শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ও মুজিব জন্মশতবার্ষিকীর সরকারি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বেশ জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান হয়েছে। কিন্তু সার্বিক বিবেচনায় পরিপূর্ণ জাতীয় অনুষ্ঠান হয়নি। বিশেষ করে অনুষ্ঠানটিতে প্রশাসনিক প্রাধান্য ছিল দেখবার মতো। রাজনীতি, সাংস্কৃতিক ভূমিকা চোখে পড়েনি। একটু চেষ্টা করলে নিশ্চয়ই অনুষ্ঠানটিকে একটি জাতীয় অনুষ্ঠানে রূপ দেওয়া যেত। সরকারে যারাই আছেন তাদের অনেকের পা মাটিতে পড়ে না। তাই তারা কোনো কিছু করতে চেষ্টা করেন না। পিয়ন-চাপরাশি দিয়ে যখন যা করা যায় তা-ই করেন। সবাইকে একত্র করার একটা জাতীয় চেষ্টা হলে বর্তমান সরকার লাভবান হতো। কিন্তু তা করা হয়নি। যারা অংশ না নিতেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত হতেন। কিন্তু সবাই চলে নিজের দেমাক নিয়ে। গত পরশু সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ শিরোনামে একটা চমৎকার লেখা পড়লাম। বোরহান কবীরের মতো একঝাঁক সাংবাদিক, লেখক নব্বইয়ের দশকে দেশ তোলপাড় করেছিলেন। অন্য অর্থে তাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুরক্ত-ভক্ত, আওয়ামী লীগের কর্মীও বলা চলে। আওয়ামী লীগ এমন একটা দল যে দলে রাত-দিন পরিশ্রম করা নেতা-কর্মীরা খুব একটা স্বস্তিতে থাকেন না, সময় পার হয়ে গেলে তেমন গুরুত্বও পান না। ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ তার এ লেখাটি অনেকটাই একদিকদর্শী। তাই বলে ফেলে দেওয়ার মতো নয়। আমি তাকে খুব স্নেহ করি, ভালোবাসি। তাই তার লেখাও ভালো লাগে, অযৌক্তিক মনে হয় না। শেখ হাসিনার প্রতি অনুরক্ত এ বিষয়টি বাদ দিলে তার প্রতিটি লেখা চমৎকার। গত লেখায় তিনি অনেক সত্য কথা বলেছেন। তার মধ্যে একটা পরম সত্য- যাদের মন্ত্রী বানিয়েছেন বা অন্য বড় বড় দায়িত্ব দিয়েছেন তারা অনেকেই কচুপাতার পানি। অনেক ক্ষেত্রে শিশুর মতো কায়কারবার করেন। কেন যেন ধীরে ধীরে সব কাজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করতে হয়; এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। ‘দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ’, ‘দশের লাঠি একের বোঝা’। এটা স্বীকার করতেই হবে বিশ্বস্তরে শেখ হাসিনার মতো বাংলাদেশে আর দ্বিতীয় কোনো নেতা নেই। আগে অনেক জাতীয় নেতা ছিলেন দু-চার জনের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিও ছিল। কিন্তু এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তেমন কারও কোনো অবস্থান নেই। বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বাদ দিলে আর একজনও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তো দূরের কথা জাতীয় রাজনীতিতে ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য তেমন কোনো নেতা নেই। সেহেতু সব দায় গিয়ে পড়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর। অন্যদিকে বিএনপি শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখতে না পারায় দেশের সবকিছু একমুখী। এটা সরকারের জন্য যেমন খারাপ, নেত্রী শেখ হাসিনার জন্যও খারাপ। ভারসাম্য রাখার মতো উপযুক্ত বিরোধী দল থাকলে সবকিছু আমলানির্ভর হতো না। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো বিরোধী শক্তি থাকলে সরকার যেমন লাগামহীন হতে পারত না, তেমনি প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও সাবধানে পা ফেলতেন। ইচ্ছা করে সতর্ক না থাকলেও বাধ্য হয়ে সতর্ক থাকতেন। মানুষের মান-মর্যাদাও থাকত। পুলিশি রাষ্ট্র হওয়ার যে ঝুঁকি তা থাকত না। বিজয়ের মাস বলেই কথাগুলো বললাম।

হঠাৎ কেন কীভাবে আজ কদিন থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। খালেদা জিয়া যদি মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি অথবা রাও ফরমান আলী কিংবা মেজর জেনারেল জামশেদ বলবেন তারাও মুক্তিযোদ্ধা। আমি যেমন শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি, সম্মান করি, ঠিক বেগম খালেদা জিয়াকেও অপ্রয়োজনে গালাগাল করতে যাই না, তাঁকেও সম্মান করি। তাই আর যা কিছুই হোক দু-চার জন মেয়েকে পুরুষ, কিছু পুরুষকে মহিলা বানানো যেতে পারে। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা অথবা রাজাকার কোনোটাই বানানো যাবে না। কোন চিন্তা থেকে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা হচ্ছে তা যারা বানানোর চেষ্টা করছেন তারাই জানেন, অন্য কারও জানার কথা নয়। ২০১৪ সালে লাগাতার হরতাল-অবরোধ দিয়ে বিএনপি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিরোধী রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা তাঁকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর এ অপকৌশল কেন- আমরা বুঝতে পারিনি বা পারছি না। এখন মুক্তিযোদ্ধাদের দেশবাসীর ওপর তেমন প্রভাব নেই। একসময় দেশের মানুষ মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করত, ভালোবাসত, বিশ্বাস করত। এখন মুক্তিযোদ্ধারা খুব একটা সম্মানের পাত্র নন। বরং তাঁরা নির্যাতন ও অবহেলার পাত্র। যেভাবে গত কয়েক বছর দলীয় মুক্তিযোদ্ধা বানানো হচ্ছে কদিন পর মুক্তিযোদ্ধাদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে। সেদিন হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী আমার কাছে এসেছিলেন। চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে একসময় মুক্তিযুদ্ধে শরিক হয়েছিলেন। তারপর যুদ্ধের মাঝামাঝি জামালপুরে চলে আসেন। কালিহাতীর বাংড়ায় আমার নানির বাড়ি। সে হিসেবে মোহাম্মদ আলী আমার আত্মীয়। আবুল কালাম আজাদ আমার সঙ্গে করটিয়া কলেজে পড়ত। নুরুন্দীতে ওদের বাড়ি। অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে আবুল কালাম আজাদ পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে ধরা পড়ে নিহত হয়। সেখানেও ছিলেন শাওনের বাবা মোহাম্মদ আলী। তিনি এখনো মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এক বিস্ময়কর ব্যাপার, বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকতে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেননি, বিএনপির সময় নারায়ণগঞ্জের এক রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা প্রতিমন্ত্রী প্রশংসাপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে একদিকে আহাদ চৌধুরী, অন্যদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেন। শেখ হাসিনা সাবেক হলে না হয় তাঁর স্বাক্ষরিত পরিচয়পত্রের গুরুত্ব না-ও থাকতে পারত। কিন্তু তিনি বর্তমান থাকতেই তাঁর স্বাক্ষরযুক্ত প্রশংসাপত্র ভুয়া বলে ফেলে দেবেন তা ভাবা যায় না। মোহাম্মদ আলীর নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসাপত্রও আছে তার পরও তিনি তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এটা খুব আনন্দ বা গৌরবের কথা নয়। গত পরশু দেখলাম বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। তাঁর নামে গেজেট হয়েছে। এটা খুবই ভালো কথা। মুক্তিযুদ্ধ বেগবান করতে অনেকেই কাজ করেছেন। তাঁদের প্রাপ্য সম্মান পাওয়া উচিত। এখানে দল-মত-পথ খুঁজতে যাওয়া ঠিক নয়। কিন্তু তাই বলে বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চালিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। তিনি কখনো পাকিস্তানের কর্তৃত্বের বাইরে ছিলেন না। আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেমন ধানমন্ডির ১৮ নম্বর সড়কের এক বাড়িতে বন্দী ছিলেন, বেগম খালেদা জিয়াও ক্যান্টনমেন্টে বন্দীদশায় অনিশ্চিত দিন কাটিয়েছেন। সত্য অস্বীকার করে মিথ্যার ওপর ভর করে দাঁড়ালে সে মিথ্যা বেশিদূর নিয়ে যেতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা বলার চেষ্টা করে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে তামাশা করা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদকে অপমান-অপদস্থ-কলঙ্কিত করা হয়েছে। সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করার এ এক অপচেষ্টা ছাড়া কিছু নয়। কতটা বুদ্ধি-বিবেচনা, চিন্তা-চেতনা শূন্য হলে এমন একটা অপরিণামদর্শী কাজ করা যায় বুঝতে পারছি না। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা করা ভালো কাজ হবে না। এখানেই ক্ষান্ত দেওয়া উচিত।

সেদিন ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে এমভি অভিযান-১০ নামে একটি লঞ্চে আগুন ধরে যাওয়ায় অর্ধশতের বেশি যাত্রী পুড়ে খাক হয়ে গেছেন। আরও ১০০ জনের মতো আহত, শতাধিক যাত্রী যারা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন এখনো অনেকের কোনো খবর নেই। বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ইউএনও সস্ত্রীক এমভি অভিযান-১০-এর যাত্রী ছিলেন। আল্লাহর রহমতে কোনোরকমে বেঁচে গেছেন। গভীর নদীতে এমন অগ্নিকান্ড খুব একটা দেখা যায় না। স্টিলের তৈরি লঞ্চ তাতে আগুন ধরা খুব সহজ ব্যাপার নয়। এসব লঞ্চ বানাতে গিয়ে খুব একটা কাঠ-বাঁশ ব্যবহার করা হয় না, শুধু লোহা আর লোহা। প্রায় সব জায়গায় স্টিলের ব্যবহার। তাই দাহ্য পদার্থ না থাকলে আগুনের ঘুরে বেড়াবার কোনো সুযোগ থাকে না। লঞ্চের নিচতলায় এক টুকরোও কাঠ-বাঁশ বা অন্য কিছু থাকার কথা নয়। ইঞ্জিন রুমে আগুন ধরেছিল। লঞ্চ পরিচালনাকারীরা অনেক সময় পেয়েছেন। একবার নাকি লঞ্চ পাড়ে ধাক্কাও খেয়েছে। পাড়ে ধাক্কা খেলে আবার তা মাঝনদীতে গেল কেন, কীভাবে গেল? অ্যাঙ্কর ফেলে দিলেই তো হতো। কেন যেন মনের ভিতর খচখচ করছে এসব কোনো পরিকল্পিত নাশকতা নয় তো? সব সময় সরকার বলে ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র, শুধুই ষড়যন্ত্র। বিশ্বাস করতে মন চায় না। কিন্তু লঞ্চে এভাবে আগুন ধরা কেন যেন মনে হয় এর পেছনে কোনো পরিকল্পনা নেই তো? শুনছি আগুন ধরার ঘণ্টাখানেক পরও নেভানোর তেমন চেষ্টা করা হয়নি। কোটি কোটি টাকা খরচ করে লঞ্চ তৈরি হয়। সেখানে ১০ ঘোড়ার একটি ইঞ্জিন হলেই শহর-বন্দরের আগুন নেভানোর ১০টি গাড়ির চাইতেও বেশি কাজ দিতে পারে। প্রতিটি লঞ্চে ১০ ঘোড়ার দুটি পানির পাম্প রাখলে ক্ষতি কী। সেই পাম্পে লঞ্চের ধোয়া-মোছা যেমন করা যেত তেমনি প্রয়োজন হলে আগুন নেভাতে কাজে লাগত। যেভাবে আগুন লেগেছে তাতে এটা যে পরিকল্পিত নয় তা-ও জোর দিয়ে বলা যায় না। কয়েক ঘণ্টা এমন আগুন জ্বলার পরও লঞ্চটি কিন্তু পানির ওপর ঠায় দাঁড়িয়ে আছে, ডুবে যায়নি। লোহার কাঠামো বলে এমনটা হয়েছে। কোনো লোহায় আগুন জ্বলে না, সেখানে দাহ্য পদার্থ থাকতে হয়। তা কীভাবে কোথায় কতটা ছিল এটা তদন্ত-সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু এ কথা অবশ্যই বলা যায়, ব্যবস্থাপনায় নিশ্চয়ই মারাত্মক ত্রুটি ছিল তা না হলে এমন হবে কেন? কিছুদিন আগে পাটুরিয়া ঘাটে এসে ফেরি ডুবেছিল। সেখানে জীবনহানি না ঘটলেও বিপুল পরিমাণ সম্পদ নষ্ট হয়েছে। গাড়ি এবং যাত্রী পারাপারে অনেক ক্ষতি হয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের রুস্তম, গাজী আরও কী কী উদ্ধারকারী জাহাজ চেষ্টা করে কিছুই করতে পারেনি। এর আগে নৌপরিবহনমন্ত্রী ছিলেন শ্রমিকনেতা শাজাহান খান। তাঁর সময় কীসব উদ্ধার জাহাজ কেনা হয়েছিল। বলা হয়েছিল ৭০ ফুট পানির নিচেও সে দেখতে পাবে, উদ্ধার অভিযান চালাতে পারবে। পাটুরিয়া ঘাটের আশপাশে সে সময় একটা ছোট্ট লঞ্চ ডুবেছিল। তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে দেখা গেল ৭০ ফুট নিচে দূরের কথা সে ৫-৬ ফুট পানির নিচেই কিছু দেখতে পাচ্ছে না। এই হলো আমাদের অবস্থা। এমভি অভিযান-১০ -এর আগুনে এতগুলো প্রাণহানি হওয়ার পরও এ নিয়ে ভালো কিছু হবে না। কদিন পত্রপত্রিকা, রেডিও-টেলিভিশনে আলোচনা হবে, নিহত-আহতদের টুকটাক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ওই পর্যন্তই। বাংলাদেশে সত্যিকারে তেমন কোনো কিছুর প্রতিকার হয় না। কোনো ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা হয় না। আর এখন তো সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। নেই কারও জন্য কোনো দায়দায়িত্ব, ব্যথা-বেদনা। এভাবে দুর্ঘটনা ঘটে হঠাৎ কত সোনার সংসার ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। কিন্তু দেখবার কেউ নেই। এ রকম হবে কখনো ভাবিনি। তাই বড় কষ্ট হয় যখন একের পর এক এ ধরনের ঘটনা ঘটে।

রবিবার ইউনিয়ন পরিষদের চতুর্থ দফার নির্বাচন হলো। একে কোনো নির্বাচন বলা চলে না। হুদা মার্কা নির্বাচন ভোট কাড়াকাড়ির ব্যাপার। জোর যার মলুক তার, অনেক জায়গায় প্রিসাইডিং অফিসার ও দলীয় এজেন্টরাই ভোট দিয়ে দেয়। ১০ জনের ভোট একজনে দেয়। পত্রিকায় দেখলাম তিনজন মারা গেছেন, ২০০ জন আহত হয়েছেন। এ রকম গাওজুরির নির্বাচনের চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের আখ্যা পাওয়াই ভালো। পৃথিবীর কাছে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে সুনাম কুড়ানোর চেষ্টার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের তকমা নিয়ে টিকে থাকাই ভালো। গণতান্ত্রিক দেশের লেবাস পরে থাকার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের সিল কপালে নিয়ে চলাই উত্তম। গণতান্ত্রিক দেশের তালিকায় থাকতে গিয়ে এসব ভোট ডাকাতির মহড়ায় অযথা কিছু মানুষের জীবনহানি ঘটানোর কোনো মানে হয় না।

২০২১ সাল শেষ। ২০২২ কেমন হবে কেউ জানি না। তবে ২০২২ করোনামুক্ত হোক, ঘুষ-দুর্নীতি মুক্ত হোক এটাই আমাদের কামনা। আমরা নতুন বছরে নতুন কিছু পাব- এ প্রত্যাশায় রইলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা