শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আগামী জাতীয় নির্বাচনের রিহার্সেল হয়ে গেল

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি সুসম্পন্ন হয়েছে। এখানে সুসম্পন্ন কথাটির জোর দিচ্ছি। কারণ বাংলাদেশে এমন একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে তা বোধহয় মানুষ ভুলেই গিয়েছিল। বিশেষ করে বেশ কিছু দিন ধরে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যে রকম খুনাখুনি এবং ঠেঙ্গাঠেঙ্গি হয়ে গেল তাতে মানুষ নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন নিয়ে সত্যিই শঙ্কিত ছিল। কিন্তু মানুষের আশঙ্কা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ১৯২টি কেন্দ্র, হাজারের ওপরে বুথ। অথচ একটি ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও নেই। মানুষ এটাই প্রত্যাশা করে। কিন্তু মানুষের প্রত্যাশা আর বাংলাদেশের রাজনীতি বহুকাল ধরে এক জায়গায় নেই। আমরা কি প্রত্যাশা করতে পারি আগামীতে সব নির্বাচন এমন শান্তিপূর্ণ হবে। কঠিন প্রশ্ন। তবে বাস্তবতা বলে, সেরকম আশা হবে দূরাশা মাত্র। বাংলাদেশের রাজনীতি ঠিক জায়গায় নেই। তাহলে প্রশ্ন ওঠে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতি কি হঠাৎ করে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো আলাদাভাবে সহি হয়ে গেল। আমার তা মনে হয়নি। প্রথমত, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের এটাই ছিল সব শেষ বড় নির্বাচন। তারা হয়তো শেষটা ভালো করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে, যার প্রতিফলন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল মোতায়েন দেখেই বোঝা গেছে। ক্ষমতাসীন দল এই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু জিততেই হবে এরকম মরিয়া মনোভাবে যায়নি। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে হেরে গেলেও আওয়ামী লীগের জন্য সেটি বড় কোনো ঘটনা হবে না। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ মাঠপর্যায় পর্যন্ত নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তারা হয়তো টেস্ট কেস হিসেবে জনমতের সঠিক ঢিলটি দেখতে চেয়েছেন। হতে পারে তার জন্যই অতি উৎসাহী স্থানীয় নেতা-কর্মীদের হয়তো কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অতি উৎসাহী পক্ষ কেন্দ্র থেকে যে দূরে ছিলেন তা বোঝা যায় মোট ভোট প্রদানের শতকরা হার দেখে, যা মাত্র ৫৬.২৫ ভাগ। অপর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী তৈমূর আলম খোন্দকার স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলেও তিনি বিএনপির বড় কেন্দ্রীয় নেতা। বিএনপির স্থানীয় সব নেতা-কর্মী তার সঙ্গে ছিলেন। তিনিও হয়তো তার পক্ষের অতি উৎসাহীদের দুটি কারণে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। প্রথমত, বিএনপি তাকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করেছে। সুতরাং হাঙ্গামা করে ঝামেলায় পড়লে দলের রাজনৈতিক সমর্থন তিনি নাও পেতে পারেন। দ্বিতীয়ত, জিতবেন না শতভাগ নিশ্চিত জেনেও অনেকে নির্বাচন করেন, তারও বহু কারণ আছে। তাই তৈমূর আলম হয়তো জানতেন নির্বাচনে তিনি জিতবেন না। তারপরও নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন তার কারণ হয়তো অন্য কিছু, কিন্তু অযথা হাঙ্গামা বাধিয়ে সেলিনা হায়াৎ আইভীর সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করতে চাননি। নারায়ণগঞ্জ সিটিতে আওয়ামী লীগের মধ্যে যে চরম অন্তর্দ্বন্দ্ব আছে সেটা সবাই জানেন। সেই দ্বন্দ্বের কোন দিক থাকলে নিজের সুবিধা হয় সেটি নিশ্চয়ই অত্যন্ত অভিজ্ঞ তৈমূর আলম ভালো করে বোঝেন। সুতরাং নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বী সব পক্ষ এবং প্রার্থীরা চাইলে সেখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। ২০১১ সালের সিটি নির্বাচনের মতো কেন্দ্র থেকে হুকুম দিয়ে নির্বাচন বয়কট করার জন্য বাধ্য না করে বিএনপি তৈমূর আলমকে কেন শুধু দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করল। ধারণা করা যায় দুটি উদ্দেশ্য নিয়ে বিএনপি এটা করেছে। প্রথমত, এই সরকারের অধীনে তারা আর নির্বাচনে যাবে না, সেই কথায় বহাল থাকা হলো, তারপরও তৈমূর আলম জয়ী হলে বড় গলায় বলা যাবে সরকারের প্রতি জনসমর্থন নেই। দ্বিতীয়ত, হেরে গেলে বলতে পারবে এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন আর কোনো দিন হবে না, তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারই সমাধান। কিন্তু শতভাগ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ এবং সম্পূর্ণ অভিযোগহীন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী যেভাবে জয়ী হয়েছে তাতে বিএনপির দুটি উদ্দেশ্যই জনবন্যার পানিতে ডুবে গেছে। তাই নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর তৈমূর আলমকে দল থেকে সম্পূর্ণভাবে বহিষ্কারের মধ্য দিয়ে বোঝা যায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক সেটা বিএনপির মূল উদ্দেশ্য নয়। ভালো নির্বাচন হয়েছে, কৃতিত্ব সবার। আর খারাপ হলে সব দোষ নন্দঘোষ নির্বাচন কমিশনের। বাস্তবতা হলো নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী হোক, যত ভালো ও নিরপেক্ষ লোকের দ্বারাই গঠিত হোক না কেন নির্বাচন তাতে শান্তিপূর্ণ হবে না, যদি দেশের রাজনীতি সঠিক জায়গায় না আসে এবং প্রার্থীরা যদি তা না চায়। রাজনীতি যদি মানি মেকিং মেশিন এবং জিরো সাম খেলা হয় তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ কখনো হবে না। এবার নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের ফল নিয়ে একটা ছোট বিশ্লেষণ তুলে ধরি। মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন। মোট ভোট পড়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৫১টি। শতকরা হিসাবে ৫৬.২৫ ভাগ ভোট পড়েছে। পূর্বের রেকর্ড অনুসারে বাংলাদেশের স্থানীয় নির্বাচনে গড়ে প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ ভোট পড়ে থাকে। তাতে বোঝা যায় শতকরা প্রায় ২০ ভাগ, যারা সব সময় ভোট দিয়ে থাকেন, এবার তারা ভোট দেয়নি। এটা আগামী দিনের জন্য একটা বড় ইন্ডিকেটর। এই ২০ ভাগ, অর্থাৎ আরও প্রায় ১ লাখ ভোটার ভোট দিলে ফল কী হতো তা বলা মুশকিল। ভোট যা পড়েছে তার মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পেয়েছেন শতকরা ৫৪.৮৮ ভাগ ভোট। আর বেনামী বিএনপি প্রার্থী তৈমূর আলম খোন্দকার পেয়েছেন শতকরা ৩১.৯ ভাগ ভোট। অন্যান্য আরও পাঁচ মেয়র প্রার্থী ছিলেন। তারা সবাই মিলে পেয়েছেন শতকরা ১৩.১৯ ভাগ ভোট। এই অন্যরা সবাই আওয়ামী লীগবিরোধী এবং বিএনপি জোটের সঙ্গে আছে। অর্থাৎ নারায়ণগঞ্জে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গেছে। ১৯৯১, ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচন এবং ২০০১ ও ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের দলগত ও জোটগতভাবে ভোট প্রাপ্তির রেকর্ড দেখলে বোঝা যায় জাতীয় ট্রেন্ডটিও প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের মতো। ওই চারটি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনে এককভাবে গড়ে বিএনপি পেয়েছে শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পেয়েছে শতকরা ৩৮.৯৪ ভাগ ভোট। অন্যদিকে জোটগতভাবে দেখলে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকলে এবং জামায়াতসহ ইসলামিস্ট দলগুলো বিএনপির সঙ্গে থাকলে চিত্রটি প্রায় এবারের নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মতোই আসে। বিএনপির জন্য চরম পরাজয় ছিল ২০০৮ সালের নির্বাচন, সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৩৪.৪৪ ভাগ ভোট, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪৮.০৮ ভাগ, অর্থাৎ বিএনপি শতকরা প্রায় ১৩ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের চেয়ে কম পায়। অন্যদিকে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চরম পরাজয় ঘটে। সেবার বিএনপি পায় শতকরা ৪০.৮৬ ভাগ, আর আওয়ামী লীগ পায় শতকরা ৪০.২০ ভাগ ভোট। অর্থাৎ বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ মাত্র ০.৬৬ ভাগ ভোট কম পায়। সুতরাং জনভোটে বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগ সব সময় অনেকটা এগিয়ে। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি আসনের আলাদা আলাদা হিসাব গুরুত্বপূর্ণ। নারায়ণগঞ্জের চিত্রটিকে জাতীয় ট্রেন্ডের একটা ইন্ডিকেটর ধরলে শতকরা ৪৫.১ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের জন্য বিশাল চ্যালেঞ্জ। তবে ৩০০ আসনের প্রতিটিতেই ভোটের বিন্যাস, মেরুকরণ ও সমীকরণ সম্পূর্ণ আলাদা। নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য দাবির যৌক্তিকতা আর থাকল না। বিএনপির সিনিয়র নেতারা এতদিনে বুঝেছেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনী কৌশল ভুল ছিল। ২০১৪ সালের নির্বাচন বয়কট বিএনপির জন্য আত্মঘাতী হয়েছে, যা এখন তারা নিজেরাই পরোক্ষভাবে স্বীকার করছেন। সহিংস রাজনীতি বিএনপিকে ডুবিয়েছে। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মানলে নির্বাচন প্রতিহত করা হবে, এসব হাঁকডাকে কোনো কাজ হবে না। বৃহত্তর জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া শুধুমাত্র দলীয় সমর্থকদের দ্বারা রাস্তায় হাঙ্গামা বাধিয়ে জনবিচ্ছিন্ন দাবি আদায় করার দিন শেষ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ১৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে আওয়ামী লীগবিরোধী জনসমর্থিত ও রাজনৈতিক পক্ষগুলো নিয়মতান্ত্রিক ও সুস্থ রাজনৈতিক ধারার মধ্যে না থাকলে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, জননিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা সব সময়ই অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকে। কিন্তু এর সমাধান কোথায়। অনেকেই বলবেন দুই বড় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত। কিন্তু সমঝোতার চেষ্টা অনেক হয়েছে, কোনো সমাধান হয়নি। ১৯৯৪ সালে কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গভর্নর স্যার নিনিয়ান এবং ২০১৩ সালে জাতিসংঘের মহাসচিবের প্রতিনিধি অস্কার তারানকো দুই পক্ষের ভিতর মধ্যস্থতা করার জন্য এসেছিলেন। কিছুই হয়নি। ২০০৬ সালে দুই পক্ষের দুই বড় নেতা প্রয়াত আবদুল জলিল ও মান্নান ভূঁইয়ার সংলাপ কোনো ফল দেয়নি। বিএনপি সব সময় জিরো সাম গেম খেলতে চেয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নিজ উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই টেলিফোন সংলাপে বেগম খালেদা জিয়ার কথাবার্তা এবং বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ছিল জিরো সাম গেমের স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ। জিরো সাম গেম বিএনপি শুধু রাজনৈতিক কৌশলের মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখেছে তা নয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে গ্রেনেড-বোমা মেরে, অর্থাৎ চরম সহিংস পন্থায় আওয়ামী লীগকে শেষ করে দিতে চেয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং এসএএমএস কিবরিয়া, টঙ্গীর আহসান উল্লাহ মাস্টার, খুলনার মুনজুরুল ইমাম, নাটোরের মমতাজউদ্দিনসহ অনেক হত্যাকান্ডের উদাহরণ রয়েছে, যার মাধ্যমে বিএনপির জিরো সাম গেমের কর্মকান্ড প্রমাণিত হয়। দ্বিতীয়ত, বিএনপি এই যে জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, বাহাত্তরের সংবিধান এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধকে মানে না; এই অবস্থাতে কি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সমঝোতা প্রত্যাশা করা যায়। আওয়ামী লীগেরও অনেক দোষত্রুটি এবং রাজনৈতিক ব্যর্থতা আছে। ধারণা করা হয়েছিল ২০০৮ সালের বিশাল জনম্যান্ডেটকে কাজে লাগিয়ে এবং টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সুযোগে রাজনৈতিকভাবে জনসমর্থনের মেরুকরণটিকে আওয়ামী লীগ আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু তা হয়নি। তবে মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ও মূল্যবোধ বাংলাদেশের প্রাণভোমরা। এই বিবেচনায় বিএনপির রাজনীতিতে প্যারাডাইস শিফট ব্যতীত  সমঝোতা এবং সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। তবে বিএনপির পিছু টান অনেক বেশি। তাদের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের বাইরে। তাই বড় কিছু আশা করা যায় না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির কৌশল ভুল ছিল, যা এখন তাদের নেতা-কর্মীরাই স্বীকার করছেন। সুতরাং পুরনো ব্যর্থ কৌশল, নাকি নতুন চিন্তাভাবনা। তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে আমার ধারণা আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিবে। সেই জাতীয় নির্বাচনের একটা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ রিহার্সেল সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জে হয়ে গেল।


লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা