শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৩, শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

১১ মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব দেয়া হবে, বাইডেন-স্যান্ডার্সের ঘোষণা

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
১১ মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব দেয়া হবে, বাইডেন-স্যান্ডার্সের ঘোষণা

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ১১ মিলিয়ন (এক কোটি ১০ লাখ) অবৈধ অভিবাসীর মধ্যে যারা কোন ধরনের অপরাধে লিপ্ত নন, তাদের সকলকে সিটিজেনশিপ প্রদানের অঙ্গীকার করলেন ডেমক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জোসেফ আর বাইডেন। একইসাথে গত সাড়ে তিন বছরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অভিবাসন বিরোধী যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, সেগুলো বাতিলের কথাও বললেন জো বাইডেন।

বিভিন্ন দেশের বিশেষ করে মুসলমানদের জন্যে ভিসা কঠিন করা, পারিবারিক কোটায় যুক্তরাষ্ট্রে আসার রীতি রহিত, সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের প্রক্রিয়া বাতিল করা হবে দায়িত্ব গ্রহণের একশ’ দিনের মধ্যে। শুধু তাই নয়, নিউইয়র্ক, লসএঞ্জেলেস, ফিলাডেলফিয়া, বস্টন সিটির মতো ‘স্যাঙ্কচুয়ারি’ সিটির সংখ্যাও বাড়াবেন বলে উল্লেখ করেছেন বাইডেন।

এছাড়া, মামুলি অপরাধে কারাগারে থাকা অভিবাসীদের বহিষ্কারের পথও রুদ্ধ করা হবে। করোনাযুদ্ধে অবতীর্ণ স্বাস্থ্যকর্মী এবং সেনাবাহিনীতে কর্মরত অভিবাসীরা খুব দ্রুত গ্রিনকার্ড পাবেন বলেও ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক এই ভাইস প্রেসিডেন্ট। বাইডেনের সাবেক প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সকে সাথে নিয়ে ডেমক্র্যাটিক পার্টির ‘ইউনিটি প্ল্যাটফরম’ থেকে ৮ জুলাই এসব ঘোষণা দিয়েছেন বাইডেন।

উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অভিবাসন বিরোধী নানা কর্মসূচির সর্বশেষ সংযোজন হচ্ছে গ্রিনকার্ডধারি/সিটিজেনদের স্বজনদের ভিসা স্থগিত করা। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এসব ভিসা ইস্যু করা হবে না। অথচ, পারিবারিক কোটায় যুক্তরাষ্ট্রে আসতে আগ্রহীরা ১৩/১৪ বছর আগে ফি প্রদানের মাধ্যমে আবেদন করেছেন। অনেকের ভিসা ইস্যুর প্রসেসও হচ্ছিল। এজন্যে পুনরায় ফি নেয়া হয়েছে। অর্থাৎ রীতি অনুযায়ী সবকিছু অবলম্বনেরও পরও ভিসা পাচ্ছেন না ১০ লাখের বেশি স্বজন। এমন অমানবিক আচরণ হরদম ঘটছে ট্রাম্পের কারণে।

২০১৬ সালের নির্বাচনে অবতীর্ণ হবার পর সভা-সমাবেশে অভিবাসন বিরোধী যেসব বক্তব্য দিয়েছেন তা পুরোদমে বাস্তবায়িত করেছেন তিনি। অর্থাৎ, যাদের রক্ত-ঘাম আর মেধায় যুক্তরাষ্ট্র আজ শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে, সেই অভিবাসী সমাজকে কোণঠাসা করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। যদিও কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ট্রাম্পের সর্বশেষ স্ত্রী তথা বর্তমান ফার্স্টলেডি মেলানিয়া ট্রাম্প ২০০৬ সালে সিটিজেনশিপ পেয়েছেন। এর আগে তাকেও অবৈধ অভিবাসীর অপবাদ নিয়ে বেশ কিছুদিন অতিবাহিত করতে হয়েছে। বিভিন্ন দেশে যুদ্ধে অংশ নেয়া অভিবাসীর মধ্যে অনেককেই পরবর্তীতে নানা কারণে বহিষ্কার করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে নিজেদের জীবন বাজি রাখা সেইসব লোকজনকে সিটিজেনশিপ দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনার কথাও বলেছেন বাইডেন। শিশুকালে মা-বাবার হাত ধরে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর আজ অবধি যারা গ্রিনকার্ড পায়নি, এমন ৮ লাখ তরুণ-তরুণী, যারা ড্রিমার হিসেবে ‘ডেকা’ কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত, তাদের নিয়ে টানাহেচড়াও করবেন না বাইডেন। অধিকন্তু সরাসরি তাদেরকে (যারা ওবামার নির্দেশ অনুযায়ী ওয়ার্ক পারমিট পেয়েছেন) সিটিজেনশিপ প্রদানের আদেন দেয়া হবে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র যে চেতনায় আজকের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে, সেই নীতিতে অধিষ্ঠিত করবেন বাইডেন।

৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। সেখানে জয় পেলে ২০ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০০ দিন পর্যন্ত কাউকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার না করার নির্দেশ দেবেন তিনি। সীমান্তে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে বর্ডার পেট্রল এবং আইসের কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্যে। বর্ণ-গোত্র আর জাতীয়তার দৃষ্টিতে কেউ যাতে বৈষম্যের শিকার না হন-সেটি দেখতেই এমন পদক্ষেপ অবলম্বন করা হবে। এরপর ঢেলে সাজানো হবে সীমান্ত সুরক্ষার কার্যক্রম। বাইডেন মনে করছেন, সুপরিকল্পিতভাবে অভিবাসন দফতরের কার্যক্রম এবং ইমেজকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নেয়া হয়েছে। আর এ অবস্থা প্রসারিত হয়েছে সীমান্ত থেকে এয়ারপোর্ট, ডিটেনশন সেন্টার এবং ইমিগ্রেশন কোর্টে। যেসব দেশের নাগরিকদের ভিসা নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং যারা প্রচলিত রীতি অনুযায়ী আবেদনের পরও ভিসা পাননি, সেগুলো পর্যালোচনার পর পুনরায় আবেদনের নির্দেশ দেয়া হবে। প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্র রিফ্যুজি গ্রহণের সংখ্যা সোয়া লাখে উন্নীত করা হবে পুনরায়। উল্লেখ্য, ট্রাম্প সে সংখ্যা কমিয়ে মাত্র ১৮ হাজার করেছেন।

ডেমক্র্যাটিক পার্টির এই ঐক্য প্ল্যাটফরম থেকে আরো ঘোষণা দেয়া হয়েছে যে, তারা জয়ী হলে স্বাস্থ্য-সেবা, শিক্ষা, অর্থনীতি, ক্রিমিনাল জাস্টিস এবং জলবায়ু পরিবর্তন রোধে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেবেন। বার্নি স্যান্ডার্স বলেছেন, নানা ইস্যুতে বাইডেনের সাথে আমার দ্বিমত থাকলেও ট্রাম্পের কারণে সৃষ্ঠ দৈন্যদশা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে উদ্ধারে সবকিছু দূরে ঠেলে একত্রে কাজের বিকল্প নেই। কারণ, আমরা সকলেই যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক ঐক্যে বিশ্বাসী। স্যান্ডার্স উল্লেখ করেছেন, ‘সময়ের পরিক্রমায় বিবেকবান প্রতিটি মানুষই একবাক্যে স্বীকার করবেন যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প হচ্ছেন এই সময়ের সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রেসিডেন্ট। এমন একজন মানুষের কবল থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে রক্ষায় ট্রাম্পকে হঠানোর বিকল্প নেই।’

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
ভুয়া তথ্য ও প্রতারণা রোধে প্রবাসী সংবাদকর্মীদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা
ভুয়া তথ্য ও প্রতারণা রোধে প্রবাসী সংবাদকর্মীদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক