শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৯

রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন বহুপাক্ষিক উদ্যোগ

মঞ্জুর হাসান
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন বহুপাক্ষিক উদ্যোগ

গুলি-বোমা-আগুন, খুন-ধর্ষণ, চোখের সামনে স্বামী-স্বজনের উপর বীভৎসতা, হাজার হাজার মানুষের প্রাণহরণ-মৃত্যুর বিভীষিকা পেছনে ফেলে বলপূর্বক লক্ষ লক্ষ বাস্তুচ্যূত রোহিঙ্গা নাগরিক নিকটজন ও সর্বস্ব হারিয়ে নাফ নদী পাড়ি দিয়ে নিতান্ত প্রাণের দায়ে বাংলাদেশে শরণ নিয়েছে। বাংলাদেশের মানবিক মানুষ দরাজ দিলে ব্যথিত রোহিঙ্গাদের স্বাগত জানিয়েছে, সদাশয় সরকার নানাবিধ ঝুঁকি নিয়ে মরণাপন্ন এই মানুষদের আশ্রয় দিয়েছে। শিকড়চ্যূত এই সকল অসহায় মানুষের মুখে বর্মী সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুরতার কাহিনী, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গাদের আবাস পুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ছবি বিশ্ববাসী দেখেছে।    

২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ১০ লাখেরও বেশী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে চলেছে। এই সংখ্যা বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশে আশ্রিত বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থীর অতিরিক্ত। ফলে, বিশ্বের মোট শরণার্থী জনসংখ্যার ৪.৭ ভাগ এখন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তাৎক্ষণিকভাবে বাংলাদেশের জনগণ-ব্যক্তি-সঙ্ঘ-সংস্থা ও সরকার, জাতিসংঘ, অন্যান্য আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তাকারী সংস্থা এই লক্ষ লক্ষ আপাত রাষ্ট্রবিহীন মানুষের সুরক্ষায় এগিয়ে আসে। সহস্র সমস্যা আক্রান্ত বাংলাদেশের আশ্রয়দানকারীর ভূমিকা সারাবিশ্বে নন্দিত হয়েছে। 

শরণার্থীদের আশ্রয় গ্রহণের দুই বছর ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, কানাডাসহ পৃথিবীর অনেক দেশ শরণার্থীদের সসম্মানে সমর্যাদায় ফেরত পাঠানোর নানা উদ্যোগ নিয়েছে। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত আন্তর্জাতিক অপরাধের প্রতিক্রিয়ায় কয়েকটি জবাবদিহিতার উদ্যোগ গৃহীত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, বলপ্রয়োগ করে রোহিঙ্গাদের দেশত্যাগে বাধ্য করা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে আর্জি, যা তদন্তাধীন রয়েছে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতও এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছে। এবং এ ধরনের উদ্যোগ বিশ্বে নতুন নয়। রুয়ান্ডায় গণহত্যার বিচারে আন্তর্জাতিক উদ্যোগের কথা বিশ্ববাসীর জানা আছে। কিন্তু মিয়ানমার সরকারের কার্যত অনীহায় রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর কোনো উদ্যোগ এখন পর্যন্ত ফলপ্রসূ হয়নি। অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশের দীর্ঘকালের পরীক্ষিত মিত্র প্রতিবেশী ভারত, নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পরাশক্তি চীন ও রাশিয়া শরণার্থীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদ্যোগকে সমর্থন করছে না। 

এই পটভূমিতে রোহিঙ্গাদের স্বার্থে বিষয়টির সুবিচার ও জবাবদিহিতার উপর আলোকপাত করার জন্য ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর পিস্ এন্ড জাস্টিস্ (সিপিজে) “রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা” শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক কনক্লেভ বা বিশেষ সভার আয়োজন করেছে। গত ১৮ অক্টোবর নেদারল্যান্ডস্-এর দ্য হেগ-এ ইরাসমুস বিশ্ববিদ্যালয় রোটারডামের অন্তর্ভুক্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইন্সটিটিউট অফ সোশ্যাল স্টাডিজ্ (আইএসএস)-এ এই বিশেষ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়া জাস্টিস্ কোয়ালিশন এবং আইএসএস এ আয়োজনে সহযোগিতা করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শতাধিক বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, গবেষক, নীতি-নির্ধারক, খ্যাতনামা মানবাধিকার ব্যক্তিত্ব ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার প্রতিনিধি ও বিশিষ্ট আইনবিদগণ এই সভায় যোগ করেছেন। তাদের মধ্যে ছিলেন, মায়ানমারে কানাডার বিশেষ দূত বব রে, গাম্বিয়ার বিচারমন্ত্রী আবুবকর ম্যারি টাম্বাডো, আইএসএস-এর রেক্টর ইঙ্গে হুটার, নেদারল্যান্ডস্-এর প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত ও মিয়ানমার সংক্রান্ত কফি আনান কমিশনের সদস্য লেটেশিয়া ভ্যান ডেন আছুম, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সেন্টার ফর গ্লোবাল পলিসি’র বাস্তুচ্যুতি ও দেশান্তরী কর্মসূচির পরিচালক আজিম ইব্রাহিম, জুরিস্ট গ্লোবাল একাউন্টিবিলিটি ইনিশিয়েটিভ-এর সমন্বয়কারী কিংসলে এ্যাবোট, এশিয়া প্যাসিফিক রিফিউজি রাইটস্ নেটওয়ার্ক রোহিঙ্গা ওয়ার্কিং গ্রুপের সভাপতি লিলিয়ান ফ্যান, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক বিরাজ পাটনায়ক, যুক্তরাজ্যভিত্তিক বর্মী রোহিঙ্গা সংস্থার সভাপতি ও রোহিঙ্গা নেতা তুন কিন, নেদারল্যান্ডস্-এ নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভিনসেন্ট চ্যাং, সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজ এর পরিচালক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ; নারীপক্ষ’র “রোহিঙ্গা নারীদের পাশে আমরা” কর্মসূচির সমন্বয়কারী শিরীন হক, এ্যাকশনএইড বাংলাদেশ-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবির, কোস্ট ট্রাস্ট-এর নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী, ব্র্যাক-এর এডভোকেসি পরিচালক কেএএম মোর্শেদ, আইএসএস-এর অধ্যাপক সৈয়দ মানসুব মোর্শেদ প্রমুখ। 

সভার মূল বিবেচ্য বিষয় ছিল: নৃশংসতা, জবাবদিহিতা ও এডভোকেসি। উদ্বোধনী অধিবেশন ছাড়াও দিনব্যাপী সভার তিনটি প্যানেল আলোচনায় রোহিঙ্গা সংকট ও মায়ানমারের সামাজিক-অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট, রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা, টেকসই সমাধানের জন্য বহুমুখী সুনির্দিষ্ট কাজ বিষয়ে আলোচনা উত্থাপন করা হয়েছে। সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে পরবর্তী করণীয় বিষয়ে কৌশলগত দিক-নির্দেশনা প্রস্তুত করা হবে। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের সুবিচার ও জবাবদিহিতার স্বার্থে এ আয়োজনের পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত প্রধান উদ্দেশ্যসমূহের মধ্যে রয়েছে: ১) বিশ্বব্যাপী সুবিচার এবং জবাবদিহিতার লক্ষ্যে গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ, এবং একটি টেকসই সমাধানের বহুমুখী উপায়ের উপর আলোকপাত করা; ২) সামাজিক ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার জন্য নাগরিক সমাজের একটি নেটওয়ার্ক সুসংহত করাসহ বিভিন্ন উদ্যোগসমূহের পক্ষে নীতিগত সমর্থন যোগাড় করা ও জনমত গড়ে তোলা; এবং ৩) রোহিঙ্গাদের জন্য সুবিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা, ভবিষ্যত এডভোকেসি কৌশল নির্ধারণের জন্য এই সংকটের মূল কারণ ও নীতি সংক্রান্ত চলমান বাধাসমূহ পরীক্ষা করা। 

বলার অপেক্ষা রাখেনা, বিপুল জনসংখ্যার ক্ষুদ্র ভূখণ্ড বাংলাদেশের পক্ষে বাড়তি অন্তত ১১ লক্ষ মানুষের ভরণপোষণ, শিক্ষাদানসহ অন্যান্য দায়িত্ব গ্রহণ সুকঠিন। বাংলাদেশের জন্য এ কাজ একই সঙ্গে তীব্র এক সমস্যা, অন্যদিকে বিবিধ সুবিধারও। কূটনেতিক উদ্যোগ, ব্যবস্থাপনাগত দিক, সসম্মানে সমর্যাদায় শরণার্থীদের মায়ানমারে ফেরত পাঠানোসহ রোহিঙ্গা সংকট কার্যকরভাবে মোকাবেলা করার মাধ্যমে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাহবা পেতে, বহু দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সুদৃষ্টি আকর্ষণ এবং নানাবিধ সুবিধা পেতে পারে।  

আপাত এই দেশহীন রোহিঙ্গা নাগরিকদের নাগরিকত্বসহ নিজ বাস্তুভিটায় নিরাপদে প্রত্যাবাসন ও মর্যাদার সাথে বসবাসের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ভারত, চীন, রাশিয়ার সাথে তুমুল দ্বিপাক্ষিক এবং অন্যান্য দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে বহু-পাক্ষিক আলাপ-আলোচনার কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করার। 

লেখক: মঞ্জুর হাসান, নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর পিস্ এন্ড জাস্টিস্ (সিপিজে), ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে