শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৫, বুধবার, ১২ আগস্ট, ২০২০

শোকের মাস আগস্টে স্বাধীনতা বিরোধীরা আজও সক্রিয়

এইচ টি জুবায়ের সৈকত
অনলাইন ভার্সন
শোকের মাস আগস্টে স্বাধীনতা বিরোধীরা আজও সক্রিয়

আগস্ট মানেই বাংলাদেশের কাছে বিভীষিকা। শোকের মাস আগস্ট। ষড়যন্ত্রের মাসও। আজও ষড়যন্ত্র চলছে। পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ১৯৭১-এ তাঁদের দেশীয় দোসরদের সাহায্যে নির্মম অত্যাচার চালায় আগস্টে। একাধিক বধ্যভূমি রক্তাক্ত হয়ে ওঠে মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষের রক্তে। ব্যাপক গণহত্যার পাশাপাশি চলে মা-বোনদের সম্ভ্রম লুণ্ঠন। ১৯৭১-এর ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চ লাইটের মাধ্যমে শুরু হয় বর্বরতার চূড়ান্ত নিদর্শন। পাকিস্তানিদের বাঙালি নিধন কর্মকাণ্ডে মদদ যুগিয়েছে চীন। মুখ ঘুরিয়ে ছিল আমেরিকা-সহ বিভিন্ন দেশ। কিন্তু প্রতিবেশীর দুর্দশায় চুপ করে থাকতে পারেনি ভারত। ভারতীয় সেনাদের সার্বিক সহযোগিতায় মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে পরাস্ত হয় পাকিস্তান। কিন্তু বিদেশীদের চক্রান্ত আজও শেষ হয়নি। আগস্ট এলেই যেন বেড়ে যায় শত্রুর হিংস্রতা। তাই ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে খুন করার পর  ২০০৪-এ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকেও হত্যার চেষ্টা করা হয়।

বাংলাদেশের রক্তাক্ত ইতিহাসের জন্ম আগস্টেই। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট মধ্যরাতে ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগের মধ্যেই ছিলো রক্তাক্ত পরিণতির বীজ। ব্রিটিশরা ভারতের পূর্ব-প্রান্তকে পশ্চিমপ্রান্তের পাকিস্তানের সঙ্গে জুড়ে দেয়। সাবেক পূর্ব পাকিস্তান হয়ে ওঠে পাকিস্তানিদের অত্যাচার আর লুণ্ঠনের মুক্তভূমি। ভাষা, কৃষ্টি, সংস্কৃতি থেকে শুরু করে সবকিছুতেই বাড়তে থাকে পাক-অত্যাচার। রাজনৈতিক অধিকারও কেড়ে নেওয়া হয় পূর্ব-পাকিস্তানিদের। ১৯৭১-এর ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে পাকিস্তান অত্যাচারের বিরুদ্ধে জনগণকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ডাক দেন। আর তারপরই শুরু হয় অপারেশন সার্চ লাইট নামে পাকিস্তান বাহিনীর নির্মম অত্যাচার। ২৫ মার্চ থেকেই রক্তাক্ত হতে শুরু করে বধ্যভূমি। ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হন পাকিস্তানিদের হাতে। ২ লাখেরও বেশি মা-বোনের সম্ভ্রম লুণ্ঠিত হয়। তবে সেই অত্যাচার দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ভারতীয় সেনাবাহিনীর সার্বিক সহযোগিতায় মহান মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তান সেনাকে ৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য করে। শত-সহস্র শহীদের রক্তের বিনিময়ে জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। তারপরও ষড়যন্ত্র বন্ধ হয়নি। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ও যুদ্ধাপরাধীরা এখনও বাংলাদেশকে অস্থির করে তোলার চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে।

২৫ মার্চ মাস থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্মম গণহত্যায় লাল হয়ে ওঠে পদ্মা-মেঘনার পানি। সংগঠিত হয় একাধিক গণহত্যা, ধর্ষণ ও লুটপাট। ৭১-এর আগস্ট মাসও ছিল ভয়াবহ। মুক্তিযোদ্ধারা প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করলেও তাঁদের দেশীয় শত্রুরা অত্যাচারের মাত্রা বাড়াতে থাকে। রাজাকার আর আলবদরদের চেষ্টায় প্রায় প্রতিদিনই বাংলার মাটি রক্তাক্ত হয় বীর শহিদের রক্তে। লক্ষ লক্ষ মানুষ শরণার্থী হতে বাধ্য হন। বর্বরতার বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরে ভারতীয় কিংবদন্তি সেতার শিল্পী পন্ডিত রবিশঙ্করের অনুরোধে জর্জ হ্যারিসন আয়োজন করেছিলেন বাংলাদেশের সমর্থনে কনসার্ট। বব ডিলান-সহ বহু নামী শিল্পী সেই কনসার্টে অংশ নেন।

১৯৭১-এর আগস্টের প্রতিটি দিনই ছিলো ভয়াবহ। মার্চ থেকেই শুরু হয়েছিল বাঙালি নিধন। আগস্টেও সেটা চলতে থাকে। ৩ আগস্ট ঝিনাইগাতী উপজেলার গারো পাহাড়ের পাদদেশে ছোটগ্রাম নকশী সেদিন রক্তাক্ত হয়েছিল পাকিস্তানি সেনার অত্যাচারে। রাজাকার আর আলবদরদের সহযোগিতায় বহু মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে হত্যা করা হয় নকশীর মাটিতে। ৪ আগস্ট আটোয়ারি গণহত্যা পাকিস্তানের বর্বরতার আরেক নিদর্শন। আটোয়ারি উপজেলার ধামোর ইউনিয়ন থেকে জনা পঁচিশেক মানুষকে পাকিস্তানি সেনা ছাউনিতে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্মম অত্যাচারের পর হত্যা করা হয়। এর পরদিনই চুয়াডাঙায় ৮ মুক্তিযোদ্ধা শহিদ হন। গ্রামবাসীরাও রক্তাক্ত হন পাকিস্তানি হানাদারদের গুলিবর্ষণে। ৭ আগস্ট ঠাকুরগাঁও জেলার রুহিয়া ইউনিয়ণের রামনাথ হাটের গণহত্যা সেখানকার মানুষ আজও ভুলতে পারেনি। গ্রামবাসীকে তুলে নিয়ে গিয়ে অত্যাচার করা হয়। বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করা হয় শিশু ও কিশোরদেরও। দুই দিন ধরে গণহত্যা চালিয়ে স্থানীয় নুরুল ইসলামের বাড়িতে পাকিস্তানি হানাদাররা মৃতদের লাশ কবর দেয়।

বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুরে শুধুমাত্র জানাজায় অংশ নেওয়ার অপরাধে পাকিস্তানি হানাদাররা গণহত্যা চালায়। ১৬ আগস্ট স্থানীয় সোমেশ্বর নদীর পারে রশি দিয়ে বেঁধে মেশিন গানের গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেওয়া হয় নিরীহ গ্রামবাসীদের দেহ। তারপর সেই লাশ ভাসিয়ে দেওয়া হয় সোমেশ্বরী নদীতে। খুলনা, সিলেট, ময়মনসিংহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুন্দরবন প্রভৃতি জায়গায় একাধিক বধ্যভূমিতে চলতেই থাকে পাকিস্তানিদের হত্যাযজ্ঞ। বানিয়াচঙ্গ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল কাগাপাশা ইউনিয়নের হিন্দু অধ্যুষিত মাকালকান্দি রক্তাক্ত হলো ১৮ আগস্ট। পুলিশ অফিসার জয়নাল আবেদিন ও রাজাকার সৈয়দ ফজলুল হককে সঙ্গে নিয়ে মনসা পূজার দিন মাকালকান্দি গ্রামে নিরীহ মানুষদের ওপর হামলা চালায় পাকিস্তানি সেনারা। তাদের অতর্কিত হামলায় বহু গ্রামবাসী প্রাণ হারান। ১২ জন গ্রামবাসীকে সূতা নদীর সামনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়। বাকিদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে খুন করে পাকিস্তানিরা। ১৯ আগস্ট সকালে নোয়াখালির গোপালপুর রক্তাক্ত হয় পাকিস্তানি বর্বরতায়। শ-দুয়েক পাকিস্তানি সেনা গোপালপুর বাজারে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাজার থেকে ধরে এনে খালপাড়ে দাঁড় করিয়ে ৫৬ জনকে গুলি করে। একইভাবে ১৯৭১ সালের ২১ আগস্ট ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার শালীহর গ্রামে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যায় ১ জন মুসলমান ও ১৩ জন হিন্দু প্রাণ হারান। ২৮ আগস্ট আখাউড়া উপজেলার টানমান্দাইলে গঙ্গাসাগর দিঘির পারে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়  মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের আত্মীয়দের।

১৯৭১ সালে আগস্টের শেষদিনটি ছিলো মঙ্গলবার। আর সেই মঙ্গলবারই নরসিংদী ও সুনামগঞ্জের মানুষদের কাছে ছিলো বিভীষিকাময় দিন। দিনের শুরুটা অবশ্য ছিলো মুক্তিবাহিনীর পক্ষে। এদিন শিবপুর থানায় সফল আক্রমণ চালান মুক্তিযোদ্ধারা। পুটিয়রে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রবল বিক্রমে ৩৩টি মরদেহ ফেলে রেখে পালাতে হয় পাকিস্তানি সেনাদের। চার ঘণ্টার যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনার ক্যাপ্টেন সেলিমও প্রাণ হারায়। এরপরই পাকিস্তানি-সেনারা নিরীহ গ্রামবাসীদের ওপর গণহত্যা চালায়। রাজাকার, অলবদররা শান্তি বৈঠকের নামে গ্রামবাসীদের ছিরামিসি উচ্চ বিদ্যালয়ে জমায়েত হন। তারপরই নৌকায় পিঠমোড়া করে বেঁধে চলে গুলিবৃষ্টি। ১২৬ জন গ্রামবাসী শহিদ হন। জনশূন্য গ্রামে চলে লুঠতরাজ। শেরপুর নকলা উপজেলার নারায়ণ খোলাতেও ১৬ জন মুক্তিযোদ্ধা-সহ অর্ধশতাধিক মানুষ প্রাণ হারান। ১৯৭১-এর ৩১ আগস্ট পাকহানাদার বাহিনী সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার মীরপুর ইউনিয়নের শ্রীরামসী গ্রামে স্থানীয় রাজাকারদের সহযোগিতায় নারকীয় তাণ্ডব চালিয়ে গ্রামের সহজ সরল ১২৬ জনকে হত্যা করে। আগস্টের শেষ দিনে অবশ্য পাকিস্তানেরও ৫০-৬০ জন মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে প্রাণ হারায়।

১৯৭১-এর পরেও আগস্ট মাসে হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করার বিন্দুমাত্র লক্ষণ নেই স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে নিহত হন বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ পুরুষ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী শেখ ফজিলাতুননেছা, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, শেখ কামালের স্ত্রী সুলতানা কামাল, জামালের স্ত্রী রোজী জামাল, বঙ্গবন্ধুর ভাই শেখ নাসের, এসবি অফিসার সিদ্দিকুর রহমান, কর্নেল জামিল, সেনা সদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হক, প্রায় একই সময়ে ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে যুবলীগ নেতা শেখ ফজলুল হক মণির বাসায় হামলা চালিয়ে শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াতের বাসায় হামলা করে সেরনিয়াবাত ও তার কন্যা বেবী, পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতি সুকান্ত বাবু, আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বড় ভাইয়ের ছেলে সজীব সেরনিয়াবাত এবং এক আত্মীয় বেন্টু খান। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দেশের বাইরে থাকায় সে যাত্রায় প্রাণে বেঁচে যান। কিন্তু তারপরও চলছে তাঁদেরকেও খুন করার ষড়যন্ত্র।  ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড ছুড়ে হত্যার চেষ্টা হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর কন্যা, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। অল্পের জন্য সেদিন তিনি বেঁচে গেলেও  আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত এবং শ-পাঁচেক নেতাকর্মী আহত হন।

চক্রান্ত এখনও থামেনি।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শুরু হয়েছে ঘাতক-দালাল নির্মূল এবং যুদ্ধাপরাধীদের সাজাদান প্রক্রিয়া। ভারত অবশ্য সবসময়ই বাংলাদেশের পাশে থেকেছে। বঙ্গবন্ধু নিজেই ১৯৭৪ সালে ১৮ জানুয়ারি আওয়ামী লিগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে বলেছিলেন, ভারতের ১৪ হাজার সেনা বাংলার মাটিতে রক্ত দিয়ে বাংলার মানুষকে বাঁচিয়েছিল। কিন্তু কখনওই কোনও ঔপনিবেশিক মানসিকতা ছিলো না ভারতের। তাই পাকিস্তান বাহিনীকে পরাস্ত করেও ভারতীয় সেনা এক মুহূর্তও থাকেনি বাংলাদেশে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি তবু ভারত বিরোধিতার নামে দেশটিকে দুর্বল করার খেলায় মত্ত।  তাই আগস্ট শুধু শোকের মাস হিসেবেই নয়, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় রাজাকারদের ষড়যন্ত্র বানচালের ভাবনাকেও গুরুত্ব দিতে হবে আগস্টে। নইলে সর্বনাশ।

লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে