শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৪, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২২

নিগ্রহ নয়, শিক্ষকের মর্যাদা চাই

ফাতিহুল কাদির সম্রাট
অনলাইন ভার্সন
নিগ্রহ নয়, শিক্ষকের মর্যাদা চাই

উন্মত্ত ইহুদিরা রোমান সম্রাট পন্টিয়াস পাইলেটের কাছে যিশু বা হজরত ঈসা (আ.)-কে ধরে এনেছিল বিচারের জন্যে। তাদের একটাই দাবি, ঈসা (আ.)-কে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। ঈসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি প্রচলিত ধর্মমতকে উল্লঙ্ঘন ও অবমাননা করেছেন। সম্রাট পাইলেট ঈসা (আ.)-কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মতো কোনো কারণ কিংবা প্রমাণ কোনোটাই পাননি। কিন্তু বাইরে জনরোষ দেখে তিনি ন্যায়ের পক্ষে থাকতে পারলেন না। বিবেকের তাড়নায় সম্রাট জনতার উদ্দেশ্যে সেদিন বলেছিলেন, তোমরা কি এই মানুষটির মৃত্যুর দায় নেবে? বিক্ষুব্ধ জনতা সেদিন চিৎকার করে বলেছিল, তার রক্তের দায় আমরা এবং আমাদের সন্তানরা বংশ পরম্পরায় বহন করব। তবু তার মৃত্যু চাই।

গত জুন মাসে নড়াইলে কলেজ শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাসকে মিথ্যা অভিযোগে জনসমক্ষে জুতার মালা পরানোর ঘটনা সচেতন বিবেককে নাড়িয়ে দিয়েছিল। ৪ বছর আগে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্তকে একজন সংসদ সদস্য শত শত মানুষের সামনে কান ধরে উঠবস করতে বাধ্য করেন। শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাস ও শ্যামল কান্তি ভক্ত উভয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ধর্ম-অবমাননা কিংবা ধর্ম অবমাননায় সহযোগিতা করার। পুলিশ ও সরকারি প্রশাসনের উপস্থিতিতে এই দুটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটেছিল। ঘটনার পর প্রবল সমালোচনার মুখে দায়িত্বশীলরা বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার চাপের কাছে তারা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছেন। এ দুই ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যিশু বা ঈসা (আ.)-কে ক্রুসবিদ্ধ করার ঘটনা। অভিযোগের সত্যতা নয়, জনতার উন্মত্ততার কাছে হেরে গেছে বিচারের বাণী। 

শিক্ষকরা নবী নন, সাধারণ মানুষ। তবে নবীদের দায়িত্ব আর শিক্ষকদের দায়িত্বে কিছুটা হলেও সাদৃশ্য বিদ্যমান। তাই তো নবীরা যেমন বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন, মানবজাতির শ্রেষ্ঠ শিক্ষকরাও বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছেন, শারীরিক-মানসিক নির্যাতন ভোগ করেছেন, মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি পর্যন্ত হয়েছেন। কনফুসিয়াস, সক্রেটিস থেকে শুরু হয়ে আজও চলছে শিক্ষক নিগ্রহের ঘটনা। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজ সম্মান মর্যাদা পায়নি, পদে পদে হচ্ছেন লাঞ্ছিত। বাংলাদেশের শিক্ষকরা তাদের আদর্শিক জায়গায় স্থিত আছেন কিনা সেটা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে। কিন্তু তারা প্রায় প্রতিদিন যেভাবে নিগ্রহ ও লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন তা আমাদের জন্যে কেবল দুঃখজনক নয়, লজ্জাজনকও বটে। মনে হয়, শিক্ষক নিগ্রহের পাপ আমাদের বংশ পরম্পরায় মোচন করতে হবে।

এদেশে শিক্ষক সমাজ নিরীহতম একটি শ্রেণি। এ সমাজে তারা সবচেয়ে অবহেলিত ও উপেক্ষিত পেশার মানুষ। পথের বেওয়ারিশ প্রাণির মতো অবস্থা তাদের। যে কেউ তাদের ওপর হাত তুলতে পারে অবলীলায়। তাদের রক্ষার জন্যে কেউ এগিয়ে আসে না। ফলে প্রতিকারবিহীনভাবে প্রতিদিন শিক্ষক নিগ্রহের ঘটনা ঘটেই চলেছে। ছাত্র, অভিভাবক, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে সরকারি কর্মচারী কেউ কম যান না শিক্ষক নিগ্রহে। শিক্ষকদের কতভাবেই না নিগৃহীত করা হয়। মৌখিক হেনস্থা মামুলি বিষয়। শিক্ষকের গলায় জুতার মালা পরানো, কান ধরে উঠবস করানো, পানিতে চুবানো, এমনকি শিক্ষকের মাথায় মানবমল নিক্ষেপ করার ঘটনাও ঘটেছে। আর মানসিক নিপীড়ন প্রত্যেক শিক্ষকের বলতে গেলে জীবনসঙ্গী।

শিক্ষকরা সবচেয়ে বেশি নিগ্রহের শিকার হন তাদেরই ছাত্রদের দ্বারা। নিজের ছাত্র যখন তাকে উঠিয়ে দিয়ে চেয়ার দখল করে তখন অসহায় শিক্ষকের অন্তর্ভেদী কান্না আর সীমাহীন অপমানের কথা কেউ খেয়াল করে না। সরকার সমর্থিত ছাত্রসংগঠনের সদস্যরা বলা যায় শিক্ষক নিগ্রহের ফ্রি লাইসেন্স নিয়ে ঘোরে। প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ তাদের কারণে স্বাভাবিক কাজকর্ম চালাতে পারেন না, থাকেন মানসিক নিপীড়নের চাপে। রাজনৈতিক ও প্রশাসিনক প্রশ্রয়ের কারণে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও প্রতিকার মেলে না। অনেক সময় তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা পর্যন্ত নেওয়া হয় না। 

পরীক্ষার হলে নকল রোধ ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গিয়ে শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও রক্তাক্ত হওয়া এদেশে অতি সাধারণ ঘটনা। ভাইভা পরীক্ষার আপ্যায়নে দাওয়াত না করায় সরকারি শরিয়তপুর সরকারি কলেজের একজন শিক্ষককে প্রহার করে এক ছাত্র নেতা। সম্প্রতি গফরগাঁও সরকারি কলেজে একজন অধ্যাপকসহ দুইজন শিক্ষক ছাত্রনেতা নামধারী সন্ত্রাসীদের দ্বারা প্রহৃত হয়েছেন। এই ঘটনার পেছনের কারণ সত্যিকার অর্থেই অবাক করার মতো। সরকারি নির্দেশে কলেজের সব ধরনের ফি ও মাসুল রকেট-শিউরক্যাশের মতো ডিজিটাল মাধ্যমে আদায়ের ফলে ছাত্রনেতা নামধারীদের বাড়তি ফি আদায়ের মাধ্যমে পকেট ভারি করার পথ বন্ধ হয়ে যায়। ছাত্রনেতা নামধারী দুর্বৃত্তরা কলেজ প্রশাসনের কাছে ১৮ লাখ টাকা পাওনা হয়েছে দাবি করে। সন্ত্রাসীদের বক্তব্য ছিল- কলেজ প্রশাসন ডিজিটাল পদ্ধতিতে অর্থ আদায়ের ফলে তারা এই পরিমাণ অর্থ থেকে বঞ্চিত হয়েছে। তাদের সেই টাকা দিতে হবে। তারা ছাত্রদের কাছ থেকে নগদ অর্থ গ্রহণের নিয়মে ফিরে যেতে চাপ দিলে কলেজ প্রশাসন অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন  শিক্ষকদের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। কলেজের মূল্যবান সম্পদ বিনষ্ট করে। এই ঘটনায় থানা মামলা নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। এই কলেজেই নকল ধরতে গিয়ে একজন নারী সহকারী অধ্যাপক ছুরিকাঘাতের শিকার হন। ঐ ঘটনাতেও সন্ত্রাসীদের কিছু হয়নি।

শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার জন্যে অনেক ক্ষেত্রে কোনো কারণ লাগে না। কিছু কারণ রীতিমতো হাস্যকর। দাওয়াত পত্রের খামে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির নামের পূর্বে আলহাজ্ব না লেখায় একজন প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ফরিদপুরের মধুখালিতে পুত্রের প্রেমঘটিত বিষয়ে শিক্ষক পিতাকে থানায় ডেকে এনে ওসি সাহেক কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখেন। কয়েক বছর আগে ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষা ক্যাডারের একজন সহকারী অধ্যাপককে পরীক্ষার হলে বিরোধের জেরে ম্যাজিস্ট্রেটের পা ধরতে বাধ্য করা হয়। পা ধরার সেই ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হয় সোশাল মিডিয়ায়। সেই ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং তা আদালতে ঝুলে আছে। এই মঠবাড়িয়াতেই এজন অধ্যক্ষকে জুতাপেটা করেন কলেজের একজন কর্মচারী। গত ৩ আগস্ট নাটোরে ইউপি চেয়ারম্যান মাদ্রাসার একজন সহকারী অধ্যাপককে তুলে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে আটকে রেখে বেদম প্রহার করেন। ঐ চেয়ারম্যান তার সঙ্গীদের সাথে নিয়ে মাদ্রাসায় গিয়ে অধ্যক্ষ ও ম্যানেজিং কমিটিকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন। ওই শিক্ষক গালাগাল করতে বারণ করেছিলেন। এটাই ছিল সেই শিক্ষকের অপরাধ। ২০১৮ সালে বরিশালে মাদ্রাসার জমি ও ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে বিরোধের জেরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষের মাথায় কলসভর্তি মানব মল ঢেলে দেওয়া হয়। একজন প্রবীণ আলেমের সাথে এই জঘন্য আচরণটি করা হয় প্রকাশ্য দিবালোকে।

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সর্বস্তরে শিক্ষকরা প্রতিদিন নিগ্রহ ও লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন। এর কিছুমাত্র মিডিয়ায় আসে। শিক্ষক নিগ্রহের বিষয় সমাজে তেমন প্রতিক্রিয়া হয় না। এমনকি শিক্ষকরাও প্রতিবাদ করেন না। নড়াইলে জুতার মালা কাণ্ডের পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন মাত্র শিক্ষককে প্রতিবাদ গলায় প্লাকার্ড ঝুলিয়ে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে। শিক্ষকদের এই নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়। বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে বৈঠকের সময় তিনি নড়াইলে শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাসের নিগৃহীত হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে শিক্ষক সমাজের নীরবতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন।

শিক্ষক নিগ্রহে শিক্ষকদের এই নীরবতা সত্যি ও দুঃখজনক। এর পেছনে মূল কারণ আমাদের শিক্ষার বিভিন্ন ধারা ও স্তরভিত্তিক বিভাজন এবং শিক্ষকদের বিভাজিত মর্যাদা ও অবস্থান। এক ধারা কিংবা স্তরের শিক্ষকগণ আরেক ধারা বা স্তরের শিক্ষকদের বিপরীতে নিজেদের শ্রেয়তর কিংবা নিম্নতর ভাবেন। প্রাইমারি শিক্ষকদের সাথে নিজেদের সম্পর্কিত ভাবেন না হাইস্কুলের শিক্ষকরা। কলেজ শিক্ষকদের সমস্যাকে গুরুত্ব দেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ। প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের যেন কেউ নন। মাদ্রাসা ও জেনারেল শিক্ষার দুইটি ধারার মধ্যে আছে আরো উপধারা। এই ধারাগত বিভক্তি শিক্ষদের মাঝে অভিন্ন সত্তার ধারণা ও চেতনা গড়ে উঠতে দেয়নি। ফলে শিক্ষকদের একজনের নিগ্রহে আরেকজনের কিছু আসে যায় না। 

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো এদেশে শিক্ষকতা স্বতন্ত্র পেশা হিসেবে স্বীকৃতি পায়নি। ফলে পেশাজীবী শ্রেণি হিসেবে তাদের অভিন্ন পরিচয় এবং সাংগঠনিক সংহতি গড়ে উঠেনি। পেশাগত স্বীকৃতি ও অখণ্ড চেতনার অভাবে শিক্ষকতা বর্তমানে শুধুই চাকরিমাত্র। ঐতিহ্যগতভাবে শিক্ষকতায় যে ব্রতচেতনা ছিল তার ছিটেফোঁটাও আজ আর অবশিষ্ট নেই। স্তর ও ধারা অনুযায়ী অনেক শিক্ষক সংগঠন আছে। এসব সংগঠন মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ নেই, নেই কোনো আন্তঃসাংগঠনিক ফেডারেশন।  উপরন্তু সংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ, বিভক্তি ও রাজনৈতিক দূরত্ব ব্যাপক। 

আজ ৫ অক্টোবর বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও শিক্ষক দিবস পালিত হচ্ছে। শিক্ষক দিবসে শিক্ষকতা পেশার সম্মান ও শিক্ষকদের  নিরাপত্তার নিশ্চয়তা কামনা করছি। একই সাথে শিক্ষকনিগ্রহে শিক্ষকদের নিষ্ক্রিয় নীরতার অবসান কামনা করছি। আমরা চাই, অভিন্ন পেশাগত পরিচয়ে শিক্ষকদের মাঝে ঐকচেতনা গড়ে উঠুক এবং শিক্ষকের মর্যাদা রক্ষায় শিক্ষকরাই সোচ্চার হোক। 


লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, লহ্মীপুর সরকারি কলেজ
            প্রচার সচিব, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়