শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০

জনকের রক্তাক্ত ছবি

মঈনুদ্দিন কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
জনকের রক্তাক্ত ছবি

প্রায় প্রতিদিন ধানমন্ডি বত্রিশ নম্বর বাড়ির সামনে সে আসে, মফিজের মাথায় উসকু-খুসকু লম্বা চুল, লম্বা দাড়ি। শ্যামবর্ণের লোকটির চেহারায় পঞ্চাশোর্ধ বয়সের ছাপ। পরনে কালো প্যান্ট ও গায়ে ধূসর রঙের জামা। পায়ে বাদামি রঙের জুতা।

ধীরগতিতে হেঁটে ‘বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর’-এর সামনের রাস্তার বিশাল ফুটপাতে পায়চারি করতে থাকে সে, নিচের দিকে তাকিয়ে হেঁটে হেঁটে সামনে-পিছে যেতে যেতে কি জানি এক ভাবুক মন তার। সুন্দর ফুরফুরে বাতাস বইছে। আকাশ কিছুটা মেঘলা। আলো-আঁধারির খেলা প্রকৃতির ওপর আছড়ে পড়ছে। হালকা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি লাফিয়ে পড়তেই পথচারিদের পায়ের আওয়াজ বেড়ে যায়। বৃষ্টির প্রতি ভ্রুক্ষেপ নেই মফিজের। সে চোখ না তুলেই হাঁটছে আপন মনে-তার গতিধারা একইরকম।

গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যে টিকিট কিনে বত্রিশ নম্বরের বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে ঢোকার জন্য বেশ বড় লাইন। জাতির জনকের অসংখ্য ভক্ত ভিড় করেছে। বত্রিশ নম্বর বাড়ির সামনের প্রশস্ত রাস্তা পেরিয়ে ফুটপাতের পাশেই টিকিট ঘরটি অবস্থিত। এর কয়েক গজ দূরেই রয়েছে একটি বইয়ের দোকান। চারদিকে কাচ দিয়ে ঘেরা দোকানটিতে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর লেখা বিভিন্ন লেখকের বইয়ের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের বই ও দেশাত্মবোধক গান ও মুক্তিযুদ্ধের গানের অডিও সিডি বিক্রি হচ্ছে। দুজন মেয়ে বিক্রেতা সবুজের ভিতর লাল সূর্য খচিত বাংলাদেশের পতাকা-সমৃদ্ধ গেঞ্জি গায়ে দেশপ্রেম শোভিত করে যেন দিগন্তে পাখা মেলে দিয়েছে।

মফিজের চলনে তখনো শীতলতা কাটেনি। সে অন্য মনস্ক হয়ে যেন উ™£ান্ত মানুষ, বৃষ্টি ভেজা কাকের মতো গুটিশুটি হয়ে নিচু করে রেুখেছে মাথা। এত কী ভাবে মফিজ? মহাসমস্যায় পড়েছে যেন সে। বড় ধরনের চিন্তাবিদ মফিজ। যে কেউ দেখলেই এ ভাবুক মানুষটাকে নিয়ে ভাবে সে যেন চিন্তারাজ্যেই ডুব তুলছে স্বপ্ন-প্রবাল।

একদল স্কুল ছাত্রছাত্রী বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি জাদুঘর দেখার উদ্দেশ্যে পশ্চিম পাশে অবস্থিত ‘ডাব ভ্যানের’ পাশে বাস থেকে নামছে। ওদের শিক্ষকের নির্দেশ মতো লাইন ধরে স্মৃতি জাদুঘর চত্বরে ঢুকল। তাদের ট্যুর গাইড হিমানি মিস টিকিট সংগ্রহ করে জাদুঘরের ভিতর প্রবেশের আগেই শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করে জানতে চায় : আমরা এখানে কেন এসেছি?

শিক্ষা সফরে, উত্তর দিল একজন ছাত্রী।

আমরা কোথায় এসেছি?

বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর, ধানমন্ডি বত্রিশ নম্বর জাতির জনকের বাড়ি।

বলতো তিনি কীভাবে বঙ্গবন্ধু উপাধি পেয়েছেন?

সবাই চুপ, উত্তর দেয় না কেউ।

তার মানে তোমরা এর উত্তর জান না। তবে শোন, এই বলে হিমানি মিস ওদের উদ্দেশে বলেন : ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে ১০ লক্ষাধিক ছাত্র-জনতার সমাবেশে দেশপ্রেমিক শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি পান।

দুপুর গড়িয়ে বিকাল হতেই বত্রিশ নম্বরের সামনে দর্শনার্থী বাড়তে শুরু করে। অনেকে ভিতরে না ঢুকলেও লেকের সামনে গিয়ে বসে। লেকের উপরিভাগটি পাকা করা সিঁড়ি দিয়ে সাজানো অসংখ্য গাছ-গাছালি এলাকাটিকে সবুজ মনোরম করে তুলেছে। পুরো ধানমন্ডি লেক এলাকা জলরাশি এবং নৈসর্গিক সুন্দরে বেষ্টিত। দক্ষিণে রয়েছে ধানমন্ডি আট নম্বর ব্রিজ। তার পাশেই বিশাল চত্বর নিয়ে রবীন্দ্র সরোবর। সেখানে ছোট দোকানগুলোতে বৈকালিক চায়ের আড্ডা জমে ওঠে। রবীন্দ্র সরোবর থেকে ভেসে আসে : ‘শোনো একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের ধ্বনি/আকাশে বাতাসে উঠে রনি/বিশ্ব কবির সোনার বাংলা নজরুলের বাংলাদেশ/জীবনানন্দের রূপসী বাংলা রূপের যে তার নেইকো শেষ বাংলাদেশ’।

ধানমন্ডি লেক এলাকাটি বেশ বিস্তীর্ণ। বত্রিশ নম্বর থেকে দক্ষিণে রবীন্দ্র সরোবর পেরিয়ে দূর আর দূরে জিগাতলা বাসস্ট্যান্ড হয়ে রাইফেল স্কয়ারের উত্তর পাশ দিয়ে ধানমন্ডি দুই নম্বর সড়কের পাশ ঘেঁষে লেকের দুই পাশে হাঁটার রাস্তায় বৈকালিক জগিংয়ে ব্যস্ত থাকে অনেকেই। বত্রিশের সামনে লেকের ওপর দিয়ে পদচারি সেতুর ওপর চলে আসে মফিজ। সে পশ্চিমে তাকিয়ে লেকের ভিতর অবস্থিত ঝরনার পানির দৃশ্য দেখে। সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়েছে। সূর্যের আলোক রশ্মি লেকের পানিতে ছড়িয়ে পড়ে এর সোনালি আভা বিকিরণ করছে। পানির স্বচ্ছ ধারা মৃদু বাতাস হালকা ঢেউয়ের সৃষ্টি করে ছোট ছোট ঢেউয়ের খেলায় মেতে ওঠে। বত্রিশ নম্বরের সামনে লেকপাড়ে অনেক ছেলেমেয়ে বসে লেকের দৃশ্য অবলোকন করে।

পদচারি সেতু থেকে নেমে এসে ‘বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর’ এ মূল ফটকের দিকে এগিয়ে যায় মফিজ। সে স্মৃতি জাদুঘরে ঢোকার জন্য হাঁটতে থাকে। অনেক দূর পর্যন্ত ভিতরে চলে যায়। গার্ড অন্যত্র ব্যস্ত থাকার ফাঁকে স্মৃতি জাদুঘরের ভিতর ঢুকে পড়ে মফিজ। কিছু পরে গার্ড বুঝতে পারে যে একটি লোক তার দৃষ্টির অগোচরে বিনা টিকিটে ভিতরে চলে গেছে। গার্ড সামনে এগিয়ে বলেন :

আপনার টিকিট?

-টিকিট নেই মফিজ বলল।

-তাহলে বাইরে আসুন

-আমি বাইরে যাব না।

-এখানে কী করবেন?

-জাতির জনকের ছবি দেখব, স্মৃতি দেখব।

-টিকিট?

-নেই বললাম তো।

গার্ড ও মফিজের কথোপকথন একটু উচ্চ স্বরেই হচ্ছিল। দর্শনার্থীদের মধ্যে পরিবেশগত সৌন্দর্যহানি হচ্ছিল বিধায় কর্তব্যরত পুলিশ মফিজকে ধরে বাইরে নিয়ে যেতে চায়। মফিজ বাইরে যেতে না চাইলে তাকে জোরপূর্বক বাইরে নিয়ে আসে পুলিশ। একজন পুলিশ অফিসার জিজ্ঞেস করে লোকটি কে? কী হয়েছে?

-টিকিট না করে ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল।

-তাই নাকি?

-এই লোকটাকে আগেও দেখেছি-মনে হয় সন্দেহজনক লোক।

-স্যার লোকটা সবসময় এখানে ঘোরাঘুরি করে।

-তবে তো ওকে জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিত।

-সেটা ভালো হবে। সন্দেহজনক লোক।

-চলুন ভাই আপনাকে কিছু জিজ্ঞাসা করা হবে।

-যেমন?

-আপনি কি করেন, কোথা থেকে এসেছেন ইত্যাদি।

-কোথায় যাব? মফিজ বলল।

-পুলিশ ফাঁড়িতে যাবেন, এইতো সামনে।

-আমার তো ক্ষিধা পেয়েছে সামনের দোকান থেকে চা খেতে যাই।

-পালানোর চেষ্টা করছেন? লাভ নেই।

-পালাব না।

-পুলিশ ফাঁড়িতে চলুন, সেখানে চা খাওয়াব।

-চলুন।

ফুটপাতে হার্ডবোর্ডের কয়েকটা টুকরা দিয়ে একটি সাময়িক ঘরের বেড়া। উপরে টিনের পরিবর্তে ত্রিপল দিয়ে ঢাকা। ঘরের সামনের দিক খোলা। ঘরের পেছনের অংশে ‘সান্তুর’ রেস্টুরেন্ট, সামনে মিরপুর রোড ও পান্থপথের রাস্তা সোজা চলে গেছে কলাবাগান হয়ে নিউমার্কেটের দিকে। এ ভাঙা পুলিশ ফাঁড়ির উল্টোদিকে নিউ মডেল স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়। প্রকৃতপক্ষে এটা কোনো পুলিশ ফাঁড়ি নয়। সাময়িকভাবে পাহারা দেওয়ার জন্য একটা বসার জায়গা মাত্র। এখানে থামুন। মফিজকে বলল পুলিশ অফিসার।

-পুলিশ ফাঁড়িতে যাবেন না? এখানে কেন?

-এটাই পুলিশ ফাঁড়ি। অফিসার পুনরায় বলল।

-কী বলেন এটা পুলিশ ফাঁড়ি?

-জি

-তাহলে আমি সামনের টংঘর থেকে একটু চা খেয়ে আসি-মফিজ বলল।

-আবার পালানোর চেষ্টা, আপনাকে না বলেছি ফাঁড়িতে চা খাওয়াব।

-ঠিক আছে দাঁড়ালাম-মফিজ বলল।

প্রায় উন্মুক্ত পুলিশ ফাঁড়িতে দুজন অফিসার বসে আছেন। চারটি প্লাস্টিকের হাতলবিহীন চেয়ার ও একটি কাঠের লম্বা টুল দৃষ্টিতে এলো মফিজের। সে জানে এটা ফাঁড়ি নয়। ডিউটিতে আসা পুলিশ সদস্যরা এখানে সাময়িকভাবে বসে ডিউটি শেষে চলে যায়। একটি চেয়ারে বসে পুলিশ অফিসার ইফতেখার বললেন : আমার নাম ইফতেখার হোসেন। আপনার নাম কি।

-আমার নাম মফিজ।

-নাম শুনেই অন্য দুজন পুলিশ অফিসার হেসে ওঠে। সেই হাসিতে শব্দ না হলেও দাঁত দেখল মফিজ। সে একটু গম্ভীর ভঙ্গিতে বুকে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল।

-ইফতেখার বললেন : বসুন মফিজ সাহেব। এই যে খালি চেয়ার।

-বসব কিন্তু চা? এই বলে মফিজ চেয়ারে বসে।

-চা পাবেন কিছুক্ষণের মধ্যে।

-অফিসারদের মধ্যে একজন জিজ্ঞাসা করলেন উনি কে?

উনি ‘ফিফটি ফোর’। এ কথা কানে আসতেই মফিজ বুঝতে পারল ফিফটি ফোরের অর্থ।

ইফতেখার হাত ইশারা করতেই লেকের পাড়ের টংঘর থেকে একটি পিচ্চি ছেলে দৌড়ে এলো।

-চার কাপ চা ও একটি বনরুটি নিয়ে আস।

-বনরুটি কার জন্য, মফিজ বলল।

-আপনার জন্য ইফতেখার বলল।

-খুব ভালো করেছেন আমার খুব ক্ষিধা পেয়েছে।

-জানি।

-আপনি তো অনেক বুদ্ধিমান।

-কীভাবে বুঝলেন।

-বুঝি বুঝি। আপনি যেভাবে আমার পেটের ক্ষুধা বুঝেছেন...।

চায়ে ভিজিয়ে বনরুটি খেল মফিজ। ভেজা রুটিতে মফিজের চা শেষ। একজন পুলিশ অফিসার মফিজের দিকে তাকিয়ে বলল আমি চা খাব না। মফিজ বলল তাহলে আমি খাই?

-জি আপনি খেতে পারেন।

-দুই কাপ চা খেয়ে মফিজ তৃপ্ত হলো। তার ক্ষুধা কেটে গেছে।

মফিজের চা খাওয়া শেষে পুলিশ অফিসার ইফতেখার মুখ খুললেন। বলুন আপনার পরিচয় মফিজ সাহেব।

মফিজ খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে যায়। তার চোখ থেকে জল গড়িয়ে পড়ে। কান্নাজড়িত কণ্ঠে সে বলে আমি এক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আমার বাবার নাম আবুল হাসেম। আমাদের গ্রামের বাড়ি ফেনী জেলায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমার বাবা পাক হানাদার বাহিনীর হাতে নৃশংসভাবে ফেনীর চিথলিয়া যুদ্ধে শহীদ হন। অপরদিকে আমার মামার বাড়ি জগতপুরে বসবাস করা অবস্থায় রাজাকারের হাতে নির্যাতিত হয়ে আমার মা মৃত্যুবরণ করেন। তখন আমি ছোট, বাবা-মা দুজনকে হারিয়ে অনেক দুঃখ-কষ্টের মাঝে বড় হয়েছি। বড় হয়ে স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জীবনী ও তাঁর ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস জেনে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা, ভক্তি ও ভালোবাসায় নিজেকে নিবেদিত করি। কিন্তু জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর হত্যা আমাকে খুবই ব্যথিত করে, সেই দুঃখ নিয়ে এইখানে ধানমন্ডি বত্রিশ নম্বরে প্রতিদিন আমি আসি ও এখানে এলে দুঃখ ও শোকের মাঝে পড়ে থাকতে ইচ্ছা করে। জনকের রক্তাক্ত ছবি দেখে নীরব কান্নায় এখানে ঘুরে বেড়াই। আপনি আমাকে ‘৫৪’ ধারায় সন্দেহ করেছেন। এখন আমার জেলে যেতে ইচ্ছা করে।

পুলিশ অফিসার ইফতেখার আবেগ ধরে রাখতে পারেন না। তিনি চেয়ার থেকে ওঠে মফিজের দুহাত ধরে বলেন, আমি অত্যন্ত লজ্জিত ও দুঃখিত। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান ‘মফিজ’ আপনাকে অভিবাদন। আপনি একজন দেশপ্রেমিক মানুষ ও বঙ্গবন্ধু-ভক্ত। চলুন সামনে যাই। ইফতেখার ও মফিজ দুজনে সামনে গিয়ে দেখে স্কুল ছাত্রছাত্রীদের চোখে অশ্রুধারা। ‘বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর’ থেকে বেরিয়ে আসে ওরা।

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা