শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৬, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

স্মৃতিকথা

জীবন যখন ছিল ফুলের মত...

ফৌজিয়া হাসিন
অনলাইন ভার্সন
জীবন যখন ছিল ফুলের মত...

দৃশ্য: এক

ওই কারা হেঁটে যাচ্ছে কুয়াশার চাদরের আড়ালে? একি স্মৃতির কুয়াশা নাকি কোন স্বপ্ন- দৃশ্য ? দুটি বালিকা গ্রামের পথ ধরে এগিয়ে চলেছে। এটা তাদের নিরুদ্দেশ ভ্রমণ, স্বপ্ন- যাত্রা। চলছে আপনমনে । কোথায় যাবে তা জানে না, সুনির্দিষ্ট কোন গন্তব্য নেই। পথই পথ দেখাবে। কানাপুকুরের পাশ দিয়ে পারিবারিক কবরস্থান, আমবাগান পেরিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় সীমানার দিকে। এই দুইটি বালিকা দুই বোন। আপন বোন কিন্তু ওদের বাবা- মা আলাদা। ওরা ঘুমায় একসাথে, খায় একসাথে, চলে একসাথে। এরকম একসাথে থাকে বলে দু’জনের নাম দুটো মিলে একটি নাম হয়ে যায়, 'জেসিজেনি'। ওদের আছে এক স্বপ্নের পৃথিবী, কল্পনার রাজ্য- সেখানে ওরাই রাজা ওরাই প্রজা।
     
যেতে যেতে একসময় এসে পৌঁছায় একটি ছোট্ট জলাধারের কাছে। খুবই বাজে একটি নাম, "শকুনি ছড়া"। এমনিতেই ওদের গ্রামে কোন নদী নেই। কিন্তু ওরা যে ছোকানু আর ওর ভাইয়ের মত ‘নদীর স্বপ্ন’ দেখে। তাই এই ছোট্ট তিরতিরে জলাধারটিই ওদের পদ্মপুকুর, স্বপ্ন-নদী। বর্ষায় এই শীর্ণ স্রোত ধারাটিই ভর-ভরন্ত হয়ে ওঠে। মূল উৎসটির কাছে যেতে বালিকাদের বড় সাধ হয় কিন্তু সেটি যে আরেক দেশে!  বড় মনোরম জায়গাটি, চারদিকে ঝোপঝাড়, গাছপালা, বিস্তৃত ধানক্ষেত। কাছেই ভারত সীমান্ত। এখান থেকে দেখা যায় দূরে পাহাড়ের সারি। ওরা বলে, মামা-ভাগনার টিলা। জলের ধারে বসে থাকে দুজনে, অনেক কথা বলে- বালিকাদের সরল গল্প। একসময় উঠে দাঁড়ায়, আবার হাঁটতে থাকে। হাঁটতে হাঁটতে একটা বাড়িতে ঢোকে। জীর্ণ-শীর্ণ ঘরগুলো,  চারদিকে দারিদ্রের ছাপ। বাড়ির লোকজন এত ছোট দু’টি বালিকাকে দেখে কৌতুহলী হয়। জানতে চায় কোথা থেকে এসেছে। জানার পর হুলস্থূল শুরু হয়ে যায়। কোথায় বসাবে, কি খাওয়াবে- কি যে খাতির-যত্ন! ওরা জানেই না এটা ওদের কালা’র মা বুয়ার বাড়ি। ছোটো খাটো, শান্তশিষ্ট, মুখভরা পান আর হাসিভরা মুখের কালা’র মা বুয়া। বহু বছর ধরেই ওদের বাড়িতে সাহায্যকারী হিসাবে আছেন, মাসিক বেতন দশ টাকা। যাই হোক, এতদিন পর মনে নেই কি খেতে দিয়েছিল। পিঁপড়ে ভাসা চিনির শরবত কি এ বাড়িতে দিয়েছিলো? 

দৃশ্য: দুই 

বিকেল এখন, মাত্র ফিরেছি স্কুল থেকে। ভাত খেয়ে উঠতে না উঠতেই, "শায়ে ...ন", হুজুরের ডাক, শাহিনকে ডাকছেন। হুজুর তো নয়, যেন বাঘ ডাকছে। ডাক শুনলেই বুকের মধ্যে গুড়গুড় করে ওঠে। বিকালে খেলার সময়ে হুজুরের কাছে পড়াটা এই সদ্য-স্কুল ফেরত বালক-বালিকাদের কাছে যে কি বিরক্তি আর আতঙ্কের ব্যাপার তা বাবা- মায়েরা একটুও বোঝেন না!  তবুও তারা তিনজন মিলে পড়তে বসে, কিন্তু মনটি বীথি, শামিম ওদের সাথে খেলতে থাকে হা-ডু-ডু, ‘কুমির তোর জলে নেমেছি’। 

প্রসন্নবাবু স্যার পড়াতে আসেন সন্ধ্যার পর। শীর্ণ দেহের, আধময়লা ধুতি পাঞ্জাবী পরা নিরীহ এক শিক্ষক। একটা সাইকেলে চেপে ধীরে ধীরে এসে ঢোকেন। খুব ভাল পড়াতেন তা না কিন্তু তাঁর শান্ত স্বভাব ছাত্রছাত্রিদের কাছে তাঁকে প্রিয় করে রাখে। প্রতিদিন এককাপ চা আর কিছু খাবার আসতো তাঁর জন্য। পরম তৃপ্তি নিয়ে শব্দ করে চা খেতেন, খাবারের একটা কণাও কোনদিন প্লেটে পড়ে থাকত না। সেদিন বাড়িতে বড়দের কেউ নেই, আছে শুধু কাজের ছেলে ‘গুটলু’। সময় গড়িয়ে যায়, চা- খাবার আর আসে না। স্যার ডাকেন, "গুটলু, আজকে চা দিবি না"? "স্যার, দুধ নাই"- গুটলুর তাৎক্ষণিক উত্তর। "আচ্ছা, রঙ চা দে" স্যার বলেন। এবার গুটলুর পরবর্তী তীর, "ওমা স্যার চিনি নাই"। "তাহলে লবণ দিয়েই দে, রং চা লবণ দিয়েই খেতে ভালো" বেচারা স্যারের কাতর অনুনয়। 

গুটলু আজ স্বাধীন, চা বানানোর কষ্ট আজ সে করতেই পারবে না । তাই একটু পর এসে তার শেষ এবং অব্যর্থ তীরটি ছোঁড়ে "আহা স্যার, চা পাতাই তো  নাই"। সরল শিক্ষক শূন্য দৃষ্টিতে তাকান "তো আর কি করবি"! প্রায় ৪৩/৪৪ বছর আগের এই ঘটনাটি কেন যেন ভুলতেই পারিনি। আজ কোন মন্ত্রবলে যদি সেই অসহায়, দারিদ্র-ক্লিষ্ট শিক্ষককে পেতাম, বলতাম, "স্যার, এই যে আমরা, আপনার ছাত্র-ছাত্রীরা কত কিছু পেয়েছি জীবনে, কিন্তু সেদিন শুধু লবণ দেয়া দুধহীন এককাপ চা আপনাকে খাওয়াতে না পারার দুঃখটা কি দিয়ে পূরণ করতে পারবো সেটা আমাদের বলে দেন"। 
 

তখন আমাদের ক্লাশ ফাইভ। শাহিন আর আমি দুজনেই বৃত্তি পরিক্ষা দিব। সে কারণে এবার শিক্ষক বদল হল। প্রসন্নবাবু স্যারের জায়গায় আসলেন সিঙ্গাড়া কাট চুলের কমবয়সী একজন। তাঁর কাজ হলো সাথে করে চকলেট, বিস্কুট, চানাচুর জাতীয় খাবার নিয়ে আসা আর আমাদের সাথে জমিয়ে গল্প করা। আমাদের তো আনন্দের সীমা নেই। এমন শিক্ষক কি সহজে মেলে? তো দিনের পর দিন শিক্ষক- ছাত্রের এই দান-প্রতিদান চলে, ফলে পড়াশোনা অশ্বডিম্ব। কিন্তু চোরের দশদিন হলে গৃহস্থের একদিন হতেই হবে!  এক দুর্ভাগা দিনে বড়তা’র কাছে ধরা পড়ে গেল আমাদের ফাঁকিবাজির এই মহোৎসব। ফলাফল শিক্ষক মহাশয়ের বিদায়। কিন্তু ততদিনে এই ছাত্র-ছাত্রী দুজনের ক্ষতি যা হবার  তা হয়ে গেছে। 

দৃশ্য: তিন 

ঈদে বাড়ি এসেছি সবাই। সবাই মানে আমাদের নয় ভাইবোন আর দুইজোড়া বাবা-মা মিলিয়ে তের সদস্যের পরিবারটি। অনেক মজা। রাতদিন খেলা, খেলা, খেলা। চিবুড়ি, টোকাটুকি, এক্কাদোক্কা। আরো আছে নাম-দেশ-ফল-ফুল, চোর- ডাকাত- বাবু -পুলিশ...। ঈদের আগের দিন অশ্বিনী নাপিত আসে আমাদের চুল কাটার জন্য। সবাই লাইন  ধরে বসে যেতাম, একজনের পর একজন। দাদাসাহেব নাপিতকে বলতেন, "আলফেট কাট দাও"। ‘আলফেট’ টা যে কি কাট কখনো জানলাম না। ঈদের অন্যতম আনন্দ ছিল দাদাসাহেব কর্তৃক প্রত্যেক নাতি-নাতনীকে আলাদা করে দেয়া ছোট্ট একটা করে সাবান। আমাদের কাছে নুতন জামাকাপড়ের চাইতেও আকর্ষণীয় ছিল এই সাবান পর্বটি। কি সুন্দর ছিল রঙগুলো- হালকা নীল, গোলাপি, ঘিয়ে, আর কি অপূর্ব সুগন্ধ! একা একটা সাবানের মালিক হওয়ার গর্ব আর আনন্দই ছিল আলাদা। আজ চারিদিকে ছড়ানো কত আনন্দ- উপকরণ কিন্তু সেই আনন্দটি হারিয়ে গেছে ‘গভীর কোন অন্ধকারে’। 

ঈদের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল ঈদ-রাতের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান, নাচ, নাটক। নিজেরাই আমরা সকল কাজের কাজী। বেশ কিছুদিন ধরেই নাটক লেখা হচ্ছে "যার যেথা ঘর"। লিখছেন বিশিষ্ট নাট্যকার, মেজ’তা। আমরা তো তার লেখক প্রতিভায় মুগ্ধ। পরিচালক ও মনে হয় তিনিই ছিলেন। তো একবার করা হল ‘মহসিন ও চোর’। জেসি’পা  আমার চেয়ে বয়সে কিঞ্চিৎ বড় হবার সুবিধাটা ভোগপূর্বক নিজে মহসিনের চরিত্রটা নিয়ে আমাকে একেবারেই অগুরুত্বপূর্ণ  ভৃত্যের চরিত্রটি দিয়ে স্বপ্রীতির যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছিল, তা নিয়ে মনে বড় কষ্ট পেয়েছিলাম। সন্ধ্যার পরপর উঠোনে বা বাড়ির বারান্দায় শুরু হত অনুষ্ঠান। দর্শক- সমাবেশ একেবারে কম হতো না। এর মধ্যে গায়ক হিসাবে আমার ছোট মামা আমাদের এটুকু পরিসরে নাম করেছেন। গলাকে প্রচণ্ড কাঁপিয়ে যখন ‘প্রমোদে ঢালিয়া দিনু মন’ বলে টান দেন আমার দাদুর মত মানুষও বলে ওঠেন- ‘ আমার পুত্রা তো ভালো গায়’! তবে করুণ সত্যটা হোল শামিম মামা গানের ‘গ’- ও জানত না । তবে সেটা বুঝেছি অনেক পরে। সে সময় তিনিই আমাদের ‘দেবব্রত বিশ্বাস’ । ...আবার গায়িকা জেসি’পা খবরের কাগজ দিয়ে চোঙ্গা বানিয়ে সেটাকে মাইক হিসাবে ব্যবহার করে যখন তখনকার craze আজম খানের গান ধরতো "ওরে সালেকা, ওরে মালেকা", মুখে না বললেও মনে মনে এতো বড় শিল্পীকে সমীহ না করে পারতাম না। এরকম আরও অনেক গল্প আছে, বলবো আরেকদিন। 

...ক্রমবহমান সময় আমাদের ভাইবোনদের অনেককেই নিয়ে এসেছে প্রায় বিকেলবেলায়, কিন্তু আমাদের দিনগুলি আজো একেবারে মরে যায়নি। আজো আমরা একসাথে বলি, একসাথে গাই, একসাথে বাঁচি। জীবন আমাদের এভাবেই একসাথে বেঁধে রাখুক। বেঁচে থাকুক ভালোবাসা, মায়া, দায়িত্ববোধ। জয় হোক আমাদের  দু’জোড়া বাবা-মায়ের- নয়টি সন্তানকে একটি ভালবাসার সুতোয় জড়িয়ে রাখার জন্য। 


বিডি-প্রতিদিন/ ২৭ জুলাই, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

এই মাত্র | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম