শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০০, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০২২

জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় বাংলাদেশের পাশে ভারত

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় বাংলাদেশের পাশে ভারত

বিশ্বব্যাপী চলমান জ্বালানি সংকটে হু হু করে বাড়ছে তেল-গ্যাসের দাম, যার প্রভাবে ঘাটতি দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহে। গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির ফলে ঘরবাড়ি ও শিল্পে বিদ্যুৎ সরবরাহে খরচ বেড়েছে অনেক যা মূল্যস্ফীতির চাপ আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে। এর ফলে গোটা বিশ্বে জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে যার আঁচ পড়ছে সবদেশেই। ইতোমধ্যে আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশে দেখা দিয়েছে গণবিক্ষোভ। 

ইউরোপ আমেরিকার দেশসমূহও জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে, নিচ্ছে নানামুখী পদক্ষেপ। বাংলাদেশও এর বাইরে না, জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। সারাদেশে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং করা বা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে সপ্তাহে একদিন পেট্রোল পাম্প বন্ধ রাখা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জ্বালানি তেল ও গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে জ্বালানি সাশ্রয়ে লক্ষ্যে বাংলাদেশের সরকার এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে। অবস্থা যখন বেগতিক, জ্বালানি সংকটে যখন টালমাটাল অবস্থা তখন আবারো বিপদে বন্ধুর ন্যায় সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে প্রতিবেশি রাষ্ট্র ভারত। সংকট নিরসনে ভারত থেকে আনা হয়েছে ২৫ লাখ লিটার জ্বালানি তেল। চলমান জ্বালানি সংকট নিরসনে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অকটেন পেট্রোলসহ বিভিন্ন জ্বালানি পণ্যের কাঁচামাল ন্যাপথা আমদানি করা হয়েছে। ১৯শ’ মেট্রিক টন ন্যাপথা রূপান্তর করে ২৫ লাখ লিটার জ্বালানি তেল উৎপন্ন করা হবে। এ ন্যাপথা পরিশোধিত হওয়ার পর ৮০ শতাংশ অকটেন, ৫ শতাংশ পেট্রোল ও ৭ শতাংশ কোরোসিন উৎপাদিত হবে। যা দেশের চলমান জ্বালানি সংকট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হওয়ায় পর থেকেই বিশ্বব্যাপী শুরু হয়েছে জ্বালানি তেল সঙ্কট। সঙ্কটের কারণে অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও ইতোমধ্যেই তেলচালিত বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।  প্রতিবন্ধকতা শুরু হয়েছে জ্বালানি তেল আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রেও। কিন্তু ভারত-বাংলাদেশ সকল সঙ্কট উপেক্ষা করে তেল আমদানির এই পুরো প্রক্রিয়াটি নৌ প্রটোকল চুক্তির আওতায় সম্পন্ন করে। 

উল্লেখ্য, গত ২৩ জুলাই বাংলাদেশ ও ভারতের পতাকাবাহী জাহাজটি দু’দেশের মধ্যে নৌ প্রটোকল চুক্তির আওতায় আসা প্রথম তেলবাহী জাহাজ। যা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হলদিয়া বন্দর থেকে এ মাসের ৯ তারিখ ছেড়ে আসে। এই চুক্তির আওতায় এক লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন চাহিদার বিপরীতে ইতোমধ্যেই ১৬ হাজার মেট্রিক টন তেল আনার অনুমতি দিয়েছে জ্বালানি মন্ত্রণালয়। যা পর্যায়ক্রমে আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

ভারত নিজেও জ্বালানি সংকটে ভুগছে কিন্তু প্রতিবেশিকে ভুলে যায়নি। আর তাইতো বৈশ্বিক এই সংকটে তারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে, আমাদেরকে সহায়তা করছে। কিন্তু এই ভালো কাজের মাঝেও একদল সমালোচনায়রত, তাদের গাত্রদাহ যেনো থামছেই না! তারা নতুন প্রোপাগান্ডা নিয়ে এবার মাঠে এসেছে আর তা হলো, ভারত সরকার নাকি কম দামে রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কিনে তা বেশি দামে বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করছে। অথচ বাংলাদেশ যদি অপরিশোধিত তেল ন্যাপথা রাশিয়া বা ভিন্ন কোন জায়গা থেকে আনতো তবে সেখানে আমদানি ব্যয় আরো বেশি পড়তো। আরেকটি বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াতো সময়, ভারতের হলদিয়া থেকে দূরত্ব কম হওয়ায় ন্যাপথা খুব দ্রুত ঢাকায় পৌঁছে যাচ্ছে। এটির প্রক্রিয়াকরণ করতেও সময় কম লাগে। আগে এটা প্রথমে চট্টগ্রামে আসতো, পরে তা অ্যাকোয়া রিফাইনিংয়ে আসতো। যার ফলে ভাড়া বেশি পড়তো। এখন সময় কম লাগার কারণে দ্রুত ন্যাপথা থেকে ফুয়েল উৎপাদন করে জ্বালানি সংকট দূর করা যাবে। তাছাড়া ভিন্ন দেশ থেকে আনতে গেলে আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে যে সংকট পোহাতে হতো সেটা জ্বালানি সমস্যাকে আরো বেশি জটিল করে তুলতো। কারণ বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে জ্বালানি তেল আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে যে প্রতিবন্ধকতা তা সকলের জানা। 

তার মানে সমালোচকরা যা বলছেন তার বিপরীত মেরুতে হলো বাস্তবতা। এখানে হিসেব করে দেখা যাচ্ছে ভারতের এই ন্যাপথা আমদানিতে সময় ও আর্থিক দুই দিক থেকেই লাভবান হচ্ছে বাংলাদেশ। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে, তবে সমালোচনাকারীরা মূলত কিসের ভিত্তিতে কথা বলছেন? তারা কি চাইছেন, ভারত থেকে এই ন্যাপথা না এনে ভিন্ন কোন দেশে থেকে সরকার আনুক যেনো অপরিশোধিত তেল আনতে দীর্ঘ সময় লাগে এবং জ্বালানি সংকট আরো তীব্র হয়! নাহলে কোন যুক্তিতে তারা এর বিরোধীতা করছেন? আবার আজকে যারা এই তেল আমদানির বিরোধীতা করছেন তারাই কিন্তু কিছুদিন আগে বাংলাদেশ যখন কম দামে এলপিজি গ্যাস বিদেশ থেকে এনে ভারতের উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে বেশি দামে রফতানি করছিলো তখন এর সমালোচনা করেছিলো। তখন তথাকথিত জাতীয়তাবাদীরা বলেছিলো, বিদ্যুৎ সমস্যার মাঝে দেশ আরো বেশি সমস্যায় পরলেও ভারতকে খুশি করতে নাকি বাংলাদেশ সরকার এই গ্যাস রফতানি করছে! তারা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়েছিলেন যে, আমাদের দেশেই গ্যাসের অভাবে বিদ্যুতের সমস্যা হচ্ছে অথচ আমরা ভারতকে গ্যাস দিয়ে দিচ্ছি সব! অথচ এটা ছিলো ডাহা মিথ্যা কথা! কারণ বিদ্যুৎ উৎপাদনে এলপিজি গ্যাস ব্যবহার করা হয় না। লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস বা লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এল পি জি অথবা এল পি গ্যাস) চাপে তরলীকৃত জ্বালানি গ্যাস। এটি মূলত দাহ্য হাইড্রোকার্বন গ্যাসের মিশ্রণ এবং জ্বালানি হিসেবে রন্ধন কার্যে, গাড়িতে ও ভবনের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে (HVAC) ব্যবহৃত হয়। নূন্যতম পড়াশোনা করলেও এটা জানার কথা যে, এলপিজি গ্যাস কখনোই বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করা হয় না। অথচ এরপরেও আমরা দেখেছে এক শ্রেণির বুদ্ধিজীবীরা এলপিজি গ্যাস ভারতে রফাতানির সমালোচনা করে তখন বক্তব্য দিয়েছিলেন।  

ভারত-বাংলাদেশ এর যে কোন চুক্তি বা সম্পর্ক নিয়ে একটি চক্র সর্বদা জনগণের কাছে ভুল বার্তা দেয়। দেশ বিক্রির ধোঁয়া তোলা তো সেই পুরাতন অভ্যাস যা এখনো বিএনপি করেই যাচ্ছে। কিন্তু এতোকিছুর পরেও বাংলাদেশ-ভারত একে অপরের পাশে সর্বদা বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব নিয়ে দাঁড়িয়েছে। এবার যখন আবারো জ্বালানি সংকটে পড়লো গোটা বিশ্ব তখন সেই ভারতই এসে সহায়তার হাত বাড়ালো। বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের যে ঘাটতি, তার প্রধান কারণ হলো জ্বালানি তেলের অপ্রতুলতা। দেশে ন্যাপথা অয়েল আমদানির ফলে ফুয়েলের যে ঘাটতি, তা কিছুটা পূরণ হবে। আর সরকার বছরে এক লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন ন্যাপথা নিয়ে আসার পরিকল্পনা করেছে। আগামীতে আরও ন্যাপথা দেশে আসবে। আশা করা হচ্ছে ন্যাপথা বাংলাদেশের ১০ শতাংশ অকটেনের চাহিদা পূরণ করতে পারবে। 

গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে টালমাটাল বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা। ওই সময় বিশ্বের বৃহত্তম তেল-গ্যাস রপ্তানিকারক ও নিত্যপণ্যের অন্যতম প্রধান সরবরাহকারী ছিল রাশিয়া। এমন পরিবর্তিত বিশ্ব ব্যবস্থায় বৈশ্বিক জ্বালানি খাতের বিশৃঙ্খলায় জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমানোর কথা সবাই বলছেন। বিশ্বব্যাপী পরিশুদ্ধ জ্বালানির জন্য পদক্ষেপ নেয়ার দিকে জোর দিচ্ছেন। 

গত সপ্তাহে সিডনিতে এক বৈশ্বিক জ্বালানি সম্মেলনে অংশ নিয়ে আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থার (আইইএ) প্রধান ফাতিহ বিরল বলেন, ‘গভীরতা ও জটিলতার দিক থেকে এত বড় জ্বালানি সংকট এর আগে দেখেনি বিশ্ব। তবে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা হয়তো এখনো আসেনি। এটি সারা বিশ্বকেই ভোগাচ্ছে।’ ইতোমধ্যে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইউরোপে এবারের শীতকাল হবে কঠিন, খুব কঠিন। স্মরণকালে ইউরোপ এমন সময় পাড় করেনি বলে মতামত দিচ্ছেন তারা। বাস্তবতা যখন এমন তখন আমাদের কাঁধে হাত রেখে ভারত আবার জানান দিলো ‘নেইবারহুড ফার্স্ট পলিসি’তে তারা কতোটা এগিয়ে। নিঃসন্দেহে জ্বালানি সংকটের এমন মুহূর্তে ভারতের এই সহায়তা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে আরো মজবুত করবে, নিয়ে যাবে ভিন্ন এক উচ্চতায়। 

লেখক : রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম