শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩

ঘৃণ্যতম কলঙ্কময় অধ্যায় ২১ আগস্ট

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
ঘৃণ্যতম কলঙ্কময় অধ্যায় ২১ আগস্ট

বিরোধী মত দমনে ঘৃণ্যতম এক অপচেষ্টা নেওয়া হয়েছিল ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। এটা পরিষ্কার যে ওই নৃশংসতম ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শীর্ষ নীতিনির্ধারকদের যোগসাজশ ছিল। তাই যদি না হবে তাহলে কেন ওই সময় জাতীয় সংসদে বিরোধী দলকে নিন্দা প্রস্তাব নিতে দেওয়া হয়নি? কেন গ্রেনেড হামলার পরে হতাহতদের উদ্ধারে এগিয়ে আসা নেতাকর্মীদের পুলিশ হটিয়ে দিয়েছিল? কেন ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন হাসপাতালে যে সমস্ত নেতাকর্মী চিকিৎসার জন্য গিয়েছিল তাদের চিকিৎসায় ডাক্তারদের অনুপস্থিতি ছিল?

একথা তো পরিষ্কার যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। জাতীয় সংসদে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন ভাগ্যক্রমে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ নিহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের ২২ নেতাকর্মী। আর মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতাকর্মী। চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন অনেকেই, অনেকেই মানবেতর জীবনযাপন করছেন এখনও। তাদের কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেননি। যদি সেদিন বিকালে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকারের মদদপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠী হরকাতুল জিহাদের গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্ব নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতেন সেটি মারাত্মক ভয়ংকর এক পরিণতি ডেকে নিয়ে আসত।

হরকাতুল জিহাদের শীর্ষ নেতা মুফতি হান্নান এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পরে গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, একথা তো খুবই পরিষ্কার যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মূল লক্ষ্যই ছিলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা; লক্ষ্য ছিলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। জঙ্গিদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের হত্যা করা। এভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়ে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বহীন করা।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার পরে ঘটনার তদন্ত না করে তড়িঘড়ি করে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার কেন ঘটনার দায় আওয়ামী লীগের ঘাড়ে চাপিয়েছিল? কেন রাতের অন্ধকারে ফায়ার ব্রিগেড দিয়ে সব আলামত ধুয়েমুছে ধ্বংস করা হয়েছিল? কেন অবিস্ফোরিত গ্রেনেড ঘটনাস্থল থেকে সংগ্রহ করে রাতারাতি নষ্ট করে ফেলা হয়েছিল? কেন হামলার পর আওয়ামী লীগ নেতারা মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলাও নেয়নি? বিস্ময়করভাবে আমরা লক্ষ্য করেছি গ্রেনেড হামলার সময় পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার যেসব কর্মকর্তা দায়িত্বে অবহেলা করেছিলেন পরবর্তীতে তাদেরকে পুরস্কৃত করা হয়েছিল। তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার প্রকৃত অপরাধীদের বাঁচাতে জজ মিয়া নাটক সাজিয়ে দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে বড়সড় অপরাধ করেনি?

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার তদন্তে ২০০৪ সালের ২২ আগস্ট বিচারপতি মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীনকে চেয়ারম্যান করে এক সদস্যের যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠন করে তা ছিল আসলে একটি আজ্ঞাবহ কমিশন। তাই যদি না হবে মাত্র এক মাস দশ দিনের মাথায় বিচারপতি জয়নুল আবেদীন যে ফরমায়েশি প্রতিবেদন জমা দেন (১৬২ পৃষ্ঠার) তাতে প্রতিবেশী দেশের গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করা হয়। বিচারপতি জয়নুল আবেদীন মূলত পুরো জাতির সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে তামাশা করেন। পরবর্তীতে জয়নুল আবেদীন এর পুরস্কারও পান, তাকে পদোন্নতিও দেওয়া হয়। বিএনপি-জামায়াত সরকার প্রকৃত অপরাধীদের বাঁচাতে যে জজ মিয়া নাটক সাজালেন, এটি কেন করলেন? এই প্রশ্নের উত্তর কি তৎকালীন তদন্তের দায়িত্বে যারা ছিলেন তারা দিতে পারবে? এই প্রশ্নের উত্তর কি তদন্তকারীদের তদারক যারা করেছিলেন তারা দিতে পারবে? তৎকালীন রাজনৈতিক এবং পুলিশ ও প্রশাসনের দায়িত্বে যারা ছিলেন সেই নেতৃত্ব কি দিতে পারবে? আমরা যতদূর জানি, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকে তৎকালীন সেনা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিজিএফআই) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাদিক হাসান রুমী এক জবানবন্দিতে জানিয়েছিলেন, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে একটি পরিকল্পিত সন্ত্রাস ছিল গ্রেনেড হামলার ঘটনা।

আমরা অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করেছি, ২০০৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত যতদিন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় ছিল তাদের পক্ষ থেকে অবিশ্বাস্য মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে যে, আওয়ামী লীগ নিজেরাই জনগণের সহানুভূতি-সমর্থন পাওয়ার জন্য গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের কর্তাব্যক্তিদের বক্তব্য ছিল, গ্রেনেড হামলা এমনভাবে করা হয়েছে যেন শেখ হাসিনা বেঁচে যান এবং পরবর্তীতে জোট সরকারকে একটি অস্বস্তিকর, বিব্রতকর বিতর্কের মধ্যে ফেলা যায়। ২০০৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদেও বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সংসদ সদস্যরা ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার জন্য সরাসরি আওয়ামী লীগকে দায়ী করে বক্তৃতা দেন। বিএনপির এমপিরা বলেছিলেন, জনগণের ভোটে ক্ষমতায় যেতে ব্যর্থ হয়ে এখন সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই আওয়ামী লীগের সমাবেশে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তখন বিএনপি ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের জন্য আওয়ামী লীগ ছাড়াও প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রতিও অঙুলি নির্দেশ করেছিল। তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গোটা দেশবাসীকে একথাই বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করেছিল যে, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার  পরিকল্পনা অনুযায়ী আওয়ামী লীগ সমাবেশে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমনকি কলকাতায় পালিয়ে থাকা বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসীদের পরিকল্পনায় ১৪ জনের একটি দল এই গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে। তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকার ও গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ওই সমস্ত মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য জোট সরকারের সমর্থক পত্রপত্রিকায় জোরালোভাবে প্রচার করা হয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সমর্থক লেখক-বুদ্ধিজীবীরা বিভিন্ন সভা-সেমিনার সিম্পোজিয়ামে একই সুরে লাগাতারভাবে বক্তব্য দিয়েছেন। তারা পত্রপত্রিকায় কলাম লিখেছেন এবং সেই মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য প্রচারে সর্বাত্মকভাবে সহায়তাও করেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে যখন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত সত্য প্রকাশ পেয়েছে তারপর থেকে বিএনপি-জামায়াত নেতৃবৃন্দ এবং তাদের সহযোগীরা এই বিষয়ে চুপ হয়ে গিয়েছেন, তারা আর বেশি কিছু বলেননি।

আমরা সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করেছি যে, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিরা এবং গোয়েন্দা সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীরা বিভিন্নভাবে ২১ আগস্ট হামলার বিষয়ে মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য সরবরাহ করেছিলেন এবং প্রচারের বিষয়ে সবরকম সহায়তা করেছিলেন। প্রশ্ন, তারা কেন এই কাজ করেছিলেন, কী স্বার্থে করেছিলেন, কার স্বার্থে করেছিলেন— এ বিষয়টি এখন জানা জরুরি।

দেশবাসীর কারোরই একথা বুঝতে আর অসুবিধা হয়নি যে, বিএনপি-জামায়াত সরকার জেনেবুঝে সম্পূর্ণই উদ্দেশ্যমূলকভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত ঘটনা আড়াল করেছিল। এমনকি উগ্র জঙ্গিগোষ্ঠী এবং প্রকৃত আসামিদের আড়াল করার চেষ্টাও করেছিল। শুধু তাই নয়, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শীর্ষস্থানীয় নীতিনির্ধারকরা আওয়ামী লীগকে ফাঁসিয়ে বিরোধী দলকে আরও দুর্বল করার সব রকম চেষ্টাও নিয়েছিল, যা আসলে পরবর্তীতে ব্যর্থ হয়েছিল।

যদিও ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং গোয়েন্দা সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কর্মরতরা বিভিন্নভাবে একান্ত আলোচনায় বলার চেষ্টা করেছেন তাদেরকে আসলে পুলিশই ভুল বুঝিয়েছিল। পুলিশই উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাদেরকে বিভ্রান্ত করেছিল এবং তারা প্রকৃত সত্য বুঝতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। আর পরে যখন সত্য জানতে পারেন তখন আসলে তাদের কিছু করণীয় ছিল না। কিন্তু এই বক্তব্য কি আসলে গ্রহণযোগ্য? মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যারা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের রাজনৈতিক নীল-নকশা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করেছেন আমি মনে করি তাদেরকেও বিচারের আওতায় নিয়ে আসা দরকার। যে সুপরিকল্পিতভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও এর শীর্ষ নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করার কাজটি করা হয়েছিল সেটি তারা কেন করলেন এর জবাব তাদেরকে দিতেই হবে।

একটি কথা আজ প্রাসঙ্গিকভাবেই এসে যায়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের পর তৎকালীন গণমাধ্যমে সম্পাদক, সিনিয়র সাংবাদিক এবং শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনিও কিন্তু একই সুরে সেদিন কথা বলেছিলেন বলে আমরা পরবর্তীতে জানতে পারি। তিনি আকারে- ইঙ্গিতে আওয়ামী লীগকেই দায়ী করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন এই ঘটনার সঙ্গে সরকারের কোনো যোগসূত্র নেই।

একটি প্রশ্ন জোরেশোরেই আছে। কেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরকে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা সম্পর্কে কোনো ধরনের তদন্ত করতে নিষেধ করেছিলেন? কেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তার পছন্দের সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তাদের দিয়ে ২১ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্যমূলক তদন্ত করতে বলেছিলেন? আমরা সেই তদন্ত প্রতিবেদন আদৌ প্রকাশ হয়েছে কি না জানি না। কারণ, এখনও পর্যন্ত কোথাও সেই তদন্ত প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেছে বলে জানা যায় না। একটা কথা পরিষ্কার। কী সেটা? কথাটা হচ্ছে, তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার খুবই উদ্দেশ্যমূলকভাবে, সংগঠিতভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার তদন্তকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, গোয়েন্দা সংস্থা, পুলিশের বিভিন্ন তদন্ত সংস্থা, যারা এর দায়িত্বে তাদেরকে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষে নানা ধরনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারা তাদেরকে সুস্পষ্টভাবে আসলে বলেছিলেন, পেশাদার খুনিচক্র, আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব এবং ভারত এই হামলার জন্য দায়ী— সেটিই যেন প্রচার-প্রকাশ করা হয়। তাই যদি না হবে, মামলার আলামত কেন উদ্দেশ্যমূলকভাবে নষ্ট করা হলো? কেন, ওই সময় বিদেশ থেকে আসা ইন্টারপোল, এফবিআইয়ের বিশেষজ্ঞদের ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা হলো? যদিও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আনাকে লোকদেখানো একটি কৌশল বলে আজও মনে করা হয়।

বিভিন্ন সময়ের তদন্তেই এটা প্রমাণিত হয়েছে, ২১ আগস্ট হামলায় গ্রেনেড সরবরাহ করেছিলেন বিএনপির বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকারের শিল্প উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর আপন ভাই তাজউদ্দিন। সেই তাজউদ্দিন কোথায়? এটিও বিভিন্ন সময় তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, সেই তাজউদ্দিনকে ভিন্ন নামে পাসপোর্ট করিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। আর এই তাজউদ্দিন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আগে একাধিকবার বৈঠক করেছিল তার ভাই আবদুস সালাম পিন্টুর সরকারি বাসভবনে। শুধু কি তারাই জড়িত ছিল? নাকি জোট সরকারের আরও অনেক শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ জড়িত ছিল? একটি তদন্ত কমিশনও এ ব্যাপারে গঠিত হওয়া উচিত বলে মনে করি।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য বর্তমানে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ্ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার হয়েছে বলে বিভিন্ন সময় জানা যায়। কোথায় সেই কায়কোবাদ যার বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ? শুরু থেকেই ছিল, যিনি পরবর্তীতে বিচারে শাস্তিপ্রাপ্ত হয়েছেন। যার বিরুদ্ধে আদালত রায় দিয়েছে তাকে কেন বিএনপির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন রাখা হয়েছে? এতে কী প্রমাণিত হয়? ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনায় তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ক্ষমতাসীনদের যোগাযোগ কতটা গভীর ছিল? ওই সময়ের সরকারের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের অবস্থান আসলে কী ছিল সেটা কী খতিয়ে দেখা জরুরি নয়?

একটি নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার এবং সেই সরকারের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ তত্ত্বাবধানে কীভাবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করতে, ধ্বংস করতে নৃশংস ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালাতে পারে তারই জলজ্যান্ত উদাহরণ ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। কখনও বিএনপি-জামায়াত এর দায় এড়াতে পারবে? যদি দায় এড়ানোর চেষ্টা করেও, ইতিহাস কি তাদের ক্ষমা করবে? ২১ আগস্টের মতো ভয়ংকর নৃশংস ঘটনায় তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ঘৃণ্য ভূমিকা দেশের মানুষ কী সাধারণভাবে গ্রহণ করেছে? মোটেও করেনি। বরং ওই ঘটনা বিএনপির জন্য একটি কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবেই আজীবন বিবেচিত হবে এবং এই কলঙ্ক কখনওই বিএনপি-জামায়াত মুছে ফেলতে পারবে না। ইতিহাস কখনওই বিএনপি-জামায়াতকে ২১ আগস্ট বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলার জন্য ক্ষমা করবে না। তাদেরকে ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে এবং একটি খুনিচক্র হিসেবে তাদেরকে এর দায়দায়িত্ব নিয়েই পথ চলতে হবে।

লেখক: সম্পাদক, ঢাকা টাইমস; চেয়ারম্যান, সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন ও সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি, কৃষক লীগ।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা