শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

১৯৭১ সালের কিছু স্মরণীয় ঘটনা

বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ এ কে এম রফিকুল আলম
অনলাইন ভার্সন
১৯৭১ সালের কিছু স্মরণীয় ঘটনা

১৯৭০ সালের শেষ ভাগে আমি পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি, রাওয়ালপিন্ডি থেকে বাংলাদেশ অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি গাজীপুর সেনানিবাসে বদলি হয়ে আসি। কিছুদিন পরেই পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেবারের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর দল আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জয়লাভ করে। কিন্তু সামরিক জান্তা প্রধান প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করছিল না। বার বার মিটিংয়ের নামে অন্যায়ভাবে কালক্ষেপণ করছিল। ফলে সমগ্র বাঙালি জাতি বিক্ষুব্ধ হয়ে প্রবল আন্দোলন গড়ে তোলে। বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবিতে সমগ্র দেশব্যাপী গণমিটিং, মিছিল চলতে থাকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। ছাত্র নেতারা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও পরামর্শে স্বাধীনতার পক্ষে কাজ শুরু করে। তারা জাতীয় পতাকার রূপরেখা তৈরি করে। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা হস্তান্তরের নামে প্রহসনমূলকভাবে কালক্ষেপণ করতে থাকে এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্য ও সামরিক সরঞ্জাম আনতে থাকে।

ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় বঙ্গবন্ধুর ডাকে ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ থেকে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে সকল অফিস, আদালত, ব্যাংক, বীমা ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে চলতে থাকে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। সেদিন লাখ লাখ জনতা রেসকোর্স ময়দানে উপস্থিত হয়ে তাঁর ভাষণ শোনেন। প্রকৃতপক্ষে ৭ মার্চের এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের রূপরেখা ঘোষণা করেন। সামরিক জান্তা বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় গাজীপুরে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি ও মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে স্থানীয়ভাবে প্রবল আন্দোলন গড়ে উঠে। প্রতিদিন মিটিং, মিছিল চলতে থাকে। মার্চের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তানি সেনা অফিসারকে গাজীপুরে হত্যা করার পর পাকিস্তানি সৈন্যরা গাজীপুরে ঢোকার চেষ্টা করে। এ সময় আন্দোলন চরমে উঠে এবং আন্দোলনকারীরা রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় গাছের গুঁড়ি ফেলে ব্যারিকেড দেয়, যাতে পাকিস্তানি সেনারা ঢাকা থেকে গাজীপুরে আসতে না পারে। পাকিস্তানি সেনারা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে আন্দোলনকারীদের বাধার মুখোমুখি হয়।

পাকিস্তানি সেনারা ক্ষিপ্ত হয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে। এতে কিছু আন্দোলনকারী আহত ও নিহত হয়। ইতোমধ্যে ২৫ মার্চের রাতে পাকিস্তানি সেনারা ট্যাংক ও অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অতর্কিতে ঢাকায় নিরীহ বাঙালীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে মানুষ হত্যা করতে থাকে। তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, পুলিশ লাইন ও পিলখানাকে (ইপিআর) প্রধান টার্গেট করে হাজার হাজার লোককে হত্যা করে। যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় লোকমুখে একদিন পরে আমরা গাজীপুরে খবর পেলাম যে ঢাকা শহরকে পাকিস্তানি সেনারা মৃত্যুপুরী বানিয়ে ফেলছে এবং বাঙালি কাউকে সামনে পেলেই তাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করছে। ২৯ মার্চে বিপুল সংখ্যক পাকিস্তানি সেনা সমরাস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গাজীপুরে রাস্তার ব্যারিকেড ভেঙ্গে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি ও মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির দিকে অগ্রসর হতে থাকে এবং সম্মুখভাগে প্লেন থেকে বোমা ফেলতে থাকে। অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ভিতরেও তারা প্লেন থেকে বোমাবর্ষণ করেছিল। সেনারা যাকে সামনে পাচ্ছিল তাকেই গুলি করে মারছিল। ঐ সময় আমি কারখানার এক বিল্ডিং থেকে অন্য বিল্ডিং-এ যাবার সময় অল্পের জন্য সৌভাগ্যক্রমে শেলের আঘাত থেকে বেঁচে যাই। দেখলাম ভয়ে সবাই কারখানায় সীমানার বাইরে চলে যাবার চেষ্টা করছে এবং কারখানা থেকে বাসায় চলে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ঐদিন আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাইরে আসার সময় সমরাস্ত্র ভা-ার খুলে দেয় এবং যে যত পারে রাইফেল ও বুলেট বাইরে নিয়ে আসে। আমি তাৎক্ষণিক বাসায় গিয়ে আমার স্ত্রীকে বললাম, ‘পাকিস্তানি সেনারা অল্প সময়ের মধ্যে কারখানায় ঢুকে পড়বে। শুনলাম তারা বাঙালি যাকে সামনে পাচ্ছে তাকেই গুলি করে মারছে। আমাদের এখনই কারখানার সীমানার বাইরে চলে যেতে হবে। পরিস্থিতি শান্ত হলে আমরা আবার ভিতরে চলে আসব।’

তখন আমার বড় মেয়ের বয়স তিন বছর এবং মেঝ ছেলের বয়স এক বছর। এই দু’জনকে সঙ্গে নিয়ে এক কাপড়ে কারখানার বাইরে চলে যাই। সঙ্গে নিলাম শুধু একটি বাস্কেট যাতে বাচ্চাদের জন্য দুধ, কিছু বিস্কুট, ফিডার, সামান্য কাপড়-চোপড় ও একটি মাত্র তোয়ালে ছিল। বড় ছেলে পূর্বেই তার দাদার সঙ্গে গ্রামের বাড়িতে চলে গিয়েছিল। এভাবে আমরা কারখানার পশ্চিমের গেট দিয়ে বের হয়ে পশ্চিম দিকে চলতে থাকি। চলার পথে লোক মারফত জানতে পারি পাকিস্তানি সেনারা অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরিতে ঢুকে পড়েছে। বাঙালী কর্মচারী যারাই কারখানায় ঢুকছে তাদেরকে পাক সেনারা গুলি করে হত্যা করছে। আমরা পশ্চিম দিকে চলতে চলতে জোলারপাড় নামক এক গ্রামে আশ্রয় নিই। পরিস্থিতি শান্ত হওয়ার কোন লক্ষণ ছিল না। যদিও পাকিস্তানি সব সিনিয়র অফিসারগণ আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ভালবাসতেন এবং স্নেহ করতেন; কিন্তু বিহারী ও হিন্দুস্তানী কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ আমাকে হিংসা করত। তারা আমাকে মিছিলের সম্মুখভাবে দেখত ও জানত যে আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এলাকার লোক। আমি জানতাম আমি কারখানার ভিতরে গেলে বিহারীরা ষড়যন্ত্র করে আমাকে মেরে ফেলবে। তাই ৪-৫ দিন এক কাপড়ে ঐ গ্রামে থাকলাম। বাড়ির মালিক ছিলেন একজন নিম্নবিত্ত কৃষক। তারা আমাদের সাদরে গ্রহণ করেছিল। আমার স্ত্রী নিজেই আমাদের খাবার রান্না করতেন এবং আমি বাজার করে দিতাম। সেই সময় রাতে বেশ শীত পড়ত। ঐ বাড়ির লোকজন আমাদের মোটা মোটা কাঁথা দিয়েছিল, যার দ্বারা রাতের শীত নিবারণ করতাম। দিনে রোদে বসে থাকতাম। আমরা এখনও তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

পরবর্তী সময়ে জানতে পারলাম পাক সেনারা কারখানার বাইরে এসেও কারখানার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুঁজছে এবং যাকে পাচ্ছে ধরে নিয়ে যাচ্ছে ও গুলি করে হত্যা করছে। কয়েকদিন জোলারপাড় গ্রামে থাকার পর নৌকায় ভাওয়াল মির্জাপুর নদীর ওপারে যেয়ে পুনরায় চলতে থাকি এবং সন্ধ্যাবেলায় সাকেশ্বর নামক এক গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আব্দুস সাত্তারের বাড়িতে আশ্রয় নেই। তারা আমাদের সাদরে গ্রহণ করে এবং আমাদের পেয়ে খুব খুশি হয়। এই বাড়িতে আমরা আরও ৫-৬ দিন থাকি। বাড়ির লোকজন আমাদের রান্না করতে দিত না। তারাই রান্না করে আমাদের খাওয়াত। ইতোমধ্যে আমাদের অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির আরও কয়েকজন সহকর্মীর পরিবারের সঙ্গে দেখা হয়। তারা জানায় যে, অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির পরিস্থিতির কোন উন্নতি হয়নি। দুই-চারজন যারা কাজে যোগ দিয়েছিল সেনারা তাদের গুলি করে হত্যা করেছে। অতএব, আমরা গ্রামের বাড়িতে ফিরে যাবার সিদ্ধান্ত নেই। দিনের বেলায় ঢাকা-আরিচা রোডে পাকিস্তানি সেনারা টহল দেয়। তাই দিনের বেলায় যাওয়া চলবে না, রাতের আঁধারে আরিচার দিকে যেতে হবে। সেই অনুযায়ী আমরা সাকেশ্বর গ্রাম থেকে সন্ধ্যার কিছু পূর্বে যাত্রা শুরু করি এবং সন্ধ্যার পরে ঢাকা-আরিচা রোডে উঠি ও হেঁটে হেঁটে আরিচা অভিমুখে চলতে থাকি। কিছুদূর যাবার পরে একটা টেম্পো পেয়ে যাই। আমরা সবাই টেম্পোতে উঠে অনেক রাতে নয়ারহাট ব্রিজে যাই। এর বেশি ট্যাম্পো চালক যেতে রাজি হয়নি। হেঁটে ব্রিজ পার হয়ে পশ্চিম পাড়ের একটি বাড়িতে আশ্রয় চাইলে তারা আমাদের আশ্রয় দেয় ও রাতের খাবার খেতে দেয়। আমাদের সঙ্গে মানিকগঞ্জের একটি পরিবারের মা ও মেয়ে ছিল। পাকিস্তানে জন্ম হওয়ায় ও সেখানে বড় হওয়ায় তারা বাংলা বলতে পারত না। এদের নিয়ে রাতে খুবই ঝামেলা হয়। কিছু যুবক তাদের বিহারী আখ্যা দিয়ে ধরে নিয়ে যেতে চাইল। অনেক কষ্টে তাদের বুঝিয়ে কোন রকমে এদের রক্ষা করা হয়। এ বাড়িতে আমরা ২ রাত ও ১ দিন থাকি।

পরের দিন খুব ভোরে পায়ে হেঁটে ও একটি টেম্পোতে করে ত্বরা ব্রিজের কাছে আমাদের অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির গেট ইন্সপেক্টর আব্দুর রশীদের বাড়িতে যাই। তিনি প্রতিদিন ব্রিজের গোড়ায় দাঁড়িয়ে আমাদের মতো পথচারীদের খাবার বিতরণ করতেন। তার বাড়িতে ২ দিন থাকার পর পায়ে হেঁটে ও পরে বাসে করে আরিচায় আসি। তারপর একটি ছাদওয়ালা বড় নৌকা ভাড়া করে আমরা কয়েকটি পরিবার পদ্মা নদী পার হয়ে রাতে ফরিদপুর পৌঁছাই। রাতে আমরা একটি বাড়িতে আশ্রয় নেই। পরের দিন আমরা সেখানে অবস্থান করি। আমি বাজার করে আনি। বাজারে ইলিশ মাছ খুব সস্তা ছিল। দুই টাকায় দেড় কেজি ওজনের ইলিশ কিনে আনি। ২য় দিনে কিছুদূর হেঁটে, কিছুদূর রিকশায় ও বাসে করে বাখুন্ডা ব্রিজের কাছে যাই। নৌকায় করে ব্রিজের অপর পাড়ে গিয়ে বাসে দ্বিগনগর ব্রিজ পর্যন্ত যাই। সেখান থেকে নৌকায় মকছুদপুরের মালদীয়া গ্রামে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির আমার এক সহকর্মী আলী আশরাফের বাড়িতে বহুকষ্টে অনেক রাতে পৌঁছাই।

উল্লেখ্য, জনাব আশরাফের পরিবার আরিচা থেকে আমাদের সঙ্গেই ছিল। এত লম্বা কষ্টের পথ ভ্রমণের ধকল কাটাতে জনাব আশরাফের বাড়িতে আরও ৪-৫ দিন থেকে যাই। যাত্রা পথে সকল শ্রেণির লোকজন আমাদের সাদরে গ্রহণ করে এবং প্রতিটি কাজে সহযোগিতা করে। আমরা উক্ত সকল শ্রেণির জনগণের প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই। এভাবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি আমাদের নিজ গ্রাম গোপালগঞ্জ সদরের কাঠি ইউনিয়নের সুলতানপুর মানিখারে পৌঁছে যাই। গ্রামে এসে আমরা জানতে পারি পাকিস্তানি সেনারা রাজাকার ও শান্তি কমিটির সহায়তায় বিভিন্ন এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে পুরুষ ও যুবকদের গুলি করে হত্যা করে এবং যুবতীদের ধর্ষণ করে ও পছন্দ হলে তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়। অপারেশনের এলাকায় ঘর-বাড়ি, বাজারে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। ১৯৭১ সালের ১৪ মে জানতে পারলাম, যে কোন দিন আমাদের গ্রামে পাক সেনাদের অপারেশন হতে পারে। অবশেষে ১৬ মে আমরা নিশ্চিত হলাম যে, ১৭ মে ভোরে পাকিস্তানি সেনারা আমাদের গ্রামে অপারেশন চালাবে। আমরা গ্রামের লোকেরা সিদ্ধান্ত নিলাম যে শিশু ও ষাটোর্ধ লোক ছাড়া কেউই বাড়িতে থাকবে না। সবাই এক/দুই মাইল দূরে বিলে আশ্রয় নিবে। আমাদের পাশের বাড়ির মোঃ হাফিজুর রহমান বাদশা ভাই কোর্টে চাকরি করেন। তিনি নিয়মিত অফিস করেন এবং তাকে সরকারি পাস দেয়া আছে। তাই তিনি নিজের ভাইদেরসহ বাড়িতে থেকে যান। অন্যদিকে গ্রামের পূর্বপাড়ায় ১৬ মে রাতে মনজু মোল্লা নামে এক ব্যক্তির স্ত্রী কলেরায় মারা যায়। সিদ্ধান্ত হয় তার জানাজা ও দাফনের জন্য পঞ্চাশোর্ধ দাড়ি ও টুপিওয়ালা লোকেরা বাড়িতে দাফন কাজ সমাধা করবে। সেনাদের অপারেশন শেষে সবাই বাড়ি ফিরে আসবে। আমরা সবাই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খাবার নিয়ে ভোর রাতে দূরে বিলের ভেতর চলে যাই। খুব ভোরেই পাক সেনারা রাজাকারসহ বাদশা মোল্লার বাড়িতে পৌঁছায়। তারা সে বাড়িতে অবস্থান করে, বাড়ির লোকজনের সঙ্গে আলাপ করে। বাদশা ভাইয়ের অফিসের সরকারি পাসও দেখে। তারা বাদশা ভাইদের দেয়া নাস্তা ও গাছের ডালিম খায়। তারপর বাদশা ভাইসহ চার ভাই ও তাদের এগারো বছর বয়স পর্যন্ত তিন ছেলেকে শুয়ে পড়তে বলে। তারা শুয়ে পড়লে তাদের ব্রাশ ফায়ার করে মেরে ফেলে এবং পাঁচটি বড় বড় টিনের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। তাদের বাড়ি-ঘর, গাছ-পালাসহ সব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সেই মর্মান্তিক নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।

বাদশা ভাইদের বাড়ি গ্রামের পশ্চিম প্রান্তে হওয়ায় সেনারা সেখান থেকে গ্রামের পূর্বে দিকে যায়। যাওয়ার পথে প্রত্যেক বাড়িতে আগুন লাগায় এবং বাড়িতে থাকা বৃদ্ধ লোকদের মারধর করে। পাক সেনারা যখন পূর্ব পাড়ায় পৌঁছায় তখন রাতে কলেরায় মারা যাওয়া মৃতদেহ জানাজা শেষে কবরস্থ করার জন্য পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রামের ১৪ জন বয়স্ক দাঁড়ি-টুপিওয়ালা লোক খাটিয়ায় করে মরদেহ কবরস্থানের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। পাক সেনারা ব্রাশ ফায়ার করে তাদেরকে পথের মধ্যেই মেরে ফেলে। সে এক হৃদয় বিদারক মর্মান্তিক দৃশ্য। চোখে না দেখলে অনুভব করা যায় না।

আমরা বহুদূরে বিলের মধ্যে থাকায় বেঁচে যাই। তারা বিলের দিকেও মেশিনগানের গুলিবর্ষণ করেছিল। কিন্তু আমরা তাদের রেঞ্জের বাইরে পুকুর পাড়ের আড়ালে ছিলাম, তাই কোন ক্ষতি হয়নি। বেলা ৩টার দিকে জানতে পারি যে, অপারেশন শেষে পাক সেনারা গ্রাম ত্যাগ করেছে। তখন আমরা গ্রামের দিকে ফিরে আসি এবং পাক সেনাদের বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতা প্রত্যক্ষ করি ও শুনি। এসব দেখে আমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেই যে, এই অসভ্য, বর্বর, নিষ্ঠুর পাকিস্তানিদের হাত থেকে পূর্ব বাংলাকে বাঁচাতে হবে। যোগ দেই মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতার লাল সূর্যকে ছিনিয়ে আনতে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা