শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৬, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

স্মৃতিকথা

জীবন যখন ছিল ফুলের মত...

ফৌজিয়া হাসিন
অনলাইন ভার্সন
জীবন যখন ছিল ফুলের মত...

দৃশ্য: এক

ওই কারা হেঁটে যাচ্ছে কুয়াশার চাদরের আড়ালে? একি স্মৃতির কুয়াশা নাকি কোন স্বপ্ন- দৃশ্য ? দুটি বালিকা গ্রামের পথ ধরে এগিয়ে চলেছে। এটা তাদের নিরুদ্দেশ ভ্রমণ, স্বপ্ন- যাত্রা। চলছে আপনমনে । কোথায় যাবে তা জানে না, সুনির্দিষ্ট কোন গন্তব্য নেই। পথই পথ দেখাবে। কানাপুকুরের পাশ দিয়ে পারিবারিক কবরস্থান, আমবাগান পেরিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় সীমানার দিকে। এই দুইটি বালিকা দুই বোন। আপন বোন কিন্তু ওদের বাবা- মা আলাদা। ওরা ঘুমায় একসাথে, খায় একসাথে, চলে একসাথে। এরকম একসাথে থাকে বলে দু’জনের নাম দুটো মিলে একটি নাম হয়ে যায়, 'জেসিজেনি'। ওদের আছে এক স্বপ্নের পৃথিবী, কল্পনার রাজ্য- সেখানে ওরাই রাজা ওরাই প্রজা।
     
যেতে যেতে একসময় এসে পৌঁছায় একটি ছোট্ট জলাধারের কাছে। খুবই বাজে একটি নাম, "শকুনি ছড়া"। এমনিতেই ওদের গ্রামে কোন নদী নেই। কিন্তু ওরা যে ছোকানু আর ওর ভাইয়ের মত ‘নদীর স্বপ্ন’ দেখে। তাই এই ছোট্ট তিরতিরে জলাধারটিই ওদের পদ্মপুকুর, স্বপ্ন-নদী। বর্ষায় এই শীর্ণ স্রোত ধারাটিই ভর-ভরন্ত হয়ে ওঠে। মূল উৎসটির কাছে যেতে বালিকাদের বড় সাধ হয় কিন্তু সেটি যে আরেক দেশে!  বড় মনোরম জায়গাটি, চারদিকে ঝোপঝাড়, গাছপালা, বিস্তৃত ধানক্ষেত। কাছেই ভারত সীমান্ত। এখান থেকে দেখা যায় দূরে পাহাড়ের সারি। ওরা বলে, মামা-ভাগনার টিলা। জলের ধারে বসে থাকে দুজনে, অনেক কথা বলে- বালিকাদের সরল গল্প। একসময় উঠে দাঁড়ায়, আবার হাঁটতে থাকে। হাঁটতে হাঁটতে একটা বাড়িতে ঢোকে। জীর্ণ-শীর্ণ ঘরগুলো,  চারদিকে দারিদ্রের ছাপ। বাড়ির লোকজন এত ছোট দু’টি বালিকাকে দেখে কৌতুহলী হয়। জানতে চায় কোথা থেকে এসেছে। জানার পর হুলস্থূল শুরু হয়ে যায়। কোথায় বসাবে, কি খাওয়াবে- কি যে খাতির-যত্ন! ওরা জানেই না এটা ওদের কালা’র মা বুয়ার বাড়ি। ছোটো খাটো, শান্তশিষ্ট, মুখভরা পান আর হাসিভরা মুখের কালা’র মা বুয়া। বহু বছর ধরেই ওদের বাড়িতে সাহায্যকারী হিসাবে আছেন, মাসিক বেতন দশ টাকা। যাই হোক, এতদিন পর মনে নেই কি খেতে দিয়েছিল। পিঁপড়ে ভাসা চিনির শরবত কি এ বাড়িতে দিয়েছিলো? 

দৃশ্য: দুই 

বিকেল এখন, মাত্র ফিরেছি স্কুল থেকে। ভাত খেয়ে উঠতে না উঠতেই, "শায়ে ...ন", হুজুরের ডাক, শাহিনকে ডাকছেন। হুজুর তো নয়, যেন বাঘ ডাকছে। ডাক শুনলেই বুকের মধ্যে গুড়গুড় করে ওঠে। বিকালে খেলার সময়ে হুজুরের কাছে পড়াটা এই সদ্য-স্কুল ফেরত বালক-বালিকাদের কাছে যে কি বিরক্তি আর আতঙ্কের ব্যাপার তা বাবা- মায়েরা একটুও বোঝেন না!  তবুও তারা তিনজন মিলে পড়তে বসে, কিন্তু মনটি বীথি, শামিম ওদের সাথে খেলতে থাকে হা-ডু-ডু, ‘কুমির তোর জলে নেমেছি’। 

প্রসন্নবাবু স্যার পড়াতে আসেন সন্ধ্যার পর। শীর্ণ দেহের, আধময়লা ধুতি পাঞ্জাবী পরা নিরীহ এক শিক্ষক। একটা সাইকেলে চেপে ধীরে ধীরে এসে ঢোকেন। খুব ভাল পড়াতেন তা না কিন্তু তাঁর শান্ত স্বভাব ছাত্রছাত্রিদের কাছে তাঁকে প্রিয় করে রাখে। প্রতিদিন এককাপ চা আর কিছু খাবার আসতো তাঁর জন্য। পরম তৃপ্তি নিয়ে শব্দ করে চা খেতেন, খাবারের একটা কণাও কোনদিন প্লেটে পড়ে থাকত না। সেদিন বাড়িতে বড়দের কেউ নেই, আছে শুধু কাজের ছেলে ‘গুটলু’। সময় গড়িয়ে যায়, চা- খাবার আর আসে না। স্যার ডাকেন, "গুটলু, আজকে চা দিবি না"? "স্যার, দুধ নাই"- গুটলুর তাৎক্ষণিক উত্তর। "আচ্ছা, রঙ চা দে" স্যার বলেন। এবার গুটলুর পরবর্তী তীর, "ওমা স্যার চিনি নাই"। "তাহলে লবণ দিয়েই দে, রং চা লবণ দিয়েই খেতে ভালো" বেচারা স্যারের কাতর অনুনয়। 

গুটলু আজ স্বাধীন, চা বানানোর কষ্ট আজ সে করতেই পারবে না । তাই একটু পর এসে তার শেষ এবং অব্যর্থ তীরটি ছোঁড়ে "আহা স্যার, চা পাতাই তো  নাই"। সরল শিক্ষক শূন্য দৃষ্টিতে তাকান "তো আর কি করবি"! প্রায় ৪৩/৪৪ বছর আগের এই ঘটনাটি কেন যেন ভুলতেই পারিনি। আজ কোন মন্ত্রবলে যদি সেই অসহায়, দারিদ্র-ক্লিষ্ট শিক্ষককে পেতাম, বলতাম, "স্যার, এই যে আমরা, আপনার ছাত্র-ছাত্রীরা কত কিছু পেয়েছি জীবনে, কিন্তু সেদিন শুধু লবণ দেয়া দুধহীন এককাপ চা আপনাকে খাওয়াতে না পারার দুঃখটা কি দিয়ে পূরণ করতে পারবো সেটা আমাদের বলে দেন"। 
 

তখন আমাদের ক্লাশ ফাইভ। শাহিন আর আমি দুজনেই বৃত্তি পরিক্ষা দিব। সে কারণে এবার শিক্ষক বদল হল। প্রসন্নবাবু স্যারের জায়গায় আসলেন সিঙ্গাড়া কাট চুলের কমবয়সী একজন। তাঁর কাজ হলো সাথে করে চকলেট, বিস্কুট, চানাচুর জাতীয় খাবার নিয়ে আসা আর আমাদের সাথে জমিয়ে গল্প করা। আমাদের তো আনন্দের সীমা নেই। এমন শিক্ষক কি সহজে মেলে? তো দিনের পর দিন শিক্ষক- ছাত্রের এই দান-প্রতিদান চলে, ফলে পড়াশোনা অশ্বডিম্ব। কিন্তু চোরের দশদিন হলে গৃহস্থের একদিন হতেই হবে!  এক দুর্ভাগা দিনে বড়তা’র কাছে ধরা পড়ে গেল আমাদের ফাঁকিবাজির এই মহোৎসব। ফলাফল শিক্ষক মহাশয়ের বিদায়। কিন্তু ততদিনে এই ছাত্র-ছাত্রী দুজনের ক্ষতি যা হবার  তা হয়ে গেছে। 

দৃশ্য: তিন 

ঈদে বাড়ি এসেছি সবাই। সবাই মানে আমাদের নয় ভাইবোন আর দুইজোড়া বাবা-মা মিলিয়ে তের সদস্যের পরিবারটি। অনেক মজা। রাতদিন খেলা, খেলা, খেলা। চিবুড়ি, টোকাটুকি, এক্কাদোক্কা। আরো আছে নাম-দেশ-ফল-ফুল, চোর- ডাকাত- বাবু -পুলিশ...। ঈদের আগের দিন অশ্বিনী নাপিত আসে আমাদের চুল কাটার জন্য। সবাই লাইন  ধরে বসে যেতাম, একজনের পর একজন। দাদাসাহেব নাপিতকে বলতেন, "আলফেট কাট দাও"। ‘আলফেট’ টা যে কি কাট কখনো জানলাম না। ঈদের অন্যতম আনন্দ ছিল দাদাসাহেব কর্তৃক প্রত্যেক নাতি-নাতনীকে আলাদা করে দেয়া ছোট্ট একটা করে সাবান। আমাদের কাছে নুতন জামাকাপড়ের চাইতেও আকর্ষণীয় ছিল এই সাবান পর্বটি। কি সুন্দর ছিল রঙগুলো- হালকা নীল, গোলাপি, ঘিয়ে, আর কি অপূর্ব সুগন্ধ! একা একটা সাবানের মালিক হওয়ার গর্ব আর আনন্দই ছিল আলাদা। আজ চারিদিকে ছড়ানো কত আনন্দ- উপকরণ কিন্তু সেই আনন্দটি হারিয়ে গেছে ‘গভীর কোন অন্ধকারে’। 

ঈদের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল ঈদ-রাতের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান, নাচ, নাটক। নিজেরাই আমরা সকল কাজের কাজী। বেশ কিছুদিন ধরেই নাটক লেখা হচ্ছে "যার যেথা ঘর"। লিখছেন বিশিষ্ট নাট্যকার, মেজ’তা। আমরা তো তার লেখক প্রতিভায় মুগ্ধ। পরিচালক ও মনে হয় তিনিই ছিলেন। তো একবার করা হল ‘মহসিন ও চোর’। জেসি’পা  আমার চেয়ে বয়সে কিঞ্চিৎ বড় হবার সুবিধাটা ভোগপূর্বক নিজে মহসিনের চরিত্রটা নিয়ে আমাকে একেবারেই অগুরুত্বপূর্ণ  ভৃত্যের চরিত্রটি দিয়ে স্বপ্রীতির যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছিল, তা নিয়ে মনে বড় কষ্ট পেয়েছিলাম। সন্ধ্যার পরপর উঠোনে বা বাড়ির বারান্দায় শুরু হত অনুষ্ঠান। দর্শক- সমাবেশ একেবারে কম হতো না। এর মধ্যে গায়ক হিসাবে আমার ছোট মামা আমাদের এটুকু পরিসরে নাম করেছেন। গলাকে প্রচণ্ড কাঁপিয়ে যখন ‘প্রমোদে ঢালিয়া দিনু মন’ বলে টান দেন আমার দাদুর মত মানুষও বলে ওঠেন- ‘ আমার পুত্রা তো ভালো গায়’! তবে করুণ সত্যটা হোল শামিম মামা গানের ‘গ’- ও জানত না । তবে সেটা বুঝেছি অনেক পরে। সে সময় তিনিই আমাদের ‘দেবব্রত বিশ্বাস’ । ...আবার গায়িকা জেসি’পা খবরের কাগজ দিয়ে চোঙ্গা বানিয়ে সেটাকে মাইক হিসাবে ব্যবহার করে যখন তখনকার craze আজম খানের গান ধরতো "ওরে সালেকা, ওরে মালেকা", মুখে না বললেও মনে মনে এতো বড় শিল্পীকে সমীহ না করে পারতাম না। এরকম আরও অনেক গল্প আছে, বলবো আরেকদিন। 

...ক্রমবহমান সময় আমাদের ভাইবোনদের অনেককেই নিয়ে এসেছে প্রায় বিকেলবেলায়, কিন্তু আমাদের দিনগুলি আজো একেবারে মরে যায়নি। আজো আমরা একসাথে বলি, একসাথে গাই, একসাথে বাঁচি। জীবন আমাদের এভাবেই একসাথে বেঁধে রাখুক। বেঁচে থাকুক ভালোবাসা, মায়া, দায়িত্ববোধ। জয় হোক আমাদের  দু’জোড়া বাবা-মায়ের- নয়টি সন্তানকে একটি ভালবাসার সুতোয় জড়িয়ে রাখার জন্য। 


বিডি-প্রতিদিন/ ২৭ জুলাই, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দল নিবন্ধনে আবেদনের সময় শেষ হচ্ছে আজ
নতুন দল নিবন্ধনে আবেদনের সময় শেষ হচ্ছে আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে চার অগ্রাধিকার : বিডা প্রধান
ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে চার অগ্রাধিকার : বিডা প্রধান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তুর্কি সাংবাদিক উজায় বুলুতের প্রবন্ধ প্রোপাগান্ডামূলক ও ভিত্তিহীন : প্রেস উইং
তুর্কি সাংবাদিক উজায় বুলুতের প্রবন্ধ প্রোপাগান্ডামূলক ও ভিত্তিহীন : প্রেস উইং

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান
শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম
ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি
১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা
কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২
গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট
হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮
ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ
ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ
পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’
ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা
লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া
আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা