শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৬, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

এনামুল কবির শিশির
অনলাইন ভার্সন
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

ইতিহাসের চাকা কখনো উল্টো ঘুরে না। আশ্চর্যের বিষয় হলো, পৃথিবীতে শুধু সময় পাল্টায়, কিন্তু ঘটনা বা পরিস্থিতি প্রায় একই রকম থাকে। সহজভাবে দেখলে মনে হবে, আমরা সবাই একই ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি, শুধু সময়ের ব্যবধান ভিন্ন। যুগে যুগে বিপ্লব ঘটেছে, বিপ্লবীদের আত্মত্যাগের ফলে একসময় সাধারণ স্থান ইতিহাসের অংশ হয়ে উঠে অসাধারণ রূপে। কিন্তু আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি, বিপ্লব কেন সংঘটিত হয় ?

প্রতিটি বিপ্লবের পেছনে অসংখ্য কারণ থাকতে পারে, তবে একটি কারণ সর্বদা সাধারণ—তা হলো নিপীড়ন। মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন; তার সহজাত প্রবৃত্তি হলো, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা। বাংলাদেশও এক অনন্য বিপ্লব দেখল ২০২৪ সালে, যখন ৫ আগস্ট দীর্ঘ দুই দশকের স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটে। আমরা সবাই জানি, এই বিপ্লব সহজে আসেনি—কোটি মানুষের নিপীড়িত আত্মা, ক্ষোভ, কষ্ট, যন্ত্রণা, গ্লানি এবং একঝাঁক অদম্য সাহসী তরুণের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় এই স্বাধীনতার নতুন সূর্যোদয়।  সেই বিকেলে মানুষ রাস্তায় নেমে আসে উল্লাসে, ভয়হীন পরিবেশে, স্বৈরাচারের আতঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে। 

কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়—এই বিপ্লব জনগণকে কীভাবে উপকৃত করবে? যারা এত বছর নির্যাতিত ছিল, তারা কীভাবে বিপ্লব-পরবর্তী সুবিধাভোগী শ্রেণিতে পরিণত হবে? আমরা স্বাধীনতাকে গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে দেখি, যেখানে মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষার পাশাপাশি মত প্রকাশের অধিকার নিশ্চিত থাকবে। তারা নিজেদের জনপ্রতিনিধি বেছে নিতে পারবে, যারা তাদের দুঃখ-কষ্ট বুঝবে এবং প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব করবে। সুতরাং, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মানুষ স্বাধীনভাবে তাদের মতামত দিতে পারে। 
সংস্কার নাকি নির্বাচন ?

বর্তমানে বাংলাদেশে বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হলো—সংস্কার নাকি নির্বাচন? সুকৌশলে এই দুটি বিষয়কে পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী বানিয়ে তোলা হচ্ছে, যা একপ্রকার কৃত্রিম প্রতিযোগিতা। সহজভাবে চিন্তা করলে বোঝা যায়, সংস্কার একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া, যা সময়ের সাথে সাথে জনগণের ইচ্ছা ও মতামতের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।

তাহলে কেন আমরা সংস্কারকে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমায় বেঁধে দিচ্ছি? সংস্কার কোনো ব্যক্তি বা নির্দিষ্ট সময়ের ওপর নির্ভরশীল নয়। 

পৃথিবী তার নিজস্ব নিয়মে প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। আজকের বিশ্বে উষ্ণায়ন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের পরিবর্তন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত অগ্রগতি আমাদের সামনে নতুন বাস্তবতা হাজির করেছে। প্রতিটি পরিবর্তন সময়ের প্রয়োজনে এবং মানুষের কল্যাণের স্বার্থে হয়েছে। তাহলে একটি দেশ কেন সময় ও মানুষের ঊর্ধ্বে থাকবে? সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা সময়ের চাহিদা অনুযায়ী পরিচালিত হওয়া উচিত। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য নির্বাচনের বিকল্প নেই। যেকোনো পরিবর্তন বা পরিবর্ধন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই যৌক্তিকভাবে হওয়া উচিত। 

কেন সংস্কার প্রত্যাশা অনুযায়ী হচ্ছে না ?

বাংলাদেশে সংস্কার প্রত্যাশা অনুযায়ী হচ্ছে না, তার পেছনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে:
১. রাজনৈতিক মতানৈক্য ও বিভাজন—বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য স্পষ্ট হয়ে উঠেছে । সংস্কার নিয়ে একমত না হয়ে, তারা নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। 
২. প্রশাসনিক জটিলতা ও আমলাতান্ত্রিক বাধা—দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী শাসনের ফলে প্রশাসনের ভেতরে দুর্নীতি, অদক্ষতা ও স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিয়েছে।  সংস্কার কার্যকর করতে হলে প্রশাসনিক কাঠামোর ভেতরে ব্যাপক পরিবর্তন প্রয়োজন, যা সহজ কাজ নয়। 
৩. স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর বাধা—দীর্ঘদিনের সুবিধাভোগী কিছু শক্তিশালী গোষ্ঠী সংস্কারের বিরুদ্ধে কাজ করছে, কারণ এতে তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব কমে যেতে পারে। তারা কৌশলে সংস্কারের অগ্রগতি ধীর করে দিচ্ছে। 
৪. আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রভাব—বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সংস্কার শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়, বরং আন্তর্জাতিক রাজনীতির সাথেও গভীরভাবে সংযুক্ত। বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করছে। আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর মধ্যে যাদের বাংলাদেশে অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থ রয়েছে, তারা সংস্কারের গতিপথ নির্ধারণে প্রভাব বিস্তার করছে। 
৫. জনগণের হতাশা ও অস্থিরতা—জনগণ বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে একটি সুস্পষ্ট পরিবর্তন আশা করেছিল। কিন্তু ধীর সংস্কার প্রক্রিয়া, মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব ও বাজারের অস্থিতিশীলতা তাদের মধ্যে হতাশা তৈরি করছে। 
৬. নেতৃত্বের দ্বিধা—মধ্যবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, সংস্কার করতে হলে সময় লাগবে। কিন্তু এই প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ, দ্রুত ও গণমুখী করা প্রয়োজন ছিল, যা এখনও হয়নি। 
৭. সংস্কার নীতির স্বচ্ছতা ও গণশুনানি নেই—একটি বড় সমস্যা হলো, সংস্কার নীতিগুলো কীভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে, সে সম্পর্কে জনগণকে নিয়মিত অবহিত করা হচ্ছে না। যদি মাসিক সংস্কারপত্র প্রকাশ করা হতো, তাহলে জনগণ পরিবর্তনের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারত এবং সরকারের প্রতি আস্থা রাখতে পারত। 

ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকানো যাক:
ফরাসি বিপ্লব (১৭৮৯-১৭৯৯) আমাদের শেখায়, কীভাবে বিপ্লব পরবর্তী শাসন কাঠামো গঠিত হয়।  ষোড়শ লুইসকে গ্রেফতার করার পর এক বছরের মধ্যেই ফ্রান্সে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয় এবং জাতীয় কনভেনশনের মাধ্যমে নতুন শাসন ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। একইভাবে, ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লব, ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লব, ১৯৮৯ সালের রোমানিয়ান বিপ্লব এবং সাম্প্রতিক আরব বসন্তের ঘটনাগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায়, স্বৈরাচার পতনের পর নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে এক বছর সময়ের বেশি লাগেনি। 
এই ইতিহাস প্রমাণ করে, নির্বাচিত প্রতিনিধি এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কোনো দেশ সত্যিকারের উন্নতি করতে পারে না।  জনগণের মতামত ও কল্যাণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র বৈধ পথ হলো নির্বাচন। অনির্বাচিত সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা থাকে না, কারণ তাদের জনগণের কাঠগড়ায় দাঁড়ানোর প্রয়োজন পড়ে না। 

তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?

উইনস্টন চার্চিল খুব মারাত্মক একটি উক্তি করেছিলেন—“রাজনীতি প্রায় যুদ্ধের মতোই উত্তেজনাপূর্ণ, এবং বেশ বিপজ্জনক। যুদ্ধে, আপনি কেবল একবার হত্যা করতে পারেন। তবে রাজনীতিতে অনেকবার।” এদেশের মানুষের স্বপ্ন বারবার নিহত হচ্ছে রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে পড়ে। কী চাই, কীভাবে চাই এবং কেন চাই এই বিষয়টা আমরা জাতিগতভাবে বুঝতে বেশ দেরি করি। শত আশা ভঙ্গের কারণ থাকার পরেও আমরা অত্যন্ত আশাবাদী একটি জাতি। সেই অপার আশা নিয়েই যাত্রা শুরু করে ৫ আগস্ট পরবর্তী সরকার এবং জনগণের এই আশা তারা কীভাবে পূরণ করবে তা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। সরকার গঠনের আট মাস পার হয়ে গেছে, কিন্তু জনগণ এখনো সংস্কারের দৃশ্যমান ফলাফল দেখতে পাচ্ছে না। 

কেন এই মধ্যবর্তী সরকারের পক্ষে সম্পূর্ণ সংস্কার বাস্তবায়ন করা বেশ কঠিন হয়ে যাবে তার কারণ হলো—বিপ্লব পরবর্তী সময়ে দেশের যে অস্থিতিশীল অবস্থা বর্তমানে বিরাজ করছে সেখানে সরকার তার আস্থার জায়গা পুরোপুরি অর্জন করতে পারেনি। শুরুতেই সরকারের বর্তমান প্রধানের উপদেষ্টা ঘোষণা দিলেন তার প্রাথমিক নিয়োগকর্তা ছাত্ররা যা পরবর্তীতে সর্ব মহলে বেশ সমালোচনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। উনি তাহলে নিজের অবস্থাকে চিহ্নিত করেননি অথবা ছাত্রজনতা যে বিশাল অসাধ্যকে সাধ্য করেছেন তার মাহাত্ম্য তারা পরবর্তীতে এখন আর বুঝতে পারছেন না। যদি সংস্কারই মূল এজেন্ডা হয়ে থাকে, তাহলে সরকারের উচিত ছিল প্রতিমাসে একটি সংস্কারপত্র প্রকাশ করা, যাতে জনগণ নিয়মিত আপডেট পায়। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। পরিবর্তে, সংস্কারের নামে নতুন রাজনৈতিক দল গঠিত হচ্ছে, ক্ষমতার জন্য সকল পক্ষ ছুটছে অবাধে।

জুলাই বিপ্লবের অগ্রণী নেতারা এখন পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছেন, নিম্ন আয়ের জনগণের দুশ্চিন্তা প্রতিনিয়ত বাজারের উচ্চমূল্যের ব্যাগে হারিয়ে যাচ্ছে। এই সকল বিষয়ের বাইরে যে ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ তা হলো বর্তমান দায়িত্বশীলরা কতটুকু অভিজ্ঞতা রাখেন এমন একটি বিশাল পরিবর্তন অথবা সংস্কার করার জন্য, ইতিমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা এটি অকপটে স্বীকার করেছেন যা অন্যরা করছেন না। যদি আপনার জনগণের কাছে দায়বদ্ধতা না থাকে তাহলে আপনি কীভাবে তাদের চাহিদাগুলো বুঝবেন।  দেখুন সংস্কারের আরও একটি অন্যতম ব্যাপার হতে পারত সাধারণ মানুষের কোন কোন বিষয়গুলোতে আগ্রহ আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করা এবং সেখানে সংস্কার প্রয়োজন আছে কিনা তার উপর জনগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা।

তবুও এই সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে সেই ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। হয়তো বিগত ১৫ বছরের এত এত ঝামেলা, দুর্নীতি ছয় মাস কিংবা এক বছরে সমাধান করা সম্ভব না এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী কার্যকলাপ। সেই সাথে বিভিন্ন গোষ্ঠী, রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নিজস্ব এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং সবাই একটি সমূহ সম্ভাবনা দেখছে ক্ষমতা আস্বাদনের জন্য অথচ কেউ পরিষ্কারভাবে বলছে না আগামীতে তারা দেশে এবং জনগণের জন্য কি করবে? তার ফলস্বরূপ এই সরকারকে ব্যর্থ করারও চেষ্টা অব্যাহত আছে। সেই সূত্রে ধরেই দেশের আইন-শৃঙ্খলার ব্যাপক অবনতি হয়েছে এখন, স্বেচ্ছাচারিতা, নিরাপত্তাহীনতা, নারীর উপর হামলা, গণপিটুনি এই সমস্ত কিছুর প্রভাব বেড়ে গেছে। কারণ কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান পুরোপুরি কাজ করছে না। সবার একই ধারণা এই মধ্যবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ যেহেতু বেশি নয় তাহলে নির্বাচনী সরকারের সাথেই তারা পুরোদস্তুর কাজ করতে চায় যা বর্তমান সরকারের জন্য অত্যন্ত কঠিন অবস্থার তৈরি করেছে।

অতএব, প্রশ্ন থেকেই যায়—আমরা কি সত্যিই স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে এগোচ্ছি, নাকি সংস্কারের নামে এক নতুন বিভ্রান্তির বেড়াজালে আটকে যাচ্ছি? বিশাল স্বাধীনতা ডুবে যাচ্ছে কারো পুকুরের ঘাটে। বাংলাদেশে প্রধান দুইটি বড় রাজনৈতিক দলের মধ্যে যেহেতু একটি দল তার রাজনীতি করার সকল নৈতিক অবস্থান হারিয়েছে তার নিজের কর্মের কারণে সুতরাং জনগণের পাশে গত সতের বছর যে দলটি ছিল তা হলো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাই সবাই বোধহয় তাদের উপর ভরসা করছে অনেকাংশে বর্তমানে।  সেই সূত্র ধরে সামাজিক মাধ্যমে বিএনপি এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের একটি কথা নজর কেড়েছে তা হলো—“সংসদের মাধ্যমে জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে যে সরকার বাধ্য থাকবে, একমাত্র সেই সরকারের পক্ষেই সম্ভব মানুষের জন্য ভালো কিছু করা, দেশের জন্য ভালো কিছু করা।”

এই উক্তির মতো অবস্থান যদি তৈরি করা সম্ভব হয় সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে তাহলে আগামীর বাংলাদেশ হবে দায়বদ্ধতা এবং সমৃদ্ধির। এই সংকটময় মুহূর্তে, জনগণের সজাগ দৃষ্টি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণই পারে স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে। আসুন, আমরা সবাই মিলে সজাগ থাকি, যেন আমাদের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা সংস্কারের নামে কোনো পুকুরে ডুবে না যায়। 

লেখক:  এনামুল কবির শিশির, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও স্ট্র্যাটেজিস্ট

বিডি প্রতিদিন/মুসা
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন