শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৪, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২২

নিগ্রহ নয়, শিক্ষকের মর্যাদা চাই

ফাতিহুল কাদির সম্রাট
অনলাইন ভার্সন
নিগ্রহ নয়, শিক্ষকের মর্যাদা চাই

উন্মত্ত ইহুদিরা রোমান সম্রাট পন্টিয়াস পাইলেটের কাছে যিশু বা হজরত ঈসা (আ.)-কে ধরে এনেছিল বিচারের জন্যে। তাদের একটাই দাবি, ঈসা (আ.)-কে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। ঈসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি প্রচলিত ধর্মমতকে উল্লঙ্ঘন ও অবমাননা করেছেন। সম্রাট পাইলেট ঈসা (আ.)-কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মতো কোনো কারণ কিংবা প্রমাণ কোনোটাই পাননি। কিন্তু বাইরে জনরোষ দেখে তিনি ন্যায়ের পক্ষে থাকতে পারলেন না। বিবেকের তাড়নায় সম্রাট জনতার উদ্দেশ্যে সেদিন বলেছিলেন, তোমরা কি এই মানুষটির মৃত্যুর দায় নেবে? বিক্ষুব্ধ জনতা সেদিন চিৎকার করে বলেছিল, তার রক্তের দায় আমরা এবং আমাদের সন্তানরা বংশ পরম্পরায় বহন করব। তবু তার মৃত্যু চাই।

গত জুন মাসে নড়াইলে কলেজ শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাসকে মিথ্যা অভিযোগে জনসমক্ষে জুতার মালা পরানোর ঘটনা সচেতন বিবেককে নাড়িয়ে দিয়েছিল। ৪ বছর আগে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্তকে একজন সংসদ সদস্য শত শত মানুষের সামনে কান ধরে উঠবস করতে বাধ্য করেন। শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাস ও শ্যামল কান্তি ভক্ত উভয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ধর্ম-অবমাননা কিংবা ধর্ম অবমাননায় সহযোগিতা করার। পুলিশ ও সরকারি প্রশাসনের উপস্থিতিতে এই দুটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটেছিল। ঘটনার পর প্রবল সমালোচনার মুখে দায়িত্বশীলরা বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার চাপের কাছে তারা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছেন। এ দুই ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যিশু বা ঈসা (আ.)-কে ক্রুসবিদ্ধ করার ঘটনা। অভিযোগের সত্যতা নয়, জনতার উন্মত্ততার কাছে হেরে গেছে বিচারের বাণী। 

শিক্ষকরা নবী নন, সাধারণ মানুষ। তবে নবীদের দায়িত্ব আর শিক্ষকদের দায়িত্বে কিছুটা হলেও সাদৃশ্য বিদ্যমান। তাই তো নবীরা যেমন বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন, মানবজাতির শ্রেষ্ঠ শিক্ষকরাও বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছেন, শারীরিক-মানসিক নির্যাতন ভোগ করেছেন, মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি পর্যন্ত হয়েছেন। কনফুসিয়াস, সক্রেটিস থেকে শুরু হয়ে আজও চলছে শিক্ষক নিগ্রহের ঘটনা। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজ সম্মান মর্যাদা পায়নি, পদে পদে হচ্ছেন লাঞ্ছিত। বাংলাদেশের শিক্ষকরা তাদের আদর্শিক জায়গায় স্থিত আছেন কিনা সেটা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে। কিন্তু তারা প্রায় প্রতিদিন যেভাবে নিগ্রহ ও লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন তা আমাদের জন্যে কেবল দুঃখজনক নয়, লজ্জাজনকও বটে। মনে হয়, শিক্ষক নিগ্রহের পাপ আমাদের বংশ পরম্পরায় মোচন করতে হবে।

এদেশে শিক্ষক সমাজ নিরীহতম একটি শ্রেণি। এ সমাজে তারা সবচেয়ে অবহেলিত ও উপেক্ষিত পেশার মানুষ। পথের বেওয়ারিশ প্রাণির মতো অবস্থা তাদের। যে কেউ তাদের ওপর হাত তুলতে পারে অবলীলায়। তাদের রক্ষার জন্যে কেউ এগিয়ে আসে না। ফলে প্রতিকারবিহীনভাবে প্রতিদিন শিক্ষক নিগ্রহের ঘটনা ঘটেই চলেছে। ছাত্র, অভিভাবক, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে সরকারি কর্মচারী কেউ কম যান না শিক্ষক নিগ্রহে। শিক্ষকদের কতভাবেই না নিগৃহীত করা হয়। মৌখিক হেনস্থা মামুলি বিষয়। শিক্ষকের গলায় জুতার মালা পরানো, কান ধরে উঠবস করানো, পানিতে চুবানো, এমনকি শিক্ষকের মাথায় মানবমল নিক্ষেপ করার ঘটনাও ঘটেছে। আর মানসিক নিপীড়ন প্রত্যেক শিক্ষকের বলতে গেলে জীবনসঙ্গী।

শিক্ষকরা সবচেয়ে বেশি নিগ্রহের শিকার হন তাদেরই ছাত্রদের দ্বারা। নিজের ছাত্র যখন তাকে উঠিয়ে দিয়ে চেয়ার দখল করে তখন অসহায় শিক্ষকের অন্তর্ভেদী কান্না আর সীমাহীন অপমানের কথা কেউ খেয়াল করে না। সরকার সমর্থিত ছাত্রসংগঠনের সদস্যরা বলা যায় শিক্ষক নিগ্রহের ফ্রি লাইসেন্স নিয়ে ঘোরে। প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ তাদের কারণে স্বাভাবিক কাজকর্ম চালাতে পারেন না, থাকেন মানসিক নিপীড়নের চাপে। রাজনৈতিক ও প্রশাসিনক প্রশ্রয়ের কারণে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও প্রতিকার মেলে না। অনেক সময় তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা পর্যন্ত নেওয়া হয় না। 

পরীক্ষার হলে নকল রোধ ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গিয়ে শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও রক্তাক্ত হওয়া এদেশে অতি সাধারণ ঘটনা। ভাইভা পরীক্ষার আপ্যায়নে দাওয়াত না করায় সরকারি শরিয়তপুর সরকারি কলেজের একজন শিক্ষককে প্রহার করে এক ছাত্র নেতা। সম্প্রতি গফরগাঁও সরকারি কলেজে একজন অধ্যাপকসহ দুইজন শিক্ষক ছাত্রনেতা নামধারী সন্ত্রাসীদের দ্বারা প্রহৃত হয়েছেন। এই ঘটনার পেছনের কারণ সত্যিকার অর্থেই অবাক করার মতো। সরকারি নির্দেশে কলেজের সব ধরনের ফি ও মাসুল রকেট-শিউরক্যাশের মতো ডিজিটাল মাধ্যমে আদায়ের ফলে ছাত্রনেতা নামধারীদের বাড়তি ফি আদায়ের মাধ্যমে পকেট ভারি করার পথ বন্ধ হয়ে যায়। ছাত্রনেতা নামধারী দুর্বৃত্তরা কলেজ প্রশাসনের কাছে ১৮ লাখ টাকা পাওনা হয়েছে দাবি করে। সন্ত্রাসীদের বক্তব্য ছিল- কলেজ প্রশাসন ডিজিটাল পদ্ধতিতে অর্থ আদায়ের ফলে তারা এই পরিমাণ অর্থ থেকে বঞ্চিত হয়েছে। তাদের সেই টাকা দিতে হবে। তারা ছাত্রদের কাছ থেকে নগদ অর্থ গ্রহণের নিয়মে ফিরে যেতে চাপ দিলে কলেজ প্রশাসন অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন  শিক্ষকদের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। কলেজের মূল্যবান সম্পদ বিনষ্ট করে। এই ঘটনায় থানা মামলা নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। এই কলেজেই নকল ধরতে গিয়ে একজন নারী সহকারী অধ্যাপক ছুরিকাঘাতের শিকার হন। ঐ ঘটনাতেও সন্ত্রাসীদের কিছু হয়নি।

শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার জন্যে অনেক ক্ষেত্রে কোনো কারণ লাগে না। কিছু কারণ রীতিমতো হাস্যকর। দাওয়াত পত্রের খামে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির নামের পূর্বে আলহাজ্ব না লেখায় একজন প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ফরিদপুরের মধুখালিতে পুত্রের প্রেমঘটিত বিষয়ে শিক্ষক পিতাকে থানায় ডেকে এনে ওসি সাহেক কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখেন। কয়েক বছর আগে ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষা ক্যাডারের একজন সহকারী অধ্যাপককে পরীক্ষার হলে বিরোধের জেরে ম্যাজিস্ট্রেটের পা ধরতে বাধ্য করা হয়। পা ধরার সেই ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হয় সোশাল মিডিয়ায়। সেই ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং তা আদালতে ঝুলে আছে। এই মঠবাড়িয়াতেই এজন অধ্যক্ষকে জুতাপেটা করেন কলেজের একজন কর্মচারী। গত ৩ আগস্ট নাটোরে ইউপি চেয়ারম্যান মাদ্রাসার একজন সহকারী অধ্যাপককে তুলে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে আটকে রেখে বেদম প্রহার করেন। ঐ চেয়ারম্যান তার সঙ্গীদের সাথে নিয়ে মাদ্রাসায় গিয়ে অধ্যক্ষ ও ম্যানেজিং কমিটিকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন। ওই শিক্ষক গালাগাল করতে বারণ করেছিলেন। এটাই ছিল সেই শিক্ষকের অপরাধ। ২০১৮ সালে বরিশালে মাদ্রাসার জমি ও ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে বিরোধের জেরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষের মাথায় কলসভর্তি মানব মল ঢেলে দেওয়া হয়। একজন প্রবীণ আলেমের সাথে এই জঘন্য আচরণটি করা হয় প্রকাশ্য দিবালোকে।

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সর্বস্তরে শিক্ষকরা প্রতিদিন নিগ্রহ ও লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন। এর কিছুমাত্র মিডিয়ায় আসে। শিক্ষক নিগ্রহের বিষয় সমাজে তেমন প্রতিক্রিয়া হয় না। এমনকি শিক্ষকরাও প্রতিবাদ করেন না। নড়াইলে জুতার মালা কাণ্ডের পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন মাত্র শিক্ষককে প্রতিবাদ গলায় প্লাকার্ড ঝুলিয়ে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে। শিক্ষকদের এই নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়। বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে বৈঠকের সময় তিনি নড়াইলে শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাসের নিগৃহীত হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে শিক্ষক সমাজের নীরবতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন।

শিক্ষক নিগ্রহে শিক্ষকদের এই নীরবতা সত্যি ও দুঃখজনক। এর পেছনে মূল কারণ আমাদের শিক্ষার বিভিন্ন ধারা ও স্তরভিত্তিক বিভাজন এবং শিক্ষকদের বিভাজিত মর্যাদা ও অবস্থান। এক ধারা কিংবা স্তরের শিক্ষকগণ আরেক ধারা বা স্তরের শিক্ষকদের বিপরীতে নিজেদের শ্রেয়তর কিংবা নিম্নতর ভাবেন। প্রাইমারি শিক্ষকদের সাথে নিজেদের সম্পর্কিত ভাবেন না হাইস্কুলের শিক্ষকরা। কলেজ শিক্ষকদের সমস্যাকে গুরুত্ব দেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ। প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের যেন কেউ নন। মাদ্রাসা ও জেনারেল শিক্ষার দুইটি ধারার মধ্যে আছে আরো উপধারা। এই ধারাগত বিভক্তি শিক্ষদের মাঝে অভিন্ন সত্তার ধারণা ও চেতনা গড়ে উঠতে দেয়নি। ফলে শিক্ষকদের একজনের নিগ্রহে আরেকজনের কিছু আসে যায় না। 

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো এদেশে শিক্ষকতা স্বতন্ত্র পেশা হিসেবে স্বীকৃতি পায়নি। ফলে পেশাজীবী শ্রেণি হিসেবে তাদের অভিন্ন পরিচয় এবং সাংগঠনিক সংহতি গড়ে উঠেনি। পেশাগত স্বীকৃতি ও অখণ্ড চেতনার অভাবে শিক্ষকতা বর্তমানে শুধুই চাকরিমাত্র। ঐতিহ্যগতভাবে শিক্ষকতায় যে ব্রতচেতনা ছিল তার ছিটেফোঁটাও আজ আর অবশিষ্ট নেই। স্তর ও ধারা অনুযায়ী অনেক শিক্ষক সংগঠন আছে। এসব সংগঠন মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ নেই, নেই কোনো আন্তঃসাংগঠনিক ফেডারেশন।  উপরন্তু সংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ, বিভক্তি ও রাজনৈতিক দূরত্ব ব্যাপক। 

আজ ৫ অক্টোবর বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও শিক্ষক দিবস পালিত হচ্ছে। শিক্ষক দিবসে শিক্ষকতা পেশার সম্মান ও শিক্ষকদের  নিরাপত্তার নিশ্চয়তা কামনা করছি। একই সাথে শিক্ষকনিগ্রহে শিক্ষকদের নিষ্ক্রিয় নীরতার অবসান কামনা করছি। আমরা চাই, অভিন্ন পেশাগত পরিচয়ে শিক্ষকদের মাঝে ঐকচেতনা গড়ে উঠুক এবং শিক্ষকের মর্যাদা রক্ষায় শিক্ষকরাই সোচ্চার হোক। 


লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, লহ্মীপুর সরকারি কলেজ
            প্রচার সচিব, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে