ফিফার পরিস্থিতি আরও জটিলতার দিকে এগুচ্ছে। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকায় সাত কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পঞ্চম বারের মতো ফিফা সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পরও সেপ ব্ল্যাটার গত সপ্তাহে পদত্যাগ করেছেন। তবুও থামছে না ঝড়, একের পর এক বের হয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। কেউ কেউ ঘুষ নেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন। জোর তদন্ত চলছে ২০১৮ রাশিয়া ও ২০২২ সালে বিশ্বকাপে আয়োজক দেশ হওয়ার পেছনে কাতারের কাছ থেকে কোনো ঘুষ নেওয়া হয়েছিল কিনা। মার্কিন তদন্তকারী সংস্থার এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ঘোষণা দিয়েছেন প্রমাণ পাওয়া গেলে অবশ্যই আয়োজক হিসেবে রাশিয়া ও কাতারের বিশ্বকাপ বাতিল ঘোষণা হবে। ভোটের মাধ্যমে তখন আবার নতুন দেশের নাম ঘোষণা করা হবে। তবে রাশিয়া ও কাতারও বসে নেই। আয়োজক হিসেবে তাদের বাতিল ঘোষণা করা হলে তাৎক্ষণিকভাবে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। অর্থাৎ যে জটিল অবস্থা দেখা যাচ্ছে তাতে পরবর্তী বিশ্বকাপ সঠিক সময়ে হতে পারবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।