শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩

ঘৃণ্যতম কলঙ্কময় অধ্যায় ২১ আগস্ট

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
ঘৃণ্যতম কলঙ্কময় অধ্যায় ২১ আগস্ট

বিরোধী মত দমনে ঘৃণ্যতম এক অপচেষ্টা নেওয়া হয়েছিল ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। এটা পরিষ্কার যে ওই নৃশংসতম ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শীর্ষ নীতিনির্ধারকদের যোগসাজশ ছিল। তাই যদি না হবে তাহলে কেন ওই সময় জাতীয় সংসদে বিরোধী দলকে নিন্দা প্রস্তাব নিতে দেওয়া হয়নি? কেন গ্রেনেড হামলার পরে হতাহতদের উদ্ধারে এগিয়ে আসা নেতাকর্মীদের পুলিশ হটিয়ে দিয়েছিল? কেন ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন হাসপাতালে যে সমস্ত নেতাকর্মী চিকিৎসার জন্য গিয়েছিল তাদের চিকিৎসায় ডাক্তারদের অনুপস্থিতি ছিল?

একথা তো পরিষ্কার যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। জাতীয় সংসদে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন ভাগ্যক্রমে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ নিহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের ২২ নেতাকর্মী। আর মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতাকর্মী। চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন অনেকেই, অনেকেই মানবেতর জীবনযাপন করছেন এখনও। তাদের কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেননি। যদি সেদিন বিকালে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকারের মদদপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠী হরকাতুল জিহাদের গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্ব নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতেন সেটি মারাত্মক ভয়ংকর এক পরিণতি ডেকে নিয়ে আসত।

হরকাতুল জিহাদের শীর্ষ নেতা মুফতি হান্নান এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পরে গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, একথা তো খুবই পরিষ্কার যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মূল লক্ষ্যই ছিলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা; লক্ষ্য ছিলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। জঙ্গিদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের হত্যা করা। এভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়ে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বহীন করা।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার পরে ঘটনার তদন্ত না করে তড়িঘড়ি করে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার কেন ঘটনার দায় আওয়ামী লীগের ঘাড়ে চাপিয়েছিল? কেন রাতের অন্ধকারে ফায়ার ব্রিগেড দিয়ে সব আলামত ধুয়েমুছে ধ্বংস করা হয়েছিল? কেন অবিস্ফোরিত গ্রেনেড ঘটনাস্থল থেকে সংগ্রহ করে রাতারাতি নষ্ট করে ফেলা হয়েছিল? কেন হামলার পর আওয়ামী লীগ নেতারা মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলাও নেয়নি? বিস্ময়করভাবে আমরা লক্ষ্য করেছি গ্রেনেড হামলার সময় পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার যেসব কর্মকর্তা দায়িত্বে অবহেলা করেছিলেন পরবর্তীতে তাদেরকে পুরস্কৃত করা হয়েছিল। তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার প্রকৃত অপরাধীদের বাঁচাতে জজ মিয়া নাটক সাজিয়ে দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে বড়সড় অপরাধ করেনি?

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার তদন্তে ২০০৪ সালের ২২ আগস্ট বিচারপতি মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীনকে চেয়ারম্যান করে এক সদস্যের যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠন করে তা ছিল আসলে একটি আজ্ঞাবহ কমিশন। তাই যদি না হবে মাত্র এক মাস দশ দিনের মাথায় বিচারপতি জয়নুল আবেদীন যে ফরমায়েশি প্রতিবেদন জমা দেন (১৬২ পৃষ্ঠার) তাতে প্রতিবেশী দেশের গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করা হয়। বিচারপতি জয়নুল আবেদীন মূলত পুরো জাতির সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে তামাশা করেন। পরবর্তীতে জয়নুল আবেদীন এর পুরস্কারও পান, তাকে পদোন্নতিও দেওয়া হয়। বিএনপি-জামায়াত সরকার প্রকৃত অপরাধীদের বাঁচাতে যে জজ মিয়া নাটক সাজালেন, এটি কেন করলেন? এই প্রশ্নের উত্তর কি তৎকালীন তদন্তের দায়িত্বে যারা ছিলেন তারা দিতে পারবে? এই প্রশ্নের উত্তর কি তদন্তকারীদের তদারক যারা করেছিলেন তারা দিতে পারবে? তৎকালীন রাজনৈতিক এবং পুলিশ ও প্রশাসনের দায়িত্বে যারা ছিলেন সেই নেতৃত্ব কি দিতে পারবে? আমরা যতদূর জানি, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকে তৎকালীন সেনা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিজিএফআই) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাদিক হাসান রুমী এক জবানবন্দিতে জানিয়েছিলেন, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে একটি পরিকল্পিত সন্ত্রাস ছিল গ্রেনেড হামলার ঘটনা।

আমরা অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করেছি, ২০০৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত যতদিন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় ছিল তাদের পক্ষ থেকে অবিশ্বাস্য মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে যে, আওয়ামী লীগ নিজেরাই জনগণের সহানুভূতি-সমর্থন পাওয়ার জন্য গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের কর্তাব্যক্তিদের বক্তব্য ছিল, গ্রেনেড হামলা এমনভাবে করা হয়েছে যেন শেখ হাসিনা বেঁচে যান এবং পরবর্তীতে জোট সরকারকে একটি অস্বস্তিকর, বিব্রতকর বিতর্কের মধ্যে ফেলা যায়। ২০০৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদেও বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সংসদ সদস্যরা ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার জন্য সরাসরি আওয়ামী লীগকে দায়ী করে বক্তৃতা দেন। বিএনপির এমপিরা বলেছিলেন, জনগণের ভোটে ক্ষমতায় যেতে ব্যর্থ হয়ে এখন সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই আওয়ামী লীগের সমাবেশে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তখন বিএনপি ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের জন্য আওয়ামী লীগ ছাড়াও প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রতিও অঙুলি নির্দেশ করেছিল। তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গোটা দেশবাসীকে একথাই বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করেছিল যে, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার  পরিকল্পনা অনুযায়ী আওয়ামী লীগ সমাবেশে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমনকি কলকাতায় পালিয়ে থাকা বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসীদের পরিকল্পনায় ১৪ জনের একটি দল এই গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে। তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকার ও গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ওই সমস্ত মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য জোট সরকারের সমর্থক পত্রপত্রিকায় জোরালোভাবে প্রচার করা হয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সমর্থক লেখক-বুদ্ধিজীবীরা বিভিন্ন সভা-সেমিনার সিম্পোজিয়ামে একই সুরে লাগাতারভাবে বক্তব্য দিয়েছেন। তারা পত্রপত্রিকায় কলাম লিখেছেন এবং সেই মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য প্রচারে সর্বাত্মকভাবে সহায়তাও করেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে যখন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত সত্য প্রকাশ পেয়েছে তারপর থেকে বিএনপি-জামায়াত নেতৃবৃন্দ এবং তাদের সহযোগীরা এই বিষয়ে চুপ হয়ে গিয়েছেন, তারা আর বেশি কিছু বলেননি।

আমরা সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করেছি যে, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিরা এবং গোয়েন্দা সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীরা বিভিন্নভাবে ২১ আগস্ট হামলার বিষয়ে মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য সরবরাহ করেছিলেন এবং প্রচারের বিষয়ে সবরকম সহায়তা করেছিলেন। প্রশ্ন, তারা কেন এই কাজ করেছিলেন, কী স্বার্থে করেছিলেন, কার স্বার্থে করেছিলেন— এ বিষয়টি এখন জানা জরুরি।

দেশবাসীর কারোরই একথা বুঝতে আর অসুবিধা হয়নি যে, বিএনপি-জামায়াত সরকার জেনেবুঝে সম্পূর্ণই উদ্দেশ্যমূলকভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত ঘটনা আড়াল করেছিল। এমনকি উগ্র জঙ্গিগোষ্ঠী এবং প্রকৃত আসামিদের আড়াল করার চেষ্টাও করেছিল। শুধু তাই নয়, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শীর্ষস্থানীয় নীতিনির্ধারকরা আওয়ামী লীগকে ফাঁসিয়ে বিরোধী দলকে আরও দুর্বল করার সব রকম চেষ্টাও নিয়েছিল, যা আসলে পরবর্তীতে ব্যর্থ হয়েছিল।

যদিও ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং গোয়েন্দা সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কর্মরতরা বিভিন্নভাবে একান্ত আলোচনায় বলার চেষ্টা করেছেন তাদেরকে আসলে পুলিশই ভুল বুঝিয়েছিল। পুলিশই উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাদেরকে বিভ্রান্ত করেছিল এবং তারা প্রকৃত সত্য বুঝতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। আর পরে যখন সত্য জানতে পারেন তখন আসলে তাদের কিছু করণীয় ছিল না। কিন্তু এই বক্তব্য কি আসলে গ্রহণযোগ্য? মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যারা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের রাজনৈতিক নীল-নকশা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করেছেন আমি মনে করি তাদেরকেও বিচারের আওতায় নিয়ে আসা দরকার। যে সুপরিকল্পিতভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও এর শীর্ষ নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করার কাজটি করা হয়েছিল সেটি তারা কেন করলেন এর জবাব তাদেরকে দিতেই হবে।

একটি কথা আজ প্রাসঙ্গিকভাবেই এসে যায়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের পর তৎকালীন গণমাধ্যমে সম্পাদক, সিনিয়র সাংবাদিক এবং শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনিও কিন্তু একই সুরে সেদিন কথা বলেছিলেন বলে আমরা পরবর্তীতে জানতে পারি। তিনি আকারে- ইঙ্গিতে আওয়ামী লীগকেই দায়ী করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন এই ঘটনার সঙ্গে সরকারের কোনো যোগসূত্র নেই।

একটি প্রশ্ন জোরেশোরেই আছে। কেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরকে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা সম্পর্কে কোনো ধরনের তদন্ত করতে নিষেধ করেছিলেন? কেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তার পছন্দের সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তাদের দিয়ে ২১ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্যমূলক তদন্ত করতে বলেছিলেন? আমরা সেই তদন্ত প্রতিবেদন আদৌ প্রকাশ হয়েছে কি না জানি না। কারণ, এখনও পর্যন্ত কোথাও সেই তদন্ত প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেছে বলে জানা যায় না। একটা কথা পরিষ্কার। কী সেটা? কথাটা হচ্ছে, তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার খুবই উদ্দেশ্যমূলকভাবে, সংগঠিতভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার তদন্তকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, গোয়েন্দা সংস্থা, পুলিশের বিভিন্ন তদন্ত সংস্থা, যারা এর দায়িত্বে তাদেরকে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষে নানা ধরনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারা তাদেরকে সুস্পষ্টভাবে আসলে বলেছিলেন, পেশাদার খুনিচক্র, আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব এবং ভারত এই হামলার জন্য দায়ী— সেটিই যেন প্রচার-প্রকাশ করা হয়। তাই যদি না হবে, মামলার আলামত কেন উদ্দেশ্যমূলকভাবে নষ্ট করা হলো? কেন, ওই সময় বিদেশ থেকে আসা ইন্টারপোল, এফবিআইয়ের বিশেষজ্ঞদের ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা হলো? যদিও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আনাকে লোকদেখানো একটি কৌশল বলে আজও মনে করা হয়।

বিভিন্ন সময়ের তদন্তেই এটা প্রমাণিত হয়েছে, ২১ আগস্ট হামলায় গ্রেনেড সরবরাহ করেছিলেন বিএনপির বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকারের শিল্প উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর আপন ভাই তাজউদ্দিন। সেই তাজউদ্দিন কোথায়? এটিও বিভিন্ন সময় তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, সেই তাজউদ্দিনকে ভিন্ন নামে পাসপোর্ট করিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। আর এই তাজউদ্দিন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আগে একাধিকবার বৈঠক করেছিল তার ভাই আবদুস সালাম পিন্টুর সরকারি বাসভবনে। শুধু কি তারাই জড়িত ছিল? নাকি জোট সরকারের আরও অনেক শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ জড়িত ছিল? একটি তদন্ত কমিশনও এ ব্যাপারে গঠিত হওয়া উচিত বলে মনে করি।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য বর্তমানে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ্ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার হয়েছে বলে বিভিন্ন সময় জানা যায়। কোথায় সেই কায়কোবাদ যার বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ? শুরু থেকেই ছিল, যিনি পরবর্তীতে বিচারে শাস্তিপ্রাপ্ত হয়েছেন। যার বিরুদ্ধে আদালত রায় দিয়েছে তাকে কেন বিএনপির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন রাখা হয়েছে? এতে কী প্রমাণিত হয়? ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনায় তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ক্ষমতাসীনদের যোগাযোগ কতটা গভীর ছিল? ওই সময়ের সরকারের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের অবস্থান আসলে কী ছিল সেটা কী খতিয়ে দেখা জরুরি নয়?

একটি নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার এবং সেই সরকারের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ তত্ত্বাবধানে কীভাবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করতে, ধ্বংস করতে নৃশংস ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালাতে পারে তারই জলজ্যান্ত উদাহরণ ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। কখনও বিএনপি-জামায়াত এর দায় এড়াতে পারবে? যদি দায় এড়ানোর চেষ্টা করেও, ইতিহাস কি তাদের ক্ষমা করবে? ২১ আগস্টের মতো ভয়ংকর নৃশংস ঘটনায় তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ঘৃণ্য ভূমিকা দেশের মানুষ কী সাধারণভাবে গ্রহণ করেছে? মোটেও করেনি। বরং ওই ঘটনা বিএনপির জন্য একটি কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবেই আজীবন বিবেচিত হবে এবং এই কলঙ্ক কখনওই বিএনপি-জামায়াত মুছে ফেলতে পারবে না। ইতিহাস কখনওই বিএনপি-জামায়াতকে ২১ আগস্ট বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলার জন্য ক্ষমা করবে না। তাদেরকে ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে এবং একটি খুনিচক্র হিসেবে তাদেরকে এর দায়দায়িত্ব নিয়েই পথ চলতে হবে।

লেখক: সম্পাদক, ঢাকা টাইমস; চেয়ারম্যান, সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন ও সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি, কৃষক লীগ।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা