শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৩, শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪ আপডেট:

শেখ হাসিনাকে স্বদেশে ফিরতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিলেন যারা!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনাকে স্বদেশে ফিরতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিলেন যারা!

যাঁর দৃঢ়চেতা নেতৃত্বগুণে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের মর্যাদায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বের রোল মডেল, সেই শেখ হাসিনাকে শুরুতেই রাজনীতিতে আসতে বাধাগ্রস্ত করেছিল কিছু সংবাদপত্র ও সাংবাদিক। তারা সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানের তল্পিতল্পা হয়ে উঠেছিলেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দিল্লিতে থাকাকালীন আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন এবং স্বদেশে ফেরার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তখনই রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংবাদপত্রে নেতিবাচক প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়।

উল্লেখ্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ১৯৭৫ সালের ২৯ জুলাই পুত্র-কন্যা ও ছোটবোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন পশ্চিম জার্মানিতে, স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার কাছে। শেখ হাসিনার ভাষায় আর এর ১৫ দিনের ব্যবধানে নেমে আসে বিষাদবেদনার খবর। মা-বাবা, ভাই-ভাবী, ছোট্ট আদুরে ভাই রাসেলসহ আত্মীয় পরিজন হারানোর খবর। ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডকে শেখ হাসিনা বর্ণনা করেছেন “রোজকেয়ামত” হিসেবে। কিন্তু তিনি যখন স্বদেশে ফিরে আসেন, তখন তাঁর কেড়ে নেয়া হলো নিজ বাড়িতে থাকার অধিকার। অর্থাৎ ধানমন্ডির বত্রিশ নম্বর সড়কের ৬৭৭ নম্বরের বঙ্গবন্ধুর বাড়িটির সরকারের নিয়ন্ত্রণেই থাকলো। কিন্তু এর দুই সপ্তাহের ব্যবধানে জেনারেল জিয়া এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে নিহত হন। উপরাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্বগ্রহণের পর ১২ জুন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে বাড়িটি বুঝিয়ে দেন।

জেনারেল জিয়াউর রহমানের শাসনামলে শেষপ্রান্তে সারাদেশের আর্থসামাজিক রাজনৈতিক অস্থিরতা সর্বোপরি চরম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির মুখে বাংলাদেশে পা রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশে ফেরেন মাত্র ৩৩ বছর বয়স যখন। ফেরার পরপরই শুরু হয় নানা ষড়যন্ত্র চক্রান্ত। এতে সরকারি মালিকানাধীন সংবাদ মাধ্যম ছাড়াও ব্যক্তিমালিকানাধীন অনেক পত্রিকা জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর নানাবিধ অপপ্রচার শুরু করে দেয়। শেখ হাসিনার স্বদেশে ফেরাকে বাধাগ্রস্ত করতে নানামুখী অপপ্রচার উল্লেখযোগ্য ঘটনা। সরকারি মালিকানাধীন সাপ্তাহিক বিচিত্রার সম্পাদক হিসাবে দেশবরেণ্য কবি শামসুর রাহমানের নাম ছাপা হলেও ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসাবে শাহাদাত চৌধুরী কলকাঠি নাড়েন। তিনি মাহফুজ উল্লাহকে নয়াদিল্লিতে প্রেরণ করেন। ঢাকায় বসে মাহফুজ উল্লাহর তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে আহমেদ নূরে আলম, শেহাব আহমেদ ও জগলুল আলম বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করেন।

“আওয়ামী লীগের প্রবাসী নেতৃত্ব ভারতের রাজনৈতিক আশ্রয়ে আছি”-শিরোনামে সাপ্তাহিক বিচিত্রা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন প্রকাশ করে ১৯৮১ সালের ১৩ মার্চ সংখ্যায়। ভারতের আনন্দ বাজার পত্রিকার একটি সম্পাদকীয় থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে- তার আগে চার মার্চ এক প্রতিবেদনের শিরোনাম দেয় “শেখ হাসিনাকে কেন্দ্র করেই ভারত এখন স্বপ্ন দেখে”। প্রতিবেদনে বলা হয়, অকৃতজ্ঞ বাংলাদেশকে শিক্ষা দেয়ার জন্যই বাংলাদেশের সঙ্গে কঠোর ব্যবহার করবে। কেননা এই বাংলাদেশি জাতি ভারতের অবদান ও বন্ধুত্বকে ভুলে গেছে। ভারতের মস্কোপন্থী কমিউনিস্ট পার্টির দৈনিক প্যাট্রিয়টের একটি প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টির সমন্বয়ে গঠিত বাকশালের আদর্শ উদ্দেশ্যকেই গুরুত্ব দিচ্ছে আওয়ামী লীগ।

শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বামী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করারও জন্য এক প্রতিবেদনে লেখা হয়, “কিন্তু স্ত্রীর নতুন পরিচয় তাঁর জন্য সুখকর নয়”। যেমন করেই হোক তিনি রাজনীতির সঙ্গে নিজেকে জড়াতে চান না, ফিরেও আসতে চান না দেশে। কেননা যোগ্যতার মাপকাঠিতে চাকরি একটা মিলবে অন্য কোথাও। তাঁর (ড. ওয়াজেদের) দুঃখ অন্যত্র। এক সময় সবাই বলতো বঙ্গবন্ধুর জামাই, আর এখন বলবে হাসিনার স্বামী। বিচিত্রায় লেখা হয়, ভারতের সরকারের আশ্রয়ে শেখ হাসিনা অবস্থান করলেও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হওয়ার প্রেক্ষাপটে ভারত তাকে ও তার দলকে সমর্থন করছে না। দিল্লির পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে, বিশেষ করে যখন পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক উন্নয়ন হচ্ছে এবং মিসেস ইন্দিরা গান্ধী অভ্যন্তরীণ প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন, তখন তিনি নতুন রাজনৈতিক ঝুঁকি নিতে রাজী নন। এছাড়া মিসেস গান্ধী নাকি মনে করেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব সমর্থন পাবার মতো সঠিক অবস্থানে নেই। শুধু তাই নয়, শেখ হাসিনা নাকি ভারতে বসে বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণা করছেন এমন প্রশ্ন পর্যন্ত উত্থাপন করা হয় বিচিত্রায়।

আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে বিচিত্রায় বলা হয়, “শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ভগ্নতরী ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ কাউন্সিল সমুদ্র জোড়াতালি দিয়ে পার হতে পেরেছে।” পেরেছে ভাঙনকে সাময়িকভাবে ঠেকিয়ে রাখতে, কিন্তু অসমস্বত্ব মিশ্রণের এই ঐক্য কতদিন টিকবে সে সম্পর্কে আশাবাদ ব্যক্ত করা কঠিন। প্রতিটি কর্মতৎপরতা ও বক্তব্যে নেতাদের পরস্পরের প্রতি দেখা যাচ্ছে সন্দেহ ও অবিশ্বাস। আওয়ামী লীগের ডাকে সাড়া দিতে দলের সমর্থক কর্মীরাই এখন বাধাগ্রস্ত। তাদের এই নির্লিপ্ততা নেতাদের প্রথম হতাশাপীড়িত করে তুলছে। কাজেই আগামী দিনগুলোতে ঘটনাজাল আবার কোনদিকে মোড় নেবে তা হয়ে উঠেছে একরকম অনিশ্চিত।”

তৎকালীন জিয়া সরকার শেখ হাসিনা যাতে রাজনীতিতে না আসেন এবং আওয়ামী লীগ যাতে খণ্ড বিখণ্ড হয়ে নিঃশেষ হয়ে যায়, সেই পরিকল্পনা থেকেই কতিপয় সাংবাদিককে ব্যবহার করেন। কিন্তু শেখ হাসিনা সকল বাধা অতিক্রম করে ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করে আওয়ামী লীগের সরাসরি নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।

শেখ হাসিনা দেশে ফিরে টুঙ্গিপাড়ায় সমাহিত জাতির পিতার কবরের পাশে এক সপ্তাহ কাটিয়ে ২৯ মে হযরত শাহজালাল ও হযরত শাহপরানের মাজার জিয়ারতের উদ্দেশ্যে সিলেট গমন করেন। ওদিন সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম রাজনৈতিক সমাবেশ করেন। একদিকে ঝড়বৃষ্টির অঝর ধারা আরেকদিকে মনের মাঝে পিতামাতা ভাইসহ স্বজন হারানোর বেদনার অশ্রুধারাকে সাথী করে শেখ হাসিনার বাংলাদেশের উৎকট রাজনৈতিক ময়দানে চলা শুরু হয়। দৈনিক ইত্তেফাকের রিপোর্টে বলা হয়, শেখ হাসিনার ওই জনসভায় অন্তত তিন লাখ লোকের সমাগম ঘটেছিল। শেখ হাসিনা ২৯ মে’র ওই সিলেট সমাবেশে বলেন, “ছয় বছর পর দেশে এসে যা দেখতে পাচ্ছি তা উদ্বেগজনক। অর্থনীতি দেউলিয়া, আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই। দেশে সরকার আছে কিনা তা বলা মুশকিল। সার্বিক নৈরাজ্যকর অবস্থায় জনগণের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। আন্দোলন ছাড়া আর পথ নেই। একমাত্র বৃহত্তর আন্দোলনের মাধ্যমেই জনগণকে বর্তমান অবস্থা থেকে মুক্ত করা সম্ভব।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস আন্দোলনের ইতিহাস। দেশের সংকটাবস্থায় অতীতে কখনও আওয়ামী লীগ বসে থাকেনি। এখনও বসে থাকবে না। অচিরেই জনগণকে সাথে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে। জনগণের মুক্তির লক্ষ্যে বাকশাল কর্মসূচি বাস্তবায়নই আন্দোলনের লক্ষ্য। বাংলাদেশের জনগণ বঙ্গবন্ধু ও অন্যান্য নেতার হত্যার প্রতিশোধ নেবে। আর হত্যার রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। আমি পিতার অসমাপ্ত কাজ দ্বিতীয় বিপ্লব সম্পন্ন করার জন্য আওয়ামী লীগের কর্মী হিসেবে দেশে ফিরেছি।

দোয়া ও সমর্থন চেয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যদি জনগণের মুক্তি আনতে না পারি, আমি যদি ব্যর্থ হই, তবে পিতার কাছেই চলে যাবো। (দৈনিক সংবাদ, ৩০ মে ১৯৮১) ২৯ মে শেখ হাসিনা হযরত শাহজালালের মাজার জিয়াররতের মাধ্যমে সিলেটে প্রথম রাজনৈতিক সমাবেশে- “দেশে হত্যার রাজনীতির অবসান ঘটাতে হবে।” পরের দিন ৩০ মে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নেমে আসে আরেকটি মহাবিপর্যয়। চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে রাষ্ট্রপতি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এক সেনা অভ্যুত্থানে নিহত হন। জরুরি অবস্থা জারি

জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর তৎকালীন উপরাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে শাসনভার গ্রহণ করে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন। এমন অবস্থায় ৪ জুন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডকে পঁচাত্তরের পনেরই আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিজন এবং ৩ নভেম্বর কারারুদ্ধ চার নেতা হত্যার জঘন্য ও কলঙ্কময় অধ্যায়ে আরেকটি দুঃখজনক ঘটনার সংযোজন বলে উল্লেখ করা হয়। বিদেশি শক্তি ও তাদের দেশীয় এজেন্টদের দ্বারা হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল বা দখলের প্রচেষ্টা জাতির জন্য বিষময় ফল ডেকে আনে, এ পরিণতির প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এরূপ জঘন্য অপরাধী যাতে বিচারের হাত থেকে রেহাই না পায়, সেজন্য সমগ্র জাতিকে সংকল্পবদ্ধ হতে হবে। (সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক, ৫ জুন)।

বৈঠকে এই মর্মে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, “বিরাজমান পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে সাংবিধানিক প্রক্রিয়া ও বর্তমান সীমিত গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা নস্যাতের যে কোন চক্রান্তের ব্যাপারে সোচ্চার থাকবে আওয়ামী লীগ”। প্রস্তাবে বলা হয়, সশস্ত্র বাহিনীকে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যবহার করা উচিত নয়। প্রয়োজনবোধে সর্বশক্তি দিয়ে গণবিরোধী ও স্বাধীনতাবিরোধী শক্রিসমূহের তৎপরতা ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারের শাসনামলের শুরুতে ১২ জুন ’৮১ বত্রিশ নম্বরের বাড়িটি বুঝে পান শেখ হাসিনা।

লেখক : সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন


বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা