শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি সুসম্পন্ন হয়েছে। এখানে সুসম্পন্ন কথাটির জোর দিচ্ছি। কারণ বাংলাদেশে এমন একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে তা বোধহয় মানুষ ভুলেই গিয়েছিল। বিশেষ করে বেশ কিছু দিন ধরে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যে রকম খুনাখুনি এবং ঠেঙ্গাঠেঙ্গি হয়ে গেল তাতে মানুষ নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন নিয়ে সত্যিই শঙ্কিত ছিল। কিন্তু মানুষের আশঙ্কা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ১৯২টি কেন্দ্র, হাজারের ওপরে বুথ। অথচ একটি ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও নেই। মানুষ এটাই প্রত্যাশা করে। কিন্তু মানুষের প্রত্যাশা আর বাংলাদেশের রাজনীতি বহুকাল ধরে এক জায়গায় নেই। আমরা কি প্রত্যাশা করতে পারি আগামীতে সব নির্বাচন এমন শান্তিপূর্ণ হবে। কঠিন প্রশ্ন। তবে বাস্তবতা বলে, সেরকম আশা হবে দূরাশা মাত্র। বাংলাদেশের রাজনীতি ঠিক জায়গায় নেই। তাহলে প্রশ্ন ওঠে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতি কি হঠাৎ করে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো আলাদাভাবে সহি হয়ে গেল। আমার তা মনে হয়নি। প্রথমত, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের এটাই ছিল সব শেষ বড় নির্বাচন। তারা হয়তো শেষটা ভালো করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে, যার প্রতিফলন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল মোতায়েন দেখেই বোঝা গেছে। ক্ষমতাসীন দল এই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু জিততেই হবে এরকম মরিয়া মনোভাবে যায়নি। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে হেরে গেলেও আওয়ামী লীগের জন্য সেটি বড় কোনো ঘটনা হবে না। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ মাঠপর্যায় পর্যন্ত নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তারা হয়তো টেস্ট কেস হিসেবে জনমতের সঠিক ঢিলটি দেখতে চেয়েছেন। হতে পারে তার জন্যই অতি উৎসাহী স্থানীয় নেতা-কর্মীদের হয়তো কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অতি উৎসাহী পক্ষ কেন্দ্র থেকে যে দূরে ছিলেন তা বোঝা যায় মোট ভোট প্রদানের শতকরা হার দেখে, যা মাত্র ৫৬.২৫ ভাগ। অপর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী তৈমূর আলম খোন্দকার স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলেও তিনি বিএনপির বড় কেন্দ্রীয় নেতা। বিএনপির স্থানীয় সব নেতা-কর্মী তার সঙ্গে ছিলেন। তিনিও হয়তো তার পক্ষের অতি উৎসাহীদের দুটি কারণে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রথমত, বিএনপি তাকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করেছে। সুতরাং হাঙ্গামা করে ঝামেলায় পড়লে দলের রাজনৈতিক সমর্থন তিনি নাও পেতে পারেন। দ্বিতীয়ত, জিতবেন না শতভাগ নিশ্চিত জেনেও অনেকে নির্বাচন করেন, তারও বহু কারণ আছে। তাই তৈমূর আলম হয়তো জানতেন নির্বাচনে তিনি জিতবেন না। তারপরও নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন তার কারণ হয়তো অন্য কিছু, কিন্তু অযথা হাঙ্গামা বাধিয়ে সেলিনা হায়াৎ আইভীর সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করতে চাননি। নারায়ণগঞ্জ সিটিতে আওয়ামী লীগের মধ্যে যে চরম অন্তর্দ্বন্দ্ব আছে সেটা সবাই জানেন। সেই দ্বন্দ্বের কোন দিক থাকলে নিজের সুবিধা হয় সেটি নিশ্চয়ই অত্যন্ত অভিজ্ঞ তৈমূর আলম ভালো করে বোঝেন। সুতরাং নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বী সব পক্ষ এবং প্রার্থীরা চাইলে সেখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। ২০১১ সালের সিটি নির্বাচনের মতো কেন্দ্র থেকে হুকুম দিয়ে নির্বাচন বয়কট করার জন্য বাধ্য না করে বিএনপি তৈমূর আলমকে কেন শুধু দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করল। ধারণা করা যায় দুটি উদ্দেশ্য নিয়ে বিএনপি এটা করেছে। প্রথমত, এই সরকারের অধীনে তারা আর নির্বাচনে যাবে না, সেই কথায় বহাল থাকা হলো, তারপরও তৈমূর আলম জয়ী হলে বড় গলায় বলা যাবে সরকারের প্রতি জনসমর্থন নেই। দ্বিতীয়ত, হেরে গেলে বলতে পারবে এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন আর কোনো দিন হবে না, তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারই সমাধান। কিন্তু শতভাগ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ এবং সম্পূর্ণ অভিযোগহীন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী যেভাবে জয়ী হয়েছে তাতে বিএনপির দুটি উদ্দেশ্যই জনবন্যার পানিতে ডুবে গেছে। তাই নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর তৈমূর আলমকে দল থেকে সম্পূর্ণভাবে বহিষ্কারের মধ্য দিয়ে বোঝা যায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক সেটা বিএনপির মূল উদ্দেশ্য নয়। ভালো নির্বাচন হয়েছে, কৃতিত্ব সবার। আর খারাপ হলে সব দোষ নন্দঘোষ নির্বাচন কমিশনের। বাস্তবতা হলো নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী হোক, যত ভালো ও নিরপেক্ষ লোকের দ্বারাই গঠিত হোক না কেন নির্বাচন তাতে শান্তিপূর্ণ হবে না, যদি দেশের রাজনীতি সঠিক জায়গায় না আসে এবং প্রার্থীরা যদি তা না চায়। রাজনীতি যদি মানি মেকিং মেশিন এবং জিরো সাম খেলা হয় তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ কখনো হবে না। এবার নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের ফল নিয়ে একটা ছোট বিশ্লেষণ তুলে ধরি। মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন। মোট ভোট পড়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৫১টি। শতকরা হিসাবে ৫৬.২৫ ভাগ ভোট পড়েছে। পূর্বের রেকর্ড অনুসারে বাংলাদেশের স্থানীয় নির্বাচনে গড়ে প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ ভোট পড়ে থাকে। তাতে বোঝা যায় শতকরা প্রায় ২০ ভাগ, যারা সব সময় ভোট দিয়ে থাকেন, এবার তারা ভোট দেয়নি। এটা আগামী দিনের জন্য একটা বড় ইন্ডিকেটর। এই ২০ ভাগ, অর্থাৎ আরও প্রায় ১ লাখ ভোটার ভোট দিলে ফল কী হতো তা বলা মুশকিল। ভোট যা পড়েছে তার মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পেয়েছেন শতকরা ৫৪.৮৮ ভাগ ভোট। আর বেনামী বিএনপি প্রার্থী তৈমূর আলম খোন্দকার পেয়েছেন শতকরা ৩১.৯ ভাগ ভোট। অন্যান্য আরও পাঁচ মেয়র প্রার্থী ছিলেন। তারা সবাই মিলে পেয়েছেন শতকরা ১৩.১৯ ভাগ ভোট। এই অন্যরা সবাই আওয়ামী লীগবিরোধী এবং বিএনপি জোটের সঙ্গে আছে। অর্থাৎ নারায়ণগঞ্জে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গেছে। ১৯৯১, ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচন এবং ২০০১ ও ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের দলগত ও জোটগতভাবে ভোট প্রাপ্তির রেকর্ড দেখলে বোঝা যায় জাতীয় ট্রেন্ডটিও প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের মতো। ওই চারটি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনে এককভাবে গড়ে বিএনপি পেয়েছে শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পেয়েছে শতকরা ৩৮.৯৪ ভাগ ভোট। অন্যদিকে জোটগতভাবে দেখলে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকলে এবং জামায়াতসহ ইসলামিস্ট দলগুলো বিএনপির সঙ্গে থাকলে চিত্রটি প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মতোই আসে। বিএনপির জন্য চরম পরাজয় ছিল ২০০৮ সালের নির্বাচন, সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ ভোট, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪৮.০৮ ভাগ, অর্থাৎ বিএনপি শতকরা প্রায় ১৩ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের চেয়ে কম পায়। অন্যদিকে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চরম পরাজয় ঘটে। সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৪০.৮৬ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪০.২০ ভাগ ভোট। অর্থাৎ বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ মাত্র ০.৬৬ ভাগ ভোট কম পায়। সুতরাং জনভোটে বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগ সব সময় অনেকটা এগিয়ে। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি আসনের আলাদা আলাদা হিসাব গুরুত্বপূর্ণ। নারায়ণগঞ্জের চিত্রটিকে জাতীয় ট্রেন্ডের একটা ইন্ডিকেটর ধরলে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের জন্য বিশাল চ্যালেঞ্জ। তবে ৩০০ আসনের প্রতিটিতেই ভোটের বিন্যাস, মেরুকরণ ও সমীকরণ সম্পূর্ণ আলাদা। নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য দাবির যৌক্তিকতা আর থাকল না। বিএনপির সিনিয়র নেতারা এতদিনে বুঝেছেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনী কৌশল ভুল ছিল। ২০১৪ সালের নির্বাচন বয়কট বিএনপির জন্য আত্মঘাতী হয়েছে, যা এখন তারা নিজেরাই পরোক্ষভাবে স্বীকার করছেন। সহিংস রাজনীতি বিএনপিকে ডুবিয়েছে। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মানলে নির্বাচন প্রতিহত করা হবে, এসব হাঁকডাকে কোনো কাজ হবে না। বৃহত্তর জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া শুধুমাত্র দলীয় সমর্থকদের দ্বারা রাস্তায় হাঙ্গামা বাধিয়ে জনবিচ্ছিন্ন দাবি আদায় করার দিন শেষ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ১৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে আওয়ামী লীগবিরোধী জনসমর্থিত ও রাজনৈতিক পক্ষগুলো নিয়মতান্ত্রিক ও সুস্থ রাজনৈতিক ধারার মধ্যে না থাকলে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, জননিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা সব সময়ই অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকে। কিন্তু এর সমাধান কোথায়। অনেকেই বলবেন দুই বড় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত। কিন্তু সমঝোতার চেষ্টা অনেক হয়েছে, কোনো সমাধান হয়নি। ১৯৯৪ সালে কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গভর্নর স্যার নিনিয়ান এবং ২০১৩ সালে জাতিসংঘের মহাসচিবের প্রতিনিধি অস্কার তারানকো দুই পক্ষের ভিতর মধ্যস্থতা করার জন্য এসেছিলেন। কিছুই হয়নি। ২০০৬ সালে দুই পক্ষের দুই বড় নেতা প্রয়াত আবদুল জলিল ও মান্নান ভূঁইয়ার সংলাপ কোনো ফল দেয়নি। বিএনপি সব সময় জিরো সাম গেম খেলতে চেয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নিজ উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই টেলিফোন সংলাপে বেগম খালেদা জিয়ার কথাবার্তা এবং বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ছিল জিরো সাম গেমের স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ। জিরো সাম গেম বিএনপি শুধু রাজনৈতিক কৌশলের মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখেছে তা নয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে গ্রেনেড-বোমা মেরে, অর্থাৎ চরম সহিংস পন্থায় আওয়ামী লীগকে শেষ করে দিতে চেয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং এসএএমএস কিবরিয়া, টঙ্গীর আহসান উল্লাহ মাস্টার, খুলনার মুনজুরুল ইমাম, নাটোরের মমতাজউদ্দিনসহ অনেক হত্যাকান্ডের উদাহরণ রয়েছে, যার মাধ্যমে বিএনপির জিরো সাম গেমের কর্মকান্ড প্রমাণিত হয়। দ্বিতীয়ত, বিএনপি এই যে জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, বাহাত্তরের সংবিধান এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধকে মানে না; এই অবস্থাতে কি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সমঝোতা প্রত্যাশা করা যায়। আওয়ামী লীগেরও অনেক দোষত্রুটি এবং রাজনৈতিক ব্যর্থতা আছে। ধারণা করা হয়েছিল ২০০৮ সালের বিশাল জনম্যান্ডেটকে কাজে লাগিয়ে এবং টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সুযোগে রাজনৈতিকভাবে জনসমর্থনের মেরুকরণটিকে আওয়ামী লীগ আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু তা হয়নি। তবে মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ও মূল্যবোধ বাংলাদেশের প্রাণভোমরা। এই বিবেচনায় বিএনপির রাজনীতিতে প্যারাডাইস শিফট ব্যতীত  সমঝোতা এবং সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। তবে বিএনপির পিছু টান অনেক বেশি। তাদের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের বাইরে। তাই বড় কিছু আশা করা যায় না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির কৌশল ভুল ছিল, যা এখন তাদের নেতা-কর্মীরাই স্বীকার করছেন। সুতরাং পুরনো ব্যর্থ কৌশল, নাকি নতুন চিন্তাভাবনা। তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে আমার ধারণা আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিবে। সেই জাতীয় নির্বাচনের একটা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ রিহার্সেল সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জে হয়ে গেল।


লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫৮ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম