শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, মঙ্গলবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২০

এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে?

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে?

এখন অতিকথনের সময় না। চারদিকে যে সমন্বয়হীনতা এটার সমাধান দরকার এখন এই মুহূর্তেই। শুরুতেই সমস্যার গোড়ায় নজর দেওয়া যাক। জনাব ডিজি হেলথের একটা সংগঠন আছে যার নাম ‘প্ল্যাটফরম’। এখানকার অধিকাংশ ডাক্তারই প্রাইভেট মেডিকেলের।

স্বাচিপ, বিএমএ বা ছাত্রলীগ করা সবাইকে সাইড করে রেখেছেন ডিজি মহোদয়। স্বাস্থ্যখাতে আজকের যে অস্থিরতা সেটা হলো একজন যোগ্য নেতার হাতে নেতৃত্ব না থাকার ফল। ডিজি হেলথের সামর্থ্য নেই সারা দেশের ডাক্তার নার্সদের উজ্জীবিত করার বা একত্রিত করার। মনে রাখতে হবে এটা একটা যুদ্ধ। আমরা যুদ্ধকালীন সময় পার করছি। এই যুদ্ধে প্রথমসারির যোদ্ধা হলেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। তাদের জন্য প্রণোদনা মোটিভেশন যা যা দরকার সব করেন প্লিজ। পৃথিবীর অনেক দেশেই এখন ডাক্তার নার্সদের অবসর ভেঙে পেশায় যোগ দেওয়াচ্ছে। এটাও ভাবনার দাবি রাখে।

৭১’এ দেশের জন্য লড়েছিলো লাখো তরুণপ্রাণ। ছাত্রলীগ করা পাপ না। শেখ হাসিনার প্রশ্নে, দেশের প্রশ্নে, মানুষের প্রশ্নে ছাত্রলীগ করা এই ডাক্তাররা আপোষহীন। এরা যুদ্ধের ময়দান ছাড়বে না। অন্তত একবার আমার কথাটা বিশ্বাস করেন মাননীয় দায়িত্বশীলেরা। এদেরকে কিছু দায়িত্ব দেন। নিজেদেরকে প্রমাণ করার একটা সুযোগ দেন।আপনারা না হয় একটু পেছনে থাকেন। মূল লড়াইটা এই তরুণদের লড়তে দেন।

সারা বাংলাদেশে স্বাচিপ ও বিএমএর এর মধ্যে মতদ্বৈততা থাকলেও চলমান সংকটে তারা একসাথে কাজ করবে বলে আমার বিশ্বাস। সারাদেশে উপজেলা পর্যন্ত তাদের নিজেদের অনুসারী রয়েছে। রাজনৈতিক এই  শক্তিকে এই মুহূর্তে চলমান সংকট মোকাবেলায় সরকারের কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। পেশাজীবি রাজনীতিবিদদের সাথে মূলধারার রাজনীতিবিদদের যেমন যোগাযোগ রয়েছে তেমনই যোগাযোগ রয়েছে সাধারণ মানুষের সাথেও। এই সংকটে সরাসরি কাজ করার একটা সুযোগ তৈরি করলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। হাসপাতাল থেকে রোগী ফিরিয়ে দেওয়ার যে সব অভিযোগ আসছে সেই অভিযোগগুলো কমে যাবে। 

সরকারের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ যেমন মন্ত্রী, ডিজি উনারা কেউই এই মহামারীতে গ্রহণযোগ্য বা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারছেন না। বিশেষ করে মাননীয় মন্ত্রীর বিভিন্ন সময় সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশিত রিপোর্ট আর বাস্তবতার বিস্তর ফারাক রয়েছে।

ঢাকার ভেতরে এবং প্রতিটি জেলায় যেসব হাসপাতাল করোনার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে তারা কনফার্মড (টেস্ট পজিটিভ) রোগীগুলো রাখছে। এটার কারণে করোনা সন্দেহে কোন রোগী ওখানে গেলে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। এটার কারণে রোগীর একদিক দিয়ে ভোগান্তি বাড়ছে আরেকদিকে দ্বারে দ্বারে ঘুরার কারণে কমিউনিটিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়ছে। করোনার জন্য নির্ধারিত প্রতিটি হাসপাতালে প্রবেশমুখে একটি ট্রায়াজ এরিয়া, ভেতরে কনফার্ম রোগীদের জন্য নির্ধারিত ওয়ার্ড এবং সম্ভাব্য সন্দেহজনক রোগীদের জন্য একটি আলাদা ওয়ার্ডে (আইসোলেশন ওয়ার্ড- সন্দেহজনক রোগী) রাখতে হবে। টেস্ট পজিটিভ আসলে কনফার্মড ওয়ার্ডে চলে যাবে এবং নেগেটিভ নন করোনা হাসপাতাল গুলোতে চলে যাবে। এতে করে সবার ভোগান্তি কমবে।

আরেকটা জরুরি ব্যাপার। পৃথিবীর সবদেশেরই সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) এর পরিচালক একজন সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ। একমাত্র আমাদের দেশেই সিডিসির প্রধান একজন বায়োকেমিস্ট। উনার একমাত্র যোগ্যতা উনি ডিজিডিএর মহাপরিচালকের স্ত্রী। সবদেশে সিডিসি অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে৷ আর বাংলাদেশের পরিচালকের মহামারীর বিষয়ভিত্তিক বিন্দুমাত্র ধারণা নেই। অথচ এই দুর্যোগপূর্ণ মূহুর্তে উনি বহাল তবিয়তে আছেন এবং শুধু দাপ্তরিক কাজ করছেন অর্থাৎ ফাইল সই করা। এই ক্রান্তিকালে প্রতিটি মূহুর্তে পলিসি প্লানিংএর অনেক বিষয় আছে অথচ বায়োকেমিস্ট্রির লোক হওয়াতে তিনি বিন্দুমাত্র ভূমিকা রাখতে পারছেন না।এটার কড়া মাসুল দিচ্ছে জাতি। প্রতিটি হাসপাতালকে এই মহামারীর জন্য প্রস্তুত করা সিডিসির কাজ অথচ সারাদেশের কোন হাসপাতালকে এখন পর্যন্ত যথাযথ প্রস্তুত করতে পারেনি৷ ঢাকার অনেক হাসপাতাল করোনার জন্য ঘোষণা করে দিলেও বেশ কয়েকটি হাসপাতালে পর্যাপ্ত সরঞ্জাম পাঠাতে পারেনি। যেমন শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট। এটার নাম ডিক্লেয়ার করে দিলেও এটা বিন্দুমাত্র প্রস্তুত নয়৷ শুধু কাগজে-কলমে প্রস্তুত। সিডিসির এই অব্যবস্থপনার কারণে সাধারণ রোগীদের হয়রানি বেড়ে গেছে। লোকজন বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং বিভিন্ন হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরছে। সামাজিক অস্থিরতা বাড়ছে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে।  সিডিসির এহেন গাফিলতির কারণে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।

CMSD তে চিকিৎসকদের জন্য বরাদ্দকৃত নির্ধারিত মডেলের N95 3M ব্রান্ডের মাস্ক নাকি ভুল করে অন্য ব্রান্ডের সাধারণ নিম্নমানের মাস্ক হয়ে গেছে যার দাম নির্ধারিত দামের অনেকগুণ কম।

জ্যাক মা ফাউন্ডেশন এর আলীবাবা থেকে বরাদ্দকৃত মাস্ক, পিপিই নাকি রাস্তঘাট এবং খোলাবাজারে উচ্চমূল্যে পাওয়া যাচ্ছে।

WHO, CDC চিকিৎসক এবং হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের জন্য ক্যাটগরি ১,২,৩,৪ পিপিই সাজেস্ট করলেও বাংলাদেশে পলেস্টার, নাইলন কাপড়ের গার্মেন্টস এর সেলাই করা কাফনের কাপড়ের পোশাক কে পিপিই বলে চালানো হচ্ছে।

দিনরাত টকশোতে যারা উপদেশ দিয়ে যাচ্ছেন কি করা উচিত আর কি করা উচিত না। তারা পৃথিবীর কোন ভাইরাস নিয়ে দু’কথা জানুক আর নাই জানুক। অথচ এই বিষয়গুলো নিয়ে যাদের কথা বলার কথা ভাইরোলজিস্ট, মাইক্রোবায়োলজিস্ট, আই সি ইউ স্পেশালিস্ট, রেস্পিরেটরি মেডিসিন স্পেশালিস্ট, 
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ইন্টারনাল মেডিসিন স্পেশালিস্ট তাদেরকে খুব একটা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না।

আর IEDCR এমন একটা প্রতিষ্ঠান যারা প্রথমদিন থেকে প্রতিদিন প্রেস ব্রিফিং করে বলার চেষ্টা করছে তাদের শতভাগ প্রস্তুতি আছে, পর্যাপ্ত টেস্ট কিট আছে, পরীক্ষা করার ল্যাব আছে এককথায় ১৬ টা হটলাইন নাম্বার নিয়ে করোনা মোকাবেলায় তারা শতভাগ প্রস্তুত, কারো কোন সাহায্য প্রয়োজন নেই। 

কিন্তু বাস্তবতা হলো ১,৪৭,৫৭০ বর্গকিলোমিটার আয়তন আর ১৮ কোটি মানুষের এই দেশে ১৬ টা হটলাইন নাম্বার দিয়ে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষের ব্যাকুল আবেদনে সাড়া দিতে তারা সম্পূর্ণ অপারগ আর প্রতিদিন শত শত সাসপেক্টেড রোগীকে ২০০০ কিট দিয়ে পরীক্ষা করতে পারা কোনভাবেই সম্ভব না এটা স্বতসিদ্ধ প্রমাণিত। আবার বায়োসেফটি লেভেল-২ ল্যাব দিয়ে RT-PCR পরীক্ষা করার কথা WHO এর গাইডলাইনে থাকলেও লেভেল-৩ ছাড়া পরীক্ষা করা যাবে না এই থিউরি দিয়ে তারা ক্ষমতা আর প্রচারের আলো নিজের দিকে রাখলেও তা থেকে উত্তরণের পথ বাতলে দিতে পারেনি। লেভেল -২ ল্যাবকে কিভাবে লেভেল -৩ এ আপগ্রেড করা যায়, লেভেল-১ কে কিভাবে লেভেল-২ করা যায় এগুলো তাদের মাথায় নেই। সাসপেক্টেড আর কনট্রাক্ট ট্রেসিং করে কিভাবে অধিক সংখ্যক মানুষকে টেস্ট করানো যায় তার কোন রাস্তা তাদের জানা নেই বরং দিনশেষে ৫০ জন টেস্ট করে ৩ জন কোভিড পজিটিভ এই খবর প্রকাশিত হয়েছে স্বগৌরবে। কিন্তু ৩ জন পজিটিভ হওয়ার অর্থ বাংলাদেশে এর বাইরে আর কোন কোভিড পজিটিভ কেস নেই ব্যাপারটা তা না, বাকিদের পরীক্ষা করার সক্ষমতা, পেশাদারী মনোভাব, সদিচ্ছা, সমন্বয় আর ইচ্ছাশক্তির ঘাটতি আর সীমাবদ্ধতা। পুরষ্কারের ভাগ সবাই নিতে আগ্রহী হলেও ব্যর্থতার গ্লানি নিজেদের কাঁধে নিতে আমরা মোটেও প্রস্তুত না যদিও করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের প্রস্ততি শতভাগ বলে এতদিন দাবি করে আসছি !

আমাদের অশিক্ষিত, স্বল্পশিক্ষিত বা শিক্ষিত জনগণ বিদেশ থেকে এসে হাজী ক্যাম্পে কোয়ারেন্টাইনে যেতে রাজি না কারণ তারা রেমিট্যান্স যোদ্ধা কিন্তু বাসায় গিয়ে বাবা মা, স্ত্রী সন্তানদের ভাইরাস দিয়ে সংক্রমিত করতে রাজি।
 
আর আমজনতা দিয়াবাড়িতে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করতে দিতে রাজি না, তেজগাঁও এ অস্থায়ী হাসপাতাল করতে দেবে না, আন্দোলন করে। উত্তরায় রিজেন্ট হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত রোগী ভর্তি করতে দেবে না, ভাঙচুর চালাবে। ভাসানচর বা হাজী ক্যাম্পে কোয়ারেন্টাইনে থাকবে না, লকডাউনে মানুষ কি করে তা দেখতে বের হবে কিন্তু করোনার নিয়ন্ত্রণ আশা করে সরকারি ভাবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশনা দিয়ে সবকিছুর সমন্বয় করতে পারে না, সবাইকে নিয়ে জাতীয় কমিটি করতে পারে না, একটা ট্রায়েজ সিস্টেম চালু করতে পারে না, একটা জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করে বলতে পারে না আর কোন প্রবাসী আসতে পারবে না কিন্তু তারা নোটিশ দিতে পারে।
গতকাল পুরো জাতি অবাক বিস্ময়ে দেখলো সমন্বয়হীনতার চূড়ান্ত রূপ। মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমে সকালে যে তথ্য দিলেন আইইডিসিআর দুপুরেই সেই তথ্য উল্টে দিলো। তার আগের দিন আমরা দেখলাম দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পোষাক শ্রমিকেরা পায়ে হেঁটে ঢাকায় ফিরলো কাজে যোগদান করতে। এসে তারা জানতে পারলো কারখানা আবার বন্ধ। 
মক্কা মদিনা অনেক আগেই বন্ধ করা হয়েছে। পৃথিবীর সব মুসলিম অধ্যুষিত দেশেই যেখানে মসজিদে জামাতে নামাজ পড়া আপাতত নিষিদ্ধ করেছে; আমাদের এখানে সেই ঘোষণা এলো অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে গতকালকে।
গণমাধ্যম গুজব ছড়াচ্ছে তাই তাদের কে মনিটরিং এর জন্য আমলাদের দিয়ে কমিটি করা হলো। প্রজ্ঞাপন জারি হলো। প্রতিবাদের মুখে সেটা প্রত্যাহারও হলো। মন্ত্রীমশাই বললেন উনি কিছু জানেন না।
সর্বক্ষেত্রে এই সমন্বয়হীনতা আমাদের কোন মৃত্যুপুরীর দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ?

লেখক: সম্পাদক বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়