শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৩, মঙ্গলবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

পরপারে পীর হাবিব ও লতা মঙ্গেশকরের মহাপ্রয়াণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
পরপারে পীর হাবিব ও লতা মঙ্গেশকরের মহাপ্রয়াণ

দীর্ঘদিন পর ছোট্ট একটা কাজে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের বাসায় গিয়েছিলাম। আমার পিএস ফরিদ আহমেদের লেখা ‘বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি’ তাঁর হাতে দিতেই তিনি বললেন, ‘আমরাও একটা বই বের করেছি’ বলেই ‘নেতা মোদের শেখ মুজিব’ আমার হাতে তুলে দিলেন। চমৎকার একটি বই। বইটির ওপর আলোচনা করতে চেয়েছিলাম। আলোচনায় হাতও দিয়েছিলাম। ঠিক সেই মুহূর্তে বজ্রপাতের মতো ভেসে এলো আমার পরম স্নেহের, শক্তিশালী কলামিস্ট, সাহসী সাংবাদিক পীর হাবিবের মৃত্যুসংবাদ। মৃত্যু শাশ্বত সত্য। জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে। সব জীবকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। বয়স হয়েছে তাই জানি মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবু কিছু কিছু মৃত্যু কাউকে কাউকে উতালা করে তোলে। চিন্তার মধ্যে যখন থাকে না তখন মৃত্যু এসে হানা দেয় তখন বুকের নিভৃত কোণে আঘাত হানে, রক্তক্ষরণ হয়। পীর হাবিবের মৃত্যুটা আমার কাছে অনেকটাই সে রকম বেদনাদায়ক। কিছুদিন আগে ক্যান্সারের চিকিৎসায় ভারতে গিয়েছিল। সেখান থেকে ফেরার পর এ দুই-পৌনে দুই বছর কথা হয়েছে অনেকবার, কিন্তু দেখা হয়নি একবারও। আমাদের পরিবারে আমরা দুজন বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী, তাঁকে সবাই দাদা বলে, আমাকে বলে ছোট ভাই। আমাদের পরিবারে দাদা আর ছোট ভাই এ দুটি সম্বোধনই প্রচলিত। অনেকে ছোট ভাই বলায় আমি ছোট কি না এমন প্রশ্নও করে অনেকে। কিন্তু ব্যাপারটা তেমন নয়। লতিফ ভাইয়ের পর আরও দুই ভাইবোন ছিলেন। তাঁরা ষাটের দশকের আগেই চলে গেছেন। তাই আমার আর লতিফ ভাইয়ের মাঝে পর্দা হিসেবে কেউ নেই। ফলে আমরা একজন দাদা, আরেকজন ছোট ভাই। ’৯০-এ দেশে ফেরার পর কিছু তরুণ সাংবাদিকের সঙ্গে মেলামেশা, ওঠাবসা হয়। তাদের মধ্যে পীর হাবিব একজন। নঈম নিজাম, বোরহান কবীর, পীর হাবিব, শেখ মামুন, শাহেদ চৌধুরী, নূরুল কবীর, সালেম সুলেরী, সেলিম সামাদ, আশরাফ আলী, মুরাদুজ্জামান মুরাদ, শাবান মাহমুদ, স্বদেশ রায়, আলমগীর রহমান, পাভেল রহমান, ইরতিজা নাসিম আলী এ রকম ১০-১৫ জন দাদা বলে ডাকে। ফোন ধরতেই ‘দাদা’ বলে তাদের সাড়া দেওয়ায় মন ভরে যায়। পীর হাবিবের কলম চলত বুলেট ট্রেনের মতো। লেখায় দারুণ শক্তি। আমি যেমন বঙ্গবন্ধু পাগল, পীর হাবিব ছিল বঙ্গবন্ধুর পাশাপাশি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অন্ধ ভক্ত-অনুরক্ত। খুব সূক্ষ্মভাবে সবকিছু দেখা পীর হাবিবের সহজাত স্বভাব ছিল। পীর হাবিবের লেখার সঙ্গে কোনো কোনো সময় একমত হতে না পারলে, আমার লেখায় ভিন্নমত ফুটে ওঠলে যেটা সংশোধনের প্রয়োজন হতো সেটা এতটা সুন্দর সহজভাবে সংশোধন করে নিত যা বলার মতো নয়। আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মী সম্পর্কে পীর হাবিব আর আমার মত এক ধারায় প্রবাহিত হতো না। কোনো কোনো নেতানেত্রী সম্পর্কে আমি যখন ভিন্নমত পোষণ করেছি অবলীলায় যেটা মানার সেটা মেনে নিত। মতিয়া চৌধুরীর প্রতি পীর হাবিবের একটা সূক্ষ্ম দুর্বলতা ছিল। কিন্তু আমার সঙ্গে কথা হওয়ার পর আমার কিছু কিছু লেখা পড়ার পর তার ধারণা পাল্টে গিয়েছিল। ’৬৯-এর গণআন্দোলনের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে একসময় তার কিছুটা খুঁতখুঁতনি ছিল। কিন্তু আমি যখন বলেছি সবাই সব সময় সফলতা পায় না। একজনের কাছে সবকিছু প্রত্যাশা করা ঠিক নয়। ’৬৯-এর গণআন্দোলনে তোফায়েল আহমেদের ভূমিকা কিয়ামত পর্যন্ত স্মরণ করার মতো। সে সময় আমরা ওভাবে ঝাঁপিয়ে না পড়লে, একটা গণঅভ্যুত্থান ঘটাতে না পারলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আগরতলা মামলা থেকে মুক্তি পেতেন না, আজকের বাংলাদেশও হতো না। দুষ্ট লোকেরা বলবার চেষ্টা করেছে, বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর তোফায়েল আহমেদ রক্ষীবাহিনীকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারেননি বা করেননি। কথাটা সম্পূর্ণই মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর। সেনাপ্রধান শফিউল্লাহ আঙুল চুষলেন, বিডিআর-প্রধান খলিলুর রহমান আঙুল চুষলেন, নেভি-এয়ারফোর্স-পুলিশ সবাই আঙুল চুষল, তোফায়েল আহমেদ কী করতেন? তাঁকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মূল উদ্দেশ্য ছিল তাঁর ভাবমূর্তি নষ্ট করা। এটা কিছুটা খুনিরা করেছে, কিছুটা আওয়ামী লীগ করেছে। বৈতরণী পার হলে বা আমেরিকার স্বার্থ হাসিল হলে তাঁকে ছুড়ে ফেলতে আমেরিকার আর এক মুহূর্ত লাগে না। ঠিক তেমনি শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের শত্রু আওয়ামী লীগ। তাদের বাইরের শত্রুর খুব বেশি প্রয়োজন পড়ে না। সে কারণে তোফায়েল আহমেদকে ছোট করার চেষ্টা হয়েছে, এখনো তা বহাল আছে। তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে আমার লেখা এবং কথাবার্তায় তার খুঁতখুঁতনি ষোল আনা কেটে যায়। অন্যদিকে বেগম মতিয়া চৌধুরী সম্পর্কে পীর হাবিবের বেশ কিছুটা দুর্বলতা ছিল। বঙ্গবন্ধুর পিঠের চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজাতে চাওয়ার কথা আমি তুলে ধরলে তার প্রতি যে সহমর্মিতা ছিল তা-ও কেটে যায়। পীর হাবিবের সব থেকে বড় গুণ ছিল যুক্তিযুক্ত যে কোনো কথা খুব সহজে গ্রহণ করা। কোনো উচ্চাভিলাষ ছিল না। দুই হাতে অর্থবিত্ত সংগ্রহ করতে হবে এমন খায়েশও ছিল না। মাত্র আট বছর আগে পীর হাবিবের অর্ধশত বর্ষ পালনে গুলশান ক্লাবে এক অনুষ্ঠান হয়েছিল। তাতে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী তাঁর মধ্যে জননেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, হাসানুল হক ইনু, খুব সম্ভবত রাশেদ খান মেনন আরও বেশ কজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী গিয়েছিলেন। ভারতের হাইকমিশনার, অভিনেত্রী তিশা এমনকি জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকুর স্ত্রী টাঙ্গাইলর গোপালপুরের মেয়ে মুন্নী, আরও অনেকেই হাজির হয়েছিলেন। বড় যত্ন করে আমাকে নিয়ে গিয়েছিল। আমি খুব খুশি এবং অবাক হয়েছিলাম এত বড় বড় মানুষ একত্র হওয়ায়। ’৯০-এ দেশে ফিরে কবে কখন কোথায় পীর হাবিবকে প্রথম দেখেছিলাম জানি না। খুব সম্ভবত আজকের কাগজে নঈম নিজাম, বোরহান কবীর, শাহেদ চৌধুরী আরও কাকে যেন পেয়েছিলাম। শেখ মামুন, আশরাফ আরও দু-এক জনের সঙ্গে সে সময়ই পরিচয় হয়। তারা তখন যেমন ভালোবাসত, এখনো একই রকম ভালোবাসে, সম্মান করে। কোনো কাজের কথা বললে পাগলের মতো ছোটাছুটি করে করে দেয়। মনে হয় রসুনের কোয়া খসে গেল বা ঝরে গেল। আল্লাহ জানেন এরপর কী হবে। সে সময়ের তরুণ তুর্কি লেখক-সাংবাদিকের মধ্যে অনেকেই দেশের বাইরে চলে গেছে। তার মধ্যে সালেম সুলেরী, মুরাদুজ্জামান মুরাদ। পীর হাবিব এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে স্বপ্নেও ভাবিনি। মৃত্যু এমন একটি বিষয় যে কাউকে বলে-কয়ে আসে না। তার যখন ইচ্ছা হয় তখনই আসে। কারও অনুমতির ধার ধারে না। আজ ১২-১৩ বছর যাবৎ নিয়মিত লিখি। পত্রিকা ছাড়াও এখানে ওখানে কমবেশি লেখা দিতে হয়। আনন্দের সঙ্গেই লেখা দিই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের যখন শুরু হয় তখন অফিস ছিল মগবাজারে। সেখানে একদিন গিয়েছিলাম। বসেছিলাম নঈম নিজামের ঘরে। তখন নঈম নিজাম ছিল ব্যবস্থাপনা সম্পাদক। শাহজাহান সরদার সম্পাদক। নঈম নিজাম এবং আরও কয়েকজন জোর করে আমাকে লেখক বানিয়েছে। আগে লিখতে ক্লান্তি আসত। এখন না লিখলে মন উশখুশ করে, অস্বস্তি লাগে। একজন পাঠক যখন লেখা পড়ে সমালোচনা করে তখন বড় ভালো লাগে। অনেকে শুধু ভালোই শুনতে চায়। আমার তেমন বাতিক নেই। আমি একসময় ছিলাম মহাত্মা গান্ধীবিদ্বেষী, নেতাজি সুভাষ বোসের অনুরক্ত-ভক্ত। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীকে মায়ের মতো ভালোবাসলেও তাঁর বাবা পন্ডিত জওহরলাল নেহরুকে ভালো বাসতাম না। কারণ একটাই- মহাত্মা গান্ধী ও পন্ডিত নেহরু নেতাজি সুভাষ বোসের বিরোধিতা করেছেন। পরে বড় হয়ে পন্ডিত নেহরু, মহাত্মা গান্ধীকে পড়ে আমার মনে হয়েছে যাঁর যাঁর দিক থেকে তাঁরা সবাই ঠিক। একতরফা অন্ধ ভালোবাসা বা সমর্থন কোনোটাই ঠিক নয়। চরম দ্বন্দ্বের সময় মহাত্মা গান্ধীকে এক বিদেশি সাংবাদিক জিজ্ঞেস করেছিলেন, আপনি কাকে কতটা বিশ্বাস করেন, ভালোবাসেন- নেহরু না সুভাষ বোস? মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, আমি এক গ্লাস পানিতে বিষ মিশিয়ে সুভাষ বোসের সামনে ধরলে কোনো প্রশ্ন না করে পান করে নেবে, নেহরুর সামনে ধরলে সে জিজ্ঞেস করবে, বাপুজি এতে কী আছে? ‘বিষ’ শোনার পর নেহরুও তা পান করবে এটুকু পার্থক্য। একজন জিজ্ঞেস না করেই পান করবে, আরেকজন বিষ জেনেও পান করবে। এ থেকে আমি শিক্ষা নিয়েছিলাম শুধু একজনকে ভালোবাসতে গিয়ে আরেকজনকে খারাপ বলা, ঘৃণা করা কোনো জ্ঞানের কথা নয়। স্বাধীনতার পরপরই কমান্ডার আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম আমাকে এক বিচারসভায় নিয়ে গিয়েছিল। কেবলই দেশ স্বাধীন হয়েছে। যেখানেই যাই হাজারো মানুষের ভিড়। সেখানেও তেমন হয়েছিল। অনেক বলে-কয়ে লোকজনকে শান্ত করা গেলে এক মাদবর বললেন, জ্ঞানহীন মূর্খের শ্রমের মজুরি যেখানে ১ টাকা, সে যদি লেখাপড়া জানে তাহলে সেই শ্রমে ১০০ টাকা আর জ্ঞানী হলে লাখ লাখ। আমি সেদিনই বুঝেছিলাম, লেখাপড়া করলেই কেউ জ্ঞানী হয় না। লেখাপড়া না জানলে যে শ্রমে ১ টাকা উপার্জন করা যায়, লেখাপড়া থাকলে সেই একই শ্রমে হয়তো শত টাকা উপার্জন করা যায়। আর সে যদি জ্ঞানী হয় তার যদি লেখাপড়া থাকে তাহলে একই পরিশ্রমে সে কত টাকা উপার্জন করবে তা বলে-কয়ে শেষ করা যাবে না। সেজন্যই প্রবাদ আছে- অজ্ঞান মূর্খ বন্ধুর চাইতে জ্ঞানী শত্রু অনেক ভালো। আমি এটা বুদ্ধি হওয়ার পর থেকেই দেখে আসছি। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের তেমন স্কুলের লেখাপড়া ছিল না। কিন্তু তিনি ভারতবর্ষের এক শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী ছিলেন। বিপ্লবী কবি কাজী নজরুল ইসলাম, তাঁর লেখাপড়াও ম্যাট্রিক পর্যন্ত নয়। আসানসোলে এক রুটির দোকানে কাজ করার সময় ত্রিশালের এক পুলিশ অফিসার তাঁকে আসানসোল থেকে নিয়ে এসেছিলেন। ত্রিশালে তিনি নবম-দশম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছিলেন। তারপর আর প্রাতিষ্ঠানিক কোনো স্কুল-কলেজ মারাননি। অথচ রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলের লেখা পৃথিবীর কত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয় তার লেখাজোখা নেই। জ্ঞানের ভান্ডার ছিলেন হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। তাঁর লেখাপড়াও আমপাড়া পর্যন্ত। কিন্তু তিনি দেওবন্দে গেছেন, তিনি মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটিয়ে এসেছেন। তাই জ্ঞান আর বিদ্যা, জ্ঞান আর অবিদ্যা এক নয়। কদিন আগে হঠাৎই একজনের একটি চিঠি পেয়েছিলাম। কোনো মানুষকে যত রকম তাচ্ছিল্য করা যায় তার চাইতে অনেক বেশি করেছেন। আমার মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর জন্য জীবন-যৌবন বিসর্জন এসব কোনো গোনতায়ই ধরেননি। চিঠি পড়ে উত্তর লিখেছিলাম। ঠিকানা ছিল ‘কাজী রফিক, আটিপাড়া, মানিকগঞ্জ। পোস্ট অফিস বলেছে এতে যথাস্থানে চিঠি যাবে না। আমি ভেবেছিলাম ভারতে নির্বাসনে থাকতে অনেক চিঠি ‘টাইগার সিদ্দিকী, ইন্ডিয়া’ এটুকু লেখাতেই পেয়েছি। এখনো ‘কাদের সিদ্দিকী, বাংলাদেশ, কাদের সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল’ এ রকম লেখায় চিঠি পাই। সাহস করে যদি ভদ্রলোক তার ঠিকানা বা ফোন নম্বর দিতেন আমি তাকে যা লিখেছি তিনি তা জানতে পারতেন।

পীর হাবিব আমাকে কতটা ভালোবাসত তা লিখে বোঝানো যাবে না। যখনই সময় সুযোগ পেত তখনই আমাকে নিয়ে লেখালেখির চেষ্টা করত। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ, ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধ নিয়ে লিখতে কখনো ভুলত না। আমরা একজন সত্যিকারের সাহসী কলমযোদ্ধা হারালাম। আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন, তার পরিবার-পরিজনকে এ শোক সইবার শক্তি দিন এবং নিরাপদে রাখুন এই কামনা করি। পীর হাবিব এ দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছে ৫ ফেব্রুয়ারি শনিবার আর ভারত উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী লতা মঙ্গেশকর ৬ ফেব্রুয়ারি রবিবার। লতা মঙ্গেশকরের পরিণত বয়স হয়েছিল তাই অতটা বুকে বাধেনি। ভারতের বহু নামকরা জগদ্বিখ্যাত শিল্পীর গান সামনে বসে শোনার সৌভাগ্য অর্জন করেছি। লতা মঙ্গেশকরকে শুনেছিলাম স্বাধীনতার পরপরই ঢাকায়। চট্টগ্রামে মাস্টারদা সূর্যসেনের অবক্ষ মূর্তি উন্মোচন করার সময় সিপিএম নেতা গণেশ ঘোষসহ হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, শ্যামল মিত্র, অনুপ ঘোষাল আরও অনেকেই সেদিন এসেছিলেন। দিল্লি-বিহার-কলকাতায় মান্না দে, সতীনাথ, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, ভূপেন হাজারিকাসহ আরও অনেকের গান শুনেছি। খুনিদের হাতে বঙ্গবন্ধু নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর সেই প্রতিরোধযুদ্ধের একপর্যায়ে শিলিগুড়িতে থাকার সময় শ্যামল মিত্র, অনুপ ঘোষাল, সতীনাথ, হেমন্ত মুখোপাধ্যায় শিলিগুড়িতে অনুষ্ঠান করে ফেরার পথে ট্রেন মিস করায় আমার বাড়িতে এক রাত ছিলেন। লতা মঙ্গেশকর, আশা ভোঁসলে, মোহাম্মদ রফি ও আরও বেশ কিছু শিল্পীর গান সামনাসামনি বসে শোনার সুযোগ হয়েছে। এ রকম একজন কণ্ঠশিল্পী আবার আমরা পাব কি না জানি না। সেই ছোটবেলায় যখন শুনতাম ‘প্রেম একবারই এসেছিল নীরবে/আমারই দুয়ারও প্রান্তে/সে তো হায়, মৃদু পায়,/এসেছিল পারিনি তো জানতে,’ গানটি শুনে শিহরিত হতাম। ’৬২-তে ভারত-চীন যুদ্ধের পর লতা মঙ্গেশকরের কণ্ঠে ‘অ্যায় মেরে ওয়াতন কি লোগো/তুম খুব লগালো নারা/ইয়ে শুভ দিন হ্যায় হম সবকা’ গানটি এত হৃদয়স্পর্শী ছিল তাই কতবার যে সে গান গেয়েছেন তার কোনো হিসাব নেই। যেখানে যে অনুষ্ঠানে যেতেন সেখানে দর্শক-শ্রোতাদের কাছ থেকে অনুরোধ আসত ‘অ্যায় মেরে ওয়াতন কি লোগো’ গানটি শুনবার জন্য। সবাই চলে যাবে। পূর্ণ বয়সে প্রত্যাশিত সময়ে কেউ চলে গেলে খুব একটা বুকে বাধে না, রক্তক্ষরণ হয় না। কিন্তু পীর হাবিবের মতো ফাঁকি দিয়ে কেউ চলে গেলে বড় যন্ত্রণা হয়, হৃদয়ের রক্তক্ষরণ ঠেকিয়ে রাখা যায় না। আল্লাহ রব্বুল আলামিন পীর হাবিবকে বেহেশতবাসী এবং লতা মঙ্গেশকরকে স্বর্গবাসী করুন।

 
লেখক : রাজনীতিক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে