শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৯, বুধবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০১৮

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ : গৌরব ঐতিহ্য সাফল্য সংগ্রামের ৭০ বছর

শেখ জয়নুল আবেদীন রাসেল
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ : গৌরব ঐতিহ্য সাফল্য সংগ্রামের ৭০ বছর

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতীম ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘শিক্ষা শান্তি প্রগতি’ শ্লোগান দিয়ে এ সংগঠনটি গঠন করেন ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি। সংগঠনটি বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গঠনের এক বছর আগেই গঠন করেন জাতির পিতা। প্রজ্ঞাবান জাতির পিতা জানতেন, মহৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হলে ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আর ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজই পারে মানবীয় দেশ গড়ে তুলতে। আর তাই বিশ্ববাসী দেখেছে ’৫২ সালের ভাষা আন্দোলন,’৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ‘৫৮ সালের  আয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ‘৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ‘৬৬ সালের ছয় দফা বাস্তবায়ন ও ১১ দফা দাবি প্রণয়ন, ‘৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, ‘৭০ সালের নির্বাচন, ‘৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মীরাই ছিল অগ্রবর্তী সৈনিক। জীবন দিয়েছে মানব অধিকার তরে। রক্ষা করেছে বাঙ্গালী জাতির সম্মান ও অধিকার।

জাতির পিতার ক্ষুধা দারিদ্রমুক্ত, সাম্য-সমতা, অসাম্প্রদায়িক স্বপ্নের সোনার বাংলার গঠনের জন্য এ ছাত্র সংগঠন অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। একাত্তরে জাতির পিতা যখন মহান মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন তখন জীবন বিপন্ন হতে পারে জেনেও ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ শ্লোগান দিয়ে এই ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরাই সর্বাগ্রে অতীতের ন্যায় রাজপথে বেরিয়ে আসেন। এ ছাত্র সংগঠনটি বাংলাদেশকে বিশ্ব মানচিত্রে স্থান করে দিতে জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে ১৭ হাজার নেতাকর্মী বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছেন। সুতরাং বুকের তাজা রক্ত দিয়ে কেনা যে বাংলাদেশের মানচিত্র তার বড় একটি অংশের দাবিদার এই ছাত্রলীগ।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কিছু বিপথগামী সেনা সদস্য জাতির পিতাকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাজপথে নেমে সর্বপ্রথম প্রতিবাদী মিছিল করেছে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসমত কাদির গামার নেতত্বে ছাত্রলীগ। পঁচাত্তর পরবর্তী মৃত্যু উপতক্যায় পরিণত হওয়া বাংলাদেশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের আত্মদানের এই মিছিল কেবল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়েছে। কিন্তু থেমে থাকেনি প্রতিরোধ। বঙ্গবন্ধু পরবর্তী বাংলাদেশে হত্যা ও ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে বঙ্গবন্ধুর যোগ্য উত্তরসূরী, গণতন্ত্রের মানসকন্যা ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা বিশ্ব মানবতার নেত্রী মাদার অব হিউম্যানিটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রতিটি সংগ্রামেই তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।

এক এগারোর পরবর্তী চাপিয়ে দেওয়া অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধেও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এ কারণে দেশরত্ম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলে থাকেন, বাংলাদেশের ইতিহাস মানেই ছাত্রলীগের ইতিহাস। যা বঙ্গবন্ধুও বলে গেছেন বারংবার। গণতান্ত্রিক ইতিহাসের অবৈধ উপায়ে ক্ষমতা দখলদারী স্বৈরশাসকদের হটাতেও এই ছাত্র সংগঠন নীল পোশাকি সামরিক জান্তাদের শক্ত হাতে জবাব দিয়েছে।

বাংলাদেশের ইতিহাসের এক গৌরব উজ্জ্বল ঐতিহ্য রয়েছে এ ছাত্র সংগঠনের। থাকবেই না কেন? শান্তিকামী বিশ্বের অগ্রবর্তী সৈনিক বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া এ ছাত্র সংগঠন। কারণ এ ধরা জানে, মহৎ, সৎ এবং পরমসহিষ্ণু হৃদয়ের উদ্দেশ্যই থাকে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা এবং মানবতার কল্যাণ। এ বৃহৎ কর্মযজ্ঞ পরিচালনা করতেও দরকার হয় অগণিত নিবেদিত কর্মীর। শুধু কর্মী হলেই চলে না এদেরকে সঠিকভাবে নেতৃত্ব দিতে হয়, দেখাতে হয় সঠিক পথ। ছাত্রলীগের সৃষ্টিকাল হতে শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা অত্যন্ত সফলতার সাথে তাদের এ মহান দায়িত্ব সম্পাদন করেছেন। হয়েছেন বাংলার ইতিহাসের নায়ক ।

ছাত্রলীগ মানবতার কল্যাণে শিক্ষার্থীদের পাশে থেকে দেশের ৫০ লক্ষাধিক ছাত্রদের মহৎ নিয়ম শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে তারা কাজ করে যাচ্ছেন। কারণ হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বঙ্গবন্ধু মানবীয় নিয়ম নীতি রক্ষার বাহক হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ গঠন করে গেছেন।

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা আর দেশের যোগ্য প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে দূরন্ত গতিতে এগিয়ে চলেছে ছাত্রলীগ। একবিংশ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া এই ছাত্র সংগঠন অসহায় দুস্থদের পাশে বার বার দাঁড়িয়েছে। ফলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শুধু আওয়ামী চেতনা থেকে মানবতার চেতনার পথে পথে শান্তি আর মুক্তির বার্তা দিয়ে যাচ্ছেন নিরন্তর। মানবতার ডাকে এই ছাত্রসংগঠনের সদস্যরা নিজের রক্ত দিতে সর্বদা প্রস্তুত থাকার দৃশ্য একাধিকবার দেখেছে শান্তিকামী বিশ্ব। ২০১৩ সালের এপ্রিলে রানা প্লাজা ধ্বসের সময় হাজার হাজার ব্যাগ রক্ত দিয়েছে এ মানবীয় সংগঠনের নেতাকর্মীরা। দেবেই না কেন? ছাত্রলীগের রক্তের প্রতিটি ফোঁটায় রয়েছে বঙ্গবন্ধুর মানবতাবাদী দর্শন, রয়েছে ত্যাগের মহিমার রক্ত জড়ানোর ইতিহাস, অধিকার আদায়ের প্রাণ বিসর্জন দেওয়ার সুদীর্ঘ ইতিহাস। শুধু রক্ত দিয়েই প্রকৃতিক দুর্যোগের সময় ক্ষান্ত থাকেনি এ ছাত্র সংগঠন। তারা অসহায় দুঃস্থ মানুষের পেটে অন্ন এবং বস্ত্রহীনে বস্ত্র তুলে দেওয়ার একাধিকবার বিরল নজীর স্থাপন করেছে।

২০১৫ সালের এপ্রিলে নেপাল যখন ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত্যু উপতক্যায় পরিণত হয় ছাত্রলীগের তখনকার মানবীয় দায়িত্ব ভুলে যাওয়ার নয়। নেপালবাসীর চরম দুর্দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে নেপাল বাসীর পাশে দাঁড়িয়েছে ছাত্রলীগ। ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড নেপালিজ স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশন বাংলাদেশ’ এর হাতে নগদ ছয় লাখ টাকা তুলে দেন সংগঠনটির তৎকালীন নেতারা। পাশাপাশি ছাত্রলীগ মৃত্যুপুরী নেপাল বাসীর জন্য দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল ঘুরে ঘুরে তহবিল সংগ্রহ করেছে। তহবিল সুষ্ঠভাবে নেপাল বাসীরকাছে দেওয়ার মত মহৎকাজ করেছে এ সংগঠন।

দেশরত্ন শেখ হাসিনার অন্যতম সফলতা ছিটমহল সমস্যার সমাধান, সেই বিলুপ্ত ছিটমহলগুলোতে পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষায় ৫০০০০ গাছ লাগায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা সঙ্কটে মাদার অব হিউম্যানেটি শেখ হাসিনার নির্দেশনা ও মানবতার অাহ্বানে সাড়া দিয়ে ছাত্রলীগ জীবন সংকটাপন্ন রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কক্সবাজার জেলার উখিয়ায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ গঠিত মেডিকেল ক্যম্প এর মাধ্যমে  তিন মাসের বেশী সময় রোহিঙ্গাদের মাঝে টানা চিকিৎসা সেবা ও ওষধ সামগ্রী সরবরাহ করে যাচ্ছে। যা একটি ছাত্র সংগঠনের জন্য বড়ই গর্বের বিষয় হতে পারে। কিন্তু ছাত্রলীগের জন্য স্বাভাবিক। কারণ ছাত্রলীগ সূচনা লগ্ন থেকেই মানবতার জন্য কাছ করে যাচ্ছে।

অতীতে বাংলাদেশে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের বর্তমান সভাপতি মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইনের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা, মহানগর ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্রিয় কর্মী তৈরির মাধ্যমে দেশ গঠনে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে তুলছে প্রতিনিয়ত। এভাবেই বঙ্গবন্ধুর নিজ হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিজ মহিমায় ভাস্বর হয়ে থাকবে, দীপ্তি ছড়াবে যুগের পর যুগ, শতাব্দীর পর শতাব্দী। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখক: সাধারণ সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়)

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন