শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩

ঘৃণ্যতম কলঙ্কময় অধ্যায় ২১ আগস্ট

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
ঘৃণ্যতম কলঙ্কময় অধ্যায় ২১ আগস্ট

বিরোধী মত দমনে ঘৃণ্যতম এক অপচেষ্টা নেওয়া হয়েছিল ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। এটা পরিষ্কার যে ওই নৃশংসতম ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শীর্ষ নীতিনির্ধারকদের যোগসাজশ ছিল। তাই যদি না হবে তাহলে কেন ওই সময় জাতীয় সংসদে বিরোধী দলকে নিন্দা প্রস্তাব নিতে দেওয়া হয়নি? কেন গ্রেনেড হামলার পরে হতাহতদের উদ্ধারে এগিয়ে আসা নেতাকর্মীদের পুলিশ হটিয়ে দিয়েছিল? কেন ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন হাসপাতালে যে সমস্ত নেতাকর্মী চিকিৎসার জন্য গিয়েছিল তাদের চিকিৎসায় ডাক্তারদের অনুপস্থিতি ছিল?

একথা তো পরিষ্কার যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। জাতীয় সংসদে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন ভাগ্যক্রমে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ নিহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের ২২ নেতাকর্মী। আর মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতাকর্মী। চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন অনেকেই, অনেকেই মানবেতর জীবনযাপন করছেন এখনও। তাদের কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেননি। যদি সেদিন বিকালে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকারের মদদপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠী হরকাতুল জিহাদের গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্ব নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতেন সেটি মারাত্মক ভয়ংকর এক পরিণতি ডেকে নিয়ে আসত।

হরকাতুল জিহাদের শীর্ষ নেতা মুফতি হান্নান এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পরে গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, একথা তো খুবই পরিষ্কার যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মূল লক্ষ্যই ছিলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা; লক্ষ্য ছিলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। জঙ্গিদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের হত্যা করা। এভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়ে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বহীন করা।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার পরে ঘটনার তদন্ত না করে তড়িঘড়ি করে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার কেন ঘটনার দায় আওয়ামী লীগের ঘাড়ে চাপিয়েছিল? কেন রাতের অন্ধকারে ফায়ার ব্রিগেড দিয়ে সব আলামত ধুয়েমুছে ধ্বংস করা হয়েছিল? কেন অবিস্ফোরিত গ্রেনেড ঘটনাস্থল থেকে সংগ্রহ করে রাতারাতি নষ্ট করে ফেলা হয়েছিল? কেন হামলার পর আওয়ামী লীগ নেতারা মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলাও নেয়নি? বিস্ময়করভাবে আমরা লক্ষ্য করেছি গ্রেনেড হামলার সময় পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার যেসব কর্মকর্তা দায়িত্বে অবহেলা করেছিলেন পরবর্তীতে তাদেরকে পুরস্কৃত করা হয়েছিল। তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার প্রকৃত অপরাধীদের বাঁচাতে জজ মিয়া নাটক সাজিয়ে দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে বড়সড় অপরাধ করেনি?

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার তদন্তে ২০০৪ সালের ২২ আগস্ট বিচারপতি মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীনকে চেয়ারম্যান করে এক সদস্যের যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠন করে তা ছিল আসলে একটি আজ্ঞাবহ কমিশন। তাই যদি না হবে মাত্র এক মাস দশ দিনের মাথায় বিচারপতি জয়নুল আবেদীন যে ফরমায়েশি প্রতিবেদন জমা দেন (১৬২ পৃষ্ঠার) তাতে প্রতিবেশী দেশের গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করা হয়। বিচারপতি জয়নুল আবেদীন মূলত পুরো জাতির সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে তামাশা করেন। পরবর্তীতে জয়নুল আবেদীন এর পুরস্কারও পান, তাকে পদোন্নতিও দেওয়া হয়। বিএনপি-জামায়াত সরকার প্রকৃত অপরাধীদের বাঁচাতে যে জজ মিয়া নাটক সাজালেন, এটি কেন করলেন? এই প্রশ্নের উত্তর কি তৎকালীন তদন্তের দায়িত্বে যারা ছিলেন তারা দিতে পারবে? এই প্রশ্নের উত্তর কি তদন্তকারীদের তদারক যারা করেছিলেন তারা দিতে পারবে? তৎকালীন রাজনৈতিক এবং পুলিশ ও প্রশাসনের দায়িত্বে যারা ছিলেন সেই নেতৃত্ব কি দিতে পারবে? আমরা যতদূর জানি, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকে তৎকালীন সেনা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিজিএফআই) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাদিক হাসান রুমী এক জবানবন্দিতে জানিয়েছিলেন, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে একটি পরিকল্পিত সন্ত্রাস ছিল গ্রেনেড হামলার ঘটনা।

আমরা অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করেছি, ২০০৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত যতদিন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় ছিল তাদের পক্ষ থেকে অবিশ্বাস্য মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে যে, আওয়ামী লীগ নিজেরাই জনগণের সহানুভূতি-সমর্থন পাওয়ার জন্য গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের কর্তাব্যক্তিদের বক্তব্য ছিল, গ্রেনেড হামলা এমনভাবে করা হয়েছে যেন শেখ হাসিনা বেঁচে যান এবং পরবর্তীতে জোট সরকারকে একটি অস্বস্তিকর, বিব্রতকর বিতর্কের মধ্যে ফেলা যায়। ২০০৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদেও বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সংসদ সদস্যরা ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার জন্য সরাসরি আওয়ামী লীগকে দায়ী করে বক্তৃতা দেন। বিএনপির এমপিরা বলেছিলেন, জনগণের ভোটে ক্ষমতায় যেতে ব্যর্থ হয়ে এখন সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই আওয়ামী লীগের সমাবেশে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তখন বিএনপি ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের জন্য আওয়ামী লীগ ছাড়াও প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রতিও অঙুলি নির্দেশ করেছিল। তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গোটা দেশবাসীকে একথাই বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করেছিল যে, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার  পরিকল্পনা অনুযায়ী আওয়ামী লীগ সমাবেশে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমনকি কলকাতায় পালিয়ে থাকা বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসীদের পরিকল্পনায় ১৪ জনের একটি দল এই গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে। তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকার ও গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ওই সমস্ত মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য জোট সরকারের সমর্থক পত্রপত্রিকায় জোরালোভাবে প্রচার করা হয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সমর্থক লেখক-বুদ্ধিজীবীরা বিভিন্ন সভা-সেমিনার সিম্পোজিয়ামে একই সুরে লাগাতারভাবে বক্তব্য দিয়েছেন। তারা পত্রপত্রিকায় কলাম লিখেছেন এবং সেই মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য প্রচারে সর্বাত্মকভাবে সহায়তাও করেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে যখন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত সত্য প্রকাশ পেয়েছে তারপর থেকে বিএনপি-জামায়াত নেতৃবৃন্দ এবং তাদের সহযোগীরা এই বিষয়ে চুপ হয়ে গিয়েছেন, তারা আর বেশি কিছু বলেননি।

আমরা সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করেছি যে, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিরা এবং গোয়েন্দা সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীরা বিভিন্নভাবে ২১ আগস্ট হামলার বিষয়ে মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য সরবরাহ করেছিলেন এবং প্রচারের বিষয়ে সবরকম সহায়তা করেছিলেন। প্রশ্ন, তারা কেন এই কাজ করেছিলেন, কী স্বার্থে করেছিলেন, কার স্বার্থে করেছিলেন— এ বিষয়টি এখন জানা জরুরি।

দেশবাসীর কারোরই একথা বুঝতে আর অসুবিধা হয়নি যে, বিএনপি-জামায়াত সরকার জেনেবুঝে সম্পূর্ণই উদ্দেশ্যমূলকভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত ঘটনা আড়াল করেছিল। এমনকি উগ্র জঙ্গিগোষ্ঠী এবং প্রকৃত আসামিদের আড়াল করার চেষ্টাও করেছিল। শুধু তাই নয়, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শীর্ষস্থানীয় নীতিনির্ধারকরা আওয়ামী লীগকে ফাঁসিয়ে বিরোধী দলকে আরও দুর্বল করার সব রকম চেষ্টাও নিয়েছিল, যা আসলে পরবর্তীতে ব্যর্থ হয়েছিল।

যদিও ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং গোয়েন্দা সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কর্মরতরা বিভিন্নভাবে একান্ত আলোচনায় বলার চেষ্টা করেছেন তাদেরকে আসলে পুলিশই ভুল বুঝিয়েছিল। পুলিশই উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাদেরকে বিভ্রান্ত করেছিল এবং তারা প্রকৃত সত্য বুঝতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। আর পরে যখন সত্য জানতে পারেন তখন আসলে তাদের কিছু করণীয় ছিল না। কিন্তু এই বক্তব্য কি আসলে গ্রহণযোগ্য? মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যারা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের রাজনৈতিক নীল-নকশা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করেছেন আমি মনে করি তাদেরকেও বিচারের আওতায় নিয়ে আসা দরকার। যে সুপরিকল্পিতভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও এর শীর্ষ নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করার কাজটি করা হয়েছিল সেটি তারা কেন করলেন এর জবাব তাদেরকে দিতেই হবে।

একটি কথা আজ প্রাসঙ্গিকভাবেই এসে যায়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের পর তৎকালীন গণমাধ্যমে সম্পাদক, সিনিয়র সাংবাদিক এবং শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনিও কিন্তু একই সুরে সেদিন কথা বলেছিলেন বলে আমরা পরবর্তীতে জানতে পারি। তিনি আকারে- ইঙ্গিতে আওয়ামী লীগকেই দায়ী করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন এই ঘটনার সঙ্গে সরকারের কোনো যোগসূত্র নেই।

একটি প্রশ্ন জোরেশোরেই আছে। কেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরকে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা সম্পর্কে কোনো ধরনের তদন্ত করতে নিষেধ করেছিলেন? কেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তার পছন্দের সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তাদের দিয়ে ২১ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্যমূলক তদন্ত করতে বলেছিলেন? আমরা সেই তদন্ত প্রতিবেদন আদৌ প্রকাশ হয়েছে কি না জানি না। কারণ, এখনও পর্যন্ত কোথাও সেই তদন্ত প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেছে বলে জানা যায় না। একটা কথা পরিষ্কার। কী সেটা? কথাটা হচ্ছে, তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার খুবই উদ্দেশ্যমূলকভাবে, সংগঠিতভাবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার তদন্তকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, গোয়েন্দা সংস্থা, পুলিশের বিভিন্ন তদন্ত সংস্থা, যারা এর দায়িত্বে তাদেরকে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষে নানা ধরনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারা তাদেরকে সুস্পষ্টভাবে আসলে বলেছিলেন, পেশাদার খুনিচক্র, আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব এবং ভারত এই হামলার জন্য দায়ী— সেটিই যেন প্রচার-প্রকাশ করা হয়। তাই যদি না হবে, মামলার আলামত কেন উদ্দেশ্যমূলকভাবে নষ্ট করা হলো? কেন, ওই সময় বিদেশ থেকে আসা ইন্টারপোল, এফবিআইয়ের বিশেষজ্ঞদের ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা হলো? যদিও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আনাকে লোকদেখানো একটি কৌশল বলে আজও মনে করা হয়।

বিভিন্ন সময়ের তদন্তেই এটা প্রমাণিত হয়েছে, ২১ আগস্ট হামলায় গ্রেনেড সরবরাহ করেছিলেন বিএনপির বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকারের শিল্প উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর আপন ভাই তাজউদ্দিন। সেই তাজউদ্দিন কোথায়? এটিও বিভিন্ন সময় তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, সেই তাজউদ্দিনকে ভিন্ন নামে পাসপোর্ট করিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। আর এই তাজউদ্দিন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আগে একাধিকবার বৈঠক করেছিল তার ভাই আবদুস সালাম পিন্টুর সরকারি বাসভবনে। শুধু কি তারাই জড়িত ছিল? নাকি জোট সরকারের আরও অনেক শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ জড়িত ছিল? একটি তদন্ত কমিশনও এ ব্যাপারে গঠিত হওয়া উচিত বলে মনে করি।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য বর্তমানে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ্ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার হয়েছে বলে বিভিন্ন সময় জানা যায়। কোথায় সেই কায়কোবাদ যার বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ? শুরু থেকেই ছিল, যিনি পরবর্তীতে বিচারে শাস্তিপ্রাপ্ত হয়েছেন। যার বিরুদ্ধে আদালত রায় দিয়েছে তাকে কেন বিএনপির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন রাখা হয়েছে? এতে কী প্রমাণিত হয়? ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনায় তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ক্ষমতাসীনদের যোগাযোগ কতটা গভীর ছিল? ওই সময়ের সরকারের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের অবস্থান আসলে কী ছিল সেটা কী খতিয়ে দেখা জরুরি নয়?

একটি নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার এবং সেই সরকারের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ তত্ত্বাবধানে কীভাবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করতে, ধ্বংস করতে নৃশংস ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালাতে পারে তারই জলজ্যান্ত উদাহরণ ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। কখনও বিএনপি-জামায়াত এর দায় এড়াতে পারবে? যদি দায় এড়ানোর চেষ্টা করেও, ইতিহাস কি তাদের ক্ষমা করবে? ২১ আগস্টের মতো ভয়ংকর নৃশংস ঘটনায় তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ঘৃণ্য ভূমিকা দেশের মানুষ কী সাধারণভাবে গ্রহণ করেছে? মোটেও করেনি। বরং ওই ঘটনা বিএনপির জন্য একটি কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবেই আজীবন বিবেচিত হবে এবং এই কলঙ্ক কখনওই বিএনপি-জামায়াত মুছে ফেলতে পারবে না। ইতিহাস কখনওই বিএনপি-জামায়াতকে ২১ আগস্ট বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলার জন্য ক্ষমা করবে না। তাদেরকে ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে এবং একটি খুনিচক্র হিসেবে তাদেরকে এর দায়দায়িত্ব নিয়েই পথ চলতে হবে।

লেখক: সম্পাদক, ঢাকা টাইমস; চেয়ারম্যান, সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন ও সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি, কৃষক লীগ।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
সর্বশেষ খবর
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত
ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে