শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, শুক্রবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২০

ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

খুশবন্ত সিং
অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

(জুলফিকার আলি ভুট্টোর কট্টর সমালোচক ও প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ভুট্টো। তিনি অলৌকিকভাবে প্রাণে রক্ষা পেলেও তাঁর বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি নিহত হন। ১৯৭০-এর নির্বাচনের পর জেনারেল ইয়াহিয়া খান ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করলে ভুট্টো তাঁর দল পিপলস পার্টির সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করেন এবং কেউ ঢাকায় গেলে তার পা ভেঙে দেবেন বলে হুমকি দেন। আহমেদ রাজা কাসুরি ছিলেন পিপলস পার্টির একমাত্র সদস্য, যিনি ভুট্টোর হুমকির তোয়াক্কা না করে ঢাকায় আসেন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য তাঁর কাছে আবেদন জানান।)

১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জুলফিকার আলি ভুট্টো যাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন তিনি আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ১৮ বার প্রচেষ্টা চালানো হয়। ১৮তম হত্যা প্রচেষ্টায় নিহত হন আহমেদ রাজার বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি। এ হত্যার বিচারে ভুট্টো দোষী সাব্যস্ত হন এবং ’৭৯ সালের ৪ এপ্রিল ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাঁর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টো যে আহমেদ রাজা কাসুরিকে তাঁর ‘অচেনা লোক’ বলে বর্ণনা করেন, সেই ‘অচেনা লোক’টিই তাঁর জন্য কণ্টকে পরিণত হন। তিনি ছিলেন অনলবর্ষী তরুণ, ধনবান জোতদার, আভিজাতসুলভ বৈশিষ্ট্যে জনতাকে উত্তেজিত করে সীমাহীন অভিলাষ পূরণে কুশলী এক ব্যক্তিত্ব।
সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ৬ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট চাবুকের মতো পেটানো শরীর আহমেদ রাজা কাসুরির। উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে ‘আসসালামু আলাইকুম’ উচ্চারণ করে তাঁর বলিষ্ঠ হাতে উষ্ণভাবে আপনার সঙ্গে হাত মিলিয়ে তিনি যখন তাঁর মুঠি থেকে হাত ছেড়ে দেবেন তখন আপনাকে হাত মালিশ করতে হবে। কানের কাছে তাঁর কয়েক গোছা চুলে পাক ধরে। তিনি চোখে চশমা পরেন। পরনে ডোরাকাটা কাপড়ের শার্ট ও ট্রাউজার, তার ওপর বুক খোলা সোয়েটার। ‘আমি আহমেদ রাজা কাসুরি, ভুট্টো যাঁকে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন,’ তিনি নিজের পরিচয় দেন, ‘আর ইনি আমার মা, বেগম মায়মুনা বানু। তিনি লোহারু পরিবারের, আলিগড়ের নবাব ইসমাইল খানের ভাগনি এবং আপনাদের হিমাচল প্রদেশের গভর্নর আমিন উদ্দিন আহমেদ খানের (১৯৭৭-১৯৮১) জ্ঞাতি বোন। ভুট্টোর পাঠানো ঘাতকরা যখন আমার আব্বাকে খুন করে, তখন তিনিও সে গাড়িতে ছিলেন।’ তিনি বয়োবৃদ্ধা মহিলা, রুপালি-শাদা চুলের মাঝে তাঁর মুখ গাঢ় রঙের। তাঁর চোখে পুরু চশমা। সারা জীবন তিনি পাঞ্জাবিদের মাঝে কাটালেও উর্দুতে কথা বলতে পছন্দ করেন।

রাওয়ালপিন্ডি কেন্দ্রীয় কারাগারে ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর আমি ইসলামাবাদে কাসুরির বাংলোয় তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। আহমেদ রাজা তাঁর ঝঞ্ঝাপূর্ণ রাজনৈতিক জীবনের ওপর সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের ক্লিপিংয়ের কয়েকটি অ্যালবাম আমাকে দেখান। তাঁর মা আমাদের চা পরিবেশন করছিলেন এবং কাসুরি আমাকে ক্লিপিং দেখাচ্ছিলেন। আমার কাছে তিনি প্রমাণ করতে চান যে, আদালতে শুনানির সময় ভুট্টো আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে কাসুরিকে যে ‘অচেনা’ বা ‘কেউ নয়’ বলে বর্ণনা করেন, তিনি কখনই ‘অচেনা’ কেউ ছিলেন না; বরং তিনি দেশের অত্যন্ত প্রভাবশালী একজন ছাত্রনেতা ছাড়াও এমন এক ব্যক্তি ছিলেন, যিনি পিপলস পার্টি অব পাকিস্তানকে (পিপিপি) গড়ে তুলতে ভুট্টোকে সহায়তা করেন। তিনি রাজরক্তের অধিকারী অভিজাত বংশধারার ক্ষমতাধর ব্যক্তি, যে বংশের ইতিহাস ‘দ্য চিফস অব দ্য পাঞ্জাব’-এ বর্ণিত রয়েছে। বাংলাদেশ প্রসঙ্গ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা, কর্তৃত্বপরায়ণ দৃষ্টিভঙ্গি এবং ক্ষমতার অপরাধমূলক প্রয়োগের প্রশ্নে আহমেদ রাজা কাসুরি ভুট্টোর চক্ষুশূল ও প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছিলেন। এর পর থেকে ভুট্টো তাঁকে হত্যা করার জন্য অনেক চেষ্টা চালিয়েছেন, যার পক্ষে তাঁর কাছে প্রমাণ রয়েছে।

‘পিপিপির জন্ম হয় কাসুরে আমার বাড়িতে এবং আমার বাড়িতেই পিপিপি কবরস্থ হয়,’ আহমেদ রাজা বলেন। তিনি একটি অ্যালবাম খুলে ১৯৬৭ সালের নভেম্বরের সংবাদপত্রের ক্লিপিং দেখান যখন তিনি পিপিপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হন, যে কমিটির চেয়ারম্যান জুলফিকার আলি ভুট্টো। কাসুরি ছিলেন কমিটির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য এবং তাঁকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার কারণ ছিল তিনি তখন লাহোরে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রনেতা। তাশখন্দ চুক্তির প্রতিবাদে মিছিলে ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর ছবি দেখা যাচ্ছিল অ্যালবামে। উভয়ে এক পক্ষকাল কারাগারে কাটান। দুই বছর পর ’৬৯ সালের জানুয়ারির একটি ছবিতে দেখা যায় ভুট্টোকে আটক করে রাখার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে কাসুরি নেতৃত্ব দিচ্ছেন; আরেকটি ছবিতে বেগম নুসরাত ভুট্টোকে কাসুরে আহমেদ রাজার বাড়িতে এবং একটি ছবিতে লাহোরে এক মিছিলে তাঁদের দুজনকে টোঙ্গার ওপর দাঁড়িয়ে নেতৃত্ব দিতে দেখা যাচ্ছে।

১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি ভুট্টোর প্রার্থী ছিলেন এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিয়া ইফতেখার উদ্দিনের ছেলে মিয়া আরিফকে ৬০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের কনিষ্ঠতম সদস্য নির্বাচিত হন।

এর পরই ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর মতানৈক্য শুরু। তরুণদের মধ্যে আহমেদ রাজার বেড়ে চলা জনপ্রিয়তা ও সংবাদপত্রগুলোর সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক ভুট্টোকে ঈর্ষান্বিত করে তোলে। সংবাদপত্রের সঙ্গে সম্পর্ক এত ঘনিষ্ঠ ছিল যে তিনি এবং খ্যাতিমান ক্রিকেটার আবদুল হাফিজ কারদার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য অনশন ধর্মঘট করেন। এক মাসের মধ্যে তাঁকে ও ভুট্টোকে প্রকাশ্যে ঝগড়ায় লিপ্ত হতে দেখা যায়। ভুট্টো পিপলস পার্টি থেকে পদত্যাগের হুমকি দেন এবং ’৭১ সালের ২ মে উভয়ে একজন আরেকজনকে দল থেকে বহিষ্কার করে দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী পিপিপি গঠন করেন।

 

আহমেদ রাজা কাসুরি পাঞ্জাবের সুফি সাধক বুল্লেহ শাহর উক্তি, ‘সাচ বোলদিয়া ভাম্বাদ বোলদে’ (সত্য গনগনে আগুন জ্বালিয়ে দেয়) উদ্ধৃত করে বললেন, ‘ভুট্টো আমার স্পষ্টবাদিতা পছন্দ করতে পারেননি।’ ভুট্টো যে তাঁকে বিভিন্নভাবে অপমান করেন সেসব কথা বললেন। ভুট্টো কাসুরিকে বলেন তাঁর মাথা পরীক্ষা করাতে। কাসুরিও পাল্টা বলেন, ভুট্টো একজন মস্তিষ্কবিকৃত, পাগল। যখন ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করা হয়, ভুট্টো তাঁর দলের সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করে এই মর্মে হুমকি দেন, ‘কেউ যদি ঢাকায় যায় তাহলে তিনি তার পা ভেঙে দেবেন এবং যিনি ঢাকায় যাবেন তাকে ওয়ারওয়ে টিকিট নিয়ে যেতে হবে।’ কাসুরি পিপিপির একমাত্র সদস্য যিনি এর প্রতিবাদ করেন। তিনি যে শুধু ঢাকায় যান তাই নয়, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে আবেদনও জানান।

’৭১ সালের জুলাইয়ে জুলফিকার আলি ভুট্টো তেহরান সফরে গেলে কাসুরি তাঁকে সিআইএর এজেন্ট অভিহিত করেন। আগস্টে পেশোয়ারের এক হোটেলে ভুট্টোর সমর্থকরা কাসুরির ওপর হামলা চালায়। ভুট্টো যখন শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের প্রশাসন পূর্ব ও পশ্চিমে বিভক্ত করার জন্য ‘উধার তুম, ইধার হাম’ বলে পরামর্শ দিচ্ছিলেন তখন কাসুরি পাকিস্তানকে বিভক্ত করার ব্যাপারে ভুট্টোর অশুভ চক্রান্তের কথা বলে সোচ্চার হন।

আহমেদ রাজা কাসুরিকে ভুট্টো তাঁর জন্য ‘প্রচ- মাথাব্যথা’ বলে বিবেচনা শুরু করেন এবং ’৭১ সালের ১৭ জুলাই কাসুরির জীবননাশের জন্য হামলা চালান। ওই হামলায় তাঁর ভাই গুলিবিদ্ধ হন। তাঁর ওপর একের পর এক হামলা হয় করাচি ও ইসলামাবাদে। কাসুরি এসব ঘটনার কারণে ভুট্টোর কাছে প্রতিবাদ জানালে ভুট্টো শুধু উত্তর দেন, ‘এতে আমার কী করার আছে?’

ভুট্টো যখন জেনারেল ইয়াহিয়া খানের পর পাকিস্তানের শাসক হিসেবে আবির্ভূত হন তখন এ দুই ব্যক্তির দ্বন্দ্ব পার্লামেন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। ভুট্টোর প্রস্তাবিত সংবিধানে কাসুরি স্বাক্ষর করতে এবং বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের অংশ হতে অস্বীকৃতি জানান, যে ভূখ-কে তিনি সব সময় পাকিস্তানের অবিচ্ছেদ্য অংশ বিবেচনা করেছেন। ’৭২ সালের ২০ ডিসেম্বর পিপিপি যখন পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় এক বছর পূর্তি উদ্যাপন করছে তখন আহমেদ রাজা কাসুরি কালো পতাকা মিছিলের আয়োজন করেন এবং তাঁর ওপর প্রাণঘাতী হামলা চালানো হয়। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই জাতীয় পরিষদে আহমেদ রাজা কাসুরির সদস্যপদ তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখা হয়।

’৭৩ সালে বেলুচিস্তানের প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে কাসুরি ভুট্টোর প্রশাসনকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেন। সেই সন্ধ্যায় জাতীয় পরিষদের সদস্যরা যখন অধিবেশন শেষে বাড়ি ফেরেন তখন তাদের ওপর সেনাবাহিনীর একটি জিপ চালিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় চৌধুরী ইকবাল নামে একজন সদস্য নিহত এবং অন্য চারজন আহত হন। তারা সবাই ভুট্টোর সমর্থক। তারা কাসুরিকে হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু ঘটনাক্রমে তিনি অক্ষত থাকেন। তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে আরেকটি প্রচেষ্টা চালানো হয় ’৭৪ সালের ২২ আগস্ট। তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে স্টেনগানের উপর্যুপরি গুলি ভ্রষ্ট হয়। লাহোরে তাঁর ওপর চূড়ান্ত হামলা চালানো হয় ’৭৪ সালের ১১ নভেম্বর রাতে, যে হামলায় তাঁর বাবা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা