শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩৪, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা

মাঝে মাঝে একটি রাজনৈতিক দলের ছোট সিদ্ধান্ত দলটিকে নিয়ে যায় অনন্য উচ্চতায়। একটি অবস্থানই একটি রাজনৈতিক দলকে দেয় অমরত্ব। দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি গত রবিবার সেরকম একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই একটি সিদ্ধান্ত বিএনপিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়। গত রবিবার (২৩ মার্চ) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে লিখিত মতামতের মধ্যে একটি বিষয়ে বিএনপির অবস্থান গোটা দেশবাসীর হৃদয় স্পর্শ করেছে। দলটি বলেছে, ‘সুপারিশে ১৯৭১ ও ২০২৪ সালকে এক কাতারে আনা হয়েছে। এটি তারা সমুচিত বলে মনে করে না।’ মহান মুক্তিযুদ্ধকে উর্ধ্বে তুলে ধরে বিএনপি এক ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করলো। মহান স্বাধীনতা দিবসের মাত্র ৩ দিন আগে বিএনপির এই অবস্থান টুপি খোলা অভিনন্দন পাবার যোগ্য।

মার্চ মাস আমাদের স্বাধীনতার মাস। আমাদের গৌরবের মাস। এই মাসে বাঙালি গর্জে উঠেছিল। যার যা কিছু আছে তাকেই সম্বল করে একটি প্রশিক্ষিত হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছিল বীর বাঙালি। বাংলাদেশ হলো সেই সাহসী সন্তানদের দেশ, যে দেশের মানুষ তার মাতৃভূমির জন্য অকাতরে জীবন দেয়। রক্ত দিয়ে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা। আমাদের জাতীয় পতাকা ৩০ লাখ শহিদের রক্তে রঞ্জিত। বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি জমিতে আছে শহীদের রক্ত। এ দেশের বাতাস, বৃক্ষ সবকিছুই শহীদের ত্যাগের সাক্ষী। আমাদের অস্তিত্ব আমাদের স্বাধীনতা। একাত্তর আমাদের সবচেয়ে গর্বের। একাত্তরের সাথে অন্য কোন কিছুর তুলনা হয় না। একাত্তর আমাদের শিখিয়েছে পরাভব না মানতে, একাত্তর আমাদের শিখিয়েছে জনগণের শক্তির বিজয় গাঁথা রচনা করতে। কাজেই একাত্তরকে সবার উপরে রাখতেই হবে। একাত্তর তুলনাহীন। 

আমরা সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করছি যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, আমাদের স্বাধীনতা, আমাদের গৌরবকে অনেকে ছোট করার চেষ্টা করছেন। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত, দুর্ভাগ্যজনক এবং অনভিপ্রেত। একাত্তরের পথ পেরিয়ে বাংলাদেশ তার ৫৪ বছরের যাত্রাপথে অনেক কিছু অর্জন করেছে। বাংলাদেশ ধাপে ধাপে এগিয়েছে আর্থ-সামাজিক ভাবে। একদিকে যেমন বাংলাদেশ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াই করেছে, বিভিন্ন সময়ে অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী সরকারকে জনগণের সম্মিলিত শক্তির মাধ্যমে উৎখাত করেছে, ঠিক তেমনই বাংলাদেশ একটি ক্ষুধা দারিদ্রের রাষ্ট্র থেকে আজ স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে বিশ্বের মানচিত্রে। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে বাংলাদেশ কৃষিতে গর্ব করার মত সাফল্য অর্জন করেছে। বেসরকারি উদ্যোক্তারা বাংলাদেশের শিল্প এবং বিনিয়োগকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়। এ দেশে কৃষকরা যেমন শ্রম ঘাম দিয়ে সোনা ফলিয়েছেন, ঠিক তেমনি ভাবে এ দেশের ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তারা অর্থনীতির চাকাকে সচল করে রেখেছেন। সম্মিলিত সাফল্যের এই ধারায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে অনুকরণীয়। 

আমাদের অস্তিত্বের শেকড় একাত্তর। আমাদের ভিত্তি একাত্তর। কাজেই একাত্তরের সঙ্গে অন্য কোন কিছুর তুলনা হয় না। আমরা জানি যে গত  বছরের জুলাই মাসে আমাদের শিক্ষার্থীরা এক অভূতপূর্ব গণ আন্দোলন করছে। এই গণ আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী ব্যবস্থার অবসান ঘটেছে। একটি নতুন বাংলাদেশের প্রত্যয়ে একটি নতুন সরকার যাত্রা শুরু করেছে। এই সরকারের বয়স হয়েছে সাত মাস। কিন্তু এই সময়ে আমরা লক্ষ্য করছি কিছু অতি উৎসাহীরা একাত্তর আর চব্বিশকে পাশাপাশি রাখতে চাচ্ছে। এনিয়ে জনগণের মধ্যে অস্বস্তি থাকলেও কেউ প্রকাশ্যে কথা বলছিলো না। বিএনপি সত্য প্রকাশ করলো। ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উপস্থিত হয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ একটাই। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে কোন নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। গণতন্ত্র বিপন্ন হয়েছিল, গণতন্ত্রকে সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্যেই এই বিজয় অর্জিত হয়েছে।’

বাংলাদেশ রাষ্ট্র আছে জন্যই চব্বিশের জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে। চব্বিশে জুলাই বিপ্লব কি একাত্তরের সঙ্গে সাংঘর্ষিক? অবশ্যই নয়। যারা মনে করেন যে, জুলাই বিপ্লব মুক্তিযুদ্ধের বিকল্প আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ, তারা অসম্ভব ভুল একটি রাজনৈতিক সমীকরণ করছেন। এই রাজনৈতিক সমীকরণ কখনোই জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। চব্বিশের বিপ্লব আসলে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা পূরণেরই একটি সংগ্রাম। 

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা কি ছিল? মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা ছিলো একটি সাম্যের বাংলাদেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, যেখানে সকল নাগরিক সমান অধিকার পাবে। একাত্তরে নিরস্ত্র বাঙালি যুদ্ধ করেছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অত্যাচারের বিরুদ্ধে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর এই ভুখণ্ডের জনগণ প্রতি পদে পদে হয়েছিল বৈষম্যের শিকার। বাঙালিদেরকে সব জায়গায় প্রতিহত করে রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। আমাদের মুখের ভাষা কেড়ে নেয়া হয়েছিল। আর সেই সমস্ত বৈষম্যের বিরুদ্ধে তিল তিল করে এদেশের নাগরিকরা সম্মিলিতভাবে একটি অভূতপূর্ব আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে তোলে। একাত্তর এক দিনে হয়নি। ধাপে ধাপে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের নাম একাত্তর। ৪৭ থেকে ৭১ এই যাত্রাপথে অনেক সংগ্রাম, অনেক ত্যাগ, অনেক রক্ত দিতে হয়েছে বাঙালি জাতিকে। বাহান্নর ভাষা আন্দোলনে সালাম, রফিক, বরকতের রক্ত। বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের আত্মত্যাগ। ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানে আসাদ, শামসুদ্দোহার সাহসী বলিদান। একাত্তরের যুদ্ধে বীর বাঙালির অকুতোভয় সংগ্রাম এবং জীবন উৎসর্গ করার এক সাহসী দৃষ্টান্ত বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে মুক্তির সোপানে। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। একাত্তরে বাংলাদেশ পরাজিত করেছিল পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে। সেই পরাজয়ের ধারায় গত চুয়ান্ন বছরে সব সূচকে পাকিস্তানকে অনেক পেছনে ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশ। পাকিস্তান এখন বাংলাদেশকে অনুসরণ করে। কেউ যদি মনে করে থাকেন চব্বিশের বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পাকিস্তানের পথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হবে তাহলে সেটা ভুল। দেশের জনগণ কখনো ভুল করে না। সে রকম কোন দুরভিসন্ধি যদি কারো থেকেও থাকে তাকে প্রতিহত করবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। বাংলাদেশের মানুষ একাত্তরের যে আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেছিল সেই আকাঙ্খা থেকে বিচ্যুতির কারণে চব্বিশে রাজপথে নেমেছিল জনগণ। আমরা যদি চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানকে নিমোর্হ ভাবে পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানের মূল আকাঙ্ক্ষা ছিলো বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ। যেটি একাত্তরের আকাঙ্ক্ষা। আমাদের শহীদ বীররা যে আকাঙ্ক্ষা থেকে একটি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিলাম সেই আকাঙ্খা থেকে আমরা বিচ্যুত হয়েছিলাম। বাংলাদেশ হয়েছিল একটি মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর রাষ্ট্র, যেখানে কিছু ব্যক্তি সব সুবিধা পাবে। কিছু ব্যক্তি রাষ্ট্রের সব সম্পদ কুক্ষিগত করতে চায়। এরকম একটি অবস্থান থেকে বাংলাদেশ  মুক্তি ছিল একাত্তরের চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আর সে কারণেই চব্বিশ হলো মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা পূরণের আরেকটি সংগ্রাম মাত্র। এ রকম সংগ্রাম আমরা বারবার করেছি, বিভিন্ন সময় করেছি। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনও ছিলো একাত্তরের আকাঙ্ক্ষা এবং চেতনার একটি ফসল। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের যত লড়াই, যত সংগ্রাম, অপশাসনের বিরুদ্ধে যত আন্দোলন সবই একাত্তরের চেতনার অংশ। একাত্তর থেকেই আন্দোলনের মূল প্রেরণা উৎসারিত। 

আমাদের একটি দুর্ভাগ্য হলো যে, ক্ষমতাসীনরা ইতিহাসকে বারবার নিজেদের মতো করে সাজাতে চায়। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে সেই দল তার মতো করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বানায়, ইতিহাসের নায়ক সৃষ্টি করে। এটি দুর্ভাগ্যজনক। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ একটি দীর্ঘ পরিক্রমা। এই দীর্ঘ যাত্রায় প্রত্যেকের অবদান ইতিহাস নির্ধারিত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমন একাত্তরের অবিসংবাদিত নেতা সেই সেরকমভাবে আমরা খাটো করতে পারি না মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, এ কে ফজলুল হকের অবদানের কথা। আমরা কোনভাবেই ভুলে যেতে পারি না ২৬ মার্চ মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার কথা। এই সব কিছু মিলিয়েই আমাদের স্বাধীনতা। তারা সবাই স্বাধীনতার অগ্রনায়ক। আমরা এখন ইদানীং লক্ষ্য করছি যে মুক্তিযুদ্ধের বীর নায়কদেরকে আবার নানা ভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর জিয়াউর রহমান ছিলেন নির্বাসিত। জিয়াউর রহমানকে নির্বাসনে রাখা হয়েছিল কুৎসিত রাজনৈতিক সংকীর্ণতা থেকে। ইতিহাসে জিয়াউর রহমানের অবদানকে অস্বীকার করা হয়েছিল। কিন্তু ইতিহাসে কারো ভূমিকাকে খাটো করে তার নাম মুছে ফেলা যায় না। এটাই হলো ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা। জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের একজন অকুতোভয় বীর সেনানী ছিলেন, যিনি স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমে হতোদ্যম বাঙালি জাতিকে জাগিয়ে তুলেছিলেন। শেখ মুজিবুর রহমান নিজেই জিয়াউর রহমানকে ‘বীর উত্তম খেতাব’ দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করেছিলেন, তারা যেমন আজ তিরস্কৃত হচ্ছেন ঠিক তেমনি আজকে যদি কেউ শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমেদ কিংবা জাতীয় চার নেতাকে অস্বীকার করতে চান, মুক্তিযুদ্ধে তাদের অবদানকে খাটো করতে চান, তারাও ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবেন। ইতিহাস বড় নির্মম। এখানে যার যে সম্মান সে সম্মানটুকু দিতে হবে। 

একটা কথা মনে রাখতে হবে, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধই আমাদের অস্তিত্ব। এই মুক্তিযুদ্ধ হলো সবার উপরে। স্বাধীনতা হলো আমাদের সবচেয়ে গর্বের। স্বাধীনতার সাথে অন্য কিছুর তুলনা করা যাবে না। একাত্তর, মুক্তিযুদ্ধকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশ অস্তিত্বহীন। আর তাই আমরা চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানকে সম্মান করি। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান আমাদের জন্য এক বিশাল গর্বের। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে যারা প্রাণ দিয়েছেন, তারাও আমাদের বাংলাদেশের বীর। কিন্তু তা কখনোই একাত্তরের সঙ্গে তুলনীয় নয়। স্বাধীনতা আমাদের সবার উপরে। স্বাধীনতা ছিলো জন্যই আমরা সেই পথ দিয়ে একটি গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। সেই গন্তব্য হলো সুখী সমৃদ্ধ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। স্বাধীনতা দিবস সমাগত। স্বাধীনতাকে আমরা মর্যাদার স্থানে রাখি। বাঙালি জাতি এক সৌহার্দের সম্প্রীতি এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিকশিত হোক এটিই সকলে প্রত্যাশা করে। বাঙালি সংঘাত চায় না, বাঙালি শান্তি চায়, বাঙালি জাতি তার বিকাশ চায়। বাঙালি জাতি প্রাণ খুলে হাসতে চায়। আর সেই হাসি আনন্দের এক সাম্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণই হোক আমাদের লক্ষ্য। আর সেজন্য আমাদের সবার হৃদয়ে একাত্তরকে ধারণ করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করতে হবে। 

লেখক: নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন