শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ
অনলাইন ভার্সন
আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা পেয়েছি নতুন এক বাংলাদেশ। এই দেশে আমরা গড়তে চাই বৈষম্যহীন এক সমাজ। শিক্ষা হলো বৈষম্য দূর করার অন্যতম হাতিয়ার। প্রত্যেক ব্যক্তি যেন সমান অধিকার, সুযোগ ও মর্যাদা পায়, সেদিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আগামীর সমাজ কেমন হবে, কোথায় কোথায় পরিবর্তন আনতে হবে, এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের করণীয় কী- এসব নিয়ে কালের কণ্ঠের সঙ্গে কথা বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান এবং বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি কারা? ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ পেলাম, সেখানে আপনার প্রত্যাশা কী?

আমাদের তরুণসমাজ জীবন বাজি রেখে দেশের স্বার্থে কাজ করেছে। তারা সত্যিকার অর্থেই মনে করেছে-কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা, কোনটা সঠিক, কোনটা সঠিক নয়। অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গে সঠিক এবং সত্যের পথ তারা বেছে নিয়েছে। তারা যে একটা সুন্দর বাংলাদেশ উপহার দিল, সেটি ধারণ করে রাখার মতো। এটা একটা আশার আলো জাগিয়েছে। আমাদের এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে ছাত্রসমাজ প্রথমে নেমে এলো, তারপর তারা জনগণকে সম্পৃক্ত করল। ছাত্ররা খুবই বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে এই কাজটা করেছে। তারা যে স্লোগানগুলো নিয়ে এলো, সেগুলোর মাধ্যমে তারা সবাইকে একত্র করেছে। মেয়েরা এগিয়ে এসেছে, বাচ্চারা এগিয়ে এসেছে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্ব বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করেছে। তারা বাংলাদেশকে একটা আলাদা জায়গায় নিয়ে গেছে। তরুণসমাজকে পুরো বিশ্বের সামনে নতুন করে চিনিয়েছে। তাদের ওপর মানুষ আস্থা রেখেছে। এই জুলাই-আগস্টের মধ্য দিয়ে কেমন বাংলাদেশ হওয়া উচিত বা ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ আমরা দেখব, সেটা কিন্তু তারা স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছে। এমন একটা বাংলাদেশ, যেখানে ন্যায়-অন্যায়ের মধ্যে মানুষ ন্যায়টা বেছে নেবে। সত্য-মিথ্যার মধ্যে মানুষ সত্যটা বেছে নেবে। এত দিন আমাদের বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ হয়েছিল, আমরা চিন্তা করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলাম। এই যে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম, সেখান থেকে তরুণসমাজ আমাদের উদ্ধার করেছে, দেশকে উদ্ধার করেছে, জাতিকে উদ্ধার করেছে, জনগণকে উদ্ধার করেছে। আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তারাই আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি।

বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে আমরা কতখানি এগোতে পেরেছি? সমাজ থেকে আমরা কিভাবে দুর্নীতি দূর করতে পারি?

এই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বৈষম্য আর নেই, সেটাই আমাদের ধরে নিতে হবে। এত ত্যাগের পর আমরা এ অবস্থায় এসেছি; এখানে বৈষম্য থাকবে কেন?
মানুষকে বুঝতে হবে, এখন আর দুর্নীতির স্থান নেই। তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি, শুনতে পাচ্ছি, এটা সম্পূর্ণভাবে এখনো নির্মূল হয়নি। এই জায়গাটায় এখনো আমরা আস্থায় আসতে পারিনি। প্রশাসনে দুর্নীতির জায়গাটা যে নেই, সেটা আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি না। আমাদের তো এখনো অনেক পথ চলার বাকি। এই জায়গাটায় আমাদের এখন ভালোভাবে দৃষ্টি রাখতে হবে। দুর্নীতিবাজদের চিহ্নিত করতে হবে, সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। টাকা-পয়সা ছাড়াও আরো অনেক দুর্নীতি আছে, সেগুলোও ধরতে হবে। যারা খাবারে ভেজাল দিচ্ছে, তারা মানুষকে বিষ খাওয়াচ্ছে। শাকসবজি, মাছ-মাংসসহ নানা খাবারে ভেজাল করে আমাদের বিষ খাওয়ানো হচ্ছে। এটা একটা বিশাল দুর্নীতি। এদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

বৈষম্য দূর করার অন্যতম হাতিয়ার হলো শিক্ষা। শিক্ষাক্ষেত্রে আমাদের মূল প্রতিবন্ধকতাগুলো কী এবং সেগুলো দূর করার উপায় কী?

আমরা শিক্ষা কমিশন শিক্ষা কমিশন খুব বেশি বলি। এটাও দেখি, যে সরকারই আসে তার সময়ে নতুন করে একটা শিক্ষা কমিশন হয়। কিন্তু আগের কমিশনের যে রিপোর্ট ছিল, সেটার মেরিট-ডিমেরিট না দেখে আবার নতুনভাবে একটা শিক্ষা কমিশন করে। আবার কমিশন করা হয় পছন্দের লোকদের দিয়ে। সে কতটুকু জনগণের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং প্রকৃতভাবেই কন্ট্রিবিউট করতে পারে এদিকে সব সময় লক্ষ রাখা হয় না। এতে পরবর্তী সরকার সেটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। একটা নিরপেক্ষ জায়গায় থেকে সত্যিকারভাবে সমাজে যাঁরা শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখছেন, যেসব শিক্ষাবিদ দেশের কল্যাণে কাজ করছেন তাঁদের নিয়ে কমিশন করা উচিত। আমাদের যেসব মেধাবী শিক্ষাক্ষেত্রে আসছে, তারা যাতে থাকতে পারে সে অনুযায়ী তাদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া উচিত। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে, তারা সত্যিকার অর্থেই মেধাবী। কিন্তু আমরা তাদের থাকার জায়গা দিতে পারছি না। যারা হলে থাকে তারা পড়াশোনার পরিবেশ পায় না। তাদের দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে বাধ্য করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগে আগে ব্যাপক দলীয়করণের অভিযোগ ছিল। আর মান ও মর্যাদার দিক দিয়ে আমাদের শিক্ষকরা কি সঠিক জায়গায় যেতে পেরেছেন? এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের দায়িত্ব কতখানি?

অতীতে যাঁরা মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন তাঁদের কি আমরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলাম? যাঁরা শিক্ষকতায় সবচেয়ে বেশি ভালো করতে পারেন, এমন লোকজনকে আমরা সুযোগ দিইনি। রাজনৈতিক বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এগুলো বেসিক জায়গা। এ জন্য আমরা অটোমেটিক্যালি সাফার করছি। এগুলো যদি ঠিক করতে পারি, তাহলে শিক্ষা কমিশনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একজন শিক্ষক ও ছাত্র দুজনেরই জ্ঞান সৃষ্টি করতে হবে। ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। একজন শিক্ষকের মনে রাখতে হবে, আমি এখন যে জায়গায় আছি, একজন ছাত্রও একদিন সেই জায়গায় আসবে। আর আমিও একসময় ছাত্র ছিলাম। বর্তমান ছাত্রসমাজের হাতের মুঠোর মধ্যে পৃথিবী। তারা একসঙ্গে পুরো পৃথিবী দেখতে পারছে, জানতে পারছে। তাই ছাত্ররা কী চাইছে সেটি একজন শিক্ষককে জানতে হবে। শিক্ষকদের নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের যে সুযোগ-সুবিধা দরকার, সে ব্যাপারে সরকারকে খেয়াল রাখতে হবে। একজন শিক্ষককে যদি আমরা যথেষ্ট পরিমাণে আর্থিক সুবিধা দিতে না পারি, যদি দারিদ্র্য তাঁকে পেয়ে বসে, তাহলে তিনি কিভাবে অবদান রাখবেন? সেটা শুধু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে না, প্রাথমিক পর্যায়েও। প্রাথমিকে নামকাওয়াস্তে বেতন দিয়ে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়। ফলে যাঁরা খুব মেধাবী তাঁরা আসছেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনও বাড়ানো উচিত। একইভাবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকেও একই রকম বেতন দেওয়া উচিত। তাহলে মেধাবীরা সব পর্যায়েই শিক্ষকতায় আগ্রহ প্রকাশ করবেন। একইভাবে শিক্ষার্থীরা যাতে ন্যূনতম খরচে পড়ালেখা করতে পারে সে ব্যাপারেও রাষ্ট্রকে দায়িত্ব নিতে হবে। যাঁরা বিত্তবান আছেন তাঁরাও শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারেন। আমাদের জনসংখ্যা অনেক। আমাদের ছেলেমেয়েরা শুধু দেশে নয়, বিদেশেও অবদান রাখছে, ভবিষ্যতেও রাখতে পারবে। তাই শিক্ষাক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে।

স্বাস্থ্য খাতে আমাদের অগ্রগতি কতটুকু? স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে করণীয় কী?

আমাদের অনেক মেধাবী ডাক্তার আছেন। কিন্তু হাসপাতাল সুবিধা উন্নতমানের পর্যায়ে নেই। প্রপার নার্সিং আমরা পাই না, তারা যথেষ্ট প্রশিক্ষিত না। আমাদের প্রাইভেট সেক্টরে অনেক মেডিক্যাল কলেজ চলে এসেছে। ভালো ভালো হাসপাতালের জন্য বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে হবে। ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা যাতে একজন মানুষ পেতে পারে সেই ব্যবস্থা রাষ্ট্রকে করতে হবে। হেলথ ইনস্যুরেন্স যেটা, এর মাধ্যমে সবাইকে নিয়ে আসতে হবে। যারা দরিদ্র তাদের ইনসুরেন্সের আওতায় আনা সম্ভব নয়। তবে তারা যাতে সরকারি ব্যবস্থায় স্বাস্থ্যসেবা পায় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া একজন মানুষের অধিকার। দেশ তাকে এই অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে না।

অপরাধ আমাদের সমাজকে কতটা পিছিয়ে দিচ্ছে? এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণের দায়িত্ব কী?

আমাদের দেখতে হবে, অপরাধের পরিণতি কী হয়। অপরাধ করে পালাতে হয়। যারা অপরাধ করে তারা কি মাথা উঁচু করে থাকতে পারছে? আর কার জন্য সে অপরাধ করছে, সন্তানের জন্য তো, এই সন্তান তাকে মানবে না। এই সন্তান তাকে ঘৃণার চোখে দেখবে। আমাদের তরুণসমাজ, তারা অনেক মেধাবী, তারা যদি দেখে তার মা-বাবা দুর্নীতি-অপরাধ বেছে নিয়েছে, তাহলে তাদের সম্মানের চোখে দেখবে না। আপনি দরিদ্র হলেও যদি অপরাধী না হন তাহলে আপনার সন্তানের কাছে, দেশবাসীর কাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবেন। এখন অপরাধ থেকে দূরে থাকার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, আমাদের তরুণসমাজ পরিবেশটা সৃষ্টি করে দিয়েছে। ছাত্ররা যে প্রত্যাশার জায়গা তৈরি করল, সেটা ধারণ করে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সরকারি তরফ, বেসরকারি তরফ- সর্বোপরি জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। জনগণকেই সচেতনতা তৈরি করতে হবে। আইনের শাসনে যদি ঘাটতি থাকে, তাহলে আস্থার সংকট তৈরি হয়। তাহলে এটা খুবই দুঃখজনক হবে। আইনের প্রতি মানুষের আস্থা রাখতে হবে। এটা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে অপরাধও কমে আসবে।

আগামীর সমাজ গঠনে নারীদের ভূমিকা কী? তারা কি আমাদের সমাজে সঠিক অবস্থানে আছেন?

আমি সব সময় বিশ্বাস করি বা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতাম, তখন দেখতাম মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে ভালো পারফরম করছে। আমি যখন সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলাম, তখন দেখেছি মেয়েদের যে কোটা ছিল, সেখানেও তারা মেরিটের জায়গা থেকে আসতে চাইত। এবারও আন্দোলনে আমরা দেখলাম, মেয়েদের কোটা থাকা সত্ত্বেও তারা এর বিপক্ষে অবস্থান নিল। এই আন্দোলনেও দেখলাম, তারা কিভাবে বেরিয়ে এলো। এটা বিশাল একটা বিষয়। মেয়েদের পেছনে তাকানোর বিষয়টা তো নেই, তারা এগিয়ে যাচ্ছে।

আগামীর সমাজ গঠনে আমাদের রাজনীতিবিদনের ভূমিকা কী হওয়া উচিত?

রাজনীতিবিদদের ওপর মানুষের আস্থার জায়গাটা সৃষ্টি করতে হবে। তরুণসমাজ যেন আস্থার জায়গা পায়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। রাজনীতিবিদরা জনগণের জন্য কাজ করছেন, এটা প্রতীয়মান হতে হবে। আখের গোছানোর জন্য, লাভবান হওয়ার জন্য রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জনগণের উপকারের জন্য রাজনীতি করতে হবে। মানুষ এখন অত্যন্ত সচেতন। সে সব কিছু বুঝতে পারে। কিছু সময়ের জন্য মানুষকে হয়তো ধোঁকা দেওয়া যায়, কিন্তু লম্বা সময়ের জন্য ধোঁকা দেওয়া যায় না। তরুণসমাজও ঠিক ভালো করেই বুঝতে পারে, কোন ব্যক্তি কী করছে। কোন রাজনীতিবিদ কী করছেন? সুতরাং রাজনীতিবিদদেরও সচেতনতার জায়গায় ফিরে আসতে হবে। আমি কী করছি, কী করছি না, আমি তা যেভাবেই দেখি না কেন, জনগণ তা তীক্ষভাবে নজর রাখছে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনাকেও ধন্যবাদ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা