শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৬, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

স্মৃতিকথা

জীবন যখন ছিল ফুলের মত...

ফৌজিয়া হাসিন
অনলাইন ভার্সন
জীবন যখন ছিল ফুলের মত...

দৃশ্য: এক

ওই কারা হেঁটে যাচ্ছে কুয়াশার চাদরের আড়ালে? একি স্মৃতির কুয়াশা নাকি কোন স্বপ্ন- দৃশ্য ? দুটি বালিকা গ্রামের পথ ধরে এগিয়ে চলেছে। এটা তাদের নিরুদ্দেশ ভ্রমণ, স্বপ্ন- যাত্রা। চলছে আপনমনে । কোথায় যাবে তা জানে না, সুনির্দিষ্ট কোন গন্তব্য নেই। পথই পথ দেখাবে। কানাপুকুরের পাশ দিয়ে পারিবারিক কবরস্থান, আমবাগান পেরিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় সীমানার দিকে। এই দুইটি বালিকা দুই বোন। আপন বোন কিন্তু ওদের বাবা- মা আলাদা। ওরা ঘুমায় একসাথে, খায় একসাথে, চলে একসাথে। এরকম একসাথে থাকে বলে দু’জনের নাম দুটো মিলে একটি নাম হয়ে যায়, 'জেসিজেনি'। ওদের আছে এক স্বপ্নের পৃথিবী, কল্পনার রাজ্য- সেখানে ওরাই রাজা ওরাই প্রজা।
     
যেতে যেতে একসময় এসে পৌঁছায় একটি ছোট্ট জলাধারের কাছে। খুবই বাজে একটি নাম, "শকুনি ছড়া"। এমনিতেই ওদের গ্রামে কোন নদী নেই। কিন্তু ওরা যে ছোকানু আর ওর ভাইয়ের মত ‘নদীর স্বপ্ন’ দেখে। তাই এই ছোট্ট তিরতিরে জলাধারটিই ওদের পদ্মপুকুর, স্বপ্ন-নদী। বর্ষায় এই শীর্ণ স্রোত ধারাটিই ভর-ভরন্ত হয়ে ওঠে। মূল উৎসটির কাছে যেতে বালিকাদের বড় সাধ হয় কিন্তু সেটি যে আরেক দেশে!  বড় মনোরম জায়গাটি, চারদিকে ঝোপঝাড়, গাছপালা, বিস্তৃত ধানক্ষেত। কাছেই ভারত সীমান্ত। এখান থেকে দেখা যায় দূরে পাহাড়ের সারি। ওরা বলে, মামা-ভাগনার টিলা। জলের ধারে বসে থাকে দুজনে, অনেক কথা বলে- বালিকাদের সরল গল্প। একসময় উঠে দাঁড়ায়, আবার হাঁটতে থাকে। হাঁটতে হাঁটতে একটা বাড়িতে ঢোকে। জীর্ণ-শীর্ণ ঘরগুলো,  চারদিকে দারিদ্রের ছাপ। বাড়ির লোকজন এত ছোট দু’টি বালিকাকে দেখে কৌতুহলী হয়। জানতে চায় কোথা থেকে এসেছে। জানার পর হুলস্থূল শুরু হয়ে যায়। কোথায় বসাবে, কি খাওয়াবে- কি যে খাতির-যত্ন! ওরা জানেই না এটা ওদের কালা’র মা বুয়ার বাড়ি। ছোটো খাটো, শান্তশিষ্ট, মুখভরা পান আর হাসিভরা মুখের কালা’র মা বুয়া। বহু বছর ধরেই ওদের বাড়িতে সাহায্যকারী হিসাবে আছেন, মাসিক বেতন দশ টাকা। যাই হোক, এতদিন পর মনে নেই কি খেতে দিয়েছিল। পিঁপড়ে ভাসা চিনির শরবত কি এ বাড়িতে দিয়েছিলো? 

দৃশ্য: দুই 

বিকেল এখন, মাত্র ফিরেছি স্কুল থেকে। ভাত খেয়ে উঠতে না উঠতেই, "শায়ে ...ন", হুজুরের ডাক, শাহিনকে ডাকছেন। হুজুর তো নয়, যেন বাঘ ডাকছে। ডাক শুনলেই বুকের মধ্যে গুড়গুড় করে ওঠে। বিকালে খেলার সময়ে হুজুরের কাছে পড়াটা এই সদ্য-স্কুল ফেরত বালক-বালিকাদের কাছে যে কি বিরক্তি আর আতঙ্কের ব্যাপার তা বাবা- মায়েরা একটুও বোঝেন না!  তবুও তারা তিনজন মিলে পড়তে বসে, কিন্তু মনটি বীথি, শামিম ওদের সাথে খেলতে থাকে হা-ডু-ডু, ‘কুমির তোর জলে নেমেছি’। 

প্রসন্নবাবু স্যার পড়াতে আসেন সন্ধ্যার পর। শীর্ণ দেহের, আধময়লা ধুতি পাঞ্জাবী পরা নিরীহ এক শিক্ষক। একটা সাইকেলে চেপে ধীরে ধীরে এসে ঢোকেন। খুব ভাল পড়াতেন তা না কিন্তু তাঁর শান্ত স্বভাব ছাত্রছাত্রিদের কাছে তাঁকে প্রিয় করে রাখে। প্রতিদিন এককাপ চা আর কিছু খাবার আসতো তাঁর জন্য। পরম তৃপ্তি নিয়ে শব্দ করে চা খেতেন, খাবারের একটা কণাও কোনদিন প্লেটে পড়ে থাকত না। সেদিন বাড়িতে বড়দের কেউ নেই, আছে শুধু কাজের ছেলে ‘গুটলু’। সময় গড়িয়ে যায়, চা- খাবার আর আসে না। স্যার ডাকেন, "গুটলু, আজকে চা দিবি না"? "স্যার, দুধ নাই"- গুটলুর তাৎক্ষণিক উত্তর। "আচ্ছা, রঙ চা দে" স্যার বলেন। এবার গুটলুর পরবর্তী তীর, "ওমা স্যার চিনি নাই"। "তাহলে লবণ দিয়েই দে, রং চা লবণ দিয়েই খেতে ভালো" বেচারা স্যারের কাতর অনুনয়। 

গুটলু আজ স্বাধীন, চা বানানোর কষ্ট আজ সে করতেই পারবে না । তাই একটু পর এসে তার শেষ এবং অব্যর্থ তীরটি ছোঁড়ে "আহা স্যার, চা পাতাই তো  নাই"। সরল শিক্ষক শূন্য দৃষ্টিতে তাকান "তো আর কি করবি"! প্রায় ৪৩/৪৪ বছর আগের এই ঘটনাটি কেন যেন ভুলতেই পারিনি। আজ কোন মন্ত্রবলে যদি সেই অসহায়, দারিদ্র-ক্লিষ্ট শিক্ষককে পেতাম, বলতাম, "স্যার, এই যে আমরা, আপনার ছাত্র-ছাত্রীরা কত কিছু পেয়েছি জীবনে, কিন্তু সেদিন শুধু লবণ দেয়া দুধহীন এককাপ চা আপনাকে খাওয়াতে না পারার দুঃখটা কি দিয়ে পূরণ করতে পারবো সেটা আমাদের বলে দেন"। 
 

তখন আমাদের ক্লাশ ফাইভ। শাহিন আর আমি দুজনেই বৃত্তি পরিক্ষা দিব। সে কারণে এবার শিক্ষক বদল হল। প্রসন্নবাবু স্যারের জায়গায় আসলেন সিঙ্গাড়া কাট চুলের কমবয়সী একজন। তাঁর কাজ হলো সাথে করে চকলেট, বিস্কুট, চানাচুর জাতীয় খাবার নিয়ে আসা আর আমাদের সাথে জমিয়ে গল্প করা। আমাদের তো আনন্দের সীমা নেই। এমন শিক্ষক কি সহজে মেলে? তো দিনের পর দিন শিক্ষক- ছাত্রের এই দান-প্রতিদান চলে, ফলে পড়াশোনা অশ্বডিম্ব। কিন্তু চোরের দশদিন হলে গৃহস্থের একদিন হতেই হবে!  এক দুর্ভাগা দিনে বড়তা’র কাছে ধরা পড়ে গেল আমাদের ফাঁকিবাজির এই মহোৎসব। ফলাফল শিক্ষক মহাশয়ের বিদায়। কিন্তু ততদিনে এই ছাত্র-ছাত্রী দুজনের ক্ষতি যা হবার  তা হয়ে গেছে। 

দৃশ্য: তিন 

ঈদে বাড়ি এসেছি সবাই। সবাই মানে আমাদের নয় ভাইবোন আর দুইজোড়া বাবা-মা মিলিয়ে তের সদস্যের পরিবারটি। অনেক মজা। রাতদিন খেলা, খেলা, খেলা। চিবুড়ি, টোকাটুকি, এক্কাদোক্কা। আরো আছে নাম-দেশ-ফল-ফুল, চোর- ডাকাত- বাবু -পুলিশ...। ঈদের আগের দিন অশ্বিনী নাপিত আসে আমাদের চুল কাটার জন্য। সবাই লাইন  ধরে বসে যেতাম, একজনের পর একজন। দাদাসাহেব নাপিতকে বলতেন, "আলফেট কাট দাও"। ‘আলফেট’ টা যে কি কাট কখনো জানলাম না। ঈদের অন্যতম আনন্দ ছিল দাদাসাহেব কর্তৃক প্রত্যেক নাতি-নাতনীকে আলাদা করে দেয়া ছোট্ট একটা করে সাবান। আমাদের কাছে নুতন জামাকাপড়ের চাইতেও আকর্ষণীয় ছিল এই সাবান পর্বটি। কি সুন্দর ছিল রঙগুলো- হালকা নীল, গোলাপি, ঘিয়ে, আর কি অপূর্ব সুগন্ধ! একা একটা সাবানের মালিক হওয়ার গর্ব আর আনন্দই ছিল আলাদা। আজ চারিদিকে ছড়ানো কত আনন্দ- উপকরণ কিন্তু সেই আনন্দটি হারিয়ে গেছে ‘গভীর কোন অন্ধকারে’। 

ঈদের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল ঈদ-রাতের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান, নাচ, নাটক। নিজেরাই আমরা সকল কাজের কাজী। বেশ কিছুদিন ধরেই নাটক লেখা হচ্ছে "যার যেথা ঘর"। লিখছেন বিশিষ্ট নাট্যকার, মেজ’তা। আমরা তো তার লেখক প্রতিভায় মুগ্ধ। পরিচালক ও মনে হয় তিনিই ছিলেন। তো একবার করা হল ‘মহসিন ও চোর’। জেসি’পা  আমার চেয়ে বয়সে কিঞ্চিৎ বড় হবার সুবিধাটা ভোগপূর্বক নিজে মহসিনের চরিত্রটা নিয়ে আমাকে একেবারেই অগুরুত্বপূর্ণ  ভৃত্যের চরিত্রটি দিয়ে স্বপ্রীতির যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছিল, তা নিয়ে মনে বড় কষ্ট পেয়েছিলাম। সন্ধ্যার পরপর উঠোনে বা বাড়ির বারান্দায় শুরু হত অনুষ্ঠান। দর্শক- সমাবেশ একেবারে কম হতো না। এর মধ্যে গায়ক হিসাবে আমার ছোট মামা আমাদের এটুকু পরিসরে নাম করেছেন। গলাকে প্রচণ্ড কাঁপিয়ে যখন ‘প্রমোদে ঢালিয়া দিনু মন’ বলে টান দেন আমার দাদুর মত মানুষও বলে ওঠেন- ‘ আমার পুত্রা তো ভালো গায়’! তবে করুণ সত্যটা হোল শামিম মামা গানের ‘গ’- ও জানত না । তবে সেটা বুঝেছি অনেক পরে। সে সময় তিনিই আমাদের ‘দেবব্রত বিশ্বাস’ । ...আবার গায়িকা জেসি’পা খবরের কাগজ দিয়ে চোঙ্গা বানিয়ে সেটাকে মাইক হিসাবে ব্যবহার করে যখন তখনকার craze আজম খানের গান ধরতো "ওরে সালেকা, ওরে মালেকা", মুখে না বললেও মনে মনে এতো বড় শিল্পীকে সমীহ না করে পারতাম না। এরকম আরও অনেক গল্প আছে, বলবো আরেকদিন। 

...ক্রমবহমান সময় আমাদের ভাইবোনদের অনেককেই নিয়ে এসেছে প্রায় বিকেলবেলায়, কিন্তু আমাদের দিনগুলি আজো একেবারে মরে যায়নি। আজো আমরা একসাথে বলি, একসাথে গাই, একসাথে বাঁচি। জীবন আমাদের এভাবেই একসাথে বেঁধে রাখুক। বেঁচে থাকুক ভালোবাসা, মায়া, দায়িত্ববোধ। জয় হোক আমাদের  দু’জোড়া বাবা-মায়ের- নয়টি সন্তানকে একটি ভালবাসার সুতোয় জড়িয়ে রাখার জন্য। 


বিডি-প্রতিদিন/ ২৭ জুলাই, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন