শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৬, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

এনামুল কবির শিশির
অনলাইন ভার্সন
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

ইতিহাসের চাকা কখনো উল্টো ঘুরে না। আশ্চর্যের বিষয় হলো, পৃথিবীতে শুধু সময় পাল্টায়, কিন্তু ঘটনা বা পরিস্থিতি প্রায় একই রকম থাকে। সহজভাবে দেখলে মনে হবে, আমরা সবাই একই ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি, শুধু সময়ের ব্যবধান ভিন্ন। যুগে যুগে বিপ্লব ঘটেছে, বিপ্লবীদের আত্মত্যাগের ফলে একসময় সাধারণ স্থান ইতিহাসের অংশ হয়ে উঠে অসাধারণ রূপে। কিন্তু আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি, বিপ্লব কেন সংঘটিত হয় ?

প্রতিটি বিপ্লবের পেছনে অসংখ্য কারণ থাকতে পারে, তবে একটি কারণ সর্বদা সাধারণ—তা হলো নিপীড়ন। মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন; তার সহজাত প্রবৃত্তি হলো, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা। বাংলাদেশও এক অনন্য বিপ্লব দেখল ২০২৪ সালে, যখন ৫ আগস্ট দীর্ঘ দুই দশকের স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটে। আমরা সবাই জানি, এই বিপ্লব সহজে আসেনি—কোটি মানুষের নিপীড়িত আত্মা, ক্ষোভ, কষ্ট, যন্ত্রণা, গ্লানি এবং একঝাঁক অদম্য সাহসী তরুণের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় এই স্বাধীনতার নতুন সূর্যোদয়।  সেই বিকেলে মানুষ রাস্তায় নেমে আসে উল্লাসে, ভয়হীন পরিবেশে, স্বৈরাচারের আতঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে। 

কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়—এই বিপ্লব জনগণকে কীভাবে উপকৃত করবে? যারা এত বছর নির্যাতিত ছিল, তারা কীভাবে বিপ্লব-পরবর্তী সুবিধাভোগী শ্রেণিতে পরিণত হবে? আমরা স্বাধীনতাকে গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে দেখি, যেখানে মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষার পাশাপাশি মত প্রকাশের অধিকার নিশ্চিত থাকবে। তারা নিজেদের জনপ্রতিনিধি বেছে নিতে পারবে, যারা তাদের দুঃখ-কষ্ট বুঝবে এবং প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব করবে। সুতরাং, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মানুষ স্বাধীনভাবে তাদের মতামত দিতে পারে। 
সংস্কার নাকি নির্বাচন ?

বর্তমানে বাংলাদেশে বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হলো—সংস্কার নাকি নির্বাচন? সুকৌশলে এই দুটি বিষয়কে পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী বানিয়ে তোলা হচ্ছে, যা একপ্রকার কৃত্রিম প্রতিযোগিতা। সহজভাবে চিন্তা করলে বোঝা যায়, সংস্কার একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া, যা সময়ের সাথে সাথে জনগণের ইচ্ছা ও মতামতের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।

তাহলে কেন আমরা সংস্কারকে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমায় বেঁধে দিচ্ছি? সংস্কার কোনো ব্যক্তি বা নির্দিষ্ট সময়ের ওপর নির্ভরশীল নয়। 

পৃথিবী তার নিজস্ব নিয়মে প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। আজকের বিশ্বে উষ্ণায়ন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের পরিবর্তন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত অগ্রগতি আমাদের সামনে নতুন বাস্তবতা হাজির করেছে। প্রতিটি পরিবর্তন সময়ের প্রয়োজনে এবং মানুষের কল্যাণের স্বার্থে হয়েছে। তাহলে একটি দেশ কেন সময় ও মানুষের ঊর্ধ্বে থাকবে? সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা সময়ের চাহিদা অনুযায়ী পরিচালিত হওয়া উচিত। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য নির্বাচনের বিকল্প নেই। যেকোনো পরিবর্তন বা পরিবর্ধন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই যৌক্তিকভাবে হওয়া উচিত। 

কেন সংস্কার প্রত্যাশা অনুযায়ী হচ্ছে না ?

বাংলাদেশে সংস্কার প্রত্যাশা অনুযায়ী হচ্ছে না, তার পেছনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে:
১. রাজনৈতিক মতানৈক্য ও বিভাজন—বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য স্পষ্ট হয়ে উঠেছে । সংস্কার নিয়ে একমত না হয়ে, তারা নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। 
২. প্রশাসনিক জটিলতা ও আমলাতান্ত্রিক বাধা—দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী শাসনের ফলে প্রশাসনের ভেতরে দুর্নীতি, অদক্ষতা ও স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিয়েছে।  সংস্কার কার্যকর করতে হলে প্রশাসনিক কাঠামোর ভেতরে ব্যাপক পরিবর্তন প্রয়োজন, যা সহজ কাজ নয়। 
৩. স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর বাধা—দীর্ঘদিনের সুবিধাভোগী কিছু শক্তিশালী গোষ্ঠী সংস্কারের বিরুদ্ধে কাজ করছে, কারণ এতে তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব কমে যেতে পারে। তারা কৌশলে সংস্কারের অগ্রগতি ধীর করে দিচ্ছে। 
৪. আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রভাব—বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সংস্কার শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়, বরং আন্তর্জাতিক রাজনীতির সাথেও গভীরভাবে সংযুক্ত। বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করছে। আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর মধ্যে যাদের বাংলাদেশে অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থ রয়েছে, তারা সংস্কারের গতিপথ নির্ধারণে প্রভাব বিস্তার করছে। 
৫. জনগণের হতাশা ও অস্থিরতা—জনগণ বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে একটি সুস্পষ্ট পরিবর্তন আশা করেছিল। কিন্তু ধীর সংস্কার প্রক্রিয়া, মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব ও বাজারের অস্থিতিশীলতা তাদের মধ্যে হতাশা তৈরি করছে। 
৬. নেতৃত্বের দ্বিধা—মধ্যবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, সংস্কার করতে হলে সময় লাগবে। কিন্তু এই প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ, দ্রুত ও গণমুখী করা প্রয়োজন ছিল, যা এখনও হয়নি। 
৭. সংস্কার নীতির স্বচ্ছতা ও গণশুনানি নেই—একটি বড় সমস্যা হলো, সংস্কার নীতিগুলো কীভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে, সে সম্পর্কে জনগণকে নিয়মিত অবহিত করা হচ্ছে না। যদি মাসিক সংস্কারপত্র প্রকাশ করা হতো, তাহলে জনগণ পরিবর্তনের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারত এবং সরকারের প্রতি আস্থা রাখতে পারত। 

ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকানো যাক:
ফরাসি বিপ্লব (১৭৮৯-১৭৯৯) আমাদের শেখায়, কীভাবে বিপ্লব পরবর্তী শাসন কাঠামো গঠিত হয়।  ষোড়শ লুইসকে গ্রেফতার করার পর এক বছরের মধ্যেই ফ্রান্সে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয় এবং জাতীয় কনভেনশনের মাধ্যমে নতুন শাসন ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। একইভাবে, ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লব, ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লব, ১৯৮৯ সালের রোমানিয়ান বিপ্লব এবং সাম্প্রতিক আরব বসন্তের ঘটনাগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায়, স্বৈরাচার পতনের পর নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে এক বছর সময়ের বেশি লাগেনি। 
এই ইতিহাস প্রমাণ করে, নির্বাচিত প্রতিনিধি এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কোনো দেশ সত্যিকারের উন্নতি করতে পারে না।  জনগণের মতামত ও কল্যাণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র বৈধ পথ হলো নির্বাচন। অনির্বাচিত সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা থাকে না, কারণ তাদের জনগণের কাঠগড়ায় দাঁড়ানোর প্রয়োজন পড়ে না। 

তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

উইনস্টন চার্চিল খুব মারাত্মক একটি উক্তি করেছিলেন—“রাজনীতি প্রায় যুদ্ধের মতোই উত্তেজনাপূর্ণ, এবং বেশ বিপজ্জনক। যুদ্ধে, আপনি কেবল একবার হত্যা করতে পারেন। তবে রাজনীতিতে অনেকবার।” এদেশের মানুষের স্বপ্ন বারবার নিহত হচ্ছে রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে পড়ে। কী চাই, কীভাবে চাই এবং কেন চাই এই বিষয়টা আমরা জাতিগতভাবে বুঝতে বেশ দেরি করি। শত আশা ভঙ্গের কারণ থাকার পরেও আমরা অত্যন্ত আশাবাদী একটি জাতি। সেই অপার আশা নিয়েই যাত্রা শুরু করে ৫ আগস্ট পরবর্তী সরকার এবং জনগণের এই আশা তারা কীভাবে পূরণ করবে তা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। সরকার গঠনের আট মাস পার হয়ে গেছে, কিন্তু জনগণ এখনো সংস্কারের দৃশ্যমান ফলাফল দেখতে পাচ্ছে না। 

কেন এই মধ্যবর্তী সরকারের পক্ষে সম্পূর্ণ সংস্কার বাস্তবায়ন করা বেশ কঠিন হয়ে যাবে তার কারণ হলো—বিপ্লব পরবর্তী সময়ে দেশের যে অস্থিতিশীল অবস্থা বর্তমানে বিরাজ করছে সেখানে সরকার তার আস্থার জায়গা পুরোপুরি অর্জন করতে পারেনি। শুরুতেই সরকারের বর্তমান প্রধানের উপদেষ্টা ঘোষণা দিলেন তার প্রাথমিক নিয়োগকর্তা ছাত্ররা যা পরবর্তীতে সর্ব মহলে বেশ সমালোচনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। উনি তাহলে নিজের অবস্থাকে চিহ্নিত করেননি অথবা ছাত্রজনতা যে বিশাল অসাধ্যকে সাধ্য করেছেন তার মাহাত্ম্য তারা পরবর্তীতে এখন আর বুঝতে পারছেন না। যদি সংস্কারই মূল এজেন্ডা হয়ে থাকে, তাহলে সরকারের উচিত ছিল প্রতিমাসে একটি সংস্কারপত্র প্রকাশ করা, যাতে জনগণ নিয়মিত আপডেট পায়। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। পরিবর্তে, সংস্কারের নামে নতুন রাজনৈতিক দল গঠিত হচ্ছে, ক্ষমতার জন্য সকল পক্ষ ছুটছে অবাধে।

জুলাই বিপ্লবের অগ্রণী নেতারা এখন পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছেন, নিম্ন আয়ের জনগণের দুশ্চিন্তা প্রতিনিয়ত বাজারের উচ্চমূল্যের ব্যাগে হারিয়ে যাচ্ছে। এই সকল বিষয়ের বাইরে যে ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ তা হলো বর্তমান দায়িত্বশীলরা কতটুকু অভিজ্ঞতা রাখেন এমন একটি বিশাল পরিবর্তন অথবা সংস্কার করার জন্য, ইতিমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা এটি অকপটে স্বীকার করেছেন যা অন্যরা করছেন না। যদি আপনার জনগণের কাছে দায়বদ্ধতা না থাকে তাহলে আপনি কীভাবে তাদের চাহিদাগুলো বুঝবেন।  দেখুন সংস্কারের আরও একটি অন্যতম ব্যাপার হতে পারত সাধারণ মানুষের কোন কোন বিষয়গুলোতে আগ্রহ আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করা এবং সেখানে সংস্কার প্রয়োজন আছে কিনা তার উপর জনগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা।

তবুও এই সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে সেই ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। হয়তো বিগত ১৫ বছরের এত এত ঝামেলা, দুর্নীতি ছয় মাস কিংবা এক বছরে সমাধান করা সম্ভব না এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী কার্যকলাপ। সেই সাথে বিভিন্ন গোষ্ঠী, রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নিজস্ব এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং সবাই একটি সমূহ সম্ভাবনা দেখছে ক্ষমতা আস্বাদনের জন্য অথচ কেউ পরিষ্কারভাবে বলছে না আগামীতে তারা দেশে এবং জনগণের জন্য কি করবে? তার ফলস্বরূপ এই সরকারকে ব্যর্থ করারও চেষ্টা অব্যাহত আছে। সেই সূত্রে ধরেই দেশের আইন-শৃঙ্খলার ব্যাপক অবনতি হয়েছে এখন, স্বেচ্ছাচারিতা, নিরাপত্তাহীনতা, নারীর উপর হামলা, গণপিটুনি এই সমস্ত কিছুর প্রভাব বেড়ে গেছে। কারণ কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান পুরোপুরি কাজ করছে না। সবার একই ধারণা এই মধ্যবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ যেহেতু বেশি নয় তাহলে নির্বাচনী সরকারের সাথেই তারা পুরোদস্তুর কাজ করতে চায় যা বর্তমান সরকারের জন্য অত্যন্ত কঠিন অবস্থার তৈরি করেছে।

অতএব, প্রশ্ন থেকেই যায়—আমরা কি সত্যিই স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে এগোচ্ছি, নাকি সংস্কারের নামে এক নতুন বিভ্রান্তির বেড়াজালে আটকে যাচ্ছি? বিশাল স্বাধীনতা ডুবে যাচ্ছে কারো পুকুরের ঘাটে। বাংলাদেশে প্রধান দুইটি বড় রাজনৈতিক দলের মধ্যে যেহেতু একটি দল তার রাজনীতি করার সকল নৈতিক অবস্থান হারিয়েছে তার নিজের কর্মের কারণে সুতরাং জনগণের পাশে গত সতের বছর যে দলটি ছিল তা হলো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাই সবাই বোধহয় তাদের উপর ভরসা করছে অনেকাংশে বর্তমানে।  সেই সূত্র ধরে সামাজিক মাধ্যমে বিএনপি এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের একটি কথা নজর কেড়েছে তা হলো—“সংসদের মাধ্যমে জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে যে সরকার বাধ্য থাকবে, একমাত্র সেই সরকারের পক্ষেই সম্ভব মানুষের জন্য ভালো কিছু করা, দেশের জন্য ভালো কিছু করা।”

এই উক্তির মতো অবস্থান যদি তৈরি করা সম্ভব হয় সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে তাহলে আগামীর বাংলাদেশ হবে দায়বদ্ধতা এবং সমৃদ্ধির। এই সংকটময় মুহূর্তে, জনগণের সজাগ দৃষ্টি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণই পারে স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে। আসুন, আমরা সবাই মিলে সজাগ থাকি, যেন আমাদের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা সংস্কারের নামে কোনো পুকুরে ডুবে না যায়। 

লেখক:  এনামুল কবির শিশির, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও স্ট্র্যাটেজিস্ট

বিডি প্রতিদিন/মুসা
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে