শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, শুক্রবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২০

ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

খুশবন্ত সিং
অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

(জুলফিকার আলি ভুট্টোর কট্টর সমালোচক ও প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ভুট্টো। তিনি অলৌকিকভাবে প্রাণে রক্ষা পেলেও তাঁর বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি নিহত হন। ১৯৭০-এর নির্বাচনের পর জেনারেল ইয়াহিয়া খান ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করলে ভুট্টো তাঁর দল পিপলস পার্টির সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করেন এবং কেউ ঢাকায় গেলে তার পা ভেঙে দেবেন বলে হুমকি দেন। আহমেদ রাজা কাসুরি ছিলেন পিপলস পার্টির একমাত্র সদস্য, যিনি ভুট্টোর হুমকির তোয়াক্কা না করে ঢাকায় আসেন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য তাঁর কাছে আবেদন জানান।)

১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জুলফিকার আলি ভুট্টো যাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন তিনি আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ১৮ বার প্রচেষ্টা চালানো হয়। ১৮তম হত্যা প্রচেষ্টায় নিহত হন আহমেদ রাজার বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি। এ হত্যার বিচারে ভুট্টো দোষী সাব্যস্ত হন এবং ’৭৯ সালের ৪ এপ্রিল ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাঁর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টো যে আহমেদ রাজা কাসুরিকে তাঁর ‘অচেনা লোক’ বলে বর্ণনা করেন, সেই ‘অচেনা লোক’টিই তাঁর জন্য কণ্টকে পরিণত হন। তিনি ছিলেন অনলবর্ষী তরুণ, ধনবান জোতদার, আভিজাতসুলভ বৈশিষ্ট্যে জনতাকে উত্তেজিত করে সীমাহীন অভিলাষ পূরণে কুশলী এক ব্যক্তিত্ব।
সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ৬ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট চাবুকের মতো পেটানো শরীর আহমেদ রাজা কাসুরির। উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে ‘আসসালামু আলাইকুম’ উচ্চারণ করে তাঁর বলিষ্ঠ হাতে উষ্ণভাবে আপনার সঙ্গে হাত মিলিয়ে তিনি যখন তাঁর মুঠি থেকে হাত ছেড়ে দেবেন তখন আপনাকে হাত মালিশ করতে হবে। কানের কাছে তাঁর কয়েক গোছা চুলে পাক ধরে। তিনি চোখে চশমা পরেন। পরনে ডোরাকাটা কাপড়ের শার্ট ও ট্রাউজার, তার ওপর বুক খোলা সোয়েটার। ‘আমি আহমেদ রাজা কাসুরি, ভুট্টো যাঁকে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন,’ তিনি নিজের পরিচয় দেন, ‘আর ইনি আমার মা, বেগম মায়মুনা বানু। তিনি লোহারু পরিবারের, আলিগড়ের নবাব ইসমাইল খানের ভাগনি এবং আপনাদের হিমাচল প্রদেশের গভর্নর আমিন উদ্দিন আহমেদ খানের (১৯৭৭-১৯৮১) জ্ঞাতি বোন। ভুট্টোর পাঠানো ঘাতকরা যখন আমার আব্বাকে খুন করে, তখন তিনিও সে গাড়িতে ছিলেন।’ তিনি বয়োবৃদ্ধা মহিলা, রুপালি-শাদা চুলের মাঝে তাঁর মুখ গাঢ় রঙের। তাঁর চোখে পুরু চশমা। সারা জীবন তিনি পাঞ্জাবিদের মাঝে কাটালেও উর্দুতে কথা বলতে পছন্দ করেন।

রাওয়ালপিন্ডি কেন্দ্রীয় কারাগারে ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর আমি ইসলামাবাদে কাসুরির বাংলোয় তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। আহমেদ রাজা তাঁর ঝঞ্ঝাপূর্ণ রাজনৈতিক জীবনের ওপর সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের ক্লিপিংয়ের কয়েকটি অ্যালবাম আমাকে দেখান। তাঁর মা আমাদের চা পরিবেশন করছিলেন এবং কাসুরি আমাকে ক্লিপিং দেখাচ্ছিলেন। আমার কাছে তিনি প্রমাণ করতে চান যে, আদালতে শুনানির সময় ভুট্টো আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে কাসুরিকে যে ‘অচেনা’ বা ‘কেউ নয়’ বলে বর্ণনা করেন, তিনি কখনই ‘অচেনা’ কেউ ছিলেন না; বরং তিনি দেশের অত্যন্ত প্রভাবশালী একজন ছাত্রনেতা ছাড়াও এমন এক ব্যক্তি ছিলেন, যিনি পিপলস পার্টি অব পাকিস্তানকে (পিপিপি) গড়ে তুলতে ভুট্টোকে সহায়তা করেন। তিনি রাজরক্তের অধিকারী অভিজাত বংশধারার ক্ষমতাধর ব্যক্তি, যে বংশের ইতিহাস ‘দ্য চিফস অব দ্য পাঞ্জাব’-এ বর্ণিত রয়েছে। বাংলাদেশ প্রসঙ্গ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা, কর্তৃত্বপরায়ণ দৃষ্টিভঙ্গি এবং ক্ষমতার অপরাধমূলক প্রয়োগের প্রশ্নে আহমেদ রাজা কাসুরি ভুট্টোর চক্ষুশূল ও প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছিলেন। এর পর থেকে ভুট্টো তাঁকে হত্যা করার জন্য অনেক চেষ্টা চালিয়েছেন, যার পক্ষে তাঁর কাছে প্রমাণ রয়েছে।

‘পিপিপির জন্ম হয় কাসুরে আমার বাড়িতে এবং আমার বাড়িতেই পিপিপি কবরস্থ হয়,’ আহমেদ রাজা বলেন। তিনি একটি অ্যালবাম খুলে ১৯৬৭ সালের নভেম্বরের সংবাদপত্রের ক্লিপিং দেখান যখন তিনি পিপিপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হন, যে কমিটির চেয়ারম্যান জুলফিকার আলি ভুট্টো। কাসুরি ছিলেন কমিটির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য এবং তাঁকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার কারণ ছিল তিনি তখন লাহোরে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রনেতা। তাশখন্দ চুক্তির প্রতিবাদে মিছিলে ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর ছবি দেখা যাচ্ছিল অ্যালবামে। উভয়ে এক পক্ষকাল কারাগারে কাটান। দুই বছর পর ’৬৯ সালের জানুয়ারির একটি ছবিতে দেখা যায় ভুট্টোকে আটক করে রাখার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে কাসুরি নেতৃত্ব দিচ্ছেন; আরেকটি ছবিতে বেগম নুসরাত ভুট্টোকে কাসুরে আহমেদ রাজার বাড়িতে এবং একটি ছবিতে লাহোরে এক মিছিলে তাঁদের দুজনকে টোঙ্গার ওপর দাঁড়িয়ে নেতৃত্ব দিতে দেখা যাচ্ছে।

১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি ভুট্টোর প্রার্থী ছিলেন এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিয়া ইফতেখার উদ্দিনের ছেলে মিয়া আরিফকে ৬০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের কনিষ্ঠতম সদস্য নির্বাচিত হন।

এর পরই ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর মতানৈক্য শুরু। তরুণদের মধ্যে আহমেদ রাজার বেড়ে চলা জনপ্রিয়তা ও সংবাদপত্রগুলোর সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক ভুট্টোকে ঈর্ষান্বিত করে তোলে। সংবাদপত্রের সঙ্গে সম্পর্ক এত ঘনিষ্ঠ ছিল যে তিনি এবং খ্যাতিমান ক্রিকেটার আবদুল হাফিজ কারদার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য অনশন ধর্মঘট করেন। এক মাসের মধ্যে তাঁকে ও ভুট্টোকে প্রকাশ্যে ঝগড়ায় লিপ্ত হতে দেখা যায়। ভুট্টো পিপলস পার্টি থেকে পদত্যাগের হুমকি দেন এবং ’৭১ সালের ২ মে উভয়ে একজন আরেকজনকে দল থেকে বহিষ্কার করে দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী পিপিপি গঠন করেন।

 

আহমেদ রাজা কাসুরি পাঞ্জাবের সুফি সাধক বুল্লেহ শাহর উক্তি, ‘সাচ বোলদিয়া ভাম্বাদ বোলদে’ (সত্য গনগনে আগুন জ্বালিয়ে দেয়) উদ্ধৃত করে বললেন, ‘ভুট্টো আমার স্পষ্টবাদিতা পছন্দ করতে পারেননি।’ ভুট্টো যে তাঁকে বিভিন্নভাবে অপমান করেন সেসব কথা বললেন। ভুট্টো কাসুরিকে বলেন তাঁর মাথা পরীক্ষা করাতে। কাসুরিও পাল্টা বলেন, ভুট্টো একজন মস্তিষ্কবিকৃত, পাগল। যখন ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করা হয়, ভুট্টো তাঁর দলের সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করে এই মর্মে হুমকি দেন, ‘কেউ যদি ঢাকায় যায় তাহলে তিনি তার পা ভেঙে দেবেন এবং যিনি ঢাকায় যাবেন তাকে ওয়ারওয়ে টিকিট নিয়ে যেতে হবে।’ কাসুরি পিপিপির একমাত্র সদস্য যিনি এর প্রতিবাদ করেন। তিনি যে শুধু ঢাকায় যান তাই নয়, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে আবেদনও জানান।

’৭১ সালের জুলাইয়ে জুলফিকার আলি ভুট্টো তেহরান সফরে গেলে কাসুরি তাঁকে সিআইএর এজেন্ট অভিহিত করেন। আগস্টে পেশোয়ারের এক হোটেলে ভুট্টোর সমর্থকরা কাসুরির ওপর হামলা চালায়। ভুট্টো যখন শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের প্রশাসন পূর্ব ও পশ্চিমে বিভক্ত করার জন্য ‘উধার তুম, ইধার হাম’ বলে পরামর্শ দিচ্ছিলেন তখন কাসুরি পাকিস্তানকে বিভক্ত করার ব্যাপারে ভুট্টোর অশুভ চক্রান্তের কথা বলে সোচ্চার হন।

আহমেদ রাজা কাসুরিকে ভুট্টো তাঁর জন্য ‘প্রচ- মাথাব্যথা’ বলে বিবেচনা শুরু করেন এবং ’৭১ সালের ১৭ জুলাই কাসুরির জীবননাশের জন্য হামলা চালান। ওই হামলায় তাঁর ভাই গুলিবিদ্ধ হন। তাঁর ওপর একের পর এক হামলা হয় করাচি ও ইসলামাবাদে। কাসুরি এসব ঘটনার কারণে ভুট্টোর কাছে প্রতিবাদ জানালে ভুট্টো শুধু উত্তর দেন, ‘এতে আমার কী করার আছে?’

ভুট্টো যখন জেনারেল ইয়াহিয়া খানের পর পাকিস্তানের শাসক হিসেবে আবির্ভূত হন তখন এ দুই ব্যক্তির দ্বন্দ্ব পার্লামেন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। ভুট্টোর প্রস্তাবিত সংবিধানে কাসুরি স্বাক্ষর করতে এবং বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের অংশ হতে অস্বীকৃতি জানান, যে ভূখ-কে তিনি সব সময় পাকিস্তানের অবিচ্ছেদ্য অংশ বিবেচনা করেছেন। ’৭২ সালের ২০ ডিসেম্বর পিপিপি যখন পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় এক বছর পূর্তি উদ্যাপন করছে তখন আহমেদ রাজা কাসুরি কালো পতাকা মিছিলের আয়োজন করেন এবং তাঁর ওপর প্রাণঘাতী হামলা চালানো হয়। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই জাতীয় পরিষদে আহমেদ রাজা কাসুরির সদস্যপদ তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখা হয়।

’৭৩ সালে বেলুচিস্তানের প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে কাসুরি ভুট্টোর প্রশাসনকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেন। সেই সন্ধ্যায় জাতীয় পরিষদের সদস্যরা যখন অধিবেশন শেষে বাড়ি ফেরেন তখন তাদের ওপর সেনাবাহিনীর একটি জিপ চালিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় চৌধুরী ইকবাল নামে একজন সদস্য নিহত এবং অন্য চারজন আহত হন। তারা সবাই ভুট্টোর সমর্থক। তারা কাসুরিকে হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু ঘটনাক্রমে তিনি অক্ষত থাকেন। তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে আরেকটি প্রচেষ্টা চালানো হয় ’৭৪ সালের ২২ আগস্ট। তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে স্টেনগানের উপর্যুপরি গুলি ভ্রষ্ট হয়। লাহোরে তাঁর ওপর চূড়ান্ত হামলা চালানো হয় ’৭৪ সালের ১১ নভেম্বর রাতে, যে হামলায় তাঁর বাবা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা