শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, শুক্রবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২০

ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

খুশবন্ত সিং
অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

(জুলফিকার আলি ভুট্টোর কট্টর সমালোচক ও প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ভুট্টো। তিনি অলৌকিকভাবে প্রাণে রক্ষা পেলেও তাঁর বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি নিহত হন। ১৯৭০-এর নির্বাচনের পর জেনারেল ইয়াহিয়া খান ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করলে ভুট্টো তাঁর দল পিপলস পার্টির সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করেন এবং কেউ ঢাকায় গেলে তার পা ভেঙে দেবেন বলে হুমকি দেন। আহমেদ রাজা কাসুরি ছিলেন পিপলস পার্টির একমাত্র সদস্য, যিনি ভুট্টোর হুমকির তোয়াক্কা না করে ঢাকায় আসেন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য তাঁর কাছে আবেদন জানান।)

১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জুলফিকার আলি ভুট্টো যাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন তিনি আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ১৮ বার প্রচেষ্টা চালানো হয়। ১৮তম হত্যা প্রচেষ্টায় নিহত হন আহমেদ রাজার বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি। এ হত্যার বিচারে ভুট্টো দোষী সাব্যস্ত হন এবং ’৭৯ সালের ৪ এপ্রিল ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাঁর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টো যে আহমেদ রাজা কাসুরিকে তাঁর ‘অচেনা লোক’ বলে বর্ণনা করেন, সেই ‘অচেনা লোক’টিই তাঁর জন্য কণ্টকে পরিণত হন। তিনি ছিলেন অনলবর্ষী তরুণ, ধনবান জোতদার, আভিজাতসুলভ বৈশিষ্ট্যে জনতাকে উত্তেজিত করে সীমাহীন অভিলাষ পূরণে কুশলী এক ব্যক্তিত্ব।
সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ৬ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট চাবুকের মতো পেটানো শরীর আহমেদ রাজা কাসুরির। উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে ‘আসসালামু আলাইকুম’ উচ্চারণ করে তাঁর বলিষ্ঠ হাতে উষ্ণভাবে আপনার সঙ্গে হাত মিলিয়ে তিনি যখন তাঁর মুঠি থেকে হাত ছেড়ে দেবেন তখন আপনাকে হাত মালিশ করতে হবে। কানের কাছে তাঁর কয়েক গোছা চুলে পাক ধরে। তিনি চোখে চশমা পরেন। পরনে ডোরাকাটা কাপড়ের শার্ট ও ট্রাউজার, তার ওপর বুক খোলা সোয়েটার। ‘আমি আহমেদ রাজা কাসুরি, ভুট্টো যাঁকে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন,’ তিনি নিজের পরিচয় দেন, ‘আর ইনি আমার মা, বেগম মায়মুনা বানু। তিনি লোহারু পরিবারের, আলিগড়ের নবাব ইসমাইল খানের ভাগনি এবং আপনাদের হিমাচল প্রদেশের গভর্নর আমিন উদ্দিন আহমেদ খানের (১৯৭৭-১৯৮১) জ্ঞাতি বোন। ভুট্টোর পাঠানো ঘাতকরা যখন আমার আব্বাকে খুন করে, তখন তিনিও সে গাড়িতে ছিলেন।’ তিনি বয়োবৃদ্ধা মহিলা, রুপালি-শাদা চুলের মাঝে তাঁর মুখ গাঢ় রঙের। তাঁর চোখে পুরু চশমা। সারা জীবন তিনি পাঞ্জাবিদের মাঝে কাটালেও উর্দুতে কথা বলতে পছন্দ করেন।

রাওয়ালপিন্ডি কেন্দ্রীয় কারাগারে ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর আমি ইসলামাবাদে কাসুরির বাংলোয় তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। আহমেদ রাজা তাঁর ঝঞ্ঝাপূর্ণ রাজনৈতিক জীবনের ওপর সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের ক্লিপিংয়ের কয়েকটি অ্যালবাম আমাকে দেখান। তাঁর মা আমাদের চা পরিবেশন করছিলেন এবং কাসুরি আমাকে ক্লিপিং দেখাচ্ছিলেন। আমার কাছে তিনি প্রমাণ করতে চান যে, আদালতে শুনানির সময় ভুট্টো আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে কাসুরিকে যে ‘অচেনা’ বা ‘কেউ নয়’ বলে বর্ণনা করেন, তিনি কখনই ‘অচেনা’ কেউ ছিলেন না; বরং তিনি দেশের অত্যন্ত প্রভাবশালী একজন ছাত্রনেতা ছাড়াও এমন এক ব্যক্তি ছিলেন, যিনি পিপলস পার্টি অব পাকিস্তানকে (পিপিপি) গড়ে তুলতে ভুট্টোকে সহায়তা করেন। তিনি রাজরক্তের অধিকারী অভিজাত বংশধারার ক্ষমতাধর ব্যক্তি, যে বংশের ইতিহাস ‘দ্য চিফস অব দ্য পাঞ্জাব’-এ বর্ণিত রয়েছে। বাংলাদেশ প্রসঙ্গ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা, কর্তৃত্বপরায়ণ দৃষ্টিভঙ্গি এবং ক্ষমতার অপরাধমূলক প্রয়োগের প্রশ্নে আহমেদ রাজা কাসুরি ভুট্টোর চক্ষুশূল ও প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছিলেন। এর পর থেকে ভুট্টো তাঁকে হত্যা করার জন্য অনেক চেষ্টা চালিয়েছেন, যার পক্ষে তাঁর কাছে প্রমাণ রয়েছে।

‘পিপিপির জন্ম হয় কাসুরে আমার বাড়িতে এবং আমার বাড়িতেই পিপিপি কবরস্থ হয়,’ আহমেদ রাজা বলেন। তিনি একটি অ্যালবাম খুলে ১৯৬৭ সালের নভেম্বরের সংবাদপত্রের ক্লিপিং দেখান যখন তিনি পিপিপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হন, যে কমিটির চেয়ারম্যান জুলফিকার আলি ভুট্টো। কাসুরি ছিলেন কমিটির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য এবং তাঁকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার কারণ ছিল তিনি তখন লাহোরে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রনেতা। তাশখন্দ চুক্তির প্রতিবাদে মিছিলে ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর ছবি দেখা যাচ্ছিল অ্যালবামে। উভয়ে এক পক্ষকাল কারাগারে কাটান। দুই বছর পর ’৬৯ সালের জানুয়ারির একটি ছবিতে দেখা যায় ভুট্টোকে আটক করে রাখার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে কাসুরি নেতৃত্ব দিচ্ছেন; আরেকটি ছবিতে বেগম নুসরাত ভুট্টোকে কাসুরে আহমেদ রাজার বাড়িতে এবং একটি ছবিতে লাহোরে এক মিছিলে তাঁদের দুজনকে টোঙ্গার ওপর দাঁড়িয়ে নেতৃত্ব দিতে দেখা যাচ্ছে।

১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি ভুট্টোর প্রার্থী ছিলেন এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিয়া ইফতেখার উদ্দিনের ছেলে মিয়া আরিফকে ৬০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের কনিষ্ঠতম সদস্য নির্বাচিত হন।

এর পরই ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর মতানৈক্য শুরু। তরুণদের মধ্যে আহমেদ রাজার বেড়ে চলা জনপ্রিয়তা ও সংবাদপত্রগুলোর সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক ভুট্টোকে ঈর্ষান্বিত করে তোলে। সংবাদপত্রের সঙ্গে সম্পর্ক এত ঘনিষ্ঠ ছিল যে তিনি এবং খ্যাতিমান ক্রিকেটার আবদুল হাফিজ কারদার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য অনশন ধর্মঘট করেন। এক মাসের মধ্যে তাঁকে ও ভুট্টোকে প্রকাশ্যে ঝগড়ায় লিপ্ত হতে দেখা যায়। ভুট্টো পিপলস পার্টি থেকে পদত্যাগের হুমকি দেন এবং ’৭১ সালের ২ মে উভয়ে একজন আরেকজনকে দল থেকে বহিষ্কার করে দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী পিপিপি গঠন করেন।

 

আহমেদ রাজা কাসুরি পাঞ্জাবের সুফি সাধক বুল্লেহ শাহর উক্তি, ‘সাচ বোলদিয়া ভাম্বাদ বোলদে’ (সত্য গনগনে আগুন জ্বালিয়ে দেয়) উদ্ধৃত করে বললেন, ‘ভুট্টো আমার স্পষ্টবাদিতা পছন্দ করতে পারেননি।’ ভুট্টো যে তাঁকে বিভিন্নভাবে অপমান করেন সেসব কথা বললেন। ভুট্টো কাসুরিকে বলেন তাঁর মাথা পরীক্ষা করাতে। কাসুরিও পাল্টা বলেন, ভুট্টো একজন মস্তিষ্কবিকৃত, পাগল। যখন ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করা হয়, ভুট্টো তাঁর দলের সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করে এই মর্মে হুমকি দেন, ‘কেউ যদি ঢাকায় যায় তাহলে তিনি তার পা ভেঙে দেবেন এবং যিনি ঢাকায় যাবেন তাকে ওয়ারওয়ে টিকিট নিয়ে যেতে হবে।’ কাসুরি পিপিপির একমাত্র সদস্য যিনি এর প্রতিবাদ করেন। তিনি যে শুধু ঢাকায় যান তাই নয়, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে আবেদনও জানান।

’৭১ সালের জুলাইয়ে জুলফিকার আলি ভুট্টো তেহরান সফরে গেলে কাসুরি তাঁকে সিআইএর এজেন্ট অভিহিত করেন। আগস্টে পেশোয়ারের এক হোটেলে ভুট্টোর সমর্থকরা কাসুরির ওপর হামলা চালায়। ভুট্টো যখন শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের প্রশাসন পূর্ব ও পশ্চিমে বিভক্ত করার জন্য ‘উধার তুম, ইধার হাম’ বলে পরামর্শ দিচ্ছিলেন তখন কাসুরি পাকিস্তানকে বিভক্ত করার ব্যাপারে ভুট্টোর অশুভ চক্রান্তের কথা বলে সোচ্চার হন।

আহমেদ রাজা কাসুরিকে ভুট্টো তাঁর জন্য ‘প্রচ- মাথাব্যথা’ বলে বিবেচনা শুরু করেন এবং ’৭১ সালের ১৭ জুলাই কাসুরির জীবননাশের জন্য হামলা চালান। ওই হামলায় তাঁর ভাই গুলিবিদ্ধ হন। তাঁর ওপর একের পর এক হামলা হয় করাচি ও ইসলামাবাদে। কাসুরি এসব ঘটনার কারণে ভুট্টোর কাছে প্রতিবাদ জানালে ভুট্টো শুধু উত্তর দেন, ‘এতে আমার কী করার আছে?’

ভুট্টো যখন জেনারেল ইয়াহিয়া খানের পর পাকিস্তানের শাসক হিসেবে আবির্ভূত হন তখন এ দুই ব্যক্তির দ্বন্দ্ব পার্লামেন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। ভুট্টোর প্রস্তাবিত সংবিধানে কাসুরি স্বাক্ষর করতে এবং বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের অংশ হতে অস্বীকৃতি জানান, যে ভূখ-কে তিনি সব সময় পাকিস্তানের অবিচ্ছেদ্য অংশ বিবেচনা করেছেন। ’৭২ সালের ২০ ডিসেম্বর পিপিপি যখন পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় এক বছর পূর্তি উদ্যাপন করছে তখন আহমেদ রাজা কাসুরি কালো পতাকা মিছিলের আয়োজন করেন এবং তাঁর ওপর প্রাণঘাতী হামলা চালানো হয়। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই জাতীয় পরিষদে আহমেদ রাজা কাসুরির সদস্যপদ তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখা হয়।

’৭৩ সালে বেলুচিস্তানের প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে কাসুরি ভুট্টোর প্রশাসনকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেন। সেই সন্ধ্যায় জাতীয় পরিষদের সদস্যরা যখন অধিবেশন শেষে বাড়ি ফেরেন তখন তাদের ওপর সেনাবাহিনীর একটি জিপ চালিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় চৌধুরী ইকবাল নামে একজন সদস্য নিহত এবং অন্য চারজন আহত হন। তারা সবাই ভুট্টোর সমর্থক। তারা কাসুরিকে হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু ঘটনাক্রমে তিনি অক্ষত থাকেন। তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে আরেকটি প্রচেষ্টা চালানো হয় ’৭৪ সালের ২২ আগস্ট। তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে স্টেনগানের উপর্যুপরি গুলি ভ্রষ্ট হয়। লাহোরে তাঁর ওপর চূড়ান্ত হামলা চালানো হয় ’৭৪ সালের ১১ নভেম্বর রাতে, যে হামলায় তাঁর বাবা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

২ মিনিট আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার
নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স
জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ