শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৮, শুক্রবার, ২৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

যেভাবে সিঙ্গাপুরে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ে জয়ী হলেন বাংলাদেশি দুই তরুণী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে সিঙ্গাপুরে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ে জয়ী হলেন বাংলাদেশি দুই তরুণী

টিনা আক্তার ও বিথি, দু’জনই বাংলাদেশি তরুণী। উন্নতজীবনের আশায় ঢাকা ছেড়ে সিঙ্গাপুর পাড়ি দিয়েছিলেন তারা। কিন্তু সেখানে ফেঁসে যান তারা। তাদেরকে বাধ্য করা হয় পতিতাবৃত্তিতে। অবশেষে দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে সিঙ্গাপুরের আদালতে জয়ী হয়েছেন ওই দুই তরুণী। খবর স্ট্রেইট টাইমস’র।

যদিও প্রতিবেদনে তাদের নাম ছাড়া বিস্তারিত ঠিকানা প্রকাশ করা হয়নি। তবে তাদের দীর্ঘসংগ্রাম এবং ন্যায় বিচার নিশ্চিতের বর্ণনা ওঠে এসেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমে। 

জানা গেছে, তাদের বয়স তখন ২০-এর কোটায়। ২০১৫ সালের ৭ সেপ্টেম্বর থেকে বিথি সিঙ্গাপুরে রয়েছেন। আর টিনা দেশটিতে পৌঁছান ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে। গৃহস্থালি কাজের কথা বলে নেওয়া হয়েছিল তাদের। ‘স্বদেশি’দালাল রকির মাধ্যমে তারা সেখানে যায়। নানা অপকর্মে সম্পৃক্ততার অভিযোগে নিশ্চিত জেল-জরিমানার মুখে পড়তে যাওয়া রকি গ্রেফতার এড়াতে কৌশলে সিঙ্গাপুর থেকে পালিয়ে যায় বছর খানেক আগে। তার অবস্থান কোথায় তা এখন অজানা। অবশ্য রকিকে পালাতে সহায়তাকারীকে জেল খাটতে হচ্ছে।

সিঙ্গাপুর পৌঁছার পর টিনা ও বিথির আশ্রয় হয় কলিউড ডান্স লাউঞ্জ নামে একটি ক্লাবে। ডান্সার হিসেবে কিছু দিন তারা কাজও করেন। নৃত্য করে কাস্টমারদের আনন্দ দেওয়ার কাজে বেশ মানিয়ে নিচ্ছিলেন ‘আনাড়ি’ ওই দুই বাংলাদেশি তরুণী। আয় রোজগারও হচ্ছিল কম-বেশি, যদিও চুক্তির তুলনায় তারা খুবই কম টাকা পাচ্ছিলেন। এতে তাদের মনোকষ্ট ছিল, কিন্তু ছেড়ে আসার উপায় ছিল না। ফলে তারা ক্লাবের ডান্সারের কাজে ছিলেন নিমরাজি।

ব্যত্যয় ঘটে যখন ক্লাব মালিকের ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বাড়তি মনোরঞ্জনের জন্য বিছানায় যাওয়ার প্রস্তাব আসে। ঘটনার দিনক্ষণ আলাদা হলেও দু'জনের জীবনের গল্প প্রায় অভিন্ন। জমে থাকা বেতন না পাওয়ার আশঙ্কায় বিথি কু-প্রস্তাবে রাজি হলেও সোজা সাফটা ‘না’ বলে দেন টিনা। যদিও তাকে ডলারের বান্ডিল দেখিয়ে যৌনকর্মে প্রলুব্ধ করার অপচেষ্টা করা হচ্ছিল। তাতেও সম্মতি না দেওয়ায় রীতিমতো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন অত্যাচারী মালিক। চড় মেরে বসেন টিনার গালে। ঘাড় চেপে ধরে প্রাণনাশের হুমকিও দেন। ‘সম্মতি’ দেওয়ায় বিথি শারীরিক নির্যাতন থেকে রেহাই পেলেও টিনার অসম্মতি রীতিমতো কাল হতে যাচ্ছিল। অবস্থা ছিল বেগতিক। পরিস্থিতি খানিক অনুকূলে আসার পর ক্লাব থেকে পালানোর পথ খোঁজেন দু’জনই। অবশ্য সেখানে আগে থেকে ডান্সার হিসেবে কাজ করা বিদেশি দুই তরুণী তাদের বেশ সাহায্য করেছিলেন। 

২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে কোনও এক ভোরে ক্লাব কর্তৃপক্ষের ভাড়া করা ফ্ল্যাট থেকে পালাতে সক্ষম হন তারা। মুক্ত টিনা ও বিথি দুই ভিনদেশি সহকর্মীর (যারা সহায়তা করেছেন) পরামর্শে অভিযোগ নিয়ে সোজা চলে যান সিঙ্গাপুরের মিনিস্ট্রি অব ম্যানপাওয়ার (এমওএম)-এ । সেদিন থেকেই তাদের ন্যায়বিচার পাওয়ার যুদ্ধ শুরু। বিদেশি শ্রমিকদের অভাব-অভিযোগ নিরসনে সিঙ্গাপুর সরকারের ওই দফতর সক্রিয়ভাবে কাজ করে। অবশ্য শ্রমিকদের দিয়ে ভুয়া মামলা করিয়ে ফায়দা লুটার জন্য সেখানেও মধ্যসত্বভোগী কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান গজিয়ে ওঠার অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু বিথি ও টিনার কেস ছিল সাচ্চা, অকাট্য প্রমাণ ছিল তাদের হাতে। যা গত বুধবার (২৫ আগস্ট) ঘোষিত দেশটির সুপ্রিম কোর্টের ফাইনাল রায়েও উল্লেখ রয়েছে।

দ্য স্ট্রেইট টাইমসের প্রতিবেদন মতে, বাংলাদেশি দুই টিনেজের মামলায় যৌথ মালিকানাধীন ক্লাব কলিউড ডান্স লাউঞ্জে অনেককে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা এবং ভিকটিমদের ন্যায় বিচারপ্রাপ্তিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির দায়ে দুই মালিককে গত বছর (২০২০ সালে) দণ্ডাদেশ দেন সিঙ্গাপুরের (নিম্ন) আদালত। মালিকদ্বয় হলেন ষাটোর্ধ রাজেন্দ্র নাগারিথিনাম এবং ৪৬ বছর বয়সী আরুমাইকান্নু শশী কুমার। রাজেন্দ্র ৪টি অভিযোগে দণ্ডিত হন, আর শশীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ৩টি। জেল, জরিমানা- উভয় দণ্ড হয় তাদের। কিন্তু নাছোড়বান্দা রাজেন্দ্র ও শশী উভয়ে তাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ যা নিম্ন আদালতে প্রমাণ হয়েছে, সেটিসহ দণ্ডাদেশ চ্যালেঞ্জ করেন উচ্চ আদালতে। সিঙ্গাপুর সুপ্রিম কোর্ট তাদের আপিল আমলে নিয়ে দীর্ঘ শুনানি শেষে বুধবার চূড়ান্ত রায় দেন।

রায়ের কপি পর্যালোচনা করে স্ট্রেইট টাইমস এর ল' রিপোর্টার সেলিনা লুম লিখেন- উচ্চ আদালত প্রধান আসামি রাজেন্দ্র নাগারিথিনামের রায় রিভিউর আপিল আংশিক আমলে নেন এবং তাকে চার অভিযোগের একটি থেকে পুরোপুরি খালাস দেন। বাকি তিন অভিযোগের দু’টিতে নিম্ন আদালত প্রদেয় দণ্ড খানিকটা কমিয়ে আনেন। 

রায় পর্যালোচনায় বলা হয়, আগে চার অভিযোগে তার মোট ৩০ মাস জেল এবং ৩০০০ সিঙ্গাপুর-ডলার জরিমানা দেওয়ার কথা ছিল। সুপ্রিম কোর্টের চূড়ান্ত রায়ের পর রাজেন্দ্রকে ১৯ মাস জেল খাটতে হবে আর কোনও ধরনের ওজর-আপত্তি ছাড়া আড়াই হাজার ডলার জরিমানা গুনতে হবে। একই আদালত অপর আসামি আরুমাইকান্নু শশী কুমারের আপিল পুরোপুরি খারিজ করে দেন। নিম্ন আদালত প্রদত্ত দণ্ডাদেশ বহাল রাখেন উচ্চ আদালত। শশীকে ১৬ মাস কারাগারে এবং এক হাজার ডলার জরিমানা পরিশোধ করতে হবে।

সংবাদমাধ্যমে রাজেন্দ্রকে সিঙ্গাপুরের নাগরিক এবং শশীকে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্ত (পিআর) বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে প্রকাশ, বিথিকে জোর করে পতিতাবৃত্তিতে নামিয়ে যে অর্থ পাওয়া যেতো তার বড় অংশই পকেটস্থ করতেন রাজেন্দ্র ও শশী। তাছাড়া টিনাকে বলপূর্বক যৌন-শোষণের জন্য কিনতে চেয়েছিলেন শশী। তবে কমনলি দু’জনের জেল-জরিমানা হয়েছে তাদের অধীন কলিউডে কর্মরত (বাংলাদেশি দালাল) রকিকে সিঙ্গাপুর থেকে পালানোর সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। যদিও (তারা উভয়ে) যৌনতার জন্য বাংলাদেশি ওই দুই তরুণীকে ‘ক্রয় করা’র দায় অস্বীকারের চেষ্টা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত করে গেছেন। বিশেষ করে, আদালত রাজেন্দ্র’র উত্থাপিত যুক্তিগুলো বিবেচনায় নিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের জাস্টিস টায় এই মামলার রায়ে লেখেন, পতিতাবৃত্তিতে নামিয়ে বাড়তি আয়ের আশায় টিনাকে কিনতে সব রকম চেষ্টাই করেছেন রাজেন্দ্র।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়