শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ও মুজিব জন্মশতবার্ষিকীর সরকারি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বেশ জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান হয়েছে। কিন্তু সার্বিক বিবেচনায় পরিপূর্ণ জাতীয় অনুষ্ঠান হয়নি। বিশেষ করে অনুষ্ঠানটিতে প্রশাসনিক প্রাধান্য ছিল দেখবার মতো। রাজনীতি, সাংস্কৃতিক ভূমিকা চোখে পড়েনি। একটু চেষ্টা করলে নিশ্চয়ই অনুষ্ঠানটিকে একটি জাতীয় অনুষ্ঠানে রূপ দেওয়া যেত। সরকারে যারাই আছেন তাদের অনেকের পা মাটিতে পড়ে না। তাই তারা কোনো কিছু করতে চেষ্টা করেন না। পিয়ন-চাপরাশি দিয়ে যখন যা করা যায় তা-ই করেন। সবাইকে একত্র করার একটা জাতীয় চেষ্টা হলে বর্তমান সরকার লাভবান হতো। কিন্তু তা করা হয়নি। যারা অংশ না নিতেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত হতেন। কিন্তু সবাই চলে নিজের দেমাক নিয়ে। গত পরশু সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ শিরোনামে একটা চমৎকার লেখা পড়লাম। বোরহান কবীরের মতো একঝাঁক সাংবাদিক, লেখক নব্বইয়ের দশকে দেশ তোলপাড় করেছিলেন। অন্য অর্থে তাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুরক্ত-ভক্ত, আওয়ামী লীগের কর্মীও বলা চলে। আওয়ামী লীগ এমন একটা দল যে দলে রাত-দিন পরিশ্রম করা নেতা-কর্মীরা খুব একটা স্বস্তিতে থাকেন না, সময় পার হয়ে গেলে তেমন গুরুত্বও পান না। ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ তার এ লেখাটি অনেকটাই একদিকদর্শী। তাই বলে ফেলে দেওয়ার মতো নয়। আমি তাকে খুব স্নেহ করি, ভালোবাসি। তাই তার লেখাও ভালো লাগে, অযৌক্তিক মনে হয় না। শেখ হাসিনার প্রতি অনুরক্ত এ বিষয়টি বাদ দিলে তার প্রতিটি লেখা চমৎকার। গত লেখায় তিনি অনেক সত্য কথা বলেছেন। তার মধ্যে একটা পরম সত্য- যাদের মন্ত্রী বানিয়েছেন বা অন্য বড় বড় দায়িত্ব দিয়েছেন তারা অনেকেই কচুপাতার পানি। অনেক ক্ষেত্রে শিশুর মতো কায়কারবার করেন। কেন যেন ধীরে ধীরে সব কাজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করতে হয়; এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। ‘দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ’, ‘দশের লাঠি একের বোঝা’। এটা স্বীকার করতেই হবে বিশ্বস্তরে শেখ হাসিনার মতো বাংলাদেশে আর দ্বিতীয় কোনো নেতা নেই। আগে অনেক জাতীয় নেতা ছিলেন দু-চার জনের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিও ছিল। কিন্তু এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তেমন কারও কোনো অবস্থান নেই। বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বাদ দিলে আর একজনও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তো দূরের কথা জাতীয় রাজনীতিতে ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য তেমন কোনো নেতা নেই। সেহেতু সব দায় গিয়ে পড়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর। অন্যদিকে বিএনপি শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখতে না পারায় দেশের সবকিছু একমুখী। এটা সরকারের জন্য যেমন খারাপ, নেত্রী শেখ হাসিনার জন্যও খারাপ। ভারসাম্য রাখার মতো উপযুক্ত বিরোধী দল থাকলে সবকিছু আমলানির্ভর হতো না। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো বিরোধী শক্তি থাকলে সরকার যেমন লাগামহীন হতে পারত না, তেমনি প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও সাবধানে পা ফেলতেন। ইচ্ছা করে সতর্ক না থাকলেও বাধ্য হয়ে সতর্ক থাকতেন। মানুষের মান-মর্যাদাও থাকত। পুলিশি রাষ্ট্র হওয়ার যে ঝুঁকি তা থাকত না। বিজয়ের মাস বলেই কথাগুলো বললাম।

হঠাৎ কেন কীভাবে আজ কদিন থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। খালেদা জিয়া যদি মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি অথবা রাও ফরমান আলী কিংবা মেজর জেনারেল জামশেদ বলবেন তারাও মুক্তিযোদ্ধা। আমি যেমন শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি, সম্মান করি, ঠিক বেগম খালেদা জিয়াকেও অপ্রয়োজনে গালাগাল করতে যাই না, তাঁকেও সম্মান করি। তাই আর যা কিছুই হোক দু-চার জন মেয়েকে পুরুষ, কিছু পুরুষকে মহিলা বানানো যেতে পারে। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা অথবা রাজাকার কোনোটাই বানানো যাবে না। কোন চিন্তা থেকে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা হচ্ছে তা যারা বানানোর চেষ্টা করছেন তারাই জানেন, অন্য কারও জানার কথা নয়। ২০১৪ সালে লাগাতার হরতাল-অবরোধ দিয়ে বিএনপি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিরোধী রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা তাঁকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর এ অপকৌশল কেন- আমরা বুঝতে পারিনি বা পারছি না। এখন মুক্তিযোদ্ধাদের দেশবাসীর ওপর তেমন প্রভাব নেই। একসময় দেশের মানুষ মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করত, ভালোবাসত, বিশ্বাস করত। এখন মুক্তিযোদ্ধারা খুব একটা সম্মানের পাত্র নন। বরং তাঁরা নির্যাতন ও অবহেলার পাত্র। যেভাবে গত কয়েক বছর দলীয় মুক্তিযোদ্ধা বানানো হচ্ছে কদিন পর মুক্তিযোদ্ধাদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে। সেদিন হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী আমার কাছে এসেছিলেন। চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে একসময় মুক্তিযুদ্ধে শরিক হয়েছিলেন। তারপর যুদ্ধের মাঝামাঝি জামালপুরে চলে আসেন। কালিহাতীর বাংড়ায় আমার নানির বাড়ি। সে হিসেবে মোহাম্মদ আলী আমার আত্মীয়। আবুল কালাম আজাদ আমার সঙ্গে করটিয়া কলেজে পড়ত। নুরুন্দীতে ওদের বাড়ি। অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে আবুল কালাম আজাদ পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে ধরা পড়ে নিহত হয়। সেখানেও ছিলেন শাওনের বাবা মোহাম্মদ আলী। তিনি এখনো মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এক বিস্ময়কর ব্যাপার, বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকতে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেননি, বিএনপির সময় নারায়ণগঞ্জের এক রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা প্রতিমন্ত্রী প্রশংসাপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে একদিকে আহাদ চৌধুরী, অন্যদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেন। শেখ হাসিনা সাবেক হলে না হয় তাঁর স্বাক্ষরিত পরিচয়পত্রের গুরুত্ব না-ও থাকতে পারত। কিন্তু তিনি বর্তমান থাকতেই তাঁর স্বাক্ষরযুক্ত প্রশংসাপত্র ভুয়া বলে ফেলে দেবেন তা ভাবা যায় না। মোহাম্মদ আলীর নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসাপত্রও আছে তার পরও তিনি তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এটা খুব আনন্দ বা গৌরবের কথা নয়। গত পরশু দেখলাম বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। তাঁর নামে গেজেট হয়েছে। এটা খুবই ভালো কথা। মুক্তিযুদ্ধ বেগবান করতে অনেকেই কাজ করেছেন। তাঁদের প্রাপ্য সম্মান পাওয়া উচিত। এখানে দল-মত-পথ খুঁজতে যাওয়া ঠিক নয়। কিন্তু তাই বলে বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চালিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। তিনি কখনো পাকিস্তানের কর্তৃত্বের বাইরে ছিলেন না। আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেমন ধানমন্ডির ১৮ নম্বর সড়কের এক বাড়িতে বন্দী ছিলেন, বেগম খালেদা জিয়াও ক্যান্টনমেন্টে বন্দীদশায় অনিশ্চিত দিন কাটিয়েছেন। সত্য অস্বীকার করে মিথ্যার ওপর ভর করে দাঁড়ালে সে মিথ্যা বেশিদূর নিয়ে যেতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা বলার চেষ্টা করে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে তামাশা করা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদকে অপমান-অপদস্থ-কলঙ্কিত করা হয়েছে। সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করার এ এক অপচেষ্টা ছাড়া কিছু নয়। কতটা বুদ্ধি-বিবেচনা, চিন্তা-চেতনা শূন্য হলে এমন একটা অপরিণামদর্শী কাজ করা যায় বুঝতে পারছি না। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা করা ভালো কাজ হবে না। এখানেই ক্ষান্ত দেওয়া উচিত।

সেদিন ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে এমভি অভিযান-১০ নামে একটি লঞ্চে আগুন ধরে যাওয়ায় অর্ধশতের বেশি যাত্রী পুড়ে খাক হয়ে গেছেন। আরও ১০০ জনের মতো আহত, শতাধিক যাত্রী যারা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন এখনো অনেকের কোনো খবর নেই। বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ইউএনও সস্ত্রীক এমভি অভিযান-১০-এর যাত্রী ছিলেন। আল্লাহর রহমতে কোনোরকমে বেঁচে গেছেন। গভীর নদীতে এমন অগ্নিকান্ড খুব একটা দেখা যায় না। স্টিলের তৈরি লঞ্চ তাতে আগুন ধরা খুব সহজ ব্যাপার নয়। এসব লঞ্চ বানাতে গিয়ে খুব একটা কাঠ-বাঁশ ব্যবহার করা হয় না, শুধু লোহা আর লোহা। প্রায় সব জায়গায় স্টিলের ব্যবহার। তাই দাহ্য পদার্থ না থাকলে আগুনের ঘুরে বেড়াবার কোনো সুযোগ থাকে না। লঞ্চের নিচতলায় এক টুকরোও কাঠ-বাঁশ বা অন্য কিছু থাকার কথা নয়। ইঞ্জিন রুমে আগুন ধরেছিল। লঞ্চ পরিচালনাকারীরা অনেক সময় পেয়েছেন। একবার নাকি লঞ্চ পাড়ে ধাক্কাও খেয়েছে। পাড়ে ধাক্কা খেলে আবার তা মাঝনদীতে গেল কেন, কীভাবে গেল? অ্যাঙ্কর ফেলে দিলেই তো হতো। কেন যেন মনের ভিতর খচখচ করছে এসব কোনো পরিকল্পিত নাশকতা নয় তো? সব সময় সরকার বলে ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র, শুধুই ষড়যন্ত্র। বিশ্বাস করতে মন চায় না। কিন্তু লঞ্চে এভাবে আগুন ধরা কেন যেন মনে হয় এর পেছনে কোনো পরিকল্পনা নেই তো? শুনছি আগুন ধরার ঘণ্টাখানেক পরও নেভানোর তেমন চেষ্টা করা হয়নি। কোটি কোটি টাকা খরচ করে লঞ্চ তৈরি হয়। সেখানে ১০ ঘোড়ার একটি ইঞ্জিন হলেই শহর-বন্দরের আগুন নেভানোর ১০টি গাড়ির চাইতেও বেশি কাজ দিতে পারে। প্রতিটি লঞ্চে ১০ ঘোড়ার দুটি পানির পাম্প রাখলে ক্ষতি কী। সেই পাম্পে লঞ্চের ধোয়া-মোছা যেমন করা যেত তেমনি প্রয়োজন হলে আগুন নেভাতে কাজে লাগত। যেভাবে আগুন লেগেছে তাতে এটা যে পরিকল্পিত নয় তা-ও জোর দিয়ে বলা যায় না। কয়েক ঘণ্টা এমন আগুন জ্বলার পরও লঞ্চটি কিন্তু পানির ওপর ঠায় দাঁড়িয়ে আছে, ডুবে যায়নি। লোহার কাঠামো বলে এমনটা হয়েছে। কোনো লোহায় আগুন জ্বলে না, সেখানে দাহ্য পদার্থ থাকতে হয়। তা কীভাবে কোথায় কতটা ছিল এটা তদন্ত-সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু এ কথা অবশ্যই বলা যায়, ব্যবস্থাপনায় নিশ্চয়ই মারাত্মক ত্রুটি ছিল তা না হলে এমন হবে কেন? কিছুদিন আগে পাটুরিয়া ঘাটে এসে ফেরি ডুবেছিল। সেখানে জীবনহানি না ঘটলেও বিপুল পরিমাণ সম্পদ নষ্ট হয়েছে। গাড়ি এবং যাত্রী পারাপারে অনেক ক্ষতি হয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের রুস্তম, গাজী আরও কী কী উদ্ধারকারী জাহাজ চেষ্টা করে কিছুই করতে পারেনি। এর আগে নৌপরিবহনমন্ত্রী ছিলেন শ্রমিকনেতা শাজাহান খান। তাঁর সময় কীসব উদ্ধার জাহাজ কেনা হয়েছিল। বলা হয়েছিল ৭০ ফুট পানির নিচেও সে দেখতে পাবে, উদ্ধার অভিযান চালাতে পারবে। পাটুরিয়া ঘাটের আশপাশে সে সময় একটা ছোট্ট লঞ্চ ডুবেছিল। তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে দেখা গেল ৭০ ফুট নিচে দূরের কথা সে ৫-৬ ফুট পানির নিচেই কিছু দেখতে পাচ্ছে না। এই হলো আমাদের অবস্থা। এমভি অভিযান-১০ -এর আগুনে এতগুলো প্রাণহানি হওয়ার পরও এ নিয়ে ভালো কিছু হবে না। কদিন পত্রপত্রিকা, রেডিও-টেলিভিশনে আলোচনা হবে, নিহত-আহতদের টুকটাক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ওই পর্যন্তই। বাংলাদেশে সত্যিকারে তেমন কোনো কিছুর প্রতিকার হয় না। কোনো ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা হয় না। আর এখন তো সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। নেই কারও জন্য কোনো দায়দায়িত্ব, ব্যথা-বেদনা। এভাবে দুর্ঘটনা ঘটে হঠাৎ কত সোনার সংসার ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। কিন্তু দেখবার কেউ নেই। এ রকম হবে কখনো ভাবিনি। তাই বড় কষ্ট হয় যখন একের পর এক এ ধরনের ঘটনা ঘটে।

রবিবার ইউনিয়ন পরিষদের চতুর্থ দফার নির্বাচন হলো। একে কোনো নির্বাচন বলা চলে না। হুদা মার্কা নির্বাচন ভোট কাড়াকাড়ির ব্যাপার। জোর যার মলুক তার, অনেক জায়গায় প্রিসাইডিং অফিসার ও দলীয় এজেন্টরাই ভোট দিয়ে দেয়। ১০ জনের ভোট একজনে দেয়। পত্রিকায় দেখলাম তিনজন মারা গেছেন, ২০০ জন আহত হয়েছেন। এ রকম গাওজুরির নির্বাচনের চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের আখ্যা পাওয়াই ভালো। পৃথিবীর কাছে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে সুনাম কুড়ানোর চেষ্টার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের তকমা নিয়ে টিকে থাকাই ভালো। গণতান্ত্রিক দেশের লেবাস পরে থাকার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের সিল কপালে নিয়ে চলাই উত্তম। গণতান্ত্রিক দেশের তালিকায় থাকতে গিয়ে এসব ভোট ডাকাতির মহড়ায় অযথা কিছু মানুষের জীবনহানি ঘটানোর কোনো মানে হয় না।

২০২১ সাল শেষ। ২০২২ কেমন হবে কেউ জানি না। তবে ২০২২ করোনামুক্ত হোক, ঘুষ-দুর্নীতি মুক্ত হোক এটাই আমাদের কামনা। আমরা নতুন বছরে নতুন কিছু পাব- এ প্রত্যাশায় রইলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা