শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

গল্প

রেলস্টেশন

মো. আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
রেলস্টেশন

জন্মভিটার একেবারে কাছে রেলস্টেশন থাকায় কানুমিয়ার গোটা জীবনই কাটে ট্রেন আসা-যাওয়ার নিরন্তর শব্দ শুনে শুনে। দিনের যে সময়টুকু সে বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে কাটায় সে সময়ও ট্রেনের হুইসেল শুনতে পায়। এ শব্দ যেন আজন্ম তার হৃদয়ের গভীরে বাজে। দিনভর ট্রেন উত্তরে-দক্ষিণে অর্থাৎ উভয় দিকে চলে। আশৈশব কানুমিয়া তাই দেখে আসছে। সে মন চাইলে দুদিকেই যেতে পারে। কারণ ট্রেনে চড়ার জন্য তাকে কোনো টিকিট করতে হয় না। শিশুবয়স থেকে মানিকখালী রেলস্টেশনের প্লাটফর্মে ঘোরাফেরা করায় তাকে চেনে না এমন মানুষ কম। ঘর-সংসারের কাজে কোনো দিনই তার মন বসে না। ফলে পরিবারের দৈনন্দিন দায়িত্বও তার ওপর খুব একটা পড়ে না। তাই এলাকার সবাই ধরে নিয়েছে এভাবে গাড়ি চড়েই কানুমিয়ার জীবন কেটে যাবে।

বিশেষ কোনো অঘটন না ঘটলে প্রতিদিন সকালে উঠে স্নান খাওয়া সেরে আর দশটা কর্মঠ মানুষের মতোই সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। যেন ভীষণ ব্যস্ত কাজপাগল একজন মানুষ। আসলে তা নয়। কানুমিয়া নিয়মিতই স্টেশনে আসে। প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে দুদিকে তাকায়। তার প্রথম নজর পড়বে সিগন্যালের দিকে। এই মুহূর্তে কোন দিকের সিগন্যাল উঠানো তার কাছে এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ট্রেন যে দিক থেকেই আসুক গন্তব্যহীন যাত্রী কানুমিয়া ট্রেনে উঠে পড়বে। যেন আগে আসলে আগে পাবে এমন।

আশপাশের পরিচিত স্বজন বা সমবয়সী কেউ যদি জিজ্ঞেস করে ভাই কই যাবা? উত্তর দিকে গেলে কানুমিয়ার জবাব হবে কিশোরগঞ্জ যাব। দক্ষিণ দিকের ট্রেনের কামড়ায় উঠলে জিজ্ঞেস করতেই সহজ উত্তর ভৈরব বাজার যাব। আরেকটু প্রলম্বিত আলোচনা হলে সে চমৎকারভাবে বুঝিয়ে দেবে তার গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক কাজের কথা। তার জন্য অন্তত পাঁচজন বড় ব্যবসায়ী সেখানে অপেক্ষা করছে। ব্যস্ততার কারণে সে তাদের সময়ই দিতে পারছে না।

বাস্তবে কানুমিয়া একজন আনমনা, সহজ-সরল, নীরক্ষর; তবে মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন পাড়া-গ্রামের মানুষ। কারও বিপদে-আপদে, আত্মীয়-স্বজনের দুঃসংবাদ, সুসংবাদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে হাজির হওয়া মানুষের নাম কানুমিয়া। যে কেউ তাকে হাসিমুখে কথা বলে যে কোনো স্থানে যে কোনো কাজে নিয়ে যেতে পারে। কোথায় যাবে, কখন যাবে, কিসের জন্য যাবে এসব প্রশ্ন কানুমিয়া কাউকে কোনো দিনই করেনি বা করতে জানে না। তার চরিত্র হলো সঙ্গদানকারী এক বিশ্বস্ত সহযাত্রীর মতো। রবিঠাকুর যেমন বলেন, ‘বিনা কাজের সেবার মাঝে পাইনে আমি ছুটি’, কানুমিয়ার অবস্থাও তাই।

মধ্যবিত্ত একান্নবর্তী গ্রামীণ যৌথ পরিবারে তার জন্ম। সম্পূর্ণ কৃষিনির্ভর পূর্ব পুরুষের এক বাউণ্ডুলে উত্তরাধিকারী চরিত্রের নাম কানুমিয়া। অন্যান্য সন্তানের মতো মা-বাবা কানুমিয়াকেও স্কুলে পাঠানোর চেষ্টা করেছিল। যেমন, সব বাবা-মা করে থাকেন। কিন্তু শিশুকাল থেকেই লেখাপড়ায় তার একেবারেই মন বসেনি। বই তার কাছে কতিপয় কাগজের মলাটবাঁধা বোঝা। তাকে এসব বাঁধাই করা কাগজ কোনো দিনই আকৃষ্ট করতে পারেনি। বাংলা মাধ্যমের স্কুল বা মাদ্রাসা, মক্তব, আরবি, ফারসি কোনো কিছুকেই সে গুরুত্ব দেয়নি। ফলে শৈশব-কৈশোর থেকেই সে সম্পূর্ণ আলাদা অন্য জগতের মানুষ। দিনমান রেলস্টেশন, হাট-বাজারে উদ্দেশ্যহীন এলোমেলো ঘুরে বেড়ানোই তার নেশা, তার আনন্দ।

তার পরিবার ধরেই নিল কানুমিয়াকে পথ হারানো পরিব্রাজকের এ পথ থেকে সরানোর চেষ্টা করা অরণ্যে রোধন ছাড়া আর কিছুই নয়। তাকে বরং তার বোহেমিয়ান রাস্তা দেখানোই ভালো।

কানুমিয়ার বাবা সাত গেরামের মাতব্বর। ধনাঢ্য গেরস্থ মানুষ। অনেক সন্তান-সন্ততি তার। তিনি ভাবলেন কানুমিয়াকে কৃষি কাজে দেবেন। লেখাপড়া না করলেও তার মাঠভর্তি জমি দেখভাল করবে কানুমিয়া। কিন্তু না, সেটাও তাকে দিয়ে হলো না। তার চাই নিত্য বেরিয়ে পড়া। রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা হাজারো যাত্রী, ট্রেনের গড়গড় শব্দ, ফেরিওয়ালার সুরেলা ডাক, কুলিদের চিৎকার, ঘণ্টাধ্বনি, টিকিট চেকার, গার্ডের হঠাৎ হুঁইসেল—এ সবই তার কাছে অতি প্রিয়। তার ভালো লাগে কোলাহল, মানুষের অবিরাম পথ চলা, ঘরে ফেরার চঞ্চলতা, আকুলতা ইত্যাদি।

এবার কানুমিয়ার পরিবার মনস্থ করল তাকে শিগগিরই বিয়ে দিতে হবে। তার সংসার হবে, ঘর হবে, স্ত্রী থাকবে, সন্তান আসবে। তখন সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে আসবে। স্ত্রীর শাসন থাকলে সর্বক্ষণ স্টেশন-ট্রেন কিছুই করতে পারবে না। সংসারে মন দিতে বাধ্য হবে। অন্তত কিছু না কিছু করে তবেই তাকে জীবিকা করতে হবে। যথারীতি বিয়ের দিনক্ষণ ধার্য হলো। পাত্রীও সবার পছন্দের। সবাই জানে কানুমিয়ার লেখাপড়া নেই, কোনো পেশা নেই, কর্মহীন এক যুবক। তথাপি পৈতৃক অবস্থা ও নামডাক আছে বিধায় পাত্রীকে খুব কষ্ট করতে হবে না। সবাই তাকে চোখে চোখে রাখবে। তাছাড়া পাত্র হিসেবে কানুমিয়ার অন্য কোনো অযোগ্যতা তো নেই। সদালাপি, সজ্জন, সামাজিক, পরোপকারী, সুদর্শন এসব কিছুই তার অনুকূলে। কাজেই বিয়েতে বাধা কোথায়? নির্দিষ্ট তারিখে বিয়ে হলো। সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো। ঘরে নতুন বউ আসলো। আত্মীয়-পরিজন আচার-অনুষ্ঠান, রীতি-নীতি, গ্রামীণ রেওয়াজ, ঐতিহ্য সবই রক্ষা করে শুভ কাজের সমাপ্তি হলো।

প্রথম দুচার দিন কানুমিয়া বেশ আন্তরিকতা প্রদর্শন করল। যেন হঠাৎ বদলে যাওয়া ভিন্ন এক মানুষ সে। সবাই বলাবলি করছে, দেখ সংসারই তাকে ঘরে ফেরাতে পেরেছে অন্য কিছুই নয়। আর কখনো সে বাহিরমুখী হবে না। বিনা কাজে এদিক-ওদিক বেরিয়ে পড়বে না। এখন দায়িত্ব পড়েছে ভালো হয়ে যাবে। মা-বাবা পাড়া-প্রতিবেশী দোয়া করছে যেন দ্রুত এদের সন্তান-সন্ততি হয়। কানুমিয়া যেন সুসন্তানের পিতা হয়ে একজন পরিশ্রমী বাবা হয়ে ওঠে। এ আশায় কানুমিয়ার ধর্মপ্রাণ মা বাড়ির কাছের বড় আউলিয়ার মাজারে একটি ছাগল মানত করে রেখেছেন।

কিন্তু বিধিবাম, সপ্তাহ খানেক দমবন্ধ করে খাঁচার ভিতর আটকে ছিল কানুমিয়া। হঠাৎ একদিন ভোরে সবার অজান্তে বাড়ি ছেড়ে একরকম দৌড়েই মানিকখালী স্টেশনের দিকে চলে যায় সে। ভোরের ট্রেনের হাতল ধরে ঝুলে সোজা গৌরীপুর জংশনে এসে থামে। এ কদিন ট্রেনে চড়তে না পেরে কানুমিয়া হাঁপিয়ে ওঠে। যেন সদ্য জেল ছাড়া কয়েদি। গৌরীপুর স্টেশনে নেমে বেশ ফুরফুরে মেজাজে পড়ন্ত বিকেলটা মনের আনন্দে কাটায় সে। অগণিত মানুষ দেখছে। ট্রেনের ক্রসিং, শান্টিং, ছাদে মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রা, বাদাম বিক্রেতা, কলা, ছানাচুর, জুতাকালি, সর্বরোগের ওষুধ বিক্রেতা ক্যানভাচার, ট্রেনের কামরায় ভিড় ঠেলে জোড়া অন্ধ ভিক্ষুকের সুরেলা গান, ট্রেন পুলিশের সঙ্গে বন্ধুত্ব, চা খাওয়া আরও অনেক কিছু। যা কানুমিয়ার আশৈশব ভালোবাসার সঙ্গী। এসব ছাড়া কী তার একটি দিন চলে? এভাবে তিন-চার ঘণ্টা পার করে ফিরতি ট্রেন ধরে গভীর রাতে সে বাড়ি আসে। এদিকে নববধূর উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ, বিচলিতবোধ কিছুই যেন তার নজরে আসেনি। স্ত্রীর নানা প্রশ্নের মুখে ধীরস্থির স্বাভাবিক উত্তর দেয় কানুমিয়া।

একটি জরুরি কাজ ছিল।

কী কাজ আপনার আমি জানতে চাই।

একজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেছিলাম

তারে পাইছেন?

না পাইনি।

দেখি, কাল আবার যাইতে হইব।

কাল কখন যাইবেন?

দেখি ভোরেই যাইব।

না, কাল আপনি যাইবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি...

রাত পোহাল। আজ খুব সকালে জাগেনি কানুমিয়া। অনেক বেলা করে ঘুম ভাঙে তার। যথারীতি গতকালের মতো বের হওয়ার নীরব প্রস্তুতি নিচ্ছে সে। হঠাৎ একটি ট্রেনের শব্দ তার কানে আসে। সঙ্গে সঙ্গে পরনের জামাটি হাতে নিয়েই বাড়ির পেছনের রাস্তা ধরে স্টেশনমুখী হয় কানুমিয়া। স্ত্রী পেছন পেছন দৌড়ে চিৎকার করে বলতে থাকে, এই গাড়ি তো উত্তর দিকে যাচ্ছে না, যাচ্ছে দক্ষিণে। তবে কী আজ ভৈরবে যাইবেন? কানুমিয়া একবারই পেছন ফিরে হাত নাড়ায়। উচ্চস্বরে বলল, রাতেই ফিরা আইব। কানুমিয়ার বংশেরই মেয়ে সদ্যবিবাহিত স্ত্রী মল্লিকা বানু ভীষণ কষ্ট পায়। আক্ষেপ করে বলে, ‘সরকার যদি প্রত্যেকদিন গাড়িতে উডার লাগি সবাইকে ধইরা জরিবানা করতে পারত, জেলে দিতে পারত তা অইলে এই মানুষটা রাইত পোহাইলেই ইস্টিশনের দিকে দৌড়াইত না। এই জন্যই মানুষে বলে, বাড়ির কাছে ইস্টিশন থাকা ভালা না।’

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল