শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:০০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

এবার মহাশূন্যে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ প্রকল্প বানাবে চীন!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এবার মহাশূন্যে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ প্রকল্প বানাবে চীন!

এবার মহাশূন্যে বাঁধ বিদ্যুৎ প্রকল্প বানাবে চীন। দেশটির এই উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই বিশ্বজুড়ে শোরগোল পড়ে গেছে। জানা গেছে, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের জোগান রাখতে এই কাজে হাত দিতে চলেছে বেইজিং। যদিও এর বাস্তবায়ন নিয়ে যথেষ্ট সন্দিহান বিশ্বের তাবড় মহাকাশ গবেষকেরা।

সম্প্রতি মহাশূন্যে চীনের বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে চীনা সংবাদমাধ্যম ‘সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট’। এরপরই প্রকাশ্যে আসে বিষয়টি। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মহাশূন্যে বাঁধ তৈরির নীল নকশা এঁকেছেন ড্রাগনল্যান্ডের বিখ্যাত রকেট বিজ্ঞানী লং লেহাও। এই প্রকল্পের পোশাকি নাম ‘থ্রি গর্জেস ড্যাম প্রজেক্ট অন আর্থ’।

কীভাবে মহাশূন্য বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ তৈরি করবেন ড্রাগনের বিজ্ঞানীরা? সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের ওই প্রতিবেদনে তার রূপরেখাও তুলে ধরা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে পৃথিবীর জিওস্টেশনারি কক্ষপথে এক কিলোমিটার প্রশস্ত সৌর প্যানেল বসানোর পরিকল্পনা করছেন চীনা মহাকাশ গবেষকরা।

মহাশূন্যে সৌর প্যানেল বসানোর কাজ শেষ হলে সেগুলো দিয়ে নিরবচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে ড্রাগন। চীনা গবেষকদের দাবি, দিন-রাতের চক্র, আবহাওয়া বা ঋতু পরিবর্তনের জেরে এই সৌর প্যানেলের কোনও ক্ষতি হবে না। সব সময় সেখান থেকে পাওয়া যাবে বিদ্যুৎ।

চীনা মহাকাশ গবেষক লং বিদ্যুৎ তৈরির এই নিরবচ্ছিন্ন প্রকল্পকে তিন গিরিখাত বাঁধের সঙ্গে তুলনা করেছেন। বর্তমানে ড্রাগনল্যান্ডের ইয়াংজি নদীর উপর রয়েছে ওই বাঁধ। সেখান থেকে বছরে প্রায় ১০ হাজার কোটি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে বেইজিং।

অন্যদিকে, আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, চীনের এই তিন গিরিখাত বাঁধ এতটাই বড় যে, সেটি পৃথিবীর ঘূর্ণন ০.৬ মাইক্রসেকেন্ড কমিয়ে দিয়েছে। তাই এই ধরনের প্রকল্পকে মানবজাতির জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা।

চীনা গবেষক লং বলেছেন, “আমরা এই প্রকল্পের কাজ শুরু করে দিয়েছি। ভূপৃষ্ঠের ২২ হাজার ৩৭০ মাইল উপরে জিওস্টেশনারি কক্ষপক্ষে ওই তিন গিরিখাত বাঁধ মতোই সৌর প্যানেল বসানো হবে। সেখান থেকে আমরা যে সৌরশক্তি পাব তা এক বছরে উত্তোলন করা অপরিশোধিত তেলের সমান হবে। এটা একটা অবিশ্বাস্য প্রকল্প। আমরা এখন শুধুই সামনের দিকে তাকিয়ে আছি।”

এই প্রকল্পের বাস্তবায়নে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রকেটের প্রয়োজন। জানা গেছে, বর্তমানে এই বিষয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন চীনা মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। পুনর্ব্যবহারযোগ্য ভারী বস্তু বহনে সক্ষম রকেট নির্মাণের চেষ্টা হচ্ছে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন গবেষক লং। তবে বেইজিং এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে একটি শব্দও খরচ করেনি।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে বিজ্ঞানী লং জানিয়েছেন, এই প্রকল্পের জন্য মোট দু’টি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রকেটের প্রয়োজন হবে। তার মধ্যে একটি হল ‘সিজেড-৫’। এটি লম্বায় ৫০ মিটার বলে জানা গেছে। দ্বিতীয় রকেটটির নাম ‘সিজেড-৯’ রেখেছেন চীনা মহাকাশ গবেষকেরা। মহাশূন্যে সৌর প্যানেল বসানোর কাজ দ্বিতীয় রকেটটি করবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানী লং।

লংয়ের কথায়, “সিজেড ৯-এর উচ্চতা হবে ১১০ মিটার। এটি ১৫০ টন পর্যন্ত সামগ্রী বহন করতে পারবে। পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে সৌর প্যানেল পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে যা আদর্শ। নাসার ‘স্যাটার্ন-৫’ এবং স্পেস লঞ্চ সিস্টেমে যে সমস্ত উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রকেট রয়েছে, সেগুলো ১৩০ টন পর্যন্ত সামগ্রী বহন করতে পারে।” চীনা রকেট সেখানে রেকর্ড তৈরি করবে বলে মনে করেন তিনি।

ড্রাগনল্যান্ডের মহাকাশ গবেষকের এ ধরনের বক্তব্য মোটেই কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি নয়। চীনের এই ধরনের প্রকল্পের বিষয়ে আগেও আলোচনা করেছে দুনিয়ার তাবড় শক্তিশালী দেশ। পৃথিবীতে ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সৌরশক্তিকেই বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন গবেষকেরা।

পৃথিবীর কক্ষপথে থাকা মহাকাশভিত্তিক সৌরশক্তি কেন্দ্রগুলো এই পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে ভূপৃষ্ঠে পাঠিয়েও থাকে। আন্তর্জাতিক স্তরে এর নাম ‘ম্যানহাটন প্রকল্প’। চীন এই ধরনের কাজই মহাশূন্যে করতে যাচ্ছে বলে মনে করেন গবেষকদের একাংশ। তবে নিঃসন্দেহে তা অনেকটা বড় আকারের হবে বলে স্পষ্ট করেছেন তারা।

গত কয়েক দশক ধরেই সৌরশক্তি নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে আলোচনা চলছে। সেক্ষেত্রে মহাশূন্যকে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তাই নিয়ে চিন্তাভাবনা করছেন তারা। চীনের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে গবেষণার নতুন দিক খুলবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

গত শতাব্দীর স্নায়ু যুদ্ধের সময়ে মহাকাশ গবেষণা ক্ষেত্রে সোভিয়েত রাশিয়ার সঙ্গে লড়াতে নেমেছিল আমেরিকা। বর্তমানে এই দৌড়ে সামিল হয়েছে চীনও। ইতোমধ্যেই মহাশূন্যে নিজস্ব মহাকাশ স্টেশন স্থাপন করেছে ড্রাগন। এবার সেখানে সৌর প্যানেল বসিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করলে যুক্তরাষ্ট্রকে তারা অনেকটাই পিছনে ফেলে দেবে, তা বলাই বাহুল্য। সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট, এনডিটিভি, ইন্ডিয়া, গ্লোবাল কনস্ট্রাকশন রিভিউ

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!
৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!
আকস্মিক আবিষ্কারে সৌরজগতের চেহারা নিয়ে নতুন ভাবনার সূত্রপাত
আকস্মিক আবিষ্কারে সৌরজগতের চেহারা নিয়ে নতুন ভাবনার সূত্রপাত
অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা
অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা
দূর আকাশে প্রাণের আভাস: সত্য নাকি বিভ্রান্তি?
দূর আকাশে প্রাণের আভাস: সত্য নাকি বিভ্রান্তি?
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
ফের সংঘর্ষের পথে মহাজাগতিক দুই তারকাপুঞ্জ, মিলতে পারে ডার্ক ম্যাটার
ফের সংঘর্ষের পথে মহাজাগতিক দুই তারকাপুঞ্জ, মিলতে পারে ডার্ক ম্যাটার
অ্যান্টার্কটিকার বরফের নিচে লুকানো প্রাচীন পর্বতমালার রহস্য জানা গেল!
অ্যান্টার্কটিকার বরফের নিচে লুকানো প্রাচীন পর্বতমালার রহস্য জানা গেল!
আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের
আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের
ভিনগ্রহে প্রাণের খোঁজে বিজ্ঞানীরা, শুধু পানি নয় গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ
ভিনগ্রহে প্রাণের খোঁজে বিজ্ঞানীরা, শুধু পানি নয় গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু, তবে বিপদের শঙ্কা নেই
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু, তবে বিপদের শঙ্কা নেই
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে মিলল ‘ডার্টি স্নোবল’, খুলছে নতুন জানালা
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে মিলল ‘ডার্টি স্নোবল’, খুলছে নতুন জানালা
সর্বশেষ খবর
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়