শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি সুসম্পন্ন হয়েছে। এখানে সুসম্পন্ন কথাটির জোর দিচ্ছি। কারণ বাংলাদেশে এমন একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে তা বোধহয় মানুষ ভুলেই গিয়েছিল। বিশেষ করে বেশ কিছু দিন ধরে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যে রকম খুনাখুনি এবং ঠেঙ্গাঠেঙ্গি হয়ে গেল তাতে মানুষ নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন নিয়ে সত্যিই শঙ্কিত ছিল। কিন্তু মানুষের আশঙ্কা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ১৯২টি কেন্দ্র, হাজারের ওপরে বুথ। অথচ একটি ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও নেই। মানুষ এটাই প্রত্যাশা করে। কিন্তু মানুষের প্রত্যাশা আর বাংলাদেশের রাজনীতি বহুকাল ধরে এক জায়গায় নেই। আমরা কি প্রত্যাশা করতে পারি আগামীতে সব নির্বাচন এমন শান্তিপূর্ণ হবে। কঠিন প্রশ্ন। তবে বাস্তবতা বলে, সেরকম আশা হবে দূরাশা মাত্র। বাংলাদেশের রাজনীতি ঠিক জায়গায় নেই। তাহলে প্রশ্ন ওঠে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতি কি হঠাৎ করে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো আলাদাভাবে সহি হয়ে গেল। আমার তা মনে হয়নি। প্রথমত, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের এটাই ছিল সব শেষ বড় নির্বাচন। তারা হয়তো শেষটা ভালো করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে, যার প্রতিফলন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল মোতায়েন দেখেই বোঝা গেছে। ক্ষমতাসীন দল এই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু জিততেই হবে এরকম মরিয়া মনোভাবে যায়নি। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে হেরে গেলেও আওয়ামী লীগের জন্য সেটি বড় কোনো ঘটনা হবে না। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ মাঠপর্যায় পর্যন্ত নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তারা হয়তো টেস্ট কেস হিসেবে জনমতের সঠিক ঢিলটি দেখতে চেয়েছেন। হতে পারে তার জন্যই অতি উৎসাহী স্থানীয় নেতা-কর্মীদের হয়তো কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অতি উৎসাহী পক্ষ কেন্দ্র থেকে যে দূরে ছিলেন তা বোঝা যায় মোট ভোট প্রদানের শতকরা হার দেখে, যা মাত্র ৫৬.২৫ ভাগ। অপর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী তৈমূর আলম খোন্দকার স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলেও তিনি বিএনপির বড় কেন্দ্রীয় নেতা। বিএনপির স্থানীয় সব নেতা-কর্মী তার সঙ্গে ছিলেন। তিনিও হয়তো তার পক্ষের অতি উৎসাহীদের দুটি কারণে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রথমত, বিএনপি তাকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করেছে। সুতরাং হাঙ্গামা করে ঝামেলায় পড়লে দলের রাজনৈতিক সমর্থন তিনি নাও পেতে পারেন। দ্বিতীয়ত, জিতবেন না শতভাগ নিশ্চিত জেনেও অনেকে নির্বাচন করেন, তারও বহু কারণ আছে। তাই তৈমূর আলম হয়তো জানতেন নির্বাচনে তিনি জিতবেন না। তারপরও নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন তার কারণ হয়তো অন্য কিছু, কিন্তু অযথা হাঙ্গামা বাধিয়ে সেলিনা হায়াৎ আইভীর সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করতে চাননি। নারায়ণগঞ্জ সিটিতে আওয়ামী লীগের মধ্যে যে চরম অন্তর্দ্বন্দ্ব আছে সেটা সবাই জানেন। সেই দ্বন্দ্বের কোন দিক থাকলে নিজের সুবিধা হয় সেটি নিশ্চয়ই অত্যন্ত অভিজ্ঞ তৈমূর আলম ভালো করে বোঝেন। সুতরাং নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বী সব পক্ষ এবং প্রার্থীরা চাইলে সেখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। ২০১১ সালের সিটি নির্বাচনের মতো কেন্দ্র থেকে হুকুম দিয়ে নির্বাচন বয়কট করার জন্য বাধ্য না করে বিএনপি তৈমূর আলমকে কেন শুধু দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করল। ধারণা করা যায় দুটি উদ্দেশ্য নিয়ে বিএনপি এটা করেছে। প্রথমত, এই সরকারের অধীনে তারা আর নির্বাচনে যাবে না, সেই কথায় বহাল থাকা হলো, তারপরও তৈমূর আলম জয়ী হলে বড় গলায় বলা যাবে সরকারের প্রতি জনসমর্থন নেই। দ্বিতীয়ত, হেরে গেলে বলতে পারবে এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন আর কোনো দিন হবে না, তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারই সমাধান। কিন্তু শতভাগ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ এবং সম্পূর্ণ অভিযোগহীন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী যেভাবে জয়ী হয়েছে তাতে বিএনপির দুটি উদ্দেশ্যই জনবন্যার পানিতে ডুবে গেছে। তাই নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর তৈমূর আলমকে দল থেকে সম্পূর্ণভাবে বহিষ্কারের মধ্য দিয়ে বোঝা যায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক সেটা বিএনপির মূল উদ্দেশ্য নয়। ভালো নির্বাচন হয়েছে, কৃতিত্ব সবার। আর খারাপ হলে সব দোষ নন্দঘোষ নির্বাচন কমিশনের। বাস্তবতা হলো নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী হোক, যত ভালো ও নিরপেক্ষ লোকের দ্বারাই গঠিত হোক না কেন নির্বাচন তাতে শান্তিপূর্ণ হবে না, যদি দেশের রাজনীতি সঠিক জায়গায় না আসে এবং প্রার্থীরা যদি তা না চায়। রাজনীতি যদি মানি মেকিং মেশিন এবং জিরো সাম খেলা হয় তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ কখনো হবে না। এবার নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের ফল নিয়ে একটা ছোট বিশ্লেষণ তুলে ধরি। মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন। মোট ভোট পড়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৫১টি। শতকরা হিসাবে ৫৬.২৫ ভাগ ভোট পড়েছে। পূর্বের রেকর্ড অনুসারে বাংলাদেশের স্থানীয় নির্বাচনে গড়ে প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ ভোট পড়ে থাকে। তাতে বোঝা যায় শতকরা প্রায় ২০ ভাগ, যারা সব সময় ভোট দিয়ে থাকেন, এবার তারা ভোট দেয়নি। এটা আগামী দিনের জন্য একটা বড় ইন্ডিকেটর। এই ২০ ভাগ, অর্থাৎ আরও প্রায় ১ লাখ ভোটার ভোট দিলে ফল কী হতো তা বলা মুশকিল। ভোট যা পড়েছে তার মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পেয়েছেন শতকরা ৫৪.৮৮ ভাগ ভোট। আর বেনামী বিএনপি প্রার্থী তৈমূর আলম খোন্দকার পেয়েছেন শতকরা ৩১.৯ ভাগ ভোট। অন্যান্য আরও পাঁচ মেয়র প্রার্থী ছিলেন। তারা সবাই মিলে পেয়েছেন শতকরা ১৩.১৯ ভাগ ভোট। এই অন্যরা সবাই আওয়ামী লীগবিরোধী এবং বিএনপি জোটের সঙ্গে আছে। অর্থাৎ নারায়ণগঞ্জে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গেছে। ১৯৯১, ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচন এবং ২০০১ ও ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের দলগত ও জোটগতভাবে ভোট প্রাপ্তির রেকর্ড দেখলে বোঝা যায় জাতীয় ট্রেন্ডটিও প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের মতো। ওই চারটি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনে এককভাবে গড়ে বিএনপি পেয়েছে শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পেয়েছে শতকরা ৩৮.৯৪ ভাগ ভোট। অন্যদিকে জোটগতভাবে দেখলে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকলে এবং জামায়াতসহ ইসলামিস্ট দলগুলো বিএনপির সঙ্গে থাকলে চিত্রটি প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মতোই আসে। বিএনপির জন্য চরম পরাজয় ছিল ২০০৮ সালের নির্বাচন, সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ ভোট, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪৮.০৮ ভাগ, অর্থাৎ বিএনপি শতকরা প্রায় ১৩ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের চেয়ে কম পায়। অন্যদিকে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চরম পরাজয় ঘটে। সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৪০.৮৬ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪০.২০ ভাগ ভোট। অর্থাৎ বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ মাত্র ০.৬৬ ভাগ ভোট কম পায়। সুতরাং জনভোটে বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগ সব সময় অনেকটা এগিয়ে। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি আসনের আলাদা আলাদা হিসাব গুরুত্বপূর্ণ। নারায়ণগঞ্জের চিত্রটিকে জাতীয় ট্রেন্ডের একটা ইন্ডিকেটর ধরলে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের জন্য বিশাল চ্যালেঞ্জ। তবে ৩০০ আসনের প্রতিটিতেই ভোটের বিন্যাস, মেরুকরণ ও সমীকরণ সম্পূর্ণ আলাদা। নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য দাবির যৌক্তিকতা আর থাকল না। বিএনপির সিনিয়র নেতারা এতদিনে বুঝেছেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনী কৌশল ভুল ছিল। ২০১৪ সালের নির্বাচন বয়কট বিএনপির জন্য আত্মঘাতী হয়েছে, যা এখন তারা নিজেরাই পরোক্ষভাবে স্বীকার করছেন। সহিংস রাজনীতি বিএনপিকে ডুবিয়েছে। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মানলে নির্বাচন প্রতিহত করা হবে, এসব হাঁকডাকে কোনো কাজ হবে না। বৃহত্তর জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া শুধুমাত্র দলীয় সমর্থকদের দ্বারা রাস্তায় হাঙ্গামা বাধিয়ে জনবিচ্ছিন্ন দাবি আদায় করার দিন শেষ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ১৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে আওয়ামী লীগবিরোধী জনসমর্থিত ও রাজনৈতিক পক্ষগুলো নিয়মতান্ত্রিক ও সুস্থ রাজনৈতিক ধারার মধ্যে না থাকলে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, জননিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা সব সময়ই অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকে। কিন্তু এর সমাধান কোথায়। অনেকেই বলবেন দুই বড় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত। কিন্তু সমঝোতার চেষ্টা অনেক হয়েছে, কোনো সমাধান হয়নি। ১৯৯৪ সালে কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গভর্নর স্যার নিনিয়ান এবং ২০১৩ সালে জাতিসংঘের মহাসচিবের প্রতিনিধি অস্কার তারানকো দুই পক্ষের ভিতর মধ্যস্থতা করার জন্য এসেছিলেন। কিছুই হয়নি। ২০০৬ সালে দুই পক্ষের দুই বড় নেতা প্রয়াত আবদুল জলিল ও মান্নান ভূঁইয়ার সংলাপ কোনো ফল দেয়নি। বিএনপি সব সময় জিরো সাম গেম খেলতে চেয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নিজ উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই টেলিফোন সংলাপে বেগম খালেদা জিয়ার কথাবার্তা এবং বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ছিল জিরো সাম গেমের স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ। জিরো সাম গেম বিএনপি শুধু রাজনৈতিক কৌশলের মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখেছে তা নয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে গ্রেনেড-বোমা মেরে, অর্থাৎ চরম সহিংস পন্থায় আওয়ামী লীগকে শেষ করে দিতে চেয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং এসএএমএস কিবরিয়া, টঙ্গীর আহসান উল্লাহ মাস্টার, খুলনার মুনজুরুল ইমাম, নাটোরের মমতাজউদ্দিনসহ অনেক হত্যাকান্ডের উদাহরণ রয়েছে, যার মাধ্যমে বিএনপির জিরো সাম গেমের কর্মকান্ড প্রমাণিত হয়। দ্বিতীয়ত, বিএনপি এই যে জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, বাহাত্তরের সংবিধান এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধকে মানে না; এই অবস্থাতে কি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সমঝোতা প্রত্যাশা করা যায়। আওয়ামী লীগেরও অনেক দোষত্রুটি এবং রাজনৈতিক ব্যর্থতা আছে। ধারণা করা হয়েছিল ২০০৮ সালের বিশাল জনম্যান্ডেটকে কাজে লাগিয়ে এবং টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সুযোগে রাজনৈতিকভাবে জনসমর্থনের মেরুকরণটিকে আওয়ামী লীগ আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু তা হয়নি। তবে মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ও মূল্যবোধ বাংলাদেশের প্রাণভোমরা। এই বিবেচনায় বিএনপির রাজনীতিতে প্যারাডাইস শিফট ব্যতীত  সমঝোতা এবং সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। তবে বিএনপির পিছু টান অনেক বেশি। তাদের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের বাইরে। তাই বড় কিছু আশা করা যায় না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির কৌশল ভুল ছিল, যা এখন তাদের নেতা-কর্মীরাই স্বীকার করছেন। সুতরাং পুরনো ব্যর্থ কৌশল, নাকি নতুন চিন্তাভাবনা। তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে আমার ধারণা আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিবে। সেই জাতীয় নির্বাচনের একটা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ রিহার্সেল সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জে হয়ে গেল।


লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা