শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ও মুজিব জন্মশতবার্ষিকীর সরকারি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বেশ জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান হয়েছে। কিন্তু সার্বিক বিবেচনায় পরিপূর্ণ জাতীয় অনুষ্ঠান হয়নি। বিশেষ করে অনুষ্ঠানটিতে প্রশাসনিক প্রাধান্য ছিল দেখবার মতো। রাজনীতি, সাংস্কৃতিক ভূমিকা চোখে পড়েনি। একটু চেষ্টা করলে নিশ্চয়ই অনুষ্ঠানটিকে একটি জাতীয় অনুষ্ঠানে রূপ দেওয়া যেত। সরকারে যারাই আছেন তাদের অনেকের পা মাটিতে পড়ে না। তাই তারা কোনো কিছু করতে চেষ্টা করেন না। পিয়ন-চাপরাশি দিয়ে যখন যা করা যায় তা-ই করেন। সবাইকে একত্র করার একটা জাতীয় চেষ্টা হলে বর্তমান সরকার লাভবান হতো। কিন্তু তা করা হয়নি। যারা অংশ না নিতেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত হতেন। কিন্তু সবাই চলে নিজের দেমাক নিয়ে। গত পরশু সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ শিরোনামে একটা চমৎকার লেখা পড়লাম। বোরহান কবীরের মতো একঝাঁক সাংবাদিক, লেখক নব্বইয়ের দশকে দেশ তোলপাড় করেছিলেন। অন্য অর্থে তাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুরক্ত-ভক্ত, আওয়ামী লীগের কর্মীও বলা চলে। আওয়ামী লীগ এমন একটা দল যে দলে রাত-দিন পরিশ্রম করা নেতা-কর্মীরা খুব একটা স্বস্তিতে থাকেন না, সময় পার হয়ে গেলে তেমন গুরুত্বও পান না। ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ তার এ লেখাটি অনেকটাই একদিকদর্শী। তাই বলে ফেলে দেওয়ার মতো নয়। আমি তাকে খুব স্নেহ করি, ভালোবাসি। তাই তার লেখাও ভালো লাগে, অযৌক্তিক মনে হয় না। শেখ হাসিনার প্রতি অনুরক্ত এ বিষয়টি বাদ দিলে তার প্রতিটি লেখা চমৎকার। গত লেখায় তিনি অনেক সত্য কথা বলেছেন। তার মধ্যে একটা পরম সত্য- যাদের মন্ত্রী বানিয়েছেন বা অন্য বড় বড় দায়িত্ব দিয়েছেন তারা অনেকেই কচুপাতার পানি। অনেক ক্ষেত্রে শিশুর মতো কায়কারবার করেন। কেন যেন ধীরে ধীরে সব কাজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করতে হয়; এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। ‘দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ’, ‘দশের লাঠি একের বোঝা’। এটা স্বীকার করতেই হবে বিশ্বস্তরে শেখ হাসিনার মতো বাংলাদেশে আর দ্বিতীয় কোনো নেতা নেই। আগে অনেক জাতীয় নেতা ছিলেন দু-চার জনের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিও ছিল। কিন্তু এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তেমন কারও কোনো অবস্থান নেই। বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বাদ দিলে আর একজনও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তো দূরের কথা জাতীয় রাজনীতিতে ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য তেমন কোনো নেতা নেই। সেহেতু সব দায় গিয়ে পড়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর। অন্যদিকে বিএনপি শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখতে না পারায় দেশের সবকিছু একমুখী। এটা সরকারের জন্য যেমন খারাপ, নেত্রী শেখ হাসিনার জন্যও খারাপ। ভারসাম্য রাখার মতো উপযুক্ত বিরোধী দল থাকলে সবকিছু আমলানির্ভর হতো না। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো বিরোধী শক্তি থাকলে সরকার যেমন লাগামহীন হতে পারত না, তেমনি প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও সাবধানে পা ফেলতেন। ইচ্ছা করে সতর্ক না থাকলেও বাধ্য হয়ে সতর্ক থাকতেন। মানুষের মান-মর্যাদাও থাকত। পুলিশি রাষ্ট্র হওয়ার যে ঝুঁকি তা থাকত না। বিজয়ের মাস বলেই কথাগুলো বললাম।

হঠাৎ কেন কীভাবে আজ কদিন থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। খালেদা জিয়া যদি মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি অথবা রাও ফরমান আলী কিংবা মেজর জেনারেল জামশেদ বলবেন তারাও মুক্তিযোদ্ধা। আমি যেমন শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি, সম্মান করি, ঠিক বেগম খালেদা জিয়াকেও অপ্রয়োজনে গালাগাল করতে যাই না, তাঁকেও সম্মান করি। তাই আর যা কিছুই হোক দু-চার জন মেয়েকে পুরুষ, কিছু পুরুষকে মহিলা বানানো যেতে পারে। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা অথবা রাজাকার কোনোটাই বানানো যাবে না। কোন চিন্তা থেকে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা হচ্ছে তা যারা বানানোর চেষ্টা করছেন তারাই জানেন, অন্য কারও জানার কথা নয়। ২০১৪ সালে লাগাতার হরতাল-অবরোধ দিয়ে বিএনপি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিরোধী রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা তাঁকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর এ অপকৌশল কেন- আমরা বুঝতে পারিনি বা পারছি না। এখন মুক্তিযোদ্ধাদের দেশবাসীর ওপর তেমন প্রভাব নেই। একসময় দেশের মানুষ মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করত, ভালোবাসত, বিশ্বাস করত। এখন মুক্তিযোদ্ধারা খুব একটা সম্মানের পাত্র নন। বরং তাঁরা নির্যাতন ও অবহেলার পাত্র। যেভাবে গত কয়েক বছর দলীয় মুক্তিযোদ্ধা বানানো হচ্ছে কদিন পর মুক্তিযোদ্ধাদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে। সেদিন হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী আমার কাছে এসেছিলেন। চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে একসময় মুক্তিযুদ্ধে শরিক হয়েছিলেন। তারপর যুদ্ধের মাঝামাঝি জামালপুরে চলে আসেন। কালিহাতীর বাংড়ায় আমার নানির বাড়ি। সে হিসেবে মোহাম্মদ আলী আমার আত্মীয়। আবুল কালাম আজাদ আমার সঙ্গে করটিয়া কলেজে পড়ত। নুরুন্দীতে ওদের বাড়ি। অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে আবুল কালাম আজাদ পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে ধরা পড়ে নিহত হয়। সেখানেও ছিলেন শাওনের বাবা মোহাম্মদ আলী। তিনি এখনো মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এক বিস্ময়কর ব্যাপার, বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকতে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেননি, বিএনপির সময় নারায়ণগঞ্জের এক রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা প্রতিমন্ত্রী প্রশংসাপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে একদিকে আহাদ চৌধুরী, অন্যদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেন। শেখ হাসিনা সাবেক হলে না হয় তাঁর স্বাক্ষরিত পরিচয়পত্রের গুরুত্ব না-ও থাকতে পারত। কিন্তু তিনি বর্তমান থাকতেই তাঁর স্বাক্ষরযুক্ত প্রশংসাপত্র ভুয়া বলে ফেলে দেবেন তা ভাবা যায় না। মোহাম্মদ আলীর নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসাপত্রও আছে তার পরও তিনি তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এটা খুব আনন্দ বা গৌরবের কথা নয়। গত পরশু দেখলাম বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। তাঁর নামে গেজেট হয়েছে। এটা খুবই ভালো কথা। মুক্তিযুদ্ধ বেগবান করতে অনেকেই কাজ করেছেন। তাঁদের প্রাপ্য সম্মান পাওয়া উচিত। এখানে দল-মত-পথ খুঁজতে যাওয়া ঠিক নয়। কিন্তু তাই বলে বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চালিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। তিনি কখনো পাকিস্তানের কর্তৃত্বের বাইরে ছিলেন না। আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেমন ধানমন্ডির ১৮ নম্বর সড়কের এক বাড়িতে বন্দী ছিলেন, বেগম খালেদা জিয়াও ক্যান্টনমেন্টে বন্দীদশায় অনিশ্চিত দিন কাটিয়েছেন। সত্য অস্বীকার করে মিথ্যার ওপর ভর করে দাঁড়ালে সে মিথ্যা বেশিদূর নিয়ে যেতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা বলার চেষ্টা করে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে তামাশা করা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদকে অপমান-অপদস্থ-কলঙ্কিত করা হয়েছে। সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করার এ এক অপচেষ্টা ছাড়া কিছু নয়। কতটা বুদ্ধি-বিবেচনা, চিন্তা-চেতনা শূন্য হলে এমন একটা অপরিণামদর্শী কাজ করা যায় বুঝতে পারছি না। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা করা ভালো কাজ হবে না। এখানেই ক্ষান্ত দেওয়া উচিত।

সেদিন ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে এমভি অভিযান-১০ নামে একটি লঞ্চে আগুন ধরে যাওয়ায় অর্ধশতের বেশি যাত্রী পুড়ে খাক হয়ে গেছেন। আরও ১০০ জনের মতো আহত, শতাধিক যাত্রী যারা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন এখনো অনেকের কোনো খবর নেই। বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ইউএনও সস্ত্রীক এমভি অভিযান-১০-এর যাত্রী ছিলেন। আল্লাহর রহমতে কোনোরকমে বেঁচে গেছেন। গভীর নদীতে এমন অগ্নিকান্ড খুব একটা দেখা যায় না। স্টিলের তৈরি লঞ্চ তাতে আগুন ধরা খুব সহজ ব্যাপার নয়। এসব লঞ্চ বানাতে গিয়ে খুব একটা কাঠ-বাঁশ ব্যবহার করা হয় না, শুধু লোহা আর লোহা। প্রায় সব জায়গায় স্টিলের ব্যবহার। তাই দাহ্য পদার্থ না থাকলে আগুনের ঘুরে বেড়াবার কোনো সুযোগ থাকে না। লঞ্চের নিচতলায় এক টুকরোও কাঠ-বাঁশ বা অন্য কিছু থাকার কথা নয়। ইঞ্জিন রুমে আগুন ধরেছিল। লঞ্চ পরিচালনাকারীরা অনেক সময় পেয়েছেন। একবার নাকি লঞ্চ পাড়ে ধাক্কাও খেয়েছে। পাড়ে ধাক্কা খেলে আবার তা মাঝনদীতে গেল কেন, কীভাবে গেল? অ্যাঙ্কর ফেলে দিলেই তো হতো। কেন যেন মনের ভিতর খচখচ করছে এসব কোনো পরিকল্পিত নাশকতা নয় তো? সব সময় সরকার বলে ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র, শুধুই ষড়যন্ত্র। বিশ্বাস করতে মন চায় না। কিন্তু লঞ্চে এভাবে আগুন ধরা কেন যেন মনে হয় এর পেছনে কোনো পরিকল্পনা নেই তো? শুনছি আগুন ধরার ঘণ্টাখানেক পরও নেভানোর তেমন চেষ্টা করা হয়নি। কোটি কোটি টাকা খরচ করে লঞ্চ তৈরি হয়। সেখানে ১০ ঘোড়ার একটি ইঞ্জিন হলেই শহর-বন্দরের আগুন নেভানোর ১০টি গাড়ির চাইতেও বেশি কাজ দিতে পারে। প্রতিটি লঞ্চে ১০ ঘোড়ার দুটি পানির পাম্প রাখলে ক্ষতি কী। সেই পাম্পে লঞ্চের ধোয়া-মোছা যেমন করা যেত তেমনি প্রয়োজন হলে আগুন নেভাতে কাজে লাগত। যেভাবে আগুন লেগেছে তাতে এটা যে পরিকল্পিত নয় তা-ও জোর দিয়ে বলা যায় না। কয়েক ঘণ্টা এমন আগুন জ্বলার পরও লঞ্চটি কিন্তু পানির ওপর ঠায় দাঁড়িয়ে আছে, ডুবে যায়নি। লোহার কাঠামো বলে এমনটা হয়েছে। কোনো লোহায় আগুন জ্বলে না, সেখানে দাহ্য পদার্থ থাকতে হয়। তা কীভাবে কোথায় কতটা ছিল এটা তদন্ত-সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু এ কথা অবশ্যই বলা যায়, ব্যবস্থাপনায় নিশ্চয়ই মারাত্মক ত্রুটি ছিল তা না হলে এমন হবে কেন? কিছুদিন আগে পাটুরিয়া ঘাটে এসে ফেরি ডুবেছিল। সেখানে জীবনহানি না ঘটলেও বিপুল পরিমাণ সম্পদ নষ্ট হয়েছে। গাড়ি এবং যাত্রী পারাপারে অনেক ক্ষতি হয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের রুস্তম, গাজী আরও কী কী উদ্ধারকারী জাহাজ চেষ্টা করে কিছুই করতে পারেনি। এর আগে নৌপরিবহনমন্ত্রী ছিলেন শ্রমিকনেতা শাজাহান খান। তাঁর সময় কীসব উদ্ধার জাহাজ কেনা হয়েছিল। বলা হয়েছিল ৭০ ফুট পানির নিচেও সে দেখতে পাবে, উদ্ধার অভিযান চালাতে পারবে। পাটুরিয়া ঘাটের আশপাশে সে সময় একটা ছোট্ট লঞ্চ ডুবেছিল। তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে দেখা গেল ৭০ ফুট নিচে দূরের কথা সে ৫-৬ ফুট পানির নিচেই কিছু দেখতে পাচ্ছে না। এই হলো আমাদের অবস্থা। এমভি অভিযান-১০ -এর আগুনে এতগুলো প্রাণহানি হওয়ার পরও এ নিয়ে ভালো কিছু হবে না। কদিন পত্রপত্রিকা, রেডিও-টেলিভিশনে আলোচনা হবে, নিহত-আহতদের টুকটাক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ওই পর্যন্তই। বাংলাদেশে সত্যিকারে তেমন কোনো কিছুর প্রতিকার হয় না। কোনো ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা হয় না। আর এখন তো সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। নেই কারও জন্য কোনো দায়দায়িত্ব, ব্যথা-বেদনা। এভাবে দুর্ঘটনা ঘটে হঠাৎ কত সোনার সংসার ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। কিন্তু দেখবার কেউ নেই। এ রকম হবে কখনো ভাবিনি। তাই বড় কষ্ট হয় যখন একের পর এক এ ধরনের ঘটনা ঘটে।

রবিবার ইউনিয়ন পরিষদের চতুর্থ দফার নির্বাচন হলো। একে কোনো নির্বাচন বলা চলে না। হুদা মার্কা নির্বাচন ভোট কাড়াকাড়ির ব্যাপার। জোর যার মলুক তার, অনেক জায়গায় প্রিসাইডিং অফিসার ও দলীয় এজেন্টরাই ভোট দিয়ে দেয়। ১০ জনের ভোট একজনে দেয়। পত্রিকায় দেখলাম তিনজন মারা গেছেন, ২০০ জন আহত হয়েছেন। এ রকম গাওজুরির নির্বাচনের চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের আখ্যা পাওয়াই ভালো। পৃথিবীর কাছে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে সুনাম কুড়ানোর চেষ্টার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের তকমা নিয়ে টিকে থাকাই ভালো। গণতান্ত্রিক দেশের লেবাস পরে থাকার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের সিল কপালে নিয়ে চলাই উত্তম। গণতান্ত্রিক দেশের তালিকায় থাকতে গিয়ে এসব ভোট ডাকাতির মহড়ায় অযথা কিছু মানুষের জীবনহানি ঘটানোর কোনো মানে হয় না।

২০২১ সাল শেষ। ২০২২ কেমন হবে কেউ জানি না। তবে ২০২২ করোনামুক্ত হোক, ঘুষ-দুর্নীতি মুক্ত হোক এটাই আমাদের কামনা। আমরা নতুন বছরে নতুন কিছু পাব- এ প্রত্যাশায় রইলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম