শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৪, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১

কভিডের সংক্রমণ, আউটডোর বনাম ইনডোর: বিজ্ঞান কী বলে?

ড. মুহাম্মদ মোর্শেদ
অনলাইন ভার্সন
কভিডের সংক্রমণ, আউটডোর বনাম ইনডোর: বিজ্ঞান কী বলে?

ঢাকার পত্রিকায় “ঈদগাহে নয়, ঈদুল ফিতরের নামাজ হবে মসজিদে” শিরোনামটি দেখে  প্রাথমিকভাবে আমি ভেবেছিলাম কোথাও বোধহয় ভুল হয়েছে। ভেবেছিলাম হয়তো হবে “মসজিদে নয়, ঈদুল ফিতরের নামাজ হবে ঈদগাহে”। পুরো সংবাদটি পড়ে ভীষণ খটকা লাগলো। কভিড কী করতে পারে বা করতে পারে না সে সম্পর্কে আমার নতুন করে বলার আর দরকার নেই।এই মুহূর্তে আমরা বাংলাদেশ, ভারত এবং বিশ্বজুড়ে অনেক হৃদয়বিদারক কাহিনী প্রত্যক্ষ করছি। 

আমি সব সময়েই বলেছি, বিজ্ঞানের বিষয়ে বিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করেই আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়া বা দেয়া দরকার, আবেগ বা অন্য কোনো বিষয়ের ভিত্তিতে নয়। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিজ্ঞানকে প্রতিটি সাধারণ মানুষের কাছে সহজভাবে ব্যাখ্যা করা গেলে তারা তা বুঝতে পারবে। আমি জানি, বাংলাদেশে গবেষণার অনেক  প্রতিবন্ধকতা রয়েছে এবং এই ভাইরাস কীভাবে ছড়িয়ে পড়ে বা সংক্রামিত হয় সে সমন্ধে তেমন বেশি গবেষণা হয়নি। তবে, বিশ্বব্যাপী  প্রতি সপ্তাহে শত শত প্রকাশনা প্রকাশিত হচ্ছে এবং আমরা সেখান থেকে সহজেই জ্ঞান অর্জন করতে পারি। SARS coV-2 সংক্রমণ সম্পর্কিত গবেষণা ভাইরাসটি সনাক্ত করার  দিন থেকেই শুরু হয়েছে । আমি "SARS CoV-2 and Transmission” কী-ওয়ার্ড সহ একটি সাধারণ গুগল অনুসন্ধান করি এবং তাতে লাখ লাখ নিবন্ধের ঠিকানা চলে আসে। তারপরে আমি একটি বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান ইঞ্জিন PubMedএ অনুসন্ধান করেছি এবং সেখানেও ১৪,৮৫০টি বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ পেয়েছি । সুতরাং বর্তমান যুগে, বৈজ্ঞানিক প্রমাণগুলি খুঁজে পাওয়া এবং অর্থবোধক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য বা কার্যকর নীতি গ্রহণের জন্য একটি বৈধ বিজ্ঞান সম্মত ফলাফল খুঁজে বের করা খুব কঠিন বিষয় নয়। 

আসুন SARS CoV-2 কীভাবে ছড়িয়ে পড়ে সে সম্পর্কে আমরা একটু জানতে চেষ্টা করি। এটি সর্বজনস্বীকৃত যে , SARS CoV -২ সংক্রামিত ব্যক্তির নিঃশ্বাস থেকে বের হওয়া অ্যারোসোল (ছোট ফোঁটা) এর মাধ্যমে অন্যের কাছে ছড়িয়ে পড়ে অথবা যখন কোনও সংক্রামিত ব্যক্তি কথা বলে বা গান করে, চেঁচামেচি করে বা কাশি বা হাঁচি করে তখন তার মাধমেও ছড়াতে পারে। SARS CoV-2 ভাইরাস রয়েছে এমন কোনও কিছু ছুঁয়ে, তারপরে হাত না ধুয়ে মুখ, নাক বা চোখ স্পর্শ করলে সেখান থেকেও সংক্রামিত হতে পারে। আবার সংক্রামিত ব্যক্তির লক্ষণ পরিলক্ষিত হওয়ার আগে বা কখনও লক্ষণ বিকাশ না করা ব্যক্তিদের (asymptomatic people) দ্বারাও  COVID-19 সংক্রামিত হতে পারে। আমি SARS CoV-2 স্প্রেড বা সংক্রমণ সম্পর্কে পড়াশোনা করতে গিয়ে দেখলাম, বেশিরভাগ বৈজ্ঞানিক নিবন্ধের তত্ত্ব অনুযায়ী আউটডোরের চেয়ে বদ্ধ জায়গায় (inddor) ঝুঁকি অনেক বেশি।

মসজিদের অভ্যন্তরে মাস্ক পরে এবং দূরত্ব বজায় রেখে ঈদ নামাজ পড়ার পরামর্শ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এখন পর্যন্ত আমরা যা পর্যবেক্ষণ করছি তা হলো বাংলাদেশে মাস্ক পরার বিষয়টি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয় না  এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা অসম্ভব। এমনকি অতীতে বিশেষ বিশেষ দিনে মসজিদে প্রবেশের জন্য প্রতিযোগিতার  লড়াই করতেও দেখা গেছে। এব্যাপারে  যদি কেউ প্রমাণ করে আমি ভুল তাহলে আমি খুশিই হবো। 

যে কোনও ধরনের গণজমায়েতেই কভিড সংক্রমণের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, সেটি এটি অন্দর (inddor) বা খোলা জায়গা (outdoor) কিনা তা বিবেচ্য নয়। এখন আসুন আমরা দেখি আমাদের সেরা বিকল্পটি কী হবে এবং বিজ্ঞান কী বলে। সাম্প্রতিক গবেষণাগুলির মধ্যে একটিতে আমি জোর দিতে চাই যা "The Journal of Infectious Diseases" নামে একটি খুব নামি জার্নালে প্রকাশিত হয়। গবেষণার শিরোনাম ছিল "Outdoor Transmission of SARS-CoV-2 and Other Respiratory Viruses: A Systematic Review" এখানে তারা একাধিক স্টাডি বিশ্লেষণ করে একটি সিদ্ধান্তে এসেছে। এই গবেষণার লেখকরা  প্রায় ১০ হাজার ৯১২টি দলিল পর্যালোচনা করে এবং তার মধ্যে ১২টি বিজ্ঞানিক প্রবন্ধ নির্বাচন করেছেন যা আউটডোর বনাম ইনডোর থেকে ছড়িয়ে পড়ার বা সংক্রমণের ঝুঁকি বিশ্লেষণ করতে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ছিল। ১২টি নিবন্ধের মধ্যে তার মধ্যে ৫টি SARS  CoV-2; ৫টি ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো এবং ২টি অ্যাডেনোভাইরাস নিয়ে বিশ্লেষণ করেছে। SARS CoV -২ এর উপর পাঁচটি গবেষণায় দেখা গেছে যে ১০% এরও কম সংক্রমণ আউটডোরে হয়েছে এবং আউটডোর এর তুলনায় ইনডোর ট্রান্সমিশনের  মাত্রা খুব বেশি ছিল। লেখকগণ  হিসাব করে দেখেছেন আউটডোরে চেয়ে  ইনডোরে ১৮.৭ গুণ বেশি সংক্রমণ হয়েছে।  

আমরা লকডাউনের মতো কঠোর সিদ্ধান্তের ফলাফলও দেখেছি। সঠিকভাবে লকডাউন করা  গেলে এবং মানুষ সেগুলো মেনে চললে ভালো ফল পাওয়া যায়। কিন্তু সিস্টেমটি শিথিল হয়ে গেলে এটি ব্যর্থ হয়। আমি বুঝতে পারি লকডাউন অর্থনীতিতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। অনেকে তাদের পরিবারের খাবার আনার জন্য প্রতিদিনের কাজের উপর নির্ভর করে। এটি একটি খুব জটিল পরিস্থিতি। তবে আমাদের এটিও মনে রাখতে হবে, হাসপাতালে রোগীদের জন্য জায়গা হচ্ছে না, অক্সিজেন নেই, যখন রোগীর সর্বাধিক প্রয়োজন হয় তখন কোনও যত্ন নেই । সুতরাং এ অবস্থায় আমাদের সকলের এই মহামারীকে কাটিয়ে উঠার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা উচিত।

আমি আবারও বলছি, উল্লেখযোগ্য বৈজ্ঞানিক নিবন্ধগুলিতে জানতে পেরেছি যে, SARS CoV-2 সংক্রমণ এর হার অভ্যন্তরের (inddor) চেয়ে বাইরে ((outdoor) কম। তবে এটি লক্ষণীয় গুরুত্বপূর্ণ যে সংক্রমণ বাইরেও সম্ভব। আমার জানা মতে, মহামারী বা এই ধ্বংসাত্মক মহামারী চলাকালীন জনসমাবেশ এড়ানো বাঞ্ছনীয়। SARS-CoV-2 সংক্রমণের প্রথম ধাক্কায় আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তার চেয়ে এখন  কিন্তু আমরা আরো কঠিন সময় অতিক্রম করছি । সুতরাং, আমরা যদি মসজিদে গিয়ে ঈদ নামাজ পড়ি, তবে আমরা নিজেকেও ঝুঁকিতে ফেলছি এবং আরও কয়েক শতাধিক লোককে আমরা ঝুঁকির মধ্যে ফেলছি। সেক্ষেত্রে পরিবারের সাথে একত্রে বাড়িতে ঈদ নামাজ করা যেতে পারে এবং বিজ্ঞান আমাদেরকে তাই বলে। 

আমি বলছি না, আমি একজন নিখুঁত মুসলমান, তবে আমি এটা বলতে পারি যে আমি একজন মুসলিম। আমি আল্লাহ তায়ালার উপর বিশ্বাস করি, আমি আমার প্রতিদিনের নামাজ (এক দুবার  হয়তো বাদ যায়) আদায় করি, পবিত্র রমজান মাসে রোজা রাখি, আমি আমার হজ করেছি, এবং সাধ্যমত জাকাত দেই এবং দান করি। আমার সিদ্ধান্ত আমি আমার পরিবারের সাথে ঘরেই ঈদ এর নামাজ পড়ব।  আমি আশা  করবো, আপনারাও আপনাদের পরিবারের ও প্রতিবেশীর কথা চিন্তা করে বিজ্ঞানভিত্তিক সিদ্ধান্ত নিবেন।

লেখক: প্রবাসী ফেলো, বাংলাদেশ একাডেমি অফ সায়েন্সেস, ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট
প্রোগ্রাম প্রধান, জুনোটিক ডিজিজ এবং এমারজিং প্যাথোজেনস, বিসি সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল
ক্লিনিকাল প্রফেসর, প্যাথোলজি বিভাগ এবং ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিভাগ, ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়

ইমেল: [email protected]

(এটি লেখকের নিজস্ব মতামত; দয়া করে মনে রাখবেন যে বিসিসিডিসি বা ইউবিসি এই নিবন্ধে প্রকাশিত মতামতকে সমর্থন করে না)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
সর্বশেষ খবর
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

এই মাত্র | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন