শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৬, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

স্মৃতিকথা

জীবন যখন ছিল ফুলের মত...

ফৌজিয়া হাসিন
অনলাইন ভার্সন
জীবন যখন ছিল ফুলের মত...

দৃশ্য: এক

ওই কারা হেঁটে যাচ্ছে কুয়াশার চাদরের আড়ালে? একি স্মৃতির কুয়াশা নাকি কোন স্বপ্ন- দৃশ্য ? দুটি বালিকা গ্রামের পথ ধরে এগিয়ে চলেছে। এটা তাদের নিরুদ্দেশ ভ্রমণ, স্বপ্ন- যাত্রা। চলছে আপনমনে । কোথায় যাবে তা জানে না, সুনির্দিষ্ট কোন গন্তব্য নেই। পথই পথ দেখাবে। কানাপুকুরের পাশ দিয়ে পারিবারিক কবরস্থান, আমবাগান পেরিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় সীমানার দিকে। এই দুইটি বালিকা দুই বোন। আপন বোন কিন্তু ওদের বাবা- মা আলাদা। ওরা ঘুমায় একসাথে, খায় একসাথে, চলে একসাথে। এরকম একসাথে থাকে বলে দু’জনের নাম দুটো মিলে একটি নাম হয়ে যায়, 'জেসিজেনি'। ওদের আছে এক স্বপ্নের পৃথিবী, কল্পনার রাজ্য- সেখানে ওরাই রাজা ওরাই প্রজা।
     
যেতে যেতে একসময় এসে পৌঁছায় একটি ছোট্ট জলাধারের কাছে। খুবই বাজে একটি নাম, "শকুনি ছড়া"। এমনিতেই ওদের গ্রামে কোন নদী নেই। কিন্তু ওরা যে ছোকানু আর ওর ভাইয়ের মত ‘নদীর স্বপ্ন’ দেখে। তাই এই ছোট্ট তিরতিরে জলাধারটিই ওদের পদ্মপুকুর, স্বপ্ন-নদী। বর্ষায় এই শীর্ণ স্রোত ধারাটিই ভর-ভরন্ত হয়ে ওঠে। মূল উৎসটির কাছে যেতে বালিকাদের বড় সাধ হয় কিন্তু সেটি যে আরেক দেশে!  বড় মনোরম জায়গাটি, চারদিকে ঝোপঝাড়, গাছপালা, বিস্তৃত ধানক্ষেত। কাছেই ভারত সীমান্ত। এখান থেকে দেখা যায় দূরে পাহাড়ের সারি। ওরা বলে, মামা-ভাগনার টিলা। জলের ধারে বসে থাকে দুজনে, অনেক কথা বলে- বালিকাদের সরল গল্প। একসময় উঠে দাঁড়ায়, আবার হাঁটতে থাকে। হাঁটতে হাঁটতে একটা বাড়িতে ঢোকে। জীর্ণ-শীর্ণ ঘরগুলো,  চারদিকে দারিদ্রের ছাপ। বাড়ির লোকজন এত ছোট দু’টি বালিকাকে দেখে কৌতুহলী হয়। জানতে চায় কোথা থেকে এসেছে। জানার পর হুলস্থূল শুরু হয়ে যায়। কোথায় বসাবে, কি খাওয়াবে- কি যে খাতির-যত্ন! ওরা জানেই না এটা ওদের কালা’র মা বুয়ার বাড়ি। ছোটো খাটো, শান্তশিষ্ট, মুখভরা পান আর হাসিভরা মুখের কালা’র মা বুয়া। বহু বছর ধরেই ওদের বাড়িতে সাহায্যকারী হিসাবে আছেন, মাসিক বেতন দশ টাকা। যাই হোক, এতদিন পর মনে নেই কি খেতে দিয়েছিল। পিঁপড়ে ভাসা চিনির শরবত কি এ বাড়িতে দিয়েছিলো? 

দৃশ্য: দুই 

বিকেল এখন, মাত্র ফিরেছি স্কুল থেকে। ভাত খেয়ে উঠতে না উঠতেই, "শায়ে ...ন", হুজুরের ডাক, শাহিনকে ডাকছেন। হুজুর তো নয়, যেন বাঘ ডাকছে। ডাক শুনলেই বুকের মধ্যে গুড়গুড় করে ওঠে। বিকালে খেলার সময়ে হুজুরের কাছে পড়াটা এই সদ্য-স্কুল ফেরত বালক-বালিকাদের কাছে যে কি বিরক্তি আর আতঙ্কের ব্যাপার তা বাবা- মায়েরা একটুও বোঝেন না!  তবুও তারা তিনজন মিলে পড়তে বসে, কিন্তু মনটি বীথি, শামিম ওদের সাথে খেলতে থাকে হা-ডু-ডু, ‘কুমির তোর জলে নেমেছি’। 

প্রসন্নবাবু স্যার পড়াতে আসেন সন্ধ্যার পর। শীর্ণ দেহের, আধময়লা ধুতি পাঞ্জাবী পরা নিরীহ এক শিক্ষক। একটা সাইকেলে চেপে ধীরে ধীরে এসে ঢোকেন। খুব ভাল পড়াতেন তা না কিন্তু তাঁর শান্ত স্বভাব ছাত্রছাত্রিদের কাছে তাঁকে প্রিয় করে রাখে। প্রতিদিন এককাপ চা আর কিছু খাবার আসতো তাঁর জন্য। পরম তৃপ্তি নিয়ে শব্দ করে চা খেতেন, খাবারের একটা কণাও কোনদিন প্লেটে পড়ে থাকত না। সেদিন বাড়িতে বড়দের কেউ নেই, আছে শুধু কাজের ছেলে ‘গুটলু’। সময় গড়িয়ে যায়, চা- খাবার আর আসে না। স্যার ডাকেন, "গুটলু, আজকে চা দিবি না"? "স্যার, দুধ নাই"- গুটলুর তাৎক্ষণিক উত্তর। "আচ্ছা, রঙ চা দে" স্যার বলেন। এবার গুটলুর পরবর্তী তীর, "ওমা স্যার চিনি নাই"। "তাহলে লবণ দিয়েই দে, রং চা লবণ দিয়েই খেতে ভালো" বেচারা স্যারের কাতর অনুনয়। 

গুটলু আজ স্বাধীন, চা বানানোর কষ্ট আজ সে করতেই পারবে না । তাই একটু পর এসে তার শেষ এবং অব্যর্থ তীরটি ছোঁড়ে "আহা স্যার, চা পাতাই তো  নাই"। সরল শিক্ষক শূন্য দৃষ্টিতে তাকান "তো আর কি করবি"! প্রায় ৪৩/৪৪ বছর আগের এই ঘটনাটি কেন যেন ভুলতেই পারিনি। আজ কোন মন্ত্রবলে যদি সেই অসহায়, দারিদ্র-ক্লিষ্ট শিক্ষককে পেতাম, বলতাম, "স্যার, এই যে আমরা, আপনার ছাত্র-ছাত্রীরা কত কিছু পেয়েছি জীবনে, কিন্তু সেদিন শুধু লবণ দেয়া দুধহীন এককাপ চা আপনাকে খাওয়াতে না পারার দুঃখটা কি দিয়ে পূরণ করতে পারবো সেটা আমাদের বলে দেন"। 
 

তখন আমাদের ক্লাশ ফাইভ। শাহিন আর আমি দুজনেই বৃত্তি পরিক্ষা দিব। সে কারণে এবার শিক্ষক বদল হল। প্রসন্নবাবু স্যারের জায়গায় আসলেন সিঙ্গাড়া কাট চুলের কমবয়সী একজন। তাঁর কাজ হলো সাথে করে চকলেট, বিস্কুট, চানাচুর জাতীয় খাবার নিয়ে আসা আর আমাদের সাথে জমিয়ে গল্প করা। আমাদের তো আনন্দের সীমা নেই। এমন শিক্ষক কি সহজে মেলে? তো দিনের পর দিন শিক্ষক- ছাত্রের এই দান-প্রতিদান চলে, ফলে পড়াশোনা অশ্বডিম্ব। কিন্তু চোরের দশদিন হলে গৃহস্থের একদিন হতেই হবে!  এক দুর্ভাগা দিনে বড়তা’র কাছে ধরা পড়ে গেল আমাদের ফাঁকিবাজির এই মহোৎসব। ফলাফল শিক্ষক মহাশয়ের বিদায়। কিন্তু ততদিনে এই ছাত্র-ছাত্রী দুজনের ক্ষতি যা হবার  তা হয়ে গেছে। 

দৃশ্য: তিন 

ঈদে বাড়ি এসেছি সবাই। সবাই মানে আমাদের নয় ভাইবোন আর দুইজোড়া বাবা-মা মিলিয়ে তের সদস্যের পরিবারটি। অনেক মজা। রাতদিন খেলা, খেলা, খেলা। চিবুড়ি, টোকাটুকি, এক্কাদোক্কা। আরো আছে নাম-দেশ-ফল-ফুল, চোর- ডাকাত- বাবু -পুলিশ...। ঈদের আগের দিন অশ্বিনী নাপিত আসে আমাদের চুল কাটার জন্য। সবাই লাইন  ধরে বসে যেতাম, একজনের পর একজন। দাদাসাহেব নাপিতকে বলতেন, "আলফেট কাট দাও"। ‘আলফেট’ টা যে কি কাট কখনো জানলাম না। ঈদের অন্যতম আনন্দ ছিল দাদাসাহেব কর্তৃক প্রত্যেক নাতি-নাতনীকে আলাদা করে দেয়া ছোট্ট একটা করে সাবান। আমাদের কাছে নুতন জামাকাপড়ের চাইতেও আকর্ষণীয় ছিল এই সাবান পর্বটি। কি সুন্দর ছিল রঙগুলো- হালকা নীল, গোলাপি, ঘিয়ে, আর কি অপূর্ব সুগন্ধ! একা একটা সাবানের মালিক হওয়ার গর্ব আর আনন্দই ছিল আলাদা। আজ চারিদিকে ছড়ানো কত আনন্দ- উপকরণ কিন্তু সেই আনন্দটি হারিয়ে গেছে ‘গভীর কোন অন্ধকারে’। 

ঈদের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল ঈদ-রাতের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান, নাচ, নাটক। নিজেরাই আমরা সকল কাজের কাজী। বেশ কিছুদিন ধরেই নাটক লেখা হচ্ছে "যার যেথা ঘর"। লিখছেন বিশিষ্ট নাট্যকার, মেজ’তা। আমরা তো তার লেখক প্রতিভায় মুগ্ধ। পরিচালক ও মনে হয় তিনিই ছিলেন। তো একবার করা হল ‘মহসিন ও চোর’। জেসি’পা  আমার চেয়ে বয়সে কিঞ্চিৎ বড় হবার সুবিধাটা ভোগপূর্বক নিজে মহসিনের চরিত্রটা নিয়ে আমাকে একেবারেই অগুরুত্বপূর্ণ  ভৃত্যের চরিত্রটি দিয়ে স্বপ্রীতির যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছিল, তা নিয়ে মনে বড় কষ্ট পেয়েছিলাম। সন্ধ্যার পরপর উঠোনে বা বাড়ির বারান্দায় শুরু হত অনুষ্ঠান। দর্শক- সমাবেশ একেবারে কম হতো না। এর মধ্যে গায়ক হিসাবে আমার ছোট মামা আমাদের এটুকু পরিসরে নাম করেছেন। গলাকে প্রচণ্ড কাঁপিয়ে যখন ‘প্রমোদে ঢালিয়া দিনু মন’ বলে টান দেন আমার দাদুর মত মানুষও বলে ওঠেন- ‘ আমার পুত্রা তো ভালো গায়’! তবে করুণ সত্যটা হোল শামিম মামা গানের ‘গ’- ও জানত না । তবে সেটা বুঝেছি অনেক পরে। সে সময় তিনিই আমাদের ‘দেবব্রত বিশ্বাস’ । ...আবার গায়িকা জেসি’পা খবরের কাগজ দিয়ে চোঙ্গা বানিয়ে সেটাকে মাইক হিসাবে ব্যবহার করে যখন তখনকার craze আজম খানের গান ধরতো "ওরে সালেকা, ওরে মালেকা", মুখে না বললেও মনে মনে এতো বড় শিল্পীকে সমীহ না করে পারতাম না। এরকম আরও অনেক গল্প আছে, বলবো আরেকদিন। 

...ক্রমবহমান সময় আমাদের ভাইবোনদের অনেককেই নিয়ে এসেছে প্রায় বিকেলবেলায়, কিন্তু আমাদের দিনগুলি আজো একেবারে মরে যায়নি। আজো আমরা একসাথে বলি, একসাথে গাই, একসাথে বাঁচি। জীবন আমাদের এভাবেই একসাথে বেঁধে রাখুক। বেঁচে থাকুক ভালোবাসা, মায়া, দায়িত্ববোধ। জয় হোক আমাদের  দু’জোড়া বাবা-মায়ের- নয়টি সন্তানকে একটি ভালবাসার সুতোয় জড়িয়ে রাখার জন্য। 


বিডি-প্রতিদিন/ ২৭ জুলাই, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন