শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সাজেদা চৌধুরীর রাজনীতিতে হাতেখড়িটা যেন রূপকথার গল্প!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
সাজেদা চৌধুরীর রাজনীতিতে হাতেখড়িটা যেন রূপকথার গল্প!

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সারিতে থাকা সর্বাপেক্ষা বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। মহীয়সী এই নারীর রাজনীতিতে নাম লেখানোর ইতিবৃত্তটা অনেকটা রূপকথার গল্পের মতো। সাংবাদিকতার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাকে কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। দীর্ঘদিন অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়েছেন। ৮৭ বছর বয়স জয় করেছেন। পৃথিবীর মায়াত্যাগ করে প্রস্থান হলেও আওয়ামী লীগের ভেতরে তথা জাতীয় রাজনীতির ইতিহাসে সুনিপুণভাবে স্বর্ণাক্ষরে লিখে রেখে গেছেন নিজের নামটি। পৌনে এক শতাব্দীকাল ধরে প্রদীপ্তমান যে আওয়ামী লীগের শৌর্যবীর্যে পরিচালিত বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি, সেই দলটির একমাত্র নারী সাধারণ সম্পাদক তিনি- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। মৃত্যুবরণ করেছেনও সংসদ উপনেতা আর দলীয় সভাপতিমণ্ডলীর এক নম্বর সদস্য পদবীর ভূষণ গায়ে জড়িয়ে। মহান স্রষ্টা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজেদা চৌধুরীর রাজনৈতিক জীবনের শুরুর গল্পটা এখন তুলে ধরছি।   

১৯৫৪। পাকিস্তানে আইন পরিষদগুলোতে প্রথম সাধারণ নির্বাচন। ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বৈতরণী পার পেতে শেরে বাংলা-সোহরাওয়ার্দী- ভাসানীর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে যুক্তফ্রন্ট। শেখ মুজিব যার মুখপাত্র হিসেবে মধ্যমনি। (প্রসঙ্গত ওই নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দীর ভবিষ্যতবাণী সত্যে পরিণত করে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ মোট ৯টি আসন পেয়েছিল)।

যা হোক কুষ্টিয়ায় হয়েছিল যুক্তফ্রন্টের প্রথম নির্বাচনী জনসভা। বক্তৃতা করে খোশমেজাজে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হলেন নেতারা। সেই সময়ে মানুষকে গোয়ালন্দঘাট থেকে স্টিমারে করে নারায়ণগঞ্জ আসতে হতো। স্টিমার ছাড়ার কিছু সময় পার হওয়ার পর একটি মেয়ে মমিনুল হক নামে এক জনৈক ব্যক্তির দৃষ্টি আকর্ষণ করে জিজ্ঞেস করলেন, “ওই যে ব্যক্তিটি তিনি তো শেখ মুজিবুর রহমান, তাই না? উনার ছবি ও বক্তব্য দেখি পত্রপত্রিকায়। উনি কী আপনার আত্মীয়?”

মমিনুল হক প্রতিত্তোরে মেয়েটিকে জানালেন যে, হ্যাঁ, তিনি শেখ মুজিব, আমার ফুফাতো ভাই, পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সেক্রেটারি। সহাস্যমুখী মেয়েটি পরম আগ্রহভরে বললেন, “মেহেরবানি করে উনার (শেখ মুজিব) সঙ্গে আমাকে একটু পরিচয় করিয়ে দিন, আমি উনার জেলারই মেয়ে।”

মমিনুল হক তার আবদার পূরণ করতে শেখ মুজিবের কাছে গিয়ে বললেন, “মিয়াভাই আপনার সঙ্গে এই মেয়েটি পরিচয় হতে চায়।”

শেখ মুজিব হাসিমুখে মেয়েটির নাম ও বাড়ি কই জানতে চাইলেন? মেয়েটি বললেন, “নাম আমার সাজেদা, বাড়ি আমার ফরিদপুরের নগরকান্দা।”

শেখ মুজিব এবার বললেন, “আরে নগরকান্দা তো ভাঙ্গার পাশেই, ওইখানে আমার ফুফুর বাড়ি।” মেয়েটিকে শেখ মুজিব বললেন, “তো বিয়েসাদী হয়েছে নাকি পড়াশোনা শেষ করে ঘরে বসে আছো?”

মেয়েটি কিছুটা লজ্জাবোধে এবার বললেন, “আমার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরী, থাকেন চাঁটগায়, সেখানকার উদ্দেশ্যেই রওনা হয়েছি।”

মেয়েটিকে উচ্চশিক্ষা আর চটপটে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মনে হওয়ায় শেখ মুজিব শেষমেশ বলে বসলেন, “তো ঘরে বসে থেকে কী হবে? আওয়ামী লীগ করো, মানুষের জন্য সংগ্রাম করো, আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের সংগ্রাম আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমার আওয়ামী লীগে এখন তোমাদের মতো মেয়েদেরই দরকার।”

নেতার কথা শুনে মেয়েটি এবার সম্মতিসূচক মাথা নাড়িয়ে বললেন, হ্যাঁ তাই হবে। স্টিমার চাঁদপুর ঘাটে পৌঁছলে মেয়েটি নেতাকে সালাম করে আশীর্বাদ মাথায় চাপিয়ে বিদায় নিলেন। সত্যিই সেদিনের মেয়েটি সাজেদা শেখ মুজিবের পরম স্নেহে ক্রমে বিকশিত হতে লাগলেন। তেজস্বী মনোভাব, দেশপ্রেম,  নিষ্ঠা, ত্যাগ আর শ্রম, নেতার প্রতি অকুণ্ঠ আস্থা, আনুগত্য আর অদম্য নেতৃত্বগুণ সাজেদা থেকে হয়ে ওঠেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। নামের সঙ্গে পদপদবী তাকে অসাধারণ ও অপূর্ব করে রেখেছে, তৃর্ণমূল হতে শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিতে, সশস্ত্র হাতে মুক্তিয়ুদ্ধের ইতিহাসে। তার নেতৃত্বাধীন মুক্তিযুদ্ধের মহিলা ফ্রন্টই স্বাধীনতাত্তোর আত্মপ্রকাশ করে ‘বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ’ রূপে। যার প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রিসভার প্রথম সদস্য বদরুন্নেসা আহমেদ ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। পাকিস্তান গণপরিষদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের এবং পরবর্তীতে প্রথম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৭২ ও ১৯৭৪ সালের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে মহিলা সম্পাদিকা নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ- বাকশাল প্রবর্তন হলে এর অন্যতম অঙ্গ জাতীয় মহিলা লীগেরও সাধারণ সম্পাদিকা নিযুক্ত হন।

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়লেও অচিরেই দলকে সংগঠিত করতে মাঠে-ময়দানে নেমে পড়েন। ১৯৭৬ সালে ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইলে প্রকাশ্য জনসভায় সর্বপ্রথম সাজেদা চৌধুরীই বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা হত্যার বিচার দাবি করে তৎকালীন সামরিক সরকারের বিধিনিষেধের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেন। ওই সমাবেশ শেষ করে ঢাকায় পৌঁছতেই সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ধরে নিয়ে যায় সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ও তার সফরসঙ্গী মোজাফফর হোসেন পল্টুকে। কারাগার থেকে বেরিয়ে এসে আবারও সক্রিয় হন সাজেদা চৌধুরী। রাষ্ট্রপতি এএসএম সায়েমের নেতৃত্বাধীন সামরিক সরকার ‘রাজনৈতিক দলবিধি আইন’ জারি করলে আওয়ামী লীগ পুনর্গঠনের প্রশ্ন সামনে চলে আসে। তখন অধিকাংশ নেতা কারাবন্দি নয়তো বিতর্কিত হয়ে পড়েছেন খুনি মোশতাকের মন্ত্রিত্বগ্রহণের কারণে। বঙ্গবন্ধু হত্যার দুই সপ্তাহের ব্যবধানে পহেলা সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি খুনি মোশতাক আহমেদ ‘রাষ্ট্রপতির বাকশাল আদেশ’ বাতিল ঘোষণা করেন।

ফলে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি পূর্ব অধুনালুপ্ত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বকে পুনর্বহাল করে। ওই কমিটির সভাপতি এএইচএম কামরুজ্জামান অপর তিন জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ ও এম মনসুর আলীর সঙ্গে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর কারাগারে হত্যার শিকার হন। যে কারণে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, প্রচার সম্পাদক সরদার আমজাদ হোসেনসহ সম্পাদক মণ্ডলীর অধিকাংশ সদস্য কারাবন্দি থাকায় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বলাভ করেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। সামরিক দলবিধি আইন অনুযায়ী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সাজেদা চৌধুরী সরকারের আইন মন্ত্রণালয় বরাবরে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনুমোদন চেয়ে আবেদন করে। 

কিন্তু মেনিফেস্টোতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম থাকায় তা ফিরিয়ে দেয় আইন মন্ত্রণালয়। বলা হয় আবেদনটি দলবিধি আইনের দশ নম্বর ধারা পরিপন্থী। উল্লেখ্য, দশ নম্বর ধারায় বলা হয়েছিল- কোনও দল ব্যক্তিপুজা করতে পারবে না। মানে বঙ্গবন্ধুর নাম রাষ্ট্রীয়ভাবে যেমন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল. তদ্রূপ দলীয়ভাবে নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার অংশ ছিল এটি। কৌশলগত কারণে আওয়ামী লীগকে নতুন মেনিফেস্টো ছাপিয়ে আবার আইন মন্ত্রণালয় বরাবরে আবেদন করতে হয়েছিল। ১৯৭৬ সালের ৪ নভেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের অনুমোদন লাভ করে।

পরবর্তীতে আহ্বায়ক জোহরা তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হলে আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে আব্দুল মালেক উকিলকে সরিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে সভাপতি ও আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক হন। কিন্তু ১৯৮৩ সালের ৮ আগস্ট আব্দুর রাজ্জাক বহিষ্কার হলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন আবারও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। ১৯৮৭ সালে কাউন্সিলে সাজেদা চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং ১৯৯২ সাল থেকে গত সর্বশেষ কাউন্সিল পর্যন্ত সবগুলো কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন। সামরিক জান্তা জেনারেল জিয়ার বিশেষ করে স্বৈরাচারী জেনারেল এরশাদ বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ভুমিকা অবিস্মরণীয়। তাইতো ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ন্যায় ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনেও বিজয়ী হতে না পারলেও সংরক্ষিত মহিলা আসনে বিজয়ী করে তাকে বন ও পরিবেশমন্ত্রী করা হয়।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার একচ্ছত্র নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে বিশিষ্ট ভুমিকা রাখেন তিনি। নিজেকে কখনও উপদলীয় কোন্দলে জড়াননি। বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা ও আনুগত্যে অনন্য সাধারণ এক ব্যতিক্রমী এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। পৌনে এক শতাব্দীর যে আওয়ামী লীগ তার একমাত্র নারী সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।  তার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরীও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর তার ভূমিকাও অসাধারণ। সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে ফুফু সম্বোধন করতেন, জাতীয় সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হওয়ার পরপরই অসুস্থ হলে হাসপাতালে ছুটে যান সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আপন ফুফু হয়েই যেন ভাতিজি শেখ হাসিনাকে বুকের ভেতরে আগলে রেখেছিলেন। তা হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করতেন বলেই শেখ হাসিনা শয্যাশায়ী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গিয়েছিলেন। আবেগাপ্লুত হয়ে শেখ হাসিনা প্রিয় ফুফুর কপালে- গালে মুহুর্মুহু চুমোয় ভালোবাসার পরশ মেখে দিয়েছিলেন।

তখন ফুফু-ভাতিজির দু’জনার চোখেই বয়ে যাচ্ছিল অশ্রু। সুস্থ হয়ে বাসভবনে ফিরে গিয়েছিলেন সংসদ উপনেতা সৈয়দ সাজেদা চৌধুরী। নিয়তি তাকে বাড়ি বন্দি করে রেখেছিল বহুদিন ধরে। উপনেতার আসন শূন্য পড়ে থাকলেও হয়তো ‘নেতা’ শেখ হাসিনা আসনটিতে প্রিয় সহযোদ্ধা ফুফুর ছায়া দেখতে পেতেন। তাইতো অসুস্থতাজনিত কারণ দেখিয়ে ‘উপনেতার’ আসনটি অন্য কাউকে অলঙ্কৃত করার সুযোগ দেননি। শেখ হাসিনার বিকল্প বুঝি এজন্যই শেখ হাসিনা। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়