা ও সরকার, জাতিসংঘ, অন্যান্য আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তাকারী সংস্থা এই লক্ষ লক্ষ আপাত রাষ্ট্রবিহীন মানুষের সুরক্ষায় এগিয়ে আসে। সহস্র সমস্যা আক্রান্ত বাংলাদেশের আশ্রয়দানকারীর ভূমিকা সারাবিশ্বে নন্দিত হয়েছে। 

শরণার্থীদের আশ্রয় গ্রহণের দুই বছর ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, কানাডাসহ পৃথিবীর অনেক দেশ শরণার্থীদের সসম্মানে সমর্যাদায় ফেরত পাঠানোর নানা উদ্যোগ নিয়েছে। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত আন্তর্জাতিক অপরাধের প্রতিক্রিয়ায় কয়েকটি জবাবদিহিতার উদ্যোগ গৃহীত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, বলপ্রয়োগ করে রোহিঙ্গাদের দেশত্যাগে বাধ্য করা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে আর্জি, যা তদন্তাধীন রয়েছে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতও এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছে। এবং এ ধরনের উদ্যোগ বিশ্বে নতুন নয়। রুয়ান্ডায় গণহত্যার বিচারে আন্তর্জাতিক উদ্যোগের কথা বিশ্ববাসীর জানা আছে। কিন্তু মিয়ানমার সরকারের কার্যত অনীহায় রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর কোনো উদ্যোগ এখন পর্যন্ত ফলপ্রসূ হয়নি। অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশের দীর্ঘকালের পরীক্ষিত মিত্র প্রতিবেশী ভারত, নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পরাশক্তি চীন ও রাশিয়া শরণার্থীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদ্যোগকে সমর্থন করছে না। 

এই পটভূমিতে রোহিঙ্গাদের স্বার্থে বিষয়টির সুবিচার ও জবাবদিহিতার উপর আলোকপাত করার জন্য ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর পিস্ এন্ড জাস্টিস্ (সিপিজে) “রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা” শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক কনক্লেভ বা বিশেষ সভার আয়োজন করেছে। গত ১৮ অক্টোবর নেদারল্যান্ডস্-এর দ্য হেগ-এ ইরাসমুস বিশ্ববিদ্যালয় রোটারডামের অন্তর্ভুক্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইন্সটিটিউট অফ সোশ্যাল স্টাডিজ্ (আইএসএস)-এ এই বিশেষ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়া জাস্টিস্ কোয়ালিশন এবং আইএসএস এ আয়োজনে সহযোগিতা করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শতাধিক বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, গবেষক, নীতি-নির্ধারক, খ্যাতনামা মানবাধিকার ব্যক্তিত্ব ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার প্রতিনিধি ও বিশিষ্ট আইনবিদগণ এই সভায় যোগ করেছেন। তাদের মধ্যে ছিলেন, মায়ানমারে কানাডার বিশেষ দূত বব রে, গাম্বিয়ার বিচারমন্ত্রী আবুবকর ম্যারি টাম্বাডো, আইএসএস-এর রেক্টর ইঙ্গে হুটার, নেদারল্যান্ডস্-এর প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত ও মিয়ানমার সংক্রান্ত কফি আনান কমিশনের সদস্য লেটেশিয়া ভ্যান ডেন আছুম, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সেন্টার ফর গ্লোবাল পলিসি’র বাস্তুচ্যুতি ও দেশান্তরী কর্মসূচির পরিচালক আজিম ইব্রাহিম, জুরিস্ট গ্লোবাল একাউন্টিবিলিটি ইনিশিয়েটিভ-এর সমন্বয়কারী কিংসলে এ্যাবোট, এশিয়া প্যাসিফিক রিফিউজি রাইটস্ নেটওয়ার্ক রোহিঙ্গা ওয়ার্কিং গ্রুপের সভাপতি লিলিয়ান ফ্যান, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক বিরাজ পাটনায়ক, যুক্তরাজ্যভিত্তিক বর্মী রোহিঙ্গা সংস্থার সভাপতি ও রোহিঙ্গা নেতা তুন কিন, নেদারল্যান্ডস্-এ নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভিনসেন্ট চ্যাং, সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজ এর পরিচালক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ; নারীপক্ষ’র “রোহিঙ্গা নারীদের পাশে আমরা” কর্মসূচির সমন্বয়কারী শিরীন হক, এ্যাকশনএইড বাংলাদেশ-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবির, কোস্ট ট্রাস্ট-এর নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী, ব্র্যাক-এর এডভোকেসি পরিচালক কেএএম মোর্শেদ, আইএসএস-এর অধ্যাপক সৈয়দ মানসুব মোর্শেদ প্রমুখ। 

সভার মূল বিবেচ্য বিষয় ছিল: নৃশংসতা, জবাবদিহিতা ও এডভোকেসি। উদ্বোধনী অধিবেশন ছাড়াও দিনব্যাপী সভার তিনটি প্যানেল আলোচনায় রোহিঙ্গা সংকট ও মায়ানমারের সামাজিক-অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট, রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা, টেকসই সমাধানের জন্য বহুমুখী সুনির্দিষ্ট কাজ বিষয়ে আলোচনা উত্থাপন করা হয়েছে। সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে পরবর্তী করণীয় বিষয়ে কৌশলগত দিক-নির্দেশনা প্রস্তুত করা হবে। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের সুবিচার ও জবাবদিহিতার স্বার্থে এ আয়োজনের পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত প্রধান উদ্দেশ্যসমূহের মধ্যে রয়েছে: ১) বিশ্বব্যাপী সুবিচার এবং জবাবদিহিতার লক্ষ্যে গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ, এবং একটি টেকসই সমাধানের বহুমুখী উপায়ের উপর আলোকপাত করা; ২) সামাজিক ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার জন্য নাগরিক সমাজের একটি নেটওয়ার্ক সুসংহত করাসহ বিভিন্ন উদ্যোগসমূহের পক্ষে নীতিগত সমর্থন যোগাড় করা ও জনমত গড়ে তোলা; এবং ৩) রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা, ভবিষ্যত এডভোকেসি কৌশল নির্ধারণের জন্য এই সংকটের মূল কারণ ও নীতি সংক্রান্ত চলমান বাধাসমূহ পরীক্ষা করা। 

বলার অপেক্ষা রাখেনা, বিপুল জনসংখ্যার ক্ষুদ্র ভূখণ্ড বাংলাদেশের পক্ষে বাড়তি অন্তত ১১ লক্ষ মানুষের ভরণপোষণ, শিক্ষাদানসহ অন্যান্য দায়িত্ব গ্রহণ সুকঠিন। বাংলাদেশের জন্য এ কাজ একই সঙ্গে তীব্র এক সমস্যা, অন্যদিকে বিবিধ সুবিধারও। কূটনেতিক উদ্যোগ, ব্যবস্থাপনাগত দিক, সসম্মানে সমর্যাদায় শরণার্থীদের মায়ানমারে ফেরত পাঠানোসহ রোহিঙ্গা সংকট কার্যকরভাবে মোকাবেলা করার মাধ্যমে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাহবা পেতে, বহু দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সুদৃষ্টি আকর্ষণ এবং নানাবিধ সুবিধা পেতে পারে।  

আপাত এই দেশহীন রোহিঙ্গা নাগরিকদের নাগরিকত্বসহ নিজ বাস্তুভিটায় নিরাপদে প্রত্যাবাসন ও মর্যাদার সাথে বসবাসের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ভারত, চীন, রাশিয়ার সাথে তুমুল দ্বিপাক্ষিক এবং অন্যান্য দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে বহু-পাক্ষিক আলাপ-আলোচনার কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করার। 

লেখক: মঞ্জুর হাসান, নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর পিস্ এন্ড জাস্টিস্ (সিপিজে), ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা
বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম
ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল
লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল
কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা
আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা
বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম