শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

নতুন শিক্ষাক্রম ও আমাদের প্রত্যাশা

মো. মাসুদুল আলম ভূঞা
অনলাইন ভার্সন
নতুন শিক্ষাক্রম ও আমাদের প্রত্যাশা

বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির উৎকর্ষতার কারণে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবন ও জীবিকা। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব পর্যায়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশ কর্মসংস্থান ও জীবনযাপন প্রণালিতে পরিবর্তন নিয়ে আসছে খুবই দ্রুত। পরিবর্তনশীল এই বিশ্বব্যবস্থায় মানুষের অভিযোজনের কোনো বিকল্প নেই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশের ফলে যন্ত্র ও মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও নিবিড় হচ্ছে।

ফলে বর্তমান সময়ের কর্মজগতের অনেক কিছুই ভবিষ্যতে যেমন থাকবে না, তেমনি অনেক নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে, যা এই মুহূর্তে অনুমান করা প্রায় অসম্ভব। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে টেকসই কার্যকর সমাধানের জন্য প্রয়োজন জ্ঞান, দক্ষতা,  মূল্যবোধ ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন দূরদর্শী, সংবেদনশীল, অভিযোজন-সক্ষম, মানবিক এবং যোগ্য বিশ্ব নাগরিক। বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পদার্পণের জন্য প্রচলিত শিক্ষার পরিবর্তন নয়, প্রয়োজন রূপান্তর। সেই লক্ষ্যে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা প্রণয়ণ করা হয়, যা ২০২৩ সালে বাস্তবায়ন শুরু হয়ে বর্তমানে প্রবাহমান।

জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর আলোকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ ও শিখন সামগ্রী প্রণয়ন করা হয়। প্রণীত এ শিক্ষাক্রমে পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য শিখন সামগ্রী ব্যবহার করে কীভাবে শ্রেণি কার্যক্রমকে যৌক্তিকভাবে আরও আনন্দময় এবং শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক করা যায়, তার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। শ্রেণি কার্যক্রমকে শুধুমাত্র শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ না রেখে শ্রেণির বাইরে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। সুযোগ রাখা হয়েছে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের। প্রণীত এ শিক্ষাক্রম যোগ্যতাভিত্তিক; যেখানে জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয়ে যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়েছে। শিখন সামগ্রী প্রণয়নের ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক যোগ্যতাগুলোকে এক বা একাধিক শিখন অভিজ্ঞতায় রূপান্তর করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত দেশপ্রেমিক, উৎপাদনমুখী, অভিযোজনে সক্ষম সুখী ও বৈশ্বিক নাগরিক গড়ে তোলার লক্ষ্যে শিক্ষাক্রম রূপরেখায় যে যোগ্যতাসমূহ নির্ধারণ করা হয়েছে, সেগুলো অর্জনে যথাযথ পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ১০টি শিখন-ক্ষেত্র নির্ধারণ করা হয়েছে।

শিখন ক্ষেত্রগুলো হলো-১. ভাষা ও যোগাযোগ ২. গণিত ও যুক্তি ৩. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ৪. ডিজিটাল প্রযুক্তি ৫. পরিবেশ ও জলবায়ু ৬. সমাজ ও বিশ্বনাগরিকত্ব ৭. জীবন ও জীবিকা ৮. ধর্ম, মূল্যবোধ ও নৈতিকতা ৯. শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা ১০. শিল্প ও সংস্কৃতি। আবার এই ১০টি শিখন-ক্ষেত্রের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কী ধরনের যোগ্যতা অর্জন করা প্রয়োজন, তা সুনির্দিষ্টভাবে বোঝার জন্য শিখন-ক্ষেত্রভিত্তিক যোগ্যতার বিবরণী প্রণয়ন করা হয়েছে। শিখন-ক্ষেত্রভিত্তিক এই যোগ্যতাবিবরণীর আলোকে প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে কী কী বিষয় থাকবে সেগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষাক্রম রূপরেখার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো : এটি নমনীয়, সংবেদনশীল ও যোগ্যতাভিত্তিক; ফলে ইনক্লুশন সহায়ক। একইসঙ্গে অতি মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিখন-চাহিদা, সক্ষমতা ও বৈশিষ্ট্যকে বিবেচনায় এনে অগ্রগামী শিখনের চর্চাকেও বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে এই শিক্ষাক্রম যেন ধারণ করতে পারে, তা বিবেচনায় রাখা হয়েছে।

নুতন শিক্ষাক্রমে গতানুগতিক পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই, বরং নতুন ধরনের মূল্যায়নের কথা বলা হয়েছে। শিক্ষার্থী বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান কতটা মুখস্ত করতে পারছে, শিক্ষক কখনোই তার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর অর্জিত পারদর্শিতার মাত্রা নির্ধারণ করবেন না। বরং যেসব পারদর্শিতার সূচকের ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান প্রাসঙ্গিক, সেখানে পাঠ্যপুস্তক বা অন্য যেকোনো নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্য নিয়ে কীভাবে সেই তথ্য ব্যবহার করছে তার উপর শিক্ষার্থীর পারদর্শিতার মাত্রা নির্ভর করবে। পূর্বে নম্বর প্রদানের প্রথা বিদ্যমান ছিল এতে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশি নম্বর পাওয়ার অসম প্রতিযোগিতা ছিল।

কিন্ত একজন শিক্ষার্থীর শুধুমাত্র নম্বর পাওয়ার মধ্যেই তার মেধা যোগ্যতা নির্ভর করে না। তার অন্যান্য যোগ্যতাসহ সকল যোগ্যতাকে মূল্যায়ন এবং দুর্বলতা সবলতা চিহ্নিত করে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে বাস্তবমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণের কথা চিন্তা করে উন্নত দেশগুলোর মতো নতুন ধরনের মূল্যায়নের ধারা চালু করা হয়েছে।

নতুন কারিকুলামে মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শিখনকালীন ও সামষ্টিক এই দুটি পর্যায়ে সম্পন্ন করার কথা বলা হয়েছে। এর সাথে আচরণগত সূচক ট্রান্সক্রিপ্টে সংযুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে কারিকুলাম বিস্তরণ বিষয়ক সরাসরি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে এবং মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে মুক্তপাঠের মাধ্যমে অনলাইনে শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া কারিকুলাম অনুযায়ী শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং ষান্মাষিক মূল্যায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।

শিখনকালীন মূল্যায়ন:  শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম শিখন অভিজ্ঞতা চলাকালে পরিচালিত হয়েছে। এই মূল্যায়ন কার্যক্রম প্রত্যেক বিষয়ের শিক্ষক আলাদাভাবে বিষয়ভিত্তিক করেছেন। পাঠ্যবই অনুসরণ করে প্রতিটি শিখন অভিজ্ঞতা শেষে শিক্ষক সংশ্লিষ্ট শিখন যোগ্যতা মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) ব্যবহার করে শিখনকালীন মূল্যায়নের রেকর্ড সংরক্ষণ করেন। এক্ষেত্রে গতানুগতির নম্বর দেওয়ার পরিবর্তে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নির্ধারিত বিষয়ের পারদর্শিতার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্টের (PI) জন্য প্রদত্ত রুব্রিক্স অনুযায়ী চতুর্ভুজ, বৃত্ত বা ত্রিভুজ মাত্রা নির্ধারণ করেন। শিক্ষার্থীদের নামের তালিকায় প্রত্যেকের পাশে যতটি মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে, সবগুলোই রেকর্ড রাখেন। শিখনকালীন মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের দুর্বলতাসমূহ চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করেন।

সামষ্টিক মূল্যায়ন: সামষ্টিক মূল্যায়ন হয় বছরে দুইবার। অর্থাৎ ৬ মাস পর ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ও বছরের শেষ দিকে বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী এক সপ্তাহ ধরে এই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচালিত হয়। স্বাভাবিক ক্লাসরুটিন অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সামষ্টিক মূল্যায়নের জন্য অর্পিত কাজ সম্পন্ন করে। বিষয় শিক্ষক এক সপ্তাহ আগে ৩/৪টি ক্লাসের ক্লাসের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে বুঝিয়ে দেন এবং মূল্যায়ন উৎসবের দিন সামষ্টিক মূল্যায়ন শেষে অর্জিত পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) ব্যবহার করে রেকর্ড সংরক্ষণ করেন।

ষান্মাসিক ও বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ট্রান্সক্রিপ্ট: প্রতি শিক্ষার্থীর জন্য প্রতি বিষয়ের আলাদা ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়েছে। একজন শিক্ষার্থীর সবগুলো পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) অর্জনের মাত্রা ট্রান্সক্রিপ্টে উল্লেখ করতে হয়েছে। ষান্মাসিক এবং বাৎসরিক মূল্যায়নের পর এই ট্রান্সক্রিপ্ট প্রস্তুত করতে হয়েছে, যা থেকে শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রতিটি বিষয়ের শিক্ষার্থীর সামগ্রিক অগ্রগতির চিত্র বুঝতে পেরেছেন।

তবে, উক্ত মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়। তাই মূল্যায়ন কার্যক্রম ফলপ্রসু বা সফল বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষক শিক্ষার্থীর আনুপাতিক হার কমানো, শিক্ষকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ প্রদান, পর্যাপ্ত বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ,  অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত উপকরণ সরবরাহ, তদারকি বা সুপারভিশন, অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা এখন সময়ের দাবি।

বর্তমান সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহল মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে এরই মধ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। আমরা অচিরেই হয়তো অত্যন্ত কার্যকর, ফলপ্রসূ, যোগোপযোগীয় ও সফল একটি মূল্যায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব বলে আশা রাখি।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব সম্পন্ন হলে ২০৩০ সাল নাগাদ প্রায় ৬৫% কর্মজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই চলমান শিল্প বিপ্লবে ‘Artificial Intelegence’ বিকশিত হবে আর এর প্রভাব পড়বে মানুষের কর্মজীবনে তার পেশাগত পরিষরে। এখন যে সব শিক্ষার্থী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে, তাদের ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্র কেমন হবে? তাদের পেশা কী হবে? তা আজ অজানা।

তাই নতুন শিক্ষাক্রমের পাঠদান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তিত ভবিষ্যৎ পৃথিবীর সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য বর্তমান শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা ও অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। কারণ, আগামীর ভবিষ্যৎ কান্ডারী আজকের এই শিক্ষার্থীদের প্রত্যেককেই ইউজার না হয়ে হতে হবে ক্রিয়েটর এবং প্রত্যেককেই হতে হবে-I am the solution. আর আজকের এই শিক্ষাক্রমের ফলাফল আশা করা যায় আগামী ১০ বছর পর প্রতিফলিত হবে। এই শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিযোগিতামূলক নয় বরং সহযোগিতামূলক ও মূল্যবোধ সম্পন্ন নাগরিক তৈরিতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায় এবং এ রূপরেখার সফল বাস্তবায়ন আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যোগ্য স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। এরা হবে সৎ, যোগ্য, সহযোগী, সহমর্মী, মানবিক, সৃজনশীল, উৎপাদনক্ষম ও উদ্যোগী। এরা শুধু চাকরিই করবে না, নিজেরাই উদ্যোক্তা হবে, চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করবে।

প্রচলিত নম্বর ভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চতুর্দশ শতক থেকে শুরু হয়ে প্রায় আট শতাব্দী ধরে চলে আসছিল। দীর্ঘ সময় ধরে নম্বরভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চলে আসছিল বলে নতুন শিক্ষাক্রম মেনে নিতে আমাদের কষ্ট হচ্ছে। আর হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা কী আগামীর চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করতে পারি?

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক (ইংরেজি)
মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা