শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০২২

আওয়ামী লীগ ও গণ-মানুষের ইচ্ছাপূরণ

অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগ ও গণ-মানুষের ইচ্ছাপূরণ

প্রতিষ্ঠার পর নানা চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে আজকের অবস্থানে এসেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিয়মতান্ত্রিক পথে আন্দোলন-সংগ্রাম করে গণ-মানুষের অধিকার আদায় করেছে দলটি। এনে দিয়েছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত এ দেশের স্বাধীনতা। স্বাধীন বাংলাদেশ তথা এদেশের ইতিহাসে ‘আওয়ামী লীগ’ একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে রেখেছে। সেক্ষেত্রে বলা যায়, বঙ্গবন্ধু যেমন বাংলাদেশের সমার্থক, তেমনই আওয়ামী লীগও পরস্পর পরস্পরের অনুষঙ্গ।

১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে আপামর বাঙালি জাতি যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। শত্রুমুক্ত করে জন্মভূমি, অর্জিত হয় বহুল কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা, স্বতন্ত্র জাতিসত্তা। যে আওয়ামী লীগের হাত ধরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা এসেছে, সেই দলটির নেতৃত্বেই অর্থনৈতিক মুক্তি তথা সমৃদ্ধ দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে প্রিয় জন্মভূমি। 

বর্তমানে যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নানা সংগ্রাম ও সাফল্যের হাত ধরে এ বছরের ২৩ জুন (বৃহস্পতিবার) আওয়ামী লীগ ৭৪-এ পড়েছে। নতুন দিন, নতুন চিন্তা, নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়। দেশব্যাপী নেতা-কর্মীদের উদ্বুদ্ধ করতে  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রতিবছরই নানা অনুষ্ঠান মালার আয়োজন করে ঐতিহ্যবাহী এ রাজনৈতিক দলটি।

আওয়ামী লীগ একযুগের বেশি সময় ধরে টানা ক্ষমতায়। এরই মধ্যে ‘উন্নয়নের মহাসড়কে’ অবস্থান করছে বাংলাদেশ। বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত দশ-বার বছরে বাংলাদেশে যে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে তা আর থামানো যাবে না। অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতির দিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ।

এই সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও দূরদর্শিতায় দেশে বাস্তবায়িত হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। ২৫ জুন সেতু যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। এতে দক্ষিণবঙ্গে অর্থনৈতিক চিত্র তথা দেশের অর্থ মানুষের এরই মধ্যে দেশজুড়ে অবকাঠামোগত নানা উন্নয়ন হয়েছে। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম ও রাজধানী ঢাকাতেও রাস্তাঘাটের উন্নয়নসহ অবকাঠামো নির্মাণের কর্মযজ্ঞ চলছে। এর মধ্যে মেট্রোরেল, বিআরটি উল্লেখযোগ্য।

পদ্মা সেতুর কারণে শুধু দক্ষিণবঙ্গ-ই নয়, বদলে যাবে পুরো দেশের অর্থনৈতিক চিত্র। এই সেতু দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার যোগাযোগ, বাণিজ্য, পর্যটনসহ নানা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। ঢাকার আশপাশে নদ-নদী রক্ষা করে পরিবেশের সৌন্দর্য রক্ষায়ও চলছে নানাবিধ কর্মকাণ্ড। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণকাজ কোনো সহজ কাজ ছিল না। কিন্তু তা করে বিশ্বকে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেখিয়ে দিচ্ছেন যে, বাংলাদেশ পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার ফ্রেমওয়ার্ক দিয়েছেন। দিয়েছেন শত-বর্ষব্যাপী ডেল্টা প্ল্যান।

‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এখন বাস্তব। এগিয়ে চলেছে দেশ। ইন্টারনেট অব থিংসকে কাজে লাগিয়ে আসন্ন চতুর্থ শিল্প-বিপ্লবের প্রস্তুতি নিতে এরই মধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্লাস অনলাইনে নেয়া হয়। অনেক প্রয়োজনীয় কাজ করা হচ্ছে ভার্চুয়ালি। গড়ে উঠছে হাই টেক পার্ক। শিল্পসমৃদ্ধ দেশ গড়ে তুলতে জোর দেয়া হচ্ছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে।

মূলত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরই দেশে জনকল্যাণমুখী নানা উদ্যোগ নেয়া হয়। এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নের ফলেই সারা বিশ্বের কাছে ইতোমধ্যে প্রাকৃতিক দুর্যোগের নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবহার এবং দারিদ্র্য দূরীকরণে এর ভূমিকা, জনবহুল দেশে নির্বাচন পরিচালনায় স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুতা আনয়ন, বৃক্ষরোপণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকের ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভৃতি ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ।

৩০ লক্ষ শহীদের প্রাণ, লক্ষ-লক্ষ মা-বোনের অশ্রু, সম্ভ্রম ও রক্তের বিনিময়ে জন্ম নেয়া এই বাংলাদেশকে আজকের অবস্থানে আসতে অতিক্রম করতে হয়েছে হাজারো প্রতিবন্ধকতা। যুদ্ধ বিধ্বস্ত, প্রায় সর্বক্ষেত্রে অবকাঠামোবিহীন সেদিনের সেই সদ্যজাত জাতির অর্জনের পরিসংখ্যানও অপ্রতুল নয়।

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) ৮টি লক্ষ্যের মধ্যে শিক্ষা, শিশুমৃত্যুহার কমানো এবং দারিদ্র্য হ্রাসকরণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে বয়সে পঞ্চাশে অবস্থান করা বাংলাদেশ। যার অবদান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার নেতৃত্বাধীন দল আওয়ামী লীগের।

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বকে চমকে দেবার মতো সাফল্য আছে বাংলাদেশের। বিশেষত শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার এবং জন্মহার কমানো, গরিব মানুষের জন্য শৌচাগার ও স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান এবং শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম অন্যতম।

আর তা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসামান্য ও যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। আসন্ন চতুর্থ শিল্প-বিপ্লবেও বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ রয়েছে। আমাদের রয়েছে আটকোটি তরুণ, যাদের বেশির ভাগের বয়স ১৫ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। তাদের দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে পারলেই কেবল তা সম্ভব। তাদের দক্ষ করার পাশাপাশি উদ্যোক্তাও হতে হবে। যারা সমৃদ্ধ বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে।

একটি দেশের উন্নয়নের অন্যতম পূর্ব শর্ত স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ, যা বাংলাদেশে বিরাজ করছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্ব বিনিয়োগেরও অন্যতম কেন্দ্র। এখানে রয়েছে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল, তৈরি করা হচ্ছে হাইটেক পার্ক।

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষার ক্ষেত্রেও রয়েছে আওয়ামী লীগের অবদান। এক্ষেত্রে সংগ্রাম ও ঐতিহ্যের অধিকারী রাজনৈতিক দলটির ভূমিকা প্রশংসনীয়। জাতি যখনই  কোনো ক্রান্তিকালে পতিত হয়েছে, তখনই মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগ। করোনাকালে সর্বস্ব দিয়ে দেশজুড়ে মানুষের পাশে ত্রাণ কিংবা অন্যান্য সহযোগিতা নিয়ে পাশে ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। বর্তমানে সিলেট বিভাগের সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ছাড়াও নেত্রকোনায় বন্যা পরিস্থিতিতে দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগ।

১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতা অস্ত যায়। এর প্রায় ১৯২ বছর পর একই দিনে ঢাকার টিকাটুলির রোজ গার্ডেন প্যালেসে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’। যার সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক হন শামসুল হক। বঙ্গবন্ধু তখন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হন। ১৯৫২ সালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান তিনি।

বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ভাবনা ও চিন্তার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায় তার রচিত ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’ বই দুটিতে। জাতীয় ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও  অমূল্য এই গ্রন্থে অনেক অজানা কথা আমরা জানতে পেরেছি। আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা তোফায়েল আহমেদ তার ‘আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক একটি লেখায় তিনি লিখেছেন, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরই বঙ্গবন্ধু হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করেন, ‘এই পাকিস্তান বাঙালির জন্য হয়নি। একদিন বাংলার ভাগ্যনিয়ন্তা বাঙালিদেরই হতে হবে।’

সেই উদ্দেশ্যে ১৯৪৮ সালে মোগলটুলিতে ‘ওয়ার্কার্স ক্যাম্প’ নামে সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। যার মূল আলোচ্য বিষয় ছিল ‘গণ-বিচ্ছিন্ন নেতৃত্বের স্থলে জন-সম্পৃক্ত নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা’ করে গণ-মানুষের অসাম্প্রদায়িক দল গঠন।

এই লক্ষ্য সামনে রেখে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার আগে ’৪৮-এর ৪ জানুয়ারি ‘ছাত্রলীগ’ গড়ে তোলেন বঙ্গবন্ধু। ‘ছাত্রলীগ’ ও ‘আওয়ামী লীগ’ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে মহান ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের বীজ রোপিত হয়। সূচিত হয় রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের। ’৪৯-এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিম্ন বেতনভোগী কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া আদায়ের সংগ্রাম সংগঠিত করার কারণে ১৯ এপ্রিল বঙ্গবন্ধুকে প্রথমে কারারুদ্ধ করা হয়।

পরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাকে বহিষ্কার করে শর্ত দেয় যে, যদি তিনি বন্ড দিতে সম্মত থাকেন তবে ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেয়া হবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অন্যায় সিদ্ধান্তের কাছে নতি স্বীকার করেননি।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী-তে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘‘সকলেই একমত হয়ে নতুন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান গঠন করলেন; তার নাম দেয়া হল ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, জনাব শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক এবং আমাকে করা হল জয়েন্ট সেক্রেটারি। খবরের কাগজে দেখলাম, আমার নামের পাশে লেখা আছে ‘নিরাপত্তা বন্দী’।” (সূত্র: অসমাপ্ত আত্মজীবনী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান)।

ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ-এর মাঝে ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ছয় দফাসহ সব সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক আন্দোলনে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

এদিকে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে বিজয়ের পর ১৯৫৫ এর কাউন্সিলে দলের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেয়া হয়। বাংলাদেশে স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর থেকে প্রবাসী সরকারের সব কাগজপত্রে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’ নাম ব্যবহার হতে শুরু করে। এভাবে জনগণের পাশে থেকে গণ-মানুষের দলে পরিণত হতে থাকে দলটি।

মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে অর্জিত হয় স্বাধীনতা।  পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্তি পেয়ে এর মাঝে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত একটি নবীন দেশকে পুনর্গঠনের কাজে হাত দেন বঙ্গবন্ধু। মাত্র সাড়ে তিনবছরেই তার নেতৃত্বাধীন সরকার সময়োপযোগী বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে শুরু করে।

প্রথমভাগে পুনর্বাসন ও পুনর্গঠন এবং দ্বিতীয় ভাগে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের দিকে নজর  দেন বঙ্গবন্ধু। এরই মধ্যে বাংলায় সোনার ফসল ফলতে শুরু করে, কারখানার চাকা ঘুরতে শুরু করেছে। ঠিক তখনই স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। যা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য।

ওই সময় তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। এরপর শুরু হয় দেশে আওয়ামী লীগ কর্মীদের ওপর জুলুম-নির্যাতন। এর মাঝে দলে  দেখা দেয় কোন্দল; নেতৃত্ব শূন্যের কারণে তৃণমূল থেকে শুরু করে কেন্দ্র পর্যন্ত কর্মীদের মাঝে হতাশা ছড়িয়ে পড়ে। আর দলটির বিরুদ্ধে প্রচার-প্রচারণাও ছিল বেশি।

১৯৮০ সাল পর্যন্ত প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগ বা বঙ্গবন্ধুর নাম নেয়া অলিখিতভাবে নিষিদ্ধই ছিল। ফলে এসব বাঁধা প্রতিহত করে রাজনীতির মাঠে ঘুরে দাঁড়ানো মোটেও সহজ ছিলো না দলটির জন্য। এমন প্রেক্ষাপটে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তিনি দলের হাল ধরলেন। ঘাতকেরা মনে করেছিল, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সব সদস্যকে হত্যার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

আসলে জনগণের সংগঠনের যে মৃত্যু নেই! প্রবাসে প্রাচীন সংগঠনটির সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে শেখ হাসিনা যেন আওয়ামী লীগের নবজন্ম দেন। দলীয় সভাপতি হিসেবে দেশে ফিরে কয়েকভাগে বিভক্ত আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। তাঁর ধীশক্তি, দৃঢ়তা, লক্ষ্য স্থিরে বিচক্ষণতা, সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতা আওয়ামী লীগকে বর্তমান অবস্থায় নিয়ে এসেছে।

আশির দশকে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক ভূমিকা এ দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একটি মাইলফলক। নানা সঙ্কটের পর ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনেও বিপুল ভোটে জয়ী হয় মুক্তিযুদ্ধের  নেতৃত্বদানকারী দলটি। এটি সম্ভব হয় জাতির প্রতি আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার আর দায়বদ্ধতার কারণে।

এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। তার উদ্যোগের ফলেই অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোলমডেল। আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করেছি। বর্তমানে দেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যা বিশ্বাস করেন, পিতার মতো তাই-ই তিনি বলেন এবং বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেন। সাম্প্রতিক সময়ে স্বপ্নের পদ্মা সেতু এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ। বঙ্গবন্ধুÑআওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত বাংলাদেশে পরিণত হবো, ইনশাআল্লাহ| 

জাতির পিতা আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছেন, স্বপ্ন দেখেছিলেন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার। কিন্তু তা তিনি করে যেতে পারেননি। তাঁর কন্যা সেই কাজটি দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে করে চলেছেন। আমরা আশা করি- তাঁর নেতৃত্বেই সৃজনশীল, দক্ষ ও যোগ্য নেতারা অতীতের মতো আগামী দিনেও আওয়ামী লীগে আলো ছড়াবে; যে আলো ছড়িয়ে পড়বে সবুজ-শ্যামল বাংলার ৫৬ হাজার বর্গমাইল পেরিয়ে বিশ্বজুড়ে।

লেখক: উপাচার্য, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৭ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে