শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২

জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে কি বার্তা দিল?

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে কি বার্তা দিল?

দু’টি গুরুত্বপূর্ণ সামিট হয়ে গেল। একটা জি-৭ এর ২৬-২৮ জুন জার্মানের বাভারিয়ায়। যার প্রধান বিষয় ছিল নিরাপদ বিশ্ব, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্য ও সামরিক জোটের শক্তি বৃদ্ধি প্রভৃতি। অন্যটি ন্যাটো’র ২৯-৩০ জুন স্পেনের মাদ্রিদে। যার মূল বিষয় ছিল ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তা, রাশিয়া-চীনকে মোকাবেলা করা, সামরিক ব্যায় বৃদ্ধি ও ন্যাটোর সম্প্রসারণ। শিল্পন্নোত ৭ দেশের জোট জি-৭ এবং ৩০টি দেশের সামারিক নিরাপত্তার জোট ন্যাটো। 

বছর দুই ভয়ংকর করোনায় সমগ্র বিশ্বই আতঙ্কে কুকড়ে ছিল। সে বিপদ অনেকটা কমলেও এখনো শেষ হয়ে যায়নি। বিশ্বের সকল দেশই সে দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সেটা কাটিয়ে উঠতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। এ সংঘাত দু’দেশের মধ্যে হলেও তার প্রভাব বিশ্বের সর্বত্রই পরেছে। বিশ্বে সামরিক ও রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরী করেছে। এবং তা সহসাই বৃদ্ধিবৈ কমার কোন সম্ভবনা নেই। এই পরিস্থিতি স্নায়ুযুদ্ধের এক ভিন্ন যুগের সূচনা করেছে। সেটার পরিষ্কার বার্তা পাওয়া গেল এই জি-৭ ও ন্যাটো’র সম্মেলনের মধ্যদিয়ে। কি আলাপ হলো সেখানে? 

১। সে আলাপের একটি প্রধান এজেন্ডা ছিল অপ্রতিরোধ্য চীনকে ঠেকানো। তাদের অভিযোগ চীন দরিদ্র ও উন্নয়নশীলতে দেশগুলোতে উন্নয়নের নামে তাদের ঋণের জালে আটকে ফেলছে এবং এরা চীনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। সেখান থেকে তাদের উদ্ধার করতে হবে। সে কারণে, জি-৭ এর এই পরিকল্পনায় চীনের মাল্টিট্রিলিয়ন ডলারের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্প ঠেকাতে উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো খাতে অর্থায়নে- পাঁচ বছরে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল গঠন করা হয়। এবং চীনের পাল্টা ‘পার্টনারশিপ ফর গ্লোব্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট’ প্রকল্প ঘোষণা করা হয়।

২। রাশিয়া বিশ্ব স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। তাকে ঠেকাতে তাদের সামারিক শক্তি-সক্ষমতা, অস্ত্র মজুত ও সৈন্য সমাবেশ অনেক বাড়াতে হবে। সেক্ষেত্রে ২০২৪ সালের মধ্যে এই দেশগুলোকে সামরিক খাতে তাদের জিডিপি’র কমপক্ষে ২ শতাংশ বরাদ্দ করতে হবে। 

৩। জি-৭ সম্মেলনে ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি জেলেনস্ক্রি বলেন, সামরিক সহায়তার পাশাপাশি প্রতিমাসে তাদের ৫ বিলিয়ন ডলার করে প্রয়োজন হবে। সামরিক সহায়তার সাথে এই সহযোগিতাও নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, যুদ্ধে পরাজিত হলে পুরো ইউরোপ রাশিয়ার থাবার মুখে পড়বে। এই শীত মৌসুমের পূর্বেই যুদ্ধ শেষ করার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। ইউক্রেনের বিষয়ে ন্যাটো, জি-৭কে গুরুত্ব দিতে হবে।

৪। জি-৭ বৈঠকে নেতৃবৃন্দ ইউক্রেন যুদ্ধে তাদের সহযোগিতা জোড়দার করার অঙ্গীকার করেন। এবং রাশিয়ার উপর কঠোর অবরোধের মাধ্যমে তাকে চাপে রাখার কৌশলের কথা ঘোষণা করেন। 

৫। রাশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোতে ন্যাটো’র সৈন্য সংখ্যা দশগুন বাড়াবে। ৪০ হাজার থেকে সে সংখ্যা তিন লক্ষাধিক করা হবে। ২০১৪তে যা ছিল ১৩ হাজার। জোটের মহাসচিব ইয়েন্স স্টেfলটেনবার্গ বলেন, ‘যুদ্ধের জন্য ন্যাটো সর্বদা প্রস্তুত। ইউক্রেন যুদ্ধের পর লাতভিয়া, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া ও পোল্যান্ডে ন্যাটোর সৈন্যদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতিতে রাখা হয়েছে। মাদ্রিদে বাইডেন বলেন, পুরো ইউরোপের স্থল-সমুদ্র-আকাশ জুড়ে আমেরিকার সেনা উপস্থিতি বাড়ানো হবে।

৬। রাশিয়ার লাগেয়া রাষ্ট্র ফিনল্যান্ড ও সুইডেনকে ন্যাটো’র সদস্য করার প্রক্রিয়া মাধ্যমে এর সম্প্রসারণ ঘটানোর সিদ্ধান্ত। 

৭। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ বা বিরতির কোন সিদ্ধান্ত-পরিকল্পনা-তাগিদ ছাড়াই বৈঠকগুলো শেষ হয়। 

সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির পর থেকেই ন্যাটোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ন্যাটোকে এখন আর নিছক একটি সামরিক জোট বলতে নারাজ অনেকে। একে অনেকে রাজনৈতিক জোটও বলে থাকেন। জাপান ছাড়া জি-৭ এর সকল রাষ্ট্রই ন্যাটোর প্রধান শক্তি ও নিয়ন্ত্রক। তাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থের রক্ষক হচ্ছে ন্যাটো। সে কারণে জি-৭ ও ন্যাটোর আলোচনা আজ অভিন্ন।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্বে খাদ্য-পণ্য সংকট ও ভয়াবহ মূল্যস্ফীতি তৈরী হয়েছে। এ রকম একটা পরিস্থিতিতে চীনের বিরুদ্ধে জি-৭ এর উদ্যোগ-পরিকল্পনা বিশ্ব রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কতটা স্থিতিশীল করবে, সে প্রশ্ন সঙ্গত। চীনের সুলভ পণ্য না থাকলে বিশ্ব পরিস্থিতি ভয়াবহ হতো। রাশিয়ার বিরুদ্ধে অবরোধে বিশ্বে যে অবস্থা হয়েছে, চীনকে ঘিরে এমন দেশে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো। পণ্য সংকট, মূল্যবৃদ্ধি ও যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বেলজিয়াম, ব্রিটেন, স্পেন, জার্মানসহ ইউরোপের দেশে দেশে নিত্যদিন মিছিল-বিক্ষোভ হচ্ছে। তবে সেটা হলে পরিস্থিতি বিক্ষোভে আটকে থাকবে না আরো ভয়াবহ হবে। 

উত্তর কোরিয়া, ইরান, আফগান, ভেনিজুয়েলা, কিউবার বিরুদ্ধে অবরোধ দিয়ে রাশিয়াকেও সে পাল্লায় তোলা হয়েছিল। তার প্রভাব-পরিণতি কি হলো? রাশিয়া পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে বা নেয়ার ক্ষমতা-সামর্থ রাখে সে বিবেচনা না থাকা পশ্চিমা নেতৃত্বের বিচক্ষনতা ও দূরদর্শিতার অভাব। তাদের প্রচেষ্টা রাশিয়াকে দমাতে পারেনি বরং আরো ক্ষিপ্র করেছে। ইউক্রেনের প্রায় ৩০ ভাগ ভূমি তাদের দখলে চলে গেছে।   

জার্মান শীতে গ্যাস রেশনিং ব্যবস্থা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে থাকা ইউরোপের দেশগুলো তাদের সংকট মেটাতে কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো চালুর কথা বলছে। পরমানু বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মেয়াদ বাড়িয়ে নিচ্ছে। জাপানের ফুকুশিমার পারমানবিক বিপর্যয়ের পর পর্যায়ক্রমে পারমানবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা করা হয়েছিল, সেখান থেকেও সরে আসার কথা হচ্ছে। 

ধনী দেশগুলোর পক্ষ থেকে দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তনে যে ক্ষতির স্বীকার হয়েছে, সে কারণে ২০২০ সালের মধ্যে তাদের ১০০ বিলিয়ন ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। সে প্রতিশ্রুতি রক্ষা হয়নি। কার্বণ নিঃসরণের পূর্বের অঙ্গীকারও পুরণ হয়নি। গত বছর গ্লাসগোতে ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ১.৫% কমানো এবং ২০৫০ সালের মধ্যে তা শূণ্যের কোঠায় নিয়ে আসার যে অঙ্গীকার করা হয়েছিল, সে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না।  অথচ রাশিয়াকে শায়েস্তা করাতে ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থ ঢালতে তাদের অর্থের অভাব হচ্ছে না। চীনকে ঠেকাতে বিশাল তহবিল গঠন করা হয়েছে। অথচ প্রাণ-প্রকৃতি-জলবায়ু রক্ষার তহবিলে টান পড়ছে।  

ইউরোপে শীত জেকে বসতে ক’মাস বাকি। পরিস্থিতি বলছে, শীতের আগে যুদ্ধ শেষ হচ্ছে না। সে সময় গ্যাস সংকট আরো তীব্র হবে। মূল্যবৃদ্ধির আরেক ধাক্কা আসবে, পরিস্থিতি আরো জটিল হবে। এ পরিস্থিতিতে সদ্য সমাপ্ত জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে শান্ত করতে কোন বার্তা দিতে পারেনি বরং উত্তপ্ত করেছে। বিশ্ব সামরিক ও রাজনৈতিক বলয়ে নয়া মেরুকরণকে স্পষ্ট করেছে। জি-৭ বনাম চীন-রাশিয়ার দ্বন্দ্ব ভবিষ্যত বিশ্ব রাজনীতির গতি-প্রকৃতি কি হবে তা সময়ই বলবে।     

লেখক: গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়