শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৬, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

রাজনীতি ও ছুটি প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতি ও ছুটি প্রসঙ্গ

‘ছুটি’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি ছোটগল্প। আজ থেকে ১৩১ বছর আগে (১৮৯২ সালে) ‘সাধনা’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় হৃদয়বিদারক এই গল্পটি। গল্পে দেখা যায়, ফটিক নামের গ্রামের তথা প্রকৃতির সান্নিধ্যে বেড়ে ওঠা এক বালক মামার কাছে মানুষ হওয়ার আশায় স্বভূমিচ্যুত হয়ে শহরে আসে। শহরের প্রতিকূল পরিস্থিতি ও সম্প্রীতিহীন পরিবেশ তাকে অস্থির করে তোলে, যেখানে সে কিছুতেই খাপ-খাওয়াতে পারে না। অবশেষে এক বর্ষাস্নাত দিনে জ্বরাক্রান্ত শরীরে গ্রামের বাড়ি যাবে বলে বেরিয়ে পড়ে। পথে প্রচ- জ্বরে বিকারগ্রস্ত অবস্থায় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে ও শহরে মামার কাছে পৌঁছে দেয়। মামার কাছে বাড়ি যাওয়ার বায়না ধরে ফটিক। মামা জানান, পূজার ছুটিতে বাড়ি যাবেন। বিকারের ঘোরে সে কথা বলতে থাকে। খবর পেয়ে মা ছুটে এসে তাকে জড়িয়ে ধরলে সে বলে, ‘মা, এখন আমার ছুটি হয়েছে মা, এখন আমি বাড়ি যাচ্ছি।’ এই করুণ গল্প লেখার ৩১ বছর পর আনন্দচিত্তে কবিগুরু লিখেন প্রকৃতি পর্বের এক অসাধারণ শিশুতোষ গান। এ গানের শুরুতে রয়েছে ‘মেঘের কোলে রোদ হেসেছে, বাদল গেছে টুটি। আহা, হাহা, হা। আজ আমাদের ছুটি ও ভাই, আজ আমাদের ছুটি। আহা, হাহা, হা। কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন বনে যাই, কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই সকল ছেলের জুটি। আহা, হাহা, হা। কেয়া পাতার নৌকো গড়ে সাজিয়ে দেব ফুলে, তালদিঘিতে ভাসিয়ে দেব, চলবে দুলে দুলে।’ প্রিয় পাঠক, রবীন্দ্রচর্চা আজ আমার লেখার বিষয় নয়। তবে কেউ যখন বলেন, এ দেশে আসা এবং বর্তমানে ছুটিতে থাকা এক রাষ্ট্রদূতের অবস্থা সেই ফটিকের মতো, যে নিজ গ্রামে দুরন্ত হলেও পরিবেশের কারণে শহুরে পরিবেশে একান্ত বেমানান, তখন কবিগুরুকে মনে পড়ে। কেউ যখন বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে কালো মেঘ জমেছে কিংবা ঠিক উল্টিয়ে বলেন মেঘ কেটে গেছে মেঘের কোলে রোদ বা সূর্য হেসেছে, তখনো কবিগুরুকে মনে পড়ে, যিনি তাঁর মেঘদূত কবিতায় লিখেছেন, ‘আজি অন্ধকার দিবা, বৃষ্টি ঝরঝর, দুরন্ত পবন অতি-আক্রমণে তার-অরণ্য উদ্যতবাহু করে হাহাকার। বিদ্যুৎ দিতেছে উঁকি ছিঁড়ি মেঘভার- খরতর বক্র হাসি শূন্যে বরষিয়া’। আবার একটি দলের যখন ‘কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন পথে যাই’- অবস্থা আর অন্য দল ‘কেয়া পাতার নৌকো গড়ে’ ফুলে ফুলে সাজিয়ে তালদিঘিতে ভাসানোর আয়োজনে ব্যস্ত, তখন অজান্তেই যেন রবীন্দ্রনাথ হাজির হন মনের মণিকোঠায়। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দেশ-বিদেশের বরেণ্যরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছুটিতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। অথচ বাস্তবে ছুটিতে গেলেন অনেকের অবতার সেই এক রাষ্ট্রদূত। তাই ছুটি গল্পে স্টিমারের খালাসিদের সুর তুলে বলা কথাগুলো মনে পড়ে। আগেকার দিনে খালাসিরা স্ট্রিমারকে ডুবোচরে আটকানোর হাত থেকে বাঁচানোর জন্য ‘কাছি’ ফেলে পানির গভীরতা মাপত আর সুরে সুরে বলত, ‘এক বাও (চন্দ্রবিন্দু) মেলে না, দো বাও (চন্দ্রবিন্দু) মেলে..এ ...এনা’। আমাদের রাজনীতির অবস্থা আজ কি সেরকমই যে কোনো হিসাব-কিতাবই আর মিলছে না রাজনীতি নামের স্টিমার কি কূল বা নোঙর ফেলার মাটি খুঁজে পাচ্ছে না। কথা ছিল ২০২৪ সালের শুরুটা হবে সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। সেই লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি চলছিল। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো বড় বড় সভা-সমাবেশ করে তাদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তার জানান দিচ্ছিল। খোলস ছেড়ে জামায়াতও বেরিয়ে এলো প্রকাশ্যে। বেশকিছু বিদেশি রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এ সময় নাক গলাতে শুরু করল বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিষয়ে, যা আন্তর্জাতিক আইন ও কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। অন্যদিকে এ দেশের বহু জ্ঞানী-গুণী বহুভাবে নিজেদের মধ্যে ঐকমত্যের ভিত্তিতে এমন একটি নির্বাচনের কথা বললেও সে কথার ওপর তথা জনগণের শক্তির ওপর আস্থা রাখা হয়নি। আস্থা রাখা হয়েছে ফটিকের ওপর আর ফটিকের মামার ওপর। কেউ কেউ আবার ঘুমপাড়ানি পিসি-মাসি, দাদা-নানা, পীর-ফকিরের পেছনে ঘুর ঘুর করেছেন! করবেনই না কেন মানুষ মামার বাড়িতে আবদার করে অনেক কিছু আদায় করে নেয় বলে ‘মামার বাড়ির আবদার’ প্রবাদের জন্ম। আর আমরা দেখলাম মামাদের আবদার না রাখলে (যেমন গ্যাস বিক্রিতে সম্মত না হলে) ক্ষমতায় যাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়। এ জন্যই কি রাজনীতিতে ফটিকের মামাদের এত কদর ১৯৯০ থেকে ২০২০; এই ৩৩ বছরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে সাতটি। এই সাতটি নির্বাচনের মধ্যে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের অধীনে অনুষ্ঠিত পঞ্চম নির্বাচন, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন বিচারপতি হাবিবুর রহমানের অধীনে সপ্তম নির্বাচন ও ২০০১ সালের ১ জুন বিচারপতি লতিফুর রহমানের অধীনে অষ্টম নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়। উল্লেখ্য, এই তিনটি নির্বাচনে ক্ষমতা হারায় যথাক্রমে জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম নির্বাচনের সময় দেশ ছিল সেনাসমর্থিত সরকারের অধীনে। এই নির্বাচনেও পূর্ববর্তী সরকারে থাকা ক্ষমতাসীন দল (বিএনপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়। এসব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দুটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রথমত, তত্ত্বাবধায়ক বা দলনিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পরপর দুবার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি কোনো দল। দ্বিতীয়ত, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইনে মারাত্মক কিছু দুর্বলতা আছে, যা দেশকে দীর্ঘদিন অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাখতে পারে এবং সেনাবাহিনীসহ প্রশাসনের সমর্থন পাওয়া গেলে অনাদিকাল দেশ-শাসনের সুযোগ করে দিতে পারে। এমনকি রাজনীতিতে ‘প্লাস-মাইনাস’ ফর্মুলা প্রয়োগ দেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকেও ঠেলে দিতে পারে। পরবর্তীতে ২০১১ সালের ১০ মে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে দেন। এর পরের ইতিহাস ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করে তা প্রতিহত করার প্রচেষ্টা তথা দেশব্যাপী বিভিন্ন তান্ডব চালায়। আর ২০১৮ সালে বিএনপি অংশ নিলেও নির্বাচনের দিনে নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারা নির্বাচনটি বর্জন করে। ফলে ক্ষমতাসীনরাই (আওয়ামী লীগ) জয়ের ধারা অব্যাহত রাখে। বর্তমানে বিএনপির শীর্ষ নেতারা জেলে। আর বিএনপি ভক্তরা বসে আছেন ছুটিতে থাকা ফটিকের মামা কী বার্তা নিয়ে ফেরেন, সেই পথ চেয়ে। এ অবস্থায় নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় বসবে এবং আওয়ামী লীগ যেমন চাইবে তেমন একটি বিরোধী দল () হবে- এটাই স্বাভাবিক।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বেশকিছু সুবিধা পেয়েছে। বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ট্রেন ও কর্ণফুলী টানেলের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সহজ যোগাযোগ, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বাহিনী সদস্যদের বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যাপক সমৃদ্ধি, ভাটি অঞ্চল, চরাঞ্চল ও ছিটমহলবাসীর নাগরিক সুবিধা প্রভৃতির সুফল ভোগ করছেন ভোটারদের একটি বিরাট অংশ। এর বিপরীতে বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো সাধারণ মানুষের মাঝে গণতন্ত্রের তীব্র ক্ষুধা সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে। কোনো সরকারই বিরোধীদের জন্য লাল গালিচা বিছিয়ে দেয় না। বিএনপির ভুলে গেলে চলবে না, তাদের আমলে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার কথা। অন্যদিকে এ কথাও সত্য, গণতন্ত্রের ক্ষুধা ও ক্ষমতা পরিবর্তনের তীব্র আকাক্সক্ষা তৈরি করতে পারলেই মানুষ সাউন্ড গ্রেনেডের বিকট শব্দ বা হামলা-মামলাকে উপেক্ষা করে রাজপথে অনড় থাকে। এমনটা করতে না পারলে গণতন্ত্র নির্বাসনে যায়। যে কথা বিস্তারিত লিখেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সাময়িক বিষয়ের ওপর বেশ কিছু আলোড়ন সৃষ্টিকারী গ্রন্থের রচয়িতা ড্যানিয়েল ব্যাসনার তার অন্যতম সৃষ্টি ‘ডেমোক্রেসি ইন এক্সাইল’ (নির্বাসিত গণতন্ত্র) বইয়ে। আজ বিএনপিকে অনুধাবন করতে হবে, বিদেশে নির্বাসনে থেকে নিজ দেশে বিপ্লব ঘটানোর মতো একজন ইমাম খোমেনি (ইরান) কিংবা লিওন ট্রটস্কির (ইউক্রেন-রাশিয়া) তুল্য ও সমৃদ্ধ অতীত বিশিষ্ট প্রাজ্ঞ নেতা তাদের নেই। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে জাতীয় চার নেতা প্রবাসী সরকার গঠন করে মহান মুক্তিযুদ্ধে যা করেছেন, তা করার মতো নেতা আর তৈরি হবে কি না সন্দেহ। এমনকি পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনীর আঘাত সহ্য করে রক্তাক্ত দেহে রাজপথ আঁকড়ে থাকা একজন প্রয়াত নাসিম বা অগ্নিকন্যা মতিয়া জন্ম দিতে পারেনি বিএনপি।

তাদের নেতারা সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শুনে মঞ্চ ছাড়ে, ছত্রভঙ্গ হয় লাখো জনতার সমাবেশ, ভেঙে যায় পরিবর্তনের স্বপ্ন। বয়স ও পারিপার্শ্বিক অনেক কারণেই হয়তো বিএনপি নেতাদের একটা বড় অংশের জন্য এটাই শেষ নির্বাচনের সুযোগ। তাদের মনে হয় তো আজ বাজছে আবদুর রউফের গাওয়া সেই পুরনো দিনের গান, ‘ভর দুপুরে অনেক দূরে খুঁজছে পাখি দুষ্টু কিশোর, রঙিন সুতায় ঘুরছে লাটাই- ছুটির ঘোরে চমকে বিভোর, ছুটি- সেই যে সাধের ছিল ছুটি; আজ ঘণ্টা শুনেই শিউরে যেন উঠি- জীবনের ছুটি হবে, ভাবতে গেলেই কাঁদে এই মনটা, কখন ছুটি হবে, কখন বাজবে সেই ঘণ্টা...।
 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে