শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

তবে তুমি বাংলাদেশ

সৈয়দা আইরিন জামান
প্রিন্ট ভার্সন
তবে তুমি বাংলাদেশ
একটি মর্মান্তিক ঘটনায় কিশোর-কিশোরীরা হঠাৎ কীভাবে এত বড় হয়ে গেল! ভাবতে অবাক লাগে। তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়েছে। রিকশা, বাস, প্রাইভেট গাড়ি এবং অ্যাম্বুলেন্সের জন্য আলাদা আলাদা লেন তৈরি করেছে। ড্রাইভারের লাইসেন্স এবং গাড়ির ফিটনেস আছে কি না পরীক্ষা করছে। লাইসেন্স না থাকায় এবং ট্রাফিক আইন ভেঙে উল্টো পথে চলার কারণে মন্ত্রী কিংবা ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি পর্যন্ত আটকে দিচ্ছে।

রাস্তায় ব্যক্তিগত গাড়ি খুব একটা চলছে না। ফলে দ্রুতই বারিধারা পৌঁছে গেলাম। আমি বারিধারা নতুন বাজার পর্যন্ত এসে রীতিমতো থমকে গেছি। সিএনজি আর যাবে না। রাস্তা বন্ধ, তবে মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করছে। সিএনজিতে বসেই দেখলাম প্রগতি সরণি পুরোটাই ছাত্রদের দখলে। ছয়-সাত দিন ধরে টেলিভিশনে খবরে দেখছিলাম এবং পত্রিকায় পড়ছিলাম। আজ নিজ চোখে এই আন্দোলন দেখার সৌভাগ্য হবে-সেটি ভাবিনি। একবার ভাবনায় এলো, আজ আর পাসপোর্ট কালেক্ট করব না। আগামীকাল নেব। পরামর্শ চেয়ে ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের একজন কর্মকর্তাকে কল করলাম। তিনি বললেন, আপনার হাতে সময় আছে আর একদিন। কালও পরিস্থিতি হয়তো এমনই থাকবে। কাজেই কষ্ট করে হলেও হেঁটে গিয়ে আজকেই ডেলিভারি নিয়ে নিন।

ছেলেকে দুপুরের খাবার খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে বাইরের কাপড় পরে চট করে বেরিয়ে পড়েছিলাম। তাজমহল রোড, মোহাম্মদপুর থেকে শ্যামলী যাব ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে। গাড়ি বের করা যাবে না। দেশে একটা অস্থির অবস্থা বিরাজ করছে। রিকশায়ও পুরোটা পথ যাওয়া যাবে না। শ্যামলী সিনেমা হলের সামনে নেমে ফুটওভার ব্রিজ পার হলাম। রাস্তার অন্য পারে কল্যাণপুরের দিকে ১০০ গজের মতো হেঁটে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে পৌঁছলাম। এখানে আরও অনেকে এসেছেন পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়ার জন্য। সবার চোখে-মুখে ভীষণ বিরক্তি। আজ সকালেই ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের ভিসা সেন্টারটি যমুনা ফিউচার পার্কে শিফট করেছে। মনে হলো কেউ আমাকে পাহাড়ের চূড়া থেকে ফেলে দিল। দেশে কিশোর আন্দোলন চলছে, আর সঙ্গে বাহন নেই। অন্য যারা পাসপোর্ট নিতে এসেছেন, তাঁদের অনেকেই সিএনজি নিয়ে বসুন্ধরা এলাকায় অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্কে যাচ্ছেন। আমার সামনে দ্বিতীয় কোনো পথ খোলা নেই। নেই অন্য ভাবনা ভাবার অবকাশ।

আমি একটি সিএনজি নিলাম। আজ আগস্টের ৪ তারিখ। ৬ তারিখ সকালে আমার ফ্লাইট। ৮ তারিখ আমি পিএইচডি ডিগ্রি পাওয়ার অভিপ্রায়ে ডিফেন্ড করব। সহজ বাংলায় বলতে হয়-আমাকে ভাইবা দিতে হবে। ফলে যেভাবে হোক আমাকে আজই পাসপোর্ট কালেক্ট করতে হবে।

নিরাপদ সড়কের দাবিতে চলছে স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। ঘটনার সূত্রপাত সপ্তাহখানেক আগের। এক কলেজের শিক্ষার্থীরা কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সামনে বিমানবন্দর সড়কে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল। প্রথম বাসটি ড্রাইভার সেখানে বাঁকা করে থামিয়েছিল, যেন অন্য কোনো বাস না থামতে পারে। অন্যদিকে আরেক পরিবহনের দুুটি বাস রেষারেষি করে ফ্লাইওভার থেকে নামতে থাকে। এর মধ্যে তিন নম্বর বাসকে পেছনে রেখে দুই নম্বর বাসটি এক নম্বর বাসের বামে চলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যায়। বারো জন গুরুতর আহত হয়।

ঘটনার পর পরই হতাহতদের সহপাঠীরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। সংশ্লিষ্ট কলেজ এবং ওই এলাকার অন্যান্য সব স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ঘাতক বাসসহ অন্যান্য বাস ভাঙচুর করে। শিক্ষার্থীরা দোষী বাসচালকের বিচারের দাবিতে ওই এলাকায় বিক্ষোভ করে এবং সড়ক অবরোধ করে রাখে।

ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর সাংবাদিকরা একজন মন্ত্রী, যিনি একই সঙ্গে সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের নেতাও, তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি হাসিমুখে বলেন, পাশের দেশে গতকালই গাড়ি দুর্ঘটনায় ৩৩ জন মারা গেছে। সেখানে কি কেউ এভাবে তেড়ে এসে কথা বলেছে?

মন্ত্রী একটা মিটিংয়ে ছিলেন। কথাগুলো তিনি হাসতে হাসতে বলেছিলেন, যেন তেমন কিছুই ঘটেনি। মিডিয়া এ দৃশ্য প্রচারের পর কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে চরম প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। দেশের মানুষ কল্পনাও করতে পারে না যে, এমন অনভিপ্রেত এবং মর্মান্তিক মৃত্যুর পর দায়িত্বশীল কোনো মানুষ এভাবে কথা বলতে পারেন!

সবাই জানে, গাড়ির অতিরিক্ত গতি এবং চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণেই দেশে নব্বই ভাগ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত চালকদের উপযুক্ত বিচার হয় না। বিচারে কখনো শাস্তি হলেও, তা কার্যকর করা যায় না। কোনো চালকের শাস্তি হলেই পরিবহন ধর্মঘট শুরু হয়ে যায়। রাজনৈতিক পান্ডারা তাতে মদত জোগায়। আর সরকারকে পিছু হটে আপস করতে হয়। যার ক্ষতি হয়, সেটা শুধু তাকেই বইতে হয়। যে পরিবার স্বজন হারায়, সে শূন্যতার হাহাকার শুধু তাদেরই পোড়ায় চিরকাল।

সিএনজির ভাড়া মিটিয়ে হাঁটা শুরু করলাম। নতুন বাজার থেকে প্রগতি সরণির প্রশস্ত রাস্তা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত লোকজনের চলাফেরা যথেষ্ট কম। আমার পায়ে স্লিপার। আমি বরাবরই গাড়ি ছাড়া বের হলে স্লিপার পরে বের হই। ফলে হাঁটতে সমস্যা হচ্ছে না। প্রগতি সরণির রাস্তা বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের দখলে। রাস্তার কোণায় দাঁড়িয়ে আমি পুরো পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছি। দুর্ঘটনার পর থেকেই শিক্ষার্থীরা নিরাপদ সড়কের দাবি নিয়ে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবস্থান নেয়। এমনকি রেলওয়ে স্টেশন অবরোধ করে।

অসংখ্য ছাত্রছাত্রী পুরো রাস্তা দখলে রেখেছে। সেই তুলনায় পুলিশের উপস্থিতি তেমন চোখে পড়ছে না। শিক্ষার্থীদের ভিতর কোনো মারমুখী মনোভাব লক্ষ্য করছি না। কিন্তু আমাকে দাঁড়িয়ে থাকলে হবে না, পাসপোর্ট ডেলিভারি নিতে হবে। হঠাৎ মনে পড়ল আমার এক সিনিয়র বন্ধুর কথা। পনেরো সালের প্রথম দিকে হরতালের সময় যখন বাস এবং প্রাইভেট গাড়িতে পেট্রলবোমা ছোড়া হচ্ছিল, তিনি আমাকে বলেছিলেন, রাস্তায় বের হলে যেন চারদিকে খুব খেয়াল করে চলি। পুরো পরিবেশ এবং পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করে এগিয়ে চলেছি। হঠাৎ এখানে যদি পুলিশ অথবা হেলমেট বাহিনী আসে এবং অপতৎপরতা চালায়, তবে কী করব-সেটিও ভাবছি।

শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নানা স্লোগান লিখে রেখেছে। তারা যেসব প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে-তাতে নানা দাবির কথা লেখা আছে। উই ওয়ান্ট জাস্টিস লিখে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছে-সেই নিউজের লিঙ্ক ব্যবহার করে আমি গতকাল বিকালে ফেসবুকে একটি স্টেটাস দিয়েছি। তাতে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আলোর পাখিরা বলে সম্বোধন করে কিছু কথা লিখেছি।

আশপাশের অলিগলিতে লোকজন চলাফেরা করছে। মুদি এবং মনোহরি দোকানে কেনাকাটা চলছে। মিষ্টির দোকানও খোলা। ছাত্রছাত্রীদের এ আন্দোলন সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে গ্রহণ করেছে। আমি আমার জীবনে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি কখনো হইনি। কথায় আছে, একা না বোকা। আমার অবস্থা অনেকটা তাই। ভিতরে ভিতরে আমি ভীষণ আতঙ্কে আছি। যে কোনো সময় এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। চোখের পলকে দৃশ্যপট বদলে যেতে পারে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হতে পারে। পুলিশ ছেলেমেয়েদের ওপর লাঠিচার্জ করতে পারে। হেলমেট বাহিনী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করতে পারে-যেটা এর আগে নানা স্থানে হয়েছে। পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস ছুড়তে পারে, ফাঁকা গুলি করতে পারে। যদি তাই হয়, তবে আমি ঝট করে কোনো গলিতে ঢুকে পড়ব। তারপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।

শিক্ষার্থীদের হাতে বাঁশের ফালি এবং লম্বা কাঠ দেখতে পেলাম। একটি মর্মান্তিক ঘটনায় কিশোর-কিশোরীরা হঠাৎ কীভাবে এত বড় হয়ে গেল! ভাবতে অবাক লাগে। তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়েছে। রিকশা, বাস, প্রাইভেট গাড়ি এবং অ্যাম্বুলেন্সের জন্য আলাদা আলাদা লেন তৈরি করেছে। ড্রাইভারের লাইসেন্স এবং গাড়ির ফিটনেস আছে কিনা পরীক্ষা করছে। লাইসেন্স না থাকায় এবং ট্রাফিক আইন ভেঙে উল্টোপথে চলার কারণে মন্ত্রী কিংবা ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি পর্যন্ত আটকে দিচ্ছে। ফিরিয়ে দিচ্ছে। দেশের ইতিহাসে এমন অভূতপূর্ব ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি।

শিক্ষার্থীরা নির্ভীক চিত্তে তাদের কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। ছোট ছোট দলে মিছিল করছে। তাদের হাতে প্ল্যাকার্ড। তাতে লেখা- নিরাপদ সড়ক চাইআমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরেরাস্তা বন্ধ/রাষ্ট্র মেরামতের কাজ চলছেযদি তুমি ভয় পাও, তবে তুমি শেষ/যদি তুমি রুখে দাঁড়াও, তবে তুমি বাংলাদেশ ইত্যাদি।

যমুনা ফিউচার পার্কে আজই প্রথম এলাম। পাসপোর্ট কালেক্ট করে আবার একই পথে পায়ে হেঁটে নতুন বাজার পৌঁছলাম। কৈশোর এবং তারুণ্যের বিক্ষোভের বিস্ফোরণ প্রত্যক্ষ করে মনে আশার আলো জাগল। একবার যখন জেগেছে পাখিরা, এই জাগরণ বহমান থাকবেই। এর মধ্যে সেলফোনে প্রচুর কল এসেছে। বিশেষ করে পুত্রের পিতা অসংখ্যবার কল করেছেন। তিনি বাড়িতে আছেন। তিনি কদিন কিছুটা অসুস্থ। আমি বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন। আমি পাসপোর্ট কালেক্ট করার ফাঁকে শুধু ড্রাইভারকে একটি কল করে নতুন বাজার আসতে বলেছি। সন্ধ্যায় সিএনজি করে এতটা পথ একা যাওয়ার সাহস হলো না। আবার বাড়ি ফেরার তাড়াও রয়েছে। মূলত আমি ঘণ্টাখানেকের পরিকল্পনা মাথায় নিয়ে বেরিয়েছিলাম। সেখানে চার ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে।

এখন রাস্তা মোটামুটি ফাঁকা। বাসায় পৌঁছতে খুব একটা সময় লাগল না। ঘরে ঢুকে দেখি ছেলে জগের পানি মেঝেতে ঢেলেছে। ওর কাপড়-চোপড় সব ভেজা। পুরো বাড়িতে চাল আর আলু ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। সে কাঁচা আলু চিবিয়ে খাচ্ছে। আমি বাসায় ঢুকতেই বলল, আম্মু, আম্মু-

যদি তুমি ভোয় পাও, তবে তুমি শেত

যদি তুমি লুথে দালাও, তবে তুমি বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন