শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

পাতাবাহার

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
পাতাবাহার

শেষ পর্ব

[পূর্ব প্রকাশের পর]

তিনি তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলেন, আনুর ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে থালায় ভাত-তরকারি তুলছে পাতাবাহার। তিনি কোনো রকমে স্ত্রীকে বললেন, ‘মাটিতে পড়া ভাত-তরকারি মেয়েটাকে খেতে দিও না। ওর অসুখ করবে।’

আনু প্রচ- ক্রোধে বললেন, ‘এই ভাতই ওকে আমি খাওয়াবো। ও মরুক, মরুক। এই জ্বালা আমি আর সহ্য করতে পারছি না।’

তখনই জাকারিয়ার ফোন এলো। দিনে যখনই একটু সময় পায় তখনই সে ফোন করে। আর ছেলের ফোন পেলেই বদলে যান আনু। মুহূর্তে তাঁর রাগ পানি হয়ে যায়। পাতাবাহারকে নিয়ে, মিজান সাহেবকে নিয়ে যত অশান্তিই থাকুক না কেন, ছেলেকে বুঝতে দিতে চান না।

আজ হলো উল্টো। জাকারিয়ার ফোন ধরেই কেঁদে ফেললেন আনু। ‘আমি আর পারি না বাবা। তোর বোনকে নিয়ে আমি আর পারি না। আমার জানটা খেয়ে ফেলল।’

তার পর ইনিয়ে বিনিয়ে আজকের ঘটনা বললেন। শুনে জাকারিয়া একটু থম ধরে থেকে বলল, ওকে একটু দাও তো।’

মোবাইল ফোন মেয়েকে দিলেন আনু। ফোন ধরে, যেন কিছুই হয়নি এমন ভঙ্গিতে কথা বলতে শুরু করল পাতাবাহার। ‘ভাই, তুই বাড়িতে আসিস না কেন? কতদিন তোকে দেখি না। তাড়াতাড়ি আসিস ভাই। আর আসার সময় আমার জন্য অনেক কমলা নিয়ে আসবি। সব কমলা আমি খাবো না। খোসা ছাড়িয়ে কমলার কোয়াগুলো ফেলে দেব আর কমলার খোসার গন্ধ নেব।’

হি হি করে হাসতে লাগল পাতাবাহার।

জাকারিয়া ধীর শান্ত গলায় বলল, ‘আচ্ছা নিয়ে আসব। এখন তুই একটা কাজ কর। বাবার শরীর খারাপ। সে তোকে খাইয়ে দিতে পারবে না। তুই নিজে নিজে খেয়ে নে।’

‘আচ্ছা ঠিক আছে। মাটিতে ফেলে দেওয়া ভাতই খেয়ে নেবো।’

‘না না ওই ভাত খেতে হবে না। মা আবার ভাত দেবে। মাটিতে ফেলে দেওয়া ভাত কেউ খায়? বোকা মেয়ে!’

মিজান সাহেব বিছানায় বসে অসহায় চোখে তাকিয়ে ছিলেন মেয়ের দিকে। শরীর খারাপ হওয়ার পর থেকে প্রায়ই মৃত্যু চিন্তা হয়। আনুর পিছু পিছু পাতাবাহার রান্নাঘরের দিকে চলে যাওয়ার পর আবার তিনি কাঁথামুড়ি দিয়ে শুয়ে পড়লেন। শুয়ে শুয়ে ভাবতে লাগলেন, তিনি মারা গেলে মেয়েটিকে কে দেখে রাখবে? জাকারিয়া থাকবে ঢাকায়। ঊনত্রিশ বছর বয়স হয়েছে ছেলের। এক দুবছরের মধ্যে বিয়ে করতে হবে। নিজের সংসার হলে সে কি আর বোনের কথা ভাববে? বাজারের দোকান দুটোর ভাড়ায় আর জমির আয়ে আনু আর পাতাবাহারের দিন চলে যাবে। আনুরও বয়স হচ্ছে। রোগ ব্যাধিতে ধরবে ধীরে ধীরে। তার পর?

মিজান সাহেব আর ভাবতে পারেন না। তাঁর মাথাব্যথা বেড়ে যায়। প্যারাসিটামল খাওয়ার ফলে জ্বর ছাড়তে শুরু করেছে। শরীর ঘেমে যাচ্ছে। গায়ে কাঁথা রাখতে পারছেন না। ভারি অবসন্ন লাগছে শরীর। অন্যদিকে মনের ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছে এই সব চিন্তা। দিশেহারা লাগছে খুব। মিজান সাহেব ঝিম মেরে বিছানায় পড়ে রইলেন।

সাত মাস পরের কথা।

মিজান সাহেব হাঁটাচলা তেমন করতে পারেন না বলে, নিচু কমোডে বসতে পারেন না বলে বাড়িতে সুন্দর বাথরুম আর হাই কমোডের টয়লেট বানিয়ে দিয়েছে জাকারিয়া। এখন আর নদীতে গোসল করতে যেতে পারেন না মিজান সাহেব। বিছানায় শুয়ে থাকতে থাকতে শরীর ভারী হয়েছে। পা টেনে টেনে অতি কষ্টে হাঁটেন। বাড়ি থেকে বেরোনোই সম্ভব হয় না তাঁর পক্ষে। বড় ঘরের বারান্দায় একটা আরাম কেদারা রাখা আছে। শুয়ে থাকতে ভালো না লাগলে অতিকষ্টে সেই চেয়ারটায় এসে বসে থাকেন। এক সময় নিয়মিত শেভ করতেন। এখন আর করেন না। ফলে মুখভর্তি দাড়িগোঁফ। সবই পেকে সাদা হয়ে গেছে। চুল পড়ে গেছে বেশির ভাগ। মাথার পেছন দিকে কয়েক গোছা চুল আছে। সেগুলোও পাকা। সব মিলিয়ে মিজান সাহেব এখন অথর্ব বৃদ্ধ। অতিকষ্টে নিজের গোসলটা নিজে করেন, টয়লেটে যান। কখনো কখনো আনু তাকে ধরে ধরে বাথরুমে আর টয়লেটে নিয়ে যান। গোসল সেরে আসার পর শরীর মাথা মুছিয়ে দেন। স্বামীর এসব কাজে মোটেই বিরক্ত হন না তিনি।

এই অবস্থায়ও পাতাবাহারকে খাওয়ানোর কাজটা করেন মিজান সাহেব। তিনবেলা নিজ হাতে মেয়েকে খাওয়ান। খাওয়ার সময় হলেই প্লেট নিয়ে তাঁর সামনে হাজির পাতাবাহার। শরীর যতই খারাপ হোক মিজান সাহেব বিছানায় উঠে বসেন। মেয়ের মুখে খাবার তুলে দেন। যেন বাবা পাখি তার ছানাকে খাওয়াচ্ছে, এভাবে খাইয়ে দেন।

এই নিয়ে আনু চিৎকার চেঁচামেচি করেন। মেয়েকে ধমকান বা মারতে যান। তাঁকে নিরস্ত করেন মিজান সাহেব। তখন মিজান সাহেবকে নিয়ে পড়েন আনু। ‘তুমি লাই দিয়ে দিয়ে ওর মাথাটা আরও খেয়েছ। তুমি বেঁচে থাকতে এই মেয়ে ভালো হবে না। তোমার আদরে ওর সর্বনাশ হয়েছে।’

মিজান সাহেব কথা বলেন না।

এক দুপুরে গোসল করতে ঢুকেছেন বাথরুমে। জাকারিয়া আনুকে সাবধান করে দিয়েছিল ‘বাথরুম যেন পিচ্ছিল না থাকে। বাবা যেন বাথরুমে পড়ে না যান।’ কথাটা মনে রেখেছেন আনু। বাথরুমটা সেভাবেই পরিষ্কার রাখতেন তিনি। একজন কাজের মহিলা আছে বাড়িতে, রোকেয়া। মধ্যবয়সী, স্বামী পরিত্যক্তা মহিলা। সন্তানাদি নেই। বহু বছর ধরে এই বাড়িতে। বাথরুম সেও পরিষ্কার রাখে।

সেদিন বোধহয় ভালোভাবে পরিষ্কার করা হয়নি। বাথরুমে ঢুকে বালতি থেকে পানি তুলে মাথায় দিতে গিয়ে ডান পা পিছলে গেল মিজান সাহেবের। শরীরের ভার রাখতে পারলেন না। ধড়াম করে মুখ থুবড়ে পড়ে আছেন মিজান সাহেব। তাঁর জ্ঞান নেই। বাড়িতে হুড়োহুড়ি পড়ল। পাড়ায়ও পড়ল।

লোকজন ছোটাছুটি করে এলো। পাশের বাড়ির লিয়াকত জাকারিয়ার বন্ধু। সে ছুটে এলো। ধরাধরি করে ঘরে নেওয়া হলো মিজান সাহেবকে। বাজারের ফার্মেসি থেকে এলাকার একমাত্র এমবিবিএস ডাক্তার বরকত সাহেবকে ডেকে আনা হলো। ডাক্তার বললেন, ‘সম্ভবত ব্রেন হেমারেজ। ঢাকায় নিয়ে যেতে হবে।’

পাতাবাহার নির্বিকার চোখে সব দেখছিল। দুই-তিনবার চেষ্টা করেছে বাবার কাছে যেতে। আনুর ভয়ে যেতে পারেনি। তবে দূর থেকে বাবাকে ডেকেছে। ‘বাবা, ও বাবা। উঠছো না কেন? আমার খিদে পেয়েছে। ভাত খাওয়াবে না আমাকে?’

কেউ তার দিকে ফিরেও তাকায়নি।

আনু কাঁদতে কাঁদতে ছেলেকে ফোন করেছিলেন। বিকালের মুখে মুখে একটা মাইক্রোবাস নিয়ে ঢাকা থেকে এলো জাকারিয়া। লিয়াকত আর সে মিলে মিজান সাহেবকে ঢাকায় নিয়ে গেল। জাকারিয়ার অতি ঘনিষ্ঠ বন্ধু শফিক। সে এক সচিবের পিএস। নিউরো সায়েন্স হসপিটালে ব্যবস্থা করে রেখেছিল। কিন্তু মিজান সাহেব আর চোখ খুললেন না। পরদিন দুপুর নাগাদ লাশ হয়ে বাড়ি ফিরলেন।

ততক্ষণে কাছে-পিঠের আত্মীয়স্বজনে বাড়ি ভরে গেছে। কান্নাকাটির রোল পড়েছে। মাটিতে লুটিয়ে পড়ে কাঁদছিলেন আনু। তাঁকে সান্ত¡না দেওয়ার চেষ্টা করছিল পাড়ার বয়স্ক কয়েকজন মহিলা।

পাতাবাহার আগের মতোই নির্বিকার। কৌতূহলী চোখে তাকিয়ে তাকিয়ে সব দেখছিল। মিজান সাহেবের লাশ রাখা হয়েছে উঠোনের আমগাছটির তলায়। দুয়েকবার সেখানটায় যাওয়ার চেষ্টা করেছে সে। জাকারিয়া হাত ধরে থামিয়েছে। নিঃশব্দে কাঁদছিল সে। ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে পাতাবাহার জিজ্ঞেস করেছে, ‘ভাই, ও ভাই, বাবাকে আমগাছতলায় শুইয়ে রেখেছ কেন? বাবার তো জ্বর। চল, তুই আমি মিলে বাবাকে ঘরে নিয়ে যাই।’

জাকারিয়া কথা বলতে পারেনি। বোনকে জড়িয়ে ধরে আগের মতোই কেঁদেছে।

বিকালের মুখে মুখে মিজান সাহেবের গোসল ইত্যাদি শেষ হলো। মসজিদ থেকে লাশ বহনের খাটিয়া আনা হয়েছে। কাফন পরিয়ে আতর লোবান দিয়ে, গোলাপ পানি ছিটানো হয়েছে লাশের ওপর। আগরবাতি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। মাদরাসার কয়েকজন ছাত্র লাশের শিয়রে বসে কোরআন তেলাওয়াত করছে। গোরস্থানে আছে লিয়াকত। কবর খোঁড়ার কাজ চলছে সেখানে।

জাকারিয়া দাঁড়িয়েছিল বাবার লাশের সামনে। পাতাবাহার ঘুরেফিরে আসছে তার কাছে। কথা এখন আর তেমন বলছে না।

বাবার লাশের সামনে দাঁড়িয়ে জাকারিয়ার তখন অদ্ভুত একটা ঘটনার কথা মনে পড়ছিল। দিন পনেরো আগে বাড়ি এসেছিল সে। এক দুপুরে নদীতে গোসল করতে যাওয়ার আগে কী মনে করে গোরস্থানের দিকটায় গিয়েছে। গিয়ে দেখে গোরস্থানের একটা দিক ঘাস আগাছায় একেবারেই ছেয়ে গেছে। অনেকদিন পরিষ্কার করা হয় না।

গোসল করতে না গিয়ে বাড়িতে ফিরে এসেছিল জাকারিয়া। একটা কাস্তে হাতে গোরস্থানে গিয়ে প্রায় ঘণ্টাখানেক ধরে সেই ঘাস আগাছা পরিষ্কার করেছিল। এখন বাবার লাশের পাশে দাঁড়িয়ে তার মনে হলো, অবচেতন মন তাকে দিয়ে কাজটা করিয়ে নিয়েছিল। জাকারিয়ার হাতে পরিষ্কার করা জায়গাতেই আজ মিজান সাহেবের কবর হচ্ছে। অতি প্রিয়জন হারানোার ইঙ্গিত কি অবচেতন মন আগেভাগেই দিয়ে দেয়!

মিজান সাহেবকে যখন গোরস্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, লাশের খাটিয়া উঠে গেছে বহনকারীদের কাঁধে, প্রত্যেকের মাথায় টুপি আর মুখে কলেমা শাহাদাত, ঠিক তখনই ছুটে এলো পাতাবাহার। দিশাহারা গলায় বলল, ‘বাবারে কই নিয়া যায়? ভাই, ও ভাই, বাবারে কই নিয়া যাও?’

জাকারিয়া কথা বলল না। চোখ মুচছিল। কে একজন বয়স্ক মানুষ বললেন, ‘মাগো, তোমার বাবায় তো মারা গেছে! এখন তারে আমরা কবর দিতে নিয়া যাইতেছি।’

শুনে হেসে ফেলল পাতাবাহার। ‘ও। বাবা মরে গেছে? তা হলে কোনো অসুবিধা নেই। আগেও একবার মরে গিয়েছিল। সাত বছর বাবাকে আমি দেখিনি। তারপর ফিরে এসেছে।’

পাগল মেয়েটির কথা কেউ পাত্তা দিল না। পাতাবাহার চলল লাশ বহনকারী দলের পিছু পিছু। দূরে দাঁড়িয়ে বাবাকে কবর দিতে দেখল।

 

 

কৃষ্ণপক্ষের রাত। হলদে মøান চাঁদ উঠে এসেছে মধ্য আকাশে। জাকারিয়া শুয়েছিল তার ঘরে। মাথার কাছের জানালাটা খোলা। ঝিরঝিরে একটা হাওয়া আসছে। তবু ঘুম আসছে না তার। বাবার কথা মনে হচ্ছে। সেই ছেলেবেলা থেকে শুরু করে কতদিনকার কত স্মৃতি ভেসে উঠছে মনের পর্দায়। কত সুখ দুঃখ আনন্দ বেদনার কথা মনে পড়ছে। গতকালও যে মানুষটা ছিলেন, আজ তিনি নেই। মৃত্যু তাঁকে টেনে নিয়ে গেছে কবরের অন্ধকারে।

একটা সময়ে জাকারিয়া টের পেল তার আর শুয়ে থাকতে ভালো লাগছে না। ঘুম তো আসছেই না, কী রকম অস্থির লাগছে। উঠে খোলা জানালাটার সামনে গিয়ে দাঁড়াল সে।

তখনই দৃশ্যটা চোখে পড়ল।

জানালার ওপাশের ঘরটাতেই মায়ের সঙ্গে ঘুমায় পাতাবাহার। নিঃশব্দে সেই ঘরের দরজাটা খুলতে দেখল জাকারিয়া। দরজা খুলে পাতাবাহার বেরিয়ে এলো। চাঁদের মøান আলোয় বোনকে চিনতে অসুবিধা হলো না তার। মা নিশ্চয় ক্লান্ত। নিশ্চয় ঘুমিয়ে পড়েছেন। আর সেই ফাঁকে ঘর থেকে বেরিয়েছে পাতাবাহার।

জাকারিয়া খুবই অবাক হলো। পাতাবাহার কখনো রাত-বিরাতে একা ঘর থেকে বেরোয় না। আজ বেরোল কেন?

ঘর থেকে বেরিয়ে আমগাছটার তলায় গেল পাতাবাহার। সেখানে বাড়ির আবর্জনা পরিষ্কার করার কোদালটা পড়ে আছে। জাকারিয়া পরিষ্কার দেখল, সেই কোদালটা হাতে নিয়েছে পাতাবাহার। বাড়ির বাইরের দিকে পা বাড়িয়েছে।

এত রাতে কোদাল নিয়ে কোথায় যায় পাতাবাহার?

দরজা খুলে পাগলের মতো ছুটে বেরোল জাকারিয়া। পিছন থেকে বোনের হাত টেনে ধরল। ‘এত রাতে কোদাল নিয়ে কোথায় যাচ্ছিস তুই?’

পাতাবাহার সরল গলায় বলল, ‘বাবাকে তোমরা কবর দিয়ে এসেছ। কবরের তলায় বাবার খুব কষ্ট হচ্ছে। বাবাকে তুলে নিয়ে আসি। বাবার জন্য আমি ঘুমাতে পারছি না।’

সঙ্গে সঙ্গে বোনকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলল জাকারিয়া। ‘না রে, না। কবর দেওয়া মানুষ তুলে আনা যায় না। মরা মানুষকেই কবর দিতে হয়। বাবা মরে গেছেন। তুই তাঁকে তুলে আনলেও তিনি আর চোখ খুলবেন না। কথা বলবেন না।’

বোনের হাত থেকে কোদালটা নিয়ে ছুড়ে ফেলে দিল জাকারিয়া। কাঁদতে কাঁদতে বলল, ‘চল, ঘরে চল, ঘরে। বাবা মারা গেছেন। আর কখনো ফিরে আসবেন না।’

ততক্ষণে আনু আর রোকেয়া বেরিয়ে এসেছে। বাড়িতে খুব কাছের কয়েকজন আত্মীয়া ছিলেন। বয়স্ক মানুষ সবাই। তাঁরাও বেরিয়ে এসেছেন। সবাই জড়ো হয়েছেন উঠোনে।

জাকারিয়ার কথা শুনে এই প্রথম খুবই দিশাহারা হলো পাতাবাহার। বলিস কী তুই? ও ভাই, ভাই। বাবা আর কবর থেকে উঠবে না? বাবা আর কোনো দিন ফিরে আসবে না? হায় হায়, তা হলে আমাকে ভাত খাওয়াবে কে? ও ভাই, ভাই বাবা না থাকলে আমাকে ভাত খাওয়াবে কে? বাবা, বাবা, ও বাবা বাবা!’

পাতাবাহার উঠোনের মাটিতে লুটিয়ে পড়ে কাঁদতে লাগল। গলা ফাটিয়ে, চিৎকার করে কাঁদতে লাগল। ‘বাবা, ও বাবা, বাবা। আমাকে ফেলে কেন তুমি মরে গেলে? আমি এখন কার কাছে থাকব? কে আমাকে ভাত খাওয়াবে? কে আমাকে আদর করবে? বাবা, ও বাবা, বাবা...।’

পাতাবাহারের বুকফাটা কান্নায় রাতের বাতাস স্তব্ধ হয়ে যাচ্ছিল। কৃষ্ণপক্ষের চাঁদের তলায় এসে দাঁড়িয়ে ছিল একখন্ড কালো মেঘ। মিজান সাহেবের বাড়িটি ডুবে যাচ্ছিল গভীর অন্ধকারে।

                [সমাপ্ত]

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা