শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি সুসম্পন্ন হয়েছে। এখানে সুসম্পন্ন কথাটির জোর দিচ্ছি। কারণ বাংলাদেশে এমন একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে তা বোধহয় মানুষ ভুলেই গিয়েছিল। বিশেষ করে বেশ কিছু দিন ধরে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যে রকম খুনাখুনি এবং ঠেঙ্গাঠেঙ্গি হয়ে গেল তাতে মানুষ নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন নিয়ে সত্যিই শঙ্কিত ছিল। কিন্তু মানুষের আশঙ্কা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ১৯২টি কেন্দ্র, হাজারের ওপরে বুথ। অথচ একটি ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও নেই। মানুষ এটাই প্রত্যাশা করে। কিন্তু মানুষের প্রত্যাশা আর বাংলাদেশের রাজনীতি বহুকাল ধরে এক জায়গায় নেই। আমরা কি প্রত্যাশা করতে পারি আগামীতে সব নির্বাচন এমন শান্তিপূর্ণ হবে। কঠিন প্রশ্ন। তবে বাস্তবতা বলে, সেরকম আশা হবে দূরাশা মাত্র। বাংলাদেশের রাজনীতি ঠিক জায়গায় নেই। তাহলে প্রশ্ন ওঠে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতি কি হঠাৎ করে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো আলাদাভাবে সহি হয়ে গেল। আমার তা মনে হয়নি। প্রথমত, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের এটাই ছিল সব শেষ বড় নির্বাচন। তারা হয়তো শেষটা ভালো করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে, যার প্রতিফলন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল মোতায়েন দেখেই বোঝা গেছে। ক্ষমতাসীন দল এই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু জিততেই হবে এরকম মরিয়া মনোভাবে যায়নি। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে হেরে গেলেও আওয়ামী লীগের জন্য সেটি বড় কোনো ঘটনা হবে না। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ মাঠপর্যায় পর্যন্ত নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তারা হয়তো টেস্ট কেস হিসেবে জনমতের সঠিক ঢিলটি দেখতে চেয়েছেন। হতে পারে তার জন্যই অতি উৎসাহী স্থানীয় নেতা-কর্মীদের হয়তো কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অতি উৎসাহী পক্ষ কেন্দ্র থেকে যে দূরে ছিলেন তা বোঝা যায় মোট ভোট প্রদানের শতকরা হার দেখে, যা মাত্র ৫৬.২৫ ভাগ। অপর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী তৈমূর আলম খোন্দকার স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলেও তিনি বিএনপির বড় কেন্দ্রীয় নেতা। বিএনপির স্থানীয় সব নেতা-কর্মী তার সঙ্গে ছিলেন। তিনিও হয়তো তার পক্ষের অতি উৎসাহীদের দুটি কারণে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রথমত, বিএনপি তাকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করেছে। সুতরাং হাঙ্গামা করে ঝামেলায় পড়লে দলের রাজনৈতিক সমর্থন তিনি নাও পেতে পারেন। দ্বিতীয়ত, জিতবেন না শতভাগ নিশ্চিত জেনেও অনেকে নির্বাচন করেন, তারও বহু কারণ আছে। তাই তৈমূর আলম হয়তো জানতেন নির্বাচনে তিনি জিতবেন না। তারপরও নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন তার কারণ হয়তো অন্য কিছু, কিন্তু অযথা হাঙ্গামা বাধিয়ে সেলিনা হায়াৎ আইভীর সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করতে চাননি। নারায়ণগঞ্জ সিটিতে আওয়ামী লীগের মধ্যে যে চরম অন্তর্দ্বন্দ্ব আছে সেটা সবাই জানেন। সেই দ্বন্দ্বের কোন দিক থাকলে নিজের সুবিধা হয় সেটি নিশ্চয়ই অত্যন্ত অভিজ্ঞ তৈমূর আলম ভালো করে বোঝেন। সুতরাং নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বী সব পক্ষ এবং প্রার্থীরা চাইলে সেখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। ২০১১ সালের সিটি নির্বাচনের মতো কেন্দ্র থেকে হুকুম দিয়ে নির্বাচন বয়কট করার জন্য বাধ্য না করে বিএনপি তৈমূর আলমকে কেন শুধু দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করল। ধারণা করা যায় দুটি উদ্দেশ্য নিয়ে বিএনপি এটা করেছে। প্রথমত, এই সরকারের অধীনে তারা আর নির্বাচনে যাবে না, সেই কথায় বহাল থাকা হলো, তারপরও তৈমূর আলম জয়ী হলে বড় গলায় বলা যাবে সরকারের প্রতি জনসমর্থন নেই। দ্বিতীয়ত, হেরে গেলে বলতে পারবে এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন আর কোনো দিন হবে না, তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারই সমাধান। কিন্তু শতভাগ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ এবং সম্পূর্ণ অভিযোগহীন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী যেভাবে জয়ী হয়েছে তাতে বিএনপির দুটি উদ্দেশ্যই জনবন্যার পানিতে ডুবে গেছে। তাই নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর তৈমূর আলমকে দল থেকে সম্পূর্ণভাবে বহিষ্কারের মধ্য দিয়ে বোঝা যায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক সেটা বিএনপির মূল উদ্দেশ্য নয়। ভালো নির্বাচন হয়েছে, কৃতিত্ব সবার। আর খারাপ হলে সব দোষ নন্দঘোষ নির্বাচন কমিশনের। বাস্তবতা হলো নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী হোক, যত ভালো ও নিরপেক্ষ লোকের দ্বারাই গঠিত হোক না কেন নির্বাচন তাতে শান্তিপূর্ণ হবে না, যদি দেশের রাজনীতি সঠিক জায়গায় না আসে এবং প্রার্থীরা যদি তা না চায়। রাজনীতি যদি মানি মেকিং মেশিন এবং জিরো সাম খেলা হয় তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ কখনো হবে না। এবার নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের ফল নিয়ে একটা ছোট বিশ্লেষণ তুলে ধরি। মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন। মোট ভোট পড়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৫১টি। শতকরা হিসাবে ৫৬.২৫ ভাগ ভোট পড়েছে। পূর্বের রেকর্ড অনুসারে বাংলাদেশের স্থানীয় নির্বাচনে গড়ে প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ ভোট পড়ে থাকে। তাতে বোঝা যায় শতকরা প্রায় ২০ ভাগ, যারা সব সময় ভোট দিয়ে থাকেন, এবার তারা ভোট দেয়নি। এটা আগামী দিনের জন্য একটা বড় ইন্ডিকেটর। এই ২০ ভাগ, অর্থাৎ আরও প্রায় ১ লাখ ভোটার ভোট দিলে ফল কী হতো তা বলা মুশকিল। ভোট যা পড়েছে তার মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পেয়েছেন শতকরা ৫৪.৮৮ ভাগ ভোট। আর বেনামী বিএনপি প্রার্থী তৈমূর আলম খোন্দকার পেয়েছেন শতকরা ৩১.৯ ভাগ ভোট। অন্যান্য আরও পাঁচ মেয়র প্রার্থী ছিলেন। তারা সবাই মিলে পেয়েছেন শতকরা ১৩.১৯ ভাগ ভোট। এই অন্যরা সবাই আওয়ামী লীগবিরোধী এবং বিএনপি জোটের সঙ্গে আছে। অর্থাৎ নারায়ণগঞ্জে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গেছে। ১৯৯১, ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচন এবং ২০০১ ও ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের দলগত ও জোটগতভাবে ভোট প্রাপ্তির রেকর্ড দেখলে বোঝা যায় জাতীয় ট্রেন্ডটিও প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের মতো। ওই চারটি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনে এককভাবে গড়ে বিএনপি পেয়েছে শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পেয়েছে শতকরা ৩৮.৯৪ ভাগ ভোট। অন্যদিকে জোটগতভাবে দেখলে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকলে এবং জামায়াতসহ ইসলামিস্ট দলগুলো বিএনপির সঙ্গে থাকলে চিত্রটি প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মতোই আসে। বিএনপির জন্য চরম পরাজয় ছিল ২০০৮ সালের নির্বাচন, সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ ভোট, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪৮.০৮ ভাগ, অর্থাৎ বিএনপি শতকরা প্রায় ১৩ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের চেয়ে কম পায়। অন্যদিকে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চরম পরাজয় ঘটে। সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৪০.৮৬ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪০.২০ ভাগ ভোট। অর্থাৎ বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ মাত্র ০.৬৬ ভাগ ভোট কম পায়। সুতরাং জনভোটে বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগ সব সময় অনেকটা এগিয়ে। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি আসনের আলাদা আলাদা হিসাব গুরুত্বপূর্ণ। নারায়ণগঞ্জের চিত্রটিকে জাতীয় ট্রেন্ডের একটা ইন্ডিকেটর ধরলে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের জন্য বিশাল চ্যালেঞ্জ। তবে ৩০০ আসনের প্রতিটিতেই ভোটের বিন্যাস, মেরুকরণ ও সমীকরণ সম্পূর্ণ আলাদা। নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য দাবির যৌক্তিকতা আর থাকল না। বিএনপির সিনিয়র নেতারা এতদিনে বুঝেছেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনী কৌশল ভুল ছিল। ২০১৪ সালের নির্বাচন বয়কট বিএনপির জন্য আত্মঘাতী হয়েছে, যা এখন তারা নিজেরাই পরোক্ষভাবে স্বীকার করছেন। সহিংস রাজনীতি বিএনপিকে ডুবিয়েছে। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মানলে নির্বাচন প্রতিহত করা হবে, এসব হাঁকডাকে কোনো কাজ হবে না। বৃহত্তর জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া শুধুমাত্র দলীয় সমর্থকদের দ্বারা রাস্তায় হাঙ্গামা বাধিয়ে জনবিচ্ছিন্ন দাবি আদায় করার দিন শেষ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ১৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে আওয়ামী লীগবিরোধী জনসমর্থিত ও রাজনৈতিক পক্ষগুলো নিয়মতান্ত্রিক ও সুস্থ রাজনৈতিক ধারার মধ্যে না থাকলে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, জননিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা সব সময়ই অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকে। কিন্তু এর সমাধান কোথায়। অনেকেই বলবেন দুই বড় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত। কিন্তু সমঝোতার চেষ্টা অনেক হয়েছে, কোনো সমাধান হয়নি। ১৯৯৪ সালে কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গভর্নর স্যার নিনিয়ান এবং ২০১৩ সালে জাতিসংঘের মহাসচিবের প্রতিনিধি অস্কার তারানকো দুই পক্ষের ভিতর মধ্যস্থতা করার জন্য এসেছিলেন। কিছুই হয়নি। ২০০৬ সালে দুই পক্ষের দুই বড় নেতা প্রয়াত আবদুল জলিল ও মান্নান ভূঁইয়ার সংলাপ কোনো ফল দেয়নি। বিএনপি সব সময় জিরো সাম গেম খেলতে চেয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নিজ উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই টেলিফোন সংলাপে বেগম খালেদা জিয়ার কথাবার্তা এবং বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ছিল জিরো সাম গেমের স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ। জিরো সাম গেম বিএনপি শুধু রাজনৈতিক কৌশলের মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখেছে তা নয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে গ্রেনেড-বোমা মেরে, অর্থাৎ চরম সহিংস পন্থায় আওয়ামী লীগকে শেষ করে দিতে চেয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং এসএএমএস কিবরিয়া, টঙ্গীর আহসান উল্লাহ মাস্টার, খুলনার মুনজুরুল ইমাম, নাটোরের মমতাজউদ্দিনসহ অনেক হত্যাকান্ডের উদাহরণ রয়েছে, যার মাধ্যমে বিএনপির জিরো সাম গেমের কর্মকান্ড প্রমাণিত হয়। দ্বিতীয়ত, বিএনপি এই যে জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, বাহাত্তরের সংবিধান এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধকে মানে না; এই অবস্থাতে কি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সমঝোতা প্রত্যাশা করা যায়। আওয়ামী লীগেরও অনেক দোষত্রুটি এবং রাজনৈতিক ব্যর্থতা আছে। ধারণা করা হয়েছিল ২০০৮ সালের বিশাল জনম্যান্ডেটকে কাজে লাগিয়ে এবং টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সুযোগে রাজনৈতিকভাবে জনসমর্থনের মেরুকরণটিকে আওয়ামী লীগ আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু তা হয়নি। তবে মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ও মূল্যবোধ বাংলাদেশের প্রাণভোমরা। এই বিবেচনায় বিএনপির রাজনীতিতে প্যারাডাইস শিফট ব্যতীত  সমঝোতা এবং সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। তবে বিএনপির পিছু টান অনেক বেশি। তাদের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের বাইরে। তাই বড় কিছু আশা করা যায় না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির কৌশল ভুল ছিল, যা এখন তাদের নেতা-কর্মীরাই স্বীকার করছেন। সুতরাং পুরনো ব্যর্থ কৌশল, নাকি নতুন চিন্তাভাবনা। তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে আমার ধারণা আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিবে। সেই জাতীয় নির্বাচনের একটা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ রিহার্সেল সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জে হয়ে গেল।


লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

৫২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে