শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৬, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

রাজনীতি ও ছুটি প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতি ও ছুটি প্রসঙ্গ

‘ছুটি’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি ছোটগল্প। আজ থেকে ১৩১ বছর আগে (১৮৯২ সালে) ‘সাধনা’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় হৃদয়বিদারক এই গল্পটি। গল্পে দেখা যায়, ফটিক নামের গ্রামের তথা প্রকৃতির সান্নিধ্যে বেড়ে ওঠা এক বালক মামার কাছে মানুষ হওয়ার আশায় স্বভূমিচ্যুত হয়ে শহরে আসে। শহরের প্রতিকূল পরিস্থিতি ও সম্প্রীতিহীন পরিবেশ তাকে অস্থির করে তোলে, যেখানে সে কিছুতেই খাপ-খাওয়াতে পারে না। অবশেষে এক বর্ষাস্নাত দিনে জ্বরাক্রান্ত শরীরে গ্রামের বাড়ি যাবে বলে বেরিয়ে পড়ে। পথে প্রচ- জ্বরে বিকারগ্রস্ত অবস্থায় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে ও শহরে মামার কাছে পৌঁছে দেয়। মামার কাছে বাড়ি যাওয়ার বায়না ধরে ফটিক। মামা জানান, পূজার ছুটিতে বাড়ি যাবেন। বিকারের ঘোরে সে কথা বলতে থাকে। খবর পেয়ে মা ছুটে এসে তাকে জড়িয়ে ধরলে সে বলে, ‘মা, এখন আমার ছুটি হয়েছে মা, এখন আমি বাড়ি যাচ্ছি।’ এই করুণ গল্প লেখার ৩১ বছর পর আনন্দচিত্তে কবিগুরু লিখেন প্রকৃতি পর্বের এক অসাধারণ শিশুতোষ গান। এ গানের শুরুতে রয়েছে ‘মেঘের কোলে রোদ হেসেছে, বাদল গেছে টুটি। আহা, হাহা, হা। আজ আমাদের ছুটি ও ভাই, আজ আমাদের ছুটি। আহা, হাহা, হা। কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন বনে যাই, কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই সকল ছেলের জুটি। আহা, হাহা, হা। কেয়া পাতার নৌকো গড়ে সাজিয়ে দেব ফুলে, তালদিঘিতে ভাসিয়ে দেব, চলবে দুলে দুলে।’ প্রিয় পাঠক, রবীন্দ্রচর্চা আজ আমার লেখার বিষয় নয়। তবে কেউ যখন বলেন, এ দেশে আসা এবং বর্তমানে ছুটিতে থাকা এক রাষ্ট্রদূতের অবস্থা সেই ফটিকের মতো, যে নিজ গ্রামে দুরন্ত হলেও পরিবেশের কারণে শহুরে পরিবেশে একান্ত বেমানান, তখন কবিগুরুকে মনে পড়ে। কেউ যখন বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে কালো মেঘ জমেছে কিংবা ঠিক উল্টিয়ে বলেন মেঘ কেটে গেছে মেঘের কোলে রোদ বা সূর্য হেসেছে, তখনো কবিগুরুকে মনে পড়ে, যিনি তাঁর মেঘদূত কবিতায় লিখেছেন, ‘আজি অন্ধকার দিবা, বৃষ্টি ঝরঝর, দুরন্ত পবন অতি-আক্রমণে তার-অরণ্য উদ্যতবাহু করে হাহাকার। বিদ্যুৎ দিতেছে উঁকি ছিঁড়ি মেঘভার- খরতর বক্র হাসি শূন্যে বরষিয়া’। আবার একটি দলের যখন ‘কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন পথে যাই’- অবস্থা আর অন্য দল ‘কেয়া পাতার নৌকো গড়ে’ ফুলে ফুলে সাজিয়ে তালদিঘিতে ভাসানোর আয়োজনে ব্যস্ত, তখন অজান্তেই যেন রবীন্দ্রনাথ হাজির হন মনের মণিকোঠায়। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দেশ-বিদেশের বরেণ্যরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছুটিতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। অথচ বাস্তবে ছুটিতে গেলেন অনেকের অবতার সেই এক রাষ্ট্রদূত। তাই ছুটি গল্পে স্টিমারের খালাসিদের সুর তুলে বলা কথাগুলো মনে পড়ে। আগেকার দিনে খালাসিরা স্ট্রিমারকে ডুবোচরে আটকানোর হাত থেকে বাঁচানোর জন্য ‘কাছি’ ফেলে পানির গভীরতা মাপত আর সুরে সুরে বলত, ‘এক বাও (চন্দ্রবিন্দু) মেলে না, দো বাও (চন্দ্রবিন্দু) মেলে..এ ...এনা’। আমাদের রাজনীতির অবস্থা আজ কি সেরকমই যে কোনো হিসাব-কিতাবই আর মিলছে না রাজনীতি নামের স্টিমার কি কূল বা নোঙর ফেলার মাটি খুঁজে পাচ্ছে না। কথা ছিল ২০২৪ সালের শুরুটা হবে সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। সেই লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি চলছিল। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো বড় বড় সভা-সমাবেশ করে তাদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তার জানান দিচ্ছিল। খোলস ছেড়ে জামায়াতও বেরিয়ে এলো প্রকাশ্যে। বেশকিছু বিদেশি রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এ সময় নাক গলাতে শুরু করল বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিষয়ে, যা আন্তর্জাতিক আইন ও কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। অন্যদিকে এ দেশের বহু জ্ঞানী-গুণী বহুভাবে নিজেদের মধ্যে ঐকমত্যের ভিত্তিতে এমন একটি নির্বাচনের কথা বললেও সে কথার ওপর তথা জনগণের শক্তির ওপর আস্থা রাখা হয়নি। আস্থা রাখা হয়েছে ফটিকের ওপর আর ফটিকের মামার ওপর। কেউ কেউ আবার ঘুমপাড়ানি পিসি-মাসি, দাদা-নানা, পীর-ফকিরের পেছনে ঘুর ঘুর করেছেন! করবেনই না কেন মানুষ মামার বাড়িতে আবদার করে অনেক কিছু আদায় করে নেয় বলে ‘মামার বাড়ির আবদার’ প্রবাদের জন্ম। আর আমরা দেখলাম মামাদের আবদার না রাখলে (যেমন গ্যাস বিক্রিতে সম্মত না হলে) ক্ষমতায় যাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়। এ জন্যই কি রাজনীতিতে ফটিকের মামাদের এত কদর ১৯৯০ থেকে ২০২০; এই ৩৩ বছরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে সাতটি। এই সাতটি নির্বাচনের মধ্যে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের অধীনে অনুষ্ঠিত পঞ্চম নির্বাচন, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন বিচারপতি হাবিবুর রহমানের অধীনে সপ্তম নির্বাচন ও ২০০১ সালের ১ জুন বিচারপতি লতিফুর রহমানের অধীনে অষ্টম নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়। উল্লেখ্য, এই তিনটি নির্বাচনে ক্ষমতা হারায় যথাক্রমে জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম নির্বাচনের সময় দেশ ছিল সেনাসমর্থিত সরকারের অধীনে। এই নির্বাচনেও পূর্ববর্তী সরকারে থাকা ক্ষমতাসীন দল (বিএনপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়। এসব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দুটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রথমত, তত্ত্বাবধায়ক বা দলনিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পরপর দুবার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি কোনো দল। দ্বিতীয়ত, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইনে মারাত্মক কিছু দুর্বলতা আছে, যা দেশকে দীর্ঘদিন অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাখতে পারে এবং সেনাবাহিনীসহ প্রশাসনের সমর্থন পাওয়া গেলে অনাদিকাল দেশ-শাসনের সুযোগ করে দিতে পারে। এমনকি রাজনীতিতে ‘প্লাস-মাইনাস’ ফর্মুলা প্রয়োগ দেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকেও ঠেলে দিতে পারে। পরবর্তীতে ২০১১ সালের ১০ মে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে দেন। এর পরের ইতিহাস ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করে তা প্রতিহত করার প্রচেষ্টা তথা দেশব্যাপী বিভিন্ন তান্ডব চালায়। আর ২০১৮ সালে বিএনপি অংশ নিলেও নির্বাচনের দিনে নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারা নির্বাচনটি বর্জন করে। ফলে ক্ষমতাসীনরাই (আওয়ামী লীগ) জয়ের ধারা অব্যাহত রাখে। বর্তমানে বিএনপির শীর্ষ নেতারা জেলে। আর বিএনপি ভক্তরা বসে আছেন ছুটিতে থাকা ফটিকের মামা কী বার্তা নিয়ে ফেরেন, সেই পথ চেয়ে। এ অবস্থায় নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় বসবে এবং আওয়ামী লীগ যেমন চাইবে তেমন একটি বিরোধী দল () হবে- এটাই স্বাভাবিক।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বেশকিছু সুবিধা পেয়েছে। বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ট্রেন ও কর্ণফুলী টানেলের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সহজ যোগাযোগ, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বাহিনী সদস্যদের বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যাপক সমৃদ্ধি, ভাটি অঞ্চল, চরাঞ্চল ও ছিটমহলবাসীর নাগরিক সুবিধা প্রভৃতির সুফল ভোগ করছেন ভোটারদের একটি বিরাট অংশ। এর বিপরীতে বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো সাধারণ মানুষের মাঝে গণতন্ত্রের তীব্র ক্ষুধা সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে। কোনো সরকারই বিরোধীদের জন্য লাল গালিচা বিছিয়ে দেয় না। বিএনপির ভুলে গেলে চলবে না, তাদের আমলে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার কথা। অন্যদিকে এ কথাও সত্য, গণতন্ত্রের ক্ষুধা ও ক্ষমতা পরিবর্তনের তীব্র আকাক্সক্ষা তৈরি করতে পারলেই মানুষ সাউন্ড গ্রেনেডের বিকট শব্দ বা হামলা-মামলাকে উপেক্ষা করে রাজপথে অনড় থাকে। এমনটা করতে না পারলে গণতন্ত্র নির্বাসনে যায়। যে কথা বিস্তারিত লিখেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সাময়িক বিষয়ের ওপর বেশ কিছু আলোড়ন সৃষ্টিকারী গ্রন্থের রচয়িতা ড্যানিয়েল ব্যাসনার তার অন্যতম সৃষ্টি ‘ডেমোক্রেসি ইন এক্সাইল’ (নির্বাসিত গণতন্ত্র) বইয়ে। আজ বিএনপিকে অনুধাবন করতে হবে, বিদেশে নির্বাসনে থেকে নিজ দেশে বিপ্লব ঘটানোর মতো একজন ইমাম খোমেনি (ইরান) কিংবা লিওন ট্রটস্কির (ইউক্রেন-রাশিয়া) তুল্য ও সমৃদ্ধ অতীত বিশিষ্ট প্রাজ্ঞ নেতা তাদের নেই। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে জাতীয় চার নেতা প্রবাসী সরকার গঠন করে মহান মুক্তিযুদ্ধে যা করেছেন, তা করার মতো নেতা আর তৈরি হবে কি না সন্দেহ। এমনকি পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনীর আঘাত সহ্য করে রক্তাক্ত দেহে রাজপথ আঁকড়ে থাকা একজন প্রয়াত নাসিম বা অগ্নিকন্যা মতিয়া জন্ম দিতে পারেনি বিএনপি।

তাদের নেতারা সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শুনে মঞ্চ ছাড়ে, ছত্রভঙ্গ হয় লাখো জনতার সমাবেশ, ভেঙে যায় পরিবর্তনের স্বপ্ন। বয়স ও পারিপার্শ্বিক অনেক কারণেই হয়তো বিএনপি নেতাদের একটা বড় অংশের জন্য এটাই শেষ নির্বাচনের সুযোগ। তাদের মনে হয় তো আজ বাজছে আবদুর রউফের গাওয়া সেই পুরনো দিনের গান, ‘ভর দুপুরে অনেক দূরে খুঁজছে পাখি দুষ্টু কিশোর, রঙিন সুতায় ঘুরছে লাটাই- ছুটির ঘোরে চমকে বিভোর, ছুটি- সেই যে সাধের ছিল ছুটি; আজ ঘণ্টা শুনেই শিউরে যেন উঠি- জীবনের ছুটি হবে, ভাবতে গেলেই কাঁদে এই মনটা, কখন ছুটি হবে, কখন বাজবে সেই ঘণ্টা...।
 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
সর্বশেষ খবর
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা