শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, বুধবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২১

বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

মেজর আখতার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘের সিকিউরিটি কাউন্সিল ১৪৮৩ নম্বরে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৪টি সদস্য দেশের সবার সম্মতিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে সিরিয়া ওই অধিবেশনে যোগদান করেনি। ১৪৮৩ নম্বর সিদ্ধান্তের মূল প্রতিপাদ্য ছিল বিশ্বের সব দেশ ইরাক ও কুয়েতের ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো কার্যক্রমে যুক্তরাষ্ট্র অনুরোধ করলে সমর্থন ও সহযোগিতা করবে। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশের সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল কম্বোডিয়া থেকে জর্ডান যাওয়ার পথে ঢাকায় কয়েক ঘণ্টার জন্য প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে সরাসরি সংবাদ সম্মেলন করেন এবং পরে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের সফরটি ছিল ১৯ জুন ২০০৩। এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ও আরও কয়েকটি দেশ থেকে ছোট ছোট বাহিনী নিয়ে ২০ মার্চ ২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণ করে এপ্রিলে যুদ্ধের প্রথম ধাপ শেষ করে এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ  ১ মে ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা দেন। ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন তখন আত্মগোপনে চলে যান। উল্লিখিত এমন একটি পরিবেশে যুদ্ধ-উত্তর ইরাক ও কুয়েত পুনর্গঠনকল্পে ২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘ ১৪৮৩ নামে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যা সব রাষ্ট্রের জন্য পালনীয় বলে গণ্য। যা-ই হোক তখনো সাদ্দাম হোসেনের কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। তাই সাদ্দাম যাতে কোনো মুসলিম দেশ থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারেন সেজন্য আমেরিকানরা বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্র ইরাক যুদ্ধের পর ইরাক পুনর্গঠনে আমেরিকানদের পক্ষে থাকবে। সে উদ্দেশ্য নিয়ে উচ্চমাত্রার কূটনৈতিক তৎপরতা ও বাংলাদেশের গুরুত্ব দেখানোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েল বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। কিন্তু ওই সফর যে ফলপ্রসূ হয়নি তা ২০ জুন ২০০৩ সালে প্রকাশিত একটি যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফুটে ওঠে। তার পর থেকে বিএনপি সরকারের ওপর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আস্থা ও বিশ্বাস সম্পূর্ণভাবে উঠে যায়। শুধু আস্থাই উঠে যায়নি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় প্রকাশ্যেই বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় যা সম্ভবত এখনো অব্যাহত আছে। আমেরিকানরা বিএনপিকে সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক দল হিসেবে চিহ্নিত করার গোপন প্রচেষ্টা শুরু করে।

কলিন পাওয়েল অসন্তুষ্ট হয়ে বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার পরে কতগুলো ঘটনা ঘটে যা কোনো অবস্থাতেই কাকতালীয় নয়। তা পরিকল্পিত ছিল বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করে। তার মধ্যে ২১ মে ২০০৪ সালে সিলেটে হযরত শাহজালালের মাজারের সামনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর বোমা হামলা। হযরত শাহজালালের মাজারে বোমা হামলার প্রতিবাদে ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড আক্রমণ। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট একযোগে ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা আক্রমণ। এ ঘটনাগুলো বিএনপির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বয়ে আনে যার ধকল এখনো চলছে।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর পুলিশের কিছু কার্যক্রম ঘটনার সঙ্গে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণার সুযোগ করে দেয়। যেমন পুলিশ শুধু নামকাওয়াস্তে জিডি করে কোনো ধরনের ক্রিমিনাল মামলা নিতে অস্বীকার করে, প্রতিবাদ করতে আসা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন মিছিলের ওপর আক্রমণ করে। পুলিশ জজ মিয়া নাটক সাজায় এবং সুব্রত বাইনের সেভেন স্টার সন্ত্রাসী গ্রুপকে দায়ী করে। বিএনপি সরকার বিচারপতি জয়নাল আবেদিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু কমিটি গঠনের সঙ্গে সঙ্গে গ্রেনেড হামলা পাশের দেশ থেকে করা হয়েছে বলে বিচারপতি আবেদিন দাবি করেন। যার ফলে ঘটনাটি নিয়ে বিএনপি আরও বেকায়দায় পড়ে যায়। জাতীয় ইংরেজি ‘ডেইলি স্টার’ বিচারপতি আবেদিনের বক্তব্যকে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করে এবং বিচার বিভাগের কলঙ্ক বলে আখ্যায়িত করে। গ্রেনেড হামলার পর আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ মিছিলে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল আক্রমণ করে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণা আরও প্রকট করে তোলে। বিষয়টি তৎকালীন বিএনপি সরকারের জন্য আরও নাজুক হয়ে ওঠে যখন গ্রেনেড হামলাটির নিন্দা জানায় যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও সুইডেন। এ ছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ আক্রমণটিকে ‘shock’ বলে সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার কাছে বার্তা পাঠান। তখনই পরিষ্কার হয়ে যায় বিএনপির প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর ধারণার চিত্র। যে চিত্র পরিবর্তনের কোনো আলামত এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিএনপি পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর কাছে একটি উদার ও মধ্যপন্থি ইসলাম-ভাবাপন্ন গণতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ছিল। কিন্তু ইরাকের বিপক্ষে অবস্থান নিতে কলিন পাওয়েল তথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে মূল্যায়ন না করে বিএনপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে বলেই অনেকের ধারণা। পশ্চিমা বিভিন্ন উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ও কূটনীতিকের সঙ্গে কথা বললে তারা বিএনপিকে কট্টর ও মৌলবাদীদের দোসর এবং নিজস্ব আদর্শ ও রাজনীতি বিহীন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিসেবেই চিহ্নিত করতে থাকে যা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ অবস্থানকে অনিশ্চিত করে তুলছে।

এবার দেখা যাক আরেক পরাশক্তি চীনের সঙ্গে আমাদের কেমন পিরিত। চীন প্রথম থেকেই বিএনপির খুবই বিশ্বস্ত এবং আপন দেশ ছিল। এ রকম মধুর সম্পর্ক ১৯৭৫ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খুবই সুদৃঢ় ছিল। কথা নেই বার্তা নেই, দলের অভ্যন্তরে কোনো আলোচনা নেই, কারও সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক সংলাপ নেই, ইতিবাচক জনমত তৈরির কোনো পদক্ষেপ নেই, এমনকি কোনো পূর্ব ঘোষণাও নেই, কিন্তু হঠাৎ করে ২০০৪ সালে চীনের চরম বৈরী রাষ্ট্র তাইওয়ানের দূতাবাস ঢাকায় বিএনপি সরকার খুলে দিল। অথচ ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী চীনকে স্বীকৃতি দেয় এবং তাইওয়ানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। অথচ বিএনপি সরকারের ২০০৪ সালে চীনকে গুরুত্ব না দিয়ে তাইওয়ানের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক তৈরি করা মানে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এ ঘটনার পর থেকে চীন বিএনপির নামটিই শুনতে পারে না। চীন আমাদের এখন বিশ্বাস করে না এবং কারও সঙ্গে কোনো গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করে না। কাজেই চীন এখন আমাদের রাজনৈতিক অবস্থানকে কোনোভাবেই সমর্থন করে না এবং কোনো ধরনের সহানুভূতিও জানায় না।

এবার আসা যাক ভারতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কে। ভারতের সঙ্গে বিএনপির প্রকাশ্য সম্পর্ক প্রথম থেকেই কৃত্রিম ও লোক দেখানো ছিল। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। ভারতের সঙ্গে আমাদের প্রতিদিনের সুখ-দুঃখের সম্পর্ক। আমাদের যে কোনো প্রয়োজনে সবার আগে ভারতের কাছে ছুটে যাই। ছুটে গেলে ভারত কখনো আমাদের তুষ্ট আবার কখনো কখনো রুষ্ট করে ফিরিয়ে দেয়। ভারত আমাদের প্রতিবেশী। আমরা হয়তো সবকিছুই বদলাতে পারব কিন্তু প্রতিবেশী বদলাতে পারব না। কাজেই ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময়ই অম্ল-মধুর হবে, থাকতে হবে। আমরা সব সময় ভারতের ভালো দেখব এমন নিশ্চয়তা যেমন দেওয়া যাবে না, আবার ভারতকে সব সময় এড়িয়ে চলব তা-ও সম্ভব হবে না। এখানে একটি জটিল সমীকরণ কাজ করবে। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা হবে অনেকটা ত্রিমুখী। প্রথম-মুখী সম্পর্ক হতে পারে সরকারের সঙ্গে সরকারের। এ সম্পর্কটি যাকে বলা হয় অফিশিয়াল বা আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক। আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের গভীরতা, উচ্চতা বা সীমারেখার কোনো গন্ডি নেই। আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক নির্ভর করবে বাংলাদেশ-ভারত সরকারের পারস্পরিক স্বার্থ এবং কে কতটা ত্যাগ স্বীকার করবে তার ওপর। এখানে স্থায়ী কোনো বৈরিতা যেমন সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করবে তেমনি অহেতুক লেজুড়বৃত্তি বা অসম আনুগত্যও সম্পর্ককে স্থায়ী অবস্থানে রাখবে না। তাই ভারতের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের অবস্থান অবশ্যই ওঠানামা করবে যা বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথা সরকারের সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি ও তা প্রতিপালনের ওপর।

দ্বিতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে রাজনৈতিক পর্যায়ে। উভয় দেশেই বিভিন্ন আদর্শ ও উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও মত আছে। আমরা আমাদের রাজনৈতিক আদর্শ, বিশ্বাস, দৃষ্টিভঙ্গি, লক্ষ্য অর্জনের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি। এ ধরনের সম্পর্কে সাধারণত অভ্যন্তরীণ বা অন্তর্নিহিত তেমন কোনো বৈরিতা থাকে না। উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক দলের মত ও পথের সখ্য বা ঐক্য থাকতেই পারে। যেমন ভারতের জামায়াতে ইসলামী হিন্দের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আদর্শগত কোনো অমিল নেই। উভয় দল একসঙ্গে কাজ করতে আনন্দ অনুভব করতে পারে।

তৃতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে জনগণের সঙ্গে জনগণের। বাংলাদেশ ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিকভাবে প্রাচীন ভারতের অংশ। বিভিন্ন রাজনৈতিক অবস্থার ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশ আলাদা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মানুষের আত্মার সম্পর্ক আছে। তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। বাংলাদেশের সবাই যেমন মুসলমান নয়, তেমনি ভারতের সবাইও হিন্দু নয়। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তৈরির সময় এই অতি সত্যটি ভুলে গেলে সম্পর্কটি ভঙ্গুর থাকবে এবং কখনো প্রীতিময় হবে না।

বিএনপি ১৯৯১ সালের পর ক্ষমতায় থাকতেও ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক তৈরি করতে পারেনি। গত ৩০ বছরে ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও কোনো সখ্য বা সমঝোতা গড়ে তুলতে পারেনি। ভারতের জনগণের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের সম্পর্কে বিএনপি বিশ্বাসী কি না তা-ও কারও কাছেই পরিষ্কার নয়। তার ওপর ট্রাকভর্তি অস্ত্র, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়, ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় এবং সবচেয়ে বড় কথা বাঙালি রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিকে অবমূল্যায়ন সমগ্র ভারতবাসীকে আহত ও অপমানিত করেছে। এ ঘটনার পর ভারতের কোনো সরকার বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে চরমভাবে অনুৎসাহী হবে। কারণ তাদেরও অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাল বা সংস্কৃতি আছে।

বর্তমানে বিএনপি বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। দেশের বৃহৎ জনগণ বিএনপিকে পছন্দ করে। কিন্তু বিশ্বের সব পরাশক্তির বিএনপির প্রতি কোনো সহানুভূতি নেই। এমনকি খোদ জাতিসংঘও বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই সব প্রহসনমূলক নির্বাচনকে তারা নির্র্ধিদ্বায় মেনে নিচ্ছে। জাতিসংঘসহ সব পরাশক্তি জানে সুষ্ঠু ও অবাধ একটি নির্বাচন হলে বিএনপিকে কোনো অবস্থাতেই আটকিয়ে রাখা যাবে না। তাই যতক্ষণ পর্যন্ত অতীতের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে বিএনপি তার অবস্থান পরিষ্কার করতে না পারবে অথবা বিএনপির নেতৃত্বে গুণগত পরিবর্তন এবং নীতি, নৈতিকতা, আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না আনতে পারবে তত দিন জনসমর্থন যতই পক্ষে থাকুক তার কোনো সুফল বিএনপি পাবে না। বিএনপিকে পরাশক্তিগুলো বিশ্বাস করে না। তাদের মনোভাব ও মতামত হলো বিএনপির নেতৃত্ব দুর্নীতিগ্রস্ত ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দ্বারা প্রভাবান্বিত। যে কোনো মূল্যে আমাদের প্রমাণ দিতে হবে যে আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে বিশ্ব মাফিয়ারা আমাদের প্রতি অবিচার করছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমরা দেশপ্রমিক জাতীয়তাবাদী মধ্যপন্থি ও উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী দুর্নীতিমুক্ত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আমাদের শক্তি আল্লাহর প্রতি অসীম বিশ্বাস ও জনগণের ওপর পূর্ণ আস্থা। আমরা বিশ্বাস করি একমাত্র সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার পরিবর্তন হতে হবে। আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনে বিশ্বাসী। আমাদের দলে কোনো সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজের স্থান নেই।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে