শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৬, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

এনামুল কবির শিশির
অনলাইন ভার্সন
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

ইতিহাসের চাকা কখনো উল্টো ঘুরে না। আশ্চর্যের বিষয় হলো, পৃথিবীতে শুধু সময় পাল্টায়, কিন্তু ঘটনা বা পরিস্থিতি প্রায় একই রকম থাকে। সহজভাবে দেখলে মনে হবে, আমরা সবাই একই ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি, শুধু সময়ের ব্যবধান ভিন্ন। যুগে যুগে বিপ্লব ঘটেছে, বিপ্লবীদের আত্মত্যাগের ফলে একসময় সাধারণ স্থান ইতিহাসের অংশ হয়ে উঠে অসাধারণ রূপে। কিন্তু আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি, বিপ্লব কেন সংঘটিত হয় ?

প্রতিটি বিপ্লবের পেছনে অসংখ্য কারণ থাকতে পারে, তবে একটি কারণ সর্বদা সাধারণ—তা হলো নিপীড়ন। মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন; তার সহজাত প্রবৃত্তি হলো, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা। বাংলাদেশও এক অনন্য বিপ্লব দেখল ২০২৪ সালে, যখন ৫ আগস্ট দীর্ঘ দুই দশকের স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটে। আমরা সবাই জানি, এই বিপ্লব সহজে আসেনি—কোটি মানুষের নিপীড়িত আত্মা, ক্ষোভ, কষ্ট, যন্ত্রণা, গ্লানি এবং একঝাঁক অদম্য সাহসী তরুণের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় এই স্বাধীনতার নতুন সূর্যোদয়।  সেই বিকেলে মানুষ রাস্তায় নেমে আসে উল্লাসে, ভয়হীন পরিবেশে, স্বৈরাচারের আতঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে। 

কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়—এই বিপ্লব জনগণকে কীভাবে উপকৃত করবে? যারা এত বছর নির্যাতিত ছিল, তারা কীভাবে বিপ্লব-পরবর্তী সুবিধাভোগী শ্রেণিতে পরিণত হবে? আমরা স্বাধীনতাকে গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে দেখি, যেখানে মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষার পাশাপাশি মত প্রকাশের অধিকার নিশ্চিত থাকবে। তারা নিজেদের জনপ্রতিনিধি বেছে নিতে পারবে, যারা তাদের দুঃখ-কষ্ট বুঝবে এবং প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব করবে। সুতরাং, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মানুষ স্বাধীনভাবে তাদের মতামত দিতে পারে। 
সংস্কার নাকি নির্বাচন ?

বর্তমানে বাংলাদেশে বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হলো—সংস্কার নাকি নির্বাচন? সুকৌশলে এই দুটি বিষয়কে পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী বানিয়ে তোলা হচ্ছে, যা একপ্রকার কৃত্রিম প্রতিযোগিতা। সহজভাবে চিন্তা করলে বোঝা যায়, সংস্কার একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া, যা সময়ের সাথে সাথে জনগণের ইচ্ছা ও মতামতের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।

তাহলে কেন আমরা সংস্কারকে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমায় বেঁধে দিচ্ছি? সংস্কার কোনো ব্যক্তি বা নির্দিষ্ট সময়ের ওপর নির্ভরশীল নয়। 

পৃথিবী তার নিজস্ব নিয়মে প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। আজকের বিশ্বে উষ্ণায়ন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের পরিবর্তন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত অগ্রগতি আমাদের সামনে নতুন বাস্তবতা হাজির করেছে। প্রতিটি পরিবর্তন সময়ের প্রয়োজনে এবং মানুষের কল্যাণের স্বার্থে হয়েছে। তাহলে একটি দেশ কেন সময় ও মানুষের ঊর্ধ্বে থাকবে? সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা সময়ের চাহিদা অনুযায়ী পরিচালিত হওয়া উচিত। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য নির্বাচনের বিকল্প নেই। যেকোনো পরিবর্তন বা পরিবর্ধন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই যৌক্তিকভাবে হওয়া উচিত। 

কেন সংস্কার প্রত্যাশা অনুযায়ী হচ্ছে না ?

বাংলাদেশে সংস্কার প্রত্যাশা অনুযায়ী হচ্ছে না, তার পেছনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে:
১. রাজনৈতিক মতানৈক্য ও বিভাজন—বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য স্পষ্ট হয়ে উঠেছে । সংস্কার নিয়ে একমত না হয়ে, তারা নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। 
২. প্রশাসনিক জটিলতা ও আমলাতান্ত্রিক বাধা—দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী শাসনের ফলে প্রশাসনের ভেতরে দুর্নীতি, অদক্ষতা ও স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিয়েছে।  সংস্কার কার্যকর করতে হলে প্রশাসনিক কাঠামোর ভেতরে ব্যাপক পরিবর্তন প্রয়োজন, যা সহজ কাজ নয়। 
৩. স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর বাধা—দীর্ঘদিনের সুবিধাভোগী কিছু শক্তিশালী গোষ্ঠী সংস্কারের বিরুদ্ধে কাজ করছে, কারণ এতে তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব কমে যেতে পারে। তারা কৌশলে সংস্কারের অগ্রগতি ধীর করে দিচ্ছে। 
৪. আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রভাব—বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সংস্কার শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়, বরং আন্তর্জাতিক রাজনীতির সাথেও গভীরভাবে সংযুক্ত। বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করছে। আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর মধ্যে যাদের বাংলাদেশে অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থ রয়েছে, তারা সংস্কারের গতিপথ নির্ধারণে প্রভাব বিস্তার করছে। 
৫. জনগণের হতাশা ও অস্থিরতা—জনগণ বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে একটি সুস্পষ্ট পরিবর্তন আশা করেছিল। কিন্তু ধীর সংস্কার প্রক্রিয়া, মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব ও বাজারের অস্থিতিশীলতা তাদের মধ্যে হতাশা তৈরি করছে। 
৬. নেতৃত্বের দ্বিধা—মধ্যবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, সংস্কার করতে হলে সময় লাগবে। কিন্তু এই প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ, দ্রুত ও গণমুখী করা প্রয়োজন ছিল, যা এখনও হয়নি। 
৭. সংস্কার নীতির স্বচ্ছতা ও গণশুনানি নেই—একটি বড় সমস্যা হলো, সংস্কার নীতিগুলো কীভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে, সে সম্পর্কে জনগণকে নিয়মিত অবহিত করা হচ্ছে না। যদি মাসিক সংস্কারপত্র প্রকাশ করা হতো, তাহলে জনগণ পরিবর্তনের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারত এবং সরকারের প্রতি আস্থা রাখতে পারত। 

ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকানো যাক:
ফরাসি বিপ্লব (১৭৮৯-১৭৯৯) আমাদের শেখায়, কীভাবে বিপ্লব পরবর্তী শাসন কাঠামো গঠিত হয়।  ষোড়শ লুইসকে গ্রেফতার করার পর এক বছরের মধ্যেই ফ্রান্সে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয় এবং জাতীয় কনভেনশনের মাধ্যমে নতুন শাসন ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। একইভাবে, ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লব, ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লব, ১৯৮৯ সালের রোমানিয়ান বিপ্লব এবং সাম্প্রতিক আরব বসন্তের ঘটনাগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায়, স্বৈরাচার পতনের পর নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে এক বছর সময়ের বেশি লাগেনি। 
এই ইতিহাস প্রমাণ করে, নির্বাচিত প্রতিনিধি এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কোনো দেশ সত্যিকারের উন্নতি করতে পারে না।  জনগণের মতামত ও কল্যাণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র বৈধ পথ হলো নির্বাচন। অনির্বাচিত সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা থাকে না, কারণ তাদের জনগণের কাঠগড়ায় দাঁড়ানোর প্রয়োজন পড়ে না। 

তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

উইনস্টন চার্চিল খুব মারাত্মক একটি উক্তি করেছিলেন—“রাজনীতি প্রায় যুদ্ধের মতোই উত্তেজনাপূর্ণ, এবং বেশ বিপজ্জনক। যুদ্ধে, আপনি কেবল একবার হত্যা করতে পারেন। তবে রাজনীতিতে অনেকবার।” এদেশের মানুষের স্বপ্ন বারবার নিহত হচ্ছে রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে পড়ে। কী চাই, কীভাবে চাই এবং কেন চাই এই বিষয়টা আমরা জাতিগতভাবে বুঝতে বেশ দেরি করি। শত আশা ভঙ্গের কারণ থাকার পরেও আমরা অত্যন্ত আশাবাদী একটি জাতি। সেই অপার আশা নিয়েই যাত্রা শুরু করে ৫ আগস্ট পরবর্তী সরকার এবং জনগণের এই আশা তারা কীভাবে পূরণ করবে তা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। সরকার গঠনের আট মাস পার হয়ে গেছে, কিন্তু জনগণ এখনো সংস্কারের দৃশ্যমান ফলাফল দেখতে পাচ্ছে না। 

কেন এই মধ্যবর্তী সরকারের পক্ষে সম্পূর্ণ সংস্কার বাস্তবায়ন করা বেশ কঠিন হয়ে যাবে তার কারণ হলো—বিপ্লব পরবর্তী সময়ে দেশের যে অস্থিতিশীল অবস্থা বর্তমানে বিরাজ করছে সেখানে সরকার তার আস্থার জায়গা পুরোপুরি অর্জন করতে পারেনি। শুরুতেই সরকারের বর্তমান প্রধানের উপদেষ্টা ঘোষণা দিলেন তার প্রাথমিক নিয়োগকর্তা ছাত্ররা যা পরবর্তীতে সর্ব মহলে বেশ সমালোচনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। উনি তাহলে নিজের অবস্থাকে চিহ্নিত করেননি অথবা ছাত্রজনতা যে বিশাল অসাধ্যকে সাধ্য করেছেন তার মাহাত্ম্য তারা পরবর্তীতে এখন আর বুঝতে পারছেন না। যদি সংস্কারই মূল এজেন্ডা হয়ে থাকে, তাহলে সরকারের উচিত ছিল প্রতিমাসে একটি সংস্কারপত্র প্রকাশ করা, যাতে জনগণ নিয়মিত আপডেট পায়। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। পরিবর্তে, সংস্কারের নামে নতুন রাজনৈতিক দল গঠিত হচ্ছে, ক্ষমতার জন্য সকল পক্ষ ছুটছে অবাধে।

জুলাই বিপ্লবের অগ্রণী নেতারা এখন পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছেন, নিম্ন আয়ের জনগণের দুশ্চিন্তা প্রতিনিয়ত বাজারের উচ্চমূল্যের ব্যাগে হারিয়ে যাচ্ছে। এই সকল বিষয়ের বাইরে যে ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ তা হলো বর্তমান দায়িত্বশীলরা কতটুকু অভিজ্ঞতা রাখেন এমন একটি বিশাল পরিবর্তন অথবা সংস্কার করার জন্য, ইতিমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা এটি অকপটে স্বীকার করেছেন যা অন্যরা করছেন না। যদি আপনার জনগণের কাছে দায়বদ্ধতা না থাকে তাহলে আপনি কীভাবে তাদের চাহিদাগুলো বুঝবেন।  দেখুন সংস্কারের আরও একটি অন্যতম ব্যাপার হতে পারত সাধারণ মানুষের কোন কোন বিষয়গুলোতে আগ্রহ আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করা এবং সেখানে সংস্কার প্রয়োজন আছে কিনা তার উপর জনগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা।

তবুও এই সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে সেই ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। হয়তো বিগত ১৫ বছরের এত এত ঝামেলা, দুর্নীতি ছয় মাস কিংবা এক বছরে সমাধান করা সম্ভব না এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী কার্যকলাপ। সেই সাথে বিভিন্ন গোষ্ঠী, রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নিজস্ব এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং সবাই একটি সমূহ সম্ভাবনা দেখছে ক্ষমতা আস্বাদনের জন্য অথচ কেউ পরিষ্কারভাবে বলছে না আগামীতে তারা দেশে এবং জনগণের জন্য কি করবে? তার ফলস্বরূপ এই সরকারকে ব্যর্থ করারও চেষ্টা অব্যাহত আছে। সেই সূত্রে ধরেই দেশের আইন-শৃঙ্খলার ব্যাপক অবনতি হয়েছে এখন, স্বেচ্ছাচারিতা, নিরাপত্তাহীনতা, নারীর উপর হামলা, গণপিটুনি এই সমস্ত কিছুর প্রভাব বেড়ে গেছে। কারণ কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান পুরোপুরি কাজ করছে না। সবার একই ধারণা এই মধ্যবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ যেহেতু বেশি নয় তাহলে নির্বাচনী সরকারের সাথেই তারা পুরোদস্তুর কাজ করতে চায় যা বর্তমান সরকারের জন্য অত্যন্ত কঠিন অবস্থার তৈরি করেছে।

অতএব, প্রশ্ন থেকেই যায়—আমরা কি সত্যিই স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে এগোচ্ছি, নাকি সংস্কারের নামে এক নতুন বিভ্রান্তির বেড়াজালে আটকে যাচ্ছি? বিশাল স্বাধীনতা ডুবে যাচ্ছে কারো পুকুরের ঘাটে। বাংলাদেশে প্রধান দুইটি বড় রাজনৈতিক দলের মধ্যে যেহেতু একটি দল তার রাজনীতি করার সকল নৈতিক অবস্থান হারিয়েছে তার নিজের কর্মের কারণে সুতরাং জনগণের পাশে গত সতের বছর যে দলটি ছিল তা হলো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাই সবাই বোধহয় তাদের উপর ভরসা করছে অনেকাংশে বর্তমানে।  সেই সূত্র ধরে সামাজিক মাধ্যমে বিএনপি এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের একটি কথা নজর কেড়েছে তা হলো—“সংসদের মাধ্যমে জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে যে সরকার বাধ্য থাকবে, একমাত্র সেই সরকারের পক্ষেই সম্ভব মানুষের জন্য ভালো কিছু করা, দেশের জন্য ভালো কিছু করা।”

এই উক্তির মতো অবস্থান যদি তৈরি করা সম্ভব হয় সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে তাহলে আগামীর বাংলাদেশ হবে দায়বদ্ধতা এবং সমৃদ্ধির। এই সংকটময় মুহূর্তে, জনগণের সজাগ দৃষ্টি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণই পারে স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে। আসুন, আমরা সবাই মিলে সজাগ থাকি, যেন আমাদের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা সংস্কারের নামে কোনো পুকুরে ডুবে না যায়। 

লেখক:  এনামুল কবির শিশির, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও স্ট্র্যাটেজিস্ট

বিডি প্রতিদিন/মুসা
 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
দেশের নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কুকুরের কামড়ে আহত অন্তত ২৫ জন
ভাঙ্গায় কুকুরের কামড়ে আহত অন্তত ২৫ জন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমাচলে ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যয়, নিখোঁজ অনেকে
হিমাচলে ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যয়, নিখোঁজ অনেকে

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান
নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন

১২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত
ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম
জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!
জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন