শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৬, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

রাজনীতি ও ছুটি প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতি ও ছুটি প্রসঙ্গ

‘ছুটি’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি ছোটগল্প। আজ থেকে ১৩১ বছর আগে (১৮৯২ সালে) ‘সাধনা’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় হৃদয়বিদারক এই গল্পটি। গল্পে দেখা যায়, ফটিক নামের গ্রামের তথা প্রকৃতির সান্নিধ্যে বেড়ে ওঠা এক বালক মামার কাছে মানুষ হওয়ার আশায় স্বভূমিচ্যুত হয়ে শহরে আসে। শহরের প্রতিকূল পরিস্থিতি ও সম্প্রীতিহীন পরিবেশ তাকে অস্থির করে তোলে, যেখানে সে কিছুতেই খাপ-খাওয়াতে পারে না। অবশেষে এক বর্ষাস্নাত দিনে জ্বরাক্রান্ত শরীরে গ্রামের বাড়ি যাবে বলে বেরিয়ে পড়ে। পথে প্রচ- জ্বরে বিকারগ্রস্ত অবস্থায় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে ও শহরে মামার কাছে পৌঁছে দেয়। মামার কাছে বাড়ি যাওয়ার বায়না ধরে ফটিক। মামা জানান, পূজার ছুটিতে বাড়ি যাবেন। বিকারের ঘোরে সে কথা বলতে থাকে। খবর পেয়ে মা ছুটে এসে তাকে জড়িয়ে ধরলে সে বলে, ‘মা, এখন আমার ছুটি হয়েছে মা, এখন আমি বাড়ি যাচ্ছি।’ এই করুণ গল্প লেখার ৩১ বছর পর আনন্দচিত্তে কবিগুরু লিখেন প্রকৃতি পর্বের এক অসাধারণ শিশুতোষ গান। এ গানের শুরুতে রয়েছে ‘মেঘের কোলে রোদ হেসেছে, বাদল গেছে টুটি। আহা, হাহা, হা। আজ আমাদের ছুটি ও ভাই, আজ আমাদের ছুটি। আহা, হাহা, হা। কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন বনে যাই, কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই সকল ছেলের জুটি। আহা, হাহা, হা। কেয়া পাতার নৌকো গড়ে সাজিয়ে দেব ফুলে, তালদিঘিতে ভাসিয়ে দেব, চলবে দুলে দুলে।’ প্রিয় পাঠক, রবীন্দ্রচর্চা আজ আমার লেখার বিষয় নয়। তবে কেউ যখন বলেন, এ দেশে আসা এবং বর্তমানে ছুটিতে থাকা এক রাষ্ট্রদূতের অবস্থা সেই ফটিকের মতো, যে নিজ গ্রামে দুরন্ত হলেও পরিবেশের কারণে শহুরে পরিবেশে একান্ত বেমানান, তখন কবিগুরুকে মনে পড়ে। কেউ যখন বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে কালো মেঘ জমেছে কিংবা ঠিক উল্টিয়ে বলেন মেঘ কেটে গেছে মেঘের কোলে রোদ বা সূর্য হেসেছে, তখনো কবিগুরুকে মনে পড়ে, যিনি তাঁর মেঘদূত কবিতায় লিখেছেন, ‘আজি অন্ধকার দিবা, বৃষ্টি ঝরঝর, দুরন্ত পবন অতি-আক্রমণে তার-অরণ্য উদ্যতবাহু করে হাহাকার। বিদ্যুৎ দিতেছে উঁকি ছিঁড়ি মেঘভার- খরতর বক্র হাসি শূন্যে বরষিয়া’। আবার একটি দলের যখন ‘কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন পথে যাই’- অবস্থা আর অন্য দল ‘কেয়া পাতার নৌকো গড়ে’ ফুলে ফুলে সাজিয়ে তালদিঘিতে ভাসানোর আয়োজনে ব্যস্ত, তখন অজান্তেই যেন রবীন্দ্রনাথ হাজির হন মনের মণিকোঠায়। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দেশ-বিদেশের বরেণ্যরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছুটিতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। অথচ বাস্তবে ছুটিতে গেলেন অনেকের অবতার সেই এক রাষ্ট্রদূত। তাই ছুটি গল্পে স্টিমারের খালাসিদের সুর তুলে বলা কথাগুলো মনে পড়ে। আগেকার দিনে খালাসিরা স্ট্রিমারকে ডুবোচরে আটকানোর হাত থেকে বাঁচানোর জন্য ‘কাছি’ ফেলে পানির গভীরতা মাপত আর সুরে সুরে বলত, ‘এক বাও (চন্দ্রবিন্দু) মেলে না, দো বাও (চন্দ্রবিন্দু) মেলে..এ ...এনা’। আমাদের রাজনীতির অবস্থা আজ কি সেরকমই যে কোনো হিসাব-কিতাবই আর মিলছে না রাজনীতি নামের স্টিমার কি কূল বা নোঙর ফেলার মাটি খুঁজে পাচ্ছে না। কথা ছিল ২০২৪ সালের শুরুটা হবে সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। সেই লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি চলছিল। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো বড় বড় সভা-সমাবেশ করে তাদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তার জানান দিচ্ছিল। খোলস ছেড়ে জামায়াতও বেরিয়ে এলো প্রকাশ্যে। বেশকিছু বিদেশি রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এ সময় নাক গলাতে শুরু করল বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিষয়ে, যা আন্তর্জাতিক আইন ও কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। অন্যদিকে এ দেশের বহু জ্ঞানী-গুণী বহুভাবে নিজেদের মধ্যে ঐকমত্যের ভিত্তিতে এমন একটি নির্বাচনের কথা বললেও সে কথার ওপর তথা জনগণের শক্তির ওপর আস্থা রাখা হয়নি। আস্থা রাখা হয়েছে ফটিকের ওপর আর ফটিকের মামার ওপর। কেউ কেউ আবার ঘুমপাড়ানি পিসি-মাসি, দাদা-নানা, পীর-ফকিরের পেছনে ঘুর ঘুর করেছেন! করবেনই না কেন মানুষ মামার বাড়িতে আবদার করে অনেক কিছু আদায় করে নেয় বলে ‘মামার বাড়ির আবদার’ প্রবাদের জন্ম। আর আমরা দেখলাম মামাদের আবদার না রাখলে (যেমন গ্যাস বিক্রিতে সম্মত না হলে) ক্ষমতায় যাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়। এ জন্যই কি রাজনীতিতে ফটিকের মামাদের এত কদর ১৯৯০ থেকে ২০২০; এই ৩৩ বছরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে সাতটি। এই সাতটি নির্বাচনের মধ্যে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের অধীনে অনুষ্ঠিত পঞ্চম নির্বাচন, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন বিচারপতি হাবিবুর রহমানের অধীনে সপ্তম নির্বাচন ও ২০০১ সালের ১ জুন বিচারপতি লতিফুর রহমানের অধীনে অষ্টম নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়। উল্লেখ্য, এই তিনটি নির্বাচনে ক্ষমতা হারায় যথাক্রমে জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম নির্বাচনের সময় দেশ ছিল সেনাসমর্থিত সরকারের অধীনে। এই নির্বাচনেও পূর্ববর্তী সরকারে থাকা ক্ষমতাসীন দল (বিএনপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়। এসব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দুটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রথমত, তত্ত্বাবধায়ক বা দলনিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পরপর দুবার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি কোনো দল। দ্বিতীয়ত, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইনে মারাত্মক কিছু দুর্বলতা আছে, যা দেশকে দীর্ঘদিন অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাখতে পারে এবং সেনাবাহিনীসহ প্রশাসনের সমর্থন পাওয়া গেলে অনাদিকাল দেশ-শাসনের সুযোগ করে দিতে পারে। এমনকি রাজনীতিতে ‘প্লাস-মাইনাস’ ফর্মুলা প্রয়োগ দেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকেও ঠেলে দিতে পারে। পরবর্তীতে ২০১১ সালের ১০ মে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে দেন। এর পরের ইতিহাস ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করে তা প্রতিহত করার প্রচেষ্টা তথা দেশব্যাপী বিভিন্ন তান্ডব চালায়। আর ২০১৮ সালে বিএনপি অংশ নিলেও নির্বাচনের দিনে নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারা নির্বাচনটি বর্জন করে। ফলে ক্ষমতাসীনরাই (আওয়ামী লীগ) জয়ের ধারা অব্যাহত রাখে। বর্তমানে বিএনপির শীর্ষ নেতারা জেলে। আর বিএনপি ভক্তরা বসে আছেন ছুটিতে থাকা ফটিকের মামা কী বার্তা নিয়ে ফেরেন, সেই পথ চেয়ে। এ অবস্থায় নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় বসবে এবং আওয়ামী লীগ যেমন চাইবে তেমন একটি বিরোধী দল () হবে- এটাই স্বাভাবিক।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বেশকিছু সুবিধা পেয়েছে। বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ট্রেন ও কর্ণফুলী টানেলের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সহজ যোগাযোগ, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বাহিনী সদস্যদের বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যাপক সমৃদ্ধি, ভাটি অঞ্চল, চরাঞ্চল ও ছিটমহলবাসীর নাগরিক সুবিধা প্রভৃতির সুফল ভোগ করছেন ভোটারদের একটি বিরাট অংশ। এর বিপরীতে বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো সাধারণ মানুষের মাঝে গণতন্ত্রের তীব্র ক্ষুধা সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে। কোনো সরকারই বিরোধীদের জন্য লাল গালিচা বিছিয়ে দেয় না। বিএনপির ভুলে গেলে চলবে না, তাদের আমলে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার কথা। অন্যদিকে এ কথাও সত্য, গণতন্ত্রের ক্ষুধা ও ক্ষমতা পরিবর্তনের তীব্র আকাক্সক্ষা তৈরি করতে পারলেই মানুষ সাউন্ড গ্রেনেডের বিকট শব্দ বা হামলা-মামলাকে উপেক্ষা করে রাজপথে অনড় থাকে। এমনটা করতে না পারলে গণতন্ত্র নির্বাসনে যায়। যে কথা বিস্তারিত লিখেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সাময়িক বিষয়ের ওপর বেশ কিছু আলোড়ন সৃষ্টিকারী গ্রন্থের রচয়িতা ড্যানিয়েল ব্যাসনার তার অন্যতম সৃষ্টি ‘ডেমোক্রেসি ইন এক্সাইল’ (নির্বাসিত গণতন্ত্র) বইয়ে। আজ বিএনপিকে অনুধাবন করতে হবে, বিদেশে নির্বাসনে থেকে নিজ দেশে বিপ্লব ঘটানোর মতো একজন ইমাম খোমেনি (ইরান) কিংবা লিওন ট্রটস্কির (ইউক্রেন-রাশিয়া) তুল্য ও সমৃদ্ধ অতীত বিশিষ্ট প্রাজ্ঞ নেতা তাদের নেই। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে জাতীয় চার নেতা প্রবাসী সরকার গঠন করে মহান মুক্তিযুদ্ধে যা করেছেন, তা করার মতো নেতা আর তৈরি হবে কি না সন্দেহ। এমনকি পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনীর আঘাত সহ্য করে রক্তাক্ত দেহে রাজপথ আঁকড়ে থাকা একজন প্রয়াত নাসিম বা অগ্নিকন্যা মতিয়া জন্ম দিতে পারেনি বিএনপি।

তাদের নেতারা সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শুনে মঞ্চ ছাড়ে, ছত্রভঙ্গ হয় লাখো জনতার সমাবেশ, ভেঙে যায় পরিবর্তনের স্বপ্ন। বয়স ও পারিপার্শ্বিক অনেক কারণেই হয়তো বিএনপি নেতাদের একটা বড় অংশের জন্য এটাই শেষ নির্বাচনের সুযোগ। তাদের মনে হয় তো আজ বাজছে আবদুর রউফের গাওয়া সেই পুরনো দিনের গান, ‘ভর দুপুরে অনেক দূরে খুঁজছে পাখি দুষ্টু কিশোর, রঙিন সুতায় ঘুরছে লাটাই- ছুটির ঘোরে চমকে বিভোর, ছুটি- সেই যে সাধের ছিল ছুটি; আজ ঘণ্টা শুনেই শিউরে যেন উঠি- জীবনের ছুটি হবে, ভাবতে গেলেই কাঁদে এই মনটা, কখন ছুটি হবে, কখন বাজবে সেই ঘণ্টা...।
 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে