শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

গল্প

রেলস্টেশন

মো. আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
রেলস্টেশন

জন্মভিটার একেবারে কাছে রেলস্টেশন থাকায় কানুমিয়ার গোটা জীবনই কাটে ট্রেন আসা-যাওয়ার নিরন্তর শব্দ শুনে শুনে। দিনের যে সময়টুকু সে বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে কাটায় সে সময়ও ট্রেনের হুইসেল শুনতে পায়। এ শব্দ যেন আজন্ম তার হৃদয়ের গভীরে বাজে। দিনভর ট্রেন উত্তরে-দক্ষিণে অর্থাৎ উভয় দিকে চলে। আশৈশব কানুমিয়া তাই দেখে আসছে। সে মন চাইলে দুদিকেই যেতে পারে। কারণ ট্রেনে চড়ার জন্য তাকে কোনো টিকিট করতে হয় না। শিশুবয়স থেকে মানিকখালী রেলস্টেশনের প্লাটফর্মে ঘোরাফেরা করায় তাকে চেনে না এমন মানুষ কম। ঘর-সংসারের কাজে কোনো দিনই তার মন বসে না। ফলে পরিবারের দৈনন্দিন দায়িত্বও তার ওপর খুব একটা পড়ে না। তাই এলাকার সবাই ধরে নিয়েছে এভাবে গাড়ি চড়েই কানুমিয়ার জীবন কেটে যাবে।

বিশেষ কোনো অঘটন না ঘটলে প্রতিদিন সকালে উঠে স্নান খাওয়া সেরে আর দশটা কর্মঠ মানুষের মতোই সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। যেন ভীষণ ব্যস্ত কাজপাগল একজন মানুষ। আসলে তা নয়। কানুমিয়া নিয়মিতই স্টেশনে আসে। প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে দুদিকে তাকায়। তার প্রথম নজর পড়বে সিগন্যালের দিকে। এই মুহূর্তে কোন দিকের সিগন্যাল উঠানো তার কাছে এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ট্রেন যে দিক থেকেই আসুক গন্তব্যহীন যাত্রী কানুমিয়া ট্রেনে উঠে পড়বে। যেন আগে আসলে আগে পাবে এমন।

আশপাশের পরিচিত স্বজন বা সমবয়সী কেউ যদি জিজ্ঞেস করে ভাই কই যাবা? উত্তর দিকে গেলে কানুমিয়ার জবাব হবে কিশোরগঞ্জ যাব। দক্ষিণ দিকের ট্রেনের কামড়ায় উঠলে জিজ্ঞেস করতেই সহজ উত্তর ভৈরব বাজার যাব। আরেকটু প্রলম্বিত আলোচনা হলে সে চমৎকারভাবে বুঝিয়ে দেবে তার গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক কাজের কথা। তার জন্য অন্তত পাঁচজন বড় ব্যবসায়ী সেখানে অপেক্ষা করছে। ব্যস্ততার কারণে সে তাদের সময়ই দিতে পারছে না।

বাস্তবে কানুমিয়া একজন আনমনা, সহজ-সরল, নীরক্ষর; তবে মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন পাড়া-গ্রামের মানুষ। কারও বিপদে-আপদে, আত্মীয়-স্বজনের দুঃসংবাদ, সুসংবাদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে হাজির হওয়া মানুষের নাম কানুমিয়া। যে কেউ তাকে হাসিমুখে কথা বলে যে কোনো স্থানে যে কোনো কাজে নিয়ে যেতে পারে। কোথায় যাবে, কখন যাবে, কিসের জন্য যাবে এসব প্রশ্ন কানুমিয়া কাউকে কোনো দিনই করেনি বা করতে জানে না। তার চরিত্র হলো সঙ্গদানকারী এক বিশ্বস্ত সহযাত্রীর মতো। রবিঠাকুর যেমন বলেন, ‘বিনা কাজের সেবার মাঝে পাইনে আমি ছুটি’, কানুমিয়ার অবস্থাও তাই।

মধ্যবিত্ত একান্নবর্তী গ্রামীণ যৌথ পরিবারে তার জন্ম। সম্পূর্ণ কৃষিনির্ভর পূর্ব পুরুষের এক বাউণ্ডুলে উত্তরাধিকারী চরিত্রের নাম কানুমিয়া। অন্যান্য সন্তানের মতো মা-বাবা কানুমিয়াকেও স্কুলে পাঠানোর চেষ্টা করেছিল। যেমন, সব বাবা-মা করে থাকেন। কিন্তু শিশুকাল থেকেই লেখাপড়ায় তার একেবারেই মন বসেনি। বই তার কাছে কতিপয় কাগজের মলাটবাঁধা বোঝা। তাকে এসব বাঁধাই করা কাগজ কোনো দিনই আকৃষ্ট করতে পারেনি। বাংলা মাধ্যমের স্কুল বা মাদ্রাসা, মক্তব, আরবি, ফারসি কোনো কিছুকেই সে গুরুত্ব দেয়নি। ফলে শৈশব-কৈশোর থেকেই সে সম্পূর্ণ আলাদা অন্য জগতের মানুষ। দিনমান রেলস্টেশন, হাট-বাজারে উদ্দেশ্যহীন এলোমেলো ঘুরে বেড়ানোই তার নেশা, তার আনন্দ।

তার পরিবার ধরেই নিল কানুমিয়াকে পথ হারানো পরিব্রাজকের এ পথ থেকে সরানোর চেষ্টা করা অরণ্যে রোধন ছাড়া আর কিছুই নয়। তাকে বরং তার বোহেমিয়ান রাস্তা দেখানোই ভালো।

কানুমিয়ার বাবা সাত গেরামের মাতব্বর। ধনাঢ্য গেরস্থ মানুষ। অনেক সন্তান-সন্ততি তার। তিনি ভাবলেন কানুমিয়াকে কৃষি কাজে দেবেন। লেখাপড়া না করলেও তার মাঠভর্তি জমি দেখভাল করবে কানুমিয়া। কিন্তু না, সেটাও তাকে দিয়ে হলো না। তার চাই নিত্য বেরিয়ে পড়া। রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা হাজারো যাত্রী, ট্রেনের গড়গড় শব্দ, ফেরিওয়ালার সুরেলা ডাক, কুলিদের চিৎকার, ঘণ্টাধ্বনি, টিকিট চেকার, গার্ডের হঠাৎ হুঁইসেল—এ সবই তার কাছে অতি প্রিয়। তার ভালো লাগে কোলাহল, মানুষের অবিরাম পথ চলা, ঘরে ফেরার চঞ্চলতা, আকুলতা ইত্যাদি।

এবার কানুমিয়ার পরিবার মনস্থ করল তাকে শিগগিরই বিয়ে দিতে হবে। তার সংসার হবে, ঘর হবে, স্ত্রী থাকবে, সন্তান আসবে। তখন সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে আসবে। স্ত্রীর শাসন থাকলে সর্বক্ষণ স্টেশন-ট্রেন কিছুই করতে পারবে না। সংসারে মন দিতে বাধ্য হবে। অন্তত কিছু না কিছু করে তবেই তাকে জীবিকা করতে হবে। যথারীতি বিয়ের দিনক্ষণ ধার্য হলো। পাত্রীও সবার পছন্দের। সবাই জানে কানুমিয়ার লেখাপড়া নেই, কোনো পেশা নেই, কর্মহীন এক যুবক। তথাপি পৈতৃক অবস্থা ও নামডাক আছে বিধায় পাত্রীকে খুব কষ্ট করতে হবে না। সবাই তাকে চোখে চোখে রাখবে। তাছাড়া পাত্র হিসেবে কানুমিয়ার অন্য কোনো অযোগ্যতা তো নেই। সদালাপি, সজ্জন, সামাজিক, পরোপকারী, সুদর্শন এসব কিছুই তার অনুকূলে। কাজেই বিয়েতে বাধা কোথায়? নির্দিষ্ট তারিখে বিয়ে হলো। সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো। ঘরে নতুন বউ আসলো। আত্মীয়-পরিজন আচার-অনুষ্ঠান, রীতি-নীতি, গ্রামীণ রেওয়াজ, ঐতিহ্য সবই রক্ষা করে শুভ কাজের সমাপ্তি হলো।

প্রথম দুচার দিন কানুমিয়া বেশ আন্তরিকতা প্রদর্শন করল। যেন হঠাৎ বদলে যাওয়া ভিন্ন এক মানুষ সে। সবাই বলাবলি করছে, দেখ সংসারই তাকে ঘরে ফেরাতে পেরেছে অন্য কিছুই নয়। আর কখনো সে বাহিরমুখী হবে না। বিনা কাজে এদিক-ওদিক বেরিয়ে পড়বে না। এখন দায়িত্ব পড়েছে ভালো হয়ে যাবে। মা-বাবা পাড়া-প্রতিবেশী দোয়া করছে যেন দ্রুত এদের সন্তান-সন্ততি হয়। কানুমিয়া যেন সুসন্তানের পিতা হয়ে একজন পরিশ্রমী বাবা হয়ে ওঠে। এ আশায় কানুমিয়ার ধর্মপ্রাণ মা বাড়ির কাছের বড় আউলিয়ার মাজারে একটি ছাগল মানত করে রেখেছেন।

কিন্তু বিধিবাম, সপ্তাহ খানেক দমবন্ধ করে খাঁচার ভিতর আটকে ছিল কানুমিয়া। হঠাৎ একদিন ভোরে সবার অজান্তে বাড়ি ছেড়ে একরকম দৌড়েই মানিকখালী স্টেশনের দিকে চলে যায় সে। ভোরের ট্রেনের হাতল ধরে ঝুলে সোজা গৌরীপুর জংশনে এসে থামে। এ কদিন ট্রেনে চড়তে না পেরে কানুমিয়া হাঁপিয়ে ওঠে। যেন সদ্য জেল ছাড়া কয়েদি। গৌরীপুর স্টেশনে নেমে বেশ ফুরফুরে মেজাজে পড়ন্ত বিকেলটা মনের আনন্দে কাটায় সে। অগণিত মানুষ দেখছে। ট্রেনের ক্রসিং, শান্টিং, ছাদে মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রা, বাদাম বিক্রেতা, কলা, ছানাচুর, জুতাকালি, সর্বরোগের ওষুধ বিক্রেতা ক্যানভাচার, ট্রেনের কামরায় ভিড় ঠেলে জোড়া অন্ধ ভিক্ষুকের সুরেলা গান, ট্রেন পুলিশের সঙ্গে বন্ধুত্ব, চা খাওয়া আরও অনেক কিছু। যা কানুমিয়ার আশৈশব ভালোবাসার সঙ্গী। এসব ছাড়া কী তার একটি দিন চলে? এভাবে তিন-চার ঘণ্টা পার করে ফিরতি ট্রেন ধরে গভীর রাতে সে বাড়ি আসে। এদিকে নববধূর উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ, বিচলিতবোধ কিছুই যেন তার নজরে আসেনি। স্ত্রীর নানা প্রশ্নের মুখে ধীরস্থির স্বাভাবিক উত্তর দেয় কানুমিয়া।

একটি জরুরি কাজ ছিল।

কী কাজ আপনার আমি জানতে চাই।

একজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেছিলাম

তারে পাইছেন?

না পাইনি।

দেখি, কাল আবার যাইতে হইব।

কাল কখন যাইবেন?

দেখি ভোরেই যাইব।

না, কাল আপনি যাইবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি...

রাত পোহাল। আজ খুব সকালে জাগেনি কানুমিয়া। অনেক বেলা করে ঘুম ভাঙে তার। যথারীতি গতকালের মতো বের হওয়ার নীরব প্রস্তুতি নিচ্ছে সে। হঠাৎ একটি ট্রেনের শব্দ তার কানে আসে। সঙ্গে সঙ্গে পরনের জামাটি হাতে নিয়েই বাড়ির পেছনের রাস্তা ধরে স্টেশনমুখী হয় কানুমিয়া। স্ত্রী পেছন পেছন দৌড়ে চিৎকার করে বলতে থাকে, এই গাড়ি তো উত্তর দিকে যাচ্ছে না, যাচ্ছে দক্ষিণে। তবে কী আজ ভৈরবে যাইবেন? কানুমিয়া একবারই পেছন ফিরে হাত নাড়ায়। উচ্চস্বরে বলল, রাতেই ফিরা আইব। কানুমিয়ার বংশেরই মেয়ে সদ্যবিবাহিত স্ত্রী মল্লিকা বানু ভীষণ কষ্ট পায়। আক্ষেপ করে বলে, ‘সরকার যদি প্রত্যেকদিন গাড়িতে উডার লাগি সবাইকে ধইরা জরিবানা করতে পারত, জেলে দিতে পারত তা অইলে এই মানুষটা রাইত পোহাইলেই ইস্টিশনের দিকে দৌড়াইত না। এই জন্যই মানুষে বলে, বাড়ির কাছে ইস্টিশন থাকা ভালা না।’

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন