শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৯

রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন বহুপাক্ষিক উদ্যোগ

মঞ্জুর হাসান
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন বহুপাক্ষিক উদ্যোগ

গুলি-বোমা-আগুন, খুন-ধর্ষণ, চোখের সামনে স্বামী-স্বজনের উপর বীভৎসতা, হাজার হাজার মানুষের প্রাণহরণ-মৃত্যুর বিভীষিকা পেছনে ফেলে বলপূর্বক লক্ষ লক্ষ বাস্তুচ্যূত রোহিঙ্গা নাগরিক নিকটজন ও সর্বস্ব হারিয়ে নাফ নদী পাড়ি দিয়ে নিতান্ত প্রাণের দায়ে বাংলাদেশে শরণ নিয়েছে। বাংলাদেশের মানবিক মানুষ দরাজ দিলে ব্যথিত রোহিঙ্গাদের স্বাগত জানিয়েছে, সদাশয় সরকার নানাবিধ ঝুঁকি নিয়ে মরণাপন্ন এই মানুষদের আশ্রয় দিয়েছে। শিকড়চ্যূত এই সকল অসহায় মানুষের মুখে বর্মী সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুরতার কাহিনী, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গাদের আবাস পুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ছবি বিশ্ববাসী দেখেছে।    

২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ১০ লাখেরও বেশী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে চলেছে। এই সংখ্যা বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশে আশ্রিত বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থীর অতিরিক্ত। ফলে, বিশ্বের মোট শরণার্থী জনসংখ্যার ৪.৭ ভাগ এখন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তাৎক্ষণিকভাবে বাংলাদেশের জনগণ-ব্যক্তি-সঙ্ঘ-সংস্থা ও সরকার, জাতিসংঘ, অন্যান্য আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তাকারী সংস্থা এই লক্ষ লক্ষ আপাত রাষ্ট্রবিহীন মানুষের সুরক্ষায় এগিয়ে আসে। সহস্র সমস্যা আক্রান্ত বাংলাদেশের আশ্রয়দানকারীর ভূমিকা সারাবিশ্বে নন্দিত হয়েছে। 

শরণার্থীদের আশ্রয় গ্রহণের দুই বছর ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, কানাডাসহ পৃথিবীর অনেক দেশ শরণার্থীদের সসম্মানে সমর্যাদায় ফেরত পাঠানোর নানা উদ্যোগ নিয়েছে। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত আন্তর্জাতিক অপরাধের প্রতিক্রিয়ায় কয়েকটি জবাবদিহিতার উদ্যোগ গৃহীত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, বলপ্রয়োগ করে রোহিঙ্গাদের দেশত্যাগে বাধ্য করা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে আর্জি, যা তদন্তাধীন রয়েছে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতও এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছে। এবং এ ধরনের উদ্যোগ বিশ্বে নতুন নয়। রুয়ান্ডায় গণহত্যার বিচারে আন্তর্জাতিক উদ্যোগের কথা বিশ্ববাসীর জানা আছে। কিন্তু মিয়ানমার সরকারের কার্যত অনীহায় রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর কোনো উদ্যোগ এখন পর্যন্ত ফলপ্রসূ হয়নি। অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশের দীর্ঘকালের পরীক্ষিত মিত্র প্রতিবেশী ভারত, নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পরাশক্তি চীন ও রাশিয়া শরণার্থীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদ্যোগকে সমর্থন করছে না। 

এই পটভূমিতে রোহিঙ্গাদের স্বার্থে বিষয়টির সুবিচার ও জবাবদিহিতার উপর আলোকপাত করার জন্য ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর পিস্ এন্ড জাস্টিস্ (সিপিজে) “রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা” শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক কনক্লেভ বা বিশেষ সভার আয়োজন করেছে। গত ১৮ অক্টোবর নেদারল্যান্ডস্-এর দ্য হেগ-এ ইরাসমুস বিশ্ববিদ্যালয় রোটারডামের অন্তর্ভুক্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইন্সটিটিউট অফ সোশ্যাল স্টাডিজ্ (আইএসএস)-এ এই বিশেষ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়া জাস্টিস্ কোয়ালিশন এবং আইএসএস এ আয়োজনে সহযোগিতা করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শতাধিক বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, গবেষক, নীতি-নির্ধারক, খ্যাতনামা মানবাধিকার ব্যক্তিত্ব ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার প্রতিনিধি ও বিশিষ্ট আইনবিদগণ এই সভায় যোগ করেছেন। তাদের মধ্যে ছিলেন, মায়ানমারে কানাডার বিশেষ দূত বব রে, গাম্বিয়ার বিচারমন্ত্রী আবুবকর ম্যারি টাম্বাডো, আইএসএস-এর রেক্টর ইঙ্গে হুটার, নেদারল্যান্ডস্-এর প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত ও মিয়ানমার সংক্রান্ত কফি আনান কমিশনের সদস্য লেটেশিয়া ভ্যান ডেন আছুম, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সেন্টার ফর গ্লোবাল পলিসি’র বাস্তুচ্যুতি ও দেশান্তরী কর্মসূচির পরিচালক আজিম ইব্রাহিম, জুরিস্ট গ্লোবাল একাউন্টিবিলিটি ইনিশিয়েটিভ-এর সমন্বয়কারী কিংসলে এ্যাবোট, এশিয়া প্যাসিফিক রিফিউজি রাইটস্ নেটওয়ার্ক রোহিঙ্গা ওয়ার্কিং গ্রুপের সভাপতি লিলিয়ান ফ্যান, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক বিরাজ পাটনায়ক, যুক্তরাজ্যভিত্তিক বর্মী রোহিঙ্গা সংস্থার সভাপতি ও রোহিঙ্গা নেতা তুন কিন, নেদারল্যান্ডস্-এ নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভিনসেন্ট চ্যাং, সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজ এর পরিচালক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ; নারীপক্ষ’র “রোহিঙ্গা নারীদের পাশে আমরা” কর্মসূচির সমন্বয়কারী শিরীন হক, এ্যাকশনএইড বাংলাদেশ-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবির, কোস্ট ট্রাস্ট-এর নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী, ব্র্যাক-এর এডভোকেসি পরিচালক কেএএম মোর্শেদ, আইএসএস-এর অধ্যাপক সৈয়দ মানসুব মোর্শেদ প্রমুখ। 

সভার মূল বিবেচ্য বিষয় ছিল: নৃশংসতা, জবাবদিহিতা ও এডভোকেসি। উদ্বোধনী অধিবেশন ছাড়াও দিনব্যাপী সভার তিনটি প্যানেল আলোচনায় রোহিঙ্গা সংকট ও মায়ানমারের সামাজিক-অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট, রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা, টেকসই সমাধানের জন্য বহুমুখী সুনির্দিষ্ট কাজ বিষয়ে আলোচনা উত্থাপন করা হয়েছে। সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে পরবর্তী করণীয় বিষয়ে কৌশলগত দিক-নির্দেশনা প্রস্তুত করা হবে। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের সুবিচার ও জবাবদিহিতার স্বার্থে এ আয়োজনের পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত প্রধান উদ্দেশ্যসমূহের মধ্যে রয়েছে: ১) বিশ্বব্যাপী সুবিচার এবং জবাবদিহিতার লক্ষ্যে গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ, এবং একটি টেকসই সমাধানের বহুমুখী উপায়ের উপর আলোকপাত করা; ২) সামাজিক ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার জন্য নাগরিক সমাজের একটি নেটওয়ার্ক সুসংহত করাসহ বিভিন্ন উদ্যোগসমূহের পক্ষে নীতিগত সমর্থন যোগাড় করা ও জনমত গড়ে তোলা; এবং ৩) রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা, ভবিষ্যত এডভোকেসি কৌশল নির্ধারণের জন্য এই সংকটের মূল কারণ ও নীতি সংক্রান্ত চলমান বাধাসমূহ পরীক্ষা করা। 

বলার অপেক্ষা রাখেনা, বিপুল জনসংখ্যার ক্ষুদ্র ভূখণ্ড বাংলাদেশের পক্ষে বাড়তি অন্তত ১১ লক্ষ মানুষের ভরণপোষণ, শিক্ষাদানসহ অন্যান্য দায়িত্ব গ্রহণ সুকঠিন। বাংলাদেশের জন্য এ কাজ একই সঙ্গে তীব্র এক সমস্যা, অন্যদিকে বিবিধ সুবিধারও। কূটনেতিক উদ্যোগ, ব্যবস্থাপনাগত দিক, সসম্মানে সমর্যাদায় শরণার্থীদের মায়ানমারে ফেরত পাঠানোসহ রোহিঙ্গা সংকট কার্যকরভাবে মোকাবেলা করার মাধ্যমে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাহবা পেতে, বহু দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সুদৃষ্টি আকর্ষণ এবং নানাবিধ সুবিধা পেতে পারে।  

আপাত এই দেশহীন রোহিঙ্গা নাগরিকদের নাগরিকত্বসহ নিজ বাস্তুভিটায় নিরাপদে প্রত্যাবাসন ও মর্যাদার সাথে বসবাসের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ভারত, চীন, রাশিয়ার সাথে তুমুল দ্বিপাক্ষিক এবং অন্যান্য দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে বহু-পাক্ষিক আলাপ-আলোচনার কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করার। 

লেখক: মঞ্জুর হাসান, নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর পিস্ এন্ড জাস্টিস্ (সিপিজে), ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা