শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩

ঘ্রাণ

শামীম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঘ্রাণ

স্মৃতিকথা

জামালপুরে নদীর পাড়ে জনতা পাঠাগারের সামনের রাস্তার উল্টোদিকে আমাদের টিনশেড বাড়ির বারান্দার নীলকণ্ঠ ফুলগাছের কাছে অদ্ভুত একটা গন্ধ ছিল। আজো বলতে পারি না সে গন্ধ কিসের মতো। কিন্তু তেমন সমিল কোনো ঘ্রাণ পেলেই খুলে যায় আমার জামালপুরকেন্দ্রিক সব শৈশব স্মৃতির কপাট। মনে পড়ে যায়, নীলকণ্ঠ ফুলগাছটার ঝাড়ের নিচেই ছিল আব্বার ইজি চেয়ারটা।

কাঠের ফ্রেমে আটকানো নিচে লচকানো হলুদ লাল ডোরা কাটা মোটা কাপড়। অফিস ফেরত আব্বা বিকেলের নাশতার জন্য সেটায় বসতেন। তার হাতে থাকত দৈনিক আজাদ পত্রিকা। আমরাও মুখহাত ধুয়ে গামছা দিয়ে মুখ মুছে এসে যেতাম। ইজি চেয়ারের পাশে কুটিমুটি একটি সাইড টেবিলের ওপর হাতে তৈরি নারকেলের পিঠা বা ফব নুনগড়া। নুনগড়া পিঠা হলো ঢেঁকিছাঁটা চালের গুঁড়োর সঙ্গে হলুদ দেওয়া হয় বলে এবং সদ্য ভাজা বলে গায়ের তেল চকচক করত। মনে হতো সোনালি মোহর। চেয়ারের পাশে বেতের মোড়া। সবক’টার নিচটা সাইকেলের টায়ারে মোড়ানো। কেন কে জানে!

হয়তো আমরা তাতে বসে নিচটা ঘষ্টাতে থাকতাম আর মোড়াগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার আগে কোমর ভেঙে পড়ে যেত তাই! উঠানে হিমসাগর আমগাছ। বাড়ির সীমানা বেড়ার কোণে বাঁধা থাকত অ্যালসেশিয়ান ম্যাক্সিম। এ সময় তাকে ছাড়া হলে সেও ভদ্রলোকের মতো নিচে উঠান থেকে মুখ হা করে লালা ফেলে ফেলে আমাদের দিকে তাকাত। আর ভাইয়া টোস্টের টুকরো ছুড়ে দিলে মাটিতে পড়ার আগে সে লাফিয়ে তা মুখে লুফে নিত। অ্যামেজিং!

এটুকু লিখে দেখি আমার আরও অনেক কথা মনে আসছে। আমি লিখে যেতে পারি তখন আমাদের বাসায় আমার বড় মইর গুণবতী কন্যা শাহানা বু থাকছিলেন। তার মাথার চেয়ে বড় খোঁপা ছিল। তার সবুজ বড় বড় চেকের একটা সুতি শাড়ি ছিল। শাহানা বু নারকেল কুরুনি দিয়ে খুব মমতার সঙ্গে নারকেল কুরাতো। আসলে নারকেলের ফব তারই বানানো। কোনো কোনো বিকেলে শাহানা বু বঁটি নিয়ে পাকা আম কাটতে বসতেন। ম ম করা কাটা আমের মিষ্টি সে ঘ্রাণ আমাদের পড়ার টেবিলে এসে গেলে আমরা বইখাতা রেখে নীলকণ্ঠ ফুলের দোলানো লতার নিচে তাকে ঘিরে বসতাম। গরমে শাহানা বু’র খোঁপার নিচটা ঘেমে যেত। চূর্ণ চুলের নিচে ঘামের রুপালি পারদ বল বড় হয়ে উঠত।

পিয়ন মন্তাজ ভাই কুয়াপাড়ে মুখ হাত ধু’য়ে তার কাদামাখা নতুন রাবারের স্যান্ডেল থেকে বসে যাওয়া মাটি ছাড়াতেন। নতুন কাটা কালো রাবার সোল আর এঁটেল মাটির একটা গন্ধ থাকে। সেটা পাওয়া যেত। একটু পরেই তিনি প্যাডেল মেরে বাড়ি যাবেন। আমি ডলির সাথে আর ভাইয়া নিজে নিজে তাঁর সাইকেলে পেটের ভেতর পা গলিয়ে কোমর বেঁকিয়ে বেঁকিয়ে প্যাডেল মারা শিখেছে। আমরা ফব পিঠা খাচ্ছি আর মোড়া ঘষ্টাচ্ছি এরকম সময় আম্মা রান্নাঘর থেকে এসে একটা শক্তপোক্ত হলদেটে কাঠের চেয়ারে বসতেন। আমাদের শব্দ থেমে যেত আর তিব্বত স্নোর গন্ধে জায়গাটা ভরে যেত।

মাঝে মাঝে তাঁর গা থেকে গোলাপ জলের ঘ্রাণ আসত। গারো পাহাড়ের কাছে বলে শীতের সময় হিমেল হাওয়া এসে জামালপুরে ভীষণ ঠান্ডা পড়ত। এ সময় আমাদের সবার ত্বক মোজাইক ফাটা দিত। আম্মা তখন তিন ফোঁটা গ্লিসারিনে এক ফোঁটা গোলাপজল করতলে মিশিয়ে আমাদের মুখে মেখে দিতেন। মুহূর্তের জন্য হলেও একটা জ্বলুনি টের পেতাম। আম্মা নিচের গ্লিসারিন জল দিতেন তাঁর সুগোল পায়ের গোঁড়ালিতে- কালো ঝামা পাথরে ডলে নেবার পর। যেদিন আম্মা দীর্ঘ সময় নিয়ে তার গা ঘষতেন, আমাদের ছোট্ট গোসলখানা থেকে লাল লাইফবয় সাবানের গন্ধ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়াতো খাবার ঘর অবধি। আর কোনার দিকের জল নিষ্কাশনের নালায় ভেসে যেত সাবানের সর। সেখান থেকেও ‘ঘেরান’ হতো। কিন্তু সেটা আবার তাজা না একটু অন্যরকম। মরা। এরকম আরও নানান ঘটনা মনে আসছে। কিন্তু আজ আর তা লিখছি না। আমি ভাবছি গন্ধ ভর করে কেন বহু পুরনো স্মৃতি এত সক্রিয় হয়ে ওঠে?

এককালে যা ছিল শুধু গন্ধ তা কী করে একালে সুগন্ধ হয়ে গেল! আমাদের ইন্দ্রিয় পাঁচটি। স্মৃতি টেনে আনতে বোধ নাক সবচেয়ে কার্যকর। কেন? হয়তো পুরনো গন্ধ নাকে এলে ব্রেন নিউরোসায়েন্সের গোয়েন্দা হয়ে যায়। যেন তার লেজে আগুন লাগে। পাগল হয়ে যায়। কারণ থেকে তার কারণ খুঁজতে থাকে। কেন? জানি না। কিছুদিন আগে ফেসবুকে আমার এক স্ট্যাটাসে আমি ডাকে পাওয়া উপহার এক হাসনা-হেনা গাছের কথা লিখেছিলাম। হঠাৎ করে বিলেতে পাওয়া এ সুগন্ধি ফুল গাছটির ফুল ফোটা এবং তার গন্ধ আমাকে কত আকুল করেছে তাই নিয়েই লিখেছিলাম।

আমি বলছি সত্তর দশকের কথা। আমরা গুলশান দুই নম্বরে ১৩৭ বাড়িতে থাকতাম। তখন গুলশান থেকে তেজগাঁও শিল্প এলাকা দিয়ে শহরে গেলে রাস্তা খারাপ হলেও ভিড় কম হতো। গাড়ির চাকা সে রাস্তায় পড়লেই বোঝা যেত যে এ শিল্প এলাকা বটে! শুরু হয়ে যেত একটার পর একটা গন্ধ ও ঘ্রাণের পালা। সে গাড়ির টায়ার, পোড়া প্লাস্টিক, ওষুধ, নিউজ প্রিন্ট, কসকো সাবান কিচ্ছু বাদ যেত না। একের পর এক নাকে এসে লাগত। মনে হতো নাক চেপে ধরি।

কিন্তু অপেক্ষায় থাকতাম কখন নাবিস্কো বিস্কুট ফ্যাক্টরির সামনে যাব। ওই টুকুতে গেলেই এমন এক মিষ্টি সুগন্ধ আসত যে, সে ঘ্রাণটাই খেয়ে ফেলতে ইচ্ছা হতো। আমি করতাম কী, ওখানে আসার আগে থেকেই একটু একটু করে বুকের ভেতর থেকে শেষ বিন্দু শ্বাস ধাক্কা মেরে বের করে ফুসফুস খালি করে দম বন্ধ হয়ে থাকতাম। আর কারখানার কাছাকাছি আসতে শুরু করতেই শুরু করতাম একটু একটু করে সুগন্ধ ভরে ভরে নিঃশ্বাস নেওয়া। সে নিতেই থাকতাম আর নিতেই থাকতাম দম আটকে না যাওয়া পর্যন্ত। নিজের নাককেই দাঁত বানিয়ে গন্ধ চিবুতাম। গন্ধ-চাতকের মতো আমি সুগন্ধ জল পান করতে থাকতাম। গাড়িচালক রুস্তুমও কৌতুকময় হাসিতে গাড়ির গতি ধীর করে দিত। অসাধারণ সে সুগন্ধিতে ফুসফুস ভরে তুলতে তুলতে আফসোস করতাম, আমার শ্বাস কেন আরেকটু দীর্ঘ হলো না! আমি কেন শহীদ হলাম না!

বিলেতে বসবাসের তিন দশক হয়ে গেল সে রকম কোনো সুগন্ধিই পেলাম না, যার জন্য শহীদ হতে ইচ্ছে করবে। করোনার সময় লকডাউনে বন্দী থেকে যে গাছগুলোর পরিচর্যা করি তাতে ফুল এলেও কোনো সুগন্ধ আসে না।

আমার সে ঘ্রাণের গন্ধ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করতে না করতেই আমার একঝাঁক পাঠক পাগল হয়ে পড়েছিলেন। তবে যতটা না ফুলের সুগন্ধ নিয়ে তার চেয়ে বহুগুণ বেশি নাবিস্কো বিস্কুটের গন্ধ নিয়ে। বহু পাঠক ঢাকার তেজগাঁও শিল্প এলাকায় তাদের শোঁকা সেই শৈশবগন্ধ নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন। আমি তো একদম তাজ্জব!

ঘ্রাণের বিষয়ে মায়ের শাড়ির গন্ধকে সর্বোচ্চ নম্বর দিতেই হয়। এ ঘ্রাণ পেলে কোনো বান্দাকে আর বেঁধে রাখা যায় না। স্মৃতিশক্তি হারানো সত্তর পেরুনো মানুষও খাড়া হয়ে ওঠে। কত ঘটনা যে তার মনে পড়ে যায়! সে রান্নাঘরের মসলা মাখা হোক আর পন্ডস পাউডারের হোক। আমার ধারণা মায়ের সমিল চেহারা দেখলেও তা গন্ধের শিকল দিয়ে স্মৃতি দিঘির তলদেশ থেকে এভাবে খোয়াজ খিজিরসহ টেনে আনে সব উপাচার। কেন! সেটাই তো জানি না।

 

-২৯.১.২১ লন্ডন

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা