শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৮, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

ইতিহাস ঐতিহ্যে বর্ষবরণ

নাসরিন আক্তার
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাস ঐতিহ্যে বর্ষবরণ

উৎসব প্রিয় বাঙালি বাংলা ঋতুচক্রের নানা আবহে সারা বছর ধরেই কোন না কোন উৎসব পালন করে থাকেন। বাঙালির চিন্তা চেতনা ও মননে উৎসব যেন একাকার হয়ে মিশে আছে। তেমনি একটি উৎসব হলো - আমাদের পহেলা বৈশাখ। বাঙালির পহেলা বৈশাখ হলো গ্রাম্য জীবনের সাথে নগর জীবনের একটি সেতু বন্ধন। শান্ত স্নিগ্ধ গ্রামীণ জীবন আর ব্যস্ত নগর জীবনকে এই নববর্ষই একত্র করে আমাদের জাতীয়তাবোধে। 

জাতি, ধর্ম, বর্ণ সব পরিচয়ের উর্ধ্বে উঠে বাঙালি এই নববর্ষকে সাদরে আমন্ত্রণ জানায়। বাংলা বছরের প্রথম দিনটিতে শুধু বাঙালি জাতিই নয় বাংলা ভাষাভাষী, আদিবাসী, নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রত্যেকটি মানুষকে এই পহেলা বৈশাখ একই ছায়ায় নিয়ে আসে। ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ১০ই মার্চ বা ৯৯২ হিজরির বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে এই গণনা পদ্ধতি কার্যকর হয় আকবরের সিংহাসনে আরোহণের সময় (৫ই নভেম্বর ১৫৫৬) থেকে। প্রথমে এই সনের নাম ছিলো 'ফসলি সন' পরে 'বঙ্গাব্দ' বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিত হয়। আর আকবরের সময় কাল থেকেই পহেলা বৈশাখ উৎযাপন শুরু হয়।

তখন বাংলা নববর্ষ শুরুটি কিন্তু ১সাল দিয়ে শুরু হয়নি। প্রথম শুরুটি ছিলো ৯৬৩ সাল। হিজরি বছরটিকে ঠিক রেখেই নতুন একটি বর্ষপঞ্জী চালু করা হয়। বাংলা দিনপঞ্জির সঙ্গে হিজরি ও খ্রিস্টীয় সালের মৌলিক পার্থক্য হলো - হিজরি সাল চাঁদের হিসেবে আর খ্রিস্টীয় সাল ঘড়ির হিসেবে চলে। ইংরেজি দিন শুরু হয় মধ্যরাতে, হিজরি সালের নতুন তারিখ শুরু হয় সন্ধ্যায়, নতুন চাঁদের আগমনে। আর বাংলা সনের দিন শুরু হয় ভোরে সূর্যদয়ের সঙ্গে সঙ্গে।

বাংলা সনের প্রবর্তন নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। কোন কোন ঐতিহাসিকের মতে এর কৃতিত্ব সপ্তম শতকের রাজা শশাঙ্কের আর মুঘল সম্রাট আকবর এটিকে রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্যে পরিবর্তন করেন। মূলত খাজনা আদায়ের সুষ্ঠুতা প্রণয়নের উদ্দেশ্যে সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। সম্রাটের আদেশে রাজকীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফতেহউল্লাহ সিরাজি সৌরসন বা আরবি হিজরি সনের উপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম বিনির্মাণ করেন।

আকবরের সময় কাল থেকে পহেলা বৈশাখ উদযাপন শুরু হয়। প্রত্যেক বাংলা মাসের শেষের দিনের মধ্যে প্রজারা খাজনা, মাশুল ও শুল্ক পরিশোধ করতে বাধ্য থাকতেন এবং পরের দিন ভূমির মলিকরা প্রতিবেশীদের নানা রকম মিষ্টান্ন দ্বারা আপ্যায়ন করতেন। এ উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হতো। যা আজকের পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে রূপ নিয়েছে। তখনকার সময় এই দিনের একটি প্রধান ঘটনা ছিলো হালখাতা তৈরি করা।

বাংলা সনের মূল নাম ছিলো 'তারিখ-এ-এলাহী'। এক ডিক্রি জারির মাধ্যমে

"তারিখ-এ-এলাহী'' প্রবর্তন করেন মুঘল সম্রাট আকবর। 'তারিখ- এ-এলাহী'র বারোমাসের নাম ছিলো- কারবদিন, আর্দি, বিসুরা, কোর্দাদ, তীর, আমার্দাদ, শাহরিয়ার, আবান, আজুর, বাহাম ও ইস্কান্দার মিজ।

পরবর্তীতে এই বারো মাসের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়- বৈশাখ, জৈষ্ঠ্য, আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ, মাঘ, ফাল্গুন ও চৈত্র। কিন্তু কারো পক্ষেই এটা বলা সম্ভব নয় কখন কিভাবে এই নামগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে। অনুমান করা হয় বর্তমান ১২টি মাস নক্ষত্রের নাম নিয়ে নামকরণ করা হয়। 

বিশাখা থেকে বৈশাখ, জায়ীস্থ থেকে জৈষ্ঠ্য, শার থেকে আষাঢ়, শ্রাবনী থেকে শ্রাবণ, ভদ্রপদ থেকে ভাদ্র, আশ্বায়িনী থেকে আশ্বিন, কার্তিকা থেকে কার্তিক, আগ্রায়হন থেকে অগ্রহায়ণ, পউস্যা থেকে পৌষ, ফাল্গুনী থেকে ফাল্গুন আর চিত্রা থেক চৈত্র।

বাংলাদেশে ১৯৬৬ সালে ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এর নেতৃত্বে একটি কমিটির মাধ্যমে বাংলা দিনপঞ্জিকাকে সংশোধিত করা হয়। নতুন বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী বৈশাখ, জৈষ্ঠ্য, আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র ও আশ্বিন এই ছয় মাস ৩১ দিনে পালন করা হবে। ফাল্গুন মাস ছাড়া বাকি পাঁচ মাস ৩০দিন পালন করা হবে। ফাল্গুন মাস ২৯ দিনের কেবল অধিবর্ষের বছর ৩০ দিনে হবে। 

নতুন বছরের উৎসবের সঙ্গে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কৃষ্টি ও সংস্কৃতি ওতোপ্রতো ভাবে মিশে আছে। বাংলা একাডেমী কর্তৃক নির্ধারিত আধুনিক বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ১৪ই এপ্রিল দিনটি নির্ধারিত করা হয়েছে। অবশ্য পশ্চিমবঙ্গে চন্দ্রসৌর বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ১৫ই এপ্রিল পহেলা বৈশাখ পালিত হয়। বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে এই দিনটি সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়।

নানা আয়োজনে আর উপাচারে সাজানো হয় বাংলা বছরের প্রথম দিনটিকে। বাংলা নববর্ষে ঐতিহ্যবাহী শুভেচ্ছা বাক্য হলো -
 " শুভ নববর্ষ "। বৈশাখী মেলা, ইলিশ পান্তা, হালখাতা, নৌকাবাইচ, লাঠিখেলা, কুস্তি মঙ্গলশোভা যাত্রা, বর্ষবরণের অনুষ্ঠান এমনি নানা আয়োজনে বাংলার মানুষ মেতে ওঠে এই দিনে।

পহেলা বৈশাখের আয়োজনের একটি প্রধান উপাদান পান্তা ইলিশ। গ্রামীণ সাধারণ জীবন ধারার একটি নিত্যদিনের নাস্তা হলো এই পান্তা ভাত। আর এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে বছরের প্রথম দিনে নানা রকম ভর্তা, কাঁচামরিচ, কাঁচা পেঁয়াজ আর জাতীয় মাছ ইলিশ সহযোগে খাওয়া হয় এই পান্তা ভাত।

১৯৮৩ সালে চৈত্রের কোন এক বিকেলে আড্ডা দিচ্ছিলেন কয়েকজন সাংস্কৃতিক কর্মী। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন সাংবাদিক বোরহান আহমেদ। উনি রমনার বটমূলে পান্তা ইলিশ চালুর প্রস্তাব দেন। আর তারপর থেকেই রমনার বটমূলের একটি প্রধান অংশ হয়ে ওঠে এই ইলিশ পান্তা।

নতুন বছরকে সাদরে গ্রহণ করার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো হালখাতা। আবহমান বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতি এটি। পুরোনো হিসেবের খাতা বন্ধ করে নতুন হিসেবের খাতা খোলার আনন্দ আয়োজন, সঙ্গে আপ্যায়ন ও আনুষ্ঠানিকতার নামই হালখাতা।

শহর ও গ্রামের নতুন বছরকে সাদরে গ্রহণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো বৈশাখী মেলা। নানারকম কুটির শিল্প, হস্তশিল্প, ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন মিষ্টি, নাগরদোলা এমনি নানা উপাচারে সাজানো থাকে এই মেলা। ধারণা করা হয় ১৮৬৪ সালে জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়িতে প্রথম বারের মতো এই মেলার আয়োজন করা হয়। আর ১৯৭৭ সালে সাহিত্য পত্র 'সমকাল' এর সহযোগিতায় বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে প্রথম বৈশাখী মেলার আয়োজন করা ঢাকার বৈশাখী উৎসবের একটি আবশ্যক অঙ্গ হলো 'মঙ্গল শোভাযাত্রা'।

১৯৮৯ সাল থেকে এই মঙ্গল শোভাযাত্রা পহেলা বৈশাখ উৎসবের একটি অন্যতম আকর্ষণ। এটির বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে নানা রকম মুখোশ ও ভাসমান প্রতিকৃতি যা শক্তি ও শান্তি এবং অগ্রগতির জন্য অশুভকে দূরে সরানোর প্রতীক।বিভিন্ন জ্ঞানের উপাদান, নানা রকম পেশাজীবী মানুষের প্রতীক।

১৯১৬ সালের ৩০ নভেম্বর ইউনেস্কো 'মঙ্গল শোভাযাত্রা'কে  "মানবতার অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য" হিসেবে ঘোষণা করেন।
 
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বাংলা ভাষাভাষী মানুষের প্রাণের উৎসব এই বাংলা নতুন বছরের বর্ষবরণ। বাঙালির চিন্তা চেতনা ও মননে লালিত হয়ে আসছে এই বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। আকাশ সংস্কৃতির যুগে এই বর্ষবরণ যেন আমাদের আগামী প্রজন্মকে সুস্থ সংস্কৃতি চর্চায় ফিরিয়ে নিয়ে আসে। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, সবভুলে আপামর বাঙালী এক হয়ে যায় এই দিনে।


লেখক: শিক্ষক, শাহ্ জাফর টেকনিক্যাল কলেজ, বোয়ালমারী।
 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
সলঙ্গায় কচুরিপানার নিচ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির পায়ের কঙ্কাল উদ্ধার
সলঙ্গায় কচুরিপানার নিচ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির পায়ের কঙ্কাল উদ্ধার

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মায়ের অভিযোগে মাদকাসক্ত ছেলের কারাদণ্ড
মায়ের অভিযোগে মাদকাসক্ত ছেলের কারাদণ্ড

৪৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকার শক্তি নয়, মহাবিশ্বের বিস্তার অন্য কারণেই
অন্ধকার শক্তি নয়, মহাবিশ্বের বিস্তার অন্য কারণেই

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

খাগড়াছড়িতে হালদার উজানে অভিযান, ৪০০ মিটার চরঘেরা জাল জব্দ
খাগড়াছড়িতে হালদার উজানে অভিযান, ৪০০ মিটার চরঘেরা জাল জব্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোসল করা নিয়ে বিরোধ, রাতে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোসল করা নিয়ে বিরোধ, রাতে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ডে নিহত পরিবারদের মাঝে চেক বিতরণ
শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ডে নিহত পরিবারদের মাঝে চেক বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট মেজাজে খেলে ফিরলেন হৃদয়
টেস্ট মেজাজে খেলে ফিরলেন হৃদয়

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় আনতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় আনতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত
রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল
বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন
ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’
‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম
মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার
পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন