শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ
অনলাইন ভার্সন
আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা পেয়েছি নতুন এক বাংলাদেশ। এই দেশে আমরা গড়তে চাই বৈষম্যহীন এক সমাজ। শিক্ষা হলো বৈষম্য দূর করার অন্যতম হাতিয়ার। প্রত্যেক ব্যক্তি যেন সমান অধিকার, সুযোগ ও মর্যাদা পায়, সেদিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আগামীর সমাজ কেমন হবে, কোথায় কোথায় পরিবর্তন আনতে হবে, এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের করণীয় কী- এসব নিয়ে কালের কণ্ঠের সঙ্গে কথা বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান এবং বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি কারা? ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ পেলাম, সেখানে আপনার প্রত্যাশা কী?

আমাদের তরুণসমাজ জীবন বাজি রেখে দেশের স্বার্থে কাজ করেছে। তারা সত্যিকার অর্থেই মনে করেছে-কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা, কোনটা সঠিক, কোনটা সঠিক নয়। অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গে সঠিক এবং সত্যের পথ তারা বেছে নিয়েছে। তারা যে একটা সুন্দর বাংলাদেশ উপহার দিল, সেটি ধারণ করে রাখার মতো। এটা একটা আশার আলো জাগিয়েছে। আমাদের এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে ছাত্রসমাজ প্রথমে নেমে এলো, তারপর তারা জনগণকে সম্পৃক্ত করল। ছাত্ররা খুবই বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে এই কাজটা করেছে। তারা যে স্লোগানগুলো নিয়ে এলো, সেগুলোর মাধ্যমে তারা সবাইকে একত্র করেছে। মেয়েরা এগিয়ে এসেছে, বাচ্চারা এগিয়ে এসেছে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্ব বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করেছে। তারা বাংলাদেশকে একটা আলাদা জায়গায় নিয়ে গেছে। তরুণসমাজকে পুরো বিশ্বের সামনে নতুন করে চিনিয়েছে। তাদের ওপর মানুষ আস্থা রেখেছে। এই জুলাই-আগস্টের মধ্য দিয়ে কেমন বাংলাদেশ হওয়া উচিত বা ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ আমরা দেখব, সেটা কিন্তু তারা স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছে। এমন একটা বাংলাদেশ, যেখানে ন্যায়-অন্যায়ের মধ্যে মানুষ ন্যায়টা বেছে নেবে। সত্য-মিথ্যার মধ্যে মানুষ সত্যটা বেছে নেবে। এত দিন আমাদের বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ হয়েছিল, আমরা চিন্তা করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলাম। এই যে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম, সেখান থেকে তরুণসমাজ আমাদের উদ্ধার করেছে, দেশকে উদ্ধার করেছে, জাতিকে উদ্ধার করেছে, জনগণকে উদ্ধার করেছে। আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তারাই আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি।

বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে আমরা কতখানি এগোতে পেরেছি? সমাজ থেকে আমরা কিভাবে দুর্নীতি দূর করতে পারি?

এই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বৈষম্য আর নেই, সেটাই আমাদের ধরে নিতে হবে। এত ত্যাগের পর আমরা এ অবস্থায় এসেছি; এখানে বৈষম্য থাকবে কেন?
মানুষকে বুঝতে হবে, এখন আর দুর্নীতির স্থান নেই। তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি, শুনতে পাচ্ছি, এটা সম্পূর্ণভাবে এখনো নির্মূল হয়নি। এই জায়গাটায় এখনো আমরা আস্থায় আসতে পারিনি। প্রশাসনে দুর্নীতির জায়গাটা যে নেই, সেটা আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি না। আমাদের তো এখনো অনেক পথ চলার বাকি। এই জায়গাটায় আমাদের এখন ভালোভাবে দৃষ্টি রাখতে হবে। দুর্নীতিবাজদের চিহ্নিত করতে হবে, সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। টাকা-পয়সা ছাড়াও আরো অনেক দুর্নীতি আছে, সেগুলোও ধরতে হবে। যারা খাবারে ভেজাল দিচ্ছে, তারা মানুষকে বিষ খাওয়াচ্ছে। শাকসবজি, মাছ-মাংসসহ নানা খাবারে ভেজাল করে আমাদের বিষ খাওয়ানো হচ্ছে। এটা একটা বিশাল দুর্নীতি। এদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

বৈষম্য দূর করার অন্যতম হাতিয়ার হলো শিক্ষা। শিক্ষাক্ষেত্রে আমাদের মূল প্রতিবন্ধকতাগুলো কী এবং সেগুলো দূর করার উপায় কী?

আমরা শিক্ষা কমিশন শিক্ষা কমিশন খুব বেশি বলি। এটাও দেখি, যে সরকারই আসে তার সময়ে নতুন করে একটা শিক্ষা কমিশন হয়। কিন্তু আগের কমিশনের যে রিপোর্ট ছিল, সেটার মেরিট-ডিমেরিট না দেখে আবার নতুনভাবে একটা শিক্ষা কমিশন করে। আবার কমিশন করা হয় পছন্দের লোকদের দিয়ে। সে কতটুকু জনগণের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং প্রকৃতভাবেই কন্ট্রিবিউট করতে পারে এদিকে সব সময় লক্ষ রাখা হয় না। এতে পরবর্তী সরকার সেটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। একটা নিরপেক্ষ জায়গায় থেকে সত্যিকারভাবে সমাজে যাঁরা শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখছেন, যেসব শিক্ষাবিদ দেশের কল্যাণে কাজ করছেন তাঁদের নিয়ে কমিশন করা উচিত। আমাদের যেসব মেধাবী শিক্ষাক্ষেত্রে আসছে, তারা যাতে থাকতে পারে সে অনুযায়ী তাদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া উচিত। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে, তারা সত্যিকার অর্থেই মেধাবী। কিন্তু আমরা তাদের থাকার জায়গা দিতে পারছি না। যারা হলে থাকে তারা পড়াশোনার পরিবেশ পায় না। তাদের দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে বাধ্য করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগে আগে ব্যাপক দলীয়করণের অভিযোগ ছিল। আর মান ও মর্যাদার দিক দিয়ে আমাদের শিক্ষকরা কি সঠিক জায়গায় যেতে পেরেছেন? এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের দায়িত্ব কতখানি?

অতীতে যাঁরা মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন তাঁদের কি আমরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলাম? যাঁরা শিক্ষকতায় সবচেয়ে বেশি ভালো করতে পারেন, এমন লোকজনকে আমরা সুযোগ দিইনি। রাজনৈতিক বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এগুলো বেসিক জায়গা। এ জন্য আমরা অটোমেটিক্যালি সাফার করছি। এগুলো যদি ঠিক করতে পারি, তাহলে শিক্ষা কমিশনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একজন শিক্ষক ও ছাত্র দুজনেরই জ্ঞান সৃষ্টি করতে হবে। ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। একজন শিক্ষকের মনে রাখতে হবে, আমি এখন যে জায়গায় আছি, একজন ছাত্রও একদিন সেই জায়গায় আসবে। আর আমিও একসময় ছাত্র ছিলাম। বর্তমান ছাত্রসমাজের হাতের মুঠোর মধ্যে পৃথিবী। তারা একসঙ্গে পুরো পৃথিবী দেখতে পারছে, জানতে পারছে। তাই ছাত্ররা কী চাইছে সেটি একজন শিক্ষককে জানতে হবে। শিক্ষকদের নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের যে সুযোগ-সুবিধা দরকার, সে ব্যাপারে সরকারকে খেয়াল রাখতে হবে। একজন শিক্ষককে যদি আমরা যথেষ্ট পরিমাণে আর্থিক সুবিধা দিতে না পারি, যদি দারিদ্র্য তাঁকে পেয়ে বসে, তাহলে তিনি কিভাবে অবদান রাখবেন? সেটা শুধু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে না, প্রাথমিক পর্যায়েও। প্রাথমিকে নামকাওয়াস্তে বেতন দিয়ে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়। ফলে যাঁরা খুব মেধাবী তাঁরা আসছেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনও বাড়ানো উচিত। একইভাবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকেও একই রকম বেতন দেওয়া উচিত। তাহলে মেধাবীরা সব পর্যায়েই শিক্ষকতায় আগ্রহ প্রকাশ করবেন। একইভাবে শিক্ষার্থীরা যাতে ন্যূনতম খরচে পড়ালেখা করতে পারে সে ব্যাপারেও রাষ্ট্রকে দায়িত্ব নিতে হবে। যাঁরা বিত্তবান আছেন তাঁরাও শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারেন। আমাদের জনসংখ্যা অনেক। আমাদের ছেলেমেয়েরা শুধু দেশে নয়, বিদেশেও অবদান রাখছে, ভবিষ্যতেও রাখতে পারবে। তাই শিক্ষাক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে।

স্বাস্থ্য খাতে আমাদের অগ্রগতি কতটুকু? স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে করণীয় কী?

আমাদের অনেক মেধাবী ডাক্তার আছেন। কিন্তু হাসপাতাল সুবিধা উন্নতমানের পর্যায়ে নেই। প্রপার নার্সিং আমরা পাই না, তারা যথেষ্ট প্রশিক্ষিত না। আমাদের প্রাইভেট সেক্টরে অনেক মেডিক্যাল কলেজ চলে এসেছে। ভালো ভালো হাসপাতালের জন্য বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে হবে। ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা যাতে একজন মানুষ পেতে পারে সেই ব্যবস্থা রাষ্ট্রকে করতে হবে। হেলথ ইনস্যুরেন্স যেটা, এর মাধ্যমে সবাইকে নিয়ে আসতে হবে। যারা দরিদ্র তাদের ইনসুরেন্সের আওতায় আনা সম্ভব নয়। তবে তারা যাতে সরকারি ব্যবস্থায় স্বাস্থ্যসেবা পায় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া একজন মানুষের অধিকার। দেশ তাকে এই অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে না।

অপরাধ আমাদের সমাজকে কতটা পিছিয়ে দিচ্ছে? এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণের দায়িত্ব কী?

আমাদের দেখতে হবে, অপরাধের পরিণতি কী হয়। অপরাধ করে পালাতে হয়। যারা অপরাধ করে তারা কি মাথা উঁচু করে থাকতে পারছে? আর কার জন্য সে অপরাধ করছে, সন্তানের জন্য তো, এই সন্তান তাকে মানবে না। এই সন্তান তাকে ঘৃণার চোখে দেখবে। আমাদের তরুণসমাজ, তারা অনেক মেধাবী, তারা যদি দেখে তার মা-বাবা দুর্নীতি-অপরাধ বেছে নিয়েছে, তাহলে তাদের সম্মানের চোখে দেখবে না। আপনি দরিদ্র হলেও যদি অপরাধী না হন তাহলে আপনার সন্তানের কাছে, দেশবাসীর কাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবেন। এখন অপরাধ থেকে দূরে থাকার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, আমাদের তরুণসমাজ পরিবেশটা সৃষ্টি করে দিয়েছে। ছাত্ররা যে প্রত্যাশার জায়গা তৈরি করল, সেটা ধারণ করে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সরকারি তরফ, বেসরকারি তরফ- সর্বোপরি জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। জনগণকেই সচেতনতা তৈরি করতে হবে। আইনের শাসনে যদি ঘাটতি থাকে, তাহলে আস্থার সংকট তৈরি হয়। তাহলে এটা খুবই দুঃখজনক হবে। আইনের প্রতি মানুষের আস্থা রাখতে হবে। এটা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে অপরাধও কমে আসবে।

আগামীর সমাজ গঠনে নারীদের ভূমিকা কী? তারা কি আমাদের সমাজে সঠিক অবস্থানে আছেন?

আমি সব সময় বিশ্বাস করি বা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতাম, তখন দেখতাম মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে ভালো পারফরম করছে। আমি যখন সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলাম, তখন দেখেছি মেয়েদের যে কোটা ছিল, সেখানেও তারা মেরিটের জায়গা থেকে আসতে চাইত। এবারও আন্দোলনে আমরা দেখলাম, মেয়েদের কোটা থাকা সত্ত্বেও তারা এর বিপক্ষে অবস্থান নিল। এই আন্দোলনেও দেখলাম, তারা কিভাবে বেরিয়ে এলো। এটা বিশাল একটা বিষয়। মেয়েদের পেছনে তাকানোর বিষয়টা তো নেই, তারা এগিয়ে যাচ্ছে।

আগামীর সমাজ গঠনে আমাদের রাজনীতিবিদনের ভূমিকা কী হওয়া উচিত?

রাজনীতিবিদদের ওপর মানুষের আস্থার জায়গাটা সৃষ্টি করতে হবে। তরুণসমাজ যেন আস্থার জায়গা পায়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। রাজনীতিবিদরা জনগণের জন্য কাজ করছেন, এটা প্রতীয়মান হতে হবে। আখের গোছানোর জন্য, লাভবান হওয়ার জন্য রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জনগণের উপকারের জন্য রাজনীতি করতে হবে। মানুষ এখন অত্যন্ত সচেতন। সে সব কিছু বুঝতে পারে। কিছু সময়ের জন্য মানুষকে হয়তো ধোঁকা দেওয়া যায়, কিন্তু লম্বা সময়ের জন্য ধোঁকা দেওয়া যায় না। তরুণসমাজও ঠিক ভালো করেই বুঝতে পারে, কোন ব্যক্তি কী করছে। কোন রাজনীতিবিদ কী করছেন? সুতরাং রাজনীতিবিদদেরও সচেতনতার জায়গায় ফিরে আসতে হবে। আমি কী করছি, কী করছি না, আমি তা যেভাবেই দেখি না কেন, জনগণ তা তীক্ষভাবে নজর রাখছে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনাকেও ধন্যবাদ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার
শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড
কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন
নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু
একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র
নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার
মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম