শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, শুক্রবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২০

ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

খুশবন্ত সিং
অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

(জুলফিকার আলি ভুট্টোর কট্টর সমালোচক ও প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ভুট্টো। তিনি অলৌকিকভাবে প্রাণে রক্ষা পেলেও তাঁর বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি নিহত হন। ১৯৭০-এর নির্বাচনের পর জেনারেল ইয়াহিয়া খান ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করলে ভুট্টো তাঁর দল পিপলস পার্টির সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করেন এবং কেউ ঢাকায় গেলে তার পা ভেঙে দেবেন বলে হুমকি দেন। আহমেদ রাজা কাসুরি ছিলেন পিপলস পার্টির একমাত্র সদস্য, যিনি ভুট্টোর হুমকির তোয়াক্কা না করে ঢাকায় আসেন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য তাঁর কাছে আবেদন জানান।)

১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জুলফিকার আলি ভুট্টো যাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন তিনি আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ১৮ বার প্রচেষ্টা চালানো হয়। ১৮তম হত্যা প্রচেষ্টায় নিহত হন আহমেদ রাজার বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি। এ হত্যার বিচারে ভুট্টো দোষী সাব্যস্ত হন এবং ’৭৯ সালের ৪ এপ্রিল ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাঁর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টো যে আহমেদ রাজা কাসুরিকে তাঁর ‘অচেনা লোক’ বলে বর্ণনা করেন, সেই ‘অচেনা লোক’টিই তাঁর জন্য কণ্টকে পরিণত হন। তিনি ছিলেন অনলবর্ষী তরুণ, ধনবান জোতদার, আভিজাতসুলভ বৈশিষ্ট্যে জনতাকে উত্তেজিত করে সীমাহীন অভিলাষ পূরণে কুশলী এক ব্যক্তিত্ব।
সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ৬ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট চাবুকের মতো পেটানো শরীর আহমেদ রাজা কাসুরির। উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে ‘আসসালামু আলাইকুম’ উচ্চারণ করে তাঁর বলিষ্ঠ হাতে উষ্ণভাবে আপনার সঙ্গে হাত মিলিয়ে তিনি যখন তাঁর মুঠি থেকে হাত ছেড়ে দেবেন তখন আপনাকে হাত মালিশ করতে হবে। কানের কাছে তাঁর কয়েক গোছা চুলে পাক ধরে। তিনি চোখে চশমা পরেন। পরনে ডোরাকাটা কাপড়ের শার্ট ও ট্রাউজার, তার ওপর বুক খোলা সোয়েটার। ‘আমি আহমেদ রাজা কাসুরি, ভুট্টো যাঁকে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন,’ তিনি নিজের পরিচয় দেন, ‘আর ইনি আমার মা, বেগম মায়মুনা বানু। তিনি লোহারু পরিবারের, আলিগড়ের নবাব ইসমাইল খানের ভাগনি এবং আপনাদের হিমাচল প্রদেশের গভর্নর আমিন উদ্দিন আহমেদ খানের (১৯৭৭-১৯৮১) জ্ঞাতি বোন। ভুট্টোর পাঠানো ঘাতকরা যখন আমার আব্বাকে খুন করে, তখন তিনিও সে গাড়িতে ছিলেন।’ তিনি বয়োবৃদ্ধা মহিলা, রুপালি-শাদা চুলের মাঝে তাঁর মুখ গাঢ় রঙের। তাঁর চোখে পুরু চশমা। সারা জীবন তিনি পাঞ্জাবিদের মাঝে কাটালেও উর্দুতে কথা বলতে পছন্দ করেন।

রাওয়ালপিন্ডি কেন্দ্রীয় কারাগারে ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর আমি ইসলামাবাদে কাসুরির বাংলোয় তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। আহমেদ রাজা তাঁর ঝঞ্ঝাপূর্ণ রাজনৈতিক জীবনের ওপর সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের ক্লিপিংয়ের কয়েকটি অ্যালবাম আমাকে দেখান। তাঁর মা আমাদের চা পরিবেশন করছিলেন এবং কাসুরি আমাকে ক্লিপিং দেখাচ্ছিলেন। আমার কাছে তিনি প্রমাণ করতে চান যে, আদালতে শুনানির সময় ভুট্টো আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে কাসুরিকে যে ‘অচেনা’ বা ‘কেউ নয়’ বলে বর্ণনা করেন, তিনি কখনই ‘অচেনা’ কেউ ছিলেন না; বরং তিনি দেশের অত্যন্ত প্রভাবশালী একজন ছাত্রনেতা ছাড়াও এমন এক ব্যক্তি ছিলেন, যিনি পিপলস পার্টি অব পাকিস্তানকে (পিপিপি) গড়ে তুলতে ভুট্টোকে সহায়তা করেন। তিনি রাজরক্তের অধিকারী অভিজাত বংশধারার ক্ষমতাধর ব্যক্তি, যে বংশের ইতিহাস ‘দ্য চিফস অব দ্য পাঞ্জাব’-এ বর্ণিত রয়েছে। বাংলাদেশ প্রসঙ্গ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা, কর্তৃত্বপরায়ণ দৃষ্টিভঙ্গি এবং ক্ষমতার অপরাধমূলক প্রয়োগের প্রশ্নে আহমেদ রাজা কাসুরি ভুট্টোর চক্ষুশূল ও প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছিলেন। এর পর থেকে ভুট্টো তাঁকে হত্যা করার জন্য অনেক চেষ্টা চালিয়েছেন, যার পক্ষে তাঁর কাছে প্রমাণ রয়েছে।

‘পিপিপির জন্ম হয় কাসুরে আমার বাড়িতে এবং আমার বাড়িতেই পিপিপি কবরস্থ হয়,’ আহমেদ রাজা বলেন। তিনি একটি অ্যালবাম খুলে ১৯৬৭ সালের নভেম্বরের সংবাদপত্রের ক্লিপিং দেখান যখন তিনি পিপিপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হন, যে কমিটির চেয়ারম্যান জুলফিকার আলি ভুট্টো। কাসুরি ছিলেন কমিটির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য এবং তাঁকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার কারণ ছিল তিনি তখন লাহোরে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রনেতা। তাশখন্দ চুক্তির প্রতিবাদে মিছিলে ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর ছবি দেখা যাচ্ছিল অ্যালবামে। উভয়ে এক পক্ষকাল কারাগারে কাটান। দুই বছর পর ’৬৯ সালের জানুয়ারির একটি ছবিতে দেখা যায় ভুট্টোকে আটক করে রাখার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে কাসুরি নেতৃত্ব দিচ্ছেন; আরেকটি ছবিতে বেগম নুসরাত ভুট্টোকে কাসুরে আহমেদ রাজার বাড়িতে এবং একটি ছবিতে লাহোরে এক মিছিলে তাঁদের দুজনকে টোঙ্গার ওপর দাঁড়িয়ে নেতৃত্ব দিতে দেখা যাচ্ছে।

১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি ভুট্টোর প্রার্থী ছিলেন এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিয়া ইফতেখার উদ্দিনের ছেলে মিয়া আরিফকে ৬০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের কনিষ্ঠতম সদস্য নির্বাচিত হন।

এর পরই ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর মতানৈক্য শুরু। তরুণদের মধ্যে আহমেদ রাজার বেড়ে চলা জনপ্রিয়তা ও সংবাদপত্রগুলোর সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক ভুট্টোকে ঈর্ষান্বিত করে তোলে। সংবাদপত্রের সঙ্গে সম্পর্ক এত ঘনিষ্ঠ ছিল যে তিনি এবং খ্যাতিমান ক্রিকেটার আবদুল হাফিজ কারদার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য অনশন ধর্মঘট করেন। এক মাসের মধ্যে তাঁকে ও ভুট্টোকে প্রকাশ্যে ঝগড়ায় লিপ্ত হতে দেখা যায়। ভুট্টো পিপলস পার্টি থেকে পদত্যাগের হুমকি দেন এবং ’৭১ সালের ২ মে উভয়ে একজন আরেকজনকে দল থেকে বহিষ্কার করে দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী পিপিপি গঠন করেন।

 

আহমেদ রাজা কাসুরি পাঞ্জাবের সুফি সাধক বুল্লেহ শাহর উক্তি, ‘সাচ বোলদিয়া ভাম্বাদ বোলদে’ (সত্য গনগনে আগুন জ্বালিয়ে দেয়) উদ্ধৃত করে বললেন, ‘ভুট্টো আমার স্পষ্টবাদিতা পছন্দ করতে পারেননি।’ ভুট্টো যে তাঁকে বিভিন্নভাবে অপমান করেন সেসব কথা বললেন। ভুট্টো কাসুরিকে বলেন তাঁর মাথা পরীক্ষা করাতে। কাসুরিও পাল্টা বলেন, ভুট্টো একজন মস্তিষ্কবিকৃত, পাগল। যখন ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করা হয়, ভুট্টো তাঁর দলের সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করে এই মর্মে হুমকি দেন, ‘কেউ যদি ঢাকায় যায় তাহলে তিনি তার পা ভেঙে দেবেন এবং যিনি ঢাকায় যাবেন তাকে ওয়ারওয়ে টিকিট নিয়ে যেতে হবে।’ কাসুরি পিপিপির একমাত্র সদস্য যিনি এর প্রতিবাদ করেন। তিনি যে শুধু ঢাকায় যান তাই নয়, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে আবেদনও জানান।

’৭১ সালের জুলাইয়ে জুলফিকার আলি ভুট্টো তেহরান সফরে গেলে কাসুরি তাঁকে সিআইএর এজেন্ট অভিহিত করেন। আগস্টে পেশোয়ারের এক হোটেলে ভুট্টোর সমর্থকরা কাসুরির ওপর হামলা চালায়। ভুট্টো যখন শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের প্রশাসন পূর্ব ও পশ্চিমে বিভক্ত করার জন্য ‘উধার তুম, ইধার হাম’ বলে পরামর্শ দিচ্ছিলেন তখন কাসুরি পাকিস্তানকে বিভক্ত করার ব্যাপারে ভুট্টোর অশুভ চক্রান্তের কথা বলে সোচ্চার হন।

আহমেদ রাজা কাসুরিকে ভুট্টো তাঁর জন্য ‘প্রচ- মাথাব্যথা’ বলে বিবেচনা শুরু করেন এবং ’৭১ সালের ১৭ জুলাই কাসুরির জীবননাশের জন্য হামলা চালান। ওই হামলায় তাঁর ভাই গুলিবিদ্ধ হন। তাঁর ওপর একের পর এক হামলা হয় করাচি ও ইসলামাবাদে। কাসুরি এসব ঘটনার কারণে ভুট্টোর কাছে প্রতিবাদ জানালে ভুট্টো শুধু উত্তর দেন, ‘এতে আমার কী করার আছে?’

ভুট্টো যখন জেনারেল ইয়াহিয়া খানের পর পাকিস্তানের শাসক হিসেবে আবির্ভূত হন তখন এ দুই ব্যক্তির দ্বন্দ্ব পার্লামেন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। ভুট্টোর প্রস্তাবিত সংবিধানে কাসুরি স্বাক্ষর করতে এবং বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের অংশ হতে অস্বীকৃতি জানান, যে ভূখ-কে তিনি সব সময় পাকিস্তানের অবিচ্ছেদ্য অংশ বিবেচনা করেছেন। ’৭২ সালের ২০ ডিসেম্বর পিপিপি যখন পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় এক বছর পূর্তি উদ্যাপন করছে তখন আহমেদ রাজা কাসুরি কালো পতাকা মিছিলের আয়োজন করেন এবং তাঁর ওপর প্রাণঘাতী হামলা চালানো হয়। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই জাতীয় পরিষদে আহমেদ রাজা কাসুরির সদস্যপদ তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখা হয়।

’৭৩ সালে বেলুচিস্তানের প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে কাসুরি ভুট্টোর প্রশাসনকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেন। সেই সন্ধ্যায় জাতীয় পরিষদের সদস্যরা যখন অধিবেশন শেষে বাড়ি ফেরেন তখন তাদের ওপর সেনাবাহিনীর একটি জিপ চালিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় চৌধুরী ইকবাল নামে একজন সদস্য নিহত এবং অন্য চারজন আহত হন। তারা সবাই ভুট্টোর সমর্থক। তারা কাসুরিকে হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু ঘটনাক্রমে তিনি অক্ষত থাকেন। তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে আরেকটি প্রচেষ্টা চালানো হয় ’৭৪ সালের ২২ আগস্ট। তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে স্টেনগানের উপর্যুপরি গুলি ভ্রষ্ট হয়। লাহোরে তাঁর ওপর চূড়ান্ত হামলা চালানো হয় ’৭৪ সালের ১১ নভেম্বর রাতে, যে হামলায় তাঁর বাবা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৩৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে