শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাফ মিশনে স্বপ্নের দল বাংলাদেশের

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সাফ মিশনে স্বপ্নের দল বাংলাদেশের

মান বা পারফরম্যান্স বিচারে বড় টুর্নামেন্টে কখনো শিরোপার জেতার সামর্থ্য ছিল না বাংলাদেশের। সাফল্য বলতে দুইবার এস এ গেমসে সোনা, সাফ চ্যাম্পিয়ন্সশিপ, মিয়ানমার চ্যালেঞ্জ কাপ ও প্রেসিডেন্ট গোল্ড কাপে একবার করে চ্যাম্পিয়ন হওয়া। সেই সাফ শিরোপা যেন স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফের এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে একবার। এগার আসরে ভারত যেখানে কিনা ট্রফি জিতেছে সাতবার। মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান একবার করে সাফল্যে ভাগ বসিয়েছে। ২০০৩ সালে শেষবার বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়। এরপর একবার ফাইনাল খেললেও ১৫ বছরে ট্রফি হাতে তুলতে পারেননি বাংলাদেশের ফুটবলাররা। এখন শিরোপা শুধু স্বপ্নই হয়ে দাঁড়ায়নি, গত তিন আসরে সেমিফাইনালেই জায়গা করে নিতে পারেনি ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে পাওয়া লাল সবুজের দল। সামর্থ্য কিংবা যোগ্যতা থাকার পরও ১৫ বছরে সাফ না জেতাটা ফুটবলে বাংলাদেশের বড় ব্যর্থতা। সত্যি বলতে কি জনপ্রিয় এই খেলাকে ঘিরে হাহাকার ও তিরস্কার সাফের ভরাডুবিতেই। তাই নিস্তেজ ফুটবলকে সতেজ করে তুলতে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বড় প্রাপ্তিই হচ্ছে একমাত্র রাস্তা। ১৫ বছর পর হলেও বাংলাদেশ যদি এবার টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হতে পারে তাহলে ঘুরে দাঁড়ানোর রাস্তা খুঁজে পাবে ফুটবল। কেটে যাবে হতাশা ও যত ক্ষোভ। স্বপ্নের মিশনে ২০ সদস্যের সপ্নের দলও ঠিক করে ফেলেছেন কোচ জেমি ডে। কথা হচ্ছে ঘরের মাঠেই হারানো গৌরব উদ্ধার করতে পারবে কি বাংলাদেশ? ফুটবলে সব ভয়কেই জয় করা যায় তা বিশ্বকাপে দেখিয়ে দিয়েছে ক্রোয়েশিয়া। ফেবারিটদের পেছনে ফেলে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল। স্বপ্নের ট্রফি জিততে পারেনি। কিন্তু বিশ্বতো পেয়েছে ফুটবলে নতুন শক্তিকে। তাই আগে যাই হোক না কেন এবারও যে সাফে বাংলাদেশ ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দী থাকবে তা ভাবাটা ঠিক হবে না। দীর্ঘ সময়ে শিরোপা না জেতায় তা স্বপ্নে পরিণত হলেও বাংলাদেশ কাপ জেতার সামর্থ্য রাখে। আগামীকালই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বহু প্রতীক্ষিত সাফ ফুটবলের পর্দা উঠছে। সব কিছু প্রস্তুত, এখন শুধু সাত দেশের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই মাঠে নামার অপেক্ষায়। স্বপ্নের মিশনে স্বপ্নের ট্রফি জিততে বাংলাদেশ দলে কারা খেলার যোগ্যতা রাখেন তা চূড়ান্ত করে ফেলেছেন ইংলিশ কোচ জেমি ডে। প্রায় ৩ মাস অনুশীলন ও প্রস্তুতি ম্যাচে ৩০ জন ফুটবলারের পারফরম্যান্স যাচাই করে ২০ জনকে চূড়ান্তভাবে বেছে নিয়েছেন। নীলফামারী বসুন্ধরা হোম ভেন্যুতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার পরই গতকালই জেমি ডে শিষ্যদের নিয়ে অনুশীলনে নেমেছিলেন। সকালে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দলে সুযোগ পাওয়া ২০ জন ফুটবলারই ঘাম ঝরান। বাফুফের স্বাক্ষরিত প্যাডে এখনো চূড়ান্ত দলের নাম ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু জেমি ডে বলেছেন এরাই খেলবে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে। কোচ শুরু থেকেই বলছিলেন, সাফে তিনি তরুণদেরই প্রাধান্য দেবেন। তরুণ ও অভিজ্ঞ মিশ্রণে দল গড়া হয়েছে। তবু বেশ কজন তরুণ ফুটবলারের চূড়ান্ত দলে সুযোগ না পাওয়ায় অনেকে বিস্মিত। বিশেষ করে বাদ পড়াদের মধ্যে জাফর ইকবালের নামটি বেশি করে উচ্চারিত হচ্ছে।

এই তরুণ ফুটবলার ভুটানে জুনিয়র সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ম্যাজিক প্রদর্শন করেন। ভারতের বিপক্ষে প্রথমার্ধে ৩-০ গোলে পিছিয়ে থাকার পরও বাংলাদেশ জিতেছিল ৪-৩ গোলে। মূলত জাফরের নজরকাড়া দুই অবিশ্বাস্য গোলে বাংলাদেশের যুবারা স্মরণীয় জয় পায়। সেই জাফর ইকবালই কি না স্বপ্নের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নেই? এ ব্যাপারে জেমি ডে সরাসরি বলেছেন, ‘২০ জনকে বাছাই করা হয়েছে অনেক যাচাই করে। জাফর ইকবালের পজিশনে আরও ভালো মানের খেলোয়াড় থাকায় তাকে দলে নেওয়া প্রয়োজন মনে করিনি। তা ছাড়া এখানে আফসোস করার কিছু নেই। যোগ্যতা প্রদর্শন করতে পারলে অবশ্যই জাফর সামনে জাতীয় দলে সুযোগ পাবে। বাদ পড়েছেন মতিন মিয়া, রহমত মিয়া, আবদুল্লাহ, আনিসুর রহমান, মনসুর রহমান, প্রীতম ও রাব্বি। অথচ চূড়ান্ত দলে জায়গা হয়েছে জাকার্তা এশিয়ান গেমসে না থাকা ওয়ালি ফয়সাল, ফয়সাল মাহমুদ, সাখাওয়াত রনি, ইমন বাবু, সোহেল রানা, নাসির উদ্দিন ও মামুনুল ইসলাম। বিশেষ করে ওয়ালি ও মামুন চূড়ান্ত দলে আসবেন তা ছিল ধারণার বাইরে।

জেমি বললেন, ‘দল ঘোষণা হলে অনেক প্রশ্ন উঠবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আমি বলব যাদের পারফরম্যান্সে আমি সন্তুষ্ট হয়েছি তাদেরই চূড়ান্ত দলে নিয়েছি। আমার বিশ্বাস এই ছেলেরা এবার সাফে দেশকে বড় কিছু উপহার দিতে পারবে।’ তা শিরোপা কি না? জেমি দৃঢ় কণ্ঠে বললেন, ‘লক্ষ্য আমার একটাই সাফে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করা।’ জেমি বলছেন যোগ্যতা বিচার করেই তিনি চূড়ান্ত দল গড়েছেন। যারা দক্ষ তাদেরকেই বেছে নিয়েছেন। কিন্তু বিতর্ক থেকেই যাচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন যোগ্যতা না থাকার পর কমপক্ষে তিন জনকে মূল দলে নেওয়া হয়েছে। যারা আগামী মৌসুমে ঘরোয়া ফুটবলে একটি বিশেষ ক্লাবে খেলবেন বলেই তাদের বেচে নেওয়া হয়েছে। ২০ জনের নাম ঘোষণায় কোচ একটা ভুল করেছেন। নিময় অনুযায়ী চূড়ান্ত দলে তিনজন গোলরক্ষক থাকার কথা থাকলেও তিনি নিয়েছেন দুই জনকে। আজ নাকি একজন গোলরক্ষক নেওয়া হচ্ছে। এতে অন্য পজিশনে একজন খেলোয়াড় বাধ পড়বেন। স্বপ্নের দল বলা হচ্ছে এই কারণে অনেক যাচাই বাছাই করে চূড়ান্ত দল গঠন করা হয়েছে। এখন স্বপ্নের মিশনে স্বপ্নের ফুটবলাররা দেশকে কি দেবেন সেটাই অপেক্ষায়।

 

ওরা ২০ জন

আশরাফুল ইসলাম রানা, শহিদুল আলম সোহেল, তপু বর্মন, নাসির উদ্দিন চৌধুরী, বিশ্বনাথ ঘোষ, টুটুল হোসেন বাদশা, ওয়ালি ফয়সাল, সুশান্ত ত্রিপুরা, মাসুক মিয়া জনি, মামুনুল ইসলাম, ইমন মাহমুদ বাবু, ফয়সাল মাহমুদ, সোহেল রানা, বিপলু আহমেদ, আতিকুল ইসলাম ফাহাদ, জামাল ভুইয়া, শাখাওয়াত হোসেন রনি, মাহবুবুর রহমান সুফিল, সাদউদ্দিন ও রবিউল হাসান।

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
ফলাফল
ফলাফল
টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন ফ্রেড স্পফোর্থ
টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন ফ্রেড স্পফোর্থ
মুশফিক বন্দনায় পন্টিং-সাকিব
মুশফিক বন্দনায় পন্টিং-সাকিব
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
জয়ে শুরু বাংলাদেশ প্রতিদিনের
জয়ে শুরু বাংলাদেশ প্রতিদিনের
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
দুই জয়ের অংশীদার মামুন
দুই জয়ের অংশীদার মামুন
বিসিবির ‘জেন্ডার সেনসিটিভিটি ট্রেনিং প্রোগ্রাম’
বিসিবির ‘জেন্ডার সেনসিটিভিটি ট্রেনিং প্রোগ্রাম’
বাংলাদেশের মেয়েদের প্রথম হার
বাংলাদেশের মেয়েদের প্রথম হার
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা