শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সাজেদা চৌধুরীর রাজনীতিতে হাতেখড়িটা যেন রূপকথার গল্প!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
সাজেদা চৌধুরীর রাজনীতিতে হাতেখড়িটা যেন রূপকথার গল্প!

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সারিতে থাকা সর্বাপেক্ষা বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। মহীয়সী এই নারীর রাজনীতিতে নাম লেখানোর ইতিবৃত্তটা অনেকটা রূপকথার গল্পের মতো। সাংবাদিকতার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাকে কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। দীর্ঘদিন অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়েছেন। ৮৭ বছর বয়স জয় করেছেন। পৃথিবীর মায়াত্যাগ করে প্রস্থান হলেও আওয়ামী লীগের ভেতরে তথা জাতীয় রাজনীতির ইতিহাসে সুনিপুণভাবে স্বর্ণাক্ষরে লিখে রেখে গেছেন নিজের নামটি। পৌনে এক শতাব্দীকাল ধরে প্রদীপ্তমান যে আওয়ামী লীগের শৌর্যবীর্যে পরিচালিত বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি, সেই দলটির একমাত্র নারী সাধারণ সম্পাদক তিনি- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। মৃত্যুবরণ করেছেনও সংসদ উপনেতা আর দলীয় সভাপতিমণ্ডলীর এক নম্বর সদস্য পদবীর ভূষণ গায়ে জড়িয়ে। মহান স্রষ্টা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজেদা চৌধুরীর রাজনৈতিক জীবনের শুরুর গল্পটা এখন তুলে ধরছি।   

১৯৫৪। পাকিস্তানে আইন পরিষদগুলোতে প্রথম সাধারণ নির্বাচন। ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বৈতরণী পার পেতে শেরে বাংলা-সোহরাওয়ার্দী- ভাসানীর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে যুক্তফ্রন্ট। শেখ মুজিব যার মুখপাত্র হিসেবে মধ্যমনি। (প্রসঙ্গত ওই নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দীর ভবিষ্যতবাণী সত্যে পরিণত করে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ মোট ৯টি আসন পেয়েছিল)।

যা হোক কুষ্টিয়ায় হয়েছিল যুক্তফ্রন্টের প্রথম নির্বাচনী জনসভা। বক্তৃতা করে খোশমেজাজে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হলেন নেতারা। সেই সময়ে মানুষকে গোয়ালন্দঘাট থেকে স্টিমারে করে নারায়ণগঞ্জ আসতে হতো। স্টিমার ছাড়ার কিছু সময় পার হওয়ার পর একটি মেয়ে মমিনুল হক নামে এক জনৈক ব্যক্তির দৃষ্টি আকর্ষণ করে জিজ্ঞেস করলেন, “ওই যে ব্যক্তিটি তিনি তো শেখ মুজিবুর রহমান, তাই না? উনার ছবি ও বক্তব্য দেখি পত্রপত্রিকায়। উনি কী আপনার আত্মীয়?”

মমিনুল হক প্রতিত্তোরে মেয়েটিকে জানালেন যে, হ্যাঁ, তিনি শেখ মুজিব, আমার ফুফাতো ভাই, পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সেক্রেটারি। সহাস্যমুখী মেয়েটি পরম আগ্রহভরে বললেন, “মেহেরবানি করে উনার (শেখ মুজিব) সঙ্গে আমাকে একটু পরিচয় করিয়ে দিন, আমি উনার জেলারই মেয়ে।”

মমিনুল হক তার আবদার পূরণ করতে শেখ মুজিবের কাছে গিয়ে বললেন, “মিয়াভাই আপনার সঙ্গে এই মেয়েটি পরিচয় হতে চায়।”

শেখ মুজিব হাসিমুখে মেয়েটির নাম ও বাড়ি কই জানতে চাইলেন? মেয়েটি বললেন, “নাম আমার সাজেদা, বাড়ি আমার ফরিদপুরের নগরকান্দা।”

শেখ মুজিব এবার বললেন, “আরে নগরকান্দা তো ভাঙ্গার পাশেই, ওইখানে আমার ফুফুর বাড়ি।” মেয়েটিকে শেখ মুজিব বললেন, “তো বিয়েসাদী হয়েছে নাকি পড়াশোনা শেষ করে ঘরে বসে আছো?”

মেয়েটি কিছুটা লজ্জাবোধে এবার বললেন, “আমার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরী, থাকেন চাঁটগায়, সেখানকার উদ্দেশ্যেই রওনা হয়েছি।”

মেয়েটিকে উচ্চশিক্ষা আর চটপটে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মনে হওয়ায় শেখ মুজিব শেষমেশ বলে বসলেন, “তো ঘরে বসে থেকে কী হবে? আওয়ামী লীগ করো, মানুষের জন্য সংগ্রাম করো, আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের সংগ্রাম আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমার আওয়ামী লীগে এখন তোমাদের মতো মেয়েদেরই দরকার।”

নেতার কথা শুনে মেয়েটি এবার সম্মতিসূচক মাথা নাড়িয়ে বললেন, হ্যাঁ তাই হবে। স্টিমার চাঁদপুর ঘাটে পৌঁছলে মেয়েটি নেতাকে সালাম করে আশীর্বাদ মাথায় চাপিয়ে বিদায় নিলেন। সত্যিই সেদিনের মেয়েটি সাজেদা শেখ মুজিবের পরম স্নেহে ক্রমে বিকশিত হতে লাগলেন। তেজস্বী মনোভাব, দেশপ্রেম,  নিষ্ঠা, ত্যাগ আর শ্রম, নেতার প্রতি অকুণ্ঠ আস্থা, আনুগত্য আর অদম্য নেতৃত্বগুণ সাজেদা থেকে হয়ে ওঠেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। নামের সঙ্গে পদপদবী তাকে অসাধারণ ও অপূর্ব করে রেখেছে, তৃর্ণমূল হতে শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিতে, সশস্ত্র হাতে মুক্তিয়ুদ্ধের ইতিহাসে। তার নেতৃত্বাধীন মুক্তিযুদ্ধের মহিলা ফ্রন্টই স্বাধীনতাত্তোর আত্মপ্রকাশ করে ‘বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ’ রূপে। যার প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রিসভার প্রথম সদস্য বদরুন্নেসা আহমেদ ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। পাকিস্তান গণপরিষদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের এবং পরবর্তীতে প্রথম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৭২ ও ১৯৭৪ সালের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে মহিলা সম্পাদিকা নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ- বাকশাল প্রবর্তন হলে এর অন্যতম অঙ্গ জাতীয় মহিলা লীগেরও সাধারণ সম্পাদিকা নিযুক্ত হন।

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়লেও অচিরেই দলকে সংগঠিত করতে মাঠে-ময়দানে নেমে পড়েন। ১৯৭৬ সালে ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইলে প্রকাশ্য জনসভায় সর্বপ্রথম সাজেদা চৌধুরীই বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা হত্যার বিচার দাবি করে তৎকালীন সামরিক সরকারের বিধিনিষেধের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেন। ওই সমাবেশ শেষ করে ঢাকায় পৌঁছতেই সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ধরে নিয়ে যায় সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ও তার সফরসঙ্গী মোজাফফর হোসেন পল্টুকে। কারাগার থেকে বেরিয়ে এসে আবারও সক্রিয় হন সাজেদা চৌধুরী। রাষ্ট্রপতি এএসএম সায়েমের নেতৃত্বাধীন সামরিক সরকার ‘রাজনৈতিক দলবিধি আইন’ জারি করলে আওয়ামী লীগ পুনর্গঠনের প্রশ্ন সামনে চলে আসে। তখন অধিকাংশ নেতা কারাবন্দি নয়তো বিতর্কিত হয়ে পড়েছেন খুনি মোশতাকের মন্ত্রিত্বগ্রহণের কারণে। বঙ্গবন্ধু হত্যার দুই সপ্তাহের ব্যবধানে পহেলা সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি খুনি মোশতাক আহমেদ ‘রাষ্ট্রপতির বাকশাল আদেশ’ বাতিল ঘোষণা করেন।

ফলে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি পূর্ব অধুনালুপ্ত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বকে পুনর্বহাল করে। ওই কমিটির সভাপতি এএইচএম কামরুজ্জামান অপর তিন জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ ও এম মনসুর আলীর সঙ্গে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর কারাগারে হত্যার শিকার হন। যে কারণে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, প্রচার সম্পাদক সরদার আমজাদ হোসেনসহ সম্পাদক মণ্ডলীর অধিকাংশ সদস্য কারাবন্দি থাকায় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বলাভ করেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। সামরিক দলবিধি আইন অনুযায়ী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সাজেদা চৌধুরী সরকারের আইন মন্ত্রণালয় বরাবরে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনুমোদন চেয়ে আবেদন করে। 

কিন্তু মেনিফেস্টোতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম থাকায় তা ফিরিয়ে দেয় আইন মন্ত্রণালয়। বলা হয় আবেদনটি দলবিধি আইনের দশ নম্বর ধারা পরিপন্থী। উল্লেখ্য, দশ নম্বর ধারায় বলা হয়েছিল- কোনও দল ব্যক্তিপুজা করতে পারবে না। মানে বঙ্গবন্ধুর নাম রাষ্ট্রীয়ভাবে যেমন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল. তদ্রূপ দলীয়ভাবে নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার অংশ ছিল এটি। কৌশলগত কারণে আওয়ামী লীগকে নতুন মেনিফেস্টো ছাপিয়ে আবার আইন মন্ত্রণালয় বরাবরে আবেদন করতে হয়েছিল। ১৯৭৬ সালের ৪ নভেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের অনুমোদন লাভ করে।

পরবর্তীতে আহ্বায়ক জোহরা তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হলে আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে আব্দুল মালেক উকিলকে সরিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে সভাপতি ও আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক হন। কিন্তু ১৯৮৩ সালের ৮ আগস্ট আব্দুর রাজ্জাক বহিষ্কার হলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন আবারও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। ১৯৮৭ সালে কাউন্সিলে সাজেদা চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং ১৯৯২ সাল থেকে গত সর্বশেষ কাউন্সিল পর্যন্ত সবগুলো কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন। সামরিক জান্তা জেনারেল জিয়ার বিশেষ করে স্বৈরাচারী জেনারেল এরশাদ বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ভুমিকা অবিস্মরণীয়। তাইতো ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ন্যায় ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনেও বিজয়ী হতে না পারলেও সংরক্ষিত মহিলা আসনে বিজয়ী করে তাকে বন ও পরিবেশমন্ত্রী করা হয়।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার একচ্ছত্র নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে বিশিষ্ট ভুমিকা রাখেন তিনি। নিজেকে কখনও উপদলীয় কোন্দলে জড়াননি। বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা ও আনুগত্যে অনন্য সাধারণ এক ব্যতিক্রমী এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। পৌনে এক শতাব্দীর যে আওয়ামী লীগ তার একমাত্র নারী সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।  তার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরীও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর তার ভূমিকাও অসাধারণ। সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে ফুফু সম্বোধন করতেন, জাতীয় সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হওয়ার পরপরই অসুস্থ হলে হাসপাতালে ছুটে যান সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আপন ফুফু হয়েই যেন ভাতিজি শেখ হাসিনাকে বুকের ভেতরে আগলে রেখেছিলেন। তা হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করতেন বলেই শেখ হাসিনা শয্যাশায়ী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গিয়েছিলেন। আবেগাপ্লুত হয়ে শেখ হাসিনা প্রিয় ফুফুর কপালে- গালে মুহুর্মুহু চুমোয় ভালোবাসার পরশ মেখে দিয়েছিলেন।

তখন ফুফু-ভাতিজির দু’জনার চোখেই বয়ে যাচ্ছিল অশ্রু। সুস্থ হয়ে বাসভবনে ফিরে গিয়েছিলেন সংসদ উপনেতা সৈয়দ সাজেদা চৌধুরী। নিয়তি তাকে বাড়ি বন্দি করে রেখেছিল বহুদিন ধরে। উপনেতার আসন শূন্য পড়ে থাকলেও হয়তো ‘নেতা’ শেখ হাসিনা আসনটিতে প্রিয় সহযোদ্ধা ফুফুর ছায়া দেখতে পেতেন। তাইতো অসুস্থতাজনিত কারণ দেখিয়ে ‘উপনেতার’ আসনটি অন্য কাউকে অলঙ্কৃত করার সুযোগ দেননি। শেখ হাসিনার বিকল্প বুঝি এজন্যই শেখ হাসিনা। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা