শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

বোলিং করতে হবে বুদ্ধি খাটিয়ে

ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ : ক্যাম্প শুরু টাইগারদের
প্রিন্ট ভার্সন
বোলিং করতে হবে বুদ্ধি খাটিয়ে

টাইগারদের বিশ্বকাপ অনুশীলন ক্যাম্প শুরু হয়েছে গতকাল। প্রিমিয়ার লিগের খেলার কারণে প্রথম দিনে স্কোয়াডের সবাইকে পাওয়া যায়নি। সকালে ক্রিকেটাররা রিপোর্ট করে, যার যার মতো নিজ দলের অনুশীলনে যোগ দেন। তবে যাদের খেলা নেই তারা অনুশীলন করেছেন। সহঅধিনায়ক সাকিব আল হাসান ভারতে আইপিএল নিয়ে ব্যস্ত থাকায় ক্যাম্পে যোগ দিতে পারেননি। প্রথম দিনে অনুশীলন, পেসারদের ইনজুরি ও দলের নানা বিষয় নিয়ে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন টাইগারদের বোলিং উপদেষ্টা কোর্টনি ওয়ালশ

 

বিশ্বকাপ অনুশীলন ক্যাম্প শুরু হলো। প্রথম দিন কেমন দেখলেন?

ওয়ালশ : এটা খুবই ভালো যে বিশ্বকাপ অনুশীলন ক্যাম্প শুরু হয়েছে। যদিও আমরা জানি যে বাংলাদেশে এখন খেলা চলছে (প্রিমিয়ার লিগ) যে কারণে পুরো স্কোয়াডকে পাব না। যারা আপাতত খেলার বাইরে তাদের কয়েকজনকে পেয়েছিলাম। এটা খুবই ভালো দিক যে বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য বেশ কিছু সময় পাচ্ছি আমরা। মুশফিক এখনো ফিট নয়। বিশ্বকাপের আগে যাতে সবাই প্রস্তুত হতে পারেন সেদিকে খেয়াল রাখছি।

 

বিশ্বকাপে বোলারদের নিয়ে কি পরিকল্পনা করছেন?

ওয়ালশ : ইংল্যান্ডের উইকেট সাধারণত ফ্লাট থাকে। সে কারণে বোলিংয়ে বৈচিত্র্য আনতে হবে। আমাদের বোলাররা কি ধরনের এবং কিভাবে তারা দৃঢ়তার সঙ্গে বোলিং করতে পারেন তা নিয়ে পরিকল্পনা করছি। ইংল্যান্ডে সচরাচর হাই স্কোরিং ম্যাচ হয়। এমন উইকেটে বোলাররা কতটা কার্যকরভাবে বোলিং করতে পারে সেটাই আসল।

 

আপনি যখন ইংলিশ কন্ডিশনে বোলিং করেছেন তখন উইকেট কেমন ছিল?

ওয়ালশ : আমি যখন ইংল্যান্ডে বোলিং করেছি তখনকার চিত্র সম্পূর্ণ আলাদা ছিল। তখন উইকেটগুলো ছিল বোলারদের সহায়ক। বেশ পেস হতো। আর এখন উইকেট পুরোপুরি ব্যাটিং সহায়ক হয়ে গেছে। প্রতি ম্যাচেই অনেক রান হয়। আমাদের বোলারদেরও সেভাবেই প্রস্তুত করছি। বোলাররা কিভাবে ব্যাটসম্যানদের আটকে রাখবেন সেভাবে পরিকল্পনা করছি। উইকেটে বোলিং করতে হবে, স্লোয়ার, বাউন্সার, ইয়র্কারও দিতে হবে।

 

লম্বা সফরে মুস্তাফিজকে নিয়ে উদ্বিগ্ন কিনা?

ওয়ালশ : কঠিন করে কিছু ভাবছি না। এখন পর্যন্ত মুস্তাফিজ ভালোই আছে। আর মুস্তাফিজ যখন ফিট থাকে তখন যেকোন ম্যাচ জয়ে সে ‘এক্স-ফেক্টর’ হয়ে যায়। তার মানে এই নয় যে প্রতিটি ম্যাচেই সে ম্যাজিক দেখাবে, কিন্তু তার উপস্থিতি সবার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়। এখন আমাদের উদ্বিগ্ন হওয়ার একটাই বিষয়, মুস্তাফিজকে ফিট রাখা। কারণ সে একটি ম্যাচ খেলেই ইনজুরিতে পড়েছিল। রুবেলেরও সামান্য সমস্যা আছে। চার পেসারের মধ্যে তিনজনই পুরোপুরি ফিট নয় (অন্যজন মাশরাফি)। আমরা জানি যে মাশরাফি একজন যোদ্ধা, সে জানে কিভাবে লড়াই করতে হয়। কিন্তু  সে এখন শতভাগ ফিট নয়। আমরা চেষ্টা করছি কিভাবে তাদেরকে ফিট করে তোলা যায়। তবে যারা পুরোপুরি ফিট নয়, আয়ারল্যান্ডে তাদের ওপর বেশি চাপ প্রয়োগ করতে চাই না। তবে আমি প্রধান কোচের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি, যদি আয়ারল্যান্ডে কোনো ব্যাকআপ পেস বোলার রাখা যায় সেটা ভালো। তাহলে আমাদের মেইন পেস বোলারদের দ্রুত রিকোভারি করতে সহায়তা করবে।

 

ইংল্যান্ডে বোলিং কৌশল কেমন হবে?

ওয়ালশ : বোলিং করতে হবে বুদ্ধি খাটিয়ে। ব্যাটসম্যানকে আটকে রাখতে হলে বোলিংয়ে বৈচিত্র্য থাকতে হবে। উইকেট দেখেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে, কেমন বোলিং করতে হবে! উইকেট দেখেই আপনার কৌশল ঠিক করতে হবে। উইকেট থেকে আপনি কতটা সুবিধা আদায় করে নিতে পারছেন সেটাই আসল।

 

তাসকিনের কি অবস্থা?

ওয়ালশ : আজকে (গতকাল) নাকি মাঠে এসেছিল। আমি তাকে দেখিনি। আমি তাকে এর আগে ম্যাচে খেলার সময় দেখেছি। কয়েক ওভার বোলিং করতেও দেখেছি। সে বেশ কিছু সময় ইনজুরিতে পড়েছিল। নিউজিল্যান্ড সফরে তার খেলা খুবই দরকার ছিল। ফিরতে হলে তাকে ম্যাচ খেলার জন্য ফিট থাকতে হবে। তবে আমি তার ইনজুরি নিয়ে দুশ্চিন্তা করছি না।  নিউজিল্যান্ড সফরেই খেলার কথা ছিল। ওকে ম্যাচের জন্য ফিট করাই হবে আমার কাজ। আসলে ম্যাচে ফিটনেস ফিরে পাওয়াটাই গুরুত্বপূর্ণ। খেলতে  খেলতেই সে এটা ফিরে পাবে। যত ম্যাচ সে খেলবে, ততই ওর ভালো। আয়ারল্যান্ডে ওকে পেলে তো ভালো হতো, এটিই হচ্ছে তাকে নিয়ে যথার্থ মন্তব্য। কিন্তু দল নির্বাচন হয়ে গেছে। তাকে চেষ্টা করে যেতে হবে, ক্রিকেট খেলতে হবে। বল করে ম্যাচে ফিটনেস ফিরে পেতে হবে। যেকোনো কিছুই হতে পারে। এখন সে বিশ্বকাপ দলে নেই, কেউ যদি চোটে পড়ে, তাকে ডাকা হতে পারে সবার আগে। তাকেও আমাদের তৈরি রাখতে হবে।

 

মুশফিকের বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি?

ওয়ালশ : মুশফিকের বিষয়ে কথা হয়েছে। সে খুবই পেশাদার একজন খেলোয়াড়। আমি তাকে দেখেছি এসব ছোটখাটো বিষয়ে কোনো সমস্যা হবে না।

 

সহঅধিনায়ক সাকিবের অনুপস্থিতিতে অনুশীলন সম্পর্কে...

ওয়ালশ : সে এখন ভারতে আইপিএলে খেলছে। আমি মনে করি এটা তার জন্য ভালো। সেখানে তার ম্যাচ প্রাকটিস হচ্ছে। যদিও এটা অপ্রত্যাশিত বিষয় ছিল যে সে বেশ কিছু ম্যাচ খেলতে পারেনি। তবে আমরা আশাবাদী, সামনের ম্যাচগুলোতে সে খেলতে পারবে। সে যদি সেখানে কয়েকটি ম্যাচ খেলতে পারে, সেটা খুবই ভালো হবে তার জন্য। সে এখন ম্যাচ খেলার জন্য প্রস্তুত আছে, এটাই বড় বিষয়। সে ইনজুরিতে ছিল, তার অনুশীলনও করেছে। আমি মনে করি, সে যদি আইপিএলে কয়েকটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পায় তবে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি হয়ে যাবে।

 

সাকিবের অনুপুস্থিতিতে বিশ্বকাপ ক্যাম্পে কোনো প্রভাব পড়বে কিনা?

ওয়ালশ : সবাই বোঝে, তাকে কি  করতে হবে। সাকিব যদি এখানে এসে অনুশীলন করার চেয়ে আইপিএলে কয়েকটি ম্যাচ খেলে এতে কোনো প্রভাব পড়বে বলে আমি মনে করি না। বরং আয়ারল্যান্ড যাওয়ার আগে যদি কয়েকটা ম্যাচ খেলতে পারে সেটাই বরং ভালো হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
২০০৩ সালে ঢাকায় খেলেছিল ভারত
২০০৩ সালে ঢাকায় খেলেছিল ভারত
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
কী ঘটবে কাল ঢাকা স্টেডিয়ামে
কী ঘটবে কাল ঢাকা স্টেডিয়ামে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই

পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন