শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৩, শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

১১ মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব দেয়া হবে, বাইডেন-স্যান্ডার্সের ঘোষণা

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
১১ মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব দেয়া হবে, বাইডেন-স্যান্ডার্সের ঘোষণা

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ১১ মিলিয়ন (এক কোটি ১০ লাখ) অবৈধ অভিবাসীর মধ্যে যারা কোন ধরনের অপরাধে লিপ্ত নন, তাদের সকলকে সিটিজেনশিপ প্রদানের অঙ্গীকার করলেন ডেমক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জোসেফ আর বাইডেন। একইসাথে গত সাড়ে তিন বছরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অভিবাসন বিরোধী যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, সেগুলো বাতিলের কথাও বললেন জো বাইডেন।

বিভিন্ন দেশের বিশেষ করে মুসলমানদের জন্যে ভিসা কঠিন করা, পারিবারিক কোটায় যুক্তরাষ্ট্রে আসার রীতি রহিত, সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের প্রক্রিয়া বাতিল করা হবে দায়িত্ব গ্রহণের একশ’ দিনের মধ্যে। শুধু তাই নয়, নিউইয়র্ক, লসএঞ্জেলেস, ফিলাডেলফিয়া, বস্টন সিটির মতো ‘স্যাঙ্কচুয়ারি’ সিটির সংখ্যাও বাড়াবেন বলে উল্লেখ করেছেন বাইডেন।

এছাড়া, মামুলি অপরাধে কারাগারে থাকা অভিবাসীদের বহিষ্কারের পথও রুদ্ধ করা হবে। করোনাযুদ্ধে অবতীর্ণ স্বাস্থ্যকর্মী এবং সেনাবাহিনীতে কর্মরত অভিবাসীরা খুব দ্রুত গ্রিনকার্ড পাবেন বলেও ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক এই ভাইস প্রেসিডেন্ট। বাইডেনের সাবেক প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সকে সাথে নিয়ে ডেমক্র্যাটিক পার্টির ‘ইউনিটি প্ল্যাটফরম’ থেকে ৮ জুলাই এসব ঘোষণা দিয়েছেন বাইডেন।

উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অভিবাসন বিরোধী নানা কর্মসূচির সর্বশেষ সংযোজন হচ্ছে গ্রিনকার্ডধারি/সিটিজেনদের স্বজনদের ভিসা স্থগিত করা। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এসব ভিসা ইস্যু করা হবে না। অথচ, পারিবারিক কোটায় যুক্তরাষ্ট্রে আসতে আগ্রহীরা ১৩/১৪ বছর আগে ফি প্রদানের মাধ্যমে আবেদন করেছেন। অনেকের ভিসা ইস্যুর প্রসেসও হচ্ছিল। এজন্যে পুনরায় ফি নেয়া হয়েছে। অর্থাৎ রীতি অনুযায়ী সবকিছু অবলম্বনেরও পরও ভিসা পাচ্ছেন না ১০ লাখের বেশি স্বজন। এমন অমানবিক আচরণ হরদম ঘটছে ট্রাম্পের কারণে।

২০১৬ সালের নির্বাচনে অবতীর্ণ হবার পর সভা-সমাবেশে অভিবাসন বিরোধী যেসব বক্তব্য দিয়েছেন তা পুরোদমে বাস্তবায়িত করেছেন তিনি। অর্থাৎ, যাদের রক্ত-ঘাম আর মেধায় যুক্তরাষ্ট্র আজ শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে, সেই অভিবাসী সমাজকে কোণঠাসা করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। যদিও কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ট্রাম্পের সর্বশেষ স্ত্রী তথা বর্তমান ফার্স্টলেডি মেলানিয়া ট্রাম্প ২০০৬ সালে সিটিজেনশিপ পেয়েছেন। এর আগে তাকেও অবৈধ অভিবাসীর অপবাদ নিয়ে বেশ কিছুদিন অতিবাহিত করতে হয়েছে। বিভিন্ন দেশে যুদ্ধে অংশ নেয়া অভিবাসীর মধ্যে অনেককেই পরবর্তীতে নানা কারণে বহিষ্কার করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে নিজেদের জীবন বাজি রাখা সেইসব লোকজনকে সিটিজেনশিপ দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনার কথাও বলেছেন বাইডেন। শিশুকালে মা-বাবার হাত ধরে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর আজ অবধি যারা গ্রিনকার্ড পায়নি, এমন ৮ লাখ তরুণ-তরুণী, যারা ড্রিমার হিসেবে ‘ডেকা’ কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত, তাদের নিয়ে টানাহেচড়াও করবেন না বাইডেন। অধিকন্তু সরাসরি তাদেরকে (যারা ওবামার নির্দেশ অনুযায়ী ওয়ার্ক পারমিট পেয়েছেন) সিটিজেনশিপ প্রদানের আদেন দেয়া হবে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র যে চেতনায় আজকের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে, সেই নীতিতে অধিষ্ঠিত করবেন বাইডেন।

৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। সেখানে জয় পেলে ২০ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০০ দিন পর্যন্ত কাউকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার না করার নির্দেশ দেবেন তিনি। সীমান্তে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে বর্ডার পেট্রল এবং আইসের কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্যে। বর্ণ-গোত্র আর জাতীয়তার দৃষ্টিতে কেউ যাতে বৈষম্যের শিকার না হন-সেটি দেখতেই এমন পদক্ষেপ অবলম্বন করা হবে। এরপর ঢেলে সাজানো হবে সীমান্ত সুরক্ষার কার্যক্রম। বাইডেন মনে করছেন, সুপরিকল্পিতভাবে অভিবাসন দফতরের কার্যক্রম এবং ইমেজকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নেয়া হয়েছে। আর এ অবস্থা প্রসারিত হয়েছে সীমান্ত থেকে এয়ারপোর্ট, ডিটেনশন সেন্টার এবং ইমিগ্রেশন কোর্টে। যেসব দেশের নাগরিকদের ভিসা নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং যারা প্রচলিত রীতি অনুযায়ী আবেদনের পরও ভিসা পাননি, সেগুলো পর্যালোচনার পর পুনরায় আবেদনের নির্দেশ দেয়া হবে। প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্র রিফ্যুজি গ্রহণের সংখ্যা সোয়া লাখে উন্নীত করা হবে পুনরায়। উল্লেখ্য, ট্রাম্প সে সংখ্যা কমিয়ে মাত্র ১৮ হাজার করেছেন।

ডেমক্র্যাটিক পার্টির এই ঐক্য প্ল্যাটফরম থেকে আরো ঘোষণা দেয়া হয়েছে যে, তারা জয়ী হলে স্বাস্থ্য-সেবা, শিক্ষা, অর্থনীতি, ক্রিমিনাল জাস্টিস এবং জলবায়ু পরিবর্তন রোধে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেবেন। বার্নি স্যান্ডার্স বলেছেন, নানা ইস্যুতে বাইডেনের সাথে আমার দ্বিমত থাকলেও ট্রাম্পের কারণে সৃষ্ঠ দৈন্যদশা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে উদ্ধারে সবকিছু দূরে ঠেলে একত্রে কাজের বিকল্প নেই। কারণ, আমরা সকলেই যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক ঐক্যে বিশ্বাসী। স্যান্ডার্স উল্লেখ করেছেন, ‘সময়ের পরিক্রমায় বিবেকবান প্রতিটি মানুষই একবাক্যে স্বীকার করবেন যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প হচ্ছেন এই সময়ের সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রেসিডেন্ট। এমন একজন মানুষের কবল থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে রক্ষায় ট্রাম্পকে হঠানোর বিকল্প নেই।’

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের বৈঠক
মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের বৈঠক
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
৩১ দফা নিয়ে মালয়েশিয়ায় বিএনপির কর্মশালা
৩১ দফা নিয়ে মালয়েশিয়ায় বিএনপির কর্মশালা
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি: জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল কাকরাইল এলাকা
তিন দফা দাবি: জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল কাকরাইল এলাকা

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চিলমারীতে বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের উদ্বোধন
চিলমারীতে বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় ভারতীয় মদসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার
ভালুকায় ভারতীয় মদসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সদরপুরে পলাতক দুই আসামি গ্রেপ্তার
সদরপুরে পলাতক দুই আসামি গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

টুঙ্গিপাড়ায় খালে পড়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মৃত্যু
টুঙ্গিপাড়ায় খালে পড়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের বৈঠক
মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ মে থেকে পুনরায় ফ্লাইট চালু নভোএয়ারের
২১ মে থেকে পুনরায় ফ্লাইট চালু নভোএয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গুরুতর অসুস্থ পরিচালক প্রভাত রায়
গুরুতর অসুস্থ পরিচালক প্রভাত রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই সঠিক ব্যায়াম
সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই সঠিক ব্যায়াম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা