শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২

জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে কি বার্তা দিল?

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে কি বার্তা দিল?

দু’টি গুরুত্বপূর্ণ সামিট হয়ে গেল। একটা জি-৭ এর ২৬-২৮ জুন জার্মানের বাভারিয়ায়। যার প্রধান বিষয় ছিল নিরাপদ বিশ্ব, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্য ও সামরিক জোটের শক্তি বৃদ্ধি প্রভৃতি। অন্যটি ন্যাটো’র ২৯-৩০ জুন স্পেনের মাদ্রিদে। যার মূল বিষয় ছিল ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তা, রাশিয়া-চীনকে মোকাবেলা করা, সামরিক ব্যায় বৃদ্ধি ও ন্যাটোর সম্প্রসারণ। শিল্পন্নোত ৭ দেশের জোট জি-৭ এবং ৩০টি দেশের সামারিক নিরাপত্তার জোট ন্যাটো। 

বছর দুই ভয়ংকর করোনায় সমগ্র বিশ্বই আতঙ্কে কুকড়ে ছিল। সে বিপদ অনেকটা কমলেও এখনো শেষ হয়ে যায়নি। বিশ্বের সকল দেশই সে দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সেটা কাটিয়ে উঠতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। এ সংঘাত দু’দেশের মধ্যে হলেও তার প্রভাব বিশ্বের সর্বত্রই পরেছে। বিশ্বে সামরিক ও রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরী করেছে। এবং তা সহসাই বৃদ্ধিবৈ কমার কোন সম্ভবনা নেই। এই পরিস্থিতি স্নায়ুযুদ্ধের এক ভিন্ন যুগের সূচনা করেছে। সেটার পরিষ্কার বার্তা পাওয়া গেল এই জি-৭ ও ন্যাটো’র সম্মেলনের মধ্যদিয়ে। কি আলাপ হলো সেখানে? 

১। সে আলাপের একটি প্রধান এজেন্ডা ছিল অপ্রতিরোধ্য চীনকে ঠেকানো। তাদের অভিযোগ চীন দরিদ্র ও উন্নয়নশীলতে দেশগুলোতে উন্নয়নের নামে তাদের ঋণের জালে আটকে ফেলছে এবং এরা চীনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। সেখান থেকে তাদের উদ্ধার করতে হবে। সে কারণে, জি-৭ এর এই পরিকল্পনায় চীনের মাল্টিট্রিলিয়ন ডলারের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্প ঠেকাতে উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো খাতে অর্থায়নে- পাঁচ বছরে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল গঠন করা হয়। এবং চীনের পাল্টা ‘পার্টনারশিপ ফর গ্লোব্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট’ প্রকল্প ঘোষণা করা হয়।

২। রাশিয়া বিশ্ব স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। তাকে ঠেকাতে তাদের সামারিক শক্তি-সক্ষমতা, অস্ত্র মজুত ও সৈন্য সমাবেশ অনেক বাড়াতে হবে। সেক্ষেত্রে ২০২৪ সালের মধ্যে এই দেশগুলোকে সামরিক খাতে তাদের জিডিপি’র কমপক্ষে ২ শতাংশ বরাদ্দ করতে হবে। 

৩। জি-৭ সম্মেলনে ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি জেলেনস্ক্রি বলেন, সামরিক সহায়তার পাশাপাশি প্রতিমাসে তাদের ৫ বিলিয়ন ডলার করে প্রয়োজন হবে। সামরিক সহায়তার সাথে এই সহযোগিতাও নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, যুদ্ধে পরাজিত হলে পুরো ইউরোপ রাশিয়ার থাবার মুখে পড়বে। এই শীত মৌসুমের পূর্বেই যুদ্ধ শেষ করার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। ইউক্রেনের বিষয়ে ন্যাটো, জি-৭কে গুরুত্ব দিতে হবে।

৪। জি-৭ বৈঠকে নেতৃবৃন্দ ইউক্রেন যুদ্ধে তাদের সহযোগিতা জোড়দার করার অঙ্গীকার করেন। এবং রাশিয়ার উপর কঠোর অবরোধের মাধ্যমে তাকে চাপে রাখার কৌশলের কথা ঘোষণা করেন। 

৫। রাশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোতে ন্যাটো’র সৈন্য সংখ্যা দশগুন বাড়াবে। ৪০ হাজার থেকে সে সংখ্যা তিন লক্ষাধিক করা হবে। ২০১৪তে যা ছিল ১৩ হাজার। জোটের মহাসচিব ইয়েন্স স্টেfলটেনবার্গ বলেন, ‘যুদ্ধের জন্য ন্যাটো সর্বদা প্রস্তুত। ইউক্রেন যুদ্ধের পর লাতভিয়া, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া ও পোল্যান্ডে ন্যাটোর সৈন্যদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতিতে রাখা হয়েছে। মাদ্রিদে বাইডেন বলেন, পুরো ইউরোপের স্থল-সমুদ্র-আকাশ জুড়ে আমেরিকার সেনা উপস্থিতি বাড়ানো হবে।

৬। রাশিয়ার লাগেয়া রাষ্ট্র ফিনল্যান্ড ও সুইডেনকে ন্যাটো’র সদস্য করার প্রক্রিয়া মাধ্যমে এর সম্প্রসারণ ঘটানোর সিদ্ধান্ত। 

৭। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ বা বিরতির কোন সিদ্ধান্ত-পরিকল্পনা-তাগিদ ছাড়াই বৈঠকগুলো শেষ হয়। 

সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির পর থেকেই ন্যাটোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ন্যাটোকে এখন আর নিছক একটি সামরিক জোট বলতে নারাজ অনেকে। একে অনেকে রাজনৈতিক জোটও বলে থাকেন। জাপান ছাড়া জি-৭ এর সকল রাষ্ট্রই ন্যাটোর প্রধান শক্তি ও নিয়ন্ত্রক। তাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থের রক্ষক হচ্ছে ন্যাটো। সে কারণে জি-৭ ও ন্যাটোর আলোচনা আজ অভিন্ন।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্বে খাদ্য-পণ্য সংকট ও ভয়াবহ মূল্যস্ফীতি তৈরী হয়েছে। এ রকম একটা পরিস্থিতিতে চীনের বিরুদ্ধে জি-৭ এর উদ্যোগ-পরিকল্পনা বিশ্ব রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কতটা স্থিতিশীল করবে, সে প্রশ্ন সঙ্গত। চীনের সুলভ পণ্য না থাকলে বিশ্ব পরিস্থিতি ভয়াবহ হতো। রাশিয়ার বিরুদ্ধে অবরোধে বিশ্বে যে অবস্থা হয়েছে, চীনকে ঘিরে এমন দেশে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো। পণ্য সংকট, মূল্যবৃদ্ধি ও যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বেলজিয়াম, ব্রিটেন, স্পেন, জার্মানসহ ইউরোপের দেশে দেশে নিত্যদিন মিছিল-বিক্ষোভ হচ্ছে। তবে সেটা হলে পরিস্থিতি বিক্ষোভে আটকে থাকবে না আরো ভয়াবহ হবে। 

উত্তর কোরিয়া, ইরান, আফগান, ভেনিজুয়েলা, কিউবার বিরুদ্ধে অবরোধ দিয়ে রাশিয়াকেও সে পাল্লায় তোলা হয়েছিল। তার প্রভাব-পরিণতি কি হলো? রাশিয়া পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে বা নেয়ার ক্ষমতা-সামর্থ রাখে সে বিবেচনা না থাকা পশ্চিমা নেতৃত্বের বিচক্ষনতা ও দূরদর্শিতার অভাব। তাদের প্রচেষ্টা রাশিয়াকে দমাতে পারেনি বরং আরো ক্ষিপ্র করেছে। ইউক্রেনের প্রায় ৩০ ভাগ ভূমি তাদের দখলে চলে গেছে।   

জার্মান শীতে গ্যাস রেশনিং ব্যবস্থা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে থাকা ইউরোপের দেশগুলো তাদের সংকট মেটাতে কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো চালুর কথা বলছে। পরমানু বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মেয়াদ বাড়িয়ে নিচ্ছে। জাপানের ফুকুশিমার পারমানবিক বিপর্যয়ের পর পর্যায়ক্রমে পারমানবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা করা হয়েছিল, সেখান থেকেও সরে আসার কথা হচ্ছে। 

ধনী দেশগুলোর পক্ষ থেকে দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তনে যে ক্ষতির স্বীকার হয়েছে, সে কারণে ২০২০ সালের মধ্যে তাদের ১০০ বিলিয়ন ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। সে প্রতিশ্রুতি রক্ষা হয়নি। কার্বণ নিঃসরণের পূর্বের অঙ্গীকারও পুরণ হয়নি। গত বছর গ্লাসগোতে ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ১.৫% কমানো এবং ২০৫০ সালের মধ্যে তা শূণ্যের কোঠায় নিয়ে আসার যে অঙ্গীকার করা হয়েছিল, সে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না।  অথচ রাশিয়াকে শায়েস্তা করাতে ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থ ঢালতে তাদের অর্থের অভাব হচ্ছে না। চীনকে ঠেকাতে বিশাল তহবিল গঠন করা হয়েছে। অথচ প্রাণ-প্রকৃতি-জলবায়ু রক্ষার তহবিলে টান পড়ছে।  

ইউরোপে শীত জেকে বসতে ক’মাস বাকি। পরিস্থিতি বলছে, শীতের আগে যুদ্ধ শেষ হচ্ছে না। সে সময় গ্যাস সংকট আরো তীব্র হবে। মূল্যবৃদ্ধির আরেক ধাক্কা আসবে, পরিস্থিতি আরো জটিল হবে। এ পরিস্থিতিতে সদ্য সমাপ্ত জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে শান্ত করতে কোন বার্তা দিতে পারেনি বরং উত্তপ্ত করেছে। বিশ্ব সামরিক ও রাজনৈতিক বলয়ে নয়া মেরুকরণকে স্পষ্ট করেছে। জি-৭ বনাম চীন-রাশিয়ার দ্বন্দ্ব ভবিষ্যত বিশ্ব রাজনীতির গতি-প্রকৃতি কি হবে তা সময়ই বলবে।     

লেখক: গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে