শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৪, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১

কভিডের সংক্রমণ, আউটডোর বনাম ইনডোর: বিজ্ঞান কী বলে?

ড. মুহাম্মদ মোর্শেদ
অনলাইন ভার্সন
কভিডের সংক্রমণ, আউটডোর বনাম ইনডোর: বিজ্ঞান কী বলে?

ঢাকার পত্রিকায় “ঈদগাহে নয়, ঈদুল ফিতরের নামাজ হবে মসজিদে” শিরোনামটি দেখে  প্রাথমিকভাবে আমি ভেবেছিলাম কোথাও বোধহয় ভুল হয়েছে। ভেবেছিলাম হয়তো হবে “মসজিদে নয়, ঈদুল ফিতরের নামাজ হবে ঈদগাহে”। পুরো সংবাদটি পড়ে ভীষণ খটকা লাগলো। কভিড কী করতে পারে বা করতে পারে না সে সম্পর্কে আমার নতুন করে বলার আর দরকার নেই।এই মুহূর্তে আমরা বাংলাদেশ, ভারত এবং বিশ্বজুড়ে অনেক হৃদয়বিদারক কাহিনী প্রত্যক্ষ করছি। 

আমি সব সময়েই বলেছি, বিজ্ঞানের বিষয়ে বিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করেই আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়া বা দেয়া দরকার, আবেগ বা অন্য কোনো বিষয়ের ভিত্তিতে নয়। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিজ্ঞানকে প্রতিটি সাধারণ মানুষের কাছে সহজভাবে ব্যাখ্যা করা গেলে তারা তা বুঝতে পারবে। আমি জানি, বাংলাদেশে গবেষণার অনেক  প্রতিবন্ধকতা রয়েছে এবং এই ভাইরাস কীভাবে ছড়িয়ে পড়ে বা সংক্রামিত হয় সে সমন্ধে তেমন বেশি গবেষণা হয়নি। তবে, বিশ্বব্যাপী  প্রতি সপ্তাহে শত শত প্রকাশনা প্রকাশিত হচ্ছে এবং আমরা সেখান থেকে সহজেই জ্ঞান অর্জন করতে পারি। SARS coV-2 সংক্রমণ সম্পর্কিত গবেষণা ভাইরাসটি সনাক্ত করার  দিন থেকেই শুরু হয়েছে । আমি "SARS CoV-2 and Transmission” কী-ওয়ার্ড সহ একটি সাধারণ গুগল অনুসন্ধান করি এবং তাতে লাখ লাখ নিবন্ধের ঠিকানা চলে আসে। তারপরে আমি একটি বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান ইঞ্জিন PubMedএ অনুসন্ধান করেছি এবং সেখানেও ১৪,৮৫০টি বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ পেয়েছি । সুতরাং বর্তমান যুগে, বৈজ্ঞানিক প্রমাণগুলি খুঁজে পাওয়া এবং অর্থবোধক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য বা কার্যকর নীতি গ্রহণের জন্য একটি বৈধ বিজ্ঞান সম্মত ফলাফল খুঁজে বের করা খুব কঠিন বিষয় নয়। 

আসুন SARS CoV-2 কীভাবে ছড়িয়ে পড়ে সে সম্পর্কে আমরা একটু জানতে চেষ্টা করি। এটি সর্বজনস্বীকৃত যে , SARS CoV -২ সংক্রামিত ব্যক্তির নিঃশ্বাস থেকে বের হওয়া অ্যারোসোল (ছোট ফোঁটা) এর মাধ্যমে অন্যের কাছে ছড়িয়ে পড়ে অথবা যখন কোনও সংক্রামিত ব্যক্তি কথা বলে বা গান করে, চেঁচামেচি করে বা কাশি বা হাঁচি করে তখন তার মাধমেও ছড়াতে পারে। SARS CoV-2 ভাইরাস রয়েছে এমন কোনও কিছু ছুঁয়ে, তারপরে হাত না ধুয়ে মুখ, নাক বা চোখ স্পর্শ করলে সেখান থেকেও সংক্রামিত হতে পারে। আবার সংক্রামিত ব্যক্তির লক্ষণ পরিলক্ষিত হওয়ার আগে বা কখনও লক্ষণ বিকাশ না করা ব্যক্তিদের (asymptomatic people) দ্বারাও  COVID-19 সংক্রামিত হতে পারে। আমি SARS CoV-2 স্প্রেড বা সংক্রমণ সম্পর্কে পড়াশোনা করতে গিয়ে দেখলাম, বেশিরভাগ বৈজ্ঞানিক নিবন্ধের তত্ত্ব অনুযায়ী আউটডোরের চেয়ে বদ্ধ জায়গায় (inddor) ঝুঁকি অনেক বেশি।

মসজিদের অভ্যন্তরে মাস্ক পরে এবং দূরত্ব বজায় রেখে ঈদ নামাজ পড়ার পরামর্শ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এখন পর্যন্ত আমরা যা পর্যবেক্ষণ করছি তা হলো বাংলাদেশে মাস্ক পরার বিষয়টি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয় না  এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা অসম্ভব। এমনকি অতীতে বিশেষ বিশেষ দিনে মসজিদে প্রবেশের জন্য প্রতিযোগিতার  লড়াই করতেও দেখা গেছে। এব্যাপারে  যদি কেউ প্রমাণ করে আমি ভুল তাহলে আমি খুশিই হবো। 

যে কোনও ধরনের গণজমায়েতেই কভিড সংক্রমণের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, সেটি এটি অন্দর (inddor) বা খোলা জায়গা (outdoor) কিনা তা বিবেচ্য নয়। এখন আসুন আমরা দেখি আমাদের সেরা বিকল্পটি কী হবে এবং বিজ্ঞান কী বলে। সাম্প্রতিক গবেষণাগুলির মধ্যে একটিতে আমি জোর দিতে চাই যা "The Journal of Infectious Diseases" নামে একটি খুব নামি জার্নালে প্রকাশিত হয়। গবেষণার শিরোনাম ছিল "Outdoor Transmission of SARS-CoV-2 and Other Respiratory Viruses: A Systematic Review" এখানে তারা একাধিক স্টাডি বিশ্লেষণ করে একটি সিদ্ধান্তে এসেছে। এই গবেষণার লেখকরা  প্রায় ১০ হাজার ৯১২টি দলিল পর্যালোচনা করে এবং তার মধ্যে ১২টি বিজ্ঞানিক প্রবন্ধ নির্বাচন করেছেন যা আউটডোর বনাম ইনডোর থেকে ছড়িয়ে পড়ার বা সংক্রমণের ঝুঁকি বিশ্লেষণ করতে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ছিল। ১২টি নিবন্ধের মধ্যে তার মধ্যে ৫টি SARS  CoV-2; ৫টি ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো এবং ২টি অ্যাডেনোভাইরাস নিয়ে বিশ্লেষণ করেছে। SARS CoV -২ এর উপর পাঁচটি গবেষণায় দেখা গেছে যে ১০% এরও কম সংক্রমণ আউটডোরে হয়েছে এবং আউটডোর এর তুলনায় ইনডোর ট্রান্সমিশনের  মাত্রা খুব বেশি ছিল। লেখকগণ  হিসাব করে দেখেছেন আউটডোরে চেয়ে  ইনডোরে ১৮.৭ গুণ বেশি সংক্রমণ হয়েছে।  

আমরা লকডাউনের মতো কঠোর সিদ্ধান্তের ফলাফলও দেখেছি। সঠিকভাবে লকডাউন করা  গেলে এবং মানুষ সেগুলো মেনে চললে ভালো ফল পাওয়া যায়। কিন্তু সিস্টেমটি শিথিল হয়ে গেলে এটি ব্যর্থ হয়। আমি বুঝতে পারি লকডাউন অর্থনীতিতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। অনেকে তাদের পরিবারের খাবার আনার জন্য প্রতিদিনের কাজের উপর নির্ভর করে। এটি একটি খুব জটিল পরিস্থিতি। তবে আমাদের এটিও মনে রাখতে হবে, হাসপাতালে রোগীদের জন্য জায়গা হচ্ছে না, অক্সিজেন নেই, যখন রোগীর সর্বাধিক প্রয়োজন হয় তখন কোনও যত্ন নেই । সুতরাং এ অবস্থায় আমাদের সকলের এই মহামারীকে কাটিয়ে উঠার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা উচিত।

আমি আবারও বলছি, উল্লেখযোগ্য বৈজ্ঞানিক নিবন্ধগুলিতে জানতে পেরেছি যে, SARS CoV-2 সংক্রমণ এর হার অভ্যন্তরের (inddor) চেয়ে বাইরে ((outdoor) কম। তবে এটি লক্ষণীয় গুরুত্বপূর্ণ যে সংক্রমণ বাইরেও সম্ভব। আমার জানা মতে, মহামারী বা এই ধ্বংসাত্মক মহামারী চলাকালীন জনসমাবেশ এড়ানো বাঞ্ছনীয়। SARS-CoV-2 সংক্রমণের প্রথম ধাক্কায় আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তার চেয়ে এখন  কিন্তু আমরা আরো কঠিন সময় অতিক্রম করছি । সুতরাং, আমরা যদি মসজিদে গিয়ে ঈদ নামাজ পড়ি, তবে আমরা নিজেকেও ঝুঁকিতে ফেলছি এবং আরও কয়েক শতাধিক লোককে আমরা ঝুঁকির মধ্যে ফেলছি। সেক্ষেত্রে পরিবারের সাথে একত্রে বাড়িতে ঈদ নামাজ করা যেতে পারে এবং বিজ্ঞান আমাদেরকে তাই বলে। 

আমি বলছি না, আমি একজন নিখুঁত মুসলমান, তবে আমি এটা বলতে পারি যে আমি একজন মুসলিম। আমি আল্লাহ তায়ালার উপর বিশ্বাস করি, আমি আমার প্রতিদিনের নামাজ (এক দুবার  হয়তো বাদ যায়) আদায় করি, পবিত্র রমজান মাসে রোজা রাখি, আমি আমার হজ করেছি, এবং সাধ্যমত জাকাত দেই এবং দান করি। আমার সিদ্ধান্ত আমি আমার পরিবারের সাথে ঘরেই ঈদ এর নামাজ পড়ব।  আমি আশা  করবো, আপনারাও আপনাদের পরিবারের ও প্রতিবেশীর কথা চিন্তা করে বিজ্ঞানভিত্তিক সিদ্ধান্ত নিবেন।

লেখক: প্রবাসী ফেলো, বাংলাদেশ একাডেমি অফ সায়েন্সেস, ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট
প্রোগ্রাম প্রধান, জুনোটিক ডিজিজ এবং এমারজিং প্যাথোজেনস, বিসি সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল
ক্লিনিকাল প্রফেসর, প্যাথোলজি বিভাগ এবং ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিভাগ, ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়

ইমেল: [email protected]

(এটি লেখকের নিজস্ব মতামত; দয়া করে মনে রাখবেন যে বিসিসিডিসি বা ইউবিসি এই নিবন্ধে প্রকাশিত মতামতকে সমর্থন করে না)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন