শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০২২

আওয়ামী লীগ ও গণ-মানুষের ইচ্ছাপূরণ

অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগ ও গণ-মানুষের ইচ্ছাপূরণ

প্রতিষ্ঠার পর নানা চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে আজকের অবস্থানে এসেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিয়মতান্ত্রিক পথে আন্দোলন-সংগ্রাম করে গণ-মানুষের অধিকার আদায় করেছে দলটি। এনে দিয়েছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত এ দেশের স্বাধীনতা। স্বাধীন বাংলাদেশ তথা এদেশের ইতিহাসে ‘আওয়ামী লীগ’ একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে রেখেছে। সেক্ষেত্রে বলা যায়, বঙ্গবন্ধু যেমন বাংলাদেশের সমার্থক, তেমনই আওয়ামী লীগও পরস্পর পরস্পরের অনুষঙ্গ।

১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে আপামর বাঙালি জাতি যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। শত্রুমুক্ত করে জন্মভূমি, অর্জিত হয় বহুল কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা, স্বতন্ত্র জাতিসত্তা। যে আওয়ামী লীগের হাত ধরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা এসেছে, সেই দলটির নেতৃত্বেই অর্থনৈতিক মুক্তি তথা সমৃদ্ধ দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে প্রিয় জন্মভূমি। 

বর্তমানে যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নানা সংগ্রাম ও সাফল্যের হাত ধরে এ বছরের ২৩ জুন (বৃহস্পতিবার) আওয়ামী লীগ ৭৪-এ পড়েছে। নতুন দিন, নতুন চিন্তা, নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়। দেশব্যাপী নেতা-কর্মীদের উদ্বুদ্ধ করতে  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রতিবছরই নানা অনুষ্ঠান মালার আয়োজন করে ঐতিহ্যবাহী এ রাজনৈতিক দলটি।

আওয়ামী লীগ একযুগের বেশি সময় ধরে টানা ক্ষমতায়। এরই মধ্যে ‘উন্নয়নের মহাসড়কে’ অবস্থান করছে বাংলাদেশ। বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত দশ-বার বছরে বাংলাদেশে যে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে তা আর থামানো যাবে না। অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতির দিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ।

এই সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও দূরদর্শিতায় দেশে বাস্তবায়িত হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। ২৫ জুন সেতু যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। এতে দক্ষিণবঙ্গে অর্থনৈতিক চিত্র তথা দেশের অর্থ মানুষের এরই মধ্যে দেশজুড়ে অবকাঠামোগত নানা উন্নয়ন হয়েছে। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম ও রাজধানী ঢাকাতেও রাস্তাঘাটের উন্নয়নসহ অবকাঠামো নির্মাণের কর্মযজ্ঞ চলছে। এর মধ্যে মেট্রোরেল, বিআরটি উল্লেখযোগ্য।

পদ্মা সেতুর কারণে শুধু দক্ষিণবঙ্গ-ই নয়, বদলে যাবে পুরো দেশের অর্থনৈতিক চিত্র। এই সেতু দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার যোগাযোগ, বাণিজ্য, পর্যটনসহ নানা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। ঢাকার আশপাশে নদ-নদী রক্ষা করে পরিবেশের সৌন্দর্য রক্ষায়ও চলছে নানাবিধ কর্মকাণ্ড। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণকাজ কোনো সহজ কাজ ছিল না। কিন্তু তা করে বিশ্বকে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেখিয়ে দিচ্ছেন যে, বাংলাদেশ পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার ফ্রেমওয়ার্ক দিয়েছেন। দিয়েছেন শত-বর্ষব্যাপী ডেল্টা প্ল্যান।

‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এখন বাস্তব। এগিয়ে চলেছে দেশ। ইন্টারনেট অব থিংসকে কাজে লাগিয়ে আসন্ন চতুর্থ শিল্প-বিপ্লবের প্রস্তুতি নিতে এরই মধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্লাস অনলাইনে নেয়া হয়। অনেক প্রয়োজনীয় কাজ করা হচ্ছে ভার্চুয়ালি। গড়ে উঠছে হাই টেক পার্ক। শিল্পসমৃদ্ধ দেশ গড়ে তুলতে জোর দেয়া হচ্ছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে।

মূলত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরই দেশে জনকল্যাণমুখী নানা উদ্যোগ নেয়া হয়। এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নের ফলেই সারা বিশ্বের কাছে ইতোমধ্যে প্রাকৃতিক দুর্যোগের নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবহার এবং দারিদ্র্য দূরীকরণে এর ভূমিকা, জনবহুল দেশে নির্বাচন পরিচালনায় স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুতা আনয়ন, বৃক্ষরোপণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকের ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভৃতি ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ।

৩০ লক্ষ শহীদের প্রাণ, লক্ষ-লক্ষ মা-বোনের অশ্রু, সম্ভ্রম ও রক্তের বিনিময়ে জন্ম নেয়া এই বাংলাদেশকে আজকের অবস্থানে আসতে অতিক্রম করতে হয়েছে হাজারো প্রতিবন্ধকতা। যুদ্ধ বিধ্বস্ত, প্রায় সর্বক্ষেত্রে অবকাঠামোবিহীন সেদিনের সেই সদ্যজাত জাতির অর্জনের পরিসংখ্যানও অপ্রতুল নয়।

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) ৮টি লক্ষ্যের মধ্যে শিক্ষা, শিশুমৃত্যুহার কমানো এবং দারিদ্র্য হ্রাসকরণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে বয়সে পঞ্চাশে অবস্থান করা বাংলাদেশ। যার অবদান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার নেতৃত্বাধীন দল আওয়ামী লীগের।

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বকে চমকে দেবার মতো সাফল্য আছে বাংলাদেশের। বিশেষত শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার এবং জন্মহার কমানো, গরিব মানুষের জন্য শৌচাগার ও স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান এবং শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম অন্যতম।

আর তা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসামান্য ও যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। আসন্ন চতুর্থ শিল্প-বিপ্লবেও বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ রয়েছে। আমাদের রয়েছে আটকোটি তরুণ, যাদের বেশির ভাগের বয়স ১৫ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। তাদের দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে পারলেই কেবল তা সম্ভব। তাদের দক্ষ করার পাশাপাশি উদ্যোক্তাও হতে হবে। যারা সমৃদ্ধ বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে।

একটি দেশের উন্নয়নের অন্যতম পূর্ব শর্ত স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ, যা বাংলাদেশে বিরাজ করছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্ব বিনিয়োগেরও অন্যতম কেন্দ্র। এখানে রয়েছে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল, তৈরি করা হচ্ছে হাইটেক পার্ক।

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষার ক্ষেত্রেও রয়েছে আওয়ামী লীগের অবদান। এক্ষেত্রে সংগ্রাম ও ঐতিহ্যের অধিকারী রাজনৈতিক দলটির ভূমিকা প্রশংসনীয়। জাতি যখনই  কোনো ক্রান্তিকালে পতিত হয়েছে, তখনই মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগ। করোনাকালে সর্বস্ব দিয়ে দেশজুড়ে মানুষের পাশে ত্রাণ কিংবা অন্যান্য সহযোগিতা নিয়ে পাশে ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। বর্তমানে সিলেট বিভাগের সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ছাড়াও নেত্রকোনায় বন্যা পরিস্থিতিতে দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগ।

১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতা অস্ত যায়। এর প্রায় ১৯২ বছর পর একই দিনে ঢাকার টিকাটুলির রোজ গার্ডেন প্যালেসে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’। যার সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক হন শামসুল হক। বঙ্গবন্ধু তখন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হন। ১৯৫২ সালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান তিনি।

বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ভাবনা ও চিন্তার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায় তার রচিত ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’ বই দুটিতে। জাতীয় ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও  অমূল্য এই গ্রন্থে অনেক অজানা কথা আমরা জানতে পেরেছি। আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা তোফায়েল আহমেদ তার ‘আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক একটি লেখায় তিনি লিখেছেন, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরই বঙ্গবন্ধু হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করেন, ‘এই পাকিস্তান বাঙালির জন্য হয়নি। একদিন বাংলার ভাগ্যনিয়ন্তা বাঙালিদেরই হতে হবে।’

সেই উদ্দেশ্যে ১৯৪৮ সালে মোগলটুলিতে ‘ওয়ার্কার্স ক্যাম্প’ নামে সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। যার মূল আলোচ্য বিষয় ছিল ‘গণ-বিচ্ছিন্ন নেতৃত্বের স্থলে জন-সম্পৃক্ত নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা’ করে গণ-মানুষের অসাম্প্রদায়িক দল গঠন।

এই লক্ষ্য সামনে রেখে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার আগে ’৪৮-এর ৪ জানুয়ারি ‘ছাত্রলীগ’ গড়ে তোলেন বঙ্গবন্ধু। ‘ছাত্রলীগ’ ও ‘আওয়ামী লীগ’ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে মহান ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের বীজ রোপিত হয়। সূচিত হয় রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের। ’৪৯-এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিম্ন বেতনভোগী কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া আদায়ের সংগ্রাম সংগঠিত করার কারণে ১৯ এপ্রিল বঙ্গবন্ধুকে প্রথমে কারারুদ্ধ করা হয়।

পরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাকে বহিষ্কার করে শর্ত দেয় যে, যদি তিনি বন্ড দিতে সম্মত থাকেন তবে ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেয়া হবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অন্যায় সিদ্ধান্তের কাছে নতি স্বীকার করেননি।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী-তে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘‘সকলেই একমত হয়ে নতুন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান গঠন করলেন; তার নাম দেয়া হল ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, জনাব শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক এবং আমাকে করা হল জয়েন্ট সেক্রেটারি। খবরের কাগজে দেখলাম, আমার নামের পাশে লেখা আছে ‘নিরাপত্তা বন্দী’।” (সূত্র: অসমাপ্ত আত্মজীবনী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান)।

ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ-এর মাঝে ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ছয় দফাসহ সব সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক আন্দোলনে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

এদিকে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে বিজয়ের পর ১৯৫৫ এর কাউন্সিলে দলের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেয়া হয়। বাংলাদেশে স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর থেকে প্রবাসী সরকারের সব কাগজপত্রে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’ নাম ব্যবহার হতে শুরু করে। এভাবে জনগণের পাশে থেকে গণ-মানুষের দলে পরিণত হতে থাকে দলটি।

মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে অর্জিত হয় স্বাধীনতা।  পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্তি পেয়ে এর মাঝে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত একটি নবীন দেশকে পুনর্গঠনের কাজে হাত দেন বঙ্গবন্ধু। মাত্র সাড়ে তিনবছরেই তার নেতৃত্বাধীন সরকার সময়োপযোগী বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে শুরু করে।

প্রথমভাগে পুনর্বাসন ও পুনর্গঠন এবং দ্বিতীয় ভাগে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের দিকে নজর  দেন বঙ্গবন্ধু। এরই মধ্যে বাংলায় সোনার ফসল ফলতে শুরু করে, কারখানার চাকা ঘুরতে শুরু করেছে। ঠিক তখনই স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। যা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য।

ওই সময় তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। এরপর শুরু হয় দেশে আওয়ামী লীগ কর্মীদের ওপর জুলুম-নির্যাতন। এর মাঝে দলে  দেখা দেয় কোন্দল; নেতৃত্ব শূন্যের কারণে তৃণমূল থেকে শুরু করে কেন্দ্র পর্যন্ত কর্মীদের মাঝে হতাশা ছড়িয়ে পড়ে। আর দলটির বিরুদ্ধে প্রচার-প্রচারণাও ছিল বেশি।

১৯৮০ সাল পর্যন্ত প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগ বা বঙ্গবন্ধুর নাম নেয়া অলিখিতভাবে নিষিদ্ধই ছিল। ফলে এসব বাঁধা প্রতিহত করে রাজনীতির মাঠে ঘুরে দাঁড়ানো মোটেও সহজ ছিলো না দলটির জন্য। এমন প্রেক্ষাপটে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তিনি দলের হাল ধরলেন। ঘাতকেরা মনে করেছিল, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সব সদস্যকে হত্যার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

আসলে জনগণের সংগঠনের যে মৃত্যু নেই! প্রবাসে প্রাচীন সংগঠনটির সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে শেখ হাসিনা যেন আওয়ামী লীগের নবজন্ম দেন। দলীয় সভাপতি হিসেবে দেশে ফিরে কয়েকভাগে বিভক্ত আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। তাঁর ধীশক্তি, দৃঢ়তা, লক্ষ্য স্থিরে বিচক্ষণতা, সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতা আওয়ামী লীগকে বর্তমান অবস্থায় নিয়ে এসেছে।

আশির দশকে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক ভূমিকা এ দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একটি মাইলফলক। নানা সঙ্কটের পর ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনেও বিপুল ভোটে জয়ী হয় মুক্তিযুদ্ধের  নেতৃত্বদানকারী দলটি। এটি সম্ভব হয় জাতির প্রতি আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার আর দায়বদ্ধতার কারণে।

এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। তার উদ্যোগের ফলেই অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোলমডেল। আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করেছি। বর্তমানে দেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যা বিশ্বাস করেন, পিতার মতো তাই-ই তিনি বলেন এবং বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেন। সাম্প্রতিক সময়ে স্বপ্নের পদ্মা সেতু এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ। বঙ্গবন্ধুÑআওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত বাংলাদেশে পরিণত হবো, ইনশাআল্লাহ| 

জাতির পিতা আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছেন, স্বপ্ন দেখেছিলেন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার। কিন্তু তা তিনি করে যেতে পারেননি। তাঁর কন্যা সেই কাজটি দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে করে চলেছেন। আমরা আশা করি- তাঁর নেতৃত্বেই সৃজনশীল, দক্ষ ও যোগ্য নেতারা অতীতের মতো আগামী দিনেও আওয়ামী লীগে আলো ছড়াবে; যে আলো ছড়িয়ে পড়বে সবুজ-শ্যামল বাংলার ৫৬ হাজার বর্গমাইল পেরিয়ে বিশ্বজুড়ে।

লেখক: উপাচার্য, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে