শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

গল্প

রেলস্টেশন

মো. আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
রেলস্টেশন

জন্মভিটার একেবারে কাছে রেলস্টেশন থাকায় কানুমিয়ার গোটা জীবনই কাটে ট্রেন আসা-যাওয়ার নিরন্তর শব্দ শুনে শুনে। দিনের যে সময়টুকু সে বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে কাটায় সে সময়ও ট্রেনের হুইসেল শুনতে পায়। এ শব্দ যেন আজন্ম তার হৃদয়ের গভীরে বাজে। দিনভর ট্রেন উত্তরে-দক্ষিণে অর্থাৎ উভয় দিকে চলে। আশৈশব কানুমিয়া তাই দেখে আসছে। সে মন চাইলে দুদিকেই যেতে পারে। কারণ ট্রেনে চড়ার জন্য তাকে কোনো টিকিট করতে হয় না। শিশুবয়স থেকে মানিকখালী রেলস্টেশনের প্লাটফর্মে ঘোরাফেরা করায় তাকে চেনে না এমন মানুষ কম। ঘর-সংসারের কাজে কোনো দিনই তার মন বসে না। ফলে পরিবারের দৈনন্দিন দায়িত্বও তার ওপর খুব একটা পড়ে না। তাই এলাকার সবাই ধরে নিয়েছে এভাবে গাড়ি চড়েই কানুমিয়ার জীবন কেটে যাবে।

বিশেষ কোনো অঘটন না ঘটলে প্রতিদিন সকালে উঠে স্নান খাওয়া সেরে আর দশটা কর্মঠ মানুষের মতোই সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। যেন ভীষণ ব্যস্ত কাজপাগল একজন মানুষ। আসলে তা নয়। কানুমিয়া নিয়মিতই স্টেশনে আসে। প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে দুদিকে তাকায়। তার প্রথম নজর পড়বে সিগন্যালের দিকে। এই মুহূর্তে কোন দিকের সিগন্যাল উঠানো তার কাছে এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ট্রেন যে দিক থেকেই আসুক গন্তব্যহীন যাত্রী কানুমিয়া ট্রেনে উঠে পড়বে। যেন আগে আসলে আগে পাবে এমন।

আশপাশের পরিচিত স্বজন বা সমবয়সী কেউ যদি জিজ্ঞেস করে ভাই কই যাবা? উত্তর দিকে গেলে কানুমিয়ার জবাব হবে কিশোরগঞ্জ যাব। দক্ষিণ দিকের ট্রেনের কামড়ায় উঠলে জিজ্ঞেস করতেই সহজ উত্তর ভৈরব বাজার যাব। আরেকটু প্রলম্বিত আলোচনা হলে সে চমৎকারভাবে বুঝিয়ে দেবে তার গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক কাজের কথা। তার জন্য অন্তত পাঁচজন বড় ব্যবসায়ী সেখানে অপেক্ষা করছে। ব্যস্ততার কারণে সে তাদের সময়ই দিতে পারছে না।

বাস্তবে কানুমিয়া একজন আনমনা, সহজ-সরল, নীরক্ষর; তবে মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন পাড়া-গ্রামের মানুষ। কারও বিপদে-আপদে, আত্মীয়-স্বজনের দুঃসংবাদ, সুসংবাদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে হাজির হওয়া মানুষের নাম কানুমিয়া। যে কেউ তাকে হাসিমুখে কথা বলে যে কোনো স্থানে যে কোনো কাজে নিয়ে যেতে পারে। কোথায় যাবে, কখন যাবে, কিসের জন্য যাবে এসব প্রশ্ন কানুমিয়া কাউকে কোনো দিনই করেনি বা করতে জানে না। তার চরিত্র হলো সঙ্গদানকারী এক বিশ্বস্ত সহযাত্রীর মতো। রবিঠাকুর যেমন বলেন, ‘বিনা কাজের সেবার মাঝে পাইনে আমি ছুটি’, কানুমিয়ার অবস্থাও তাই।

মধ্যবিত্ত একান্নবর্তী গ্রামীণ যৌথ পরিবারে তার জন্ম। সম্পূর্ণ কৃষিনির্ভর পূর্ব পুরুষের এক বাউণ্ডুলে উত্তরাধিকারী চরিত্রের নাম কানুমিয়া। অন্যান্য সন্তানের মতো মা-বাবা কানুমিয়াকেও স্কুলে পাঠানোর চেষ্টা করেছিল। যেমন, সব বাবা-মা করে থাকেন। কিন্তু শিশুকাল থেকেই লেখাপড়ায় তার একেবারেই মন বসেনি। বই তার কাছে কতিপয় কাগজের মলাটবাঁধা বোঝা। তাকে এসব বাঁধাই করা কাগজ কোনো দিনই আকৃষ্ট করতে পারেনি। বাংলা মাধ্যমের স্কুল বা মাদ্রাসা, মক্তব, আরবি, ফারসি কোনো কিছুকেই সে গুরুত্ব দেয়নি। ফলে শৈশব-কৈশোর থেকেই সে সম্পূর্ণ আলাদা অন্য জগতের মানুষ। দিনমান রেলস্টেশন, হাট-বাজারে উদ্দেশ্যহীন এলোমেলো ঘুরে বেড়ানোই তার নেশা, তার আনন্দ।

তার পরিবার ধরেই নিল কানুমিয়াকে পথ হারানো পরিব্রাজকের এ পথ থেকে সরানোর চেষ্টা করা অরণ্যে রোধন ছাড়া আর কিছুই নয়। তাকে বরং তার বোহেমিয়ান রাস্তা দেখানোই ভালো।

কানুমিয়ার বাবা সাত গেরামের মাতব্বর। ধনাঢ্য গেরস্থ মানুষ। অনেক সন্তান-সন্ততি তার। তিনি ভাবলেন কানুমিয়াকে কৃষি কাজে দেবেন। লেখাপড়া না করলেও তার মাঠভর্তি জমি দেখভাল করবে কানুমিয়া। কিন্তু না, সেটাও তাকে দিয়ে হলো না। তার চাই নিত্য বেরিয়ে পড়া। রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা হাজারো যাত্রী, ট্রেনের গড়গড় শব্দ, ফেরিওয়ালার সুরেলা ডাক, কুলিদের চিৎকার, ঘণ্টাধ্বনি, টিকিট চেকার, গার্ডের হঠাৎ হুঁইসেল—এ সবই তার কাছে অতি প্রিয়। তার ভালো লাগে কোলাহল, মানুষের অবিরাম পথ চলা, ঘরে ফেরার চঞ্চলতা, আকুলতা ইত্যাদি।

এবার কানুমিয়ার পরিবার মনস্থ করল তাকে শিগগিরই বিয়ে দিতে হবে। তার সংসার হবে, ঘর হবে, স্ত্রী থাকবে, সন্তান আসবে। তখন সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে আসবে। স্ত্রীর শাসন থাকলে সর্বক্ষণ স্টেশন-ট্রেন কিছুই করতে পারবে না। সংসারে মন দিতে বাধ্য হবে। অন্তত কিছু না কিছু করে তবেই তাকে জীবিকা করতে হবে। যথারীতি বিয়ের দিনক্ষণ ধার্য হলো। পাত্রীও সবার পছন্দের। সবাই জানে কানুমিয়ার লেখাপড়া নেই, কোনো পেশা নেই, কর্মহীন এক যুবক। তথাপি পৈতৃক অবস্থা ও নামডাক আছে বিধায় পাত্রীকে খুব কষ্ট করতে হবে না। সবাই তাকে চোখে চোখে রাখবে। তাছাড়া পাত্র হিসেবে কানুমিয়ার অন্য কোনো অযোগ্যতা তো নেই। সদালাপি, সজ্জন, সামাজিক, পরোপকারী, সুদর্শন এসব কিছুই তার অনুকূলে। কাজেই বিয়েতে বাধা কোথায়? নির্দিষ্ট তারিখে বিয়ে হলো। সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো। ঘরে নতুন বউ আসলো। আত্মীয়-পরিজন আচার-অনুষ্ঠান, রীতি-নীতি, গ্রামীণ রেওয়াজ, ঐতিহ্য সবই রক্ষা করে শুভ কাজের সমাপ্তি হলো।

প্রথম দুচার দিন কানুমিয়া বেশ আন্তরিকতা প্রদর্শন করল। যেন হঠাৎ বদলে যাওয়া ভিন্ন এক মানুষ সে। সবাই বলাবলি করছে, দেখ সংসারই তাকে ঘরে ফেরাতে পেরেছে অন্য কিছুই নয়। আর কখনো সে বাহিরমুখী হবে না। বিনা কাজে এদিক-ওদিক বেরিয়ে পড়বে না। এখন দায়িত্ব পড়েছে ভালো হয়ে যাবে। মা-বাবা পাড়া-প্রতিবেশী দোয়া করছে যেন দ্রুত এদের সন্তান-সন্ততি হয়। কানুমিয়া যেন সুসন্তানের পিতা হয়ে একজন পরিশ্রমী বাবা হয়ে ওঠে। এ আশায় কানুমিয়ার ধর্মপ্রাণ মা বাড়ির কাছের বড় আউলিয়ার মাজারে একটি ছাগল মানত করে রেখেছেন।

কিন্তু বিধিবাম, সপ্তাহ খানেক দমবন্ধ করে খাঁচার ভিতর আটকে ছিল কানুমিয়া। হঠাৎ একদিন ভোরে সবার অজান্তে বাড়ি ছেড়ে একরকম দৌড়েই মানিকখালী স্টেশনের দিকে চলে যায় সে। ভোরের ট্রেনের হাতল ধরে ঝুলে সোজা গৌরীপুর জংশনে এসে থামে। এ কদিন ট্রেনে চড়তে না পেরে কানুমিয়া হাঁপিয়ে ওঠে। যেন সদ্য জেল ছাড়া কয়েদি। গৌরীপুর স্টেশনে নেমে বেশ ফুরফুরে মেজাজে পড়ন্ত বিকেলটা মনের আনন্দে কাটায় সে। অগণিত মানুষ দেখছে। ট্রেনের ক্রসিং, শান্টিং, ছাদে মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রা, বাদাম বিক্রেতা, কলা, ছানাচুর, জুতাকালি, সর্বরোগের ওষুধ বিক্রেতা ক্যানভাচার, ট্রেনের কামরায় ভিড় ঠেলে জোড়া অন্ধ ভিক্ষুকের সুরেলা গান, ট্রেন পুলিশের সঙ্গে বন্ধুত্ব, চা খাওয়া আরও অনেক কিছু। যা কানুমিয়ার আশৈশব ভালোবাসার সঙ্গী। এসব ছাড়া কী তার একটি দিন চলে? এভাবে তিন-চার ঘণ্টা পার করে ফিরতি ট্রেন ধরে গভীর রাতে সে বাড়ি আসে। এদিকে নববধূর উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ, বিচলিতবোধ কিছুই যেন তার নজরে আসেনি। স্ত্রীর নানা প্রশ্নের মুখে ধীরস্থির স্বাভাবিক উত্তর দেয় কানুমিয়া।

একটি জরুরি কাজ ছিল।

কী কাজ আপনার আমি জানতে চাই।

একজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেছিলাম

তারে পাইছেন?

না পাইনি।

দেখি, কাল আবার যাইতে হইব।

কাল কখন যাইবেন?

দেখি ভোরেই যাইব।

না, কাল আপনি যাইবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি...

রাত পোহাল। আজ খুব সকালে জাগেনি কানুমিয়া। অনেক বেলা করে ঘুম ভাঙে তার। যথারীতি গতকালের মতো বের হওয়ার নীরব প্রস্তুতি নিচ্ছে সে। হঠাৎ একটি ট্রেনের শব্দ তার কানে আসে। সঙ্গে সঙ্গে পরনের জামাটি হাতে নিয়েই বাড়ির পেছনের রাস্তা ধরে স্টেশনমুখী হয় কানুমিয়া। স্ত্রী পেছন পেছন দৌড়ে চিৎকার করে বলতে থাকে, এই গাড়ি তো উত্তর দিকে যাচ্ছে না, যাচ্ছে দক্ষিণে। তবে কী আজ ভৈরবে যাইবেন? কানুমিয়া একবারই পেছন ফিরে হাত নাড়ায়। উচ্চস্বরে বলল, রাতেই ফিরা আইব। কানুমিয়ার বংশেরই মেয়ে সদ্যবিবাহিত স্ত্রী মল্লিকা বানু ভীষণ কষ্ট পায়। আক্ষেপ করে বলে, ‘সরকার যদি প্রত্যেকদিন গাড়িতে উডার লাগি সবাইকে ধইরা জরিবানা করতে পারত, জেলে দিতে পারত তা অইলে এই মানুষটা রাইত পোহাইলেই ইস্টিশনের দিকে দৌড়াইত না। এই জন্যই মানুষে বলে, বাড়ির কাছে ইস্টিশন থাকা ভালা না।’

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা