শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৫, মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কানাডার গণতন্ত্র ও ট্রাক চালকদের আন্দোলনের বিচিত্র রূপ

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
কানাডার গণতন্ত্র ও ট্রাক চালকদের আন্দোলনের বিচিত্র রূপ

অটোয়া অবরোধের সর্বশেষ পরিস্থিতি জানতে- কানাডার মূলধারার প্রধান সংবাদ মাধ্যম সিবিসি সংবাদ দেখছিলাম। সেখানে অনেক দৃশ্য দেখে খুব চমকিত হয়েছি। কারণ আমাদের দেশের আন্দোলন-সংগ্রামের সাথে এর পার্থক্য অনেক। এগুলো দেখার সময় আমাদের আন্দোলনের দৃশ্যগুলো চোখের সামনে ভাসছিল। কানাডার মত একটি দেশের গণতন্ত্র ও নাগরিক ও মানবাধিকার অধিকার কিভাবে সংরক্ষিত হয়, এবং একটি তীব্র উগ্রবাদী আক্রমনাত্মক আন্দোলনকে (?) কিভাবে দমন করা হয়, সেটা দেখার সুযোগ হলো। 

কানাডা পুলিশ এরমধ্যে ‘ফিডম কনভয়’ আন্দোলনের মূল নেতৃত্বসহ ১৯১ জনকে গ্রেফতার করেছে। ৭৩টি গাড়ী তুলে নিয়ে গিয়েছে। পুলিশবাহিনী আন্দোলনকারীদের বারবার অবস্থান ত্যাগ করার অনুরোধ করে না ফল না পেয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে- টিয়ারগ্যাস-পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করেন। একপ্রকার শক্তিপ্রয়োগ করে তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। টানা ২৪দিন অবরুদ্ধ থাকার পর গতকাল পার্লামেন্ট হিল এলাকাকে মুক্ত করা হয়। 
   
পুলিশের বক্তব্য, যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদেরকে তাদের আন্দোলন-বক্তব্য-দাবীর জন্য গ্রেফতার করা হয়নি। বরং তাদের বিরুদ্ধে আইনভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও তথ্য-প্রমানের ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা করেছে। আন্দোলনে শিশুদেরকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, সে জন্যও তাদেরকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানের জন্য ড্রোন ভিডিও ব্যবহার করে তাদের কর্মকান্ড-তৎপরতার তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।  
 
অটোয়ায় ট্রাক চালকদের অবরোধে নাগরিক জীবন সংকটাপন্ন হলে প্রথমে অটোয়া পৌরসভা জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেন। তারপর অন্টারিও প্রাদেশিক সরকার জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেন এবং সর্বশেষ কেন্দ্রীয় সরকার জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেন। তারমানে অটোয়ায় তিনস্তর বা তিনটি জরুরী অবস্থা চলছে। কানাডায় জরুরী অবস্থা বজায় থাকলেও শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিষিদ্ধ নয়।  

জরুরী অবস্থা ঘোষণার পরও কেন ট্রাকচালকদের অবস্থান ও অবরোধ অব্যাহত ছিল?  কারণ এখানে স্থানীয়-প্রাদেশিক ও কেন্দ্রীয় সরকারের পুলিশ ও প্রশাসন প্রতিমূহুর্তে নাগরিকের আইনগত ও সাংবিধানিক অধিকার নিয়ে ভাবতে হয়। কোন কারণেই তাদের সে স্বাধীনতা-অধিকার হরণ করা যায় না। পুলিশের শক্তিপ্রয়োগের পদ্ধতি-কৌশল নিয়ে ভাবতে হয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়-স্তরের সরকার ও প্রশাসনের সমন্বয় ও সংযোগ করেই তা করেই তা করতে হয়েছে। 

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, আন্দোলনকারীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমান আগ্নেয় অস্ত্র ও গোলাবারুদ পাওয়া গেছে। যে কারণে পুলিশবাহিনীর সদস্যরা দ্রুত ও তাৎক্ষনিক সব গাড়িতে তল্লাসি চালাতে দ্বিধান্বিত ছিল ও সময় নিচ্ছিল।   

পুলিশ বলছে, যারা এই অবরোধ করছে তারা অত্যন্ত সংগঠিত ও বেপরোয়া। সব কিছু তারা অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে করছে। যে কারণে তাদের শুধু ঘোষণা দিয়ে সরানো যাচ্ছে না। পুলিশের অনুরোধ-হুমকি, মামলা-জরিমানা, গাড়ী তুলে নিয়ে- তাদেরকে নিবৃত করা যাচ্ছে না। তাদের বক্তব্য আমরা পথেই থাকবো যতদিন না দাবী আদায় হবে। হয় রাজপথ নয় কারাগার তবু আমরা অনড়। কোন কিছু আমাদের টলাতে পারবে না। এই হচ্ছে আন্দোলনকারীদের মনোবল ও দৃঢ়তার দিক।

কিভাবে তারা হিমাংকের নীচের তাপমাত্রায় বরফের উপর অবস্থান করছে? 
তারা সেখানে তাবু টানিয়েছেন, অস্থায়ী কাঠের ঘরবাড়ী বানিয়েছেন। গোসলখানা বানিয়েছেন, সারি সারি অস্থায়ী প্রাস্টিকের টয়লেট বসিয়েছেন, এমন কি গরমপানি দিয়ে গোসল করার ব্যবস্থাও করেছেন, সোলার এনার্জি লাগিয়ে বিদ্যুতে ব্যবস্থা করেছে। খাদ্য ও অন্যান্য সামগ্রী সরবরাহ করার দোকান/কেন্দ্রও স্থাপন করেছেন। আগুন লাগাতে কাঠের মজুত রেখেছে।

পুলিশ এসে তাদের গাড়ীতে হাজার হাজার ডলারের টিকিট বসিয়ে দিচ্ছেন আর তারা পুশিলের সামনেই তা তুলে ছিড়ে কুচিকুচি করে রাস্তায় ছুড়ে ফেলছেন, পায়খানার মধ্যে ফেলে দিচ্ছেন। কিন্তু পুলিশ তাদের কিছুই বলছেন না। কারণ তারা সবাই জানে কথা যা হবার কোর্টেই হবে। 

কেউ কেউ তাদের পরিবার বউ, ছেলে-মেয়ে নিয়ে রাস্তাতেই থাকছেন। ট্রাকের সামনে বাচ্চাদের রাখছেন পুলিশ সে কারণে গাড়ীও নিয়ে যেতে পারছেন না। সপ্তাহের পর সপ্তাহ ট্রাকের মধ্যেই থাকছেন। 

গীর্জা-চার্চসহ বিভিন্ন সংস্থা-সংগঠন-ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের জন্য খাবার, তেল ও অন্যান্য সহায়তা আসছে। সেখানে তারা ক্যাম্প ফায়ার করছে। মদ বিয়ার খাচ্ছে। ঢাকঢোল নিয়ে নাচ-গান করছে। গোটা শুকর রাস্তার পাশে তারা গ্রীল করে খাচ্ছে। ক্যাম্প ফায়ার করছে। 

স্বাধীনতার আন্দোলনে অংশগ্রহনকারী বিভিন্ন-বিচিত্র মতাদর্শে বিশ্বাসীরা প্রকাশ্যে মুক্তভাবে উগ্রতা, ঘৃণার প্রতীক, স্বেতাঙ্গ জাতীয়তা, কনফেডারেশনসহ বিভিন্ন ধরণের পতাকা, প্রতীক-চিহ্ন বহন করছেন। কিন্তু পুলিশ তাদের সাথে গা লাগিয়ে অবস্থান করলেও কোন বাধা দিচ্ছে না, তাদের নিবৃত্ত করছে না। এ জন্য তাদের কারো বিরুদ্ধে দেশদ্রোহ-রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হচ্ছে না, গ্রেফতার করা হচ্ছে না। 
          
একটি সভ্য ও উন্নত দেশে নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার কতটা কার্যকর থাকলে- নাগরিকরা তাদের অধিকার আদায়ে এতটা জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে তা দেখার সুযোগ হলো। যেখানে পুলিশদের দেখছি আন্দোলনকারীদের সাথে কতটা সংযত আচরণ করছে। বরং পুলিশের সাথেই তারা দূর্ব্যবহার করছে, তাদের গায়ে পোস্টার সেটে দিচ্ছে, হাত তুলছে। 

ব্যক্তিগতভাবে আমি তাদের এই তথাকথিত স্বাধীনতার ফ্রিডম কনভয় আন্দোলনকে সমর্থন করি না। এ দেশের অধিকাংশ মানুষও তাদের সমর্থন করছে না। শিশুরা বাদে প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ ইতোমধ্যে লাইন ধরে স্বতস্ফুতভাবেই টিকা নিয়েছেন। সেখানে গুটি কয় মানুষ স্বাধীনতার কথা বলে টিকা না নেয়ার দাবী করছেন- সেটা অন্যায় ও কান্ডজ্ঞানহীন। 

তারা টিকা না নিতেই পারেন, তাদের সে স্বাধীনতা থাকতে পারে। কিন্তু তারা টিকা না নিয়ে কি ঘরে বসে থাকবেন? মানুষের সাথে মিশবেন না? সমাজে চলবেন না? কারণ টিকা না নিয়ে তারা হোটেল-রেস্ট্রুরেন্ট, দোকান-বাজার, বাস-ট্রেন-বিমান, অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজ, জনপদ-সমাজে চলাফেরা করে আমাকে-আমাদের যে সংক্রমিত করবে, সে দায়িত্ব কে নেবে? আমার তো নিজেকে-পরিবারকে সুরক্ষিত রাখার অধিকার আছে। কিন্তু এই তথাকথিত স্বাধীনতার আবদারকারীদের জন্য রক্ষা হবে না, তা হয় না, হতে পারে না। এমন অদ্ভুদ স্বাধীনতার দাবী আদায় হলে, তারা রাষ্ট্রের কাছে আরো অনেক উদ্ভট স্বাধীনতার দাবী করতে পারে, সেটা ভাবতেই আমি শিউরে উঠছি। সে জন্যই বলি, স্বাধীনতার অর্থ সবসময় যার যা ইচ্ছে তাই করতে পারা নয়, বরং যার যা ইচ্ছে তা’ করতে না পারাই স্বাধীনতা। 

তাদের আন্দোলনের ধরণ, নিবেদিতবোধ দেখে চমকিত হচ্ছিলাম। এতে অংশ নেয়া অনেকে তাদের পুরো পরিবার নিয়েই রাস্তায় পরে আছে। একটা উৎসবের আমেজে ও ভিষন দৃঢ়তা নিয়ে লেগে আছে। পুলিশ ও সরকার গণস্বার্থ বিরোধী এ আন্দোলনকে বন্ধ করতে সব দিক ঠিক রেখে- নাগরিক অধিকার ও আইন-সংবিধান নিদেশিত পথেই অগ্রসর হয়েছে। সেটা ভাল লেগেছে। এখান থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর শেখার আছে অনেক কিছু। আমি এ আন্দোলনকে সমর্থন না করলেও তাদের কথা বলার ও দাবীর জানানোর অধিকারকে সমর্থন করি। কিন্তু সেটা কোনভাবেই জনদূর্ভোগ বাড়িয়ে নয়।  

লেখক, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা