শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৯, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১০, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা

খেলোয়াড় জন্মায় না, সৃষ্টি করতে হয়। মেধা ও প্রতিভা থাকলেই হবে না, এটি বিকশিত করতে না পারলে তো সবকিছু অর্থহীন। জনমিতিক লভ্যাংশ (ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড) অধরাই থেকে যাবে। সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে বিশ্বজুড়ে ক্রীড়াঙ্গনে চিন্তাশীল প্রক্রিয়া।

আর এই প্রক্রিয়ায় কার্যক্রম শুরু হয় একদম ‘এন্ট্রি লেভেল’ থেকে। যে দেশগুলো খেলাধুলায় এগিয়ে চলেছে, এগিয়ে আসার সর্বাত্মক চেষ্টা করছে, তাদের সংস্কৃতিতে ‘ক্যাচ দেম ইয়ং’ স্লোগানটি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বের অধিকারী। বর্তমান ও ভবিষ্যতের ক্রীড়াঙ্গনের গতিপথ নির্মাণের মৌলিক উপাদান তো এখান থেকেই জোগান দেওয়া হয়। হঠাৎ করে জোড়াতালি দিয়ে ভবিষ্যতের পথ তৈরি করা যায় না।

ক্রীড়াঙ্গনে বড় সত্যি হলো এন্ট্রি লেভেল থেকে স্বপ্নের পথ ধরে হাঁটা শুরু। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখানেই লুকিয়ে আছে আশা-আকাঙ্ক্ষা এবং স্বপ্ন। ছোট ছোট ছেলে ও মেয়ে স্বতঃস্ফূর্ত এবং আনন্দের সঙ্গে ফুটবল খেলার জন্য এগিয়ে আসছে, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ক্রীড়াঙ্গনে আধুনিক বিজ্ঞানের চর্চার এখন জয়জয়কার।

বিজ্ঞান ছাড়া ক্রীড়াঙ্গন ভাবা যায় না। দেহ ও মনোবিজ্ঞানের সমন্বয়ে খেলার চর্চা শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, এটি কারো পক্ষে বলা সম্ভব নয়। ক্লাবের ফুটবল একাডেমিতে প্রবল উৎসাহ নিয়ে সম্পৃক্ত হচ্ছে শিশু, কিশোর ও তরুণ। একাডেমির পাকা জহুরিরা তাদের ঘষে-মেজে ছাঁচমাফিক তৈরি করে দিচ্ছেন।

দেশে দেশে ক্লাবগুলো খেলোয়াড় সৃষ্টি করে থাকে তাদের একাডেমি ও সুস্থ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।

ক্লাবের আবাসিক ও অনাবাসিক একাডেমি হলো খেলোয়াড় তৈরির আসল কারখানা। ক্লাব তার একাডেমির মাধ্যমে নিজস্ব চাহিদা পূরণের পাশাপাশি তৈরি করা খেলোয়াড়দের অন্যদের কাছে নিয়মিতভাবে বিক্রি করে। এটি একটি বহুল স্বীকৃত রমরমা ব্যবসা। এই সংস্কৃতিতে আমাদের দেশের ফুটবল ইন্ডাস্ট্রি অনেক পিছিয়ে আছে। তবে আশার কথা, ফুটবল ক্লাবের একাডেমির প্রয়োজনীয়তা এবং গুরুত্ব নিয়ে সচেতনতা বাড়ছে। ফুটবলে পেশাদারির কোনো বিকল্প নেই। ফুটবল তো শুধু খেলা নয়, শিল্পের চর্চাও বটে।

স্বাধীনতার পর গত পাঁচ দশকের বেশি সময়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ফুটবল চত্বরে দুটি ক্লাবের আগমন ও ভূমিকা স্মরণীয় এবং উল্লেখ করার মতো। একটি হলো আবাহনী ক্রীড়া চক্র, বর্তমানে ঢাকা আবাহনী লিমিটেড হিসেবে পরিচিত এবং অন্যটি হলো খেলোয়াড় ও ক্রীড়াপিপাসু পরিবারের মালিকানাধীন দেশের বৃহৎ করপোরেট গ্রুপ বসুন্ধরার ‘বসুন্ধরা কিংস’। দুটি ক্লাবের শুরু এলাকার ক্লাব হিসেবে হলেও জাতীয় ক্লাবের পরিচিতি পেতে সময় লাগেনি। ক্লাব দুটির পরিচিতি শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরেও আছে। তবে ফুটবলের জন্য আধুনিক কাঠামো নির্মাণ, আদর্শ পরিবেশ সৃষ্টি এবং পেশাদার ক্লাব হিসেবে বসুন্ধরা কিংস ঢাকা আবাহনী লিমিটেডের চেয়ে অনুপাতে অনেক ওপরে। বসুন্ধরা গ্রুপ সময়কে পড়তে পেরেছে বলেই এগিয়ে চলেছে।

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে আধুনিক মাল্টিস্পোর্টস কমপ্লেক্সে বসুন্ধরা কিংসের নিজস্ব আধুনিক অ্যারেনা নির্মাণের পাশাপাশি (অ্যারেনাটি ফিফা ও এএফসি কর্তৃক স্বীকৃত) কয়েকটি উন্নতমানের প্র্যাকটিস গ্রাউন্ড নির্মাণ করা হয়েছে, যেটি দক্ষিণ এশিয়ায় আর কোনো প্রাইভেট ক্লাব এখন পর্যন্ত করেনি। বসুন্ধরা গ্রুপ প্রথম থেকেই চেয়েছে দেশের ফুটবলের মানোন্নয়নের পাশাপাশি খেলার সংস্কৃতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন সাধন করতে! গ্রুপের চেয়ারম্যান ক্রীড়ানুরাগী আহমেদ আকবর সোবহান প্রথম থেকেই চেয়েছেন শুধু গ্রুপের নিজস্ব ক্লাব বসুন্ধরা কিংস নয়, ফুটবলসংশ্লিষ্ট সব ক্লাব ও অংশীদারকে সম্পৃক্ত করে হারিয়ে যাওয়া ফুটবলের গৌরব পুনরুদ্ধার করতে এবং মানুষকে আবার ফুটবল মাঠের প্রতি আকৃষ্ট করতে।

বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান জানিয়েছেন, ‘আমরা কখনো চেয়ারম্যান স্যারের নীতি, দর্শন এবং স্বপ্নের বাইরে যাইনি। বিভিন্ন সময়ে প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন হতে হয়েছে, আর এটাই জীবন, সবকিছু মোকাবেলাও করা হয়েছে পেশাদার মনোভাব নিয়ে। আমরা বিশ্বাস করি, একতাবদ্ধ শক্তি কখনো পরাজিত হয় না। আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবই।’

২০২২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনার উদ্বোধন করেন গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। সেদিন তিনি বলেন, ‘আমাদের স্বপ্ন হলো ক্লাবের বড় একটি আবাসিক একাডেমি, যেখানে এক হাজার ছেলে থেকে ফুটবল খেলা শিখবে।’ একাডেমি বিল্ডিংয়ের কাজ শেষ হওয়ার আগে ছোট পরিসরে অনাবাসিক একাডেমি শুরু হয়ে যাবে। সেদিন তিনি আরো বলেছেন, দেশের বাইরে থেকে বেশ কয়েকটি ক্লাব একাডেমিতে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছে।

২০২৪ সালের ৫ অক্টোবর তিন গ্রুপে ছয় থেকে ১০, ১১ থেকে ১৪ এবং ১৫ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত ১৮০ জন ছেলে নিয়ে অনাবাসিক ফুটবল একাডেমির উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান। এর মধ্যে একটি মেয়েও প্রবল উৎসাহ নিয়ে ফুটবল খেলা শিখতে এসেছিল। সে এখনো ফুটবলে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। খেলে কম বয়সের ছেলেদের সঙ্গে। ১৮০ জন নিয়ে একাডেমির যাত্রা হলেও ভালো কোচের অধীনে ফুটবল রপ্ত করে ভালো ফুটবল খেলার জন্য ৪৩০ জনের বেশি ছাত্র একাডেমিতে একসময় ভর্তি হয়েছিল। বর্তমানে প্রায় ৩০০ বিভিন্ন বয়সের ছেলে তিন গ্রুপে সপ্তাহে পাঁচ দিন ট্রেনিং করে পাঁচটি মাঠে। মজার বিষয় হলো, যখন ছেলেরা বিশেষ করে ছুটির দিন ট্রেনিং করতে আসে, তাদের অভিভাবক যাঁরা সঙ্গে আসেন, তাঁদের অনেকেই পাশের খালি মাঠে মজা করে ফুটবল খেলেন। এই আনন্দটা সত্যি অন্য রকম।

অনাবাসিক একাডেমির পূর্ণাঙ্গ দায়িত্বে আছেন ক্লাবের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর বায়েজিদ আলম জুবায়ের নিপু। ফুটবলের এই বিশেষজ্ঞ বাফুফের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ছাড়া বাফুফের ফুটবল একাডেমির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে প্রথম থেকেই জড়িত। তাঁর ডিজাইন করা প্রশিক্ষণ কর্মসূচি (প্র্যাকটিক্যাল এবং থিওরি ক্লাস) বাস্তবায়িত করার দায়িত্বে আছেন বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ এএফসি লাইসেন্সধারী এবং এএফসি ডিপ্লোমা হোল্ডার কোচ। এ ছাড়া আছেন ফিজিওথেরাপিস্ট, চিকিৎসক এবং অন্যরা। কোচরা হলেন মো. মাহবুব হোসেন রক্সি, এ কে এম নুরুজ্জামান, সৈয়দ গোলাম জিলানী, সেলিম মিয়া, তৌফিকুল ইসলাম পলাশ প্রমুখ।

ভবিষ্যতে ভালো খেলোয়াড় হতে চায়, বসুন্ধরা কিংসের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে চায়, চায় জাতীয় দলের হয়ে খেলতে—এই স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার লক্ষ্য নিয়ে ঢাকা ছাড়াও ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, শরীয়তপুর, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা ছেলেরা একাডেমিতে নিয়মিতভাবে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। ২০ থেকে ২৫ জন ছেলে তো কিংস অ্যারেনার পেছনে ‘ডুমনীতে’ থেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। সবাই যে ছাত্র তা কিন্তু নয়, কয়েকজন শ্রমজীবীও আছে। সবার স্বপ্ন ভালো কারখানায় ফুটবল খেলা শিখে একটি সময় নিজকে তুলে ধরা। ১৪ থেকে ১৮ বছরের গ্রুপে ১০০ জনের বেশি ছেলে আছে। কোচরা মনে করছেন, তাদের কারো কারো ক্লাবের অনূর্ধ্ব-১৮ দলে খেলার মতো যোগ্যতা অর্জন করতে খুব একটা সময় লাগবে না। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো ফুটবলের প্রতি অনুরাগ ও মনঃসংযোগ।

বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানায় বর্তমানে জিমের ফ্যাসিলিটিসহ যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা আছে, এটি তো দেশের দুই শর বেশি অনাবাসিক ফুটবল একাডেমির আর কোথাও নেই। কোথাও নেই এত টেকনিক্যাল পারসন। কোথাও নেই শতভাগ ‘সিস্টেমেটিক’ ভাবে প্রশিক্ষণকার্য পরিচালনা। আর এ ক্ষেত্রে জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্ব রয়েছে পেশাদারির। একাডেমির জন্য বিল্ডিংয়ের নির্মাণকাজ শেষ হলে যখন আবাসিক একাডেমি কাজ করতে শুরু করবে, তখন দেশি-বিদেশি আরো ফুটবল বিশেষজ্ঞদের একাডেমির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হবে। লক্ষ্য একটিই, দেশের ফুটবলের মানোন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখা। দেশের ফুটবলের প্রেক্ষাপট এবং চিন্তা-ভাবনায় পরিবর্তন সাধন করা।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া    

এই বিভাগের আরও খবর
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
সর্বশেষ খবর
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত
বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ
বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন
ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী
যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি
বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান
তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার
রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা
বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন