শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

নতুন শিক্ষাক্রম ও আমাদের প্রত্যাশা

মো. মাসুদুল আলম ভূঞা
অনলাইন ভার্সন
নতুন শিক্ষাক্রম ও আমাদের প্রত্যাশা

বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির উৎকর্ষতার কারণে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবন ও জীবিকা। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব পর্যায়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশ কর্মসংস্থান ও জীবনযাপন প্রণালিতে পরিবর্তন নিয়ে আসছে খুবই দ্রুত। পরিবর্তনশীল এই বিশ্বব্যবস্থায় মানুষের অভিযোজনের কোনো বিকল্প নেই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশের ফলে যন্ত্র ও মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও নিবিড় হচ্ছে।

ফলে বর্তমান সময়ের কর্মজগতের অনেক কিছুই ভবিষ্যতে যেমন থাকবে না, তেমনি অনেক নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে, যা এই মুহূর্তে অনুমান করা প্রায় অসম্ভব। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে টেকসই কার্যকর সমাধানের জন্য প্রয়োজন জ্ঞান, দক্ষতা,  মূল্যবোধ ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন দূরদর্শী, সংবেদনশীল, অভিযোজন-সক্ষম, মানবিক এবং যোগ্য বিশ্ব নাগরিক। বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পদার্পণের জন্য প্রচলিত শিক্ষার পরিবর্তন নয়, প্রয়োজন রূপান্তর। সেই লক্ষ্যে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা প্রণয়ণ করা হয়, যা ২০২৩ সালে বাস্তবায়ন শুরু হয়ে বর্তমানে প্রবাহমান।

জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর আলোকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ ও শিখন সামগ্রী প্রণয়ন করা হয়। প্রণীত এ শিক্ষাক্রমে পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য শিখন সামগ্রী ব্যবহার করে কীভাবে শ্রেণি কার্যক্রমকে যৌক্তিকভাবে আরও আনন্দময় এবং শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক করা যায়, তার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। শ্রেণি কার্যক্রমকে শুধুমাত্র শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ না রেখে শ্রেণির বাইরে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। সুযোগ রাখা হয়েছে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের। প্রণীত এ শিক্ষাক্রম যোগ্যতাভিত্তিক; যেখানে জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয়ে যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়েছে। শিখন সামগ্রী প্রণয়নের ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক যোগ্যতাগুলোকে এক বা একাধিক শিখন অভিজ্ঞতায় রূপান্তর করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত দেশপ্রেমিক, উৎপাদনমুখী, অভিযোজনে সক্ষম সুখী ও বৈশ্বিক নাগরিক গড়ে তোলার লক্ষ্যে শিক্ষাক্রম রূপরেখায় যে যোগ্যতাসমূহ নির্ধারণ করা হয়েছে, সেগুলো অর্জনে যথাযথ পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ১০টি শিখন-ক্ষেত্র নির্ধারণ করা হয়েছে।

শিখন ক্ষেত্রগুলো হলো-১. ভাষা ও যোগাযোগ ২. গণিত ও যুক্তি ৩. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ৪. ডিজিটাল প্রযুক্তি ৫. পরিবেশ ও জলবায়ু ৬. সমাজ ও বিশ্বনাগরিকত্ব ৭. জীবন ও জীবিকা ৮. ধর্ম, মূল্যবোধ ও নৈতিকতা ৯. শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা ১০. শিল্প ও সংস্কৃতি। আবার এই ১০টি শিখন-ক্ষেত্রের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কী ধরনের যোগ্যতা অর্জন করা প্রয়োজন, তা সুনির্দিষ্টভাবে বোঝার জন্য শিখন-ক্ষেত্রভিত্তিক যোগ্যতার বিবরণী প্রণয়ন করা হয়েছে। শিখন-ক্ষেত্রভিত্তিক এই যোগ্যতাবিবরণীর আলোকে প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে কী কী বিষয় থাকবে সেগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষাক্রম রূপরেখার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো : এটি নমনীয়, সংবেদনশীল ও যোগ্যতাভিত্তিক; ফলে ইনক্লুশন সহায়ক। একইসঙ্গে অতি মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিখন-চাহিদা, সক্ষমতা ও বৈশিষ্ট্যকে বিবেচনায় এনে অগ্রগামী শিখনের চর্চাকেও বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে এই শিক্ষাক্রম যেন ধারণ করতে পারে, তা বিবেচনায় রাখা হয়েছে।

নুতন শিক্ষাক্রমে গতানুগতিক পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই, বরং নতুন ধরনের মূল্যায়নের কথা বলা হয়েছে। শিক্ষার্থী বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান কতটা মুখস্ত করতে পারছে, শিক্ষক কখনোই তার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর অর্জিত পারদর্শিতার মাত্রা নির্ধারণ করবেন না। বরং যেসব পারদর্শিতার সূচকের ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান প্রাসঙ্গিক, সেখানে পাঠ্যপুস্তক বা অন্য যেকোনো নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্য নিয়ে কীভাবে সেই তথ্য ব্যবহার করছে তার উপর শিক্ষার্থীর পারদর্শিতার মাত্রা নির্ভর করবে। পূর্বে নম্বর প্রদানের প্রথা বিদ্যমান ছিল এতে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশি নম্বর পাওয়ার অসম প্রতিযোগিতা ছিল।

কিন্ত একজন শিক্ষার্থীর শুধুমাত্র নম্বর পাওয়ার মধ্যেই তার মেধা যোগ্যতা নির্ভর করে না। তার অন্যান্য যোগ্যতাসহ সকল যোগ্যতাকে মূল্যায়ন এবং দুর্বলতা সবলতা চিহ্নিত করে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে বাস্তবমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণের কথা চিন্তা করে উন্নত দেশগুলোর মতো নতুন ধরনের মূল্যায়নের ধারা চালু করা হয়েছে।

নতুন কারিকুলামে মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শিখনকালীন ও সামষ্টিক এই দুটি পর্যায়ে সম্পন্ন করার কথা বলা হয়েছে। এর সাথে আচরণগত সূচক ট্রান্সক্রিপ্টে সংযুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে কারিকুলাম বিস্তরণ বিষয়ক সরাসরি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে এবং মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে মুক্তপাঠের মাধ্যমে অনলাইনে শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া কারিকুলাম অনুযায়ী শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং ষান্মাষিক মূল্যায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।

শিখনকালীন মূল্যায়ন:  শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম শিখন অভিজ্ঞতা চলাকালে পরিচালিত হয়েছে। এই মূল্যায়ন কার্যক্রম প্রত্যেক বিষয়ের শিক্ষক আলাদাভাবে বিষয়ভিত্তিক করেছেন। পাঠ্যবই অনুসরণ করে প্রতিটি শিখন অভিজ্ঞতা শেষে শিক্ষক সংশ্লিষ্ট শিখন যোগ্যতা মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) ব্যবহার করে শিখনকালীন মূল্যায়নের রেকর্ড সংরক্ষণ করেন। এক্ষেত্রে গতানুগতির নম্বর দেওয়ার পরিবর্তে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নির্ধারিত বিষয়ের পারদর্শিতার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্টের (PI) জন্য প্রদত্ত রুব্রিক্স অনুযায়ী চতুর্ভুজ, বৃত্ত বা ত্রিভুজ মাত্রা নির্ধারণ করেন। শিক্ষার্থীদের নামের তালিকায় প্রত্যেকের পাশে যতটি মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে, সবগুলোই রেকর্ড রাখেন। শিখনকালীন মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের দুর্বলতাসমূহ চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করেন।

সামষ্টিক মূল্যায়ন: সামষ্টিক মূল্যায়ন হয় বছরে দুইবার। অর্থাৎ ৬ মাস পর ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ও বছরের শেষ দিকে বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী এক সপ্তাহ ধরে এই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচালিত হয়। স্বাভাবিক ক্লাসরুটিন অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সামষ্টিক মূল্যায়নের জন্য অর্পিত কাজ সম্পন্ন করে। বিষয় শিক্ষক এক সপ্তাহ আগে ৩/৪টি ক্লাসের ক্লাসের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে বুঝিয়ে দেন এবং মূল্যায়ন উৎসবের দিন সামষ্টিক মূল্যায়ন শেষে অর্জিত পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) ব্যবহার করে রেকর্ড সংরক্ষণ করেন।

ষান্মাসিক ও বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ট্রান্সক্রিপ্ট: প্রতি শিক্ষার্থীর জন্য প্রতি বিষয়ের আলাদা ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়েছে। একজন শিক্ষার্থীর সবগুলো পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) অর্জনের মাত্রা ট্রান্সক্রিপ্টে উল্লেখ করতে হয়েছে। ষান্মাসিক এবং বাৎসরিক মূল্যায়নের পর এই ট্রান্সক্রিপ্ট প্রস্তুত করতে হয়েছে, যা থেকে শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রতিটি বিষয়ের শিক্ষার্থীর সামগ্রিক অগ্রগতির চিত্র বুঝতে পেরেছেন।

তবে, উক্ত মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়। তাই মূল্যায়ন কার্যক্রম ফলপ্রসু বা সফল বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষক শিক্ষার্থীর আনুপাতিক হার কমানো, শিক্ষকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ প্রদান, পর্যাপ্ত বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ,  অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত উপকরণ সরবরাহ, তদারকি বা সুপারভিশন, অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা এখন সময়ের দাবি।

বর্তমান সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহল মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে এরই মধ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। আমরা অচিরেই হয়তো অত্যন্ত কার্যকর, ফলপ্রসূ, যোগোপযোগীয় ও সফল একটি মূল্যায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব বলে আশা রাখি।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব সম্পন্ন হলে ২০৩০ সাল নাগাদ প্রায় ৬৫% কর্মজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই চলমান শিল্প বিপ্লবে ‘Artificial Intelegence’ বিকশিত হবে আর এর প্রভাব পড়বে মানুষের কর্মজীবনে তার পেশাগত পরিষরে। এখন যে সব শিক্ষার্থী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে, তাদের ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্র কেমন হবে? তাদের পেশা কী হবে? তা আজ অজানা।

তাই নতুন শিক্ষাক্রমের পাঠদান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তিত ভবিষ্যৎ পৃথিবীর সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য বর্তমান শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা ও অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। কারণ, আগামীর ভবিষ্যৎ কান্ডারী আজকের এই শিক্ষার্থীদের প্রত্যেককেই ইউজার না হয়ে হতে হবে ক্রিয়েটর এবং প্রত্যেককেই হতে হবে-I am the solution. আর আজকের এই শিক্ষাক্রমের ফলাফল আশা করা যায় আগামী ১০ বছর পর প্রতিফলিত হবে। এই শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিযোগিতামূলক নয় বরং সহযোগিতামূলক ও মূল্যবোধ সম্পন্ন নাগরিক তৈরিতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায় এবং এ রূপরেখার সফল বাস্তবায়ন আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যোগ্য স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। এরা হবে সৎ, যোগ্য, সহযোগী, সহমর্মী, মানবিক, সৃজনশীল, উৎপাদনক্ষম ও উদ্যোগী। এরা শুধু চাকরিই করবে না, নিজেরাই উদ্যোক্তা হবে, চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করবে।

প্রচলিত নম্বর ভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চতুর্দশ শতক থেকে শুরু হয়ে প্রায় আট শতাব্দী ধরে চলে আসছিল। দীর্ঘ সময় ধরে নম্বরভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চলে আসছিল বলে নতুন শিক্ষাক্রম মেনে নিতে আমাদের কষ্ট হচ্ছে। আর হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা কী আগামীর চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করতে পারি?

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক (ইংরেজি)
মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা