শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

আমরা পারি, আমরাই পারবো ওরা কেন মানতে পারে না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
আমরা পারি, আমরাই পারবো ওরা কেন মানতে পারে না?

কতটা মানা যায়? অকারণে যখন নিজের জন্মভূমিকে হেয় করা হয় তখন কোনো দেশপ্রেমিক নাগরিকের পক্ষে কি মেনে নেওয়া সম্ভব? সম্ভব না।

সামর্থ্য যা-ই হোক, আমার দেশ, দেশের অর্জনকে খাটো করার অপচেষ্টা হলে দৃষ্টি আকর্ষণ আমি করবোই। আমি প্রতিবাদ করবো। আমি সঠিক তথ্য উপস্থাপন করবো। মাথা উঁচু করেই জানান দেবো-স্বাধীন বাংলাদেশ সব ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। ঈর্ষা করে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে খাটো করা যাবে না। কোনোভাবেই না।

আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের কোনো কোনো গণমাধ্যম মাঝেমধ্যে এমন নেতিবাচকভাবে বাংলাদেশকে উপস্থাপন করে যে বিস্মিত হতে হয়! বাংলাদেশের ইতিবাচক অর্জনকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করে কী বার্তা দিতে চায় তারা? এই প্রশ্নের উত্তর হয়তো অমীমাংসিতই থেকে যাবে। কারণ, বড় ভাইসুলভ আচরণের চেয়ে সুযোগ পেলে মোড়লসুলভ আচরণ করতে যারা নিজ দেশের নীতিনির্ধারকদের সবক দেওয়ার চেষ্টা করে তাদের থেকে প্রকৃত মূল্যায়ন আশা করা যায়?

ভারতের এক নম্বর বাংলা দৈনিকের দাবিদার আনন্দবাজার পত্রিকার কথা বলছি। সর্বশেষ ৬ আগস্ট আনন্দবাজার অনলাইন রীতিমতো বাংলাদেশকে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে কটাক্ষ করে প্রতিবেদন লিখেছে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সরকারি সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করে আনন্দবাজার পত্রিকা শিরোনাম করেছে, ‘বাংলাদেশ কি শ্রীলংকা হওয়ার পথে?’ এটি কী ধরনের সাংবাদিকতা?

পরিসংখ্যান যেখানে বলছে এখনো ভারতের জ্বালানি তেলের মূল্য বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বৈ কম নয়। সেখানে শ্রীলংকার বিধ্বস্ত অর্থনীতির সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনা কী কারণে? বাংলাদেশের গত ১৩ বছরের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাকে অসম্মান করার হেতু কী? এটি ঈর্ষা ছাড়া আর কী?

এই সেই আনন্দবাজার যারা ক্রিকেটে বাংলাদেশ বিশ্বজয় করলে সম্ভবত অখুশি হয়। বাংলাদেশের অনেক অর্জনকে প্রকৃত স্বীকৃতি দিতে দ্বিধা করে। তাই যদি না হবে তাহলে কীভাবে একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন দাবিদার দৈনিক শিরোনাম করে, ‘ফের অঘটন, দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও অস্ট্রেলিয়াকে হারাল বাংলাদেশ।’ এটি ২০২১ সালের ৪ আগস্ট আনন্দবাজার পত্রিকার শিরোনাম। হেসেখেলে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে বিশ্ব ক্রিকেটের এক মোড়লকে যে বাংলাদেশ হারাল, সেটির প্রশংসা না করে উল্টো অঘটন আখ্যা দেওয়া কি ঔপনিবেশিক মানসিকতা নয়?

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কাকে হারায়নি বাংলাদেশ? ক্রিকেটে অন্যতম পরাশক্তি ভাবা ভারতকেই একাধিকবার হারিয়েছে বাংলাদেশ। বাড়িয়েছে নিজের জৌলুস। পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলংকা, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে বোকা বানানোর ইতিহাসও বাংলাদেশের আছে। বারবার জয় পাওয়া নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণকে কি অঘটন বলা যায়?

আমরা পারি, আমরাই পারবো। এটা যখন ধারাবাহিকভাবে প্রমাণ করে চলেছে বাংলাদেশ তখন কেন ওরা মানতে পারে না? এই প্রশ্ন রাখা কি দোষের হবে? কেন এই হীনম্মন্যতা? চাণক্যরা কী কারণে ভীত? বাংলাদেশের চেয়ে তুলনামূলক কখনো সখনো পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা থেকেই কি আমাদের ছোট করার চেষ্টা?

বিশ্ব ব্যাংক, আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল-আইএমএফের সমীক্ষা বলছে, বাংলাদেশের জনপ্রতি আয় ভারতের চেয়েও বেশি। এই স্বীকৃতি কি আমাদের অপরাধ? আয়তনে ভারতের চেয়ে অনেক অনেক ছোট বাংলাদেশ। পশ্চিমবঙ্গের দেড়গুণ, রাজস্থানের অর্ধেক। সেই বাংলাদেশের দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ভারতকে যদি ছাপিয়ে যায় সেটি মানতে না পারা ঈর্ষাপরায়ণ মানসিকতাকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবো?

ভারতের গণমাধ্যমই বলছে, কংগ্রেসের অন্যতম শীর্ষ নেতা রাহুল গান্ধী প্রকাশ্যে মন্তব্য করেছেন বর্তমান সরকারের কাছে এটাই বড় পাওনা যে, মাথাপিছু জিডিপিতে বাংলাদেশ ভারতকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। এই মন্তব্য বিদ্রুপ না-কি প্রশংসা সেটি তর্ক সাপেক্ষ। কিন্তু এটিই যে বাস্তবতা, সেটি অস্বীকারেরও কোনো সুযোগ নেই।

জিডিপির প্রবৃদ্ধির হিসাব বলে এক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে বাংলাদেশের স্থিতিবস্থাই ক্রমশ স্পষ্ট। কোভিড-১৯ এর সময়কাল বাদ দিলে টানা পাঁচ বছরেরও বেশি বাংলাদেশের জিডিপি ৭ শতাংশের ওপরে। এই ধারাবাহিকতা ভারতের আছে? আন্তর্জাতিক সমীক্ষা, তথ্য-উপাত্ত যা-ই বলি না কেন বাংলাদেশের অর্থনীতি ভারতের চেয়ে নাজুক, দুর্বল বা অনেক পিছিয়ে এমন কোনো ইঙ্গিত দিচ্ছে না দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময়কাল। 

আমাদের এই স্বস্তিই কি তবে ওদের অস্বস্তি? 

তথ্য-উপাত্ত, অর্থনীতিবিদদের বিশ্লেষণকে চাইলেই কি তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া যাবে? বাংলাদেশের জনপ্রতি আয় ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। আর ভারতের ১ হাজার ৯৬১ ডলার। এই পরিসংখ্যান ২০২১ সালের। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এই অর্জনকে যদি কোনো কোনো গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জ করতেই চায় তাহলে তার অনুসন্ধানী গবেষণামূলক প্রতিবেদন থাকতে হবে। তুলনামূলক তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমের বোঝাতে হবে কে এগিয়ে, কে পিছিয়ে। সেটি না করে দু-একটি বা কোনো কোনো ভারতীয় গণমাধ্যম বিভিন্ন উসিলায়, কিংবা সুযোগ পেলেই যেভাবে বাংলাদেশকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করে তা খুবই দৃষ্টিকটু। শিষ্টাচার বহির্ভূতও বটে।

সবচেয়ে বড় কথা, ভারতের সঙ্গে আমরা বাংলাদেশের কোনো তুলনা কখনোই করি না। ভারত আমাদের অন্যতম বন্ধুরাষ্ট্র। বিশেষত, মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের প্রতি ভারতের অকুণ্ঠ সমর্থন আমরা সবসময় কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। এতটাই যে, ভারতের যেকোনো অর্জনে আমরা আনন্দিত হই। ভারতের কোনো বিসর্জনে আমরাও ব্যথিত হই। ভারতের এক সময়ের প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় কংগ্রেস সভানেত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশজুড়ে যে শোকের ছায়া নেমে এসেছিল, তা আসলে আপনজন হারানোর ব্যথা থেকেই। এমন ভূরি ভূরি উদাহরণ দেওয়া যাবে।

ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী কারোরই বাংলাদেশের মাটিতে ঠাঁই না পাওয়ার যে দৃঢ় অঙ্গীকার ও প্রত্যয় বঙ্গবন্ধুকন্যা দেখিয়ে চলেছেন তার কি কোনো তুলনা হয়? প্রশংসা পাওয়ার জন্য নয়, প্রকৃত বন্ধুরাষ্ট্রের প্রতি নির্ভেজাল ভালোবাসা আর সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে নিজের কমিটমেন্ট থেকেই তার এই অবস্থান আধুনিক বাংলাদেশের এক প্রতিচ্ছবি।

আমি মনে করি, এসব বিবেচনায়ও বাংলাদেশ ছোট হয়ে যায় বা বাংলাদেশের অর্জনকে খাটো করা হয় এমন কাজ ভারতীয় গণমাধ্যমের কারোরই করা উচিত নয়। সমালোচনার পাশাপাশি দায়িত্বশীল আচরণও কিন্তু গণমাধ্যমকে করতে হবে।

মাঝেমধ্যেই যখন বাংলাদেশকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা হয় তখন ভীষণ কষ্ট লাগে। এই যেমন ভারতীয় অনলাইন পোর্টাল ‘জি২৪ ঘণ্টা’য় একবার শিরোনাম করা হলো, ‘ভারতকে চাপে ফেলতে বাংলাদেশকে খয়রাতি চীনের!’

খয়রাতি? এটি কি শব্দ? খয়রাতি বলতে কিন্তু ভিক্ষা বোঝায়। আমাদের বলা হলো ভিক্ষুক। কে বলল, বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের একটি গণমাধ্যম। এই শব্দচয়ন অরুচিকর। বন্ধুত্বপূর্ণ দুদেশের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি বাড়ানোর ক্ষেত্রে অস্বাস্থ্যকরও বটে। আমাদেরকে বিশেষ করে যেসব গণমাধ্যম উস্কানিমূলক এসব শব্দচয়ন করেন তাদের বিষয়টি বেশি করে খেয়াল রাখতে হবে।

ভারতের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান বিশিষ্টজন বাংলাদেশ সফরে এলে আমাদের প্রচারমাধ্যম ঝাঁপিয়ে পড়ে কাভারেজ দেয়। আমাদের ক্ষেত্রে কতটা তারা করে? ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সচিব এলে আমাদের পত্রিকায় বড় করে ছবি ছাপা হয়, টেলিভিশনে স্ক্রলে যায়, অনলাইন পোর্টালেও। বাংলাদেশের একই মানের কেউ ভারত সফর করলে সমান মর্যাদা সেখানকার গণমাধ্যম দেয় কি?

আমরা উদার। এড়িয়ে যাই। প্রশ্ন তুলি না। প্রসঙ্গ উঠতে দেই না। আমলেই নেই না এসব। বন্ধুরাষ্ট্র ভারত আমাদের অকৃত্রিম সহযাত্রী, উন্নয়নে, সন্ত্রাস দমনে, অথনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, শ্রীবৃদ্ধি হোক আরও, এগিয়ে যাক ভারতও। দু’দেশের সম্প্রীতি আর মেলবন্ধন চির অটুট থাকুক। ঈর্ষা আর হিংসা যেন কখনো প্রশ্রয় না পায়। অদম্য শেখ হাসিনা, অদম্য বাংলাদেশ। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে শত্রুতা নয়। চির অটুট থাকুক এই নীতি।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে