শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি সুসম্পন্ন হয়েছে। এখানে সুসম্পন্ন কথাটির জোর দিচ্ছি। কারণ বাংলাদেশে এমন একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে তা বোধহয় মানুষ ভুলেই গিয়েছিল। বিশেষ করে বেশ কিছু দিন ধরে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যে রকম খুনাখুনি এবং ঠেঙ্গাঠেঙ্গি হয়ে গেল তাতে মানুষ নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন নিয়ে সত্যিই শঙ্কিত ছিল। কিন্তু মানুষের আশঙ্কা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ১৯২টি কেন্দ্র, হাজারের ওপরে বুথ। অথচ একটি ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও নেই। মানুষ এটাই প্রত্যাশা করে। কিন্তু মানুষের প্রত্যাশা আর বাংলাদেশের রাজনীতি বহুকাল ধরে এক জায়গায় নেই। আমরা কি প্রত্যাশা করতে পারি আগামীতে সব নির্বাচন এমন শান্তিপূর্ণ হবে। কঠিন প্রশ্ন। তবে বাস্তবতা বলে, সেরকম আশা হবে দূরাশা মাত্র। বাংলাদেশের রাজনীতি ঠিক জায়গায় নেই। তাহলে প্রশ্ন ওঠে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতি কি হঠাৎ করে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো আলাদাভাবে সহি হয়ে গেল। আমার তা মনে হয়নি। প্রথমত, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের এটাই ছিল সব শেষ বড় নির্বাচন। তারা হয়তো শেষটা ভালো করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে, যার প্রতিফলন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল মোতায়েন দেখেই বোঝা গেছে। ক্ষমতাসীন দল এই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু জিততেই হবে এরকম মরিয়া মনোভাবে যায়নি। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে হেরে গেলেও আওয়ামী লীগের জন্য সেটি বড় কোনো ঘটনা হবে না। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ মাঠপর্যায় পর্যন্ত নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তারা হয়তো টেস্ট কেস হিসেবে জনমতের সঠিক ঢিলটি দেখতে চেয়েছেন। হতে পারে তার জন্যই অতি উৎসাহী স্থানীয় নেতা-কর্মীদের হয়তো কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অতি উৎসাহী পক্ষ কেন্দ্র থেকে যে দূরে ছিলেন তা বোঝা যায় মোট ভোট প্রদানের শতকরা হার দেখে, যা মাত্র ৫৬.২৫ ভাগ। অপর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী তৈমূর আলম খোন্দকার স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলেও তিনি বিএনপির বড় কেন্দ্রীয় নেতা। বিএনপির স্থানীয় সব নেতা-কর্মী তার সঙ্গে ছিলেন। তিনিও হয়তো তার পক্ষের অতি উৎসাহীদের দুটি কারণে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রথমত, বিএনপি তাকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করেছে। সুতরাং হাঙ্গামা করে ঝামেলায় পড়লে দলের রাজনৈতিক সমর্থন তিনি নাও পেতে পারেন। দ্বিতীয়ত, জিতবেন না শতভাগ নিশ্চিত জেনেও অনেকে নির্বাচন করেন, তারও বহু কারণ আছে। তাই তৈমূর আলম হয়তো জানতেন নির্বাচনে তিনি জিতবেন না। তারপরও নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন তার কারণ হয়তো অন্য কিছু, কিন্তু অযথা হাঙ্গামা বাধিয়ে সেলিনা হায়াৎ আইভীর সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করতে চাননি। নারায়ণগঞ্জ সিটিতে আওয়ামী লীগের মধ্যে যে চরম অন্তর্দ্বন্দ্ব আছে সেটা সবাই জানেন। সেই দ্বন্দ্বের কোন দিক থাকলে নিজের সুবিধা হয় সেটি নিশ্চয়ই অত্যন্ত অভিজ্ঞ তৈমূর আলম ভালো করে বোঝেন। সুতরাং নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বী সব পক্ষ এবং প্রার্থীরা চাইলে সেখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। ২০১১ সালের সিটি নির্বাচনের মতো কেন্দ্র থেকে হুকুম দিয়ে নির্বাচন বয়কট করার জন্য বাধ্য না করে বিএনপি তৈমূর আলমকে কেন শুধু দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করল। ধারণা করা যায় দুটি উদ্দেশ্য নিয়ে বিএনপি এটা করেছে। প্রথমত, এই সরকারের অধীনে তারা আর নির্বাচনে যাবে না, সেই কথায় বহাল থাকা হলো, তারপরও তৈমূর আলম জয়ী হলে বড় গলায় বলা যাবে সরকারের প্রতি জনসমর্থন নেই। দ্বিতীয়ত, হেরে গেলে বলতে পারবে এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন আর কোনো দিন হবে না, তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারই সমাধান। কিন্তু শতভাগ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ এবং সম্পূর্ণ অভিযোগহীন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী যেভাবে জয়ী হয়েছে তাতে বিএনপির দুটি উদ্দেশ্যই জনবন্যার পানিতে ডুবে গেছে। তাই নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর তৈমূর আলমকে দল থেকে সম্পূর্ণভাবে বহিষ্কারের মধ্য দিয়ে বোঝা যায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক সেটা বিএনপির মূল উদ্দেশ্য নয়। ভালো নির্বাচন হয়েছে, কৃতিত্ব সবার। আর খারাপ হলে সব দোষ নন্দঘোষ নির্বাচন কমিশনের। বাস্তবতা হলো নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী হোক, যত ভালো ও নিরপেক্ষ লোকের দ্বারাই গঠিত হোক না কেন নির্বাচন তাতে শান্তিপূর্ণ হবে না, যদি দেশের রাজনীতি সঠিক জায়গায় না আসে এবং প্রার্থীরা যদি তা না চায়। রাজনীতি যদি মানি মেকিং মেশিন এবং জিরো সাম খেলা হয় তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ কখনো হবে না। এবার নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের ফল নিয়ে একটা ছোট বিশ্লেষণ তুলে ধরি। মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন। মোট ভোট পড়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৫১টি। শতকরা হিসাবে ৫৬.২৫ ভাগ ভোট পড়েছে। পূর্বের রেকর্ড অনুসারে বাংলাদেশের স্থানীয় নির্বাচনে গড়ে প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ ভোট পড়ে থাকে। তাতে বোঝা যায় শতকরা প্রায় ২০ ভাগ, যারা সব সময় ভোট দিয়ে থাকেন, এবার তারা ভোট দেয়নি। এটা আগামী দিনের জন্য একটা বড় ইন্ডিকেটর। এই ২০ ভাগ, অর্থাৎ আরও প্রায় ১ লাখ ভোটার ভোট দিলে ফল কী হতো তা বলা মুশকিল। ভোট যা পড়েছে তার মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পেয়েছেন শতকরা ৫৪.৮৮ ভাগ ভোট। আর বেনামী বিএনপি প্রার্থী তৈমূর আলম খোন্দকার পেয়েছেন শতকরা ৩১.৯ ভাগ ভোট। অন্যান্য আরও পাঁচ মেয়র প্রার্থী ছিলেন। তারা সবাই মিলে পেয়েছেন শতকরা ১৩.১৯ ভাগ ভোট। এই অন্যরা সবাই আওয়ামী লীগবিরোধী এবং বিএনপি জোটের সঙ্গে আছে। অর্থাৎ নারায়ণগঞ্জে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গেছে। ১৯৯১, ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচন এবং ২০০১ ও ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের দলগত ও জোটগতভাবে ভোট প্রাপ্তির রেকর্ড দেখলে বোঝা যায় জাতীয় ট্রেন্ডটিও প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের মতো। ওই চারটি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনে এককভাবে গড়ে বিএনপি পেয়েছে শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পেয়েছে শতকরা ৩৮.৯৪ ভাগ ভোট। অন্যদিকে জোটগতভাবে দেখলে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকলে এবং জামায়াতসহ ইসলামিস্ট দলগুলো বিএনপির সঙ্গে থাকলে চিত্রটি প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মতোই আসে। বিএনপির জন্য চরম পরাজয় ছিল ২০০৮ সালের নির্বাচন, সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ ভোট, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪৮.০৮ ভাগ, অর্থাৎ বিএনপি শতকরা প্রায় ১৩ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের চেয়ে কম পায়। অন্যদিকে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চরম পরাজয় ঘটে। সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৪০.৮৬ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪০.২০ ভাগ ভোট। অর্থাৎ বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ মাত্র ০.৬৬ ভাগ ভোট কম পায়। সুতরাং জনভোটে বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগ সব সময় অনেকটা এগিয়ে। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি আসনের আলাদা আলাদা হিসাব গুরুত্বপূর্ণ। নারায়ণগঞ্জের চিত্রটিকে জাতীয় ট্রেন্ডের একটা ইন্ডিকেটর ধরলে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের জন্য বিশাল চ্যালেঞ্জ। তবে ৩০০ আসনের প্রতিটিতেই ভোটের বিন্যাস, মেরুকরণ ও সমীকরণ সম্পূর্ণ আলাদা। নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য দাবির যৌক্তিকতা আর থাকল না। বিএনপির সিনিয়র নেতারা এতদিনে বুঝেছেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনী কৌশল ভুল ছিল। ২০১৪ সালের নির্বাচন বয়কট বিএনপির জন্য আত্মঘাতী হয়েছে, যা এখন তারা নিজেরাই পরোক্ষভাবে স্বীকার করছেন। সহিংস রাজনীতি বিএনপিকে ডুবিয়েছে। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মানলে নির্বাচন প্রতিহত করা হবে, এসব হাঁকডাকে কোনো কাজ হবে না। বৃহত্তর জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া শুধুমাত্র দলীয় সমর্থকদের দ্বারা রাস্তায় হাঙ্গামা বাধিয়ে জনবিচ্ছিন্ন দাবি আদায় করার দিন শেষ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ১৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে আওয়ামী লীগবিরোধী জনসমর্থিত ও রাজনৈতিক পক্ষগুলো নিয়মতান্ত্রিক ও সুস্থ রাজনৈতিক ধারার মধ্যে না থাকলে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, জননিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা সব সময়ই অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকে। কিন্তু এর সমাধান কোথায়। অনেকেই বলবেন দুই বড় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত। কিন্তু সমঝোতার চেষ্টা অনেক হয়েছে, কোনো সমাধান হয়নি। ১৯৯৪ সালে কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গভর্নর স্যার নিনিয়ান এবং ২০১৩ সালে জাতিসংঘের মহাসচিবের প্রতিনিধি অস্কার তারানকো দুই পক্ষের ভিতর মধ্যস্থতা করার জন্য এসেছিলেন। কিছুই হয়নি। ২০০৬ সালে দুই পক্ষের দুই বড় নেতা প্রয়াত আবদুল জলিল ও মান্নান ভূঁইয়ার সংলাপ কোনো ফল দেয়নি। বিএনপি সব সময় জিরো সাম গেম খেলতে চেয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নিজ উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই টেলিফোন সংলাপে বেগম খালেদা জিয়ার কথাবার্তা এবং বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ছিল জিরো সাম গেমের স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ। জিরো সাম গেম বিএনপি শুধু রাজনৈতিক কৌশলের মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখেছে তা নয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে গ্রেনেড-বোমা মেরে, অর্থাৎ চরম সহিংস পন্থায় আওয়ামী লীগকে শেষ করে দিতে চেয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং এসএএমএস কিবরিয়া, টঙ্গীর আহসান উল্লাহ মাস্টার, খুলনার মুনজুরুল ইমাম, নাটোরের মমতাজউদ্দিনসহ অনেক হত্যাকান্ডের উদাহরণ রয়েছে, যার মাধ্যমে বিএনপির জিরো সাম গেমের কর্মকান্ড প্রমাণিত হয়। দ্বিতীয়ত, বিএনপি এই যে জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, বাহাত্তরের সংবিধান এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধকে মানে না; এই অবস্থাতে কি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সমঝোতা প্রত্যাশা করা যায়। আওয়ামী লীগেরও অনেক দোষত্রুটি এবং রাজনৈতিক ব্যর্থতা আছে। ধারণা করা হয়েছিল ২০০৮ সালের বিশাল জনম্যান্ডেটকে কাজে লাগিয়ে এবং টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সুযোগে রাজনৈতিকভাবে জনসমর্থনের মেরুকরণটিকে আওয়ামী লীগ আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু তা হয়নি। তবে মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ও মূল্যবোধ বাংলাদেশের প্রাণভোমরা। এই বিবেচনায় বিএনপির রাজনীতিতে প্যারাডাইস শিফট ব্যতীত  সমঝোতা এবং সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। তবে বিএনপির পিছু টান অনেক বেশি। তাদের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের বাইরে। তাই বড় কিছু আশা করা যায় না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির কৌশল ভুল ছিল, যা এখন তাদের নেতা-কর্মীরাই স্বীকার করছেন। সুতরাং পুরনো ব্যর্থ কৌশল, নাকি নতুন চিন্তাভাবনা। তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে আমার ধারণা আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিবে। সেই জাতীয় নির্বাচনের একটা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ রিহার্সেল সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জে হয়ে গেল।


লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা