শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৭, মঙ্গলবার, ২৯ মে, ২০১৮

বাবা-মায়ের মতো শিক্ষকরাও কি বিরক্ত হয় শিশুর প্রশ্নে?

সমীর দাশ
অনলাইন ভার্সন
বাবা-মায়ের মতো শিক্ষকরাও কি বিরক্ত হয় শিশুর প্রশ্নে?

এমন কোনো শিশু আছে যার প্রশ্নে মা-বাবা বিরক্ত হয় নি? এমন কোনো বাবা-মা আছে যারা সন্তানের প্রশ্নে বিরক্ত হয়ে তাকে ধমকে থামিয়ে দেয় নি। কথা বলতে শেখার পর ইঁদুরের মত দাঁতে ধার দেওয়ার ছলে সারাদিন মুখে বকবকানি চলেনি এমন অভিযোগ কে দিবে, কোন শিশুর বিরুদ্ধে? কী, কেন, কোথায়, কখন ইত্যাদি অভ্যস্ত বান্তর ও অবান্তর প্রশ্নের চর্বিত চর্বনে ফেনা ওঠেনি কোন শিশুর মুখে? স্বজন যেমন শিশুর কৌতূহলী প্রশ্নে বিরক্ত হয়েছে, তেমনি তার ভিতর জ্ঞানের তৃষ্ণাও দেখেছে, হয়েছে প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ইঙ্গিত পেয়ে আশাবাদী হয়েছে ভবিষ্যতেরও। তখন তার পারিবারিক জীবন, পরিচিত জন যেমন সীমাবদ্ধ, তেমনি প্রশ্নগুলোও; তবুও সীমাহীন তার জিজ্ঞাসা। 

৪-৫ বছর বয়স হলেই তাকে পাঠানো হচ্ছে বিদ্যালয়ে। সেখানে শিশু পারিবারিক পরিচিত জনের সীমা পেরিয়ে সুযোগ পাচ্ছে বিস্তর সঙ্গের এবং বিষয়ের। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্নের ক্ষেত্রগুলোর হচ্ছে সীমাহীন, জানার জগৎ হচ্ছে বিস্তৃত। এখানে তার সেই অভ্যস্ত বান্তর ও অবান্তর প্রশ্নের গতি হওয়ার কথা লাগামহীন ঘোড়ার মতো। এখন বিদ্যালয়ে শারীরিক ও মানসিক শাস্তি দেওয়া হয় না। শিক্ষকরা আরো বেশি বন্ধুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রকৃত চিত্রটি কেমন? নতুনকে জানবার সেই দুর্বার তৃষ্ণায় তাকে কতটা উদ্বুদ্ধ করছে এই নতুন পরিবেশ? তারা কতটা প্রশ্নমুখর বিদ্যালয়ে? বাবা-মায়ের মতো শিক্ষকেরাও কি বিরক্ত হচ্ছে শিশুর অনবরত প্রশ্নে? নাকি তারা ভুলতে বসেছে জী-স্যার, হ্যাঁ-স্যার এর উত্তরের মাঝে? পড়া দেওয়া, পড়ানো এবং উত্তর মুখস্ত করার মধ্য আবদ্ধ হয়ে নেই তো শিশুর যোগ্যতা ভিত্তিক জ্ঞান? 

আমি বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখেছি, শিশুদের কাছে মুক্ত প্রশ্ন চেয়ে দেখেছি তাদের জানার আগ্রহ নেই, বা সে আগ্রহ তাদের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে না, অথবা তারা হারাতে বসেছে তাদের সেই শিশুসুলভ অবান্তর কৌতূহলও। বিশিষ্ঠ প্রাবন্ধিক আবুল ফজলের ভাষায়, ‘জিজ্ঞাসা বন্ধ হওয়া মানে উত্তর না খোঁজা, সমস্যার মোকাবিলা করতে অস্বীকার করা মানে সমাধানের দিকে পিঠ ফিরে থাকা।’(নির্বাচিত প্রবন্ধ, পৃ. ১২১)। আমাদের শিশুরা বিদ্যালয়ে বইয়ের পোকা হয়ে শুধু উত্তর মুখস্ত করছে। তারা সনদপত্র পেয়ে ফাইল ভারী করছে কিন্তু বাস্তব জীবন পরিচালনায় স্বদক্ষতায় থাকছে পিছিয়ে। তাদের সামনে শিক্ষক গাইড হিসেবে না থেকে ধরিয়ে দিচ্ছে গাইড বই। যাও বাবা পড়ে খাও। অত্ত চিন্তা করার কী আছে? গাইডে অনেক প্রশ্ন আছে, যোগ্যতার, অযোগ্যতার, কী নাই। তুমি একা ভেবে কত প্রশ্ন বের করবে? পরীক্ষায় এখন যোগ্যতা ভিত্তিক প্রশ্ন করে পরীক্ষার্থীকে যাচাই করা হয়। তাছাড়া, গাইড বই থেকে হুবহু প্রশ্ন আসছে পরীক্ষায়। এমনকি আনসিন কমপ্রিহেনশনও। সুতরাং জিজ্ঞাসা বন্ধ, মুখস্ত করো, পরীক্ষায় ঢালো, পাশ হয়ে যাবে। পড়তে ইচ্ছা না হয় অপেক্ষা করো, প্রশ্নতো ফাঁস হবে। সেগুলো দেখে যেও, হয়ে যাবে।

পৃথিবীর অন্যতম উন্নত দেশ জাপান পরিমান নয় শুধুমাত্র মানকে বিবেচনায় রেখে শিক্ষা ক্ষেত্রে এক অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ৯ বছরের প্রাথমিক শিক্ষায় তাদের ভর্তির হার শতভাগ এবং এই গ্রেডে কোনো অশিক্ষিত শিশু নেই। শতকরা ৮৫ ভাগ শিশু বিদ্যালয়ে আনন্দবোধ করে। ( https://novakdjokovicfoundation.org/interesting-facts-about-japanese-school-system/) অথচ আমাদের দেশে শিশুদের বিদ্যালয়ে শতকরা ৮৫ ভাগ নিয়মিত করার জন্য উপবৃত্তি, স্কুল ফিডিংসহ কত রকমের আয়োজন করা লাগে। 

জাপানে শিক্ষার্থীরা শেখে খেলা আর আনন্দে আর আমরা তাদের গলধকরণে করি বাধ্য। জাপানে কোন ব্যক্তিকে সরকারী বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেতে হলে ৪ বছর মেয়াদি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কোর্স বা ২ বছর মেয়াদি নিম্ন মহাবিদ্যালয় কোর্স সম্পন্ন করে শিক্ষণ সনদ অর্জন করতে হয় এবং তারপর টিচিং সার্ভিস পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। আর আমাদের দেশে নূন্যতম উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই একজন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষাকতার যোগ্যতা অর্জন করে। বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কথা বাদই দিলাম। সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করতে হয় তা মাকে শিখিয়ে দেওয়া লাগে না, হয়তো এই ভরসাতেই ৬০% মহিলা শিক্ষক নিয়োগ প্রথাও আছে আমাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। আমি অবশ্য ব্যক্তিগতভাবে শিক্ষক নিয়োগে কোনো কোটা থাক তা মানতে রাজি নই। আমার প্রশ্ন হলো এই মায়েরাও কী তাদের সন্তানদের কৌতূহলী তৃষ্ণা ধরে রাখতে পারছে? 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দে ৭০ বছর বয়সে রাশিয়া ভ্রমন করে তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা দেখে অভিভূত হয়েছেন। আমাদের সন্তানদের অবস্থা প্রসঙ্গে আফসোস করে বলেছেন, ‘ওরা কোনোদিন জানতে চাইতে শেখে নি- প্রথম থেকেই কেবলই বাঁধা নিয়মে ওদের জানিয়ে দেওয়া হয়, তার পরে সেই শিক্ষিত বিদ্যার পুনরাবৃত্তি করে ওরা পরীক্ষার মার্কা সংগ্রহ করে।’(রাশিয়ার চিঠি, পৃ. ৩০)। একই গ্রন্থে তিনি আরো বলেছেন, ‘যে শিক্ষা আমাদের দেশে প্রচলিত তাতে করে আমাদের চিন্তা করার সাহস, কর্ম করবার দক্ষতা থাকে না; পুঁথির বুলি পুনরাবৃত্তি করার ’পরেই ছাত্রদের পরিত্রাণ নির্ভর করে।’(পৃ. ২১)। আমাদের সন্তানদের আমরা যতটা শিক্ষার্থী হিসেবে গড়ে তুলছি তার চেয়ে অনেক বেশি পরীক্ষার্থী হিসেবে গড়ে তুলছি। তাইতো পরীক্ষার আগের রাতে বাবাকে ছুটতে দেখা যায় প্রশ্ন ফাঁসের কোনো তথ্য পাওয়া যায় কি না। সন্তানের অযোগ্যতা সত্ত্বেও ছুটতে দেখা যায় বৃত্তি পাওয়ানোর অনৈতিক দৌড়ে। আছে টিউশন মাস্টারের এ + পাওয়ানোর গ্যারান্টিসহ আগামী সমৃদ্ধ ব্যাচের আকাঙ্ক্ষা। পরনির্ভরশীল ভবিষৎ প্রজন্ম গঠনে আমরা সবাই ছুটছি অক্লান্ত।

প্রমথ চৌধুরী বলেছেন, ‘সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত।’স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হলে নতুনকে জানার দুর্বার তৃষ্ণায় অতৃপ্ত থাকতে হবে। অতৃপ্ত জ্ঞানের তৃষ্ণায় যদি আমাদের বিদ্যালয়ের শিশুদের তৃষ্ণার্ত করতে পারি তবেই তাদের মনে জাগবে কৌতূহল, প্রশ্নের সীমাহীনতা। যদি কোনো প্রশ্ন না থাকে তবে নতুন কিছু জানার আগ্রহ থাকে না। শিশুর মনে প্রশ্ন জাগাতে হবে, সমস্যা সমাধানে তাকে ভাবাতে হবে, তবেই সে হবে জ্ঞান তৃষ্ণার্থী। যত বেশি প্রশ্ন, তত বেশি জানার প্রচেষ্টা, তত বেশি যুক্তি নির্ভরতা। এই যুক্তিনির্ভর জ্ঞানই সুশিক্ষা, যা ছাড়া মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অসম্ভব।


লেখক: সহকারী উপজেলা শিক্ষা আফিসার, ডুমুরিয়া, খুলনা।  ([email protected])


বিডি প্রতিদিন/২৮ মে ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

এই মাত্র | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম