শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৩, মঙ্গলবার, ০৯ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশ কি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাচ্ছে?

ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ কি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাচ্ছে?

শারীরিকভাবে দূরে থাকলেও মানসিকভাবে বাংলাদেশ থেকে দূরে থাকতে পারি না। মাঝেমধ্যে যে দূরে থাকার চেষ্টা করিনি তা নয়, তবে শেষমেষ পারিনি। এই যেমন এখন ইংরেজিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জীবনী লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকায় নিজেকে অনেককিছু থেকেই গুটিয়ে নিয়েছি। সমসাময়িক বিশ্বে শেখ হাসিনার মতো এত ঘটনাবহুল, বেদনায় মোড়া জীবনের অধিকারী আমি আর কোন রাজনৈতিক নেতা দেখিনি। আমার তাই মনে হয়েছে, সারা বিশ্বের মানুষের এরকম একজন নেত্রীর সম্পর্কে, এরকম একজন মানুষ সম্পর্কে জানা উচিত। 

গত কয়েকদিন ধরে কাজটা ঠিকমতো করতে পারছি না। এর প্রধান কারণ বাসার সবার জ্বর। দিন দশেক আগে সন্ধ্যায় এক বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। পরেরদিন সেই বাসা থেকে জানানো হলো তাদের দুই বাচ্চাই কোভিড পজিটিভ। অচিরেই আমাদের চারজনেরও উপসর্গ দেখা দিল, যদিও কিট টেস্টে বারবার নেগেটিভ এসেছে। এখন আর কোভিডকে কেউ অতটা পাত্তা দেয় না, প্রায় সবারই ‘যা হবার তাই হবে’ মনোভাব। আমার চিকিৎসক বউ ছাড়া আর কেউই আমরা তাই আর ল্যাবরেটরি টেস্ট করাইনি। কোভিড হোক না হোক, সপ্তাহখানেক বেশ ভুগলাম।   

এই সময়ে পত্রিকা পড়ে এবং ফেসবুকেও বেশ সময় কাটালাম। ফেসবুকে কিছু মানুষের স্ট্যাটাস ও মন্তব্য পড়ে তো খুবই টেনশনের পড়ে গেলাম। তাদের কথাবার্তা আর ভাবসাবে মনে হয় বাংলাদেশ বোধ হয় একেবারে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছে। সেই সাথে আছে বিএনপি মহাসচিব শ্রদ্ধেয় মির্জা ফখরুল ইসলামের ভিত্তিহীন কথাবার্তা। কদিন আগে তিনি বাংলাদেশকে ‘ব্যর্থ রাষ্ট্র’ বলে দিলেন। বুঝতে পারি না এটা কি ওনার কথার কথা নাকি এটাই ওনার রাজনৈতিক জ্ঞানের পরিধি? উনি কি ব্যর্থ রাষ্ট্রের সংজ্ঞা জানেন না?

এখন তো অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগ, আঙ্গুলের ডগায় পৃথিবী। একটু কষ্ট করে গুগলে খোঁজ করলে অধিকাংশ প্রয়োজনীয় তথ্যই পাওয়া যায়। তার পরেও কেন মিথ্যাচার, মানুষের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে ঘোলাজলে শিকারের ব্যর্থ চেষ্টা? বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা কি আসলেই খুব ভঙ্গুর? বাংলাদেশ কি মেগাপ্রজেক্ট করতে গিয়ে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ নিয়ে ফেলেছে? শুধু কি বাংলাদেশেই মুদ্রাস্ফীতি ব্যাপক বেড়েছে?    
ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক্স ও ট্রেডিং ইকোনোমিক্সের ওয়েবসাইটে গিয়ে বর্তমানে বিভিন্ন দেশের মুদ্রাস্ফীতির হার এবং তাদের জিডিপির তুলনায় ঋণের পরিমাণ দেখলাম।  

ট্রেডিং ইকোনোমিক্সের ওয়েবসাইট অনুযায়ী বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতির হার ৭.৫৬ শতাংশ। এবার বিশ্বের অন্যান্য কয়েকটি দেশের বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির অবস্থাও একটু জেনে নেই। বর্তমানে অন্যান্য দেশের মুদ্রাস্ফীতির হার এরকম: আমেরিকার ৯.১ শতাংশ, যুক্তরাজ্যের ৯.৪ শতাংশ, জার্মানি ৭.৫ শতাংশ, কানাডা ৮.১ শতাংশ, রাশিয়া ১৫.৯ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়া ৬.১ শতাংশ, নেপাল ৮.৫৬ শতাংশ, ভুটান ৫.৯৫ শতাংশ, কম্বোডিয়া ৭.২ শতাংশ , থাইল্যান্ড ৭.৬১ শতাংশ, ভারত ৭.০১ শতাংশ, পাকিস্তান ২৪.৯ শতাংশ, মায়ানমার ১৭.৩ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া ৪.৯৪ শতাংশ, সৌদি আরব ২.৩ শতাংশ, ইরান ৫৪ শতাংশ, শ্রীলঙ্কা ৬০.৮ শতাংশ, এবং তুরস্ক ৭৯.৬ শতাংশ। 

আমি অর্থনীতিবিদ না হলেও জনস্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করতে গিয়ে মাঝেমধ্যে টুকটাক অর্থনৈতিক বিষয়াদি সম্পর্কে জানতে হয়। এসব কাজ করতে গিয়েই জেনেছিলাম, কোন দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটলে সেখানে মুদ্রাস্ফীতির হারও কিছুটা বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গ্রাফ অনেকদিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখি। সুতরাং, একারণে মূল্যস্ফীতির হারের কিছুটা বৃদ্ধি স্বাভাবিক। তবে গত কয়েকমাসে বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতির হার অনেক বেড়েছে। এই বৃদ্ধির কারণ কী? অর্থনীতিবিদরা এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবেন। তবে দুই বছরের কোভিড সংকটের পর রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ যে বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতির হার বাড়িয়ে দিয়েছে, তা বুঝতে অনেক বড় অর্থনীতিবিদ হবার প্রয়োজন নাই। রাশিয়া-ইউক্রেনের চলমান যুদ্ধের কারণে ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতি রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ তো পৃথিবীর বাইরের কোন দেশ নয়, চাইলেই কি আমরা যুদ্ধের এই বিরূপ প্রভাব এড়াতে পারি? 

এবার ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক্সের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখলাম বিশ্বের কোন দেশের জিডিপির তুলনায় তাদের ঋণের পরিমাণ কত। এই অনুপাত দেখে কোন দেশের ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা বোঝা যায়। বাংলাদেশের ঋণের পরিমাণ জিডিপির ৩১.৭ শতাংশ। বাংলাদেশের কোন পত্রিকায় এই পরিমানকে ৪১ শতাংশ বলা হয়েছে। এই ঋণের কিছুটা বৈদেশিক উৎস থেকে, বাকিটা দেশীয় সূত্র থেকে নেওয়া। অর্থনীতির ভাষায়, যে কোন দেশের ঋণ জিডিপির ৭০ শতাংশ পর্যন্ত হলে তা গ্রহণযোগ্য। এবার বিশ্বের অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রে জিডিপির কত শতাংশ ঋণ তা জেনে নেই: চীনের ক্ষেত্রে এই অনুপাত ৬৬.৮ শতাংশ, জাপানের ক্ষেত্রে ২৬৬.২ শতাংশ, ভারতের ক্ষেত্রে ৭৩.৯৫ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ক্ষেত্রে ৩৮.৫ শতাংশ, সৌদি আরবের ক্ষেত্রে ৩২.৫ শতাংশ, থাইল্যোন্ডের ক্ষেত্রে ৫০.৫ শতাংশ, সিঙ্গাপুরের ক্ষেত্রে ১৩১ শতাংশ, ভিয়েতনামের ক্ষেত্রে ৪৬.৭ শতাংশ, পাকিস্তানের ক্ষেত্রে ৮৪ শতাংশ, শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে ১০১ শতাংশ, মায়ানমারের ক্ষেত্রে ৪২.৪ শতাংশ, নেপালের ক্ষেত্রে ৩৭.৭ শতাংশ, ভুটানের ক্ষেত্রে ১৩৪.৯৪ শতাংশ, ভিয়েতনামের ক্ষেত্রে ৪৬.৭ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়ার ক্ষেত্রে ২৪.৮ শতাংশ, নিউজিল্যান্ডের ক্ষেত্রে ৩০.১ শতাংশ, যুক্তরাজ্যের ক্ষেত্রে ৯৫.৯ শতাংশ, জার্মানির ক্ষেত্রে ৬৯.৩ শতাংশ, ইতালি ১৫০.৮ শতাংশ, রাশিয়ার ক্ষেত্রে ১৮.২ শতাংশ, গ্রীসের ক্ষেত্রে ১৯৩.৩ শতাংশ, আমেরিকার ক্ষেত্রে ১৩৭.২ শতাংশ, এবং কানাডারে ক্ষেত্রে ১১৭.৮ শতাংশ। 

উপরের দুটো সূচক দেখলে বোঝা যায়, বিশ্বের বর্তমান প্রতিকূল পরিবেশ বিবেচনায় নিয়েও বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন পর্যন্ত তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে আছে। তারপরও সবার সতর্ক থাকার সময় এখন। পৃথিবীর সামনে এখন নানামুখি অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। বিশ্ব অর্থনীতি আগামীতে আরো খারাপের দিকে যেতে পারে বলে অর্থনীতিবিদরা আশঙ্কা করছেন। বাংলাদেশ সরকারের গৃহিত সাম্প্রতিক কিছু পদক্ষেপেও তাদের সতর্ক মনোভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা এই মুহূর্তে জরুরি। 

কোভিড ও যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অনেক দেশেরই মানুষই এখন কষ্টে  আছে। স্বভাবতই বাংলাদেশের মানুষও কষ্টে আছে। অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে থেকে আমরাও কিছুটা কষ্টে আছি। গাড়ির তেলের দাম অনেক বেড়েছে। সপ্তাহের বাজার করতে গেলে টের পাই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে বেশ। তাই বলে অস্ট্রেলিয়ার রাজপথে কি বিক্ষোভ হচ্ছে? ফেসবুকে সরকারকে তুলোধুনা করা হচ্ছে? এর কিছুই হচ্ছে না। এর অন্যতম কারণ হলো সরকার এবং বিরোধীদলগুলোর পক্ষ থেকে পরিস্থিতির গুরুত্ব অনুধাবন করা হচ্ছে এবং এর থেকে উত্তরণের কার্যকর পথ খোঁজা হচ্ছে। সরকার এবং নীতিনির্ধারকরা এখানে সাধারণ মানুষের প্রতি যথেষ্ট সহমর্মী। যদিও বাংলাদেশের সাথে অন্য কোন দেশের তুলনাই আমাদের কাছে তেমন গ্রহণযোগ্য নয়, তা যত যৌক্তিক এবং প্রাসঙ্গিক হোক না কেন।  অথচ সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও অপ্রাসঙ্গিক হলেও বাংলাদেশের কিছু মানুষ দেশটা এই বুঝি শ্রীলঙ্কা হলো ভেবে ইতিমধ্যেই এক ধরনের গোপন আনন্দ উপভোগ করতে শুরু করেছেন। 

গত তেরো বছরে শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভাবিত উন্নয়ন হয়েছে এটা যেমন সত্য, তেমনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনাকাঙ্খিত ঘটনাও ঘটেছে। তার মধ্যে একটা হলো ব্যাংকিং খাত। অনেক ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান ব্যাংক থেকে ইচ্ছেমত লুটপাট করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং বারবার দুনীতির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিলেও বাস্তবে রাঘববোয়ালদের দুর্নীতি খুব একটা কমেছে বলে মনে হয় না। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় কিছু প্রতিষ্ঠানের রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের পরিমাণও কম নয়। বিদেশে অর্থ পাচারে আমরা রাজনৈতিক নেতাদের গালি দিলেও কতিপয় দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী এবং আমলারাই এক্ষেত্রে প্রধানত এগিয়ে। এসবের সাথে আছে গণপরিবহন খাতের নৈরাজ্য। পাশাপাশি আছে কয়েকজন মন্ত্রীর মুখের লাগামহীন কথাবার্তা। এসব কারণে মানুষ ক্ষুব্ধ হচ্ছে। বর্তমান পৃথিবীর এই অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষ চায়, দেশের মন্ত্রী-নেতারা কথাবার্তায় সংযত হবেন, তাদের প্রতি সহমর্মী হবেন।

বাংলাদেশের কথা মনে হলে আমার আজকাল সেই গ্লাসটার কথা মনে পড়ে, যার আধেক পানিতে ভরা আর আধেক খালি। এক যুগ আগেও এই দেশটার নাম সারা পৃথিবীর মানুষ তেমন জানতো না। যারাও বা জানতো, তাদের কাছে গরিব, প্রাকৃতিক দুর্যোগ কবলিত দেশ হিসেবেই মূলত পরিচিত ছিল দেশটা। সেখানে থেকে এক যুগের ব্যবধানে বর্তমান অবস্থানে পৌঁছানোটা চাট্টিখানি ব্যাপার নয়। গরিব দেশের তকমা থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে আজ সমীহ জাগানো একটা নাম। এর জন্য অবশ্যই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারকে কৃতিত্ব দিতে হবে। কৃতিত্ব দেবার পাশাপাশি এখনো অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের যথেষ্ট সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রতিনিয়তই নতুন নতুন চ্যালেঞ্জেরও মুখোমুখি হতে হচ্ছে দেশটাকে। সব মিলিয়ে আধেক ভরা, আধেক খালি গ্লাসের মতোই অবস্থা। এ অবস্থা মোকাবেলা করেই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। নিয়ন্ত্রণযোগ্য যেসব সীমাবদ্ধতা আছে, তাও কার্যকরভাবে অতিক্রম করতে হবে। সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশ নিশ্চয়ই পারবে, গত এক যুগের অভিজ্ঞতায় এটুকু তো বলাই যায়। শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখা যায়। বাংলাদেশের অকল্যাণ কামনা করে ফেসবুকের অযৌক্তিক, অপ্রাসঙ্গিক, ভুল পরিসংখ্যানে ভরা আলোচনায় কারো কিছু যায় আসবে না। 

লেখক : কবি, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।       
     
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে