শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ
অনলাইন ভার্সন
আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা পেয়েছি নতুন এক বাংলাদেশ। এই দেশে আমরা গড়তে চাই বৈষম্যহীন এক সমাজ। শিক্ষা হলো বৈষম্য দূর করার অন্যতম হাতিয়ার। প্রত্যেক ব্যক্তি যেন সমান অধিকার, সুযোগ ও মর্যাদা পায়, সেদিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আগামীর সমাজ কেমন হবে, কোথায় কোথায় পরিবর্তন আনতে হবে, এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের করণীয় কী- এসব নিয়ে কালের কণ্ঠের সঙ্গে কথা বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান এবং বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি কারা? ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা যে নতুন বাংলাদেশ পেলাম, সেখানে আপনার প্রত্যাশা কী?

আমাদের তরুণসমাজ জীবন বাজি রেখে দেশের স্বার্থে কাজ করেছে। তারা সত্যিকার অর্থেই মনে করেছে-কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা, কোনটা সঠিক, কোনটা সঠিক নয়। অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গে সঠিক এবং সত্যের পথ তারা বেছে নিয়েছে। তারা যে একটা সুন্দর বাংলাদেশ উপহার দিল, সেটি ধারণ করে রাখার মতো। এটা একটা আশার আলো জাগিয়েছে। আমাদের এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে ছাত্রসমাজ প্রথমে নেমে এলো, তারপর তারা জনগণকে সম্পৃক্ত করল। ছাত্ররা খুবই বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে এই কাজটা করেছে। তারা যে স্লোগানগুলো নিয়ে এলো, সেগুলোর মাধ্যমে তারা সবাইকে একত্র করেছে। মেয়েরা এগিয়ে এসেছে, বাচ্চারা এগিয়ে এসেছে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্ব বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করেছে। তারা বাংলাদেশকে একটা আলাদা জায়গায় নিয়ে গেছে। তরুণসমাজকে পুরো বিশ্বের সামনে নতুন করে চিনিয়েছে। তাদের ওপর মানুষ আস্থা রেখেছে। এই জুলাই-আগস্টের মধ্য দিয়ে কেমন বাংলাদেশ হওয়া উচিত বা ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ আমরা দেখব, সেটা কিন্তু তারা স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছে। এমন একটা বাংলাদেশ, যেখানে ন্যায়-অন্যায়ের মধ্যে মানুষ ন্যায়টা বেছে নেবে। সত্য-মিথ্যার মধ্যে মানুষ সত্যটা বেছে নেবে। এত দিন আমাদের বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ হয়েছিল, আমরা চিন্তা করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলাম। এই যে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম, সেখান থেকে তরুণসমাজ আমাদের উদ্ধার করেছে, দেশকে উদ্ধার করেছে, জাতিকে উদ্ধার করেছে, জনগণকে উদ্ধার করেছে। আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তারাই আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি।

বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে আমরা কতখানি এগোতে পেরেছি? সমাজ থেকে আমরা কিভাবে দুর্নীতি দূর করতে পারি?

এই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বৈষম্য আর নেই, সেটাই আমাদের ধরে নিতে হবে। এত ত্যাগের পর আমরা এ অবস্থায় এসেছি; এখানে বৈষম্য থাকবে কেন?
মানুষকে বুঝতে হবে, এখন আর দুর্নীতির স্থান নেই। তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি, শুনতে পাচ্ছি, এটা সম্পূর্ণভাবে এখনো নির্মূল হয়নি। এই জায়গাটায় এখনো আমরা আস্থায় আসতে পারিনি। প্রশাসনে দুর্নীতির জায়গাটা যে নেই, সেটা আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি না। আমাদের তো এখনো অনেক পথ চলার বাকি। এই জায়গাটায় আমাদের এখন ভালোভাবে দৃষ্টি রাখতে হবে। দুর্নীতিবাজদের চিহ্নিত করতে হবে, সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। টাকা-পয়সা ছাড়াও আরো অনেক দুর্নীতি আছে, সেগুলোও ধরতে হবে। যারা খাবারে ভেজাল দিচ্ছে, তারা মানুষকে বিষ খাওয়াচ্ছে। শাকসবজি, মাছ-মাংসসহ নানা খাবারে ভেজাল করে আমাদের বিষ খাওয়ানো হচ্ছে। এটা একটা বিশাল দুর্নীতি। এদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

বৈষম্য দূর করার অন্যতম হাতিয়ার হলো শিক্ষা। শিক্ষাক্ষেত্রে আমাদের মূল প্রতিবন্ধকতাগুলো কী এবং সেগুলো দূর করার উপায় কী?

আমরা শিক্ষা কমিশন শিক্ষা কমিশন খুব বেশি বলি। এটাও দেখি, যে সরকারই আসে তার সময়ে নতুন করে একটা শিক্ষা কমিশন হয়। কিন্তু আগের কমিশনের যে রিপোর্ট ছিল, সেটার মেরিট-ডিমেরিট না দেখে আবার নতুনভাবে একটা শিক্ষা কমিশন করে। আবার কমিশন করা হয় পছন্দের লোকদের দিয়ে। সে কতটুকু জনগণের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং প্রকৃতভাবেই কন্ট্রিবিউট করতে পারে এদিকে সব সময় লক্ষ রাখা হয় না। এতে পরবর্তী সরকার সেটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। একটা নিরপেক্ষ জায়গায় থেকে সত্যিকারভাবে সমাজে যাঁরা শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখছেন, যেসব শিক্ষাবিদ দেশের কল্যাণে কাজ করছেন তাঁদের নিয়ে কমিশন করা উচিত। আমাদের যেসব মেধাবী শিক্ষাক্ষেত্রে আসছে, তারা যাতে থাকতে পারে সে অনুযায়ী তাদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া উচিত। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে, তারা সত্যিকার অর্থেই মেধাবী। কিন্তু আমরা তাদের থাকার জায়গা দিতে পারছি না। যারা হলে থাকে তারা পড়াশোনার পরিবেশ পায় না। তাদের দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে বাধ্য করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগে আগে ব্যাপক দলীয়করণের অভিযোগ ছিল। আর মান ও মর্যাদার দিক দিয়ে আমাদের শিক্ষকরা কি সঠিক জায়গায় যেতে পেরেছেন? এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের দায়িত্ব কতখানি?

অতীতে যাঁরা মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন তাঁদের কি আমরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলাম? যাঁরা শিক্ষকতায় সবচেয়ে বেশি ভালো করতে পারেন, এমন লোকজনকে আমরা সুযোগ দিইনি। রাজনৈতিক বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এগুলো বেসিক জায়গা। এ জন্য আমরা অটোমেটিক্যালি সাফার করছি। এগুলো যদি ঠিক করতে পারি, তাহলে শিক্ষা কমিশনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একজন শিক্ষক ও ছাত্র দুজনেরই জ্ঞান সৃষ্টি করতে হবে। ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। একজন শিক্ষকের মনে রাখতে হবে, আমি এখন যে জায়গায় আছি, একজন ছাত্রও একদিন সেই জায়গায় আসবে। আর আমিও একসময় ছাত্র ছিলাম। বর্তমান ছাত্রসমাজের হাতের মুঠোর মধ্যে পৃথিবী। তারা একসঙ্গে পুরো পৃথিবী দেখতে পারছে, জানতে পারছে। তাই ছাত্ররা কী চাইছে সেটি একজন শিক্ষককে জানতে হবে। শিক্ষকদের নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের যে সুযোগ-সুবিধা দরকার, সে ব্যাপারে সরকারকে খেয়াল রাখতে হবে। একজন শিক্ষককে যদি আমরা যথেষ্ট পরিমাণে আর্থিক সুবিধা দিতে না পারি, যদি দারিদ্র্য তাঁকে পেয়ে বসে, তাহলে তিনি কিভাবে অবদান রাখবেন? সেটা শুধু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে না, প্রাথমিক পর্যায়েও। প্রাথমিকে নামকাওয়াস্তে বেতন দিয়ে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়। ফলে যাঁরা খুব মেধাবী তাঁরা আসছেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনও বাড়ানো উচিত। একইভাবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকেও একই রকম বেতন দেওয়া উচিত। তাহলে মেধাবীরা সব পর্যায়েই শিক্ষকতায় আগ্রহ প্রকাশ করবেন। একইভাবে শিক্ষার্থীরা যাতে ন্যূনতম খরচে পড়ালেখা করতে পারে সে ব্যাপারেও রাষ্ট্রকে দায়িত্ব নিতে হবে। যাঁরা বিত্তবান আছেন তাঁরাও শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারেন। আমাদের জনসংখ্যা অনেক। আমাদের ছেলেমেয়েরা শুধু দেশে নয়, বিদেশেও অবদান রাখছে, ভবিষ্যতেও রাখতে পারবে। তাই শিক্ষাক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে।

স্বাস্থ্য খাতে আমাদের অগ্রগতি কতটুকু? স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে করণীয় কী?

আমাদের অনেক মেধাবী ডাক্তার আছেন। কিন্তু হাসপাতাল সুবিধা উন্নতমানের পর্যায়ে নেই। প্রপার নার্সিং আমরা পাই না, তারা যথেষ্ট প্রশিক্ষিত না। আমাদের প্রাইভেট সেক্টরে অনেক মেডিক্যাল কলেজ চলে এসেছে। ভালো ভালো হাসপাতালের জন্য বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে হবে। ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা যাতে একজন মানুষ পেতে পারে সেই ব্যবস্থা রাষ্ট্রকে করতে হবে। হেলথ ইনস্যুরেন্স যেটা, এর মাধ্যমে সবাইকে নিয়ে আসতে হবে। যারা দরিদ্র তাদের ইনসুরেন্সের আওতায় আনা সম্ভব নয়। তবে তারা যাতে সরকারি ব্যবস্থায় স্বাস্থ্যসেবা পায় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া একজন মানুষের অধিকার। দেশ তাকে এই অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে না।

অপরাধ আমাদের সমাজকে কতটা পিছিয়ে দিচ্ছে? এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণের দায়িত্ব কী?

আমাদের দেখতে হবে, অপরাধের পরিণতি কী হয়। অপরাধ করে পালাতে হয়। যারা অপরাধ করে তারা কি মাথা উঁচু করে থাকতে পারছে? আর কার জন্য সে অপরাধ করছে, সন্তানের জন্য তো, এই সন্তান তাকে মানবে না। এই সন্তান তাকে ঘৃণার চোখে দেখবে। আমাদের তরুণসমাজ, তারা অনেক মেধাবী, তারা যদি দেখে তার মা-বাবা দুর্নীতি-অপরাধ বেছে নিয়েছে, তাহলে তাদের সম্মানের চোখে দেখবে না। আপনি দরিদ্র হলেও যদি অপরাধী না হন তাহলে আপনার সন্তানের কাছে, দেশবাসীর কাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবেন। এখন অপরাধ থেকে দূরে থাকার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, আমাদের তরুণসমাজ পরিবেশটা সৃষ্টি করে দিয়েছে। ছাত্ররা যে প্রত্যাশার জায়গা তৈরি করল, সেটা ধারণ করে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সরকারি তরফ, বেসরকারি তরফ- সর্বোপরি জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। জনগণকেই সচেতনতা তৈরি করতে হবে। আইনের শাসনে যদি ঘাটতি থাকে, তাহলে আস্থার সংকট তৈরি হয়। তাহলে এটা খুবই দুঃখজনক হবে। আইনের প্রতি মানুষের আস্থা রাখতে হবে। এটা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে অপরাধও কমে আসবে।

আগামীর সমাজ গঠনে নারীদের ভূমিকা কী? তারা কি আমাদের সমাজে সঠিক অবস্থানে আছেন?

আমি সব সময় বিশ্বাস করি বা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতাম, তখন দেখতাম মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে ভালো পারফরম করছে। আমি যখন সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলাম, তখন দেখেছি মেয়েদের যে কোটা ছিল, সেখানেও তারা মেরিটের জায়গা থেকে আসতে চাইত। এবারও আন্দোলনে আমরা দেখলাম, মেয়েদের কোটা থাকা সত্ত্বেও তারা এর বিপক্ষে অবস্থান নিল। এই আন্দোলনেও দেখলাম, তারা কিভাবে বেরিয়ে এলো। এটা বিশাল একটা বিষয়। মেয়েদের পেছনে তাকানোর বিষয়টা তো নেই, তারা এগিয়ে যাচ্ছে।

আগামীর সমাজ গঠনে আমাদের রাজনীতিবিদনের ভূমিকা কী হওয়া উচিত?

রাজনীতিবিদদের ওপর মানুষের আস্থার জায়গাটা সৃষ্টি করতে হবে। তরুণসমাজ যেন আস্থার জায়গা পায়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। রাজনীতিবিদরা জনগণের জন্য কাজ করছেন, এটা প্রতীয়মান হতে হবে। আখের গোছানোর জন্য, লাভবান হওয়ার জন্য রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জনগণের উপকারের জন্য রাজনীতি করতে হবে। মানুষ এখন অত্যন্ত সচেতন। সে সব কিছু বুঝতে পারে। কিছু সময়ের জন্য মানুষকে হয়তো ধোঁকা দেওয়া যায়, কিন্তু লম্বা সময়ের জন্য ধোঁকা দেওয়া যায় না। তরুণসমাজও ঠিক ভালো করেই বুঝতে পারে, কোন ব্যক্তি কী করছে। কোন রাজনীতিবিদ কী করছেন? সুতরাং রাজনীতিবিদদেরও সচেতনতার জায়গায় ফিরে আসতে হবে। আমি কী করছি, কী করছি না, আমি তা যেভাবেই দেখি না কেন, জনগণ তা তীক্ষভাবে নজর রাখছে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনাকেও ধন্যবাদ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫৮ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম