শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৪, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি

আজ সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দমন দিবস। ২০০৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দুর্নীতিবিরোধী জাতিসংঘ কনভেনশনটি গৃহীত হলে ৯ ডিসেম্বর এই দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত হয়। ১৪০টি দেশ ওই কনভেনশনে স্বাক্ষর করে, যা ২০০৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়। মূলত দুর্নীতি সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টির গুরুত্বকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে জাতিসংঘ সেদিন ৯ ডিসেম্বরকে এই দিবসটি পালনের জন্য বেছে নেয়।

ওই কনভেনশনে বলা হয়েছে যে দুর্নীতি সমাজের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করে; গণতান্ত্রিক কাঠামো, নৈতিক মূল্যবোধ ও ন্যায়বিচারকে ক্ষুণ্ন করে এবং টেকসই উন্নয়ন ও আইনের শাসনকে বিপন্ন করে। সুতরাং কনভেনশনকে আরো দক্ষতার সঙ্গে এবং কার্যকরভাবে দুর্নীতি প্রতিরোধ ও মোকাবেলা করার জন্য পদক্ষেপগুলোর উন্নয়ন এবং শক্তিশালী করার ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে, যা দুর্নীতি প্রতিরোধ ও এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার উন্নয়ন, সহায়তা ও সমর্থন এবং সততা, জবাবদিহি এবং সরকারি বিষয় ও সম্পত্তির সঠিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ঘটাবে।

এই দিবসটি সারা বিশ্বের সরকার, বেসরকারি সংস্থা, রাজনীতিবিদ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, গণমাধ্যম এবং সাধারণ নাগরিকরা পালন করে থাকে। এ উপলক্ষে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকরভাবে লড়াই করতে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানের; যেমন—জনসমাবেশ, প্রচার-মিছিল, সভা ইত্যাদির আয়োজন করা হয়।

এ বছর আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দমন দিবস পালনের থিম হচ্ছে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুবকদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হওয়া : আগামীর অখণ্ডতাকে গড়া’। দিবসটিতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বিশ্ববাসীকে একত্র হওয়ার আহ্বান জানানো হবে। জাতিসংঘের উদ্যোগে এই দিনে সমাজ থেকে দুর্নীতি দূর করার জন্য সরকার, বেসরকারি খাত এবং ব্যক্তিবর্গের সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরা হবে। এ লক্ষ্যে প্রতিটি দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করবে।

এবার দিবসটি পালনের এই থিমটি নির্বাচনের পেছনে যে বিশেষ কারণ রয়েছে তা হলো : ক. যুবকদের ক্ষমতায়ন—দুর্নীতিমুক্ত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে যুবকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর জোর দেওয়া; খ. বৈশ্বিক সংহতিকে অনুপ্রাণিত করার মাধ্যমেই দুর্নীতিবিরোধী সংগ্রামে সবাইকে একত্র করা সম্ভব হবে; গ. আইনি সংস্কারের উন্নয়ন করতে হলে শক্তিশালী দুর্নীতি রোধ সংক্রান্ত আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন আবশ্যক এবং ঘ. শাসনব্যবস্থা এবং নেতাদের স্বচ্ছতা বা দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি করা জরুরি। বলতে গেলে, এ বছর দিবসটি পালন সম্মিলিত পদক্ষেপকে যেমন অনুপ্রাণিত করবে, তেমনি যুবকদের দুর্নীতিবিরোধী লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিতে শক্তি জোগাবে। অন্যদিকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং ন্যায্যতার উন্নয়নের ফলে আমরা একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।     

জানা মতে, বাংলাদেশে তরুণের সংখ্যা ক্রমে বেড়েই চলছে। তরুণের সংখ্যা ২০০১ সালে ২৯ শতাংশ এবং ২০১১ সালে ২৯.৫ শতাংশ থাকলেও ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩.৫ শতাংশে।

অর্থাৎ বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশের বেশিই তরুণ। সম্প্রতি দেশের তরুণদের মধ্যে চালানো এক জরিপের তথ্য মতে, দেশের ৬৯.৪ শতাংশ তরুণ দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতিকে উন্নয়নের প্রধান বাধা হিসেবে দেখে থাকে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে যুবকদের ভূমিকা অপরিহার্য। তাই তাদের এড়িয়ে যাওয়া বা উপেক্ষা করার কোনো অবকাশ নেই। আর তারাই তো আগামীর বাংলাদেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।   

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের সিপিআই অনুযায়ী দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান ২০২২ সালে নিচ থেকে ১২তম এবং ২০২১ সালে ১৩তম থাকলেও ২০২৩ সালে আরো নেমে যায়। অবশ্য এর আগের বছরগুলোতেও বাংলাদেশের অবস্থান খুব একটা ওঠানামা করেনি। বলতে দ্বিধা নেই, দুর্নীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর তালিকায় তার অবস্থান সুদৃঢ় রেখেই চলছে। বিগত সরকারগুলোর আমলে কখনোই দুর্নীতি দমনে খুব একটা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা যায়নি।

বাংলাদেশে দুর্নীতি এরই মধ্যে একটি অপ্রতিরোধ্য মহামারিতে পরিণত হয়েছে। বাস্তবতা হলো, দুর্নীতি শুধু একজন ব্যক্তির নৈতিকতাকেই ধ্বংস করে না, এটি সমগ্র সমাজের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক রীতিনীতিকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এর কারণে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক কাঠামো, সরকারের কর্মক্ষমতা এবং একই সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে দুর্বল করে দিয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হওয়ায় বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। এমনকি দুর্নীতির বেড়াজালে পড়ে দেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের বিকাশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

বাংলাদেশে দুর্নীতিবাজদের বাহ্যিক আর অভ্যন্তরীণ রূপের অনুশীলন অবস্থা অনুযায়ী দৃশ্যমান হয়ে থাকে। মুখে সততার বুলি আওড়ালেও মনেপ্রাণে সে যে একজন দুর্নীতিবাজ, তা লোকে প্রকাশ্যে না বললেও কানাকানি যে হয় না, তেমন নয়। তবে তাদের নেটওয়ার্ক ধরতে পারলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আসল রূপ বুঝতে আর কষ্ট হয় না। এই দুর্নীতিবাজরা দেশের ধনসম্পদ চুরি করে আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে শুধুই অস্থিতিশীল ও অনিশ্চিত করে তোলে না, দেশের অর্থনীতিকে বিপর্যস্ত করে উন্নয়নের গতি কমিয়ে দেয়। বাস্তবতা হলো, দুর্নীতি থেকে প্রাপ্ত অর্থ তারা সাধারণত দেশে রাখে না, পাচার করে থাকে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আজ যে বিপর্যয় নেমে এসেছে, তার দায় যে তাদেরই।

আমরা দেশের সাধারণ মানুষ, যারা কিছু দুর্নীতিবাজের হাতে নাকানিচুবানি খাচ্ছি। সংগত কারণেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে আমরা কেন সেই দায়িত্বটি পালন করতে পারছি না? আসলে দুর্নীতিকে শূন্যের কোঠায় না হোক, অন্তত সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব হলে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের যে পর্যায়ে রয়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি উন্নতি করতে পারত। বিগত বছরগুলোতে দুর্নীতি শুধু বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নকেই বাধাগ্রস্ত করেনি, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে অনেকটাই পঙ্গু করে দিয়েছে।

বলতে দ্বিধা নেই, দেশের উন্নয়নের সবচেয়ে বড় বাধা দুর্নীতি। সরকারকে সত্যিকার অর্থেই শূন্য সহনশীলতা নীতির বাস্তবায়ন করতে হবে। সর্বোপরি বাস্তবায়নে নিয়োজিত ব্যক্তিদের আন্তরিকতা, সদিচ্ছা, অঙ্গীকার ও সততা থাকতে হবে। অবশ্য এ ক্ষেত্রে দল-মত-নির্বিশেষে রাজনৈতিক নেতাদের সদিচ্ছা থাকা অপরিহার্য। এসবের একত্র প্রয়াস ছাড়া বাংলাদেশের মাটি থেকে এই মারাত্মক ব্যাধিকে নির্মূল করা কখনো সম্ভব হবে না। 

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটি দুর্নীতিবিষয়ক সংস্কার কমিশন গঠন করে দিয়েছে। এরই মধ্যে তাদের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পেছনে যুবকদের যে অফুরন্ত শক্তির প্রকাশ আমরা দেখেছি, সেই বিবেচনায় এবং আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দমন দিবসটি পালনের বিষয়বস্তুর আলোকে বলার অপেক্ষা রাখে না যে এই যুবকদেরই দুর্নীতি প্রতিরোধে নেতৃত্ব দিতে হবে। তাদের যেমন দুর্নীতি দমন প্রক্রিয়ায় সঙ্গে নিয়ে অগ্রসর হতে হবে, তেমনি তাদের অনুপ্রাণিত করতে হবে দুর্নীতির মূলোৎপাটনে আপসহীন হয়ে কাজ করতে। হয়তো তারাই পারবে সমাজকে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশের মাটি থেকে চিরদিনের জন্য দুর্নীতিকে নির্মূল করে দিতে। তেমনি একটি বিপ্লব এ দেশের তরুণদের থেকে কি আমরা প্রত্যাশা করতে পারি না? আমরা দুর্নীতি নামের ওই আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে দেশটিকে আর ধ্বংস হতে দেখতে চাই না।  

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ