শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, বুধবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২১

বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

মেজর আখতার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘের সিকিউরিটি কাউন্সিল ১৪৮৩ নম্বরে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৪টি সদস্য দেশের সবার সম্মতিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে সিরিয়া ওই অধিবেশনে যোগদান করেনি। ১৪৮৩ নম্বর সিদ্ধান্তের মূল প্রতিপাদ্য ছিল বিশ্বের সব দেশ ইরাক ও কুয়েতের ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো কার্যক্রমে যুক্তরাষ্ট্র অনুরোধ করলে সমর্থন ও সহযোগিতা করবে। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশের সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল কম্বোডিয়া থেকে জর্ডান যাওয়ার পথে ঢাকায় কয়েক ঘণ্টার জন্য প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে সরাসরি সংবাদ সম্মেলন করেন এবং পরে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের সফরটি ছিল ১৯ জুন ২০০৩। এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ও আরও কয়েকটি দেশ থেকে ছোট ছোট বাহিনী নিয়ে ২০ মার্চ ২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণ করে এপ্রিলে যুদ্ধের প্রথম ধাপ শেষ করে এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ  ১ মে ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা দেন। ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন তখন আত্মগোপনে চলে যান। উল্লিখিত এমন একটি পরিবেশে যুদ্ধ-উত্তর ইরাক ও কুয়েত পুনর্গঠনকল্পে ২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘ ১৪৮৩ নামে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যা সব রাষ্ট্রের জন্য পালনীয় বলে গণ্য। যা-ই হোক তখনো সাদ্দাম হোসেনের কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। তাই সাদ্দাম যাতে কোনো মুসলিম দেশ থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারেন সেজন্য আমেরিকানরা বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্র ইরাক যুদ্ধের পর ইরাক পুনর্গঠনে আমেরিকানদের পক্ষে থাকবে। সে উদ্দেশ্য নিয়ে উচ্চমাত্রার কূটনৈতিক তৎপরতা ও বাংলাদেশের গুরুত্ব দেখানোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েল বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। কিন্তু ওই সফর যে ফলপ্রসূ হয়নি তা ২০ জুন ২০০৩ সালে প্রকাশিত একটি যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফুটে ওঠে। তার পর থেকে বিএনপি সরকারের ওপর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আস্থা ও বিশ্বাস সম্পূর্ণভাবে উঠে যায়। শুধু আস্থাই উঠে যায়নি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় প্রকাশ্যেই বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় যা সম্ভবত এখনো অব্যাহত আছে। আমেরিকানরা বিএনপিকে সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক দল হিসেবে চিহ্নিত করার গোপন প্রচেষ্টা শুরু করে।

কলিন পাওয়েল অসন্তুষ্ট হয়ে বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার পরে কতগুলো ঘটনা ঘটে যা কোনো অবস্থাতেই কাকতালীয় নয়। তা পরিকল্পিত ছিল বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করে। তার মধ্যে ২১ মে ২০০৪ সালে সিলেটে হযরত শাহজালালের মাজারের সামনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর বোমা হামলা। হযরত শাহজালালের মাজারে বোমা হামলার প্রতিবাদে ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড আক্রমণ। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট একযোগে ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা আক্রমণ। এ ঘটনাগুলো বিএনপির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বয়ে আনে যার ধকল এখনো চলছে।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর পুলিশের কিছু কার্যক্রম ঘটনার সঙ্গে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণার সুযোগ করে দেয়। যেমন পুলিশ শুধু নামকাওয়াস্তে জিডি করে কোনো ধরনের ক্রিমিনাল মামলা নিতে অস্বীকার করে, প্রতিবাদ করতে আসা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন মিছিলের ওপর আক্রমণ করে। পুলিশ জজ মিয়া নাটক সাজায় এবং সুব্রত বাইনের সেভেন স্টার সন্ত্রাসী গ্রুপকে দায়ী করে। বিএনপি সরকার বিচারপতি জয়নাল আবেদিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু কমিটি গঠনের সঙ্গে সঙ্গে গ্রেনেড হামলা পাশের দেশ থেকে করা হয়েছে বলে বিচারপতি আবেদিন দাবি করেন। যার ফলে ঘটনাটি নিয়ে বিএনপি আরও বেকায়দায় পড়ে যায়। জাতীয় ইংরেজি ‘ডেইলি স্টার’ বিচারপতি আবেদিনের বক্তব্যকে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করে এবং বিচার বিভাগের কলঙ্ক বলে আখ্যায়িত করে। গ্রেনেড হামলার পর আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ মিছিলে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল আক্রমণ করে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণা আরও প্রকট করে তোলে। বিষয়টি তৎকালীন বিএনপি সরকারের জন্য আরও নাজুক হয়ে ওঠে যখন গ্রেনেড হামলাটির নিন্দা জানায় যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও সুইডেন। এ ছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ আক্রমণটিকে ‘shock’ বলে সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার কাছে বার্তা পাঠান। তখনই পরিষ্কার হয়ে যায় বিএনপির প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর ধারণার চিত্র। যে চিত্র পরিবর্তনের কোনো আলামত এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিএনপি পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর কাছে একটি উদার ও মধ্যপন্থি ইসলাম-ভাবাপন্ন গণতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ছিল। কিন্তু ইরাকের বিপক্ষে অবস্থান নিতে কলিন পাওয়েল তথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে মূল্যায়ন না করে বিএনপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে বলেই অনেকের ধারণা। পশ্চিমা বিভিন্ন উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ও কূটনীতিকের সঙ্গে কথা বললে তারা বিএনপিকে কট্টর ও মৌলবাদীদের দোসর এবং নিজস্ব আদর্শ ও রাজনীতি বিহীন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিসেবেই চিহ্নিত করতে থাকে যা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ অবস্থানকে অনিশ্চিত করে তুলছে।

এবার দেখা যাক আরেক পরাশক্তি চীনের সঙ্গে আমাদের কেমন পিরিত। চীন প্রথম থেকেই বিএনপির খুবই বিশ্বস্ত এবং আপন দেশ ছিল। এ রকম মধুর সম্পর্ক ১৯৭৫ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খুবই সুদৃঢ় ছিল। কথা নেই বার্তা নেই, দলের অভ্যন্তরে কোনো আলোচনা নেই, কারও সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক সংলাপ নেই, ইতিবাচক জনমত তৈরির কোনো পদক্ষেপ নেই, এমনকি কোনো পূর্ব ঘোষণাও নেই, কিন্তু হঠাৎ করে ২০০৪ সালে চীনের চরম বৈরী রাষ্ট্র তাইওয়ানের দূতাবাস ঢাকায় বিএনপি সরকার খুলে দিল। অথচ ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী চীনকে স্বীকৃতি দেয় এবং তাইওয়ানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। অথচ বিএনপি সরকারের ২০০৪ সালে চীনকে গুরুত্ব না দিয়ে তাইওয়ানের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক তৈরি করা মানে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এ ঘটনার পর থেকে চীন বিএনপির নামটিই শুনতে পারে না। চীন আমাদের এখন বিশ্বাস করে না এবং কারও সঙ্গে কোনো গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করে না। কাজেই চীন এখন আমাদের রাজনৈতিক অবস্থানকে কোনোভাবেই সমর্থন করে না এবং কোনো ধরনের সহানুভূতিও জানায় না।

এবার আসা যাক ভারতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কে। ভারতের সঙ্গে বিএনপির প্রকাশ্য সম্পর্ক প্রথম থেকেই কৃত্রিম ও লোক দেখানো ছিল। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। ভারতের সঙ্গে আমাদের প্রতিদিনের সুখ-দুঃখের সম্পর্ক। আমাদের যে কোনো প্রয়োজনে সবার আগে ভারতের কাছে ছুটে যাই। ছুটে গেলে ভারত কখনো আমাদের তুষ্ট আবার কখনো কখনো রুষ্ট করে ফিরিয়ে দেয়। ভারত আমাদের প্রতিবেশী। আমরা হয়তো সবকিছুই বদলাতে পারব কিন্তু প্রতিবেশী বদলাতে পারব না। কাজেই ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময়ই অম্ল-মধুর হবে, থাকতে হবে। আমরা সব সময় ভারতের ভালো দেখব এমন নিশ্চয়তা যেমন দেওয়া যাবে না, আবার ভারতকে সব সময় এড়িয়ে চলব তা-ও সম্ভব হবে না। এখানে একটি জটিল সমীকরণ কাজ করবে। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা হবে অনেকটা ত্রিমুখী। প্রথম-মুখী সম্পর্ক হতে পারে সরকারের সঙ্গে সরকারের। এ সম্পর্কটি যাকে বলা হয় অফিশিয়াল বা আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক। আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের গভীরতা, উচ্চতা বা সীমারেখার কোনো গন্ডি নেই। আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক নির্ভর করবে বাংলাদেশ-ভারত সরকারের পারস্পরিক স্বার্থ এবং কে কতটা ত্যাগ স্বীকার করবে তার ওপর। এখানে স্থায়ী কোনো বৈরিতা যেমন সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করবে তেমনি অহেতুক লেজুড়বৃত্তি বা অসম আনুগত্যও সম্পর্ককে স্থায়ী অবস্থানে রাখবে না। তাই ভারতের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের অবস্থান অবশ্যই ওঠানামা করবে যা বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথা সরকারের সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি ও তা প্রতিপালনের ওপর।

দ্বিতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে রাজনৈতিক পর্যায়ে। উভয় দেশেই বিভিন্ন আদর্শ ও উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও মত আছে। আমরা আমাদের রাজনৈতিক আদর্শ, বিশ্বাস, দৃষ্টিভঙ্গি, লক্ষ্য অর্জনের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি। এ ধরনের সম্পর্কে সাধারণত অভ্যন্তরীণ বা অন্তর্নিহিত তেমন কোনো বৈরিতা থাকে না। উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক দলের মত ও পথের সখ্য বা ঐক্য থাকতেই পারে। যেমন ভারতের জামায়াতে ইসলামী হিন্দের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আদর্শগত কোনো অমিল নেই। উভয় দল একসঙ্গে কাজ করতে আনন্দ অনুভব করতে পারে।

তৃতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে জনগণের সঙ্গে জনগণের। বাংলাদেশ ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিকভাবে প্রাচীন ভারতের অংশ। বিভিন্ন রাজনৈতিক অবস্থার ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশ আলাদা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মানুষের আত্মার সম্পর্ক আছে। তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। বাংলাদেশের সবাই যেমন মুসলমান নয়, তেমনি ভারতের সবাইও হিন্দু নয়। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তৈরির সময় এই অতি সত্যটি ভুলে গেলে সম্পর্কটি ভঙ্গুর থাকবে এবং কখনো প্রীতিময় হবে না।

বিএনপি ১৯৯১ সালের পর ক্ষমতায় থাকতেও ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক তৈরি করতে পারেনি। গত ৩০ বছরে ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও কোনো সখ্য বা সমঝোতা গড়ে তুলতে পারেনি। ভারতের জনগণের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের সম্পর্কে বিএনপি বিশ্বাসী কি না তা-ও কারও কাছেই পরিষ্কার নয়। তার ওপর ট্রাকভর্তি অস্ত্র, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়, ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় এবং সবচেয়ে বড় কথা বাঙালি রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিকে অবমূল্যায়ন সমগ্র ভারতবাসীকে আহত ও অপমানিত করেছে। এ ঘটনার পর ভারতের কোনো সরকার বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে চরমভাবে অনুৎসাহী হবে। কারণ তাদেরও অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাল বা সংস্কৃতি আছে।

বর্তমানে বিএনপি বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। দেশের বৃহৎ জনগণ বিএনপিকে পছন্দ করে। কিন্তু বিশ্বের সব পরাশক্তির বিএনপির প্রতি কোনো সহানুভূতি নেই। এমনকি খোদ জাতিসংঘও বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই সব প্রহসনমূলক নির্বাচনকে তারা নির্র্ধিদ্বায় মেনে নিচ্ছে। জাতিসংঘসহ সব পরাশক্তি জানে সুষ্ঠু ও অবাধ একটি নির্বাচন হলে বিএনপিকে কোনো অবস্থাতেই আটকিয়ে রাখা যাবে না। তাই যতক্ষণ পর্যন্ত অতীতের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে বিএনপি তার অবস্থান পরিষ্কার করতে না পারবে অথবা বিএনপির নেতৃত্বে গুণগত পরিবর্তন এবং নীতি, নৈতিকতা, আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না আনতে পারবে তত দিন জনসমর্থন যতই পক্ষে থাকুক তার কোনো সুফল বিএনপি পাবে না। বিএনপিকে পরাশক্তিগুলো বিশ্বাস করে না। তাদের মনোভাব ও মতামত হলো বিএনপির নেতৃত্ব দুর্নীতিগ্রস্ত ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দ্বারা প্রভাবান্বিত। যে কোনো মূল্যে আমাদের প্রমাণ দিতে হবে যে আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে বিশ্ব মাফিয়ারা আমাদের প্রতি অবিচার করছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমরা দেশপ্রমিক জাতীয়তাবাদী মধ্যপন্থি ও উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী দুর্নীতিমুক্ত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আমাদের শক্তি আল্লাহর প্রতি অসীম বিশ্বাস ও জনগণের ওপর পূর্ণ আস্থা। আমরা বিশ্বাস করি একমাত্র সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার পরিবর্তন হতে হবে। আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনে বিশ্বাসী। আমাদের দলে কোনো সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজের স্থান নেই।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সর্বশেষ খবর
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন
চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’
‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়
হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর
এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা
সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং
বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?
আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম