শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৫, মঙ্গলবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

নোবেল বিজয়ী নয়, শ্রমিকের অধিকার হরণকারী মুহাম্মদ ইউনুসকে সাজা দিয়েছে আদালত

মামুন-অর- রশিদ
অনলাইন ভার্সন
নোবেল বিজয়ী নয়, শ্রমিকের অধিকার হরণকারী মুহাম্মদ ইউনুসকে সাজা দিয়েছে আদালত

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনুস এবং তার তিন সহযোগীর প্রত্যেককে শ্রম আইনের ৩০৩ (ঙ) ধারা অনুযায়ী ছয়মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা এবং ৩০৭ ধারা অনুযায়ী পঁচিশ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করেছেন আদালত। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর কর্তৃক শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনুস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নূর জাহান বেগম ও পরিচালক মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে ২০২১ সালে ৯ সেপ্টেম্বর দায়েরকৃত মামলায় সোমবার এই রায় প্রদান করেছেন তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা। একই সাথে আদালত গ্রামীণ টেলিকমে যেসকল শ্রম আইন লঙ্ঘন হয়েছে সেগুলোর যথাবিহিত প্রতিবিধানপূর্বক অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানটির শ্রমিকদের চাকুরি স্থায়ীকরণ, কল্যাণ ফান্ড গঠন, ছুটি নগদায়ন এবং কোম্পানির লভ্যাংশের ৫% শ্রমিকদের প্রদানপূর্বক আদালতকে অবহিত করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন। 
তবে রায় ঘোষণার পর আদালত চার আসামির প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা বন্ডের বিনিময়ে এক মাসের জামিন প্রদান করায় ড. ইউনুসকে আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না। তথাপি এই রায় শ্রম আইন লঙ্ঘনকারীদের প্রতি একটি কঠোর বার্তা হয়ে থাকবে বলে আশা করা যায়। একই সাথে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিকগণ এতোদিন শ্রম আইন অনুযায়ী যেসকল ন্যায্য অধিকার হতে বঞ্চিত হচ্ছিলেন সেগুলো পাবার পথও সুগম হয়েছে এই রায়ের মাধ্যমে। শ্রম অধিকার রক্ষায় এই রায়কে একটি মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করলেও অত্যুক্তি হবে না। 

এই মামলার শুরু থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনুসের আইনজীবী এবং দেশে বিদেশের তার কতিপয় শুভাকাঙ্ক্ষীগণ বারবার বলে আসছে যে, একজন নোবেল বিজয়ী ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে এবং তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্যই মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। এই বিষয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনুসের পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছেন দেশের বিদেশের অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তিবর্গও। দেশি-বিদেশি নানা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে নানা বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন। তবে আজকের রায়ে আদালত পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করেছে যে, আদালত কোনো নোবেল বিজয়ীয় বিচার করেনি, বরং গ্রামীণ টেলিকমে শ্রম আইন লঙ্ঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচার করেছে। আইনের চোখে একজন নোবেল বিজয়ী কিংবা একজন শ্রমিকের মাঝে কোনো পার্থক্য নেই। তাছাড়া নোবেল জয় কোনোভাবেই একজনকে তার অপরাধ থেকে দায়মুক্তি দিতে পারে না। কোনো সভ্য সমাজেই এটি কাম্য নয়। এই পর্যায়ে আসুন জেনে নেওয়া যাক, কি ছিলো এই মামলা কিংবা কোন পরিপ্রেক্ষিতে দায়ের করা হয়েছিল এই মামলা। মামলাটির বিস্তারিত জানলে সকল দ্বিধাদ্বন্দ্ব সহজেই দূর হবে।

কল কারখানা এবং প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের পরিদর্শক এস এম আরিফুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি পরিদর্শন টিম ০৯/০২/২০২০ তারিখে গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শন করে উক্ত প্রতিষ্ঠানে শ্রম আইনের কিছু বড় ধরনের লঙ্ঘন দেখতে পান। তারা দেখেন যে, প্রতিষ্ঠানটিতে শ্রমিকদের শিক্ষানবিশ কাল অতিক্রম করার পরেও স্থায়ী না করে তিন বছর অন্তর অন্তর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করে যা শ্রম আইনের লঙ্ঘন। আইনানুযায়ী স্থায়ী না করায় শ্রমিকগণ বিভিন্নভাবে ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হচ্ছিলেন। এছাড়া উক্ত প্রতিষ্ঠানে শ্রমিকদের শ্রম আইন অনুযায়ী বাৎসরিক ছুটি প্রদান করা হতো না, গঠন করা হয়নি কোনো কল্যাণ তহবিল এবং শ্রমিকদের দেওয়া হতো না কোম্পানির লভ্যাংশ থেকে প্রাপ্য ন্যায্য অংশ। পরিদর্শন শেষে এ সকল ব্যত্যয়ের বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়ে চিঠি প্রদান করা হয় গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃপক্ষকে। পরবর্তীতে ১৬/০৮/২০২১ তারিখে পুনরায় গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে যায় পরিদর্শন টিম। তখনও এই প্রতিষ্ঠানে পূর্বোক্ত শ্রম আইনসমূহের লঙ্ঘন পরিলক্ষিত হওয়ায় পুনরায় নোটিশ প্রদান করা হয়। গ্রামীণ টেলিকম থেকে প্রাপ্ত জবাবে সন্তুষ্ট না হয়ে অবশেষে ০৯/০৯/২০২১ তারিখে তৃতীয় শ্রম আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। অর্থাৎ এটি পরিষ্কার যে, ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃপক্ষ একাধিকবার সুযোগ পেয়েও উক্ত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রদানে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি বরং শ্রম আইন লঙ্ঘন অব্যাহত রাখায় প্রথম পরিদর্শনের প্রায় দেড় বছর পর শ্রমিকদের স্বার্থে উক্ত মামলাটি দায়ের করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। 

ড. মুহাম্মদ ইউনুসের আইনজীবী বিচারকার্য চলাকালীন বারবার গণমাধ্যমে বলে এসেছেন যে, আদালত অবিশ্বাস্য দ্রুততায় বিচারকার্য পরিচালনা করছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই মামলার ঘটনাক্রম। ০৯/০৯/২০২১ তারিখে শ্রম আদালতে মামলা দায়ের হওয়ার পর উক্ত মামলা বাতিলের দাবিতে উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন দায়ের করেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস। উক্ত রিট পিটিশন খারিজ হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টে আপিল আবেদন করেন। সেটিও খারিজ হওয়ার পর শ্রম আদালতে মামলার কার্যক্রম তথা চার্জ গঠন করা হয়। উক্ত চার্জ গঠনের বাতিল চেয়ে পুনরায় উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন এবং সেটি খারিজ হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টে আপিল আবেদন করেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস। সেটিও চূড়ান্তভাবে খারিজ হওয়ার পর ২২/০৮/২০২৩ তারিখে অর্থাৎ মামলা দায়ের প্রায় দুই বছর পর শ্রম আদালতে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম শুরু হয়। উক্ত মামলা বাতিলের দাবিতে ড. ইউনুস একাধিবার উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন এবং সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল দায়ের করেছেন। যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় সেগুলো সুরাহা হওয়ার পরেই মামলাটির নিয়মতান্ত্রিক কার্যক্রম চালু হয়। অর্থাৎ যে অবিশ্বাস্য দ্রুততার কথা ড. ইউনুসের আইনজীবী বলছেন তা নির্জলা মিথ্যা ছাড়া আর কিছুই নয়। উক্ত মামলায় সর্বমোট ২১ কার্যদিবসের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনুসের আইনজীবী মামলার বাদীকে সর্বমোট ৭ কার্যদিবস জেরা করেন যা নজিরবিহীন। এছাড়াও তিনি ৮ কার্যদিবস যুক্তি তর্ক উপস্থাপন করেন। এতো দীর্ঘসময় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের নজির শ্রম আইন সংক্রান্ত কোনো মামলায় কখনও দেখা যায়নি। অর্থাৎ এটি প্রতীয়মান যে, ড. মুহাম্মদ ইউনুসের আইনজীবী আদালতে ন্যায্য সুযোগ নয় বরং প্রয়োজনের চেয়ে অধিক সুযোগ পেয়েছেন তাদের বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য। কিন্তু তিনি আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহ খণ্ডনে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছেন। যার ফলশ্রুতিতে এসেছে এই যুগান্তকারী রায়। এই রায় শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। আমরা আশা করব ড. মুহাম্মদ ইউনুস আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী উনার সকল প্রতিষ্ঠানসমূহের শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রদান করবেন। আর কোনো শ্রমিককে তাদের ন্যায্য পাওনা পেতে আদালতের দ্বারস্থ হতে হবে না। একজন নোবেল বিজয়ীর ভাবমূর্তির চাপে পিষ্ট হতে হবে না।  সকলের প্রতি আহ্বান থাকবে সকল ইস্যুতে দ্বিধাবিভক্ত না হয়ে প্রকৃত বিষয় জেনে মতামত প্রদান করুন। অবাধ তথ্য প্রবাহের এই যুগে সত্য অন্বেষণ করা কঠিন কিছু নয়। সত্যের অনুসন্ধান করুন, কেননা সত্যই সুন্দর।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও ফ্রিল্যান্সার

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ