শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, শুক্রবার, ১২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তবে স্বপ্নটাই হয়তো মানুষের বেঁচে উঠার শক্তি

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
তবে স্বপ্নটাই হয়তো মানুষের বেঁচে উঠার শক্তি

স্বপ্ন দেখাটা যত বড় তার থেকেও বড় স্বপ্ন  দেখানো। সব মানুষ স্বপ্ন দেখতে পারেনা, অন্যকে দেখাতেও পারেনা। তবে কেউ কেউ পারে। যারা দু'টোই পারে তারাই পৃথিবী বদলে দেয়। ইতিহাসের গতানুগতিক ধারা বদলে দিয়ে ইতিহাসকে নতুন করে লিখে। স্বপ্ন বড় না মানুষ বড়। খুব কঠিন একটা দর্শন। তবে দর্শন যেমন স্বপ্ন হয়, স্বপ্নও তেমনি দর্শন হয়। মানুষ যেমন দর্শন হয়, দর্শনও তেমনি মানুষ হয়। 

তবে কোথায় যেন একটা অদেখা শুন্যতা সবকিছুকে তুচ্ছ করে স্বপ্নের সমীকরণটা মেলানোর যুদ্ধে নামে। অনেকটা হেলাল হাফিজের এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়ের মতো। একটা কাল্পনিক ঘটনার কথা ভাবা যেতে পারে। একটা মানুষ স্বপ্নের পিছনে ছুটছে আর স্বপ্ন মানুষটার পিছনে ছুটছে। কিন্তু কেউ কাউকে ধরতে পারছেনা। বরং যদি মানুষটা দৌড়ানো অবস্থায় মাঝখানে থাকে তবে দেখা যাবে দু'পাশের স্বপ্নের সাথে মানুষটার ব্যবধান বাড়ছে তো বাড়ছেই। 

এমনটা ঘটার কি কারণ থাকতে পারে? সেটা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মনে হচ্ছে মানুষটার পিছনে তার যা স্বপ্ন হওয়া উচিত সেগুলো ছুটছে কিন্তু মানুষটার যেগুলো স্বপ্ন নয় মানুষটা সেগুলোর পিছনে ছুটছে। তাহলে মানুষকে তার স্বপ্নকে চিনতে হবে। তার নিজের স্বপ্নকে জানতে হবে। মানুষ যদি তার নিজের স্বপ্নকে চিনতে ও জানতে পারে তবেই স্বপ্নকে সার্থক ও সফল করার সম্ভাবনা বাড়বে।

আনসার্টেনিটি বা অনিশ্চয়তা যতটুকু সেখানে থাকবে তা পূরণ করার চেষ্টা মানুষকে করতে হবে। এখন মনে হচ্ছে মানুষ আর স্বপ্নের মধ্যে গাণিতিক একটা সম্পর্ক হয়তো তৈরি করা যাবে। থিওরি অফ রিলেটিভিটির একটা ধারণাও এর সাথে যুক্ত করা যেতে পারে। কোয়ান্টাম মেকানিক্সের থিওরি বলছে, মানুষের আশেপাশের পৃথিবী মানুষের তৈরি করা পৃথিবী। মানুষ তা দেখছে বলেই মানুষের  পৃথিবীর অস্তিত্ব আছে। এভাবেই স্বপ্ন মানুষের গড়া এক একটা পৃথিবী হয়ে যায়। একটা একটা অদৃশ্যমান অস্তিত্ব ক্রমাগত নিজেকে গড়তে গড়তে একদিন দৃশ্যমান অস্তিত্বে পরিণত হয়। 

মেসোপটেমিয়ান এবং ব্যবিলনিয়ানরা বিশ্বাস করতেন, ঘুমের সময় আমাদের খণ্ডিত আত্মা শরীর থেকে বের হয়ে এসে আমাদের সামগ্রিক আত্মার সাথে যুক্ত হয় এবং স্বপ্নই আমাদের ঈশ্বরের সাথে যুক্ত হবার রাস্তা দেখায়। গ্রিকরা বিশ্বাস করতেন, ঘুমের সময় শরীর থেকে আত্মা বের হয়ে যায় এবং স্বপ্নের মাধ্যমে দেবতা বা দানবরা মানুষের কাছে তাদের বার্তা পাঠান। স্বপ্নের সাথে মানুষের  আত্মার কোরিলেশন তৈরির ধারণাটা অনেক পুরাতন হলেও তা একদম ফেলে দেবার মতো নয়। এখানে প্রমাণের চেয়ে বেশি কাজ করেছে মানুষের বিশ্বাস। তবে যেটাই হোক না কেন মানুষের আত্মা যদি বিশুদ্ধ হয় তখন সেখানে বিশুদ্ধ চিন্তাকে আধিপত্য বাড়ে। হয়তো সেখান থেকে শুভ স্বপ্নরা মানুষের ভালোত্বকে আঁকড়ে ধরে জন্ম নেয়। সে চিন্তা ও আত্মায় যদি বিশুদ্ধতা না থাকে তবে মানুষ যেটা দেখে সেটা স্বপ্ন নয় বরং তা মানুষের ভিতরের পঙ্কিলতা। কিংবা মানুষের মনের ভঙ্গুরতা। 

সুফি কবি রুমি লিখেছিলেন, "এই পৃথিবীটা হল একটা স্বপ্ন, শুধু একজন ঘুমন্ত ব্যক্তিই একে বাস্তব মনে করে। এরপর ভোরের মত করে মৃত্যু আসে, আর যা কিছুকে দুঃখ বা কষ্ট বলে ভাবতে- তা নিয়ে হাসতে হাসতে তুমি জেগে ওঠো।" হয়তো এটাই মানুষের স্বপ্নের দর্শন। ঘুম যদি খণ্ডিত মৃত্যু হয়, তবে স্বপ্নটাই  হয়তো মানুষের বেঁচে উঠার শক্তি। মানুষ দিনের পর দিন স্বপ্ন দেখে, রাতের পর রাত স্বপ্ন দেখে। একটা ঘুমের জড়তায় চোখ বুজে থাকা স্বপ্ন। সে স্বপ্নের অনেকগুলোই মানুষ ভুলে যায়। হয়তো মানুষের মাথা বিবেকের সাথে হেরে গিয়ে সেটা মনে রাখতে চায়না। 

যেমন- মানুষ নিজে মন্দ হলেও মন্দ বলে নিজেকে স্বীকার করতে চায়না। তবে বিবেকটা তখন বাঘ হয় আর মানুষকে তার শিকারে পরিণত করে। সব কিছুই যে অংকের খেলা, মানুষ না চাইলেও  অমিলের মধ্যেও মিলনের সমীকরণ গড়তে হয়। আরেকটা অন্যরকম স্বপ্ন, যেটা মানুষকে তার লক্ষ্য অর্জনের পথে এগিয়ে দেয়। মানুষকে ঘুমোতে দেয়না। যেমন- ঘুমোতে দেয়না কৃষকের ফসল তোলার আনন্দ। একটা নামহীন শ্রমিকের ঘাম ঝরা শরীরের আনন্দ। স্বপ্নে আমি কে? আমার বন্ধু ? নাকি আমার প্রতিপক্ষ। খুব কঠিন দর্শন না মনস্তত্ব নাকি অলৌকিকত্ব। সেটা ভাববে গবেষকরা, মনোস্তত্ববিদ ও দার্শনিকরা।

যেমন- গবেষকরা ভেবেছেন মেমরি কনসোলিডেশান থিওরির কথা। এই থিওরি বলছে আমরা প্রাত্যহিক জীবনে যা শিখছি সেটা মেমোরিতে ধরে রাখতেই স্বপ্ন দেখি। গবেষকরা লুসিড ড্রিমিং এর কথা বলেছেন। খুব বিস্ময়কর একটা বিষয় যেখানে মানুষ ঘুমিয়েও আছে, আবার ঘুমের মধ্যে জেগেও আছে। হয়তো এমনটাই এখন জীবন হয়ে গেছে। যেখানে জীবন বেঁচে থেকেও মৃত মানুষের মতো স্বপ্নকে হারিয়ে ফেলছে। স্বপ্নদের এখন খুব দুর্দিন চলছে। কারণ মানুষ স্বপ্ন দেখা ভুলে যাচ্ছে। স্বপ্ন তো এমনটা চায়নি বোধ হয় কোনোদিন। 

মানুষের চোখ এখন শুকুনির চোখ হয়েছে। যে চোখে স্বপ্ন নেই, আত্মহনন আছে। আত্মঘাতী লুটেরা মনের ব্যবচ্ছেদ আছে। মানুষ কখনো তার নিজের স্বপ্নের প্রতিপক্ষ হচ্ছে। আবার কখনো অন্যের স্বপ্নের প্রতিপক্ষ হচ্ছে। এমনটাতো আমরা কেউ চাইনি কখনো। স্বপ্নের পোস্টমর্টেম হচ্ছে প্রতিদিন। মানুষ নিজে তো  কাঁদতে ভুলেই গেছে। স্বপ্নরাও যে কাঁদে মানুষের কানে তা কখনো পৌঁছায় না। তারপরও স্বপ্ন চোখ হোক। স্বপ্ন মন হোক। স্বপ্ন আত্মার আহবান হোক। ঘুমগুলো হালকা বাতাসে ভেসে যাক দিগন্ত থেকে দিগন্তে। সূর্য্য উঠুক আলো ঝলমলিয়ে। সে আলোয় মানুষ নিজে স্বপ্ন দেখুক, অন্যকে দেখাক। কারণ মানুষ বয়সের ভারে নুয়ে পড়ে একদিন না ফেরার দেশে চলে যায় কিন্তু স্বপ্নরা বেঁচে থাকে অনন্তকাল।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক