শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

নতুন শিক্ষাক্রম ও আমাদের প্রত্যাশা

মো. মাসুদুল আলম ভূঞা
অনলাইন ভার্সন
নতুন শিক্ষাক্রম ও আমাদের প্রত্যাশা

বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির উৎকর্ষতার কারণে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবন ও জীবিকা। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব পর্যায়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশ কর্মসংস্থান ও জীবনযাপন প্রণালিতে পরিবর্তন নিয়ে আসছে খুবই দ্রুত। পরিবর্তনশীল এই বিশ্বব্যবস্থায় মানুষের অভিযোজনের কোনো বিকল্প নেই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশের ফলে যন্ত্র ও মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও নিবিড় হচ্ছে।

ফলে বর্তমান সময়ের কর্মজগতের অনেক কিছুই ভবিষ্যতে যেমন থাকবে না, তেমনি অনেক নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে, যা এই মুহূর্তে অনুমান করা প্রায় অসম্ভব। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে টেকসই কার্যকর সমাধানের জন্য প্রয়োজন জ্ঞান, দক্ষতা,  মূল্যবোধ ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন দূরদর্শী, সংবেদনশীল, অভিযোজন-সক্ষম, মানবিক এবং যোগ্য বিশ্ব নাগরিক। বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পদার্পণের জন্য প্রচলিত শিক্ষার পরিবর্তন নয়, প্রয়োজন রূপান্তর। সেই লক্ষ্যে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা প্রণয়ণ করা হয়, যা ২০২৩ সালে বাস্তবায়ন শুরু হয়ে বর্তমানে প্রবাহমান।

জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর আলোকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ ও শিখন সামগ্রী প্রণয়ন করা হয়। প্রণীত এ শিক্ষাক্রমে পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য শিখন সামগ্রী ব্যবহার করে কীভাবে শ্রেণি কার্যক্রমকে যৌক্তিকভাবে আরও আনন্দময় এবং শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক করা যায়, তার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। শ্রেণি কার্যক্রমকে শুধুমাত্র শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ না রেখে শ্রেণির বাইরে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। সুযোগ রাখা হয়েছে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের। প্রণীত এ শিক্ষাক্রম যোগ্যতাভিত্তিক; যেখানে জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয়ে যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়েছে। শিখন সামগ্রী প্রণয়নের ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক যোগ্যতাগুলোকে এক বা একাধিক শিখন অভিজ্ঞতায় রূপান্তর করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত দেশপ্রেমিক, উৎপাদনমুখী, অভিযোজনে সক্ষম সুখী ও বৈশ্বিক নাগরিক গড়ে তোলার লক্ষ্যে শিক্ষাক্রম রূপরেখায় যে যোগ্যতাসমূহ নির্ধারণ করা হয়েছে, সেগুলো অর্জনে যথাযথ পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ১০টি শিখন-ক্ষেত্র নির্ধারণ করা হয়েছে।

শিখন ক্ষেত্রগুলো হলো-১. ভাষা ও যোগাযোগ ২. গণিত ও যুক্তি ৩. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ৪. ডিজিটাল প্রযুক্তি ৫. পরিবেশ ও জলবায়ু ৬. সমাজ ও বিশ্বনাগরিকত্ব ৭. জীবন ও জীবিকা ৮. ধর্ম, মূল্যবোধ ও নৈতিকতা ৯. শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা ১০. শিল্প ও সংস্কৃতি। আবার এই ১০টি শিখন-ক্ষেত্রের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কী ধরনের যোগ্যতা অর্জন করা প্রয়োজন, তা সুনির্দিষ্টভাবে বোঝার জন্য শিখন-ক্ষেত্রভিত্তিক যোগ্যতার বিবরণী প্রণয়ন করা হয়েছে। শিখন-ক্ষেত্রভিত্তিক এই যোগ্যতাবিবরণীর আলোকে প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে কী কী বিষয় থাকবে সেগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষাক্রম রূপরেখার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো : এটি নমনীয়, সংবেদনশীল ও যোগ্যতাভিত্তিক; ফলে ইনক্লুশন সহায়ক। একইসঙ্গে অতি মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিখন-চাহিদা, সক্ষমতা ও বৈশিষ্ট্যকে বিবেচনায় এনে অগ্রগামী শিখনের চর্চাকেও বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে এই শিক্ষাক্রম যেন ধারণ করতে পারে, তা বিবেচনায় রাখা হয়েছে।

নুতন শিক্ষাক্রমে গতানুগতিক পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই, বরং নতুন ধরনের মূল্যায়নের কথা বলা হয়েছে। শিক্ষার্থী বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান কতটা মুখস্ত করতে পারছে, শিক্ষক কখনোই তার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর অর্জিত পারদর্শিতার মাত্রা নির্ধারণ করবেন না। বরং যেসব পারদর্শিতার সূচকের ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান প্রাসঙ্গিক, সেখানে পাঠ্যপুস্তক বা অন্য যেকোনো নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্য নিয়ে কীভাবে সেই তথ্য ব্যবহার করছে তার উপর শিক্ষার্থীর পারদর্শিতার মাত্রা নির্ভর করবে। পূর্বে নম্বর প্রদানের প্রথা বিদ্যমান ছিল এতে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশি নম্বর পাওয়ার অসম প্রতিযোগিতা ছিল।

কিন্ত একজন শিক্ষার্থীর শুধুমাত্র নম্বর পাওয়ার মধ্যেই তার মেধা যোগ্যতা নির্ভর করে না। তার অন্যান্য যোগ্যতাসহ সকল যোগ্যতাকে মূল্যায়ন এবং দুর্বলতা সবলতা চিহ্নিত করে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে বাস্তবমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণের কথা চিন্তা করে উন্নত দেশগুলোর মতো নতুন ধরনের মূল্যায়নের ধারা চালু করা হয়েছে।

নতুন কারিকুলামে মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শিখনকালীন ও সামষ্টিক এই দুটি পর্যায়ে সম্পন্ন করার কথা বলা হয়েছে। এর সাথে আচরণগত সূচক ট্রান্সক্রিপ্টে সংযুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে কারিকুলাম বিস্তরণ বিষয়ক সরাসরি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে এবং মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে মুক্তপাঠের মাধ্যমে অনলাইনে শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া কারিকুলাম অনুযায়ী শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং ষান্মাষিক মূল্যায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।

শিখনকালীন মূল্যায়ন:  শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম শিখন অভিজ্ঞতা চলাকালে পরিচালিত হয়েছে। এই মূল্যায়ন কার্যক্রম প্রত্যেক বিষয়ের শিক্ষক আলাদাভাবে বিষয়ভিত্তিক করেছেন। পাঠ্যবই অনুসরণ করে প্রতিটি শিখন অভিজ্ঞতা শেষে শিক্ষক সংশ্লিষ্ট শিখন যোগ্যতা মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) ব্যবহার করে শিখনকালীন মূল্যায়নের রেকর্ড সংরক্ষণ করেন। এক্ষেত্রে গতানুগতির নম্বর দেওয়ার পরিবর্তে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নির্ধারিত বিষয়ের পারদর্শিতার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্টের (PI) জন্য প্রদত্ত রুব্রিক্স অনুযায়ী চতুর্ভুজ, বৃত্ত বা ত্রিভুজ মাত্রা নির্ধারণ করেন। শিক্ষার্থীদের নামের তালিকায় প্রত্যেকের পাশে যতটি মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে, সবগুলোই রেকর্ড রাখেন। শিখনকালীন মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের দুর্বলতাসমূহ চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করেন।

সামষ্টিক মূল্যায়ন: সামষ্টিক মূল্যায়ন হয় বছরে দুইবার। অর্থাৎ ৬ মাস পর ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ও বছরের শেষ দিকে বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী এক সপ্তাহ ধরে এই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচালিত হয়। স্বাভাবিক ক্লাসরুটিন অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সামষ্টিক মূল্যায়নের জন্য অর্পিত কাজ সম্পন্ন করে। বিষয় শিক্ষক এক সপ্তাহ আগে ৩/৪টি ক্লাসের ক্লাসের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে বুঝিয়ে দেন এবং মূল্যায়ন উৎসবের দিন সামষ্টিক মূল্যায়ন শেষে অর্জিত পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) ব্যবহার করে রেকর্ড সংরক্ষণ করেন।

ষান্মাসিক ও বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ট্রান্সক্রিপ্ট: প্রতি শিক্ষার্থীর জন্য প্রতি বিষয়ের আলাদা ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়েছে। একজন শিক্ষার্থীর সবগুলো পারদর্শিতার সূচক বা PI (Performance Indicator) অর্জনের মাত্রা ট্রান্সক্রিপ্টে উল্লেখ করতে হয়েছে। ষান্মাসিক এবং বাৎসরিক মূল্যায়নের পর এই ট্রান্সক্রিপ্ট প্রস্তুত করতে হয়েছে, যা থেকে শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রতিটি বিষয়ের শিক্ষার্থীর সামগ্রিক অগ্রগতির চিত্র বুঝতে পেরেছেন।

তবে, উক্ত মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়। তাই মূল্যায়ন কার্যক্রম ফলপ্রসু বা সফল বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষক শিক্ষার্থীর আনুপাতিক হার কমানো, শিক্ষকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ প্রদান, পর্যাপ্ত বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ,  অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত উপকরণ সরবরাহ, তদারকি বা সুপারভিশন, অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা এখন সময়ের দাবি।

বর্তমান সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহল মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে এরই মধ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। আমরা অচিরেই হয়তো অত্যন্ত কার্যকর, ফলপ্রসূ, যোগোপযোগীয় ও সফল একটি মূল্যায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব বলে আশা রাখি।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব সম্পন্ন হলে ২০৩০ সাল নাগাদ প্রায় ৬৫% কর্মজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই চলমান শিল্প বিপ্লবে ‘Artificial Intelegence’ বিকশিত হবে আর এর প্রভাব পড়বে মানুষের কর্মজীবনে তার পেশাগত পরিষরে। এখন যে সব শিক্ষার্থী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে, তাদের ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্র কেমন হবে? তাদের পেশা কী হবে? তা আজ অজানা।

তাই নতুন শিক্ষাক্রমের পাঠদান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তিত ভবিষ্যৎ পৃথিবীর সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য বর্তমান শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা ও অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। কারণ, আগামীর ভবিষ্যৎ কান্ডারী আজকের এই শিক্ষার্থীদের প্রত্যেককেই ইউজার না হয়ে হতে হবে ক্রিয়েটর এবং প্রত্যেককেই হতে হবে-I am the solution. আর আজকের এই শিক্ষাক্রমের ফলাফল আশা করা যায় আগামী ১০ বছর পর প্রতিফলিত হবে। এই শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিযোগিতামূলক নয় বরং সহযোগিতামূলক ও মূল্যবোধ সম্পন্ন নাগরিক তৈরিতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায় এবং এ রূপরেখার সফল বাস্তবায়ন আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যোগ্য স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। এরা হবে সৎ, যোগ্য, সহযোগী, সহমর্মী, মানবিক, সৃজনশীল, উৎপাদনক্ষম ও উদ্যোগী। এরা শুধু চাকরিই করবে না, নিজেরাই উদ্যোক্তা হবে, চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করবে।

প্রচলিত নম্বর ভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চতুর্দশ শতক থেকে শুরু হয়ে প্রায় আট শতাব্দী ধরে চলে আসছিল। দীর্ঘ সময় ধরে নম্বরভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চলে আসছিল বলে নতুন শিক্ষাক্রম মেনে নিতে আমাদের কষ্ট হচ্ছে। আর হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা কী আগামীর চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করতে পারি?

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক (ইংরেজি)
মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য