শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

অপেক্ষার এক রাত

নিশো আল মামুন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অপেক্ষার এক রাত

গভীর রাত। দেয়ালঘড়ির কাঁটা টিক টিক করে চলছে। মনে হচ্ছে- হৃদপিণ্ডের শব্দটা প্রতিধ্বনি হয়ে দেয়ালঘড়িতে বাজছে। টিক টিক টিক। কেমন জানি ভয় লাগে। রাত কত হয়েছে? ফরিদ দেয়ালঘড়ির দিকে তাকালেন- দেড়টা বাজে। ছেলেটার জ্বর। এক শ দুই। ডাক্তার বলেছেন সামান্য ইনফ্লুয়েঞ্জা। এক শ চার ডিগ্রি পর্যন্ত তেমন ভয়ের কিছু নেই। ওষুধ দেওয়া হয়েছে। কমে যাবে। জ্বর কমছে না। ফরিদ তাঁর ছেলের কপালে হাত রাখলেন। গা দিয়ে রীতিমতো আগুন বের হচ্ছে। গভীর দৃষ্টিতে মুখের দিকে তাকালেন। দেখলেন- ঠোঁট দুটো নীল হয়ে ফুলে উঠেছে। ঘুমের মধ্যে কোঁকাচ্ছে। ভারী ভারী নিঃশ্বাস ফেলছে। ফরিদের খরাপ লাগাতে শুরু করল। শরীর অস্থির হয়ে উঠলো। আদরমাখা গলায় ছেলেকে ডাকলেন- সোনাবাবা, ও ময়না। ছোটন সাড়া দিলো না। আবার ডাক দিলেন- সোনাবাবা, ও ময়না। লাভ হলো না কোনো! ঘুমাচ্ছে ঘুমাক। অসুখের সময় ঘুমের প্রয়োজন আছে। শরীর সেরে ওঠে। ফরিদ ধীর পায়ে বারান্দায় যেয়ে দাঁড়ালেন। বারান্দা ঘেঁষে ডুমুর গাছ। গাছভর্তি থোকা থোকা ডুমুর ফল ধরেছে। তার পাশে বিশাল এক কদম গাছ। সারা গাছে বলের মতো ফুল ফুটে আছে। বারান্দায় এসে দাঁড়ালেই মন ভালো হয়ে যায়। ফরিদ চেয়ার টেনে বসলেন। সিগারেট ধরালেন। ঠান্ডা বাতাস ছেড়েছে। বৃষ্টি নামতে পারে। সিগারেটে একটা টান দিতেই তার স্ত্রীর কথা মনে পড়তে লাগলো। সে বেঁচে থাকলে ছেলেটার এত অযত্ন হতো না। ঠিকমতো যত্ন হতো। জ্বরের সময় কত রকম সেবা করতো। মাথায় পানি ঢালতো। শরীর মুছে দিতো। ওষুধ খাওয়াতো। সারা রাত জেগে জেগে মাথার কাছে বসে থাকতো। রেবেকা!

এ রকম এক সুন্দর রাত্রিতে রেবেকাকে সে বিয়ে করে ঘরে এনেছিল। চেহারাটা সঙ্গে সঙ্গে তাঁর মনের মধ্যে ভেসে উঠল। ডান গালে ছোট্ট একটা তিল ছিল। যখন হাসতো মনে হতো সমস্ত শরীর দিয়ে হাসছে। শরীর দিয়ে হাসির একটা ঝরনা বয়ে যেত।

দিন কীভাবে কীভাবে চলে যায়। ফরিদ ছোট্ট করে নিঃশ্বাস ফেলল। দেখতে দেখতে তাদের বিয়ের এগারোটা বছর পার হয়ে গেলো। তাঁর মনে হলো- এই তো সেদিন সবকিছু ঘটল। অথচ রেবেকার মৃত্যুর পর্যন্ত সাত বছর হয়ে গেলো। মানুষ মারা যায়, তাঁর স্মৃতি চিরকাল রয়ে যায়। ফুল শয্যার রাতের কথা। স্ত্রীর হাত ধরে বলেছিলো- ভালোবাসি তোমায়। জনম জনম ধরে বাসবো। রেবেকা নিঃশব্দে হাসছিল। চোখের কোণে একটু তার জলও ছিল। সেও মিষ্টি করে বলেছিল- তবে বাঁধিয়া রাখিও আমায়।

ডুমুর গাছ থেকে একটা বিশালাকৃতির বাদুড় উড়ে গেল। পাখা ঝাপটার শব্দে ফরিদ চমকে উঠলেন। উঠে দাঁড়ালেন। ঘরের দিকে গেলেন। ছেলেটা ঘুমের মধ্যে এখন আর কোঁকাচ্ছে না। তবে ভারী নিঃশ্বাসটা এখনো ফেলছে। জ্বরের কারণে মুখটা সাদা ফ্যাকাসে হয়ে গেছে। ফরিদ ছেলেকে আদরমাখা গলায় ডাক দিলেন- সোনাবাবা, ও ময়না। ময়না।

ছোটন সাড়া দিলো না। ফরিদ ছেলের কপালে হাত দিয়ে জ্বর দেখলেন। শরীর পুড়ে যাচ্ছে। থার্মোমিটারে মাপলেন। এক শ দুইয়ের একটু ওপরে। জ্বর তো কমছে না। আরও বাড়ছে। শরীর মুছে দিতে হবে।

সোনাবাবা, ও ময়না। ময়না।

ছোটন জেগে উঠলো। হুঁ। ফরিদ বললেন, সোনাবাবা খারাপ লাগছে?

হুঁ।

অনেক জ্বর তাই খারাপ লাগছে।

ফরিদ গামছা ভিজিয়ে ছেলের সমস্ত শরীর মুছে দিলেন। তুলে জোর করে স্যুপ খাওয়ালেন। ওষুধ খাওয়ালেন। ওষুধ খাওয়ার সময় ছোটন বমি করতে ধরলো। ফরিদ সঙ্গে সঙ্গে পানির গ্লাস মুখের সামনে এগিয়ে ধরলেন। ছোটন এক চুমুক পানি খেয়ে শুয়ে পড়ল। ফরিদ শরীরে হাত দিয়ে তাপমাত্রা দেখলেন। জ্বর একটু কমেছে বোধ হয়। থার্মোমিটার দিয়ে মাপলেন। একটু কমেছে। এক শ দুইয়ের নিচে। ছেলেকে ডাকলেন- সোনাবাবা, ও ময়না। এখন কেমন লাগছে?

একটু ভালো।

ভালো।

জ্বর সেরে গেলে আরও ভালো লাগবে। ঘুমিয়ে পড়ো এখন।

ঘুমাবো না।

ঘুমাবে না?

না। গল্প করবো।

রাত জেগে গল্প করলে শরীর আরও খারাপ করবে। সকালে গল্প করবো। ঘুমাও এখন।

ছোটন চোখ বন্ধ করে থাকল। কিছুক্ষণ পর বাবাকে ডাকল-বাবা।

হুঁ।

আমি মারা যাচ্ছি কখন?

তুমি মারা যাচ্ছ মানে? ফরিদের বুকটা ছ্যাৎ করে উঠল। ছোটন বলল, আমি ডাক্তারকে বলতে শুনেছি, আমার জ্বর একশ দুই ডিগ্রি।

এক শ দুই জ্বরে মানুষ মারা যায় না। তুমি খুব বোকার মতো কথা বলছ।

ছোটন কিছুক্ষণ চুপ থেকে তারপর বলল, মা মারা গেল কেন? মার ও তো এক শ দুই জ্বর ছিল।

ফরিদ তাঁর ছেলেকে আর কোনো জবাব দিতে পারলেন না। শুধু বোকার মতো তাকিয়ে থাকলেন। ছোটন বলল, বাবা আমাকে একটা মা এনে দেওয়া যায় না।

মায়ের আদর পেতে ইচ্ছা করছে এখন?

হ্যাঁ, করছে।

কিন্তু মাকে তো এনে দেওয়া যায় না।

কেন যায় না?

মা একজনই হয়। মায়ের কোনো বিকল্প হয় না।

ছোটন চুপ হয়ে গেল। অনেকক্ষণ চুপ থাকার পর বলল, বাবা মানুষ মারা গেলে কোথায় যায়?

ফরিদ ছোট্ট করে নিঃশ্বাস ফেলে বললেন, জানি না বাবা।

যদি জানতে তাহলে যেয়ে মাকে ধরে নিয়ে আসতাম।

ফরিদ তার ছেলের কথায় কেঁদে ফেলতে ধরলেন। বললেন, বাবা সোনা ঘুমিয়ে যাও তো এখন। অনেক কথা হয়েছে আর না। ফরিদ ছেলের কপালে, শরীরে হাত দিয়ে জ্বর দেখলেন। শরীর তো আবার গরম হয়ে উঠছে। জ্বর তো বাড়ছে। গা কি মুছে দেয়া বারবার ঠিক হবে? ঠান্ডা চাপ দিয়ে বসতে পারে। নিউমোনিয়া হতে পারে। ফরিদের শরীর দিয়ে একটা শীতল স্রোত বয়ে গেল। শরীরের তাপমাত্রা কমেও, কমছে না কেন? কী রকম জ্বর হলো! কাঁপা কাঁপা হাতে থার্মোমিটার নিলেন। জ্বর মাপতে লাগলেন। ছোটন বলল, বাবা তুমি ভয় পাচ্ছ কেন?

ভয়? না তো।

আমি জানি তুমি কেন ভয় পাচ্ছ। আমি মারা যাব সে জন্য।

 ছিঃ! বাজে কথা বলো না তো।

ফরিদ থার্মোমিটারের তাপমাত্রা দেখলেন। জ্বর এক শ দুইয়ের ঘরে। জ্বর তো বাড়ছে। শরীর মুছে দিতে লাগলেন। কপালে জলপট্টি দিলেন। ছোটনের ঘুম পেতে লাগলো। ঘুমিয়ে যাওয়ার আগে তাঁর বাবাকে বললো, বাবা মৃত্যু কি খুব কঠিন?

ফরিদ চমকে উঠলেন। কিছুক্ষণ ছেলের দিকে তাকিয়ে থাকার পর বললেন, না। আমার মনে হয় খুব সহজ। ছোটন ঘুমিয়ে পড়ল। ফরিদ তাঁর ছেলের মাথার কাছে বসে রইলেন। বাকি রাতটুকু জেগে থাকতে হবে। হঠাৎ জ্বর আরও বাড়তে পারে। খেয়াল রাখতে হবে। জ্বরে কী সব প্রলাপ বকছে। আশ্চর্য! নয় বছর বয়স মাত্র। মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছে। ফরিদ খাটের বাতায় হেলান দিয়ে একটু আরাম করে বসলেন।

বসে থাকতে থাকতে এক সময় ঘুমিয়ে পড়লেন। ঘুমের মধ্যে অদ্ভুত এক স্বপ্ন দেখলেন। স্বপ্নটা তার কাছে খুবই বাস্তব মনে হলো। তিনি দেখলেন- ছোটনের বিয়ে। গায়ে হলুদ দেওয়া হচ্ছে। আত্মীয়-স্বজন সবাই এসেছে। ধুমধাম করছে। সানাই বাজছে। খুব আয়োজন। রেবেকা কি সুন্দর করে সেজেছে। ছেলের পাশে বসে আছে। মিষ্টি মিষ্টি হাসছে। স্বপ্নের ঠিক এই জায়গাতে ফরিদের ঘুম ভেঙে গেল। ঘোর কাটতে একটু সময় লাগলো। ভোর হতে আর বেশি বাকি নেই। কোলাহলে ধরণি জেগে উঠবে। ছোটনের জ্বর কি কমে গেছে? ফরিদ তাঁর ছেলের দিকে তাকালেন। কাঁপা কাঁপা হাতে কপাল স্পর্শ করলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
টান
টান
মৎস্যকুমারী জলাধারে
মৎস্যকুমারী জলাধারে
বৃষ্টি যখন এসেছিল
বৃষ্টি যখন এসেছিল
ওটুকু আকাশ আমার
ওটুকু আকাশ আমার
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
মাইন্ডসেট
মাইন্ডসেট
লক্ষ্মীপুরের সাহিত্য - সাংস্কৃতি
লক্ষ্মীপুরের সাহিত্য - সাংস্কৃতি
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী যুবকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যারা সমাজ বদলাতে চান, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে : মির্জা ফখরুল
যারা সমাজ বদলাতে চান, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে গিয়ে আটক, একই পরিবারের ৪ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে গিয়ে আটক, একই পরিবারের ৪ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে বন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি
কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে বন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ নারী আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ নারী আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পান দোকানিকে গলা কেটে হত্যা
টেকনাফে পান দোকানিকে গলা কেটে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধভাবে হাতিশাবক রাখায় শ্রীলঙ্কায় ১৫ বছরের কারাদণ্ড
অবৈধভাবে হাতিশাবক রাখায় শ্রীলঙ্কায় ১৫ বছরের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে এক সপ্তাহে তাপমাত্রা কমেছে ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস
রংপুরে এক সপ্তাহে তাপমাত্রা কমেছে ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

'জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে জনগণ সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করবে'
'জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে জনগণ সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্যসহ আটক ১
হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্যসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় সরকারি ফ্রি মিল খেয়ে অসুস্থ ৮০০ স্কুল শিক্ষার্থী
ইন্দোনেশিয়ায় সরকারি ফ্রি মিল খেয়ে অসুস্থ ৮০০ স্কুল শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ফুটবল ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চার বছরের মধ্যেই ঝুঁকিতে সিনেমা হল ব্যবসা, বন্ধ মধুবন সিনেপ্লেক্স
চার বছরের মধ্যেই ঝুঁকিতে সিনেমা হল ব্যবসা, বন্ধ মধুবন সিনেপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ১৯ জন
ঠাকুরগাঁওয়ে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ১৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে গেল ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ
বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে গেল ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মচ্যুতির আশঙ্কায় বেনাপোল বন্দরে শ্রমিক বিক্ষোভ
কর্মচ্যুতির আশঙ্কায় বেনাপোল বন্দরে শ্রমিক বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১২৪৭ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন
টাঙ্গাইলে ১২৪৭ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহা গ্রেফতার
মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি
পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির
নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় উৎপাদন বেশি হলেও সবজির দাম বাড়তি
বগুড়ায় উৎপাদন বেশি হলেও সবজির দাম বাড়তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ