শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সাজেদা চৌধুরীর রাজনীতিতে হাতেখড়িটা যেন রূপকথার গল্প!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
সাজেদা চৌধুরীর রাজনীতিতে হাতেখড়িটা যেন রূপকথার গল্প!

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সারিতে থাকা সর্বাপেক্ষা বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। মহীয়সী এই নারীর রাজনীতিতে নাম লেখানোর ইতিবৃত্তটা অনেকটা রূপকথার গল্পের মতো। সাংবাদিকতার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাকে কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। দীর্ঘদিন অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়েছেন। ৮৭ বছর বয়স জয় করেছেন। পৃথিবীর মায়াত্যাগ করে প্রস্থান হলেও আওয়ামী লীগের ভেতরে তথা জাতীয় রাজনীতির ইতিহাসে সুনিপুণভাবে স্বর্ণাক্ষরে লিখে রেখে গেছেন নিজের নামটি। পৌনে এক শতাব্দীকাল ধরে প্রদীপ্তমান যে আওয়ামী লীগের শৌর্যবীর্যে পরিচালিত বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি, সেই দলটির একমাত্র নারী সাধারণ সম্পাদক তিনি- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। মৃত্যুবরণ করেছেনও সংসদ উপনেতা আর দলীয় সভাপতিমণ্ডলীর এক নম্বর সদস্য পদবীর ভূষণ গায়ে জড়িয়ে। মহান স্রষ্টা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজেদা চৌধুরীর রাজনৈতিক জীবনের শুরুর গল্পটা এখন তুলে ধরছি।   

১৯৫৪। পাকিস্তানে আইন পরিষদগুলোতে প্রথম সাধারণ নির্বাচন। ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বৈতরণী পার পেতে শেরে বাংলা-সোহরাওয়ার্দী- ভাসানীর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে যুক্তফ্রন্ট। শেখ মুজিব যার মুখপাত্র হিসেবে মধ্যমনি। (প্রসঙ্গত ওই নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দীর ভবিষ্যতবাণী সত্যে পরিণত করে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ মোট ৯টি আসন পেয়েছিল)।

যা হোক কুষ্টিয়ায় হয়েছিল যুক্তফ্রন্টের প্রথম নির্বাচনী জনসভা। বক্তৃতা করে খোশমেজাজে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হলেন নেতারা। সেই সময়ে মানুষকে গোয়ালন্দঘাট থেকে স্টিমারে করে নারায়ণগঞ্জ আসতে হতো। স্টিমার ছাড়ার কিছু সময় পার হওয়ার পর একটি মেয়ে মমিনুল হক নামে এক জনৈক ব্যক্তির দৃষ্টি আকর্ষণ করে জিজ্ঞেস করলেন, “ওই যে ব্যক্তিটি তিনি তো শেখ মুজিবুর রহমান, তাই না? উনার ছবি ও বক্তব্য দেখি পত্রপত্রিকায়। উনি কী আপনার আত্মীয়?”

মমিনুল হক প্রতিত্তোরে মেয়েটিকে জানালেন যে, হ্যাঁ, তিনি শেখ মুজিব, আমার ফুফাতো ভাই, পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সেক্রেটারি। সহাস্যমুখী মেয়েটি পরম আগ্রহভরে বললেন, “মেহেরবানি করে উনার (শেখ মুজিব) সঙ্গে আমাকে একটু পরিচয় করিয়ে দিন, আমি উনার জেলারই মেয়ে।”

মমিনুল হক তার আবদার পূরণ করতে শেখ মুজিবের কাছে গিয়ে বললেন, “মিয়াভাই আপনার সঙ্গে এই মেয়েটি পরিচয় হতে চায়।”

শেখ মুজিব হাসিমুখে মেয়েটির নাম ও বাড়ি কই জানতে চাইলেন? মেয়েটি বললেন, “নাম আমার সাজেদা, বাড়ি আমার ফরিদপুরের নগরকান্দা।”

শেখ মুজিব এবার বললেন, “আরে নগরকান্দা তো ভাঙ্গার পাশেই, ওইখানে আমার ফুফুর বাড়ি।” মেয়েটিকে শেখ মুজিব বললেন, “তো বিয়েসাদী হয়েছে নাকি পড়াশোনা শেষ করে ঘরে বসে আছো?”

মেয়েটি কিছুটা লজ্জাবোধে এবার বললেন, “আমার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরী, থাকেন চাঁটগায়, সেখানকার উদ্দেশ্যেই রওনা হয়েছি।”

মেয়েটিকে উচ্চশিক্ষা আর চটপটে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মনে হওয়ায় শেখ মুজিব শেষমেশ বলে বসলেন, “তো ঘরে বসে থেকে কী হবে? আওয়ামী লীগ করো, মানুষের জন্য সংগ্রাম করো, আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের সংগ্রাম আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমার আওয়ামী লীগে এখন তোমাদের মতো মেয়েদেরই দরকার।”

নেতার কথা শুনে মেয়েটি এবার সম্মতিসূচক মাথা নাড়িয়ে বললেন, হ্যাঁ তাই হবে। স্টিমার চাঁদপুর ঘাটে পৌঁছলে মেয়েটি নেতাকে সালাম করে আশীর্বাদ মাথায় চাপিয়ে বিদায় নিলেন। সত্যিই সেদিনের মেয়েটি সাজেদা শেখ মুজিবের পরম স্নেহে ক্রমে বিকশিত হতে লাগলেন। তেজস্বী মনোভাব, দেশপ্রেম,  নিষ্ঠা, ত্যাগ আর শ্রম, নেতার প্রতি অকুণ্ঠ আস্থা, আনুগত্য আর অদম্য নেতৃত্বগুণ সাজেদা থেকে হয়ে ওঠেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। নামের সঙ্গে পদপদবী তাকে অসাধারণ ও অপূর্ব করে রেখেছে, তৃর্ণমূল হতে শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিতে, সশস্ত্র হাতে মুক্তিয়ুদ্ধের ইতিহাসে। তার নেতৃত্বাধীন মুক্তিযুদ্ধের মহিলা ফ্রন্টই স্বাধীনতাত্তোর আত্মপ্রকাশ করে ‘বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ’ রূপে। যার প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রিসভার প্রথম সদস্য বদরুন্নেসা আহমেদ ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। পাকিস্তান গণপরিষদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের এবং পরবর্তীতে প্রথম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৭২ ও ১৯৭৪ সালের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে মহিলা সম্পাদিকা নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ- বাকশাল প্রবর্তন হলে এর অন্যতম অঙ্গ জাতীয় মহিলা লীগেরও সাধারণ সম্পাদিকা নিযুক্ত হন।

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়লেও অচিরেই দলকে সংগঠিত করতে মাঠে-ময়দানে নেমে পড়েন। ১৯৭৬ সালে ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইলে প্রকাশ্য জনসভায় সর্বপ্রথম সাজেদা চৌধুরীই বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা হত্যার বিচার দাবি করে তৎকালীন সামরিক সরকারের বিধিনিষেধের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেন। ওই সমাবেশ শেষ করে ঢাকায় পৌঁছতেই সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ধরে নিয়ে যায় সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ও তার সফরসঙ্গী মোজাফফর হোসেন পল্টুকে। কারাগার থেকে বেরিয়ে এসে আবারও সক্রিয় হন সাজেদা চৌধুরী। রাষ্ট্রপতি এএসএম সায়েমের নেতৃত্বাধীন সামরিক সরকার ‘রাজনৈতিক দলবিধি আইন’ জারি করলে আওয়ামী লীগ পুনর্গঠনের প্রশ্ন সামনে চলে আসে। তখন অধিকাংশ নেতা কারাবন্দি নয়তো বিতর্কিত হয়ে পড়েছেন খুনি মোশতাকের মন্ত্রিত্বগ্রহণের কারণে। বঙ্গবন্ধু হত্যার দুই সপ্তাহের ব্যবধানে পহেলা সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি খুনি মোশতাক আহমেদ ‘রাষ্ট্রপতির বাকশাল আদেশ’ বাতিল ঘোষণা করেন।

ফলে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি পূর্ব অধুনালুপ্ত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বকে পুনর্বহাল করে। ওই কমিটির সভাপতি এএইচএম কামরুজ্জামান অপর তিন জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ ও এম মনসুর আলীর সঙ্গে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর কারাগারে হত্যার শিকার হন। যে কারণে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, প্রচার সম্পাদক সরদার আমজাদ হোসেনসহ সম্পাদক মণ্ডলীর অধিকাংশ সদস্য কারাবন্দি থাকায় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বলাভ করেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। সামরিক দলবিধি আইন অনুযায়ী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সাজেদা চৌধুরী সরকারের আইন মন্ত্রণালয় বরাবরে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনুমোদন চেয়ে আবেদন করে। 

কিন্তু মেনিফেস্টোতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম থাকায় তা ফিরিয়ে দেয় আইন মন্ত্রণালয়। বলা হয় আবেদনটি দলবিধি আইনের দশ নম্বর ধারা পরিপন্থী। উল্লেখ্য, দশ নম্বর ধারায় বলা হয়েছিল- কোনও দল ব্যক্তিপুজা করতে পারবে না। মানে বঙ্গবন্ধুর নাম রাষ্ট্রীয়ভাবে যেমন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল. তদ্রূপ দলীয়ভাবে নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার অংশ ছিল এটি। কৌশলগত কারণে আওয়ামী লীগকে নতুন মেনিফেস্টো ছাপিয়ে আবার আইন মন্ত্রণালয় বরাবরে আবেদন করতে হয়েছিল। ১৯৭৬ সালের ৪ নভেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের অনুমোদন লাভ করে।

পরবর্তীতে আহ্বায়ক জোহরা তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হলে আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে আব্দুল মালেক উকিলকে সরিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে সভাপতি ও আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক হন। কিন্তু ১৯৮৩ সালের ৮ আগস্ট আব্দুর রাজ্জাক বহিষ্কার হলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন আবারও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। ১৯৮৭ সালে কাউন্সিলে সাজেদা চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং ১৯৯২ সাল থেকে গত সর্বশেষ কাউন্সিল পর্যন্ত সবগুলো কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন। সামরিক জান্তা জেনারেল জিয়ার বিশেষ করে স্বৈরাচারী জেনারেল এরশাদ বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ভুমিকা অবিস্মরণীয়। তাইতো ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ন্যায় ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনেও বিজয়ী হতে না পারলেও সংরক্ষিত মহিলা আসনে বিজয়ী করে তাকে বন ও পরিবেশমন্ত্রী করা হয়।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার একচ্ছত্র নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে বিশিষ্ট ভুমিকা রাখেন তিনি। নিজেকে কখনও উপদলীয় কোন্দলে জড়াননি। বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা ও আনুগত্যে অনন্য সাধারণ এক ব্যতিক্রমী এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। পৌনে এক শতাব্দীর যে আওয়ামী লীগ তার একমাত্র নারী সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।  তার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরীও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর তার ভূমিকাও অসাধারণ। সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে ফুফু সম্বোধন করতেন, জাতীয় সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হওয়ার পরপরই অসুস্থ হলে হাসপাতালে ছুটে যান সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আপন ফুফু হয়েই যেন ভাতিজি শেখ হাসিনাকে বুকের ভেতরে আগলে রেখেছিলেন। তা হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করতেন বলেই শেখ হাসিনা শয্যাশায়ী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গিয়েছিলেন। আবেগাপ্লুত হয়ে শেখ হাসিনা প্রিয় ফুফুর কপালে- গালে মুহুর্মুহু চুমোয় ভালোবাসার পরশ মেখে দিয়েছিলেন।

তখন ফুফু-ভাতিজির দু’জনার চোখেই বয়ে যাচ্ছিল অশ্রু। সুস্থ হয়ে বাসভবনে ফিরে গিয়েছিলেন সংসদ উপনেতা সৈয়দ সাজেদা চৌধুরী। নিয়তি তাকে বাড়ি বন্দি করে রেখেছিল বহুদিন ধরে। উপনেতার আসন শূন্য পড়ে থাকলেও হয়তো ‘নেতা’ শেখ হাসিনা আসনটিতে প্রিয় সহযোদ্ধা ফুফুর ছায়া দেখতে পেতেন। তাইতো অসুস্থতাজনিত কারণ দেখিয়ে ‘উপনেতার’ আসনটি অন্য কাউকে অলঙ্কৃত করার সুযোগ দেননি। শেখ হাসিনার বিকল্প বুঝি এজন্যই শেখ হাসিনা। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে