শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাফ মিশনে স্বপ্নের দল বাংলাদেশের

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সাফ মিশনে স্বপ্নের দল বাংলাদেশের

মান বা পারফরম্যান্স বিচারে বড় টুর্নামেন্টে কখনো শিরোপার জেতার সামর্থ্য ছিল না বাংলাদেশের। সাফল্য বলতে দুইবার এস এ গেমসে সোনা, সাফ চ্যাম্পিয়ন্সশিপ, মিয়ানমার চ্যালেঞ্জ কাপ ও প্রেসিডেন্ট গোল্ড কাপে একবার করে চ্যাম্পিয়ন হওয়া। সেই সাফ শিরোপা যেন স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফের এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে একবার। এগার আসরে ভারত যেখানে কিনা ট্রফি জিতেছে সাতবার। মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান একবার করে সাফল্যে ভাগ বসিয়েছে। ২০০৩ সালে শেষবার বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়। এরপর একবার ফাইনাল খেললেও ১৫ বছরে ট্রফি হাতে তুলতে পারেননি বাংলাদেশের ফুটবলাররা। এখন শিরোপা শুধু স্বপ্নই হয়ে দাঁড়ায়নি, গত তিন আসরে সেমিফাইনালেই জায়গা করে নিতে পারেনি ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে পাওয়া লাল সবুজের দল। সামর্থ্য কিংবা যোগ্যতা থাকার পরও ১৫ বছরে সাফ না জেতাটা ফুটবলে বাংলাদেশের বড় ব্যর্থতা। সত্যি বলতে কি জনপ্রিয় এই খেলাকে ঘিরে হাহাকার ও তিরস্কার সাফের ভরাডুবিতেই। তাই নিস্তেজ ফুটবলকে সতেজ করে তুলতে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বড় প্রাপ্তিই হচ্ছে একমাত্র রাস্তা। ১৫ বছর পর হলেও বাংলাদেশ যদি এবার টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হতে পারে তাহলে ঘুরে দাঁড়ানোর রাস্তা খুঁজে পাবে ফুটবল। কেটে যাবে হতাশা ও যত ক্ষোভ। স্বপ্নের মিশনে ২০ সদস্যের সপ্নের দলও ঠিক করে ফেলেছেন কোচ জেমি ডে। কথা হচ্ছে ঘরের মাঠেই হারানো গৌরব উদ্ধার করতে পারবে কি বাংলাদেশ? ফুটবলে সব ভয়কেই জয় করা যায় তা বিশ্বকাপে দেখিয়ে দিয়েছে ক্রোয়েশিয়া। ফেবারিটদের পেছনে ফেলে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল। স্বপ্নের ট্রফি জিততে পারেনি। কিন্তু বিশ্বতো পেয়েছে ফুটবলে নতুন শক্তিকে। তাই আগে যাই হোক না কেন এবারও যে সাফে বাংলাদেশ ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দী থাকবে তা ভাবাটা ঠিক হবে না। দীর্ঘ সময়ে শিরোপা না জেতায় তা স্বপ্নে পরিণত হলেও বাংলাদেশ কাপ জেতার সামর্থ্য রাখে। আগামীকালই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বহু প্রতীক্ষিত সাফ ফুটবলের পর্দা উঠছে। সব কিছু প্রস্তুত, এখন শুধু সাত দেশের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই মাঠে নামার অপেক্ষায়। স্বপ্নের মিশনে স্বপ্নের ট্রফি জিততে বাংলাদেশ দলে কারা খেলার যোগ্যতা রাখেন তা চূড়ান্ত করে ফেলেছেন ইংলিশ কোচ জেমি ডে। প্রায় ৩ মাস অনুশীলন ও প্রস্তুতি ম্যাচে ৩০ জন ফুটবলারের পারফরম্যান্স যাচাই করে ২০ জনকে চূড়ান্তভাবে বেছে নিয়েছেন। নীলফামারী বসুন্ধরা হোম ভেন্যুতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার পরই গতকালই জেমি ডে শিষ্যদের নিয়ে অনুশীলনে নেমেছিলেন। সকালে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দলে সুযোগ পাওয়া ২০ জন ফুটবলারই ঘাম ঝরান। বাফুফের স্বাক্ষরিত প্যাডে এখনো চূড়ান্ত দলের নাম ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু জেমি ডে বলেছেন এরাই খেলবে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে। কোচ শুরু থেকেই বলছিলেন, সাফে তিনি তরুণদেরই প্রাধান্য দেবেন। তরুণ ও অভিজ্ঞ মিশ্রণে দল গড়া হয়েছে। তবু বেশ কজন তরুণ ফুটবলারের চূড়ান্ত দলে সুযোগ না পাওয়ায় অনেকে বিস্মিত। বিশেষ করে বাদ পড়াদের মধ্যে জাফর ইকবালের নামটি বেশি করে উচ্চারিত হচ্ছে।

এই তরুণ ফুটবলার ভুটানে জুনিয়র সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ম্যাজিক প্রদর্শন করেন। ভারতের বিপক্ষে প্রথমার্ধে ৩-০ গোলে পিছিয়ে থাকার পরও বাংলাদেশ জিতেছিল ৪-৩ গোলে। মূলত জাফরের নজরকাড়া দুই অবিশ্বাস্য গোলে বাংলাদেশের যুবারা স্মরণীয় জয় পায়। সেই জাফর ইকবালই কি না স্বপ্নের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নেই? এ ব্যাপারে জেমি ডে সরাসরি বলেছেন, ‘২০ জনকে বাছাই করা হয়েছে অনেক যাচাই করে। জাফর ইকবালের পজিশনে আরও ভালো মানের খেলোয়াড় থাকায় তাকে দলে নেওয়া প্রয়োজন মনে করিনি। তা ছাড়া এখানে আফসোস করার কিছু নেই। যোগ্যতা প্রদর্শন করতে পারলে অবশ্যই জাফর সামনে জাতীয় দলে সুযোগ পাবে। বাদ পড়েছেন মতিন মিয়া, রহমত মিয়া, আবদুল্লাহ, আনিসুর রহমান, মনসুর রহমান, প্রীতম ও রাব্বি। অথচ চূড়ান্ত দলে জায়গা হয়েছে জাকার্তা এশিয়ান গেমসে না থাকা ওয়ালি ফয়সাল, ফয়সাল মাহমুদ, সাখাওয়াত রনি, ইমন বাবু, সোহেল রানা, নাসির উদ্দিন ও মামুনুল ইসলাম। বিশেষ করে ওয়ালি ও মামুন চূড়ান্ত দলে আসবেন তা ছিল ধারণার বাইরে।

জেমি বললেন, ‘দল ঘোষণা হলে অনেক প্রশ্ন উঠবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আমি বলব যাদের পারফরম্যান্সে আমি সন্তুষ্ট হয়েছি তাদেরই চূড়ান্ত দলে নিয়েছি। আমার বিশ্বাস এই ছেলেরা এবার সাফে দেশকে বড় কিছু উপহার দিতে পারবে।’ তা শিরোপা কি না? জেমি দৃঢ় কণ্ঠে বললেন, ‘লক্ষ্য আমার একটাই সাফে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করা।’ জেমি বলছেন যোগ্যতা বিচার করেই তিনি চূড়ান্ত দল গড়েছেন। যারা দক্ষ তাদেরকেই বেছে নিয়েছেন। কিন্তু বিতর্ক থেকেই যাচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন যোগ্যতা না থাকার পর কমপক্ষে তিন জনকে মূল দলে নেওয়া হয়েছে। যারা আগামী মৌসুমে ঘরোয়া ফুটবলে একটি বিশেষ ক্লাবে খেলবেন বলেই তাদের বেচে নেওয়া হয়েছে। ২০ জনের নাম ঘোষণায় কোচ একটা ভুল করেছেন। নিময় অনুযায়ী চূড়ান্ত দলে তিনজন গোলরক্ষক থাকার কথা থাকলেও তিনি নিয়েছেন দুই জনকে। আজ নাকি একজন গোলরক্ষক নেওয়া হচ্ছে। এতে অন্য পজিশনে একজন খেলোয়াড় বাধ পড়বেন। স্বপ্নের দল বলা হচ্ছে এই কারণে অনেক যাচাই বাছাই করে চূড়ান্ত দল গঠন করা হয়েছে। এখন স্বপ্নের মিশনে স্বপ্নের ফুটবলাররা দেশকে কি দেবেন সেটাই অপেক্ষায়।

 

ওরা ২০ জন

আশরাফুল ইসলাম রানা, শহিদুল আলম সোহেল, তপু বর্মন, নাসির উদ্দিন চৌধুরী, বিশ্বনাথ ঘোষ, টুটুল হোসেন বাদশা, ওয়ালি ফয়সাল, সুশান্ত ত্রিপুরা, মাসুক মিয়া জনি, মামুনুল ইসলাম, ইমন মাহমুদ বাবু, ফয়সাল মাহমুদ, সোহেল রানা, বিপলু আহমেদ, আতিকুল ইসলাম ফাহাদ, জামাল ভুইয়া, শাখাওয়াত হোসেন রনি, মাহবুবুর রহমান সুফিল, সাদউদ্দিন ও রবিউল হাসান।

এই বিভাগের আরও খবর
টি ভি তে
টি ভি তে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম জয় ২০০৬ সালে
ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম জয় ২০০৬ সালে
এবার ডারউইনে খেলবে বাংলাদেশ ‘এ’
এবার ডারউইনে খেলবে বাংলাদেশ ‘এ’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
টি    ভি    তে
টি ভি তে
টি    স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
সর্বশেষ খবর
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৪৯ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩৬ মিনিট আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন