শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ
অনলাইন ভার্সন
আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা পেয়েছি নতুন এক বাংলাদেশ। এই দেশে আমরা গড়তে চাই বৈষম্যহীন এক সমাজ। শিক্ষা হলো বৈষম্য দূর করার অন্যতম হাতিয়ার। প্রত্যেক ব্যক্তি যেন সমান অধিকার, সুযোগ ও মর্যাদা পায়, সেদিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আগামীর সমাজ কেমন হবে, কোথায় কোথায় পরিবর্তন আনতে হবে, এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের করণীয় কী- এসব নিয়ে কালের কণ্ঠের সঙ্গে কথা বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান এবং বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি কারা? ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ পেলাম, সেখানে আপনার প্রত্যাশা কী?

আমাদের তরুণসমাজ জীবন বাজি রেখে দেশের স্বার্থে কাজ করেছে। তারা সত্যিকার অর্থেই মনে করেছে-কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা, কোনটা সঠিক, কোনটা সঠিক নয়। অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গে সঠিক এবং সত্যের পথ তারা বেছে নিয়েছে। তারা যে একটা সুন্দর বাংলাদেশ উপহার দিল, সেটি ধারণ করে রাখার মতো। এটা একটা আশার আলো জাগিয়েছে। আমাদের এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে ছাত্রসমাজ প্রথমে নেমে এলো, তারপর তারা জনগণকে সম্পৃক্ত করল। ছাত্ররা খুবই বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে এই কাজটা করেছে। তারা যে স্লোগানগুলো নিয়ে এলো, সেগুলোর মাধ্যমে তারা সবাইকে একত্র করেছে। মেয়েরা এগিয়ে এসেছে, বাচ্চারা এগিয়ে এসেছে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্ব বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করেছে। তারা বাংলাদেশকে একটা আলাদা জায়গায় নিয়ে গেছে। তরুণসমাজকে পুরো বিশ্বের সামনে নতুন করে চিনিয়েছে। তাদের ওপর মানুষ আস্থা রেখেছে। এই জুলাই-আগস্টের মধ্য দিয়ে কেমন বাংলাদেশ হওয়া উচিত বা ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ আমরা দেখব, সেটা কিন্তু তারা স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছে। এমন একটা বাংলাদেশ, যেখানে ন্যায়-অন্যায়ের মধ্যে মানুষ ন্যায়টা বেছে নেবে। সত্য-মিথ্যার মধ্যে মানুষ সত্যটা বেছে নেবে। এত দিন আমাদের বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ হয়েছিল, আমরা চিন্তা করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলাম। এই যে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম, সেখান থেকে তরুণসমাজ আমাদের উদ্ধার করেছে, দেশকে উদ্ধার করেছে, জাতিকে উদ্ধার করেছে, জনগণকে উদ্ধার করেছে। আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তারাই আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি।

বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে আমরা কতখানি এগোতে পেরেছি? সমাজ থেকে আমরা কিভাবে দুর্নীতি দূর করতে পারি?

এই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বৈষম্য আর নেই, সেটাই আমাদের ধরে নিতে হবে। এত ত্যাগের পর আমরা এ অবস্থায় এসেছি; এখানে বৈষম্য থাকবে কেন?
মানুষকে বুঝতে হবে, এখন আর দুর্নীতির স্থান নেই। তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি, শুনতে পাচ্ছি, এটা সম্পূর্ণভাবে এখনো নির্মূল হয়নি। এই জায়গাটায় এখনো আমরা আস্থায় আসতে পারিনি। প্রশাসনে দুর্নীতির জায়গাটা যে নেই, সেটা আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি না। আমাদের তো এখনো অনেক পথ চলার বাকি। এই জায়গাটায় আমাদের এখন ভালোভাবে দৃষ্টি রাখতে হবে। দুর্নীতিবাজদের চিহ্নিত করতে হবে, সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। টাকা-পয়সা ছাড়াও আরো অনেক দুর্নীতি আছে, সেগুলোও ধরতে হবে। যারা খাবারে ভেজাল দিচ্ছে, তারা মানুষকে বিষ খাওয়াচ্ছে। শাকসবজি, মাছ-মাংসসহ নানা খাবারে ভেজাল করে আমাদের বিষ খাওয়ানো হচ্ছে। এটা একটা বিশাল দুর্নীতি। এদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

বৈষম্য দূর করার অন্যতম হাতিয়ার হলো শিক্ষা। শিক্ষাক্ষেত্রে আমাদের মূল প্রতিবন্ধকতাগুলো কী এবং সেগুলো দূর করার উপায় কী?

আমরা শিক্ষা কমিশন শিক্ষা কমিশন খুব বেশি বলি। এটাও দেখি, যে সরকারই আসে তার সময়ে নতুন করে একটা শিক্ষা কমিশন হয়। কিন্তু আগের কমিশনের যে রিপোর্ট ছিল, সেটার মেরিট-ডিমেরিট না দেখে আবার নতুনভাবে একটা শিক্ষা কমিশন করে। আবার কমিশন করা হয় পছন্দের লোকদের দিয়ে। সে কতটুকু জনগণের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং প্রকৃতভাবেই কন্ট্রিবিউট করতে পারে এদিকে সব সময় লক্ষ রাখা হয় না। এতে পরবর্তী সরকার সেটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। একটা নিরপেক্ষ জায়গায় থেকে সত্যিকারভাবে সমাজে যাঁরা শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখছেন, যেসব শিক্ষাবিদ দেশের কল্যাণে কাজ করছেন তাঁদের নিয়ে কমিশন করা উচিত। আমাদের যেসব মেধাবী শিক্ষাক্ষেত্রে আসছে, তারা যাতে থাকতে পারে সে অনুযায়ী তাদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া উচিত। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে, তারা সত্যিকার অর্থেই মেধাবী। কিন্তু আমরা তাদের থাকার জায়গা দিতে পারছি না। যারা হলে থাকে তারা পড়াশোনার পরিবেশ পায় না। তাদের দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে বাধ্য করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগে আগে ব্যাপক দলীয়করণের অভিযোগ ছিল। আর মান ও মর্যাদার দিক দিয়ে আমাদের শিক্ষকরা কি সঠিক জায়গায় যেতে পেরেছেন? এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের দায়িত্ব কতখানি?

অতীতে যাঁরা মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন তাঁদের কি আমরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলাম? যাঁরা শিক্ষকতায় সবচেয়ে বেশি ভালো করতে পারেন, এমন লোকজনকে আমরা সুযোগ দিইনি। রাজনৈতিক বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এগুলো বেসিক জায়গা। এ জন্য আমরা অটোমেটিক্যালি সাফার করছি। এগুলো যদি ঠিক করতে পারি, তাহলে শিক্ষা কমিশনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একজন শিক্ষক ও ছাত্র দুজনেরই জ্ঞান সৃষ্টি করতে হবে। ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। একজন শিক্ষকের মনে রাখতে হবে, আমি এখন যে জায়গায় আছি, একজন ছাত্রও একদিন সেই জায়গায় আসবে। আর আমিও একসময় ছাত্র ছিলাম। বর্তমান ছাত্রসমাজের হাতের মুঠোর মধ্যে পৃথিবী। তারা একসঙ্গে পুরো পৃথিবী দেখতে পারছে, জানতে পারছে। তাই ছাত্ররা কী চাইছে সেটি একজন শিক্ষককে জানতে হবে। শিক্ষকদের নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের যে সুযোগ-সুবিধা দরকার, সে ব্যাপারে সরকারকে খেয়াল রাখতে হবে। একজন শিক্ষককে যদি আমরা যথেষ্ট পরিমাণে আর্থিক সুবিধা দিতে না পারি, যদি দারিদ্র্য তাঁকে পেয়ে বসে, তাহলে তিনি কিভাবে অবদান রাখবেন? সেটা শুধু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে না, প্রাথমিক পর্যায়েও। প্রাথমিকে নামকাওয়াস্তে বেতন দিয়ে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়। ফলে যাঁরা খুব মেধাবী তাঁরা আসছেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনও বাড়ানো উচিত। একইভাবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকেও একই রকম বেতন দেওয়া উচিত। তাহলে মেধাবীরা সব পর্যায়েই শিক্ষকতায় আগ্রহ প্রকাশ করবেন। একইভাবে শিক্ষার্থীরা যাতে ন্যূনতম খরচে পড়ালেখা করতে পারে সে ব্যাপারেও রাষ্ট্রকে দায়িত্ব নিতে হবে। যাঁরা বিত্তবান আছেন তাঁরাও শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারেন। আমাদের জনসংখ্যা অনেক। আমাদের ছেলেমেয়েরা শুধু দেশে নয়, বিদেশেও অবদান রাখছে, ভবিষ্যতেও রাখতে পারবে। তাই শিক্ষাক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে।

স্বাস্থ্য খাতে আমাদের অগ্রগতি কতটুকু? স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে করণীয় কী?

আমাদের অনেক মেধাবী ডাক্তার আছেন। কিন্তু হাসপাতাল সুবিধা উন্নতমানের পর্যায়ে নেই। প্রপার নার্সিং আমরা পাই না, তারা যথেষ্ট প্রশিক্ষিত না। আমাদের প্রাইভেট সেক্টরে অনেক মেডিক্যাল কলেজ চলে এসেছে। ভালো ভালো হাসপাতালের জন্য বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে হবে। ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা যাতে একজন মানুষ পেতে পারে সেই ব্যবস্থা রাষ্ট্রকে করতে হবে। হেলথ ইনস্যুরেন্স যেটা, এর মাধ্যমে সবাইকে নিয়ে আসতে হবে। যারা দরিদ্র তাদের ইনসুরেন্সের আওতায় আনা সম্ভব নয়। তবে তারা যাতে সরকারি ব্যবস্থায় স্বাস্থ্যসেবা পায় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া একজন মানুষের অধিকার। দেশ তাকে এই অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে না।

অপরাধ আমাদের সমাজকে কতটা পিছিয়ে দিচ্ছে? এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণের দায়িত্ব কী?

আমাদের দেখতে হবে, অপরাধের পরিণতি কী হয়। অপরাধ করে পালাতে হয়। যারা অপরাধ করে তারা কি মাথা উঁচু করে থাকতে পারছে? আর কার জন্য সে অপরাধ করছে, সন্তানের জন্য তো, এই সন্তান তাকে মানবে না। এই সন্তান তাকে ঘৃণার চোখে দেখবে। আমাদের তরুণসমাজ, তারা অনেক মেধাবী, তারা যদি দেখে তার মা-বাবা দুর্নীতি-অপরাধ বেছে নিয়েছে, তাহলে তাদের সম্মানের চোখে দেখবে না। আপনি দরিদ্র হলেও যদি অপরাধী না হন তাহলে আপনার সন্তানের কাছে, দেশবাসীর কাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবেন। এখন অপরাধ থেকে দূরে থাকার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, আমাদের তরুণসমাজ পরিবেশটা সৃষ্টি করে দিয়েছে। ছাত্ররা যে প্রত্যাশার জায়গা তৈরি করল, সেটা ধারণ করে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সরকারি তরফ, বেসরকারি তরফ- সর্বোপরি জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। জনগণকেই সচেতনতা তৈরি করতে হবে। আইনের শাসনে যদি ঘাটতি থাকে, তাহলে আস্থার সংকট তৈরি হয়। তাহলে এটা খুবই দুঃখজনক হবে। আইনের প্রতি মানুষের আস্থা রাখতে হবে। এটা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে অপরাধও কমে আসবে।

আগামীর সমাজ গঠনে নারীদের ভূমিকা কী? তারা কি আমাদের সমাজে সঠিক অবস্থানে আছেন?

আমি সব সময় বিশ্বাস করি বা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতাম, তখন দেখতাম মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে ভালো পারফরম করছে। আমি যখন সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলাম, তখন দেখেছি মেয়েদের যে কোটা ছিল, সেখানেও তারা মেরিটের জায়গা থেকে আসতে চাইত। এবারও আন্দোলনে আমরা দেখলাম, মেয়েদের কোটা থাকা সত্ত্বেও তারা এর বিপক্ষে অবস্থান নিল। এই আন্দোলনেও দেখলাম, তারা কিভাবে বেরিয়ে এলো। এটা বিশাল একটা বিষয়। মেয়েদের পেছনে তাকানোর বিষয়টা তো নেই, তারা এগিয়ে যাচ্ছে।

আগামীর সমাজ গঠনে আমাদের রাজনীতিবিদনের ভূমিকা কী হওয়া উচিত?

রাজনীতিবিদদের ওপর মানুষের আস্থার জায়গাটা সৃষ্টি করতে হবে। তরুণসমাজ যেন আস্থার জায়গা পায়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। রাজনীতিবিদরা জনগণের জন্য কাজ করছেন, এটা প্রতীয়মান হতে হবে। আখের গোছানোর জন্য, লাভবান হওয়ার জন্য রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জনগণের উপকারের জন্য রাজনীতি করতে হবে। মানুষ এখন অত্যন্ত সচেতন। সে সব কিছু বুঝতে পারে। কিছু সময়ের জন্য মানুষকে হয়তো ধোঁকা দেওয়া যায়, কিন্তু লম্বা সময়ের জন্য ধোঁকা দেওয়া যায় না। তরুণসমাজও ঠিক ভালো করেই বুঝতে পারে, কোন ব্যক্তি কী করছে। কোন রাজনীতিবিদ কী করছেন? সুতরাং রাজনীতিবিদদেরও সচেতনতার জায়গায় ফিরে আসতে হবে। আমি কী করছি, কী করছি না, আমি তা যেভাবেই দেখি না কেন, জনগণ তা তীক্ষভাবে নজর রাখছে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনাকেও ধন্যবাদ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে