শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

১৯৭১ সালের কিছু স্মরণীয় ঘটনা

বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ এ কে এম রফিকুল আলম
অনলাইন ভার্সন
১৯৭১ সালের কিছু স্মরণীয় ঘটনা

১৯৭০ সালের শেষ ভাগে আমি পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি, রাওয়ালপিন্ডি থেকে বাংলাদেশ অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি গাজীপুর সেনানিবাসে বদলি হয়ে আসি। কিছুদিন পরেই পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেবারের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর দল আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জয়লাভ করে। কিন্তু সামরিক জান্তা প্রধান প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করছিল না। বার বার মিটিংয়ের নামে অন্যায়ভাবে কালক্ষেপণ করছিল। ফলে সমগ্র বাঙালি জাতি বিক্ষুব্ধ হয়ে প্রবল আন্দোলন গড়ে তোলে। বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবিতে সমগ্র দেশব্যাপী গণমিটিং, মিছিল চলতে থাকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। ছাত্র নেতারা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও পরামর্শে স্বাধীনতার পক্ষে কাজ শুরু করে। তারা জাতীয় পতাকার রূপরেখা তৈরি করে। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা হস্তান্তরের নামে প্রহসনমূলকভাবে কালক্ষেপণ করতে থাকে এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্য ও সামরিক সরঞ্জাম আনতে থাকে।

ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় বঙ্গবন্ধুর ডাকে ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ থেকে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে সকল অফিস, আদালত, ব্যাংক, বীমা ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে চলতে থাকে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। সেদিন লাখ লাখ জনতা রেসকোর্স ময়দানে উপস্থিত হয়ে তাঁর ভাষণ শোনেন। প্রকৃতপক্ষে ৭ মার্চের এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের রূপরেখা ঘোষণা করেন। সামরিক জান্তা বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় গাজীপুরে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি ও মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে স্থানীয়ভাবে প্রবল আন্দোলন গড়ে উঠে। প্রতিদিন মিটিং, মিছিল চলতে থাকে। মার্চের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তানি সেনা অফিসারকে গাজীপুরে হত্যা করার পর পাকিস্তানি সৈন্যরা গাজীপুরে ঢোকার চেষ্টা করে। এ সময় আন্দোলন চরমে উঠে এবং আন্দোলনকারীরা রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় গাছের গুঁড়ি ফেলে ব্যারিকেড দেয়, যাতে পাকিস্তানি সেনারা ঢাকা থেকে গাজীপুরে আসতে না পারে। পাকিস্তানি সেনারা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে আন্দোলনকারীদের বাধার মুখোমুখি হয়।

পাকিস্তানি সেনারা ক্ষিপ্ত হয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে। এতে কিছু আন্দোলনকারী আহত ও নিহত হয়। ইতোমধ্যে ২৫ মার্চের রাতে পাকিস্তানি সেনারা ট্যাংক ও অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অতর্কিতে ঢাকায় নিরীহ বাঙালীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে মানুষ হত্যা করতে থাকে। তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, পুলিশ লাইন ও পিলখানাকে (ইপিআর) প্রধান টার্গেট করে হাজার হাজার লোককে হত্যা করে। যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় লোকমুখে একদিন পরে আমরা গাজীপুরে খবর পেলাম যে ঢাকা শহরকে পাকিস্তানি সেনারা মৃত্যুপুরী বানিয়ে ফেলছে এবং বাঙালি কাউকে সামনে পেলেই তাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করছে। ২৯ মার্চে বিপুল সংখ্যক পাকিস্তানি সেনা সমরাস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গাজীপুরে রাস্তার ব্যারিকেড ভেঙ্গে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি ও মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির দিকে অগ্রসর হতে থাকে এবং সম্মুখভাগে প্লেন থেকে বোমা ফেলতে থাকে। অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ভিতরেও তারা প্লেন থেকে বোমাবর্ষণ করেছিল। সেনারা যাকে সামনে পাচ্ছিল তাকেই গুলি করে মারছিল। ঐ সময় আমি কারখানার এক বিল্ডিং থেকে অন্য বিল্ডিং-এ যাবার সময় অল্পের জন্য সৌভাগ্যক্রমে শেলের আঘাত থেকে বেঁচে যাই। দেখলাম ভয়ে সবাই কারখানায় সীমানার বাইরে চলে যাবার চেষ্টা করছে এবং কারখানা থেকে বাসায় চলে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ঐদিন আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাইরে আসার সময় সমরাস্ত্র ভা-ার খুলে দেয় এবং যে যত পারে রাইফেল ও বুলেট বাইরে নিয়ে আসে। আমি তাৎক্ষণিক বাসায় গিয়ে আমার স্ত্রীকে বললাম, ‘পাকিস্তানি সেনারা অল্প সময়ের মধ্যে কারখানায় ঢুকে পড়বে। শুনলাম তারা বাঙালি যাকে সামনে পাচ্ছে তাকেই গুলি করে মারছে। আমাদের এখনই কারখানার সীমানার বাইরে চলে যেতে হবে। পরিস্থিতি শান্ত হলে আমরা আবার ভিতরে চলে আসব।’

তখন আমার বড় মেয়ের বয়স তিন বছর এবং মেঝ ছেলের বয়স এক বছর। এই দু’জনকে সঙ্গে নিয়ে এক কাপড়ে কারখানার বাইরে চলে যাই। সঙ্গে নিলাম শুধু একটি বাস্কেট যাতে বাচ্চাদের জন্য দুধ, কিছু বিস্কুট, ফিডার, সামান্য কাপড়-চোপড় ও একটি মাত্র তোয়ালে ছিল। বড় ছেলে পূর্বেই তার দাদার সঙ্গে গ্রামের বাড়িতে চলে গিয়েছিল। এভাবে আমরা কারখানার পশ্চিমের গেট দিয়ে বের হয়ে পশ্চিম দিকে চলতে থাকি। চলার পথে লোক মারফত জানতে পারি পাকিস্তানি সেনারা অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরিতে ঢুকে পড়েছে। বাঙালী কর্মচারী যারাই কারখানায় ঢুকছে তাদেরকে পাক সেনারা গুলি করে হত্যা করছে। আমরা পশ্চিম দিকে চলতে চলতে জোলারপাড় নামক এক গ্রামে আশ্রয় নিই। পরিস্থিতি শান্ত হওয়ার কোন লক্ষণ ছিল না। যদিও পাকিস্তানি সব সিনিয়র অফিসারগণ আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ভালবাসতেন এবং স্নেহ করতেন; কিন্তু বিহারী ও হিন্দুস্তানী কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ আমাকে হিংসা করত। তারা আমাকে মিছিলের সম্মুখভাবে দেখত ও জানত যে আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এলাকার লোক। আমি জানতাম আমি কারখানার ভিতরে গেলে বিহারীরা ষড়যন্ত্র করে আমাকে মেরে ফেলবে। তাই ৪-৫ দিন এক কাপড়ে ঐ গ্রামে থাকলাম। বাড়ির মালিক ছিলেন একজন নিম্নবিত্ত কৃষক। তারা আমাদের সাদরে গ্রহণ করেছিল। আমার স্ত্রী নিজেই আমাদের খাবার রান্না করতেন এবং আমি বাজার করে দিতাম। সেই সময় রাতে বেশ শীত পড়ত। ঐ বাড়ির লোকজন আমাদের মোটা মোটা কাঁথা দিয়েছিল, যার দ্বারা রাতের শীত নিবারণ করতাম। দিনে রোদে বসে থাকতাম। আমরা এখনও তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

পরবর্তী সময়ে জানতে পারলাম পাক সেনারা কারখানার বাইরে এসেও কারখানার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুঁজছে এবং যাকে পাচ্ছে ধরে নিয়ে যাচ্ছে ও গুলি করে হত্যা করছে। কয়েকদিন জোলারপাড় গ্রামে থাকার পর নৌকায় ভাওয়াল মির্জাপুর নদীর ওপারে যেয়ে পুনরায় চলতে থাকি এবং সন্ধ্যাবেলায় সাকেশ্বর নামক এক গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আব্দুস সাত্তারের বাড়িতে আশ্রয় নেই। তারা আমাদের সাদরে গ্রহণ করে এবং আমাদের পেয়ে খুব খুশি হয়। এই বাড়িতে আমরা আরও ৫-৬ দিন থাকি। বাড়ির লোকজন আমাদের রান্না করতে দিত না। তারাই রান্না করে আমাদের খাওয়াত। ইতোমধ্যে আমাদের অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির আরও কয়েকজন সহকর্মীর পরিবারের সঙ্গে দেখা হয়। তারা জানায় যে, অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির পরিস্থিতির কোন উন্নতি হয়নি। দুই-চারজন যারা কাজে যোগ দিয়েছিল সেনারা তাদের গুলি করে হত্যা করেছে। অতএব, আমরা গ্রামের বাড়িতে ফিরে যাবার সিদ্ধান্ত নেই। দিনের বেলায় ঢাকা-আরিচা রোডে পাকিস্তানি সেনারা টহল দেয়। তাই দিনের বেলায় যাওয়া চলবে না, রাতের আঁধারে আরিচার দিকে যেতে হবে। সেই অনুযায়ী আমরা সাকেশ্বর গ্রাম থেকে সন্ধ্যার কিছু পূর্বে যাত্রা শুরু করি এবং সন্ধ্যার পরে ঢাকা-আরিচা রোডে উঠি ও হেঁটে হেঁটে আরিচা অভিমুখে চলতে থাকি। কিছুদূর যাবার পরে একটা টেম্পো পেয়ে যাই। আমরা সবাই টেম্পোতে উঠে অনেক রাতে নয়ারহাট ব্রিজে যাই। এর বেশি ট্যাম্পো চালক যেতে রাজি হয়নি। হেঁটে ব্রিজ পার হয়ে পশ্চিম পাড়ের একটি বাড়িতে আশ্রয় চাইলে তারা আমাদের আশ্রয় দেয় ও রাতের খাবার খেতে দেয়। আমাদের সঙ্গে মানিকগঞ্জের একটি পরিবারের মা ও মেয়ে ছিল। পাকিস্তানে জন্ম হওয়ায় ও সেখানে বড় হওয়ায় তারা বাংলা বলতে পারত না। এদের নিয়ে রাতে খুবই ঝামেলা হয়। কিছু যুবক তাদের বিহারী আখ্যা দিয়ে ধরে নিয়ে যেতে চাইল। অনেক কষ্টে তাদের বুঝিয়ে কোন রকমে এদের রক্ষা করা হয়। এ বাড়িতে আমরা ২ রাত ও ১ দিন থাকি।

পরের দিন খুব ভোরে পায়ে হেঁটে ও একটি টেম্পোতে করে ত্বরা ব্রিজের কাছে আমাদের অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির গেট ইন্সপেক্টর আব্দুর রশীদের বাড়িতে যাই। তিনি প্রতিদিন ব্রিজের গোড়ায় দাঁড়িয়ে আমাদের মতো পথচারীদের খাবার বিতরণ করতেন। তার বাড়িতে ২ দিন থাকার পর পায়ে হেঁটে ও পরে বাসে করে আরিচায় আসি। তারপর একটি ছাদওয়ালা বড় নৌকা ভাড়া করে আমরা কয়েকটি পরিবার পদ্মা নদী পার হয়ে রাতে ফরিদপুর পৌঁছাই। রাতে আমরা একটি বাড়িতে আশ্রয় নেই। পরের দিন আমরা সেখানে অবস্থান করি। আমি বাজার করে আনি। বাজারে ইলিশ মাছ খুব সস্তা ছিল। দুই টাকায় দেড় কেজি ওজনের ইলিশ কিনে আনি। ২য় দিনে কিছুদূর হেঁটে, কিছুদূর রিকশায় ও বাসে করে বাখুন্ডা ব্রিজের কাছে যাই। নৌকায় করে ব্রিজের অপর পাড়ে গিয়ে বাসে দ্বিগনগর ব্রিজ পর্যন্ত যাই। সেখান থেকে নৌকায় মকছুদপুরের মালদীয়া গ্রামে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির আমার এক সহকর্মী আলী আশরাফের বাড়িতে বহুকষ্টে অনেক রাতে পৌঁছাই।

উল্লেখ্য, জনাব আশরাফের পরিবার আরিচা থেকে আমাদের সঙ্গেই ছিল। এত লম্বা কষ্টের পথ ভ্রমণের ধকল কাটাতে জনাব আশরাফের বাড়িতে আরও ৪-৫ দিন থেকে যাই। যাত্রা পথে সকল শ্রেণির লোকজন আমাদের সাদরে গ্রহণ করে এবং প্রতিটি কাজে সহযোগিতা করে। আমরা উক্ত সকল শ্রেণির জনগণের প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই। এভাবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি আমাদের নিজ গ্রাম গোপালগঞ্জ সদরের কাঠি ইউনিয়নের সুলতানপুর মানিখারে পৌঁছে যাই। গ্রামে এসে আমরা জানতে পারি পাকিস্তানি সেনারা রাজাকার ও শান্তি কমিটির সহায়তায় বিভিন্ন এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে পুরুষ ও যুবকদের গুলি করে হত্যা করে এবং যুবতীদের ধর্ষণ করে ও পছন্দ হলে তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়। অপারেশনের এলাকায় ঘর-বাড়ি, বাজারে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। ১৯৭১ সালের ১৪ মে জানতে পারলাম, যে কোন দিন আমাদের গ্রামে পাক সেনাদের অপারেশন হতে পারে। অবশেষে ১৬ মে আমরা নিশ্চিত হলাম যে, ১৭ মে ভোরে পাকিস্তানি সেনারা আমাদের গ্রামে অপারেশন চালাবে। আমরা গ্রামের লোকেরা সিদ্ধান্ত নিলাম যে শিশু ও ষাটোর্ধ লোক ছাড়া কেউই বাড়িতে থাকবে না। সবাই এক/দুই মাইল দূরে বিলে আশ্রয় নিবে। আমাদের পাশের বাড়ির মোঃ হাফিজুর রহমান বাদশা ভাই কোর্টে চাকরি করেন। তিনি নিয়মিত অফিস করেন এবং তাকে সরকারি পাস দেয়া আছে। তাই তিনি নিজের ভাইদেরসহ বাড়িতে থেকে যান। অন্যদিকে গ্রামের পূর্বপাড়ায় ১৬ মে রাতে মনজু মোল্লা নামে এক ব্যক্তির স্ত্রী কলেরায় মারা যায়। সিদ্ধান্ত হয় তার জানাজা ও দাফনের জন্য পঞ্চাশোর্ধ দাড়ি ও টুপিওয়ালা লোকেরা বাড়িতে দাফন কাজ সমাধা করবে। সেনাদের অপারেশন শেষে সবাই বাড়ি ফিরে আসবে। আমরা সবাই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খাবার নিয়ে ভোর রাতে দূরে বিলের ভেতর চলে যাই। খুব ভোরেই পাক সেনারা রাজাকারসহ বাদশা মোল্লার বাড়িতে পৌঁছায়। তারা সে বাড়িতে অবস্থান করে, বাড়ির লোকজনের সঙ্গে আলাপ করে। বাদশা ভাইয়ের অফিসের সরকারি পাসও দেখে। তারা বাদশা ভাইদের দেয়া নাস্তা ও গাছের ডালিম খায়। তারপর বাদশা ভাইসহ চার ভাই ও তাদের এগারো বছর বয়স পর্যন্ত তিন ছেলেকে শুয়ে পড়তে বলে। তারা শুয়ে পড়লে তাদের ব্রাশ ফায়ার করে মেরে ফেলে এবং পাঁচটি বড় বড় টিনের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। তাদের বাড়ি-ঘর, গাছ-পালাসহ সব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সেই মর্মান্তিক নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।

বাদশা ভাইদের বাড়ি গ্রামের পশ্চিম প্রান্তে হওয়ায় সেনারা সেখান থেকে গ্রামের পূর্বে দিকে যায়। যাওয়ার পথে প্রত্যেক বাড়িতে আগুন লাগায় এবং বাড়িতে থাকা বৃদ্ধ লোকদের মারধর করে। পাক সেনারা যখন পূর্ব পাড়ায় পৌঁছায় তখন রাতে কলেরায় মারা যাওয়া মৃতদেহ জানাজা শেষে কবরস্থ করার জন্য পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রামের ১৪ জন বয়স্ক দাঁড়ি-টুপিওয়ালা লোক খাটিয়ায় করে মরদেহ কবরস্থানের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। পাক সেনারা ব্রাশ ফায়ার করে তাদেরকে পথের মধ্যেই মেরে ফেলে। সে এক হৃদয় বিদারক মর্মান্তিক দৃশ্য। চোখে না দেখলে অনুভব করা যায় না।

আমরা বহুদূরে বিলের মধ্যে থাকায় বেঁচে যাই। তারা বিলের দিকেও মেশিনগানের গুলিবর্ষণ করেছিল। কিন্তু আমরা তাদের রেঞ্জের বাইরে পুকুর পাড়ের আড়ালে ছিলাম, তাই কোন ক্ষতি হয়নি। বেলা ৩টার দিকে জানতে পারি যে, অপারেশন শেষে পাক সেনারা গ্রাম ত্যাগ করেছে। তখন আমরা গ্রামের দিকে ফিরে আসি এবং পাক সেনাদের বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতা প্রত্যক্ষ করি ও শুনি। এসব দেখে আমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেই যে, এই অসভ্য, বর্বর, নিষ্ঠুর পাকিস্তানিদের হাত থেকে পূর্ব বাংলাকে বাঁচাতে হবে। যোগ দেই মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতার লাল সূর্যকে ছিনিয়ে আনতে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে