শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, মঙ্গলবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২০

এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে?

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে?

এখন অতিকথনের সময় না। চারদিকে যে সমন্বয়হীনতা এটার সমাধান দরকার এখন এই মুহূর্তেই। শুরুতেই সমস্যার গোড়ায় নজর দেওয়া যাক। জনাব ডিজি হেলথের একটা সংগঠন আছে যার নাম ‘প্ল্যাটফরম’। এখানকার অধিকাংশ ডাক্তারই প্রাইভেট মেডিকেলের।

স্বাচিপ, বিএমএ বা ছাত্রলীগ করা সবাইকে সাইড করে রেখেছেন ডিজি মহোদয়। স্বাস্থ্যখাতে আজকের যে অস্থিরতা সেটা হলো একজন যোগ্য নেতার হাতে নেতৃত্ব না থাকার ফল। ডিজি হেলথের সামর্থ্য নেই সারা দেশের ডাক্তার নার্সদের উজ্জীবিত করার বা একত্রিত করার। মনে রাখতে হবে এটা একটা যুদ্ধ। আমরা যুদ্ধকালীন সময় পার করছি। এই যুদ্ধে প্রথমসারির যোদ্ধা হলেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। তাদের জন্য প্রণোদনা মোটিভেশন যা যা দরকার সব করেন প্লিজ। পৃথিবীর অনেক দেশেই এখন ডাক্তার নার্সদের অবসর ভেঙে পেশায় যোগ দেওয়াচ্ছে। এটাও ভাবনার দাবি রাখে।

৭১’এ দেশের জন্য লড়েছিলো লাখো তরুণপ্রাণ। ছাত্রলীগ করা পাপ না। শেখ হাসিনার প্রশ্নে, দেশের প্রশ্নে, মানুষের প্রশ্নে ছাত্রলীগ করা এই ডাক্তাররা আপোষহীন। এরা যুদ্ধের ময়দান ছাড়বে না। অন্তত একবার আমার কথাটা বিশ্বাস করেন মাননীয় দায়িত্বশীলেরা। এদেরকে কিছু দায়িত্ব দেন। নিজেদেরকে প্রমাণ করার একটা সুযোগ দেন।আপনারা না হয় একটু পেছনে থাকেন। মূল লড়াইটা এই তরুণদের লড়তে দেন।

সারা বাংলাদেশে স্বাচিপ ও বিএমএর এর মধ্যে মতদ্বৈততা থাকলেও চলমান সংকটে তারা একসাথে কাজ করবে বলে আমার বিশ্বাস। সারাদেশে উপজেলা পর্যন্ত তাদের নিজেদের অনুসারী রয়েছে। রাজনৈতিক এই  শক্তিকে এই মুহূর্তে চলমান সংকট মোকাবেলায় সরকারের কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। পেশাজীবি রাজনীতিবিদদের সাথে মূলধারার রাজনীতিবিদদের যেমন যোগাযোগ রয়েছে তেমনই যোগাযোগ রয়েছে সাধারণ মানুষের সাথেও। এই সংকটে সরাসরি কাজ করার একটা সুযোগ তৈরি করলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। হাসপাতাল থেকে রোগী ফিরিয়ে দেওয়ার যে সব অভিযোগ আসছে সেই অভিযোগগুলো কমে যাবে। 

সরকারের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ যেমন মন্ত্রী, ডিজি উনারা কেউই এই মহামারীতে গ্রহণযোগ্য বা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারছেন না। বিশেষ করে মাননীয় মন্ত্রীর বিভিন্ন সময় সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশিত রিপোর্ট আর বাস্তবতার বিস্তর ফারাক রয়েছে।

ঢাকার ভেতরে এবং প্রতিটি জেলায় যেসব হাসপাতাল করোনার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে তারা কনফার্মড (টেস্ট পজিটিভ) রোগীগুলো রাখছে। এটার কারণে করোনা সন্দেহে কোন রোগী ওখানে গেলে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। এটার কারণে রোগীর একদিক দিয়ে ভোগান্তি বাড়ছে আরেকদিকে দ্বারে দ্বারে ঘুরার কারণে কমিউনিটিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়ছে। করোনার জন্য নির্ধারিত প্রতিটি হাসপাতালে প্রবেশমুখে একটি ট্রায়াজ এরিয়া, ভেতরে কনফার্ম রোগীদের জন্য নির্ধারিত ওয়ার্ড এবং সম্ভাব্য সন্দেহজনক রোগীদের জন্য একটি আলাদা ওয়ার্ডে (আইসোলেশন ওয়ার্ড- সন্দেহজনক রোগী) রাখতে হবে। টেস্ট পজিটিভ আসলে কনফার্মড ওয়ার্ডে চলে যাবে এবং নেগেটিভ নন করোনা হাসপাতাল গুলোতে চলে যাবে। এতে করে সবার ভোগান্তি কমবে।

আরেকটা জরুরি ব্যাপার। পৃথিবীর সবদেশেরই সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) এর পরিচালক একজন সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ। একমাত্র আমাদের দেশেই সিডিসির প্রধান একজন বায়োকেমিস্ট। উনার একমাত্র যোগ্যতা উনি ডিজিডিএর মহাপরিচালকের স্ত্রী। সবদেশে সিডিসি অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে৷ আর বাংলাদেশের পরিচালকের মহামারীর বিষয়ভিত্তিক বিন্দুমাত্র ধারণা নেই। অথচ এই দুর্যোগপূর্ণ মূহুর্তে উনি বহাল তবিয়তে আছেন এবং শুধু দাপ্তরিক কাজ করছেন অর্থাৎ ফাইল সই করা। এই ক্রান্তিকালে প্রতিটি মূহুর্তে পলিসি প্লানিংএর অনেক বিষয় আছে অথচ বায়োকেমিস্ট্রির লোক হওয়াতে তিনি বিন্দুমাত্র ভূমিকা রাখতে পারছেন না।এটার কড়া মাসুল দিচ্ছে জাতি। প্রতিটি হাসপাতালকে এই মহামারীর জন্য প্রস্তুত করা সিডিসির কাজ অথচ সারাদেশের কোন হাসপাতালকে এখন পর্যন্ত যথাযথ প্রস্তুত করতে পারেনি৷ ঢাকার অনেক হাসপাতাল করোনার জন্য ঘোষণা করে দিলেও বেশ কয়েকটি হাসপাতালে পর্যাপ্ত সরঞ্জাম পাঠাতে পারেনি। যেমন শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট। এটার নাম ডিক্লেয়ার করে দিলেও এটা বিন্দুমাত্র প্রস্তুত নয়৷ শুধু কাগজে-কলমে প্রস্তুত। সিডিসির এই অব্যবস্থপনার কারণে সাধারণ রোগীদের হয়রানি বেড়ে গেছে। লোকজন বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং বিভিন্ন হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরছে। সামাজিক অস্থিরতা বাড়ছে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে।  সিডিসির এহেন গাফিলতির কারণে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।

CMSD তে চিকিৎসকদের জন্য বরাদ্দকৃত নির্ধারিত মডেলের N95 3M ব্রান্ডের মাস্ক নাকি ভুল করে অন্য ব্রান্ডের সাধারণ নিম্নমানের মাস্ক হয়ে গেছে যার দাম নির্ধারিত দামের অনেকগুণ কম।

জ্যাক মা ফাউন্ডেশন এর আলীবাবা থেকে বরাদ্দকৃত মাস্ক, পিপিই নাকি রাস্তঘাট এবং খোলাবাজারে উচ্চমূল্যে পাওয়া যাচ্ছে।

WHO, CDC চিকিৎসক এবং হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের জন্য ক্যাটগরি ১,২,৩,৪ পিপিই সাজেস্ট করলেও বাংলাদেশে পলেস্টার, নাইলন কাপড়ের গার্মেন্টস এর সেলাই করা কাফনের কাপড়ের পোশাক কে পিপিই বলে চালানো হচ্ছে।

দিনরাত টকশোতে যারা উপদেশ দিয়ে যাচ্ছেন কি করা উচিত আর কি করা উচিত না। তারা পৃথিবীর কোন ভাইরাস নিয়ে দু’কথা জানুক আর নাই জানুক। অথচ এই বিষয়গুলো নিয়ে যাদের কথা বলার কথা ভাইরোলজিস্ট, মাইক্রোবায়োলজিস্ট, আই সি ইউ স্পেশালিস্ট, রেস্পিরেটরি মেডিসিন স্পেশালিস্ট, 
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ইন্টারনাল মেডিসিন স্পেশালিস্ট তাদেরকে খুব একটা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না।

আর IEDCR এমন একটা প্রতিষ্ঠান যারা প্রথমদিন থেকে প্রতিদিন প্রেস ব্রিফিং করে বলার চেষ্টা করছে তাদের শতভাগ প্রস্তুতি আছে, পর্যাপ্ত টেস্ট কিট আছে, পরীক্ষা করার ল্যাব আছে এককথায় ১৬ টা হটলাইন নাম্বার নিয়ে করোনা মোকাবেলায় তারা শতভাগ প্রস্তুত, কারো কোন সাহায্য প্রয়োজন নেই। 

কিন্তু বাস্তবতা হলো ১,৪৭,৫৭০ বর্গকিলোমিটার আয়তন আর ১৮ কোটি মানুষের এই দেশে ১৬ টা হটলাইন নাম্বার দিয়ে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষের ব্যাকুল আবেদনে সাড়া দিতে তারা সম্পূর্ণ অপারগ আর প্রতিদিন শত শত সাসপেক্টেড রোগীকে ২০০০ কিট দিয়ে পরীক্ষা করতে পারা কোনভাবেই সম্ভব না এটা স্বতসিদ্ধ প্রমাণিত। আবার বায়োসেফটি লেভেল-২ ল্যাব দিয়ে RT-PCR পরীক্ষা করার কথা WHO এর গাইডলাইনে থাকলেও লেভেল-৩ ছাড়া পরীক্ষা করা যাবে না এই থিউরি দিয়ে তারা ক্ষমতা আর প্রচারের আলো নিজের দিকে রাখলেও তা থেকে উত্তরণের পথ বাতলে দিতে পারেনি। লেভেল -২ ল্যাবকে কিভাবে লেভেল -৩ এ আপগ্রেড করা যায়, লেভেল-১ কে কিভাবে লেভেল-২ করা যায় এগুলো তাদের মাথায় নেই। সাসপেক্টেড আর কনট্রাক্ট ট্রেসিং করে কিভাবে অধিক সংখ্যক মানুষকে টেস্ট করানো যায় তার কোন রাস্তা তাদের জানা নেই বরং দিনশেষে ৫০ জন টেস্ট করে ৩ জন কোভিড পজিটিভ এই খবর প্রকাশিত হয়েছে স্বগৌরবে। কিন্তু ৩ জন পজিটিভ হওয়ার অর্থ বাংলাদেশে এর বাইরে আর কোন কোভিড পজিটিভ কেস নেই ব্যাপারটা তা না, বাকিদের পরীক্ষা করার সক্ষমতা, পেশাদারী মনোভাব, সদিচ্ছা, সমন্বয় আর ইচ্ছাশক্তির ঘাটতি আর সীমাবদ্ধতা। পুরষ্কারের ভাগ সবাই নিতে আগ্রহী হলেও ব্যর্থতার গ্লানি নিজেদের কাঁধে নিতে আমরা মোটেও প্রস্তুত না যদিও করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের প্রস্ততি শতভাগ বলে এতদিন দাবি করে আসছি !

আমাদের অশিক্ষিত, স্বল্পশিক্ষিত বা শিক্ষিত জনগণ বিদেশ থেকে এসে হাজী ক্যাম্পে কোয়ারেন্টাইনে যেতে রাজি না কারণ তারা রেমিট্যান্স যোদ্ধা কিন্তু বাসায় গিয়ে বাবা মা, স্ত্রী সন্তানদের ভাইরাস দিয়ে সংক্রমিত করতে রাজি।
 
আর আমজনতা দিয়াবাড়িতে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করতে দিতে রাজি না, তেজগাঁও এ অস্থায়ী হাসপাতাল করতে দেবে না, আন্দোলন করে। উত্তরায় রিজেন্ট হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত রোগী ভর্তি করতে দেবে না, ভাঙচুর চালাবে। ভাসানচর বা হাজী ক্যাম্পে কোয়ারেন্টাইনে থাকবে না, লকডাউনে মানুষ কি করে তা দেখতে বের হবে কিন্তু করোনার নিয়ন্ত্রণ আশা করে সরকারি ভাবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশনা দিয়ে সবকিছুর সমন্বয় করতে পারে না, সবাইকে নিয়ে জাতীয় কমিটি করতে পারে না, একটা ট্রায়েজ সিস্টেম চালু করতে পারে না, একটা জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করে বলতে পারে না আর কোন প্রবাসী আসতে পারবে না কিন্তু তারা নোটিশ দিতে পারে।
গতকাল পুরো জাতি অবাক বিস্ময়ে দেখলো সমন্বয়হীনতার চূড়ান্ত রূপ। মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমে সকালে যে তথ্য দিলেন আইইডিসিআর দুপুরেই সেই তথ্য উল্টে দিলো। তার আগের দিন আমরা দেখলাম দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পোষাক শ্রমিকেরা পায়ে হেঁটে ঢাকায় ফিরলো কাজে যোগদান করতে। এসে তারা জানতে পারলো কারখানা আবার বন্ধ। 
মক্কা মদিনা অনেক আগেই বন্ধ করা হয়েছে। পৃথিবীর সব মুসলিম অধ্যুষিত দেশেই যেখানে মসজিদে জামাতে নামাজ পড়া আপাতত নিষিদ্ধ করেছে; আমাদের এখানে সেই ঘোষণা এলো অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে গতকালকে।
গণমাধ্যম গুজব ছড়াচ্ছে তাই তাদের কে মনিটরিং এর জন্য আমলাদের দিয়ে কমিটি করা হলো। প্রজ্ঞাপন জারি হলো। প্রতিবাদের মুখে সেটা প্রত্যাহারও হলো। মন্ত্রীমশাই বললেন উনি কিছু জানেন না।
সর্বক্ষেত্রে এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ?

লেখক: সম্পাদক বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা