শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

অপেক্ষার এক রাত

নিশো আল মামুন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অপেক্ষার এক রাত

গভীর রাত। দেয়ালঘড়ির কাঁটা টিক টিক করে চলছে। মনে হচ্ছে- হৃদপিণ্ডের শব্দটা প্রতিধ্বনি হয়ে দেয়ালঘড়িতে বাজছে। টিক টিক টিক। কেমন জানি ভয় লাগে। রাত কত হয়েছে? ফরিদ দেয়ালঘড়ির দিকে তাকালেন- দেড়টা বাজে। ছেলেটার জ্বর। এক শ দুই। ডাক্তার বলেছেন সামান্য ইনফ্লুয়েঞ্জা। এক শ চার ডিগ্রি পর্যন্ত তেমন ভয়ের কিছু নেই। ওষুধ দেওয়া হয়েছে। কমে যাবে। জ্বর কমছে না। ফরিদ তাঁর ছেলের কপালে হাত রাখলেন। গা দিয়ে রীতিমতো আগুন বের হচ্ছে। গভীর দৃষ্টিতে মুখের দিকে তাকালেন। দেখলেন- ঠোঁট দুটো নীল হয়ে ফুলে উঠেছে। ঘুমের মধ্যে কোঁকাচ্ছে। ভারী ভারী নিঃশ্বাস ফেলছে। ফরিদের খরাপ লাগাতে শুরু করল। শরীর অস্থির হয়ে উঠলো। আদরমাখা গলায় ছেলেকে ডাকলেন- সোনাবাবা, ও ময়না। ছোটন সাড়া দিলো না। আবার ডাক দিলেন- সোনাবাবা, ও ময়না। লাভ হলো না কোনো! ঘুমাচ্ছে ঘুমাক। অসুখের সময় ঘুমের প্রয়োজন আছে। শরীর সেরে ওঠে। ফরিদ ধীর পায়ে বারান্দায় যেয়ে দাঁড়ালেন। বারান্দা ঘেঁষে ডুমুর গাছ। গাছভর্তি থোকা থোকা ডুমুর ফল ধরেছে। তার পাশে বিশাল এক কদম গাছ। সারা গাছে বলের মতো ফুল ফুটে আছে। বারান্দায় এসে দাঁড়ালেই মন ভালো হয়ে যায়। ফরিদ চেয়ার টেনে বসলেন। সিগারেট ধরালেন। ঠান্ডা বাতাস ছেড়েছে। বৃষ্টি নামতে পারে। সিগারেটে একটা টান দিতেই তার স্ত্রীর কথা মনে পড়তে লাগলো। সে বেঁচে থাকলে ছেলেটার এত অযত্ন হতো না। ঠিকমতো যত্ন হতো। জ্বরের সময় কত রকম সেবা করতো। মাথায় পানি ঢালতো। শরীর মুছে দিতো। ওষুধ খাওয়াতো। সারা রাত জেগে জেগে মাথার কাছে বসে থাকতো। রেবেকা!

এ রকম এক সুন্দর রাত্রিতে রেবেকাকে সে বিয়ে করে ঘরে এনেছিল। চেহারাটা সঙ্গে সঙ্গে তাঁর মনের মধ্যে ভেসে উঠল। ডান গালে ছোট্ট একটা তিল ছিল। যখন হাসতো মনে হতো সমস্ত শরীর দিয়ে হাসছে। শরীর দিয়ে হাসির একটা ঝরনা বয়ে যেত।

দিন কীভাবে কীভাবে চলে যায়। ফরিদ ছোট্ট করে নিঃশ্বাস ফেলল। দেখতে দেখতে তাদের বিয়ের এগারোটা বছর পার হয়ে গেলো। তাঁর মনে হলো- এই তো সেদিন সবকিছু ঘটল। অথচ রেবেকার মৃত্যুর পর্যন্ত সাত বছর হয়ে গেলো। মানুষ মারা যায়, তাঁর স্মৃতি চিরকাল রয়ে যায়। ফুল শয্যার রাতের কথা। স্ত্রীর হাত ধরে বলেছিলো- ভালোবাসি তোমায়। জনম জনম ধরে বাসবো। রেবেকা নিঃশব্দে হাসছিল। চোখের কোণে একটু তার জলও ছিল। সেও মিষ্টি করে বলেছিল- তবে বাঁধিয়া রাখিও আমায়।

ডুমুর গাছ থেকে একটা বিশালাকৃতির বাদুড় উড়ে গেল। পাখা ঝাপটার শব্দে ফরিদ চমকে উঠলেন। উঠে দাঁড়ালেন। ঘরের দিকে গেলেন। ছেলেটা ঘুমের মধ্যে এখন আর কোঁকাচ্ছে না। তবে ভারী নিঃশ্বাসটা এখনো ফেলছে। জ্বরের কারণে মুখটা সাদা ফ্যাকাসে হয়ে গেছে। ফরিদ ছেলেকে আদরমাখা গলায় ডাক দিলেন- সোনাবাবা, ও ময়না। ময়না।

ছোটন সাড়া দিলো না। ফরিদ ছেলের কপালে হাত দিয়ে জ্বর দেখলেন। শরীর পুড়ে যাচ্ছে। থার্মোমিটারে মাপলেন। এক শ দুইয়ের একটু ওপরে। জ্বর তো কমছে না। আরও বাড়ছে। শরীর মুছে দিতে হবে।

সোনাবাবা, ও ময়না। ময়না।

ছোটন জেগে উঠলো। হুঁ। ফরিদ বললেন, সোনাবাবা খারাপ লাগছে?

হুঁ।

অনেক জ্বর তাই খারাপ লাগছে।

ফরিদ গামছা ভিজিয়ে ছেলের সমস্ত শরীর মুছে দিলেন। তুলে জোর করে স্যুপ খাওয়ালেন। ওষুধ খাওয়ালেন। ওষুধ খাওয়ার সময় ছোটন বমি করতে ধরলো। ফরিদ সঙ্গে সঙ্গে পানির গ্লাস মুখের সামনে এগিয়ে ধরলেন। ছোটন এক চুমুক পানি খেয়ে শুয়ে পড়ল। ফরিদ শরীরে হাত দিয়ে তাপমাত্রা দেখলেন। জ্বর একটু কমেছে বোধ হয়। থার্মোমিটার দিয়ে মাপলেন। একটু কমেছে। এক শ দুইয়ের নিচে। ছেলেকে ডাকলেন- সোনাবাবা, ও ময়না। এখন কেমন লাগছে?

একটু ভালো।

ভালো।

জ্বর সেরে গেলে আরও ভালো লাগবে। ঘুমিয়ে পড়ো এখন।

ঘুমাবো না।

ঘুমাবে না?

না। গল্প করবো।

রাত জেগে গল্প করলে শরীর আরও খারাপ করবে। সকালে গল্প করবো। ঘুমাও এখন।

ছোটন চোখ বন্ধ করে থাকল। কিছুক্ষণ পর বাবাকে ডাকল-বাবা।

হুঁ।

আমি মারা যাচ্ছি কখন?

তুমি মারা যাচ্ছ মানে? ফরিদের বুকটা ছ্যাৎ করে উঠল। ছোটন বলল, আমি ডাক্তারকে বলতে শুনেছি, আমার জ্বর একশ দুই ডিগ্রি।

এক শ দুই জ্বরে মানুষ মারা যায় না। তুমি খুব বোকার মতো কথা বলছ।

ছোটন কিছুক্ষণ চুপ থেকে তারপর বলল, মা মারা গেল কেন? মার ও তো এক শ দুই জ্বর ছিল।

ফরিদ তাঁর ছেলেকে আর কোনো জবাব দিতে পারলেন না। শুধু বোকার মতো তাকিয়ে থাকলেন। ছোটন বলল, বাবা আমাকে একটা মা এনে দেওয়া যায় না।

মায়ের আদর পেতে ইচ্ছা করছে এখন?

হ্যাঁ, করছে।

কিন্তু মাকে তো এনে দেওয়া যায় না।

কেন যায় না?

মা একজনই হয়। মায়ের কোনো বিকল্প হয় না।

ছোটন চুপ হয়ে গেল। অনেকক্ষণ চুপ থাকার পর বলল, বাবা মানুষ মারা গেলে কোথায় যায়?

ফরিদ ছোট্ট করে নিঃশ্বাস ফেলে বললেন, জানি না বাবা।

যদি জানতে তাহলে যেয়ে মাকে ধরে নিয়ে আসতাম।

ফরিদ তার ছেলের কথায় কেঁদে ফেলতে ধরলেন। বললেন, বাবা সোনা ঘুমিয়ে যাও তো এখন। অনেক কথা হয়েছে আর না। ফরিদ ছেলের কপালে, শরীরে হাত দিয়ে জ্বর দেখলেন। শরীর তো আবার গরম হয়ে উঠছে। জ্বর তো বাড়ছে। গা কি মুছে দেয়া বারবার ঠিক হবে? ঠান্ডা চাপ দিয়ে বসতে পারে। নিউমোনিয়া হতে পারে। ফরিদের শরীর দিয়ে একটা শীতল স্রোত বয়ে গেল। শরীরের তাপমাত্রা কমেও, কমছে না কেন? কী রকম জ্বর হলো! কাঁপা কাঁপা হাতে থার্মোমিটার নিলেন। জ্বর মাপতে লাগলেন। ছোটন বলল, বাবা তুমি ভয় পাচ্ছ কেন?

ভয়? না তো।

আমি জানি তুমি কেন ভয় পাচ্ছ। আমি মারা যাব সে জন্য।

 ছিঃ! বাজে কথা বলো না তো।

ফরিদ থার্মোমিটারের তাপমাত্রা দেখলেন। জ্বর এক শ দুইয়ের ঘরে। জ্বর তো বাড়ছে। শরীর মুছে দিতে লাগলেন। কপালে জলপট্টি দিলেন। ছোটনের ঘুম পেতে লাগলো। ঘুমিয়ে যাওয়ার আগে তাঁর বাবাকে বললো, বাবা মৃত্যু কি খুব কঠিন?

ফরিদ চমকে উঠলেন। কিছুক্ষণ ছেলের দিকে তাকিয়ে থাকার পর বললেন, না। আমার মনে হয় খুব সহজ। ছোটন ঘুমিয়ে পড়ল। ফরিদ তাঁর ছেলের মাথার কাছে বসে রইলেন। বাকি রাতটুকু জেগে থাকতে হবে। হঠাৎ জ্বর আরও বাড়তে পারে। খেয়াল রাখতে হবে। জ্বরে কী সব প্রলাপ বকছে। আশ্চর্য! নয় বছর বয়স মাত্র। মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছে। ফরিদ খাটের বাতায় হেলান দিয়ে একটু আরাম করে বসলেন।

বসে থাকতে থাকতে এক সময় ঘুমিয়ে পড়লেন। ঘুমের মধ্যে অদ্ভুত এক স্বপ্ন দেখলেন। স্বপ্নটা তার কাছে খুবই বাস্তব মনে হলো। তিনি দেখলেন- ছোটনের বিয়ে। গায়ে হলুদ দেওয়া হচ্ছে। আত্মীয়-স্বজন সবাই এসেছে। ধুমধাম করছে। সানাই বাজছে। খুব আয়োজন। রেবেকা কি সুন্দর করে সেজেছে। ছেলের পাশে বসে আছে। মিষ্টি মিষ্টি হাসছে। স্বপ্নের ঠিক এই জায়গাতে ফরিদের ঘুম ভেঙে গেল। ঘোর কাটতে একটু সময় লাগলো। ভোর হতে আর বেশি বাকি নেই। কোলাহলে ধরণি জেগে উঠবে। ছোটনের জ্বর কি কমে গেছে? ফরিদ তাঁর ছেলের দিকে তাকালেন। কাঁপা কাঁপা হাতে কপাল স্পর্শ করলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মানুষের প্রিয় চোখ
মানুষের প্রিয় চোখ
নিঃসঙ্গতার আড়ালে
নিঃসঙ্গতার আড়ালে
সেই এক ঘণ্টা
সেই এক ঘণ্টা
রবীন্দ্র ছোটগল্পে - নদী ও বর্ষাবন্দনা
রবীন্দ্র ছোটগল্পে - নদী ও বর্ষাবন্দনা
বেগানা নগর
বেগানা নগর
মেঘের চিঠি
মেঘের চিঠি
ওটা প্রেম ছিল
ওটা প্রেম ছিল
প্রেম উপাখ্যান
প্রেম উপাখ্যান
দেয়াল
দেয়াল
স্বপ্নের বন্দরে
স্বপ্নের বন্দরে
গুঁটে ধোঁয়া
গুঁটে ধোঁয়া
শব্দে আঁকা দিনগুলো
শব্দে আঁকা দিনগুলো
সর্বশেষ খবর
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা