শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

গল্প

একজন মিস্ত্রি

ইকবাল খন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
একজন মিস্ত্রি

ছুটিতে আছে কাশেম। ছুটির মেয়াদ আপাতত তিন দিন। তবে আরও দুই দিন বাড়ার সম্ভাবনা প্রবল। কাশেম কারও অধীনে চাকরি করে না। তাই তার ছুটিও কারও মর্জির ওপর নির্ভরশীল নয়। নিজের ছুটি সে নিজেই দেয়। তবে কারণ ছাড়া দেয় না। যখন দেখে মোটা অংকের টাকা হাতে চলে এসেছে, কদিন কাজ না করলেও চলবে- কেবল তখনই দেয়। ততদিনের ছুটি দেয়, যতদিন না হাতের টাকাটা শেষ হয়।

কাশেম একজন মিস্ত্রি। তালার মিস্ত্রি। বাসার পাশেই তার ছোট্ট একটা দোকান আছে। মাসে ১ হাজার টাকা ভাড়া দেয়। তবে দোকানে তার বসা হয় খুব কম। অধিকাংশ সময়ই তাকে ঘুরে বেড়াতে হয় বাইরে বাইরে। কী করবে! তার পেশাটাই যে এমন। যেখান থেকে ডাক আসে, সেখানেই যেতে হয়। আবার অনেক সময় ডাক না এলেও যায়। চাবির গোছায় ঝনাৎ ঝনাৎ শব্দ তুলে অলিগলিতে হাঁটতে হাঁটতে হাঁক ছাড়ে।

কাশেম মোটা অংকের টাকা পায় বিশেষ সমস্যা সমাধানের পারিশ্রমিক হিসেবে। তিন দিন আগে সে বিশেষ একটা সমস্যার সমাধান করেছিল তার দোকান-সংলগ্ন মহল্লার প্রভাবশালী এক নেতার বাসায়। যার শিশুসন্তান আটকা পড়েছিল বেডরুমে। বাইরে থেকে কোনোভাবেই লক খোলা সম্ভব হচ্ছিল না। কারণ, চাবি ছিল বেডরুমের আলমারিতে। বাইরে থেকে বারবার বাচ্চাটাকে বলা হচ্ছিল কীভাবে কী করলে দরজা খুলবে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছিল না। বাচ্চাটা ভয়ে কেবল চিৎকার করছিল।

বাচ্চার সাথে পাল্লা দিয়ে বড়রাও যখন চিৎকার করে কাঁদছিল, তখনই বাসায় ঢোকে কাশেম। দরদাম না করেই লেগে যায় কাজে। সাফল্য পেতে ৫ মিনিটও লাগে না। এবার নেতার স্ত্রী জড়িয়ে ধরেন শিশুসন্তানকে, আর নেতা জড়িয়ে ধরেন কাশেমকে। তারপর তিনি ১০টি ১ হাজার টাকার নোট তুলে দেন কাশেমের হাতে। কাশেম ইতস্তত করতে থাকলে নেতা বলেন- এখন আমার মানিব্যাগে ১ লাখ টাকা থাকলে তোমাকে ১ লাখ টাকাই দিতাম।

নেতার দেওয়া বকশিশের জোরেই এখন ছুটি কাটাচ্ছে কাশেম। আজ সে ঢাকার বাইরে যাবে। নারায়ণগঞ্জে তার এক বন্ধু আছে, ওখানে এক দুই দিন থাকবে। ঐতিহাসিক কিছু স্থানে ঘুরে বেড়াবে।  নৌকা ভ্রমণেরও ইচ্ছা আছে। হাতে টাকা থাকলে মানুষের মনে কত ইচ্ছা জাগে! আসলে টাকার ক্ষমতা অদ্ভুত। যার মনে এমনিতে শখ-আহ্লাদের ছিটেফোঁটা নেই, তার মনেও শখের জোয়ার বইয়ে দেয়। শখে শখে কত লোক একাধিক বিয়ে পর্যন্ত করে ফেলে!

কাশেম যখন বন্ধুর বাড়ি পৌঁছে, তখন সন্ধ্যা হয় হয়। কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে বন্ধুর সাথে হাঁটতে হাঁটতে সে চলে যায় শীতলক্ষ্যার পাড়ে। একথা ওকথা বলার পর বন্ধু বলে- একটা বিষয় আপনের সাথে শিয়ার করতে চাইছিলাম। তবে বিষয়টা আপনে ক্যামনে নিবেন, সেইটা নিয়া টেনশন করতাছি। আপনে সাহস দিলে বলতাম চাই। আর সাহস না দিলে পেটের কথা পেটেই হজম কইরা ফালামু।

বন্ধু মতিনের কথায় রহস্যের গন্ধ পায় কাশেম। তাই সে রাজ্যের কৌতূহল নিয়ে তাকিয়ে থাকে তার দিকে। মতিন বলে- কিরা কাইট্টা কইতে পারি, আপনের মতো ‘এক্সপাট’ মিস্তিরি আমি জীবনে দেখি নাই। কিন্তু দুঃখের বিষয় হইল, আপনে আপনের ক্ষমতাডা কাজে লাগাইতাছেন না। আরে, আপনের চেয়ে কম এক্সপাট হইয়াও কতজনে কতকিছু কইরা ফেলছে! এই এলাকার জাহাঙ্গীর মিস্তিরির কথাই ধরেন। তলে তলে সে ম্যালা সম্পদ কইরা ফেলছে। ক্যামনে করছে জানেন? গফুর বাহিনীর সাথে কাজ কইরা। গফুর বাহিনী কিন্তু লুটপাট আজকা থেকে শুরু করে নাই। বছর বিশেক ধইরা করতাছে। বড় বড় মার্কেটের খুব কম দোকানই বাকি আছে, যেইটা থেকে তারা মালামাল লুট করে নাই। তবে যখন জাহাঙ্গীরের সাথে হাত করে নাই, তখন কাজটা করতে তাদের খুব পরিশ্রম হইতো। দোকানের শাটার ভাঙা, তালা ভাঙা কি কম পরিশ্রমের কাজ?

কাশেমের চেহারায় এবার পরিবর্তন আসে। আর তা লক্ষ্য করে ঠোঁটে হাসি ঝুলিয়ে মতিন বলে- ব্যাপারট্টা মনে হয় বুঝতে পারছেন। তার পরেও আরেকটু খুইলা বলি। গফুর বাহিনী লুটপাট করার লাইগা যেই দোকানটা টার্গেট করে, সেইটার কাছে জাহাঙ্গীররে একবার নিয়া যায়। জাহাঙ্গীর ভালো কইরা সেই দোকানের তালাটা দেখে। তার পরে বাড়িতে আইসা মাপমতো চাবি বানায়া ফেলে। গফুর বাহিনী তার কাছ থেকে চাবিটা নেয়, আর আরামসে দোকানের তালা খুইলা লুটপাট করে। জাহাঙ্গীরের সাথে তাদের চুক্তি হইলো, লুটের মাল বেইচ্যা যা টাকা পাইবো, সে পাইবো এর তিন ভাগের এক ভাগ।

এই পর্যন্ত বলে আচমকা কাশেমের হাত চেপে ধরে মতিন। বলে- আপনে যেই এলাকায় থাকেন, এই এলাকায় গফুর বাহিনীর মতো ম্যালা বাহিনী আছে। আবার অনেকের হয়তো বাহিনী নাই, একা একা চুরি-চামারি করে। কিন্তু সমস্যা হয় তালা খুলতে গিয়া। আপনে রাজি থাকলে আমি তাদের সাথে আপনেরে চুক্তি করায়া দিতে পারি। টেকায় লালে লাল হইতে সময় লাগবো না।

মতিনের অন্যায় প্রস্তাবের কড়া বিরোধিতা করতে চায় কাশেম। জানাতে চায় চরম অসন্তোষ। কিন্তু মতিন তাকে মুখ খুলতেই দেয় না। বরং একপ্রকার জোর খাটিয়ে রাজি করাতে চায় প্রস্তাবে। কাশেম রাজি হয় না। মতিন উপর্যুপরি অনুরোধ করে। পরদিন সন্ধ্যায়ই ঢাকা ফেরে কাশেম। এর পর দেখতে দেখতে চলে যায় দুই দিন। আড়াই দিনের মাথায় মতিন ফোন করে তাকে। বলে- কী সিদ্ধান্ত নিছেন, সেইটা জানার আগে একটা কথা বলি। আপনে হয়তো মনে করতেছেন বিষয়টা নিয়া আমি এত লাফালাফি করতাছি ক্যান। আমার কী স্বার্থ? আছে, স্বার্থ আছে।

কাশেম জানতে চায় স্বার্থটা কী। মতিন বলে- আপনে তো জানেন, আপনে যেই এলাকায় থাকেন, এই এলাকায় একসময় আমিও থাকতাম। তখন একটা দলের সাথে আমার খুব খাতির হইছিল। সেই খাতির এখনও আছে। তো দলের যে লিডার, সে ওইদিন কথায় কথায় বলতেছিল তার জানামতে নাকি বেশ কিছু দোকান আছে, গোডাউন আছে, যেইখানে প্রচুর মালামাল। তবে তালা ভাঙতে গেলে ধরা খাওয়ার ভয় আছে। আমার মাথায় তখন আপনের কথা আসলো। লগে লগে বইলা দিলাম।

কাশেম কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে জানিয়ে দেয়, সে রাজি। মতিন সশব্দে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে এবং বন্ধুকে ধন্যবাদ জানায়। তারপর তৃপ্তির হাসি হাসতে হাসতে বলে- দুনিয়ায় যারা রাতারাতি বড়লোক হইছে, তারা কোনো না কোনো ধান্ধা কইরা হইছে। আমরাও না হয় ছোটখাটো একটা ধান্ধা করলাম। এইটা বড় কোনো পাপ না।

এক বছর পর। কাশেম তার সেই ছোট ভাড়া দোকানটায় এখন আর বসে না। বসে মেইন রোডের পাশের বড় একটা দোকানে। দোকানটা ভাড়া না। তিন মাস হলো কিনেছে। কাছাকাছি এলাকায় আরেকটা দোকান কেনার কথা চলছে তার। হয়তো সপ্তাহখানেকের মধ্যেই কেনা হয়ে যাবে। ওই দোকানটা সে ভাড়া দেবে। কাশেম সাধারণত রাত ১০টার দিকে দোকান বন্ধ করে। তবে আজ সোয়া ১১টা বেজে গেলেও এখন পর্যন্ত বন্ধ করেনি। দ্বিপাক্ষিক আলোচনা চলছে। একপক্ষ কাশেম, অন্যপক্ষ সগির বাহিনীর প্রধান সগির আলী।

আলোচনার একপর্যায়ে সগির জানায় বড় একটা কাজের প্রস্তাব হাতে এসেছে। কাজটা করে দিতে পারলে বলা চলে টাকার বস্তা পাওয়া যাবে। সগির পাবে ১০ লাখ, কাশেমকে দেওয়া হবে ১ লাখ। কাশেম এলাকার নাম জানতে চায়। সগির বলে- তোমার দোকানের কাছেই। খুব যে কঠিন কাজ, তাও না। গত এক বছরে এর চেয়ে বহুত কঠিন কাজ তুমি করছো। শোনো, তালা খুলতে হইবো তিনটা। একটা মেইন গেইটের, একটা অফিসের দরজার, একটা আলমারির।

কাশেম জানতে চায় দারোয়ান আছে কি না। সগির এবার এগিয়ে বসে। তারপর তার কানের কাছে মুখ নিয়ে বলে- নাইটগার্ড আছে। তবে তার ব্যবস্থা আমরা করমু। এইটা নিয়া তোমার টেনশন করতে হইবো না। আর শোনো, ব্যাপারটা কিন্তু ইশকুলের। যার সাথে আমার চুক্তি হইছে, সে একজন গার্জিয়ান। যেই ইশকুলের ব্যাপার, সেই ইশকুলে উনার পোলা পড়ে। গাধা ছাত্র। কিন্তু উনার খুব শখ, পোলার রোল নম্বর এক হইবো। এই জন্য উনি ঠিক করছে, ইশকুলের আলমারি থেকে প্রশ্ন বাইর কইরা আইনা পোলার হাতে দিবো। রোল নম্বর এক বানাইবো।

গলা শুকনো শুকনো লাগে কাশেমের। তাই সে ঢোক গিলতে থাকে। আর কথা চালিয়ে যায় সগির-   লোকটায় পয়লা যখন আমারে প্রস্তাব দিল, আমি রাজি হই নাই। কারণ, মাত্র ১ লাখ দিবো বলতেছিল। আমি তারে বইলা দিলাম, এত কম টেকায় এত বড় রিক্সের কাজ করমু না। ১০ লাখ দিতে পারলে আইসেন। পরের দিন সে আবার আইসা হাজির। কইল তার সাথে নাকি আরও কিছু গার্জিয়ান যোগ হইছে। তাদের একেকজনের বাচ্চা একেক ক্লাসে পড়ে। সবগুলা গাধা ছাত্র। কিন্তু তারাও চায় রোল নম্বর এক, দুই বা তিন হোক।

সগির আরও বলে, সিক্স থেকে টেন পর্যন্ত সব ক্লাসের প্রশ্নই আনা হবে। তবে এক সেটের বেশি আনা হবে না। বেশি আনতে গেলে বান্ডেল দেখেই শিক্ষকরা টের পেয়ে যাবে যে, প্রশ্ন চুরি হয়েছে। তখন হয়তো এই প্রশ্ন বাতিল করে নতুন প্রশ্ন করতে পারে। কাশেম বলে- টেকা কম হইয়া গেছে। আপনের পাওয়া দরকার ছিল বিশ, আর আমার কমপক্ষে পাঁচ। এতগুলা গার্জিয়ান মিল্লা অপকর্মটা করতাছে, এতগুলা বলদা ছাত্র ভালা রিজাল্ট করবো, তাইলে টেকা ঢালতে সমস্যা কী?

সগির পকেট থেকে দামি সিগারেটের প্যাকেট বের করে। তারপর একটা সিগারেট খুলে বাম হাতে নিয়ে ডান হাতে প্যাকেটটা আগের জায়গায় রাখতে রাখতে বলে- তুমি এক পাইলেও সেইটা পাঁচের সমান। কারণ, তোমার পোলায়ও এই ইশকুলেই পড়ে। এক ‘সেইট’ প্রশ্ন তার হাতে তুইলা দিতে পারলে সাংঘাতিক ঘটনা ঘইটা যাইবো কিন্তু। আরে মিয়া, তোমার পোলার রোল নম্বর যে একশোর পরে, এইটা আমি ভালো কইরাই জানি। এক, দুই, তিন না হোক, রোল নম্বরটা যদি দশের মইধ্যে চইলা আসে, বিরাট ব্যাপার না?

কাশেম কিছু বলে না। পরদিন সকালে ফোন করে সগির। জানায়, সময় কম। কাজটা আজকে রাতেই করতে হবে। আর এখন যেতে হবে স্কুলে। জায়গা এবং তালাগুলো দেখে আসার জন্য। কাশেম পরিষ্কার জানিয়ে দেয়, কাজটা সে করবে না। সগির তাকে বোঝায়।  নগদ ১ লাখ টাকার লোভ তো দেখায়ই, প্রশ্নপত্র পেলে তার ছেলের রোল নম্বর সেই পেছন থেকে এগিয়ে কতটা সামনে আসবে, তাও আবার বলে।

কাশেম চুপ করে থাকে। সগির তাগাদা দেয়। নীরব থাকতে নিষেধ করে। এবার কাশেম ফোন কেটে দেয় এই বলে- আমি খারাপ হইলেও এত খারাপ হই নাই, বলদা ছাত্র-ছাত্রীগোরে প্রশ্ন আইনা দিয়া ভালা ছাত্র-ছাত্রীগোর কপাল পুড়মু।

 

রাত। বিস্ফোরণের বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে আশপাশ। ধসে পড়ে কাশেমের পুরো দোকান। হাত-পা থেঁতলানো অবস্থায় তাকে বের করা হয় ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে। অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।  কেউ কেউ ধারণা করে, বিস্ফোরণটা বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা