শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৪, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি

এ কে এম আতিকুর রহমান
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি

আজ সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দমন দিবস। ২০০৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দুর্নীতিবিরোধী জাতিসংঘ কনভেনশনটি গৃহীত হলে ৯ ডিসেম্বর এই দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত হয়। ১৪০টি দেশ ওই কনভেনশনে স্বাক্ষর করে, যা ২০০৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়। মূলত দুর্নীতি সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টির গুরুত্বকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে জাতিসংঘ সেদিন ৯ ডিসেম্বরকে এই দিবসটি পালনের জন্য বেছে নেয়।

ওই কনভেনশনে বলা হয়েছে যে দুর্নীতি সমাজের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করে; গণতান্ত্রিক কাঠামো, নৈতিক মূল্যবোধ ও ন্যায়বিচারকে ক্ষুণ্ন করে এবং টেকসই উন্নয়ন ও আইনের শাসনকে বিপন্ন করে। সুতরাং কনভেনশনকে আরো দক্ষতার সঙ্গে এবং কার্যকরভাবে দুর্নীতি প্রতিরোধ ও মোকাবেলা করার জন্য পদক্ষেপগুলোর উন্নয়ন এবং শক্তিশালী করার ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে, যা দুর্নীতি প্রতিরোধ ও এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার উন্নয়ন, সহায়তা ও সমর্থন এবং সততা, জবাবদিহি এবং সরকারি বিষয় ও সম্পত্তির সঠিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ঘটাবে।

এই দিবসটি সারা বিশ্বের সরকার, বেসরকারি সংস্থা, রাজনীতিবিদ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, গণমাধ্যম এবং সাধারণ নাগরিকরা পালন করে থাকে। এ উপলক্ষে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকরভাবে লড়াই করতে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানের; যেমন—জনসমাবেশ, প্রচার-মিছিল, সভা ইত্যাদির আয়োজন করা হয়।

এ বছর আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দমন দিবস পালনের থিম হচ্ছে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুবকদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হওয়া : আগামীর অখণ্ডতাকে গড়া’। দিবসটিতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বিশ্ববাসীকে একত্র হওয়ার আহ্বান জানানো হবে। জাতিসংঘের উদ্যোগে এই দিনে সমাজ থেকে দুর্নীতি দূর করার জন্য সরকার, বেসরকারি খাত এবং ব্যক্তিবর্গের সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরা হবে। এ লক্ষ্যে প্রতিটি দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করবে।

এবার দিবসটি পালনের এই থিমটি নির্বাচনের পেছনে যে বিশেষ কারণ রয়েছে তা হলো : ক. যুবকদের ক্ষমতায়ন—দুর্নীতিমুক্ত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে যুবকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর জোর দেওয়া; খ. বৈশ্বিক সংহতিকে অনুপ্রাণিত করার মাধ্যমেই দুর্নীতিবিরোধী সংগ্রামে সবাইকে একত্র করা সম্ভব হবে; গ. আইনি সংস্কারের উন্নয়ন করতে হলে শক্তিশালী দুর্নীতি রোধ সংক্রান্ত আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন আবশ্যক এবং ঘ. শাসনব্যবস্থা এবং নেতাদের স্বচ্ছতা বা দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি করা জরুরি। বলতে গেলে, এ বছর দিবসটি পালন সম্মিলিত পদক্ষেপকে যেমন অনুপ্রাণিত করবে, তেমনি যুবকদের দুর্নীতিবিরোধী লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিতে শক্তি জোগাবে। অন্যদিকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং ন্যায্যতার উন্নয়নের ফলে আমরা একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।     

জানা মতে, বাংলাদেশে তরুণের সংখ্যা ক্রমে বেড়েই চলছে। তরুণের সংখ্যা ২০০১ সালে ২৯ শতাংশ এবং ২০১১ সালে ২৯.৫ শতাংশ থাকলেও ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩.৫ শতাংশে।

অর্থাৎ বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশের বেশিই তরুণ। সম্প্রতি দেশের তরুণদের মধ্যে চালানো এক জরিপের তথ্য মতে, দেশের ৬৯.৪ শতাংশ তরুণ দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতিকে উন্নয়নের প্রধান বাধা হিসেবে দেখে থাকে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে যুবকদের ভূমিকা অপরিহার্য। তাই তাদের এড়িয়ে যাওয়া বা উপেক্ষা করার কোনো অবকাশ নেই। আর তারাই তো আগামীর বাংলাদেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।   

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের সিপিআই অনুযায়ী দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান ২০২২ সালে নিচ থেকে ১২তম এবং ২০২১ সালে ১৩তম থাকলেও ২০২৩ সালে আরো নেমে যায়। অবশ্য এর আগের বছরগুলোতেও বাংলাদেশের অবস্থান খুব একটা ওঠানামা করেনি। বলতে দ্বিধা নেই, দুর্নীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর তালিকায় তার অবস্থান সুদৃঢ় রেখেই চলছে। বিগত সরকারগুলোর আমলে কখনোই দুর্নীতি দমনে খুব একটা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা যায়নি।

বাংলাদেশে দুর্নীতি এরই মধ্যে একটি অপ্রতিরোধ্য মহামারিতে পরিণত হয়েছে। বাস্তবতা হলো, দুর্নীতি শুধু একজন ব্যক্তির নৈতিকতাকেই ধ্বংস করে না, এটি সমগ্র সমাজের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক রীতিনীতিকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এর কারণে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক কাঠামো, সরকারের কর্মক্ষমতা এবং একই সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে দুর্বল করে দিয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হওয়ায় বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। এমনকি দুর্নীতির বেড়াজালে পড়ে দেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের বিকাশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

বাংলাদেশে দুর্নীতিবাজদের বাহ্যিক আর অভ্যন্তরীণ রূপের অনুশীলন অবস্থা অনুযায়ী দৃশ্যমান হয়ে থাকে। মুখে সততার বুলি আওড়ালেও মনেপ্রাণে সে যে একজন দুর্নীতিবাজ, তা লোকে প্রকাশ্যে না বললেও কানাকানি যে হয় না, তেমন নয়। তবে তাদের নেটওয়ার্ক ধরতে পারলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আসল রূপ বুঝতে আর কষ্ট হয় না। এই দুর্নীতিবাজরা দেশের ধনসম্পদ চুরি করে আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে শুধুই অস্থিতিশীল ও অনিশ্চিত করে তোলে না, দেশের অর্থনীতিকে বিপর্যস্ত করে উন্নয়নের গতি কমিয়ে দেয়। বাস্তবতা হলো, দুর্নীতি থেকে প্রাপ্ত অর্থ তারা সাধারণত দেশে রাখে না, পাচার করে থাকে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আজ যে বিপর্যয় নেমে এসেছে, তার দায় যে তাদেরই।

আমরা দেশের সাধারণ মানুষ, যারা কিছু দুর্নীতিবাজের হাতে নাকানিচুবানি খাচ্ছি। সংগত কারণেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে আমরা কেন সেই দায়িত্বটি পালন করতে পারছি না? আসলে দুর্নীতিকে শূন্যের কোঠায় না হোক, অন্তত সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব হলে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের যে পর্যায়ে রয়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি উন্নতি করতে পারত। বিগত বছরগুলোতে দুর্নীতি শুধু বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নকেই বাধাগ্রস্ত করেনি, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে অনেকটাই পঙ্গু করে দিয়েছে।

বলতে দ্বিধা নেই, দেশের উন্নয়নের সবচেয়ে বড় বাধা দুর্নীতি। সরকারকে সত্যিকার অর্থেই শূন্য সহনশীলতা নীতির বাস্তবায়ন করতে হবে। সর্বোপরি বাস্তবায়নে নিয়োজিত ব্যক্তিদের আন্তরিকতা, সদিচ্ছা, অঙ্গীকার ও সততা থাকতে হবে। অবশ্য এ ক্ষেত্রে দল-মত-নির্বিশেষে রাজনৈতিক নেতাদের সদিচ্ছা থাকা অপরিহার্য। এসবের একত্র প্রয়াস ছাড়া বাংলাদেশের মাটি থেকে এই মারাত্মক ব্যাধিকে নির্মূল করা কখনো সম্ভব হবে না। 

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটি দুর্নীতিবিষয়ক সংস্কার কমিশন গঠন করে দিয়েছে। এরই মধ্যে তাদের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পেছনে যুবকদের যে অফুরন্ত শক্তির প্রকাশ আমরা দেখেছি, সেই বিবেচনায় এবং আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দমন দিবসটি পালনের বিষয়বস্তুর আলোকে বলার অপেক্ষা রাখে না যে এই যুবকদেরই দুর্নীতি প্রতিরোধে নেতৃত্ব দিতে হবে। তাদের যেমন দুর্নীতি দমন প্রক্রিয়ায় সঙ্গে নিয়ে অগ্রসর হতে হবে, তেমনি তাদের অনুপ্রাণিত করতে হবে দুর্নীতির মূলোৎপাটনে আপসহীন হয়ে কাজ করতে। হয়তো তারাই পারবে সমাজকে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশের মাটি থেকে চিরদিনের জন্য দুর্নীতিকে নির্মূল করে দিতে। তেমনি একটি বিপ্লব এ দেশের তরুণদের থেকে কি আমরা প্রত্যাশা করতে পারি না? আমরা দুর্নীতি নামের ওই আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে দেশটিকে আর ধ্বংস হতে দেখতে চাই না।  

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
বিষমুক্ত খাদ্য : সমাজ ও রাষ্ট্রের করণীয়
বিষমুক্ত খাদ্য : সমাজ ও রাষ্ট্রের করণীয়
খাদ্যসংকট ও কৃষি বিপণন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তরুণরা
খাদ্যসংকট ও কৃষি বিপণন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তরুণরা
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজন টেকসই পরিকল্পনা
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজন টেকসই পরিকল্পনা
মাটির উর্বরাশক্তি হ্রাস ও খাদ্য নিরাপত্তার ঝুঁকি
মাটির উর্বরাশক্তি হ্রাস ও খাদ্য নিরাপত্তার ঝুঁকি
দেশের কৃষির হারানো ঐতিহ্য ও বর্তমান সংকট
দেশের কৃষির হারানো ঐতিহ্য ও বর্তমান সংকট
সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যক
সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যক
উপকূলের লবণাক্ততা মোকাবিলায় রিলে প্রযুক্তি
উপকূলের লবণাক্ততা মোকাবিলায় রিলে প্রযুক্তি
আগামী দিনের কৃষি হবে এআই ও ড্রোন নির্ভর
আগামী দিনের কৃষি হবে এআই ও ড্রোন নির্ভর
নবায়নযোগ্য জ্বালানির রূপান্তর, প্রতিকূলতা ও সমাধান
নবায়নযোগ্য জ্বালানির রূপান্তর, প্রতিকূলতা ও সমাধান
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং উত্তরণের পথ
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং উত্তরণের পথ
মানবিক রাষ্ট্র গঠনে আসুক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি
মানবিক রাষ্ট্র গঠনে আসুক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি
প্রাণ-প্রকৃতি সুরক্ষা করেই খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে
প্রাণ-প্রকৃতি সুরক্ষা করেই খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে
সর্বশেষ খবর
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল

৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি
হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর
জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়
খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন
ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা
ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক
ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু
আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি
নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার
যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২
পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান
মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে শৈত্যোৎসব ও পিঠাপুলি মেলা
রাবিতে শৈত্যোৎসব ও পিঠাপুলি মেলা

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এই ঘটনার অবশ্যই বিচার হবে: আসিফ নজরুল
এই ঘটনার অবশ্যই বিচার হবে: আসিফ নজরুল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর
১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু
দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর
১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম
১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা
যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা
বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র
শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘সহজ ছিল না’: বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘সহজ ছিল না’: বাইডেন

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি
বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে
সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!
ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক
জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত
মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত

১৪ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন
শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি

১২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের
যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার
বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত
সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার
ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি

নগর জীবন

কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ
বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ
রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল
সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে
দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি
সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ
রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়
ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়

নগর জীবন

ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা
ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে অনীহা পরীর...
প্রেমে অনীহা পরীর...

শোবিজ

ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর
ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট
চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট

মাঠে ময়দানে

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

দুই বিড়ালের বিয়ে
দুই বিড়ালের বিয়ে

ডাংগুলি

তুমিই সে
তুমিই সে

সাহিত্য

কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা
কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত

সম্পাদকীয়

ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের
প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা
মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো তাবিথ-হামজার
কী কথা হলো তাবিথ-হামজার

মাঠে ময়দানে

রাত্রির ঘ্রাণ
রাত্রির ঘ্রাণ

সাহিত্য

‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’
‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’

নগর জীবন

জীবনসূত্র
জীবনসূত্র

সাহিত্য

স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র
স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

সাহিত্য