শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, রবিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ভেজাল সমাজ ভ্রষ্ট রাজনীতি ও নবাব সিরাজের কোষাগার লুটেরা লর্ড ক্লাইভ

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
ভেজাল সমাজ ভ্রষ্ট রাজনীতি ও নবাব সিরাজের কোষাগার লুটেরা লর্ড ক্লাইভ

‘এই কথাটি মনে রেখো, তোমাদের এই হাসি খেলায়, আমি যে গান গেয়েছিলাম... জীর্ণ পাতা ঝরার বেলায়।’ গানে কণ্ঠ মেলাচ্ছেন অঞ্জনা ভৌমিক, আর শুনছেন উত্তম কুমার। ছবির নাম ‘চৌরঙ্গি’। শংকরের বিখ্যাত উপন্যাস। পরে সিনেমা তৈরি হয়। উত্তম কুমারের বিপরীতে সুচিত্রা সেনকে ছাড়াই একটি অসাধারণ ছবি। উপন্যাস পড়ার পর ছবিটিও দেখেছিলাম। পাঁচ তারকা শাজাহান হোটেলের কর্মীদের নিয়েই পুরো কাহিনি। হোটেলে আগত অতিথিদের চাকচিক্যের আড়ালে আধুনিক মানুষদের অন্ধকার জীবনের অজানা কাহিনিকে ঘিরেই চৌরঙ্গি। ছবির শেষ দিকে একদিকে বিউগলের করুণ সুরের মূর্ছনা, অন্যদিকে কিছু কিছু সংলাপ এখনো মনে দাগ কেটে আছে। গোমেজ হোটেল থেকে বিদায়ের আগে বিদেশি গানের সুর ধরেন। অর্থ জানতে চান শংকর। গানের লাইনটি হলো, ‘যা হবার তা হবেই। ভবিষ্যতের খোঁজ নেওয়া আমাদের কাজ নয়।’ চুপ মেরে যান শংকর। চাকরির বাজারে কঠিন সংকটের সময় তদবির করে শংকর যোগ দিয়েছিলেন মমতাজ হোটেলে। কীভাবে কাজ করবেন বুঝতে পারছিলেন না। তখনই পরিচয় হয় বোসের সঙ্গে। বোস চরিত্রে অভিনয় করেন উত্তম কুমার। সহকর্মী হিসেবে শংকরকে বড় ভাইয়ের মতো কাজগুলো বুঝিয়ে দেন বোস। এভাবে তাদের গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শংকর বিস্ময় নিয়ে দেখেন, হোটেলে আসা সমাজের নামিদামি মানুষদের নানা চেহারা। উত্তম সবকিছু হাসিমুখে সামাল দেন। সবাইকে ম্যানেজে রাখেন। এর মাঝে ভালোবাসার জালে পড়ে নানা অনুশোচনায় হোটেলের এক নারী সহকর্মী আত্মহত্যা করেন। এ আত্মহত্যা পুরো হোটেলকে নাড়া দেয়। শোকাহত করে। কিন্তু এ শোক মুহূর্তে ঢাকা পড়ে চাকচিক্যের আড়ালে। আবার সবাই মেতে ওঠেন কর্মব্যস্ততায়। জমে ওঠে ড্যান্স বার। উত্তম কুমারও প্রেমে পড়েন হোটেলে আসা বিমানবালা সুজাতার। বিয়ে ও নতুন জীবনের স্বপ্নে একদিন উত্তম চলে যান হোটেলের চাকরি ছেড়ে মুম্বাই। এর মাঝে হোটেল ম্যানেজমেন্টে পরিবর্তন আসতে থাকে। চাকরি হারান শংকর। হোটেল থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে জানতে পারেন সুজাতা তার জীবনের শেষ ফ্লাইটে চড়ে মারা গেছেন। এক অনিশ্চয়তায় বেরিয়ে পড়েন শংকর।

নাজিম হিকমত বলেছেন, বিংশ শতাব্দীতে শোকের আয়ু বড়জোর এক বছর। বাস্তবে আরও কম। মানুষ সবকিছু নীরবে ভুলে যায়। আমাদের কত বন্ধু এভাবে চলে গেছেন, কতজনকে মনে রেখেছি? জগৎ সংসার বড় কষ্টের একটি জায়গা। ক্ষণিকের মায়ার বাঁধন আমরা সৃষ্টি করি। জীবনের রং ফুরালে এ মায়ার বাঁধনও শেষ হয়ে যায়। আকাশের রঙের মতো মুহূর্তে বদলে যায় সবকিছু। তার পরও অকারণে লড়াই করেই চলি। হাসপাতালে ভর্তির কয়েকদিন আগে সাবেক এমপি ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী এলেন অফিসে। দুপুরে আমাদের সঙ্গে খেলেন। শেয়ার করলেন রাজনীতির অনেক সুখ-দুঃখ। দুই দিন পরই শুনি বাপ্পী হাসপাতালে ভর্তি শ্বাসকষ্ট নিয়ে। ভাবলাম ঠিক হয়ে যাবেন। না, বাপ্পী ঠিক হলেন না। চলে গেলেন চিরতরে। মানুষ এভাবেই হারিয়ে যায়। চলে যায়।

জানা-অজানা অনেক কষ্ট নিয়েই মানুষ বেঁচে থাকে। চলে যাওয়ার সময় কিছুই নিয়ে যায় না। অথচ বেঁচে থাকার সময় হিসাব রাখে প্রতিটি মুহূর্তের। সামান্য পান থেকে চুন খসলেই হিসাব-নিকাশ দিয়ে যেতে হয়। জাগতিক চাহিদার হৃদয়ে জমে থাকা অজানা কষ্টগুলো নিজের অজান্তে মাঝে মাঝে আঘাত হানে। কখনো কখনো বেরিয়ে আসে সেই দীর্ঘশ্বাস, রক্তক্ষরণ হয়ে ওঠে। যা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে যায়। আস্থার জায়গাগুলো নষ্ট হলে এমনই হয়। চাওয়া-পাওয়ার হিসাবগুলো সহজে মেলে না। ছোট ছোট দুঃখ-কষ্ট একটা সময়ে বড় হয়ে ওঠে। মানুষের মনটা খোলা আকাশের মতো কেন হয় না? এত বড় আকাশটার সামনে দাঁড়িয়েও সব প্রশ্নের জবাব মেলে না। আস্থা, বিশ্বাস ও ভরসার জায়গাগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। আশার আলো হারিয়ে তৈরি হচ্ছে ঘোরতর অমানিশা। কখনো কখনো ভাবনায় আসে উত্তরণের পথ কী? উত্তর পাই না। সেদিন রাস্তায় বেরিয়ে খেয়াল করলাম বাস- ট্রাকের পেছনে লেখা- এলাহি ভরসা। পরিবহনে কেন এমন লেখা জানতে চাইলাম এক স্থপতির কাছে। জবাবে বললেন, এই বাস-ট্রাক এলাহি ভরসা নিয়ে রাস্তায় বের হয়। তাদের নিজেদের জীবন-মৃত্যুর পরোয়া নেই। কীভাবে অন্যের গ্যারান্টি দেবে? তাই লিখে রেখেছে এলাহি ভরসা সবার জন্য। আমরাও চলছি এলাহি ভরসার এক অদ্ভুত জগতে। আস্থাহীনতার এ সমাজে কোথাও ভরসা রাখা যায় না বলেই এলাহি ভরসা। কি সমাজ, কি রাজনীতি, কি মানবজীবনÑ চারদিকে তাকালেই চোখে পড়ে ভেজাল। নিরাপদ খাবার কিনবেন বেঁচে থাকার জন্য? বাজারে গেলে শুধুই ভেজাল! খাবারে ভেজাল, মাছ-মাংস, শাক-সবজিতে ফরমালিন। ফল কিনেও শান্তি নেই। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে যাবেন? উপায় নেই। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নেই। চিকিৎসাসামগ্রী কেনাকাটায় লুটের উৎসব। শিক্ষাঙ্গনে সন্তানকে পাঠাবেন? সেখানেও অশান্তি। সস্তা দরের ছাত্রনেতারা জড়িয়ে পড়ছেন চাঁদাবাজিতে। শিক্ষকরা ব্যস্ত দলীয় রাজনীতিতে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গেলে দেখবেন নিচে মাংসের দোকান, ওপরে বিশ্ববিদ্যালয়। পত্রিকা পড়ে, টিভি দেখে শান্তি পাবেন না। মিডিয়াকর্মীরাও নিজের কাজটুকু নিরপেক্ষভাবে করা ছাড়া সবকিছু নিয়ে ব্যস্ত। ব্যাংকে যাবেন? ভয় নিয়ে ফিরবেন গচ্ছিত অর্থ লুট হবে না তো? শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সর্বনাশ হয়। সরকারি অফিসে ঘাটে ঘাটে হয়রানি। আল্লাহর বারো মাস শহরের সড়কে চলে ভাঙাভাঙি। ৫৬ সংস্থার সমন্বয় ৫০ বছরেও হলো না। সরকারি কর্মকর্তারা পুকুর খনন দেখতে বিদেশ যান! সর্বস্তরে নীতি ও নৈতিকতা শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু কথার ফুলঝুরির অভাব নেই কোথাও। সবারই পান্ডিত্য আছে সবখানে, শুধু নিজের কাজটুকু ঠিকভাবে করা ছাড়া।

মানুষ এখন শুধু মানুষকে ঠকানো নিয়েই ব্যস্ত। কিন্তু একবারও কেউ বুঝতে চায় না অন্যকে ঠকাতে গিয়ে অজান্তে নিজেই ঠকছে। পেশাদারিত্ব বিলুপ্ত হচ্ছে। এখন আর আমরা সাংবাদিক, প্রকৌশলী, ডাক্তার, আইনজীবী, পেশাদার সরকারি কর্মকর্তা হতে চাই না। আমরা দলবাজ, দলদাস, দলকানা হতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ব্যক্তিত্ব নিয়ে কাজ করা আমাদের কারও পছন্দ নয়। ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে আমরা রাজনৈতিক কামলা হতে ভালোবাসি। রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করুক। পেশাজীবীরা থাকুক পেশার উন্নয়নে। তাহলে সমস্যা কমে যায়। সবকিছুতে ফিরে আসে স্বাভাবিকতা। আগেও লিখেছি আবারও বলছি, এ দেশে মানবতা ছিল। এক গ্রামের বিপদে দশ গ্রামের মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত। এখন আর তা নেই। এখন একজন মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয় পিটিয়ে, বাকি সবাই মিলে তামাশা দেখে। ছবি তোলে। ফেসবুকে দেয়। লাইক কমেন্ট নিয়ে আলোচনা করে। শহরের নাগরিক জীবনে একই ভবনে বাস ছয়টি পরিবারের, কিন্তু কেউ কারও খোঁজ রাখে না। এ বাসায় বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশের বাসায় হয় মৃত মানুষের দাফনের আয়োজন। কেউ কারও খবর রাখে না। বড় নিষ্ঠুর একটি সমাজ তৈরি হয়েছে। সময়টা কেমন যেন বদলে গেছে। এ বদলে যাওয়া সমাজ আমার নয়। নষ্ট আর খারাপকে মেনে নেওয়া যায় না। বুঝতে হবে, সময় সব সময় একরকম থাকে না। এত বড় দল আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেও ওঠানামা ছিল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান লিখেছেন, ‘ঢাকায় তখন একটা ত্রাসের রাজত্ব চলছে। ভয়ে মানুষ কোনো কথা বলে না। কথা বললেই গ্রেফতার করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে একই অবস্থা। আওয়ামী লীগ অফিসে কেউই আসে না ভয়ে। আমি ও কামারুজ্জামান সাহেব বিকালে বসে থাকি। অনেক চেনা লোক দেখলাম, নবাবপুর দিয়ে যাবার সময় আমাদের অফিসের দিকে আসলেই মুখ ঘুরিয়ে নিতেন। দু-একজন আমাদের দলের সদস্যও ছিল।’ এ রকম সময় আওয়ামী লীগের আরও অনেকবার হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগ কঠিন দুঃসময় অতিক্রম করেছিল। একইভাবে খারাপ সময় পার করে ২০০১ সালের ভোটের পর। সেই সময়গুলো এখন আর কারও হয়তো মনে নেই। এই দারুণ সুসময়ে শুধুই কলকাকলির সুরসংগীত। আসমান থেকে ক্ষমতার সুবাতাস বয়ে চলেছে। প্রার্থনা করি এমন যেন থাকে সারা জীবন। সুসময় এলে আমরা সব সময় অতীত ভুলে যাই। মনে করি সব সময় এমনই ছিল। এমনই যাবে। পরিবর্তন শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বজুড়েই হয়। তাই সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। সতর্ক চলারও বিকল্প নেই। অকারণে নিজের পরীক্ষিত মানুষদের ছুড়ে ফেলে দেওয়ার কী দরকার?

আবারও বলছি, সময় একরকম কখনো যায় না। ওঠানামা করবেই। চীন এখন বিশাল অর্থনৈতিক শক্তি। চীনকে বাদ দিয়ে সারা দুনিয়ায় কোনো কিছু ভাবাই যায় না। অথচ একদিন চীনের উৎকণ্ঠা ছিল নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে। বেশিদিন আগের কথা নয়। কী কারণে বিশাল গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করল সেই ইতিহাসে যাব না। আলোচনার সময়টা ১৯৩৭ সাল। চারদিকে যুদ্ধের দামামা। ওই সময় ব্রিটেনের লেবার পার্টির নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী ক্লেমেন্ট অ্যাটলি একটি চিঠি পান চীনের মাও সে তুংয়ের কাছ থেকে। চিঠিতে মাও লিখেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি ব্রিটিশ জনগণ যখন সত্যটা জানতে পারবে যে কীভাবে জাপানিরা আগ্রাসন চালাচ্ছে চীনে, তখন তারা চীনা জনগণকে সমর্থন করবে। ব্রিটিশ জনগণ নিশ্চয়ই তাদের সরকারকে চাপ দেবে এ বিপদ মোকাবিলায়। কারণ এ বিপদ আমাদের মতো তাদের ওপরও আসতে পারে।’ এ চিঠি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিলেন ব্রিটিশ নেতা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের বিপক্ষেই ছিল ব্রিটেন। আর জাপানের চোখে তখন বিশ্বজয়ের স্বপ্ন। জাপানিরা সে সময় চীনকে তছনছ করে দেয়। দখলে নেয় চীনের অনেক অঞ্চল। ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, মিয়ানমার শেষ করে আমাদের ফেনী পর্যন্ত জাপানিদের উপস্থিতি ছিল। বিশ্বযুদ্ধের শেষ পরিণতি সবার জানা আছে। জাপানিরা করুণভাবে হার মানে মিত্রবাহিনীর কাছে। আমেরিকা তছনছ করে দেয় জাপানকে। জাপানে শুরু হয় আমেরিকান আগ্রাসন। দুনিয়ার ইতিহাসও বদল হয়। ইতিহাস সব সময় একরকম চলে না। পরাশক্তিরও ক্ষয় আছে।

একসময় বলা হতো, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যায় না। সেই ব্রিটেন এখন ব্যস্ত ব্রেক্সিটে তারা থাকবে কি থাকবে না তা নিয়ে। ব্রিটিশরা আমাদের এ ভূখ-ও শাসন করেছে দীর্ঘ সময়। এর মাঝে সবচেয়ে বড় নিষ্ঠুরতা ছিল পলাশীর যুদ্ধ। এ যুদ্ধে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। পলাশী যুদ্ধের ১০ বছর পর ইংল্যান্ডে ফিরে যান যুদ্ধের খলনায়ক ব্রিটিশ বেনিয়া লর্ড ক্লাইভ। যাওয়ার সময় নিয়ে যান লুটের বিশাল অর্থ। এ অর্থের পরিমাণ কত? নবাব সিরাজউদ্দৌলার রাজ কোষাগার থেকে কলকাতায় প্রথম নিয়ে যান ১০০ নৌকাবোঝাই সোনা, রুপা, হীরা, জহরত। এর মধ্যে ২৫০ মিলিয়ন পাঠান কোম্পানির কোষাগারে। ২৩ মিলিয়ন ক্লাইভ নিয়ে যান ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। তৎকালীন হিসাবে এর পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৩৪ হাজার ইউরো সমমানের। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ লুটের বাড়াবাড়ি নিয়ে কার্ল মার্কসও উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছিলেন। তিনি তাঁর লেখনীতে সেই উৎকণ্ঠার কথা ব্যক্ত করেন। পরে লর্ড ক্লাইভও শান্তিতে ছিলেন না। তাঁর লুটপাট নিয়ে ব্রিটিশ সংসদে তুমুল আলোচনা হয়। হৈচৈ হয়। ব্রিটিশ ইতিহাসে এত বড় লুটেরার দেখা আর মেলেনি। প্রথম দিকে হাউস অব কমন্সের সেই আলোচনাকে আমলে নেননি ক্লাইভ। ভেবেছিলেন কী আর হবে? এত বড় ভারত তাঁর কারণেই কোম্পানি দখলে নেয়। লুটপাট করে। এর সুফল তো ব্রিটিশ সরকারই ভোগ করছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই অহমিকা ভেঙে যায়। ক্লাইভের দুর্নীতির তদন্তে গঠিত হয় কমিটি। সম্পদের বিনিময়ে তদন্ত বন্ধ রাখার অনুরোধ জানান লর্ড ক্লাইভ। কিন্তু সরকার তা আমলে নেয়নি। বরং ব্রিটিশ সরকার ও সংসদ তদন্ত আরও জোরদার করে। হতাশায় পড়েন ক্লাইভ। লুটপাটের নায়ক ক্লাইভ ১৭৭৪ সালের ২২ নভেম্বর আত্মহত্যা করেন। নিজের শরীরে নিজেই ছুরি চালান। যন্ত্রণাকাতর মুখ নিয়ে ক্লাইভ বিদায় নেন জীবন থেকে। বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী একটা অভিযান চলছে, এ অভিযান যেন অব্যাহত থাকে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে