শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, রবিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ভেজাল সমাজ ভ্রষ্ট রাজনীতি ও নবাব সিরাজের কোষাগার লুটেরা লর্ড ক্লাইভ

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
ভেজাল সমাজ ভ্রষ্ট রাজনীতি ও নবাব সিরাজের কোষাগার লুটেরা লর্ড ক্লাইভ

‘এই কথাটি মনে রেখো, তোমাদের এই হাসি খেলায়, আমি যে গান গেয়েছিলাম... জীর্ণ পাতা ঝরার বেলায়।’ গানে কণ্ঠ মেলাচ্ছেন অঞ্জনা ভৌমিক, আর শুনছেন উত্তম কুমার। ছবির নাম ‘চৌরঙ্গি’। শংকরের বিখ্যাত উপন্যাস। পরে সিনেমা তৈরি হয়। উত্তম কুমারের বিপরীতে সুচিত্রা সেনকে ছাড়াই একটি অসাধারণ ছবি। উপন্যাস পড়ার পর ছবিটিও দেখেছিলাম। পাঁচ তারকা শাজাহান হোটেলের কর্মীদের নিয়েই পুরো কাহিনি। হোটেলে আগত অতিথিদের চাকচিক্যের আড়ালে আধুনিক মানুষদের অন্ধকার জীবনের অজানা কাহিনিকে ঘিরেই চৌরঙ্গি। ছবির শেষ দিকে একদিকে বিউগলের করুণ সুরের মূর্ছনা, অন্যদিকে কিছু কিছু সংলাপ এখনো মনে দাগ কেটে আছে। গোমেজ হোটেল থেকে বিদায়ের আগে বিদেশি গানের সুর ধরেন। অর্থ জানতে চান শংকর। গানের লাইনটি হলো, ‘যা হবার তা হবেই। ভবিষ্যতের খোঁজ নেওয়া আমাদের কাজ নয়।’ চুপ মেরে যান শংকর। চাকরির বাজারে কঠিন সংকটের সময় তদবির করে শংকর যোগ দিয়েছিলেন মমতাজ হোটেলে। কীভাবে কাজ করবেন বুঝতে পারছিলেন না। তখনই পরিচয় হয় বোসের সঙ্গে। বোস চরিত্রে অভিনয় করেন উত্তম কুমার। সহকর্মী হিসেবে শংকরকে বড় ভাইয়ের মতো কাজগুলো বুঝিয়ে দেন বোস। এভাবে তাদের গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শংকর বিস্ময় নিয়ে দেখেন, হোটেলে আসা সমাজের নামিদামি মানুষদের নানা চেহারা। উত্তম সবকিছু হাসিমুখে সামাল দেন। সবাইকে ম্যানেজে রাখেন। এর মাঝে ভালোবাসার জালে পড়ে নানা অনুশোচনায় হোটেলের এক নারী সহকর্মী আত্মহত্যা করেন। এ আত্মহত্যা পুরো হোটেলকে নাড়া দেয়। শোকাহত করে। কিন্তু এ শোক মুহূর্তে ঢাকা পড়ে চাকচিক্যের আড়ালে। আবার সবাই মেতে ওঠেন কর্মব্যস্ততায়। জমে ওঠে ড্যান্স বার। উত্তম কুমারও প্রেমে পড়েন হোটেলে আসা বিমানবালা সুজাতার। বিয়ে ও নতুন জীবনের স্বপ্নে একদিন উত্তম চলে যান হোটেলের চাকরি ছেড়ে মুম্বাই। এর মাঝে হোটেল ম্যানেজমেন্টে পরিবর্তন আসতে থাকে। চাকরি হারান শংকর। হোটেল থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে জানতে পারেন সুজাতা তার জীবনের শেষ ফ্লাইটে চড়ে মারা গেছেন। এক অনিশ্চয়তায় বেরিয়ে পড়েন শংকর।

নাজিম হিকমত বলেছেন, বিংশ শতাব্দীতে শোকের আয়ু বড়জোর এক বছর। বাস্তবে আরও কম। মানুষ সবকিছু নীরবে ভুলে যায়। আমাদের কত বন্ধু এভাবে চলে গেছেন, কতজনকে মনে রেখেছি? জগৎ সংসার বড় কষ্টের একটি জায়গা। ক্ষণিকের মায়ার বাঁধন আমরা সৃষ্টি করি। জীবনের রং ফুরালে এ মায়ার বাঁধনও শেষ হয়ে যায়। আকাশের রঙের মতো মুহূর্তে বদলে যায় সবকিছু। তার পরও অকারণে লড়াই করেই চলি। হাসপাতালে ভর্তির কয়েকদিন আগে সাবেক এমপি ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী এলেন অফিসে। দুপুরে আমাদের সঙ্গে খেলেন। শেয়ার করলেন রাজনীতির অনেক সুখ-দুঃখ। দুই দিন পরই শুনি বাপ্পী হাসপাতালে ভর্তি শ্বাসকষ্ট নিয়ে। ভাবলাম ঠিক হয়ে যাবেন। না, বাপ্পী ঠিক হলেন না। চলে গেলেন চিরতরে। মানুষ এভাবেই হারিয়ে যায়। চলে যায়।

জানা-অজানা অনেক কষ্ট নিয়েই মানুষ বেঁচে থাকে। চলে যাওয়ার সময় কিছুই নিয়ে যায় না। অথচ বেঁচে থাকার সময় হিসাব রাখে প্রতিটি মুহূর্তের। সামান্য পান থেকে চুন খসলেই হিসাব-নিকাশ দিয়ে যেতে হয়। জাগতিক চাহিদার হৃদয়ে জমে থাকা অজানা কষ্টগুলো নিজের অজান্তে মাঝে মাঝে আঘাত হানে। কখনো কখনো বেরিয়ে আসে সেই দীর্ঘশ্বাস, রক্তক্ষরণ হয়ে ওঠে। যা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে যায়। আস্থার জায়গাগুলো নষ্ট হলে এমনই হয়। চাওয়া-পাওয়ার হিসাবগুলো সহজে মেলে না। ছোট ছোট দুঃখ-কষ্ট একটা সময়ে বড় হয়ে ওঠে। মানুষের মনটা খোলা আকাশের মতো কেন হয় না? এত বড় আকাশটার সামনে দাঁড়িয়েও সব প্রশ্নের জবাব মেলে না। আস্থা, বিশ্বাস ও ভরসার জায়গাগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। আশার আলো হারিয়ে তৈরি হচ্ছে ঘোরতর অমানিশা। কখনো কখনো ভাবনায় আসে উত্তরণের পথ কী? উত্তর পাই না। সেদিন রাস্তায় বেরিয়ে খেয়াল করলাম বাস- ট্রাকের পেছনে লেখা- এলাহি ভরসা। পরিবহনে কেন এমন লেখা জানতে চাইলাম এক স্থপতির কাছে। জবাবে বললেন, এই বাস-ট্রাক এলাহি ভরসা নিয়ে রাস্তায় বের হয়। তাদের নিজেদের জীবন-মৃত্যুর পরোয়া নেই। কীভাবে অন্যের গ্যারান্টি দেবে? তাই লিখে রেখেছে এলাহি ভরসা সবার জন্য। আমরাও চলছি এলাহি ভরসার এক অদ্ভুত জগতে। আস্থাহীনতার এ সমাজে কোথাও ভরসা রাখা যায় না বলেই এলাহি ভরসা। কি সমাজ, কি রাজনীতি, কি মানবজীবনÑ চারদিকে তাকালেই চোখে পড়ে ভেজাল। নিরাপদ খাবার কিনবেন বেঁচে থাকার জন্য? বাজারে গেলে শুধুই ভেজাল! খাবারে ভেজাল, মাছ-মাংস, শাক-সবজিতে ফরমালিন। ফল কিনেও শান্তি নেই। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে যাবেন? উপায় নেই। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নেই। চিকিৎসাসামগ্রী কেনাকাটায় লুটের উৎসব। শিক্ষাঙ্গনে সন্তানকে পাঠাবেন? সেখানেও অশান্তি। সস্তা দরের ছাত্রনেতারা জড়িয়ে পড়ছেন চাঁদাবাজিতে। শিক্ষকরা ব্যস্ত দলীয় রাজনীতিতে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গেলে দেখবেন নিচে মাংসের দোকান, ওপরে বিশ্ববিদ্যালয়। পত্রিকা পড়ে, টিভি দেখে শান্তি পাবেন না। মিডিয়াকর্মীরাও নিজের কাজটুকু নিরপেক্ষভাবে করা ছাড়া সবকিছু নিয়ে ব্যস্ত। ব্যাংকে যাবেন? ভয় নিয়ে ফিরবেন গচ্ছিত অর্থ লুট হবে না তো? শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সর্বনাশ হয়। সরকারি অফিসে ঘাটে ঘাটে হয়রানি। আল্লাহর বারো মাস শহরের সড়কে চলে ভাঙাভাঙি। ৫৬ সংস্থার সমন্বয় ৫০ বছরেও হলো না। সরকারি কর্মকর্তারা পুকুর খনন দেখতে বিদেশ যান! সর্বস্তরে নীতি ও নৈতিকতা শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু কথার ফুলঝুরির অভাব নেই কোথাও। সবারই পান্ডিত্য আছে সবখানে, শুধু নিজের কাজটুকু ঠিকভাবে করা ছাড়া।

মানুষ এখন শুধু মানুষকে ঠকানো নিয়েই ব্যস্ত। কিন্তু একবারও কেউ বুঝতে চায় না অন্যকে ঠকাতে গিয়ে অজান্তে নিজেই ঠকছে। পেশাদারিত্ব বিলুপ্ত হচ্ছে। এখন আর আমরা সাংবাদিক, প্রকৌশলী, ডাক্তার, আইনজীবী, পেশাদার সরকারি কর্মকর্তা হতে চাই না। আমরা দলবাজ, দলদাস, দলকানা হতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ব্যক্তিত্ব নিয়ে কাজ করা আমাদের কারও পছন্দ নয়। ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে আমরা রাজনৈতিক কামলা হতে ভালোবাসি। রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করুক। পেশাজীবীরা থাকুক পেশার উন্নয়নে। তাহলে সমস্যা কমে যায়। সবকিছুতে ফিরে আসে স্বাভাবিকতা। আগেও লিখেছি আবারও বলছি, এ দেশে মানবতা ছিল। এক গ্রামের বিপদে দশ গ্রামের মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত। এখন আর তা নেই। এখন একজন মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয় পিটিয়ে, বাকি সবাই মিলে তামাশা দেখে। ছবি তোলে। ফেসবুকে দেয়। লাইক কমেন্ট নিয়ে আলোচনা করে। শহরের নাগরিক জীবনে একই ভবনে বাস ছয়টি পরিবারের, কিন্তু কেউ কারও খোঁজ রাখে না। এ বাসায় বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশের বাসায় হয় মৃত মানুষের দাফনের আয়োজন। কেউ কারও খবর রাখে না। বড় নিষ্ঠুর একটি সমাজ তৈরি হয়েছে। সময়টা কেমন যেন বদলে গেছে। এ বদলে যাওয়া সমাজ আমার নয়। নষ্ট আর খারাপকে মেনে নেওয়া যায় না। বুঝতে হবে, সময় সব সময় একরকম থাকে না। এত বড় দল আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেও ওঠানামা ছিল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান লিখেছেন, ‘ঢাকায় তখন একটা ত্রাসের রাজত্ব চলছে। ভয়ে মানুষ কোনো কথা বলে না। কথা বললেই গ্রেফতার করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে একই অবস্থা। আওয়ামী লীগ অফিসে কেউই আসে না ভয়ে। আমি ও কামারুজ্জামান সাহেব বিকালে বসে থাকি। অনেক চেনা লোক দেখলাম, নবাবপুর দিয়ে যাবার সময় আমাদের অফিসের দিকে আসলেই মুখ ঘুরিয়ে নিতেন। দু-একজন আমাদের দলের সদস্যও ছিল।’ এ রকম সময় আওয়ামী লীগের আরও অনেকবার হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগ কঠিন দুঃসময় অতিক্রম করেছিল। একইভাবে খারাপ সময় পার করে ২০০১ সালের ভোটের পর। সেই সময়গুলো এখন আর কারও হয়তো মনে নেই। এই দারুণ সুসময়ে শুধুই কলকাকলির সুরসংগীত। আসমান থেকে ক্ষমতার সুবাতাস বয়ে চলেছে। প্রার্থনা করি এমন যেন থাকে সারা জীবন। সুসময় এলে আমরা সব সময় অতীত ভুলে যাই। মনে করি সব সময় এমনই ছিল। এমনই যাবে। পরিবর্তন শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বজুড়েই হয়। তাই সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। সতর্ক চলারও বিকল্প নেই। অকারণে নিজের পরীক্ষিত মানুষদের ছুড়ে ফেলে দেওয়ার কী দরকার?

আবারও বলছি, সময় একরকম কখনো যায় না। ওঠানামা করবেই। চীন এখন বিশাল অর্থনৈতিক শক্তি। চীনকে বাদ দিয়ে সারা দুনিয়ায় কোনো কিছু ভাবাই যায় না। অথচ একদিন চীনের উৎকণ্ঠা ছিল নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে। বেশিদিন আগের কথা নয়। কী কারণে বিশাল গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করল সেই ইতিহাসে যাব না। আলোচনার সময়টা ১৯৩৭ সাল। চারদিকে যুদ্ধের দামামা। ওই সময় ব্রিটেনের লেবার পার্টির নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী ক্লেমেন্ট অ্যাটলি একটি চিঠি পান চীনের মাও সে তুংয়ের কাছ থেকে। চিঠিতে মাও লিখেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি ব্রিটিশ জনগণ যখন সত্যটা জানতে পারবে যে কীভাবে জাপানিরা আগ্রাসন চালাচ্ছে চীনে, তখন তারা চীনা জনগণকে সমর্থন করবে। ব্রিটিশ জনগণ নিশ্চয়ই তাদের সরকারকে চাপ দেবে এ বিপদ মোকাবিলায়। কারণ এ বিপদ আমাদের মতো তাদের ওপরও আসতে পারে।’ এ চিঠি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিলেন ব্রিটিশ নেতা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের বিপক্ষেই ছিল ব্রিটেন। আর জাপানের চোখে তখন বিশ্বজয়ের স্বপ্ন। জাপানিরা সে সময় চীনকে তছনছ করে দেয়। দখলে নেয় চীনের অনেক অঞ্চল। ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, মিয়ানমার শেষ করে আমাদের ফেনী পর্যন্ত জাপানিদের উপস্থিতি ছিল। বিশ্বযুদ্ধের শেষ পরিণতি সবার জানা আছে। জাপানিরা করুণভাবে হার মানে মিত্রবাহিনীর কাছে। আমেরিকা তছনছ করে দেয় জাপানকে। জাপানে শুরু হয় আমেরিকান আগ্রাসন। দুনিয়ার ইতিহাসও বদল হয়। ইতিহাস সব সময় একরকম চলে না। পরাশক্তিরও ক্ষয় আছে।

একসময় বলা হতো, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যায় না। সেই ব্রিটেন এখন ব্যস্ত ব্রেক্সিটে তারা থাকবে কি থাকবে না তা নিয়ে। ব্রিটিশরা আমাদের এ ভূখ-ও শাসন করেছে দীর্ঘ সময়। এর মাঝে সবচেয়ে বড় নিষ্ঠুরতা ছিল পলাশীর যুদ্ধ। এ যুদ্ধে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। পলাশী যুদ্ধের ১০ বছর পর ইংল্যান্ডে ফিরে যান যুদ্ধের খলনায়ক ব্রিটিশ বেনিয়া লর্ড ক্লাইভ। যাওয়ার সময় নিয়ে যান লুটের বিশাল অর্থ। এ অর্থের পরিমাণ কত? নবাব সিরাজউদ্দৌলার রাজ কোষাগার থেকে কলকাতায় প্রথম নিয়ে যান ১০০ নৌকাবোঝাই সোনা, রুপা, হীরা, জহরত। এর মধ্যে ২৫০ মিলিয়ন পাঠান কোম্পানির কোষাগারে। ২৩ মিলিয়ন ক্লাইভ নিয়ে যান ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। তৎকালীন হিসাবে এর পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৩৪ হাজার ইউরো সমমানের। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ লুটের বাড়াবাড়ি নিয়ে কার্ল মার্কসও উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছিলেন। তিনি তাঁর লেখনীতে সেই উৎকণ্ঠার কথা ব্যক্ত করেন। পরে লর্ড ক্লাইভও শান্তিতে ছিলেন না। তাঁর লুটপাট নিয়ে ব্রিটিশ সংসদে তুমুল আলোচনা হয়। হৈচৈ হয়। ব্রিটিশ ইতিহাসে এত বড় লুটেরার দেখা আর মেলেনি। প্রথম দিকে হাউস অব কমন্সের সেই আলোচনাকে আমলে নেননি ক্লাইভ। ভেবেছিলেন কী আর হবে? এত বড় ভারত তাঁর কারণেই কোম্পানি দখলে নেয়। লুটপাট করে। এর সুফল তো ব্রিটিশ সরকারই ভোগ করছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই অহমিকা ভেঙে যায়। ক্লাইভের দুর্নীতির তদন্তে গঠিত হয় কমিটি। সম্পদের বিনিময়ে তদন্ত বন্ধ রাখার অনুরোধ জানান লর্ড ক্লাইভ। কিন্তু সরকার তা আমলে নেয়নি। বরং ব্রিটিশ সরকার ও সংসদ তদন্ত আরও জোরদার করে। হতাশায় পড়েন ক্লাইভ। লুটপাটের নায়ক ক্লাইভ ১৭৭৪ সালের ২২ নভেম্বর আত্মহত্যা করেন। নিজের শরীরে নিজেই ছুরি চালান। যন্ত্রণাকাতর মুখ নিয়ে ক্লাইভ বিদায় নেন জীবন থেকে। বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী একটা অভিযান চলছে, এ অভিযান যেন অব্যাহত থাকে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা