শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, মঙ্গলবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২০

এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে?

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে?

এখন অতিকথনের সময় না। চারদিকে যে সমন্বয়হীনতা এটার সমাধান দরকার এখন এই মুহূর্তেই। শুরুতেই সমস্যার গোড়ায় নজর দেওয়া যাক। জনাব ডিজি হেলথের একটা সংগঠন আছে যার নাম ‘প্ল্যাটফরম’। এখানকার অধিকাংশ ডাক্তারই প্রাইভেট মেডিকেলের।

স্বাচিপ, বিএমএ বা ছাত্রলীগ করা সবাইকে সাইড করে রেখেছেন ডিজি মহোদয়। স্বাস্থ্যখাতে আজকের যে অস্থিরতা সেটা হলো একজন যোগ্য নেতার হাতে নেতৃত্ব না থাকার ফল। ডিজি হেলথের সামর্থ্য নেই সারা দেশের ডাক্তার নার্সদের উজ্জীবিত করার বা একত্রিত করার। মনে রাখতে হবে এটা একটা যুদ্ধ। আমরা যুদ্ধকালীন সময় পার করছি। এই যুদ্ধে প্রথমসারির যোদ্ধা হলেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। তাদের জন্য প্রণোদনা মোটিভেশন যা যা দরকার সব করেন প্লিজ। পৃথিবীর অনেক দেশেই এখন ডাক্তার নার্সদের অবসর ভেঙে পেশায় যোগ দেওয়াচ্ছে। এটাও ভাবনার দাবি রাখে।

৭১’এ দেশের জন্য লড়েছিলো লাখো তরুণপ্রাণ। ছাত্রলীগ করা পাপ না। শেখ হাসিনার প্রশ্নে, দেশের প্রশ্নে, মানুষের প্রশ্নে ছাত্রলীগ করা এই ডাক্তাররা আপোষহীন। এরা যুদ্ধের ময়দান ছাড়বে না। অন্তত একবার আমার কথাটা বিশ্বাস করেন মাননীয় দায়িত্বশীলেরা। এদেরকে কিছু দায়িত্ব দেন। নিজেদেরকে প্রমাণ করার একটা সুযোগ দেন।আপনারা না হয় একটু পেছনে থাকেন। মূল লড়াইটা এই তরুণদের লড়তে দেন।

সারা বাংলাদেশে স্বাচিপ ও বিএমএর এর মধ্যে মতদ্বৈততা থাকলেও চলমান সংকটে তারা একসাথে কাজ করবে বলে আমার বিশ্বাস। সারাদেশে উপজেলা পর্যন্ত তাদের নিজেদের অনুসারী রয়েছে। রাজনৈতিক এই  শক্তিকে এই মুহূর্তে চলমান সংকট মোকাবেলায় সরকারের কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। পেশাজীবি রাজনীতিবিদদের সাথে মূলধারার রাজনীতিবিদদের যেমন যোগাযোগ রয়েছে তেমনই যোগাযোগ রয়েছে সাধারণ মানুষের সাথেও। এই সংকটে সরাসরি কাজ করার একটা সুযোগ তৈরি করলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। হাসপাতাল থেকে রোগী ফিরিয়ে দেওয়ার যে সব অভিযোগ আসছে সেই অভিযোগগুলো কমে যাবে। 

সরকারের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ যেমন মন্ত্রী, ডিজি উনারা কেউই এই মহামারীতে গ্রহণযোগ্য বা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারছেন না। বিশেষ করে মাননীয় মন্ত্রীর বিভিন্ন সময় সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশিত রিপোর্ট আর বাস্তবতার বিস্তর ফারাক রয়েছে।

ঢাকার ভেতরে এবং প্রতিটি জেলায় যেসব হাসপাতাল করোনার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে তারা কনফার্মড (টেস্ট পজিটিভ) রোগীগুলো রাখছে। এটার কারণে করোনা সন্দেহে কোন রোগী ওখানে গেলে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। এটার কারণে রোগীর একদিক দিয়ে ভোগান্তি বাড়ছে আরেকদিকে দ্বারে দ্বারে ঘুরার কারণে কমিউনিটিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়ছে। করোনার জন্য নির্ধারিত প্রতিটি হাসপাতালে প্রবেশমুখে একটি ট্রায়াজ এরিয়া, ভেতরে কনফার্ম রোগীদের জন্য নির্ধারিত ওয়ার্ড এবং সম্ভাব্য সন্দেহজনক রোগীদের জন্য একটি আলাদা ওয়ার্ডে (আইসোলেশন ওয়ার্ড- সন্দেহজনক রোগী) রাখতে হবে। টেস্ট পজিটিভ আসলে কনফার্মড ওয়ার্ডে চলে যাবে এবং নেগেটিভ নন করোনা হাসপাতাল গুলোতে চলে যাবে। এতে করে সবার ভোগান্তি কমবে।

আরেকটা জরুরি ব্যাপার। পৃথিবীর সবদেশেরই সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) এর পরিচালক একজন সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ। একমাত্র আমাদের দেশেই সিডিসির প্রধান একজন বায়োকেমিস্ট। উনার একমাত্র যোগ্যতা উনি ডিজিডিএর মহাপরিচালকের স্ত্রী। সবদেশে সিডিসি অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে৷ আর বাংলাদেশের পরিচালকের মহামারীর বিষয়ভিত্তিক বিন্দুমাত্র ধারণা নেই। অথচ এই দুর্যোগপূর্ণ মূহুর্তে উনি বহাল তবিয়তে আছেন এবং শুধু দাপ্তরিক কাজ করছেন অর্থাৎ ফাইল সই করা। এই ক্রান্তিকালে প্রতিটি মূহুর্তে পলিসি প্লানিংএর অনেক বিষয় আছে অথচ বায়োকেমিস্ট্রির লোক হওয়াতে তিনি বিন্দুমাত্র ভূমিকা রাখতে পারছেন না।এটার কড়া মাসুল দিচ্ছে জাতি। প্রতিটি হাসপাতালকে এই মহামারীর জন্য প্রস্তুত করা সিডিসির কাজ অথচ সারাদেশের কোন হাসপাতালকে এখন পর্যন্ত যথাযথ প্রস্তুত করতে পারেনি৷ ঢাকার অনেক হাসপাতাল করোনার জন্য ঘোষণা করে দিলেও বেশ কয়েকটি হাসপাতালে পর্যাপ্ত সরঞ্জাম পাঠাতে পারেনি। যেমন শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট। এটার নাম ডিক্লেয়ার করে দিলেও এটা বিন্দুমাত্র প্রস্তুত নয়৷ শুধু কাগজে-কলমে প্রস্তুত। সিডিসির এই অব্যবস্থপনার কারণে সাধারণ রোগীদের হয়রানি বেড়ে গেছে। লোকজন বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং বিভিন্ন হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরছে। সামাজিক অস্থিরতা বাড়ছে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে।  সিডিসির এহেন গাফিলতির কারণে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।

CMSD তে চিকিৎসকদের জন্য বরাদ্দকৃত নির্ধারিত মডেলের N95 3M ব্রান্ডের মাস্ক নাকি ভুল করে অন্য ব্রান্ডের সাধারণ নিম্নমানের মাস্ক হয়ে গেছে যার দাম নির্ধারিত দামের অনেকগুণ কম।

জ্যাক মা ফাউন্ডেশন এর আলীবাবা থেকে বরাদ্দকৃত মাস্ক, পিপিই নাকি রাস্তঘাট এবং খোলাবাজারে উচ্চমূল্যে পাওয়া যাচ্ছে।

WHO, CDC চিকিৎসক এবং হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের জন্য ক্যাটগরি ১,২,৩,৪ পিপিই সাজেস্ট করলেও বাংলাদেশে পলেস্টার, নাইলন কাপড়ের গার্মেন্টস এর সেলাই করা কাফনের কাপড়ের পোশাক কে পিপিই বলে চালানো হচ্ছে।

দিনরাত টকশোতে যারা উপদেশ দিয়ে যাচ্ছেন কি করা উচিত আর কি করা উচিত না। তারা পৃথিবীর কোন ভাইরাস নিয়ে দু’কথা জানুক আর নাই জানুক। অথচ এই বিষয়গুলো নিয়ে যাদের কথা বলার কথা ভাইরোলজিস্ট, মাইক্রোবায়োলজিস্ট, আই সি ইউ স্পেশালিস্ট, রেস্পিরেটরি মেডিসিন স্পেশালিস্ট, 
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ইন্টারনাল মেডিসিন স্পেশালিস্ট তাদেরকে খুব একটা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না।

আর IEDCR এমন একটা প্রতিষ্ঠান যারা প্রথমদিন থেকে প্রতিদিন প্রেস ব্রিফিং করে বলার চেষ্টা করছে তাদের শতভাগ প্রস্তুতি আছে, পর্যাপ্ত টেস্ট কিট আছে, পরীক্ষা করার ল্যাব আছে এককথায় ১৬ টা হটলাইন নাম্বার নিয়ে করোনা মোকাবেলায় তারা শতভাগ প্রস্তুত, কারো কোন সাহায্য প্রয়োজন নেই। 

কিন্তু বাস্তবতা হলো ১,৪৭,৫৭০ বর্গকিলোমিটার আয়তন আর ১৮ কোটি মানুষের এই দেশে ১৬ টা হটলাইন নাম্বার দিয়ে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষের ব্যাকুল আবেদনে সাড়া দিতে তারা সম্পূর্ণ অপারগ আর প্রতিদিন শত শত সাসপেক্টেড রোগীকে ২০০০ কিট দিয়ে পরীক্ষা করতে পারা কোনভাবেই সম্ভব না এটা স্বতসিদ্ধ প্রমাণিত। আবার বায়োসেফটি লেভেল-২ ল্যাব দিয়ে RT-PCR পরীক্ষা করার কথা WHO এর গাইডলাইনে থাকলেও লেভেল-৩ ছাড়া পরীক্ষা করা যাবে না এই থিউরি দিয়ে তারা ক্ষমতা আর প্রচারের আলো নিজের দিকে রাখলেও তা থেকে উত্তরণের পথ বাতলে দিতে পারেনি। লেভেল -২ ল্যাবকে কিভাবে লেভেল -৩ এ আপগ্রেড করা যায়, লেভেল-১ কে কিভাবে লেভেল-২ করা যায় এগুলো তাদের মাথায় নেই। সাসপেক্টেড আর কনট্রাক্ট ট্রেসিং করে কিভাবে অধিক সংখ্যক মানুষকে টেস্ট করানো যায় তার কোন রাস্তা তাদের জানা নেই বরং দিনশেষে ৫০ জন টেস্ট করে ৩ জন কোভিড পজিটিভ এই খবর প্রকাশিত হয়েছে স্বগৌরবে। কিন্তু ৩ জন পজিটিভ হওয়ার অর্থ বাংলাদেশে এর বাইরে আর কোন কোভিড পজিটিভ কেস নেই ব্যাপারটা তা না, বাকিদের পরীক্ষা করার সক্ষমতা, পেশাদারী মনোভাব, সদিচ্ছা, সমন্বয় আর ইচ্ছাশক্তির ঘাটতি আর সীমাবদ্ধতা। পুরষ্কারের ভাগ সবাই নিতে আগ্রহী হলেও ব্যর্থতার গ্লানি নিজেদের কাঁধে নিতে আমরা মোটেও প্রস্তুত না যদিও করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের প্রস্ততি শতভাগ বলে এতদিন দাবি করে আসছি !

আমাদের অশিক্ষিত, স্বল্পশিক্ষিত বা শিক্ষিত জনগণ বিদেশ থেকে এসে হাজী ক্যাম্পে কোয়ারেন্টাইনে যেতে রাজি না কারণ তারা রেমিট্যান্স যোদ্ধা কিন্তু বাসায় গিয়ে বাবা মা, স্ত্রী সন্তানদের ভাইরাস দিয়ে সংক্রমিত করতে রাজি।
 
আর আমজনতা দিয়াবাড়িতে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করতে দিতে রাজি না, তেজগাঁও এ অস্থায়ী হাসপাতাল করতে দেবে না, আন্দোলন করে। উত্তরায় রিজেন্ট হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত রোগী ভর্তি করতে দেবে না, ভাঙচুর চালাবে। ভাসানচর বা হাজী ক্যাম্পে কোয়ারেন্টাইনে থাকবে না, লকডাউনে মানুষ কি করে তা দেখতে বের হবে কিন্তু করোনার নিয়ন্ত্রণ আশা করে সরকারি ভাবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশনা দিয়ে সবকিছুর সমন্বয় করতে পারে না, সবাইকে নিয়ে জাতীয় কমিটি করতে পারে না, একটা ট্রায়েজ সিস্টেম চালু করতে পারে না, একটা জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করে বলতে পারে না আর কোন প্রবাসী আসতে পারবে না কিন্তু তারা নোটিশ দিতে পারে।
গতকাল পুরো জাতি অবাক বিস্ময়ে দেখলো সমন্বয়হীনতার চূড়ান্ত রূপ। মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমে সকালে যে তথ্য দিলেন আইইডিসিআর দুপুরেই সেই তথ্য উল্টে দিলো। তার আগের দিন আমরা দেখলাম দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পোষাক শ্রমিকেরা পায়ে হেঁটে ঢাকায় ফিরলো কাজে যোগদান করতে। এসে তারা জানতে পারলো কারখানা আবার বন্ধ। 
মক্কা মদিনা অনেক আগেই বন্ধ করা হয়েছে। পৃথিবীর সব মুসলিম অধ্যুষিত দেশেই যেখানে মসজিদে জামাতে নামাজ পড়া আপাতত নিষিদ্ধ করেছে; আমাদের এখানে সেই ঘোষণা এলো অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে গতকালকে।
গণমাধ্যম গুজব ছড়াচ্ছে তাই তাদের কে মনিটরিং এর জন্য আমলাদের দিয়ে কমিটি করা হলো। প্রজ্ঞাপন জারি হলো। প্রতিবাদের মুখে সেটা প্রত্যাহারও হলো। মন্ত্রীমশাই বললেন উনি কিছু জানেন না।
সর্বক্ষেত্রে এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ?

লেখক: সম্পাদক বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ হস্তান্তর আজ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ হস্তান্তর আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টোকিওতে ট্রাম্প-তাকাইচির নিরাপত্তা ও বাণিজ্য বৈঠক
টোকিওতে ট্রাম্প-তাকাইচির নিরাপত্তা ও বাণিজ্য বৈঠক

৩৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন প্রেসিডেন্টের উত্তরসূরী কে এই হুসেইন আল-শেখ?
ফিলিস্তিন প্রেসিডেন্টের উত্তরসূরী কে এই হুসেইন আল-শেখ?

৩৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর লালবাগে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীর লালবাগে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প ও কিমের মধ্যে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম : দক্ষিণ কোরিয়া
ট্রাম্প ও কিমের মধ্যে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম : দক্ষিণ কোরিয়া

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে চীনা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার দাবি ব্যবসায়ীদের
বাংলাদেশে চীনা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার দাবি ব্যবসায়ীদের

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস
ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

থ্রি-আই অ্যাটলাস ঘিরে জল্পনা বাড়ছে
থ্রি-আই অ্যাটলাস ঘিরে জল্পনা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় দুই ভাই নিহত
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম