শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

১৯৭১ সালের কিছু স্মরণীয় ঘটনা

বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ এ কে এম রফিকুল আলম
অনলাইন ভার্সন
১৯৭১ সালের কিছু স্মরণীয় ঘটনা

১৯৭০ সালের শেষ ভাগে আমি পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি, রাওয়ালপিন্ডি থেকে বাংলাদেশ অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি গাজীপুর সেনানিবাসে বদলি হয়ে আসি। কিছুদিন পরেই পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেবারের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর দল আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জয়লাভ করে। কিন্তু সামরিক জান্তা প্রধান প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করছিল না। বার বার মিটিংয়ের নামে অন্যায়ভাবে কালক্ষেপণ করছিল। ফলে সমগ্র বাঙালি জাতি বিক্ষুব্ধ হয়ে প্রবল আন্দোলন গড়ে তোলে। বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবিতে সমগ্র দেশব্যাপী গণমিটিং, মিছিল চলতে থাকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। ছাত্র নেতারা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও পরামর্শে স্বাধীনতার পক্ষে কাজ শুরু করে। তারা জাতীয় পতাকার রূপরেখা তৈরি করে। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা হস্তান্তরের নামে প্রহসনমূলকভাবে কালক্ষেপণ করতে থাকে এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্য ও সামরিক সরঞ্জাম আনতে থাকে।

ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় বঙ্গবন্ধুর ডাকে ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ থেকে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে সকল অফিস, আদালত, ব্যাংক, বীমা ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে চলতে থাকে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। সেদিন লাখ লাখ জনতা রেসকোর্স ময়দানে উপস্থিত হয়ে তাঁর ভাষণ শোনেন। প্রকৃতপক্ষে ৭ মার্চের এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের রূপরেখা ঘোষণা করেন। সামরিক জান্তা বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় গাজীপুরে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি ও মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে স্থানীয়ভাবে প্রবল আন্দোলন গড়ে উঠে। প্রতিদিন মিটিং, মিছিল চলতে থাকে। মার্চের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তানি সেনা অফিসারকে গাজীপুরে হত্যা করার পর পাকিস্তানি সৈন্যরা গাজীপুরে ঢোকার চেষ্টা করে। এ সময় আন্দোলন চরমে উঠে এবং আন্দোলনকারীরা রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় গাছের গুঁড়ি ফেলে ব্যারিকেড দেয়, যাতে পাকিস্তানি সেনারা ঢাকা থেকে গাজীপুরে আসতে না পারে। পাকিস্তানি সেনারা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে আন্দোলনকারীদের বাধার মুখোমুখি হয়।

পাকিস্তানি সেনারা ক্ষিপ্ত হয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে। এতে কিছু আন্দোলনকারী আহত ও নিহত হয়। ইতোমধ্যে ২৫ মার্চের রাতে পাকিস্তানি সেনারা ট্যাংক ও অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অতর্কিতে ঢাকায় নিরীহ বাঙালীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে মানুষ হত্যা করতে থাকে। তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, পুলিশ লাইন ও পিলখানাকে (ইপিআর) প্রধান টার্গেট করে হাজার হাজার লোককে হত্যা করে। যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় লোকমুখে একদিন পরে আমরা গাজীপুরে খবর পেলাম যে ঢাকা শহরকে পাকিস্তানি সেনারা মৃত্যুপুরী বানিয়ে ফেলছে এবং বাঙালি কাউকে সামনে পেলেই তাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করছে। ২৯ মার্চে বিপুল সংখ্যক পাকিস্তানি সেনা সমরাস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গাজীপুরে রাস্তার ব্যারিকেড ভেঙ্গে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি ও মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির দিকে অগ্রসর হতে থাকে এবং সম্মুখভাগে প্লেন থেকে বোমা ফেলতে থাকে। অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ভিতরেও তারা প্লেন থেকে বোমাবর্ষণ করেছিল। সেনারা যাকে সামনে পাচ্ছিল তাকেই গুলি করে মারছিল। ঐ সময় আমি কারখানার এক বিল্ডিং থেকে অন্য বিল্ডিং-এ যাবার সময় অল্পের জন্য সৌভাগ্যক্রমে শেলের আঘাত থেকে বেঁচে যাই। দেখলাম ভয়ে সবাই কারখানায় সীমানার বাইরে চলে যাবার চেষ্টা করছে এবং কারখানা থেকে বাসায় চলে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ঐদিন আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাইরে আসার সময় সমরাস্ত্র ভা-ার খুলে দেয় এবং যে যত পারে রাইফেল ও বুলেট বাইরে নিয়ে আসে। আমি তাৎক্ষণিক বাসায় গিয়ে আমার স্ত্রীকে বললাম, ‘পাকিস্তানি সেনারা অল্প সময়ের মধ্যে কারখানায় ঢুকে পড়বে। শুনলাম তারা বাঙালি যাকে সামনে পাচ্ছে তাকেই গুলি করে মারছে। আমাদের এখনই কারখানার সীমানার বাইরে চলে যেতে হবে। পরিস্থিতি শান্ত হলে আমরা আবার ভিতরে চলে আসব।’

তখন আমার বড় মেয়ের বয়স তিন বছর এবং মেঝ ছেলের বয়স এক বছর। এই দু’জনকে সঙ্গে নিয়ে এক কাপড়ে কারখানার বাইরে চলে যাই। সঙ্গে নিলাম শুধু একটি বাস্কেট যাতে বাচ্চাদের জন্য দুধ, কিছু বিস্কুট, ফিডার, সামান্য কাপড়-চোপড় ও একটি মাত্র তোয়ালে ছিল। বড় ছেলে পূর্বেই তার দাদার সঙ্গে গ্রামের বাড়িতে চলে গিয়েছিল। এভাবে আমরা কারখানার পশ্চিমের গেট দিয়ে বের হয়ে পশ্চিম দিকে চলতে থাকি। চলার পথে লোক মারফত জানতে পারি পাকিস্তানি সেনারা অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরিতে ঢুকে পড়েছে। বাঙালী কর্মচারী যারাই কারখানায় ঢুকছে তাদেরকে পাক সেনারা গুলি করে হত্যা করছে। আমরা পশ্চিম দিকে চলতে চলতে জোলারপাড় নামক এক গ্রামে আশ্রয় নিই। পরিস্থিতি শান্ত হওয়ার কোন লক্ষণ ছিল না। যদিও পাকিস্তানি সব সিনিয়র অফিসারগণ আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ভালবাসতেন এবং স্নেহ করতেন; কিন্তু বিহারী ও হিন্দুস্তানী কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ আমাকে হিংসা করত। তারা আমাকে মিছিলের সম্মুখভাবে দেখত ও জানত যে আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এলাকার লোক। আমি জানতাম আমি কারখানার ভিতরে গেলে বিহারীরা ষড়যন্ত্র করে আমাকে মেরে ফেলবে। তাই ৪-৫ দিন এক কাপড়ে ঐ গ্রামে থাকলাম। বাড়ির মালিক ছিলেন একজন নিম্নবিত্ত কৃষক। তারা আমাদের সাদরে গ্রহণ করেছিল। আমার স্ত্রী নিজেই আমাদের খাবার রান্না করতেন এবং আমি বাজার করে দিতাম। সেই সময় রাতে বেশ শীত পড়ত। ঐ বাড়ির লোকজন আমাদের মোটা মোটা কাঁথা দিয়েছিল, যার দ্বারা রাতের শীত নিবারণ করতাম। দিনে রোদে বসে থাকতাম। আমরা এখনও তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

পরবর্তী সময়ে জানতে পারলাম পাক সেনারা কারখানার বাইরে এসেও কারখানার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুঁজছে এবং যাকে পাচ্ছে ধরে নিয়ে যাচ্ছে ও গুলি করে হত্যা করছে। কয়েকদিন জোলারপাড় গ্রামে থাকার পর নৌকায় ভাওয়াল মির্জাপুর নদীর ওপারে যেয়ে পুনরায় চলতে থাকি এবং সন্ধ্যাবেলায় সাকেশ্বর নামক এক গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আব্দুস সাত্তারের বাড়িতে আশ্রয় নেই। তারা আমাদের সাদরে গ্রহণ করে এবং আমাদের পেয়ে খুব খুশি হয়। এই বাড়িতে আমরা আরও ৫-৬ দিন থাকি। বাড়ির লোকজন আমাদের রান্না করতে দিত না। তারাই রান্না করে আমাদের খাওয়াত। ইতোমধ্যে আমাদের অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির আরও কয়েকজন সহকর্মীর পরিবারের সঙ্গে দেখা হয়। তারা জানায় যে, অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির পরিস্থিতির কোন উন্নতি হয়নি। দুই-চারজন যারা কাজে যোগ দিয়েছিল সেনারা তাদের গুলি করে হত্যা করেছে। অতএব, আমরা গ্রামের বাড়িতে ফিরে যাবার সিদ্ধান্ত নেই। দিনের বেলায় ঢাকা-আরিচা রোডে পাকিস্তানি সেনারা টহল দেয়। তাই দিনের বেলায় যাওয়া চলবে না, রাতের আঁধারে আরিচার দিকে যেতে হবে। সেই অনুযায়ী আমরা সাকেশ্বর গ্রাম থেকে সন্ধ্যার কিছু পূর্বে যাত্রা শুরু করি এবং সন্ধ্যার পরে ঢাকা-আরিচা রোডে উঠি ও হেঁটে হেঁটে আরিচা অভিমুখে চলতে থাকি। কিছুদূর যাবার পরে একটা টেম্পো পেয়ে যাই। আমরা সবাই টেম্পোতে উঠে অনেক রাতে নয়ারহাট ব্রিজে যাই। এর বেশি ট্যাম্পো চালক যেতে রাজি হয়নি। হেঁটে ব্রিজ পার হয়ে পশ্চিম পাড়ের একটি বাড়িতে আশ্রয় চাইলে তারা আমাদের আশ্রয় দেয় ও রাতের খাবার খেতে দেয়। আমাদের সঙ্গে মানিকগঞ্জের একটি পরিবারের মা ও মেয়ে ছিল। পাকিস্তানে জন্ম হওয়ায় ও সেখানে বড় হওয়ায় তারা বাংলা বলতে পারত না। এদের নিয়ে রাতে খুবই ঝামেলা হয়। কিছু যুবক তাদের বিহারী আখ্যা দিয়ে ধরে নিয়ে যেতে চাইল। অনেক কষ্টে তাদের বুঝিয়ে কোন রকমে এদের রক্ষা করা হয়। এ বাড়িতে আমরা ২ রাত ও ১ দিন থাকি।

পরের দিন খুব ভোরে পায়ে হেঁটে ও একটি টেম্পোতে করে ত্বরা ব্রিজের কাছে আমাদের অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির গেট ইন্সপেক্টর আব্দুর রশীদের বাড়িতে যাই। তিনি প্রতিদিন ব্রিজের গোড়ায় দাঁড়িয়ে আমাদের মতো পথচারীদের খাবার বিতরণ করতেন। তার বাড়িতে ২ দিন থাকার পর পায়ে হেঁটে ও পরে বাসে করে আরিচায় আসি। তারপর একটি ছাদওয়ালা বড় নৌকা ভাড়া করে আমরা কয়েকটি পরিবার পদ্মা নদী পার হয়ে রাতে ফরিদপুর পৌঁছাই। রাতে আমরা একটি বাড়িতে আশ্রয় নেই। পরের দিন আমরা সেখানে অবস্থান করি। আমি বাজার করে আনি। বাজারে ইলিশ মাছ খুব সস্তা ছিল। দুই টাকায় দেড় কেজি ওজনের ইলিশ কিনে আনি। ২য় দিনে কিছুদূর হেঁটে, কিছুদূর রিকশায় ও বাসে করে বাখুন্ডা ব্রিজের কাছে যাই। নৌকায় করে ব্রিজের অপর পাড়ে গিয়ে বাসে দ্বিগনগর ব্রিজ পর্যন্ত যাই। সেখান থেকে নৌকায় মকছুদপুরের মালদীয়া গ্রামে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির আমার এক সহকর্মী আলী আশরাফের বাড়িতে বহুকষ্টে অনেক রাতে পৌঁছাই।

উল্লেখ্য, জনাব আশরাফের পরিবার আরিচা থেকে আমাদের সঙ্গেই ছিল। এত লম্বা কষ্টের পথ ভ্রমণের ধকল কাটাতে জনাব আশরাফের বাড়িতে আরও ৪-৫ দিন থেকে যাই। যাত্রা পথে সকল শ্রেণির লোকজন আমাদের সাদরে গ্রহণ করে এবং প্রতিটি কাজে সহযোগিতা করে। আমরা উক্ত সকল শ্রেণির জনগণের প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই। এভাবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি আমাদের নিজ গ্রাম গোপালগঞ্জ সদরের কাঠি ইউনিয়নের সুলতানপুর মানিখারে পৌঁছে যাই। গ্রামে এসে আমরা জানতে পারি পাকিস্তানি সেনারা রাজাকার ও শান্তি কমিটির সহায়তায় বিভিন্ন এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে পুরুষ ও যুবকদের গুলি করে হত্যা করে এবং যুবতীদের ধর্ষণ করে ও পছন্দ হলে তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়। অপারেশনের এলাকায় ঘর-বাড়ি, বাজারে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। ১৯৭১ সালের ১৪ মে জানতে পারলাম, যে কোন দিন আমাদের গ্রামে পাক সেনাদের অপারেশন হতে পারে। অবশেষে ১৬ মে আমরা নিশ্চিত হলাম যে, ১৭ মে ভোরে পাকিস্তানি সেনারা আমাদের গ্রামে অপারেশন চালাবে। আমরা গ্রামের লোকেরা সিদ্ধান্ত নিলাম যে শিশু ও ষাটোর্ধ লোক ছাড়া কেউই বাড়িতে থাকবে না। সবাই এক/দুই মাইল দূরে বিলে আশ্রয় নিবে। আমাদের পাশের বাড়ির মোঃ হাফিজুর রহমান বাদশা ভাই কোর্টে চাকরি করেন। তিনি নিয়মিত অফিস করেন এবং তাকে সরকারি পাস দেয়া আছে। তাই তিনি নিজের ভাইদেরসহ বাড়িতে থেকে যান। অন্যদিকে গ্রামের পূর্বপাড়ায় ১৬ মে রাতে মনজু মোল্লা নামে এক ব্যক্তির স্ত্রী কলেরায় মারা যায়। সিদ্ধান্ত হয় তার জানাজা ও দাফনের জন্য পঞ্চাশোর্ধ দাড়ি ও টুপিওয়ালা লোকেরা বাড়িতে দাফন কাজ সমাধা করবে। সেনাদের অপারেশন শেষে সবাই বাড়ি ফিরে আসবে। আমরা সবাই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খাবার নিয়ে ভোর রাতে দূরে বিলের ভেতর চলে যাই। খুব ভোরেই পাক সেনারা রাজাকারসহ বাদশা মোল্লার বাড়িতে পৌঁছায়। তারা সে বাড়িতে অবস্থান করে, বাড়ির লোকজনের সঙ্গে আলাপ করে। বাদশা ভাইয়ের অফিসের সরকারি পাসও দেখে। তারা বাদশা ভাইদের দেয়া নাস্তা ও গাছের ডালিম খায়। তারপর বাদশা ভাইসহ চার ভাই ও তাদের এগারো বছর বয়স পর্যন্ত তিন ছেলেকে শুয়ে পড়তে বলে। তারা শুয়ে পড়লে তাদের ব্রাশ ফায়ার করে মেরে ফেলে এবং পাঁচটি বড় বড় টিনের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। তাদের বাড়ি-ঘর, গাছ-পালাসহ সব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সেই মর্মান্তিক নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।

বাদশা ভাইদের বাড়ি গ্রামের পশ্চিম প্রান্তে হওয়ায় সেনারা সেখান থেকে গ্রামের পূর্বে দিকে যায়। যাওয়ার পথে প্রত্যেক বাড়িতে আগুন লাগায় এবং বাড়িতে থাকা বৃদ্ধ লোকদের মারধর করে। পাক সেনারা যখন পূর্ব পাড়ায় পৌঁছায় তখন রাতে কলেরায় মারা যাওয়া মৃতদেহ জানাজা শেষে কবরস্থ করার জন্য পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রামের ১৪ জন বয়স্ক দাঁড়ি-টুপিওয়ালা লোক খাটিয়ায় করে মরদেহ কবরস্থানের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। পাক সেনারা ব্রাশ ফায়ার করে তাদেরকে পথের মধ্যেই মেরে ফেলে। সে এক হৃদয় বিদারক মর্মান্তিক দৃশ্য। চোখে না দেখলে অনুভব করা যায় না।

আমরা বহুদূরে বিলের মধ্যে থাকায় বেঁচে যাই। তারা বিলের দিকেও মেশিনগানের গুলিবর্ষণ করেছিল। কিন্তু আমরা তাদের রেঞ্জের বাইরে পুকুর পাড়ের আড়ালে ছিলাম, তাই কোন ক্ষতি হয়নি। বেলা ৩টার দিকে জানতে পারি যে, অপারেশন শেষে পাক সেনারা গ্রাম ত্যাগ করেছে। তখন আমরা গ্রামের দিকে ফিরে আসি এবং পাক সেনাদের বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতা প্রত্যক্ষ করি ও শুনি। এসব দেখে আমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেই যে, এই অসভ্য, বর্বর, নিষ্ঠুর পাকিস্তানিদের হাত থেকে পূর্ব বাংলাকে বাঁচাতে হবে। যোগ দেই মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতার লাল সূর্যকে ছিনিয়ে আনতে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি