শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, শুক্রবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২০

ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

খুশবন্ত সিং
অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ভুট্টো যাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন

(জুলফিকার আলি ভুট্টোর কট্টর সমালোচক ও প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ভুট্টো। তিনি অলৌকিকভাবে প্রাণে রক্ষা পেলেও তাঁর বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি নিহত হন। ১৯৭০-এর নির্বাচনের পর জেনারেল ইয়াহিয়া খান ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করলে ভুট্টো তাঁর দল পিপলস পার্টির সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করেন এবং কেউ ঢাকায় গেলে তার পা ভেঙে দেবেন বলে হুমকি দেন। আহমেদ রাজা কাসুরি ছিলেন পিপলস পার্টির একমাত্র সদস্য, যিনি ভুট্টোর হুমকির তোয়াক্কা না করে ঢাকায় আসেন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য তাঁর কাছে আবেদন জানান।)

১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জুলফিকার আলি ভুট্টো যাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন তিনি আহমেদ রাজা কাসুরি। তাঁকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ১৮ বার প্রচেষ্টা চালানো হয়। ১৮তম হত্যা প্রচেষ্টায় নিহত হন আহমেদ রাজার বাবা নবাব মোহাম্মদ রাজা কাসুরি। এ হত্যার বিচারে ভুট্টো দোষী সাব্যস্ত হন এবং ’৭৯ সালের ৪ এপ্রিল ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাঁর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টো যে আহমেদ রাজা কাসুরিকে তাঁর ‘অচেনা লোক’ বলে বর্ণনা করেন, সেই ‘অচেনা লোক’টিই তাঁর জন্য কণ্টকে পরিণত হন। তিনি ছিলেন অনলবর্ষী তরুণ, ধনবান জোতদার, আভিজাতসুলভ বৈশিষ্ট্যে জনতাকে উত্তেজিত করে সীমাহীন অভিলাষ পূরণে কুশলী এক ব্যক্তিত্ব।
সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ৬ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট চাবুকের মতো পেটানো শরীর আহমেদ রাজা কাসুরির। উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে ‘আসসালামু আলাইকুম’ উচ্চারণ করে তাঁর বলিষ্ঠ হাতে উষ্ণভাবে আপনার সঙ্গে হাত মিলিয়ে তিনি যখন তাঁর মুঠি থেকে হাত ছেড়ে দেবেন তখন আপনাকে হাত মালিশ করতে হবে। কানের কাছে তাঁর কয়েক গোছা চুলে পাক ধরে। তিনি চোখে চশমা পরেন। পরনে ডোরাকাটা কাপড়ের শার্ট ও ট্রাউজার, তার ওপর বুক খোলা সোয়েটার। ‘আমি আহমেদ রাজা কাসুরি, ভুট্টো যাঁকে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন,’ তিনি নিজের পরিচয় দেন, ‘আর ইনি আমার মা, বেগম মায়মুনা বানু। তিনি লোহারু পরিবারের, আলিগড়ের নবাব ইসমাইল খানের ভাগনি এবং আপনাদের হিমাচল প্রদেশের গভর্নর আমিন উদ্দিন আহমেদ খানের (১৯৭৭-১৯৮১) জ্ঞাতি বোন। ভুট্টোর পাঠানো ঘাতকরা যখন আমার আব্বাকে খুন করে, তখন তিনিও সে গাড়িতে ছিলেন।’ তিনি বয়োবৃদ্ধা মহিলা, রুপালি-শাদা চুলের মাঝে তাঁর মুখ গাঢ় রঙের। তাঁর চোখে পুরু চশমা। সারা জীবন তিনি পাঞ্জাবিদের মাঝে কাটালেও উর্দুতে কথা বলতে পছন্দ করেন।

রাওয়ালপিন্ডি কেন্দ্রীয় কারাগারে ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর আমি ইসলামাবাদে কাসুরির বাংলোয় তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। আহমেদ রাজা তাঁর ঝঞ্ঝাপূর্ণ রাজনৈতিক জীবনের ওপর সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের ক্লিপিংয়ের কয়েকটি অ্যালবাম আমাকে দেখান। তাঁর মা আমাদের চা পরিবেশন করছিলেন এবং কাসুরি আমাকে ক্লিপিং দেখাচ্ছিলেন। আমার কাছে তিনি প্রমাণ করতে চান যে, আদালতে শুনানির সময় ভুট্টো আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে কাসুরিকে যে ‘অচেনা’ বা ‘কেউ নয়’ বলে বর্ণনা করেন, তিনি কখনই ‘অচেনা’ কেউ ছিলেন না; বরং তিনি দেশের অত্যন্ত প্রভাবশালী একজন ছাত্রনেতা ছাড়াও এমন এক ব্যক্তি ছিলেন, যিনি পিপলস পার্টি অব পাকিস্তানকে (পিপিপি) গড়ে তুলতে ভুট্টোকে সহায়তা করেন। তিনি রাজরক্তের অধিকারী অভিজাত বংশধারার ক্ষমতাধর ব্যক্তি, যে বংশের ইতিহাস ‘দ্য চিফস অব দ্য পাঞ্জাব’-এ বর্ণিত রয়েছে। বাংলাদেশ প্রসঙ্গ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা, কর্তৃত্বপরায়ণ দৃষ্টিভঙ্গি এবং ক্ষমতার অপরাধমূলক প্রয়োগের প্রশ্নে আহমেদ রাজা কাসুরি ভুট্টোর চক্ষুশূল ও প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছিলেন। এর পর থেকে ভুট্টো তাঁকে হত্যা করার জন্য অনেক চেষ্টা চালিয়েছেন, যার পক্ষে তাঁর কাছে প্রমাণ রয়েছে।

‘পিপিপির জন্ম হয় কাসুরে আমার বাড়িতে এবং আমার বাড়িতেই পিপিপি কবরস্থ হয়,’ আহমেদ রাজা বলেন। তিনি একটি অ্যালবাম খুলে ১৯৬৭ সালের নভেম্বরের সংবাদপত্রের ক্লিপিং দেখান যখন তিনি পিপিপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হন, যে কমিটির চেয়ারম্যান জুলফিকার আলি ভুট্টো। কাসুরি ছিলেন কমিটির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য এবং তাঁকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার কারণ ছিল তিনি তখন লাহোরে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রনেতা। তাশখন্দ চুক্তির প্রতিবাদে মিছিলে ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর ছবি দেখা যাচ্ছিল অ্যালবামে। উভয়ে এক পক্ষকাল কারাগারে কাটান। দুই বছর পর ’৬৯ সালের জানুয়ারির একটি ছবিতে দেখা যায় ভুট্টোকে আটক করে রাখার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে কাসুরি নেতৃত্ব দিচ্ছেন; আরেকটি ছবিতে বেগম নুসরাত ভুট্টোকে কাসুরে আহমেদ রাজার বাড়িতে এবং একটি ছবিতে লাহোরে এক মিছিলে তাঁদের দুজনকে টোঙ্গার ওপর দাঁড়িয়ে নেতৃত্ব দিতে দেখা যাচ্ছে।

১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি ভুট্টোর প্রার্থী ছিলেন এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিয়া ইফতেখার উদ্দিনের ছেলে মিয়া আরিফকে ৬০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের কনিষ্ঠতম সদস্য নির্বাচিত হন।

এর পরই ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর মতানৈক্য শুরু। তরুণদের মধ্যে আহমেদ রাজার বেড়ে চলা জনপ্রিয়তা ও সংবাদপত্রগুলোর সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক ভুট্টোকে ঈর্ষান্বিত করে তোলে। সংবাদপত্রের সঙ্গে সম্পর্ক এত ঘনিষ্ঠ ছিল যে তিনি এবং খ্যাতিমান ক্রিকেটার আবদুল হাফিজ কারদার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য অনশন ধর্মঘট করেন। এক মাসের মধ্যে তাঁকে ও ভুট্টোকে প্রকাশ্যে ঝগড়ায় লিপ্ত হতে দেখা যায়। ভুট্টো পিপলস পার্টি থেকে পদত্যাগের হুমকি দেন এবং ’৭১ সালের ২ মে উভয়ে একজন আরেকজনকে দল থেকে বহিষ্কার করে দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী পিপিপি গঠন করেন।

 

আহমেদ রাজা কাসুরি পাঞ্জাবের সুফি সাধক বুল্লেহ শাহর উক্তি, ‘সাচ বোলদিয়া ভাম্বাদ বোলদে’ (সত্য গনগনে আগুন জ্বালিয়ে দেয়) উদ্ধৃত করে বললেন, ‘ভুট্টো আমার স্পষ্টবাদিতা পছন্দ করতে পারেননি।’ ভুট্টো যে তাঁকে বিভিন্নভাবে অপমান করেন সেসব কথা বললেন। ভুট্টো কাসুরিকে বলেন তাঁর মাথা পরীক্ষা করাতে। কাসুরিও পাল্টা বলেন, ভুট্টো একজন মস্তিষ্কবিকৃত, পাগল। যখন ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করা হয়, ভুট্টো তাঁর দলের সদস্যদের পূর্ব পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করে এই মর্মে হুমকি দেন, ‘কেউ যদি ঢাকায় যায় তাহলে তিনি তার পা ভেঙে দেবেন এবং যিনি ঢাকায় যাবেন তাকে ওয়ারওয়ে টিকিট নিয়ে যেতে হবে।’ কাসুরি পিপিপির একমাত্র সদস্য যিনি এর প্রতিবাদ করেন। তিনি যে শুধু ঢাকায় যান তাই নয়, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে আবেদনও জানান।

’৭১ সালের জুলাইয়ে জুলফিকার আলি ভুট্টো তেহরান সফরে গেলে কাসুরি তাঁকে সিআইএর এজেন্ট অভিহিত করেন। আগস্টে পেশোয়ারের এক হোটেলে ভুট্টোর সমর্থকরা কাসুরির ওপর হামলা চালায়। ভুট্টো যখন শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের প্রশাসন পূর্ব ও পশ্চিমে বিভক্ত করার জন্য ‘উধার তুম, ইধার হাম’ বলে পরামর্শ দিচ্ছিলেন তখন কাসুরি পাকিস্তানকে বিভক্ত করার ব্যাপারে ভুট্টোর অশুভ চক্রান্তের কথা বলে সোচ্চার হন।

আহমেদ রাজা কাসুরিকে ভুট্টো তাঁর জন্য ‘প্রচ- মাথাব্যথা’ বলে বিবেচনা শুরু করেন এবং ’৭১ সালের ১৭ জুলাই কাসুরির জীবননাশের জন্য হামলা চালান। ওই হামলায় তাঁর ভাই গুলিবিদ্ধ হন। তাঁর ওপর একের পর এক হামলা হয় করাচি ও ইসলামাবাদে। কাসুরি এসব ঘটনার কারণে ভুট্টোর কাছে প্রতিবাদ জানালে ভুট্টো শুধু উত্তর দেন, ‘এতে আমার কী করার আছে?’

ভুট্টো যখন জেনারেল ইয়াহিয়া খানের পর পাকিস্তানের শাসক হিসেবে আবির্ভূত হন তখন এ দুই ব্যক্তির দ্বন্দ্ব পার্লামেন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। ভুট্টোর প্রস্তাবিত সংবিধানে কাসুরি স্বাক্ষর করতে এবং বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের অংশ হতে অস্বীকৃতি জানান, যে ভূখ-কে তিনি সব সময় পাকিস্তানের অবিচ্ছেদ্য অংশ বিবেচনা করেছেন। ’৭২ সালের ২০ ডিসেম্বর পিপিপি যখন পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় এক বছর পূর্তি উদ্যাপন করছে তখন আহমেদ রাজা কাসুরি কালো পতাকা মিছিলের আয়োজন করেন এবং তাঁর ওপর প্রাণঘাতী হামলা চালানো হয়। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই জাতীয় পরিষদে আহমেদ রাজা কাসুরির সদস্যপদ তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখা হয়।

’৭৩ সালে বেলুচিস্তানের প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে কাসুরি ভুট্টোর প্রশাসনকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেন। সেই সন্ধ্যায় জাতীয় পরিষদের সদস্যরা যখন অধিবেশন শেষে বাড়ি ফেরেন তখন তাদের ওপর সেনাবাহিনীর একটি জিপ চালিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় চৌধুরী ইকবাল নামে একজন সদস্য নিহত এবং অন্য চারজন আহত হন। তারা সবাই ভুট্টোর সমর্থক। তারা কাসুরিকে হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু ঘটনাক্রমে তিনি অক্ষত থাকেন। তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে আরেকটি প্রচেষ্টা চালানো হয় ’৭৪ সালের ২২ আগস্ট। তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে স্টেনগানের উপর্যুপরি গুলি ভ্রষ্ট হয়। লাহোরে তাঁর ওপর চূড়ান্ত হামলা চালানো হয় ’৭৪ সালের ১১ নভেম্বর রাতে, যে হামলায় তাঁর বাবা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
সর্বশেষ খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে